নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ধুমার ব্যাপারী

Nurul Afser Ratan

ব্লগ দেখতে ভালবাসি, লেখার সময় পাই না।

Nurul Afser Ratan › বিস্তারিত পোস্টঃ

একটি এসি কেনার (করুণ!) কাহিনী

২১ শে নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:২০

(ব্লগে সেফ হওয়ার পর এটাই আমার প্রথম পোস্ট। ভুলত্র“টি ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন আশা করি। ঠনমূলক সমালোচনা পেলে উৎসাহ পাব।)

আমি একটি বেসরকারী প্রতিষ্ঠানের মধ্যম মানের চাকুরীজীবি। কর্মস্থল মফস্বলের একটি থানা শহর। জেলা শহর ছেড়ে এবারই প্রথম থানা শহরে প্রথম পোস্টিং। এবছরের মার্চ-এপ্রিলের দিকেই বাৎসরিক বোনাসের টাকা হাতে পেয়ে গেলাম। মন খুব প্রফুল্ল। ভাবখানা এমন যেন আমি বিরাট বড়লোক হয়ে গেছি। টাকা দিয়ে কি করবো এটা নিয়ে চিন্তা করে একমাস পার করে দিলাম। তখন আমার বর্তমান কর্মস্থলে নতুন পোষ্টিং। নতুন বাসায় সবকিছুই ঠিক আছে, কেবল তিনতলা বিল্ডিং এর তিন তলায় হওয়ায় গরমটা অসহনীয়। ব্যস মুহুর্তেই সিদ্ধান্ত নিলাম বাসায় এসি লাগাবে। বৌয়ের কথা হল অপচয় করা হবে, কেননা বিদ্যুৎ থাকেনা। আমার যুক্তি হল ২/৩ ঘন্টা পর ১ ঘন্টার জন্য হলেও তো বিদ্যুৎ আসবে, তাতেই গরম যতটুকু সম্ভব কমবে, বাকী সময় ফ্যান তো আছেই (আমার বাসায় আইপিএস ছিল)। যেই ভাবা সেই কাজ, এসি নিয়ে আমার রিসার্চ শুরু হল। কোন ব্র্যান্ডের কিনবো, কত টনের কিনবো এবং কত বাজেটের মধ্যে কিনবো। পরিচিতজনেরা একেকজন একেক উপদেশ দিলেন। সবারটাই মনযোগ দিয়ে শুনলাম তবে সিদ্ধান্ত নিলাম নিজে। দেশী ব্র্যান্ডের কিনবো। ঘর ঠান্ডা করাই যেহেতু প্রথম প্রায়োরিটি, তাহলে দেশীটা কিনতে অসুবিধা কোথায় । অতএব কিনে ফেললাম কোনএক শূভ দিনে (১৬ কিমি দুরের জেলা সদর থেকে) এবং কোম্পানীর লোকসহ নিয়ে বাসায় এলাম লাগানোর জন্য।

প্রথম বিপত্তি শুরু হল তখনই। বাসায় আসার পর খেয়াল হল বাসায় এসি লাগানোর জন্য হয় দেয়ালে ফুটো করতে হবে, অথবা ভেন্টিলেটরে ছিদ্র করতে হবে। দু ক্ষেত্রেই বাড়িওয়ালার প্রতিনিধির অনুমতি নেয়া প্রয়োজন (বাড়িওয়ালা মধ্যপ্রাচ্য প্রবাসী) । বাড়ীওয়ালার প্রতিনিধিকে জানাতেই তিনি আকাশ থেকো পড়লেন এবং জানালেন বাসায় এসি লাগাতে বাড়িওয়ালার নিষেধ আছে কেননা অল্প কয়েক হাজার টাকা ভাড়ার টাকার জন্য তিনি তার বিল্ডিং এ কোন খুঁত তৈরী করতে দেবেন ন। আমার তো আক্কেল গুড়–ম কেননা এরকম যে হতে পারে তা ঘুনাক্ষরেও আমার মাথায় আসেনি। বেকুবীর চুড়ান্ত। কি আর করা, কিনে যেহেতু ফেলেছি এখনতো ফেরৎ দেয়া সম্ভব নয়, তাই কঠিন সিদ্ধান্ত নিলাম, এ বাসায় আর নয়। অতএব, পরের মাসেই বাসা চেঞ্জ ।

