নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দেশ , মানুষ

জীবনের সব কিছু আললাহর সন্তুষ্টির জন্য

আল মাহদী ফোর্স

কোরান ও নবী পরিবারের আঃ অনুসারী।

আল মাহদী ফোর্স › বিস্তারিত পোস্টঃ

৩১শে জুলাই,১৯৮৭,মক্কার কাবাচত্তরে সম্মানিত হাজী হত্যাকান্ড ৪ হাজার বছরে কাবাশরিফের ইতিহাসে জঘন্যতম দিন

৩০ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:৩৩



যে ঘটনাটি স্মরন করে সারা বিশ্বের মুমিন-মুসলিমদের কলিজায় অবিরাম রক্তক্ষরন প্রবাহমান,সেটি হচ্ছে ৩১শে জুলাই,১৯৮৭,মক্কার কাবাচত্তরে সম্মানিত হাজী হত্যাকান্ড।এদিন প্রায় ৫০০ জন সম্মানিত হাজী সউদী এজিদী পুলিশ বাহিনীর নিমম ব্রাশ ফায়ারে শাহাদাতের কলে ঢোলে পরেন।এছাড়া আহত হন শত শত হাজী।এঘটনায় সারা বিশ্ব বিস্ময়ে বিমুঢ় হয়ে পড়ে।ঘটনার নৃশংসতায় বিবেকবান ক্ষুব্ধ বিশ্ব সমাজ বিক্ষোভে ফেটে পড়েন এবং এজিদী রাজতন্ত্রের পতন কামনা করেন।বাংলাদেশের আলেমরাও প্রতিবাদ করেন।এই প্রতিবাদে অংশ নেন জামাত-শিবির,ইসলামী ঐক্য আন্দোলন,ইসলামী ছাত্র শক্তি,যুবশিবির এবং আরো অনেক সংগঠন।মুলকারন অনুসন্ধানে জানা যায়, হেযাযে (সাউদীআরব)গনজাগরন,উপসাগরে মাকিন সৈন্যদের উপস্তিতি,ইহুদি বিরোধী সংগ্রামকে ইরান বিরোধীতায় রুপান্তরিত করা,ইত্যাদি।
বিশ্ববাসী কাবাকে মানবজাতির উথানভুমি,মুসলমানদের ঐক্যের প্রানকেন্দ্র,ইসলামের মুলকেন্দ্র হিসেবে জানে।আল্লাহ নিজেই কাবাকে নিরাপদ,পবিত্র ও নিরংকুশ শান্তিময় ঘোষনা করে বলেছেনঃ”আমরা বায়তুল্লাহকে মানুষের জন্য বার বার ফিরে আসার লক্ষে নিরাপদ স্থান করে দিয়েছি”(সুরা আলে ইম্রানঃ৯৭)।
এই আয়াতের সমথনে রাসুল(সঃ) বলেনঃমক্কাকে লোকেরা নিষিদ্ব করেনি।এটিকে স্বয়ং আল্লাহ নিষিদ্ব করেছেন।যে ব্যাক্তি আল্লাহ এবং রোজহাশরে ঈমান রাখবে,মক্কায় রক্তপাত তার জন্য হালাল হবে না।মক্কায় বৃক্ষ কতন করা তার জন্য বৈধ হবে না।রাসুল(সঃ) তথায় যুধ্ব করেছেন বলে কেউ সুযোগ নিতে চাইলে তাকে তাকে বলে দেবেঃআল্লাহ তাঁর রাসুলের(সঃ)জন্য অনুমতি দিয়েছিলেন।তোমাদের জন্য অনুমতি দেননি।বস্তুতঃআমার জন্যও দিনের কিছু সময়ের জন্য অনুমতি দেয়া হয়েছিল।গতকাল এ শহর যেরুপ নিষিধ্ব ছিল,আজ পুনরায় তদ্রুপ শহরটির নিষিধ্বতা ফিরে এলো”(বুখারীঃ৬১৫/২)।
আল্লাহ ও রাসুলের(সঃ)সুস্পস্ট নিষেধাজ্ঞা সত্বেও এজিদী রাজতন্ত্রী সউদি ওহাবীরা তার আমেরিকান ও ইহুদি প্রভুদের সরাসরি নিদেশে এ পাইকারী হত্যাযজ্ঞে হাত দেয়।এ হত্যাযজ্ঞের সঙ্গে এজিদের যামানার হত্যাকান্ডের মিল খুজে পাওয়া যায়।ইতিহাসের দিকে তাকালে আমরা দেখতে পাই,এজিদের নিদেশে হেরেম শরিফে মানুষ খুন ও কাবা ঘরে আগুন ধরিয়ে দেয়া হয়েছিল।অতঃপর রাজা আব্দুল মালেক ইবনে মারওয়ানের আমলে কাবা আক্রান্ত হয়।পাথর বষন করে কাবা প্রাচীরে ফাটল ধরিয়ে দেয়া হয়।