![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যারা শিয়াদেরকে কাফির বলছেন,তাদেরকে বলছি-ইসলামী প্রজাতন্ত্র ইরান,যেখানে প্রায় ৯৯%শিয়া মুসলমান।তারা যদি কাফির(নাউজুবিল্লাহ) হয়ে থাকে,তবে নিশ্চয়ই তাদের সঙ্গবিধানে ইসলামী শরিয়ত বিরোধী বা কুরান বিরোধী বিষয়গুলো থাকবে।কিন্তু পড়ে দেখুন ইসলামি ইরানের সংবিধানের কয়েকটি ধারাঃ
ধারা # ৫৬(সারবভৌমত্ব আল্লাহর)
“-মানুষের উপর এবং দুনিয়ার উপর একমাত্র আল্লাহর শর্তহীন কর্তৃত্ব চলবে”-
ধারা#১৯(নাগরিক সমানাধিকার)
-“ইরানী জাতির অন্তর্ভুক্ত লোকজন সমানাধিকার ভোগ করবে।তারা যে কোন গোত্রের বা সম্প্রদায়ের হোক নাকেন।বর্ন,রক্ত,ভাষা বা এরুপ কোন পার্থক্যের দরুন বৈষম্যমূলক আচরন করা যাবে না”।
ধারা# ৮(কল্যানময় রাষ্ট্র-সতপথে আহবান)
-“ইসলামী প্রজাতন্ত্র ইরানে কল্যানে আহবান,সতকাজের নির্দেশ,অসত কর্মে বাধা দান করা একটি জাতীয় দায়িত্ব বলে পরিগনিত হবে।এ দায়িত্ব জনগন সমানভাবে পালন করবেন।অর্থাত এ দায়িত্ব জনগন সমানভাবে পালন করবেন।অর্থাত লোকেরা পরস্পরকে উদবুদ্ব করবে।সরকার এজন্য জনগনকে তাকিদ দিবে।জনগন সরকারকে এ কাজে বাধ্য করবেন।আর দেশের আইন এর জন্য সীমারেখা,শর্তাদি এবং এর প্রকৃতি কি হতে হবে তা নির্নয় করবে।এ প্রশ্নে আল্লাহ বলেনঃ “মুমিন নর ও নারীগন পরস্পরের অভিভাবক।তারা ন্যায়ের নির্দেশ দান করবে আর অন্যায় হতে বিরত রাখবে”(সুরা তাওবাঃ৭১)।
ধারা# ৪(ইসলাম বিরোধী আইন রচনা নিষিদ্ব)
-“পৌরনীত,বিচারাদি,অর্থনীতি,শাসন পরিচালনা,সাংস্কৃতিক কারযকলাপ,সামরিক আইন-কানুন,রাজনৈতিক কর্মকান্ড,এ ছাড়া যাবতীয় বিষয় ইসলামের মাপকাঠিতে উত্তীর্ন হতে হবে।এই ধারাটি সংবিধানের যাবতীয় ধারা এবং অন্যান্য আইন ও সিদ্বান্তাদির উপর নিঃশর্তভাবে কার্যকর থাকবে।ইসলামী আইন বিশারদ-ফকীহগন এর সীমারেখা নির্ধারিত করবেন।সঙ্গবিধান রক্ষক সংস্থা এর তত্বাবধান করবে।“
০৩ রা আগস্ট, ২০১৫ সকাল ১০:৫৩
আল মাহদী ফোর্স বলেছেন: না, তারা আমাদের দেশ ও ভারত বা পাকিস্থানের মত নিজেদের গায়ে চাকু মেরে মাতম করে না।তবে তারা শোক মজলিস করে,চোখের পানি ফেলে রাসুল(সাঃ) ঘোষিত ইমামদের শাহাদাতের কথা স্মরন করে।
২| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৫ সকাল ১০:৪৪
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: শিয়াদের কাফির কেউ বলে না, তবে তারা যে বিভাজন করছে সেটা ঠিক নয়। আল্লাহই ভালো জানেন।
০৩ রা আগস্ট, ২০১৫ সকাল ১০:৫৫
আল মাহদী ফোর্স বলেছেন: শিয়াদেরকে অনেকেই কাফির বলে।তবে যারা শিয়া-সুন্নী বিভেদ পয়দা করেছে,তারা নিজেরা শিয়াও না সুন্নিও না।
৩| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৫ সকাল ১১:২৪
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আসলেই শিয়া সুন্নী বলে কিছু নেই। কিন্তু কথিত শিয়ারাই এমন কিছু নিয়ম আর চিন্তাধারা মেনে চলে যে বাকীদের বাধ্য হয়ে 'সুন্নী' হিসেবে পরিচয় দিতে হয়। এখানেই যত সমস্যা। শিয়ারা ওসব চিন্তাধারা আর নিয়ম বাদ দিলেই সমস্যা মিটে যায়।
৪| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৫ সকাল ১১:৪৫
হানিফঢাকা বলেছেন: শিয়াদের গ্রন্থ অনুযায়ী অনেক বিষয় আছে যা ইসলামের মুল ধারার সাথে সাংঘসিক।(Highly contradict with the fundamental principal of Islam). বিশেষ করে ইমাম, নবী, সাহাবা এবং আল্লাহ সংক্রান্ত বিষয়ে। শিয়াদের রচিত বই পড়লেই এদের আক্ব্বিদা সম্পরকে জানতে পারবেন।
৫| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১২:২০
নতুন বলেছেন: হযরত আলী রা: কে এতো বড় কিছু মনে করার কি আছে যেটা শিয়ারা করে থাকে?
৬| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৩:০৬
যাযাবরমন বলেছেন: শিয়ারা কি নবীজী মুহাম্মদ ( সা: ) -কে শেষ নবী বলে স্বীকার করে? তারা কি বলে না যে আরও ইমাম আসবে?
মুহাম্মদ ( সা: ) এর পরে আর কোন নবী নাই, ইটা ইসলামের একটি মূল সিকারোক্তি।
যারা এটা মানবে না তারা কাফের।
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা আগস্ট, ২০১৫ সকাল ৯:৫৮
যোগী বলেছেন:
তারা কী আমাদের দেশের শিয়াদের মত মাতম করে?