নতুন বাসাটি আগের বাসার তুলনায় রীতিমতো স্বর্গ। অনেক বড়, নিরীবিলী, খোলামেলা এবং সবচেয়ে বড়কথা বাড়ীওয়ালা তার দেয়াল ফুটো করতে দেবেন এই শর্তে যে পরবর্তীতে আমাকে নিজ খরচে ফুটো মেরামত করে দিতে হবে। রাজি হলাম এবং এসি লাগালাম । কিন্তু কপাল মন্দ, এসি তো চলেনা। মিস্ত্রিকে প্রশ্ন করতেই জানালো ভোল্টেজ কম (১৮০-১৯০ ভোল্ট)। কি করতে হবে জানতে চাইলে বললো বিদূতের খুঁটি থেকে আলাদা তার টেনে আনলে ভোল্টেজের উন্নয়ন ঘটানো সম্ভব। দিলাম আরো ১০,০০০/- টাকা । কিন্তু একি এবারো একই ঘটনা, এসি একটানা ১০ মিনিট চলেই বন্ধ হয়ে যায় । দিলাম বিদ্যুৎ অফিসে ফোন। তাদের কথা হল জাতীয় গ্রীড থেকেই লো ভোল্টেজ অতএব আমাদের করার কিছূ নেই । দিলাম এসি কোম্পানীতে ফোন, পরদিন তাদের লোক এল, ভোল্টেজ মাপলো এবং যেটা বললো তা হলো যদিও তাদের এসির ম্যানুয়েলে লেখা এসি ১৮০-২৫০ ভোল্টে চলবে তবে বাস্তবে ২২০ ভোল্ট না হলে এসি চলবে না। ২২০ ভোল্টও নাকি স্ট্রং হতে হবে (ভোল্টেজের স্ট্রং এবং উইক এই টার্ম এই প্রথম শুনলাম)।

বিনয়ের সাথে আমার জানতে ইচ্ছা করে, এই কোম্পানীর এসিটি নাকি বাংলাদেশে তৈরী, তাহলে বাংলাদেশের সিংহভাগ জায়গায় যে লো ভোল্টেজের সমস্যা সেটি কি তারা জানে না? অথচ একই এলাকায় আমার অফিসে ৯ টি ছোট বড় চায়নিজ এসি ৫ বছর ধরে চলছে কোন রকম সমস্যা ছাড়া, তাহলে কি চায়নিজরা আমাদের দেশের ভোল্টেজ সম্পর্কে আমাদের দেশীয় কোম্পানীর চেয়ে বেশী জানে?

একটি ১ টনের এসির পেছনে আমার এ পর্যন্ত খরচ:

এসির মূল্য = ৪২,৫০০/-, এসি লাগাতে খরচ = ১,৫০০/-, বাসা পাল্টাতে খরচ = ৫,০০০/-, নতুন তার কেনা, সার্কিট ব্রেকার লাগানো, ইলেকট্রিশিয়ান বাবদ = ১২,০০০/- , সর্বমোট খরচ = ৬১,০০০/-, ফলাফল = ”০” + বৌয়ের মুখ ঝামটা। যামু কই ভাই।

ও হ্যা, আরেকটা সমাধানের কথা এসি কোম্পানীর লোকেরা বলেছে, যেটা হল আমি চাইলে ১৫,০০০/- টাকা খরচ করে একটা ভোল্টেজ স্ট্যাবিলাইজার বসাতে পারি। এতে করে আমার এসি চলার একটা সম্ভবনা আছে। কি করি এখনো সিদ্ধান্ত নিতে পারছি না।

মন্তব্য ২৯ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২৯) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:২৬

সব মনে থাকে বলেছেন: বাব্বা মহা ঘাপলা তো :|
কুফা এসি।চেঞ্জ করেন

২১ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:৩৮

Nurul Afser Ratan বলেছেন: চেঞ্জ আর কেমনে করমু ভাই, চিটাগাং নিজের বাসায় পাঠায়া দিমু ।

২| ২১ শে নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৩১

তামিম ইবনে আমান বলেছেন:

এযুগে বৌয়ের কথা না শুনলে বিপদ ;)

২১ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:৪২

Nurul Afser Ratan বলেছেন: হাচা কইছেন ভাই।

৩| ২১ শে নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৩৪

নীলপথিক বলেছেন: আমি ৪৮০০০ খরচ করে জেনারেল এর ১.৫ টনের এসি কিনেছিলাম। গত ২ বছরে ভালই চলছে।

২১ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:৫৬

Nurul Afser Ratan বলেছেন: প্রথমে জেনারেল নিতে চাইছিলাম। ঢাকা থেকে আনাতে হত তাইনেই নি।

৪| ২১ শে নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৩৯

লিন্‌কিন পার্ক বলেছেন:

ভালই ঝামেলায় আছেন B-)) ;)

৫| ২১ শে নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৪১

শ্রাবণধারা বলেছেন: আপনি তো কঠিন বিপদে আছেন। এসি লাগানোর জন্য বাসাও চেন্জ করে ফেললেন, কিন্তু এসি চলে না। আপনি দেশী ব্রান্ড কিনতে গিয়েই মনে হয় ঝামেলা করে ফেলেছেন....