হেরেমে হাজীদের খুন করা হয়।তখন আব্দুল্লাহ যোবাইর ও তাঁর সাথীদের শহীদ করা হয় হেরেমের ভেতরেই।এ আক্রমনে নেতৃত্ব দেন উমাইয়া বংশীয় ঐতিহাসিক জালিম হাজ্জাজ ইবনে ইউসুফ।১৮০৩ সালেও সউদী নরপতিরা কাবা শরিফে রক্তপাত ঘটায়।অতঃপর সউদী নজদী ওহাবীরা রাজতন্ত্র উতখাতের জন্য ১৯৭৯ সালে যাঁরা বিদ্রোহ করেছিল তাদেরকে শহীদ করে।রাজতন্ত্র ইসলামী রাষ্ট্র ব্যবস্থায় প্রবিষ্ট বিদয়াত ও অবৈধ শাসন ব্যবস্থা। তাই তাঁরা এ ব্যবস্থার বিরুধ্বে বিদ্রোহ করে বিশ্ব মুসলিমদের দৃষ্টি আকষনের চেষ্টা করেন এবং কাবাশরীফে আশ্রয় নেন যাতে সেখানে নিরাপদে অবস্থান করা যায়।রাজতন্ত্র রক্ষার জন্য সউদী ভ্রান্ত নজদী ওহাবীরা বিপুল পরিমান টাকা বিলিয়ে তথাকথিত মুফতিদের নিকট হতে ফতওয়া নিয়ে,আল্লাহ ও রাসুলের(সঃ) নিষেধাজ্ঞা লঙ্ঘন করে,কাবাশরিফের অভ্যন্তরে কাফের আমেরিকান কমান্ডো বাহিনীর সহায়তায় বিদ্রোহীদের শহীদ করে।এ বিদ্রোহে যিনি নেতৃ্ত্ব দেন তাঁর নাম ছিল আহমাদ মাহদী।সউদী প্রচার মাধ্যমগুলো তাঁর মাহদী নাম দ্বারা ফায়দা উঠায়।তারা প্রচার করে আহমাদ নিজেকে ‘ইমাম মাহদী’ বলে দাবী করেন।এরুপ মিথ্যা প্রচার দ্বারা তারা মুসলিম বিশ্বকে বিভ্রান্ত করার ব্যথ চেষ্টা করে।
মক্কা হত্যাযজ্ঞ জায়েজ করার জন্য সউদী-আমেরিকা-ইহুদী অক্ষশক্তি কয়েক বছর নিরলস প্রচেষ্টা চালায়।বাংলাদেশের তথাকথিত একদল আলেম নামধারী জালেমগন ‘হেমায়াতে হারামাইন’ নামে ঢাকায় এক সম্মেলনে ইরানী হাজীদেরকেই দোষী সাব্যস্ত করে এবং ইরানী শিয়া মুসলমান ভাইদেরকে কাফের কেহ কেহ বলে মন্তব্য করে।।উক্ত সম্মেলনে অংশগ্রহনকারী কয়েকজন আলেম হলেন মওলানা দেলয়ার হোসেন সাইদী,খতীব উবাইদুল হক,শামসুদ্দিন কাশেমি,মোঃ যাকারিয়া,মুহিউদ্দিন খান্সহ আরও অনেকে। অথচ ১৯৮৮ সালের ৬ই ফেব্রুয়ারী মক্কা আন্তজাতিক ফিকাহ সম্মেলনে হানাফি,শাফেয়ি, মালেকি,হাম্বলী মাযহাবের ন্যায় শিয়াদের জাফরী মাযহাবকেও ইসলামে স্বীকৃ্ত মাযহাব ঘোষনা দেয়া হয়।বাংলাদেশের একজন আলেম আলহাজ্ব আলী আহমাদ এ ব্যাপারে বলেন,রানীর চেয়ে মেথরানীর বড় গলা।
মক্কা হত্যকান্ড সম্পকে ইমাম মাহদী(আঃ)ঘোষিত গুনাবলীর অনুসারী ইমাম খোমেনী(রঃ) বলেনঃ ‘ ……..আজ আমি পবিত্র মক্কার বেদনাদায়ক ঘটনার কথা বলতে চাই।আল্লাহর নৈকট্য লাভ ও জনগনের মুক্তির জন্যই আমাদের এই উথান,এই বিপ্লব।বিপ্লবের পুবে শাহের আমলে আমাদের বহু লোক শহীদ হয়েছেন এবং বিপ্লবের পরেও আমাদের অনেক শহীদ হয়েছেন যা আপনারা নিজেরাই প্রত্যক্ষ করেছেন।আমরা এমন বহু লোককে হারিয়েছি যারা আমাদের কাছে খুব প্রিয় ছিলেন।কিন্তু মক্কার হত্যকান্ডটি সম্পুন স্বতন্ত্র বিষয়।।…….কুদস(জেরুজালেম) সমস্যাও একটি বিরাট সমস্যা। কুদস দিবস একটি সমস্যার দিবস।কিন্তু মক্কার রক্তাক্ত শুক্রবার একটি সম্পুন ভিন্ন ব্যাপার।।………সাদ্দামের চাপিয়ে দেয়া যুধ্বেও আমরা বহু কিছু হারিয়েছি।