নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দেশ , মানুষ

জীবনের সব কিছু আললাহর সন্তুষ্টির জন্য

আল মাহদী ফোর্স

কোরান ও নবী পরিবারের আঃ অনুসারী।

আল মাহদী ফোর্স › বিস্তারিত পোস্টঃ

কুরানের সঠিক ব্যাখ্যা গ্রহন করুন

০৯ ই আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:৫৭

সুরা সাযদাহ,আয়াত# ১৮

“যে বিশ্বাসী সে কি পাপাসক্তের সমতুল্য?”(১)কখনোই তারা সমান নয়।

সঠিক তাফসীরঃ(১)
একদিন ওয়ালিদ বিন উকবা বিন মুয়িত হযরত আলী(আঃ) এর গুন বৈশিষ্ট ও শ্রেষ্টত্বের বর্ননায় হিঙ্গসায় জ্বলে উঠলো ও বলল, ‘হে আলী!তুমি এখন শিশু,আর আমি যুবক।আমি তোমার অপেক্ষা শক্তিতে প্রবল,বাক-চাতুর্যে উত্তম,বর্শা নিক্ষেপে দক্ষ এবং সেনাদলে দৃঢ় প্রতিষ্টিত’।হযরত আলী জবাবে বললেন, ‘তোমার এমন সাহস যে,আমার বিরুদ্বে কথা বলছ?আর আমার উপর গর্ব করছ,অথচ মুমিন ও ফাসিক কি সমান হতে পারে?’আল্লাহও তাঁর কথাকে সমর্থন করলেন এবং আয়াতটি নাজিল করলেন।এ বিষয়টি আহলে সুন্নাতের অনেক গ্রন্থে উল্লেখিত আছে।যেমন আল আগানী,ওয়াহিদি,ইবনে মারদুইয়া,খাতিবে খারেজমী, ইবনে আসাকির-তারা সকলেই ইবনে আব্বাস হতে হাদিসটি বর্ননা করেছেন।এই ওয়ালিদকেই ৩য় খলিফা উসমান নিজের খেলাফতকালে কুফার গভর্নর করে পাঠিয়েছিলেন।একদিন সে মদের নেশায় মত্ত হয়ে ফজরের নামাজ ২ রাকাতের স্থলে ৪ রাকাত আদায় করেছিল।অতপর নাজীদের বলেছিল, ‘আমি এখন গতিতে আছি।যদি বল,তবে আরও বেশী করে পড়িয়ে সেই’।এ সংবাদ খলিফার কর্নোগোচর হল।সাক্ষী প্রমান পেশ করা হলে তিনি হযরত আলী(আঃ)-এর পরামর্শে তাকে ৮০ ঘা চাবুক মারার রায় দেন।ফলে ওয়ালীদ হযরত আলীর প্রতি ক্রুদ্ব হয় এবং তাঁর খেলাফতকালে তাঁর হাতে বায়াত হয় নি।

মওলানা মউদুদীর মিথ্যা তাফসিরঃ

এখানে মু'মিন ও ফাসেকের দু'টি বিপরীতমুখী পরিভাষা ব্যবহার করা হয়েছে। মু'মিন বলতে এমন লোক বুঝানো হয়েছে, যে আল্লাহকে নিজের রব ও একমাত্র উপাস্য মেনে নিয়ে আল্লাহ তার পয়গম্বরদের মাধ্যমে যে আইন-কানুন পাঠিয়েছেন তার আনুগত্য করে। পক্ষান্তরে ফাসেক হচ্ছে এমন এক ব্যক্তি যে ফাসেকী আনুগত্য থেকে বের হয়ে আসা বা অন্যকথায় বিদ্রোহ, বল্গাহীন স্বেচ্ছাচারী মনোবৃত্তি ও আল্লাহ ছাড়া অন্য সত্তার আনুগত্যের নীতি অবলম্বন করে।
সুপ্রিয় পাঠক,লক্ষ করুন, মুমিন ও ফাসেকের সংজ্ঞা মওলানা মউদুদী সাহেব দিয়েছেন।কিন্তু এই আয়াতের শানে নুজুল ব্যাখ্যা করা থেকে বিরিত থেকেছেন,যা কিনা সত্য গোপন করার শামিল।