২১ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:১২

Nurul Afser Ratan বলেছেন: দেশি ব্রান্ডের পন‍্য, ঠইক্কা হইছি ধইন্‍্য।
দুঃখজনক, তবে সত্‍্য।

৬| ২১ শে নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৪৫

উদাসীফাহিম বলেছেন: ac hisebe general tai valo.........5 jabot ude korsi.somossa nai...........tin bosor aage arekti kine 1 bosro bondho silo.tar por grmaae patiye deilam.baba barite gele jaate use korte paren.......1bosor bondho thakar por por o switch dite chalu hoye gelo..............ar deshi brand er fridge baade ar kisui ekhon porjonto porikkito noy.....................fridge gulu naki va(shunesi)

২১ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:১৪

Nurul Afser Ratan বলেছেন: সহমত, তবে ফ্রিজগুলাও ভাল হবার সম্ভবনা কম।

৭| ২১ শে নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৪৯

সাদেকুর বলেছেন: "ও হ্যা, আরেকটা সমাধানের কথা এসি কোম্পানীর লোকেরা বলেছে, যেটা হল আমি চাইলে ১৫,০০০/- টাকা খরচ করে একটা ভোল্টেজ স্ট্যাবিলাইজার বসাতে পারি। এতে করে আমার এসি চলার একটা সম্ভবনা আছে। কি করি এখনো সিদ্ধান্ত নিতে পারছি না। "

যেহেতু পূর্বের ফলাফল = ”০” + বৌয়ের মুখ ঝামটা

তাই খুব সতর্কতার সাথে এবারের সিদ্ধান্ত নিতে হবে।

তবে যাই করেন ভাই ফলাফলের দিকে সতর্ক দৃষ্টি রাখবেন।

ফলাফল = ”০” + বৌয়ের মুখ ঝামটা +/- ???

৮| ২১ শে নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৫০

ধৈঞ্চা বলেছেন: ইলেকট্রনিক্স পন্য কেনার ক্ষেত্রে আমি দেশ প্রেমকে কখনোই বিবেচনায় আনি না। আপনি নিজের টাকায় এসি লাগাবেন সেখানে ভাল ব্র্যাণ্ডের না হলে সমস্যায় আপনাকে পড়তে হবে। তাই দেশী পন্য এবং সস্তার চিন্তা না করে ভাল মানের ইলেকট্রনিক্স পন্য কেনা উচিৎ।
আপনি যেহেতু ব্লগিং করেন তাই এসি কেনার আগে সামুতে মতামত/পরামর্শ চেয়ে একটা পোষ্ট করা উচিৎ ছিল। তাহলে যে পরামর্শগুলো পেতেন হয়ত সেগুলো আপনার উপকারে আসত।

২১ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:১৮

Nurul Afser Ratan বলেছেন: ভাই আমি জ্ঞান পাপী, জেনেশুনে বিষপান করছি।

৯| ২১ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:০২

জাকারিয়া জামান তানভীর বলেছেন: আপনার প্রতি সমবেদনা রইল।

২১ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:১৯

Nurul Afser Ratan বলেছেন: সমবেদনা র জন্‍্য ধইন্না।

১০| ২১ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:০৭

নক্‌শী কাঁথার মাঠ বলেছেন: এসি পছন্দ করতেই সবচেয়ে বড় ভুলটা করেছেন। আমি জেনারেল এসি কিনেছি উইন্ডো টাইপ, দেড় টনের। এগুলো হলো ট্রাকের ইন্জিনের মতো মেশিন, কিসের লো ভোল্টেজ, হাই ভোল্টেজ, অনওয়েজ অন, অলওয়েজ ঘর ঠান্ডা। মেইনটেনেন্স বলেও কিছু নেই উইন্ডো টাইপে, বছরে দুইবার পানি দিয়ে ধুয়ে দিলেই হলো।

২১ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:২১

Nurul Afser Ratan বলেছেন: সহমত।

১১| ২১ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:১৫

েরজা , বলেছেন:


আপনি মনে হয় ওয়াল্টন নিয়েছেন , নাম-টা কেন বলেননি জানি না ।

আমার নিচের লেখাটা পড়েন ----


ফ্রিজ বিষয়ক- ওয়ালটনের প্রতারনা

ফ্রিজের সিএফটি-র মাপের ক্ষেত্রে সব শো রুমেই বিক্রয়কর্মীরা কম-বেশী মিথ্যা কথা বলে ।
এরা সাধারনত আসল মাপ থেকে ২/৩ সিএফটি বাড়ায়ে বলে ।