যুধ্বে আমাদের অনেক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে,আমরা অনেক কষ্ট সহ্য করেছি।কিন্তু সে সমস্যাও হেজাজে(রাসুলের(সঃ) দেয়া সউদী আরবের পুব নাম)যা ঘটেছে তার মত নয়।।…….হেজাজের ঘটনায় ইসলামের শ্রেষ্টতম কত্বৃতের,কুদসের এবং গোটা বিশ্বেরই অবমাননা করা হয়েছে।শুধু আমরাই,মুসলমানরাই পবিত্র কাবাকে শ্রধ্বা করিনা,বিশ্বের সকল মানুষ,যারা ধম মানেন,তাদের সবারই পবিত্র কাবার প্রতি শ্রধ্বা রয়েছে।স্রৃষ্টির শুরু থেকে এখন পযন্ত পবিত্র কাবা যেমন ছিল তেমনি আছে।আল্লাহর সকল নবীই পবিত্র কাবার সেবা করে গেছেন।কাবার অবমাননাকে এড়িয়ে যাওয়া যায় না।আমরা কুদস্ সমস্যাকে চেপে যেতে পারি,সাদ্দামকে অবজ্ঞা করতে পারি,যারা আমাদের ক্ষতি করেছে তাদেরকে ক্ষমা করে দিতে পারি,কিন্তু হেজাজের ঘটনাকে আমরা খাটো করে দেখতে পারিনা।হেজাজের ঘটনা সম্পুন অন্য ধরনের ব্যাপার এবং সমসাময়িক সব সমস্যা থেকেই আলাদা।ইসলামদ্রোহিতার এই দিনটিকে আমাদের মনে রাখতে হবে।বেদনাবিধুর মোহররমকে সামনে রেখে মক্কার এই ঘটনাকে ঘটানো হয়েছে।সাইয়েদুশ শুহাদা ইমাম হোসাইন(আঃ) মক্কায় শাহাদাতবরন করেন্ নি।মক্কার পবিত্রতা বিনষ্ট হতে পারে আশঙ্কা করেই তিনি মক্কা ছেড়ে চলে গিয়েছিলেন।মক্কার পবিত্রতা রক্ষার জন্যে সব রকমের ত্যাগ স্বিকার করা উচিত।মক্কা এমন একটি জায়গা,আল্লাহর নবীদের সকলেই যার সেবা করে গেছেন।বতমানে এই পবিত্র ঞ্ছানটি একদল অবিস্বাসীর ফাঁদে আটকা পড়েছে।তারা তাদের কতব্য সম্পকে অবহিত নয়।তারা কিছুই বোঝেনা এবং এখনও তারা জানেনা যে,তারা কতবড় বোঝা নিজেদের মাথায় চাপিয়েছে।বতমানে সমগ্র বিশ্বের মুসলমানদের কাছে তারা একটি অবমাননাকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছে। মুসলমানদের সবাধিক পবিত্র ধমীয় ঞ্ছান মক্কার মযাদা এইভাবে ক্ষুন্ন করা হবে,আর মুসলমানরা চুপচাপ বসে থাকবে,তা হতে পারে না।।……..সকল ধম্মভীরু মুসলমান এবং হেযাযের অধিবাসীরা শেষ পযন্ত বাদশা ফাহাদকে চপেটাঘাত করবেই।।……’
বিশ্বের তাবত বিবেকবান মুসলমানগন ১৯৭৯ সালে ইরানে ইসলামি বিপ্লবের পর লক্ষ্য করেছেন যে,একটি সফল ইসলামি বিপ্লবকে ধ্বংশ করার জন্য ইরাকের সাথে ৮ বছরব্যাপী যুধ্ব, জাতিসঙ্ঘ, আইএইএ সহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে ইরানের উপর অবোরোধ আরোপ করে ইরান ধংশের ব্যথ চেষ্টা করা হয়।সামপ্রতিক সময়েও আমরা লক্ষ্য করছি,পারমানবিক ইস্যুতে পুনরায় ইরানের উপর অথনৈতিক অবরোধ আরোপ করা হচ্ছে এবং আমেরিকানরা আক্রমনের হুমকী দিচ্ছে ,যা পুবের ন্যায় ব্যথ হওয়া শুধু সময়ের ব্যাপার।
সাম্প্রতিক সময়ে ৬ জাতির সাথে একটি পরমানু চুক্তি হয়েছে,যে চুক্তিতে আশা করা যায় ইরানের উপর থেকে অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা উঠে যাবে।

