![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রতি, রাজনীতিবিদ আমলা থানা-পুলিশ হাইকোর্ট-সুপ্রীমকোর্ট ..আমাদের চোখ খোলা আছে!!!
কথিত রাজনৈতিক হট্টগোলের আশংকায় প্রাক্তন মন্ত্রী আবুল হোসেনকে আসামী করছেনা দুর্নীতি দমন কমিশন। দু একজন রাঘব বোয়ালকে সাময়িক মেহমান বানানো সম্ভব হলেও ষড়যন্ত্রের মূল হোতা মিঃ ৪% কে ধরা যাচ্ছেনা। কারণ হিসাবে বলা হচ্ছে এই মহান দেশপ্রেমিককে গ্রেফতার করা হলে গোটা বাংলাদেশ অচল হয়ে যাবে, শুরু হবে রাজনৈতিক হট্টগোল। একদল চোরের সর্দারকে কেন গ্রেফতার করা হচ্ছেনা বিদেশিদের প্রশ্নের উত্তরে অনেক কারণের পাশাপাশি এমন একটা কারণও উল্লেখ করেছে দুদক। কারণটা গেলানো যায়নি প্রশ্নকর্তাদের। সচিব মোশারফ হোসেন ভূইয়াকে গ্রেফতার ও সাময়িক বরখাস্তের মাধ্যমে দুদক তার নখের ধার প্রমাণ করতে চাইলেও ভেতরের কাহিনী নাকি সম্পূর্ণ ভিন্ন। সচিবকে খাঁচায় ভরা হয়েছে অন্য কারণে। সরকারের উঁচু মহল সন্দেহ করছে সময় মত এই হাই-প্রোফাইল আমলাকে আটকানো না হলে মুখ হতে বেফাস কথা বেরিয়ে আসতে পারে। এ বিবেচনায় মন্ত্রী আবুল & আবুল ও প্রধানমন্ত্রীর আত্মীয় নিক্সন চৌধুরী অনেকটাই নিশ্চিত। অন্তত এ সরকারের আমলে ধরা হচ্ছেনা তাদের। কথায় বলে কান টানলে মাথা চলে আসে। এই তিন চোরার কান ধরে টানলে যাদের মাথা আসবে তাদের চেহারা জাতিকে থমকে দিতে পারে। এবং এখানেই জন্ম নেবে হট্টগোল। দুদকের বুক ফেটে গেলেও মুখ ফাটেনি, তাই তারা বলতে পারেনি ঘটনার আসল কাহিনী। বাস্তবেই দেশে হট্টগোল শুরু হবে। তবে তাতে দেশের সাধারণ মানুষ জড়িয়ে পরবে এমনটা ভাবার কারণ নেই। যারা জড়াবে তাদের আমরা সবাই চিনি। ছাত্রলীগ নামের এই ন্যাশনাল ডিসগ্রেস নিজেদের চামড়া বাঁচানোর জন্যেই মাঠে নামতে হবে। কারণটা মুখ খুলে বলতে পারছেনা দুদক। পদ্মাসেতু সমীকরণের ফলাফল কি হবে তা কিছুটা হলেও আঁচ করতে পারছি আমরা। বলাই বাহুল্য অর্থ ছাড় করতে যাচ্ছেন বিশ্বব্যাংক। শুধু তাই নয়, বাংলাদেশে বিনিয়োগের ব্যাপারে পশ্চিম গোলার্ধের বাকি অর্থিক প্রতিষ্ঠান গুলোকে প্রভাবিত করতে যাচ্ছে তারা।
কালকিনির আবুল হোসেনের চেহারা চরিত্রে এমন কি যাদু আছে যা দিয়ে শেখ হাসিনার মত আয়রন লেডিকে পর্যন্ত বশ করা গেছে? মন্দ জনের কথায় কান দিলে অনেক বাজে কথা বিশ্বাস করতে হবে। এই যেমন আবুলের মালিকানা প্রসঙ্গ। বলা হয় আবুল হোসেনকে মন্ত্রী বানানো হয়েছে ক্ষমতা নিয়ে দুই বোনের লড়াইয়ের মধ্যস্থতা হিসাবে। এই মন্ত্রীর আসল মালিক দেশের মালিকানা ইন লাইনের সেকেন্ড ইন কমান্ড শেখ রেহানা। আমার মত রাজনীতির প্রতি বীতশ্রদ্ধ অনেক ম্যাঙ্গো বলছে আবুল বড় অংকে ক্রয় করেছিলেন যোগাযোগ মন্ত্রণালয়। আশা ছিল পদ্মা সেতুর মাধ্যমে লাভ সহ উঠিয়ে আনবেন রাজনৈতিক বিনিয়োগ। তার উপর মেট্রোরেল সহ আরও অনেক লাভ ঝুলছিল পাইপ লাইনে। ব্যাপারটা ছিল অনেকটা এ-রকম, আমি খাব, ওরা খাবে এবং তা হবে মিলেমিশে। বাংলায় একটা কথা আছে চুরি বিদ্যা মহাবিদ্যা, যদি না পর ধরা। আবুল হোসেনের মত কাতল মাছ প্রকল্পের শুরুতেই ধরা পরবে এমনটা বোধহয় স্বপ্নেও কেউ কল্পনা করেনি।