সুরা সাযদাহ,আয়াত# ২৪

“এবং তাঁদের মধ্য হতে কিছু লোককে ইমাম(১) মনোনীত করেছিলাম যারা আমাদের নির্দেশে পথ প্রদর্শন করত,যেহেতু তারা ধৈর্যধারন করেছিল এবং আমাদের আয়াতসমুহের প্রতি তাঁদের দৃঢ় আস্থা ছিল’’।

সঠিক তাফসীরঃ(১)

হযরত মুসা(আঃ) ও মহানবী(সাঃ)এর অবস্থার মধ্যে অধিকাংশ ক্ষেত্রে সাদৃশ্য ছিল।যেমন মুসা(আঃ) তাওরাত পেয়েছিলেন,আর মহানবী(সাঃ) কুরান প্রাপ্ত হন;তাকেও জিহাদের আদেশ দান করা হয়েছিল,রাসুলও জিহাদের নির্দেশ পান;তিনি আল্লাহর নিকট আবেদন করলে তিনি হারুনকে তাঁর উজির(পৃষ্টপোষক ও সহযোগী) ও খলিফা নিয়োগ করেন,মহানবী(সাঃ)ও আল্লাহর নিকট আবেদন করলে তিনি হযরত আলীকে তাঁর সহযোগী ও খলিফা নিযুক্ত করেন।মুসা(আঃ) যেমন ফেরাউনের বিরুদ্বে জয়লাভ করেন,রাসুলও তেমনি কাফির মুশরেক ও অন্য শত্রুদের বিরুদ্বে বিজয় লাভ করেন;মুসা(আঃ)এর স্ত্রী সাফুরা তাঁর প্রতিনিধি ইউশা বিন নুন-এর বিরুদ্বে লড়াই করেছিল,তেমনি মহানবীর(সাঃ) স্ত্রী আয়েশা হযরত আলীর বিরুদ্বে যুদ্ব করেছিলেন।তার ১২জন ওয়াসি বা নকীব ছিলেন যারা তাওরাত অনুসারে হেদায়াত করতেন,তেমনি মহানবীর(সাঃ) ১২জন স্থলাভিষিক্ত,প্রতিনিধি ও খলিফা তথা ১২জন ইমাম রয়েছেন যারা কুরান অনুসারে হেদায়াত করেন এবং কিয়ামত অবধি হেদায়াত করবেন।আয়াতটিতে উক্ত তাৎপর্যের প্রতি ইঙ্গিত করা হয়েছে।এ কারনেই আল্লামা জামাখশারী তাঁর তাফসীরে কাশশাফে এ স্থলে লিখেছেনঃ ‘এরুপে আমি তোমার আসমানী গ্রন্থকে হেদায়াত ও নুর বানিয়ে দেব এবং তোমার উম্মত থেকেও ইমাম বানাব যারা এরুপেই হাদায়াত করবে’।