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:০৬

নতুন বলেছেন: যাকে হত্যা করা হয়েছিলো তিনি কি ইমাম মাহাদী ছিলো?

১৯৭৯ সালে যাঁরা বিদ্রোহ করেছিল তাদেরকে শহীদ করে।রাজতন্ত্র ইসলামী রাষ্ট্র ব্যবস্থায় প্রবিষ্ট বিদয়াত ও অবৈধ শাসন ব্যবস্থা। তাই তাঁরা এ ব্যবস্থার বিরুধ্বে বিদ্রোহ করে বিশ্ব মুসলিমদের দৃষ্টি আকষনের চেষ্টা করেন এবং কাবাশরীফে আশ্রয় নেন যাতে সেখানে নিরাপদে অবস্থান করা যায়।রাজতন্ত্র রক্ষার জন্য সউদী ভ্রান্ত নজদী ওহাবীরা বিপুল পরিমান টাকা বিলিয়ে তথাকথিত মুফতিদের নিকট হতে ফতওয়া নিয়ে,আল্লাহ ও রাসুলের(সঃ) নিষেধাজ্ঞা লঙ্ঘন করে,কাবাশরিফের অভ্যন্তরে কাফের আমেরিকান কমান্ডো বাহিনীর সহায়তায় বিদ্রোহীদের শহীদ করে।এ বিদ্রোহে যিনি নেতৃ্ত্ব দেন তাঁর নাম ছিল আহমাদ মাহদী।সউদী প্রচার মাধ্যমগুলো তাঁর মাহদী নাম দ্বারা ফায়দা উঠায়।তারা প্রচার করে আহমাদ নিজেকে ‘ইমাম মাহদী’ বলে দাবী করেন।এরুপ মিথ্যা প্রচার দ্বারা তারা মুসলিম বিশ্বকে বিভ্রান্ত করার ব্যথ চেষ্টা করে।

আহমাদ মাহদী কেন কাবা শরীফে অস্রনিয়ে প্রবেশ করেছিলো? সবাইকে জীম্মি করেছিলো?

তার বিরুদ্ধে ব্যবস্তা নেয়া তাহলে ঠিক হয়নি??

৩১ শে জুলাই, ২০১৫ ভোর ৬:৪২

আল মাহদী ফোর্স বলেছেন: ১৯৮৭ সালের মক্কা হত্যাকান্ড নিয়ে লেখার মধ্যে এধরনের প্রশ্ন অপ্রাসঙ্গিক।ওহাবী এজিদি সৌদি সেনাবাহিনী আমেরিকা ও ইহুদীদের গোলামীর স্বীকৃতি স্বরুপ এই হত্যাকান্ড ঘটিয়ে মহা অপরাধ করেছে।কেউ যদি কোন অপরাধ করেও,তবুও তার বিচার মক্কার কাবা চত্বরে করা যাবে না।তাকে ঐ জায়গা থেকে বের করে তার বিচার করতে হবে।

২| ৩০ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:১১

নতুন বলেছেন:

আহমাদ মাহদী কেন কাবা শরীফে অস্রনিয়ে প্রবেশ করেছিলো? সবাইকে জীম্মি করেছিলো?

৩| ৩১ শে জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১:০৮

সেলিম জাহাঙ্গীর বলেছেন: বিশ্ববাসী কাবাকে মানবজাতির উথানভুমি,মুসলমানদের ঐক্যের প্রানকেন্দ্র,ইসলামের মুলকেন্দ্র হিসেবে জানে।আল্লাহ নিজেই কাবাকে নিরাপদ,পবিত্র ও নিরংকুশ শান্তিময় ঘোষনা করে বলেছেনঃ”আমরা বায়তুল্লাহকে মানুষের জন্য বার বার ফিরে আসার লক্ষে নিরাপদ স্থান করে দিয়েছি”(সুরা আলে ইম্রানঃ৯৭)।

আপনি এই রেফারেন্সে বলছেন: আল্লাহ নিজেই কাবাকে নিরাপদ,পবিত্র ও নিরংকুশ শান্তিময় ঘোষনা করে বলেছেন। তাহলে আবার ৩১শে জুলাই,১৯৮৭,মক্কার কাবাচত্তরে সম্মানিত হাজী হত্যাকান্ড। এদিন প্রায় ৫০০ জন সম্মানিত হাজী সউদী এজিদী পুলিশ বাহিনীর নিমম ব্রাশ ফায়ারে শাহাদাতের কলে ঢোলে পরলেন কেমন করে??

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.