ক্ষমতার চার বছর চলে গেছে অথচ সরকারী খাজাঞ্জিখানায় বড় ধরণের দাও মারা যায়নি এখন পর্যন্ত। পশ্চিম গোলার্ধের ডক্টর মোহম্মদ ইউনূসের বন্ধুদের পকেট মারার দুয়ার বলতে গেলে বন্ধ হয়ে গেছে হাই প্রোফাইল চোরদের জন্য। এখানেই সামনে আসছে রাশিয়া প্রসঙ্গ। কথায় বলে ভ্রমরে ভ্রমর চেনে। চরিত্রহীন রুশদের বিজাতীয় চরিত্রহীনতার কাহিনী বলতে গেলে হাজার রজনীর আরব্য উপন্যাস লেখা যাবে। ১২ বছর খুব কাছ হতে জানার সূযোগ হয়েছিল এ জাতিকে। উঁচু লেভেলে বড় ধরনের দাও মারার উত্তম স্থান আজকের রাশিয়া। স্বার্থের জন্য ওরা একে অপরকে বিক্রি করতে নূণ্যতম কুণ্ঠাবোধ করেনা। সাড়ে আট কোটি টাকার সমরাস্ত্র কেনার যৌক্তিকতা কি তার সামান্যতম ধারণা দেওয়া হয়নি জাতিকে। অনেকটা গোপনে ছেলে মেয়ে, বোন, বোনের দুই সন্তানকে নিয়ে সরকার প্রধান মস্কো হাজির। ক্রেমলিনের দেয়া অর্থে চড়া সুদে তাদেরই অস্ত্র কেনার অভিনব চুক্তি করে এসেছেন। বলছেন বিশ্বজয় হয়ে গেছে। আজকের দুনিয়ায় রাশিয়া আমাদের মতই তৃতীয় বিশ্বের একটা দেশ। তাদের অস্ত্র পানিপথের মত যুদ্ধের জন্যও কেউ ব্যবহার করেনা। সিরিয়ার শাসকদের মত কসাইরা হচ্ছে রুশ অস্ত্রের আসল ক্রেতা। সেই রাশিয়া হতে চড়া সুদে আমাদের মত দরিদ্র দেশের জন্য সাড়ে আট হাজার কোটি টাকার অস্ত্র কেনার আসল রহস্য নিশ্চয় বিশ্বব্যাংক। রাশিয়া দুর্নীতির এমন একটা সেইফ হেভেন যেখানে বিশ্ব ব্যাংকের লম্বা হাত প্রসারিত হবেনা। চাইলেই তারা আবুলদের বলির পাঠা বানাতে পারবেনা।
পশ্চিমাদের সাথে রুশদের বৈরিতা কেবল আদর্শিক নয়, বরং বাজার ভিত্তিকও। দেশের মানব সম্পদ রফতানি ও পোষাক শিল্পের অনেকটাই নির্ভরশীল আমেরিকা ও পশ্চিম ইউরোপের উপর। তাদের পাশ কাটিয়ে রুশদের সাথে বিতর্কিত অস্ত্রচুক্তি এসব দেশের সাথে দ্বিপক্ষিয় সম্পর্কে সুদূরপ্রসারী প্রভাব ফেলতে বাধ্য। সাড়ে আট হাজার কোটি টাকার অস্ত্রচুক্তির মিঃ ৪%কে চিনতে আমাদের বোধহয় কিছুটা সময় অপেক্ষা করতে হবে। আসুন ধৈর্য্য ধরে দেখতে থাকি এ ধ্বংসাত্মক খেলা। এ ছাড়া আর কি-বা করার আছে আমার মত ম্যাঙ্গোদের।
http://www.amibangladeshi.org/blog/01-17-2013/1355.html
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:২৪
ওয়াচডগ৫৭ বলেছেন: এক কাপ চা আর একটা আকিজ বিড়ির নির্বাচন কোনই প্রভাব ফেলবেনা আম্মাদের ভাগ্যে!
২| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:২০
নীলপথিক বলেছেন: আপনার লেখাগুলো পড়েই চোখখুলে যায় সবসময়। ভিন্ন আঙ্গিকে আমাদের মতন ম্যাঙ্গোদের চিন্তাকে প্রবাহিত করাবার জন্য ধন্যবাদ।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:২৪
ওয়াচডগ৫৭ বলেছেন: উৎসাহ ফেলাম আপনার মন্তব্য পড়ে। ভাল থাকবেন।
৩| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:৪৫
বিষন্ন পথিক বলেছেন: আপনার লেখার ভক্ত আমি। সবকিছুতে আপনার লেখায় সরকারের সমালোচনা দেখতে পাই। অন্য রাজনৈতিক পোষ্ট হলে কমেন্ট করতাম না, খুব সহজেই বাজে ট্যাগ খেতে হত। যাকগে, রাশিয়ার কাছ থেকে লোনে অস্ত্র কিনলে সমস্যা কোথায়? আমরা যদি টাকাটা আট বছরে উঠিয়ে নিয়ে আসতে পারি তাহলে দেশের লাভ। আমাদের মত দেশে সবকিছু স্বচছ ভাবে হবে, একটাকাও এদিক ওদিক হবেনা, সেটা ভাবাই পাপ। কম কমিশনে যদি বেশী লাভ পাওয়া যায় সেটা বোনাস। সাধু মানুষ আমাদের দেশের ক্ষমতায় যায়না। আমি আপনি আমজনতা জানি কিছু করার নেই। হয়ত আমার চোখে পড়েনি তবে সরকারের কিছু ভালো উদ্যেগ আপনার কিবোর্ড চলেনি। যদিও আপনার নাম ওয়াচডগ। দুই সরকারের চুরির কম্পারিজান করতে গেলে বছর লেগে যাবে পার্থক্য করতে পারবেন না, কিন্তু আমি মনে করি এই সরকার কিছু ভালো কাজ করেছে শিক্ষা, কৃষি খাতে, বিদ্যুত ভালো অবস্হানে। ভালো থাকবেন। ধন্যবাদ
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:১৯
ওয়াচডগ৫৭ বলেছেন: শুনে ভাল লাগল। ধন্যবাদ। প্রথমত, কোন দেশ হতে কিছু কিনলে যদি দেশের স্বার্থ রক্ষা হয় তা নিশ্চয় এপ্রিসিয়েশনের দাবি রাখে। সে বিচারে রাশিয়ার সাথে চুক্তিতে ভূত খোজার উপায় নেই। ব্যাপারটা কি আসলেই তাই? দুই মেরুর ঠান্ডা লড়াই আপত দৃষ্টিতে মনে হতে পারে শেষ হয়ে গেছে। তাই বলে রুশদের সাথে পশ্চিমা দুনিয়ার সম্পর্কের ব্যাপক উন্নতি হয়েছে বলা যাবেনা। বিশেষ করে সামরিক ব্যাপারে। তৃতীয় বিশ্বের যে কোন দেশের সাথে সামরিক চুক্তি উন্নত দেশ গুলো নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করে থাকে। কারণ অনেক। ঠান্ডা যুদ্ধের সময় এ ধরণের চুক্তি স্বাক্ষরিত হলে গণতান্ত্রিক বিশ্ব বাংলাদেশের বিরুদ্ধে শক্ত আবস্থানে চলে যেত। সেদিন এখন নেই। তাই বলে যাদের সাথে আমাদের ব্যবসা, যে দেশে রফাতানী আমাদের আর্থনৈতিক চাকা সচল রাখতে সাহায্য করে তাদের ডিঙ্গিয়ে রাশিয়ার সাথে বিশাল অংকের সামরিক চুক্তি দেশের জন্য উপকারে আসবে তো আসবেই না বরং সৃষ্টি করবে বড় ধরণের শত্রুতা। রাশিয়ান রাজনীতি আমাদের মতই নষ্ট। তাদের অস্ত্রও তথৈবচ। এমন একটা দেশের সাথে চুক্তি অস্বচ্ছ হতে বাধ্য। এমনটা বিশ্বাস করা আপনার নিজের ব্যপার। আমি নিজে ১২ বছর রাশিয়ায় বাস করে সমাজটাকে ভাল ভাবে চিনেছি। অভিজ্ঞতা হতেই বলছি এ কথা।
আট বছরে টাকা উঠিয়ে আনবেন...একটু খুলে বলবেন কি? জাতিসংঘের পুলিশ বাহিনীতে বিনিয়োগের কথা বলছেন? এ-তো পুলিশি কাজ। এ কাজে আধুনিক অস্ত্র কোথায় কতটা ব্যবহার হয়েছে বলবেন কি?