মওলানা মউদুদীর মিথ্যা তাফসিরঃ

অর্থাৎ এ কিতাব বনী ইসরাঈলকে যে শ্রেষ্ঠ জাতিসত্তায় পরিণত করে এবং তাদেরকে উন্নতির যে উচ্চ শিখরে পৌঁছিয়ে দেয় তা নিছক তাদের মধ্যে কিতাব এসে যাওয়ার ফল ছিল না। এ কিতাব কোন তাবীজ বা মাদুদদলী ধরনের কিছু ছিল না যে, এ জাতির গলায় ঝুলিয়ে দেবার সাথে সাথেই তারা উন্নতির উচ্চ শিখরে আরোহণ করতে থাকে। বরং আল্লাহর আয়াতের প্রতি তারা যে দৃঢ় প্রত্যয় স্থাপন করে এবং আল্লাহর বিধান মেনে চলার ব্যাপারে যে সবর ও অবিচল নিষ্ঠা প্রদর্শন করে, এ সমস্ত অলৌকিকতা ছিল তারই ফল। স্বয়ং বনী ইসরাঈল জাতির মধ্যে তারাই নেতৃত্ব লাভ করে যারা তাদের মধ্যে আল্লাহর কিতাবের প্রতি প্রকৃত বিশ্বস্ত ছিল এবং যারা বৈষয়িক স্বার্থোদ্ধার ও স্বাদ আস্বাদনের সীমা ছাড়িয়ে যেত না। সত্যপ্রিয়তার খাতিরে তারা যখন দৃঢ়ভাবে প্রত্যেকটি বিপদের মোকাবিলা করে, প্রত্যেকটি ক্ষতি ও কষ্ট বরদাশত করে এবং নিজেদের প্রবৃত্তির কামনা থেকে নিয়ে বহিরাগত দীনের শত্রুদের পর্যন্ত প্রত্যেকের বিরূদ্ধে চূড়ান্ত সংগ্রামে লিপ্ত হয় তখনই তারা দুনিয়ায় নেতৃত্বের আসনে বসে। এর উদ্দেশ্য হচ্ছে আরবের কাফেরদেরকে এ মর্মে সতর্ক করা যে, আল্লাহর কিতাবের অবতরণ যেমন বনী ইসরাঈলের ভাগ্যের ফায়সালা করেছিল তেমনিভাবে এ কিতাবের অবতরণও আজ তোমাদের ভাগ্যের ফায়সালা করে দেবে। এখন তারাই নেতৃত্বের আসন অলংকৃত করবে যারা একে মেনে নিয়ে ধৈর্য ও অবিচলতার সাথে সত্যের অনুসরণ করে চলবে। যারা এর থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে তাদের ভাগ্যবিপর্যয় দেখা দিয়েছে।
পাঠক,লক্ষ করুন,এখানে মওলানা মউদুদী সাহেব রাসুল(সাঃ) ঘোষিত ইমামত তথা ১২ ইমামকে স্বীকার করেননি।

মন্তব্য ১৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৪:২১

হানিফঢাকা বলেছেন: যারা ১৩ জন (১+১২) আল্লাহ তে বিশ্বাস করে, তারা করেন কোরআনের সঠিক তফসির। ভালত ভাল না?

০৯ ই আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৬

আল মাহদী ফোর্স বলেছেন: সুন্নি,ওহাবী,কাদিয়ানী,দেওবন্দী,খারেজী,সালাফী,আহলে হাদিসিসহ বিশ্বের সমস্ত মাযহাবের ভাইদেরকে চ্যালেঞ্জ,কেউ কি পারবেন রাসুলের(সাঃ) উত্তরসুরী ১২ জন ইমাম(আঃ) ছাড়া অন্য কাউকে ঘোষনা দিতে? কোরান ও হাদিসের আলোকে রাসুলের(সাঃ) পরিবার(আঃ)-রাসুলের নির্বাচিত উত্তরসুরী সম্পর্কে জানতে ক্লিক করুনঃhttps://www.facebook.com/ashrafi.rafezi/posts/957247067661594

২| ১০ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ৩:৪২

হানিফঢাকা বলেছেন: Strange!!

১০ ই আগস্ট, ২০১৫ ভোর ৫:৪১

আল মাহদী ফোর্স বলেছেন: কুরানের আয়াতগুলো ও হাদিসগুলো স্ট্রেঞ্জ হয়ে গেল;হতেই পারে আমাদের কারনে।উদারমনে সত্য গ্রহন করার মানসিকতা আমাদের মুক্তির পাথেয় হতে পারে।

৩| ১০ ই আগস্ট, ২০১৫ সকাল ১১:৪০

হানিফঢাকা বলেছেন: কুরানের আয়াতগুলো ও হাদিসগুলো স্ট্রেঞ্জ হয় নাই। স্ট্রেঞ্জ হয়েছে আপনার ব্যাখা।