সিএফটি-র হিসাব হবে নীচের মত --

২৮ দশমিক ৩ লিটারে এক সিএফটি ।

বাজারে ২৩০ লিটার ক্যাপাসিটির একটি ফ্রিজ এরা ১০ সিএফটি বলে চালায় , যেটা কিনা আসলে ৮ দশমিক ৩ সিএফটি ।
আর এগুলো সবাই বলে মুখে মুখে , কোথাও লিখিত আকারে পাবেন না ।

আর এদের মধ্যে ওয়ালটন হল বস ।

ওয়ালটন ফ্রিজের গায়ে ওদের কারখানা থেকেই পারমান্যান্ট স্টিকারে ভুল সিএফটি লিখে দেয় ( আসল থেকে ২/৩ সিএফটি বাড়ায়ে )
এই কাজ আর কেউ করে না , সবাই মুখে মুখে বলে ।

আপনারা যারা ফ্রিজ কিনবেন বলে ভাবছেন তারা শো-রুমে গিয়ে নিজেই দেখে নিবেন সেটা কত লিটারের ( ফ্রিজের ভেতরে ম্যানুফেকচারারের লাগান স্টিকার পাবেন ) , এটা কখনও ভুল লেখা থাকে না , তারপর ২৮ দশমিক ৩দিয়ে ভাগ করে সিএফটি বের করে নিবেন ।

বিক্রয়কর্মীরা বলতে পারে আমাদের দেশে সবাই সিএফটি হিসাবে কেনে , লিটারে না ।
কথা সত্য , কিন্তু বাংলাদেশে যেমন তিন ফুটে এক গজ হয় , ইউরোপেও সেই
তিন ফুটেই এক গজ হয়, সাড়ে তিন ফুটে না ।
দেখবেন মুখটা কেমন কাল হয়ে যায়

***************

1 Cubic Foot = 28.3168466 Liters


-----------------------------------------

এসি সবচেয়ে ভাল

১। প্যানাসনিক ।
২. জেনারেল


আমি ব্যবহার করছি Toshiba , 1.5 Ton( 3.5 Years without any problem )


Better not to go for Stabilizer .
Stabilizer also have the input voltage range.
If your current residence input voltage is less that that again you will loose another Tk.15,000.
One option –
You can buy “Servo type” Voltage Stabilizer.
In stadium market you will get , but still don’t have guarantee.


Sorry for English , bangle ase na

২১ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:০৭

Nurul Afser Ratan বলেছেন: জি ভাই, ওয়ালটন। আমি সবসময়. সবাইকে ভাল ব্রান্ডের ইলেকট্রনিক. জিনস. নিতে পরামর্শ দিই, কিন্তু নিজের বেলায় মনে হয় ভুতে পাইছিলো।

১২| ২১ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:১৬

সাইফুলহাসানসিপাত বলেছেন: কঠিন সমস্যা । :)

১৩| ২১ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:২৮

পাপী ব্রহ্মচারী বলেছেন: জাপান মেড জেনারেল সবচেয়ে সেরা এসি।

২১ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৫৯

Nurul Afser Ratan বলেছেন: ভাই পাওয়া যায়না তো!

১৪| ২১ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:০৫

Nurul Afser Ratan বলেছেন: মন্তব্যের জন্‍্য সবাইকে ধন‍্যবাদ।

১৫| ২১ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:০৫

পাকাচুল বলেছেন: প্রিয়তে রাখলাম, বউকে দেখাতে হবে, মানে এসি নিয়ে আমার থেকেও বেশি ঝামেলাতে পড়েছে, এমন মানুষও আছে।

বহুত ঝামেলা। নিজের বাসা না হলে।

২১ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:১৬

Nurul Afser Ratan বলেছেন: ধন‍্যবাদ প্রিয়তে বেয়ার জন‍্য‍্য।

১৬| ২১ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:২৩

ইন্সিত বলেছেন: চিটাগাং পাঠাইয়া দেন। সমবেদনা.....

১৭| ২২ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১:১৪

সাদা কলো বলেছেন: ৬১০০০ টাকা যেহেতু খরচ করছেন আর ১৫০০০ বাকি থাকবে কেন? নিয়ে আসুন ভোল্টেজ স্ট্যাবিলাইজার। পরাজয়ে ডরায় না বীর

১৮| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ২:৩২

আশরাফুল হক (খুলনা) বলেছেন: ভোল্টেজ স্ট্যাবিলাইজার পারমানেন্ট কোন সলিউসন নয়

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.