যে সব উন্নতির কথা বলছেন তাতে সরকারের ভূমিকা কতটা ভেবে দেখেছেন কি? বরং সরকার যদি নাক না গলায় দেশের সব খাত সমান ভাবে এগিয়ে যাবে বলে আমার বিশ্বাস।
সরকারের ভাল দিকটা না হয় আপনারাই দেখবেন। আমি ওয়াচডগ। ওয়াচডগের কাজ মন্দ জিনিষ গুলো সামনে আনা।
ভাল থাকবেন।
৪| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:১০
মুফতি বাবা বলেছেন: @বিষন্ন পথিক:
আপনার পরিবার কি সরকারী দলের ৪% চুরির সাথে সরাসরি জড়িত?? আমি নিশ্চিত!!
আর শিক্ষা খাতের উন্নয়ন আপনার চোখে পড়ে না?? দেশের সব গুলা ভিসি হইলো দালাল, ছাত্রলীগের পিটানি আর শিক্ষকের চোখে এসিড ঢালা, বুয়েট-রুয়েট ধ্বংস করা, আর গত কালকে এক শিক্ষককে পিটিয়ে মেরে ফেলাটা হইলো বিড়াট সাফল্য|
আর বিদ্যু ভাল অবস্হায় আছে?? আমি শিওর আপনি আওয়ামী লুট-পাটের ভাগিদার, নয়তো কুইক রেন্টালের নামে হাজার হাজার কোটি টাকা হাসিনার পোলার হবু শ্বশুর সামিট গ্রুপের মাধ্যমে লুট করা হয়েছে| আপনি এই গুলি সরকারের সাফল্য মনে করেন??
গুড, যান গিয়া আরেকবার আম্লীগরে ভোট দিয়া আসেন|
শেয়ার বাজারের ৮০ হাজার কোটি টাকা লুট সরকারের সাফল্য??
ডেস্টিনি আর হলমার্কের ৫০ হাজার কোটি টাকা লুট সরকারের সাফল্য??
কুউক রেন্টালের ২০ হাজার কোটি টাকা লুট সরকারের সাফল্য??
ভিওআইপি ১০ হাজার কোটি টাকা লুট সরকারের সাফল্য??
সোনালী-অগ্রনী ব্যাংকের ৬ হাজার কোটি টাকা লুট সরকারের সাফল্য??
পদ্মা সেতু গিলে খাওয়া সরকারের সাফল্য??
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:২৯
ওয়াচডগ৫৭ বলেছেন: আরও যোগ করছিঃ
শত কোটি টাকার কেরানি
বুধবার, ১৬ জানুয়ারি ২০১৩
লায়েকুজ্জামান: থাকেন অভিজাত ফ্ল্যাটে। চড়েন ল্যান্ড ক্রুজার প্রাডোতে। কাজ করেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে। নাম আবজাল হোসেন। তিনি একজন কেরানি। ফরিদপুরের নদীভাঙন এলাকার বাস্তুহারা পরিবারের ছেলে। অভাব-অনটনে জর্জরিত থাকায় পড়াশোনাও এগোয়নি, টেনেটুনে এইচএসসি পাস। তারপরই যোগ দেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে কেরানি পদে। ওই কেরানির চাকরিই তার ভাগ্যের দরজা খুলে দিয়েছে। এখন তার বিলাসী জীবন। সম্পদের পাহাড় গড়ে তুলেছেন দুর্নীতির টাকায়। পদবিতে কেরানি হলেও অফিসের হিসাব রক্ষণ থেকে শুরু করে টেন্ডারবাজি, ঠিকাদারি কাজের বিলি-বণ্টন, ফাইল গায়েব, কাজ না করে বিল নিয়ে ঠিকাদারের সঙ্গে ভাগ-বাটোয়ারাসহ মহাখালীর পুরো স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নিয়ন্ত্রক তিনি। বিত্তের জোরে এখন মাস্তানও পোষেন এমন অভিযোগ স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সাধারণ কর্মচারীদের। বেনামে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে ঠিকাদারি করেন। ঠিকাদারি কাজ নিয়ন্ত্রণ করেন। দেশের বিভিন্ন মেডিকেল কলেজের নিয়োগ বাণিজ্য নিয়ন্ত্রণ করেন তিনিই। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের একজন হিসাব রক্ষক হয়েও তিনি অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের বিদেশ সফর সঙ্গী হন। বিগত জোট সরকারের আমলে দাপটে ছিলেন ড্যাব মহাসচিব ডা. জাহিদ হোসেনের ছোট ভাই জাকির হোসেনের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতার কারণে, হাল-আমলে মহাদাপটে আছেন ফরিদপুরের পরিচয়ে। মহাখালী স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের কক্ষগুলো নন এসি হলেও হিসাব রক্ষক আবজাল হোসেনের কক্ষটি সুশোভিত শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত। ...
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:০৪
নস্টালজিক বলেছেন: আমাদের মত আম জনতার আপাতত কিছু করার নাই!
সামনেই ভোট!
তহবিল এর দরকার আছে তো আমাদের পলিটিক্যাল পার্টিগুলোর!
কঠিন অবস্থা!