১০ ই আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১২:৩২

আল মাহদী ফোর্স বলেছেন: আমি এখানে কোন ব্যাখ্যা দেই নাই।মিথ্যাচারের জন্য দুঃখিত।

আপনার কিছু মিথ্যাচারঃঅযু করার নিয়ম এবং আমার একটি প্রশ্নঃhttp://www.somewhereinblog.net/blog/hanifdhaka/30057020 ঃ
সুরা মায়েদাহ, আয়াত # ৬,(ওজুর আয়াত)
সঠিক অনুবাদঃ
“হে বিশ্বাসীগন!যখন তোমরা নামাযের জন্য দন্ডায়মান(উদ্যোগী) হও তখন তোমরা তোমাদের মুখমণ্ডল ও তোমাদের হস্তসমুহ কনুই পর্যন্ত ধৌত কর এবং তোমাদের মাথা ও পা সমুহ গ্রন্থিদ্বয়(পায়ের উপরিস্থ উচু স্থান) পর্যন্ত মাসেহ কর(১);.....”
সঠিক তাফসীরঃ ফখরুদ্দিন রাযী নিজ তাফসীরে লিখেছেন যে, অজুতে পায়ে মাসেহ করা হবে নাকি ধৌত করা হবে সে ব্যাপারে মতভেদ আছে। আহলে সুন্নাতের অধিকাংশ আলেম ও তাফসীরকারের মতে ধৌত করা ওয়াজিব/ফরয(তাফসীরে কাবীর,৩য় খন্ড,পাতা-৩৮০,মিশর মুদ্রন)।তাফসীরে দুররে মানসুরে সুনানে বায়হাকী থেকে রাফাআত ইবনে রাফে সুত্রে বর্নিত হয়েছে,রাসুল(সাঃ) অজুতে মুখ ও হাত কনুই পর্যন্ত ধুতেন এবং মাথা ও পা মাসেহ করতেন।আল্লামা সুয়ুতী একই গ্রন্থে সুনানে ইবনে মাজা হতে,আব্দুর রাজ্জাক ও ইবনে আবি হাতিম সুত্রে ইবনে আব্বাস হতে,ইবনে মুনযার ও ইবনে জারির সুত্রে কাতাদা,আনাস ইবনে মালিক ও শা’বি হতে এবং আয়াশী স্বীয় সুত্রে আবু জাফর মুহাম্মাদ বিন আলী আল বাকের(আঃ) এর নিকট হতে বর্ননা করেছেন যে, অজুতে ২টি ধৌতকরন( মুখমন্ডল ও হস্তদ্বয়) ও ২টি মাসেহ( মাথা ও পা) রয়েছে-আর রাসুল(সাঃ)এর অজু এরূপই ছিল।তাই শিয়া ফকীহদের মতে মাসেহ করা ওয়াজিব/ফরজ।আয়াতটির বাহ্যিক রুপ থেকে(আরবী ব্যাকরন শাস্ত্রের ভিত্তিতে) এ মতটিই সঠিক প্রমানিত হয়।কারন একদিকে ‘ওয়ামসাহু’ ক্রিয়াটিই ‘আরজুলাকুম’ শব্দের নিকটতম ক্রিয়া।তাই তা ‘ওয়ামসাহু’ ক্রিয়ার কর্ম হিসাবে ‘য়াল্লা মানসুব’ হয়েছে। ‘ফাগসিলু’ ক্রিয়াটির ব্যবধান দূরে হওয়ায় সেটি ‘আরজুলাকুম’কে ‘মানসুব’ করা অলঙ্কারশাস্ত্রের(বালাগাতের) রীতিবিরুদ্ব।
মওলানা মৌদুদীর মিথ্যা অনুবাদ ও মিথ্যা তাফসীরঃ
“হে ঈমানদারগণ ! যখন তোমরা নামাযের জন্য তৈরী হও, তখন তোমাদের মুখমণ্ডল ও হাত দুটি কনুই পর্যন্ত ধুয়ে ফেলো, মাথার ওপর হাত বুলাও এবং পা দুটি গোড়ালী পর্যন্ত ধুয়ে ফেলো৷”.....
তাফসিরঃ নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এ হুকুমটির যে ব্যাখ্যা দিয়েছেন তা থেকে জানা যায়, কুল্লি করা ও নাক সাফ করাও মুখ ধোয়ার অন্তরভুক্ত । এ ছাড়া মুখমণ্ডল ধোয়ার কাজটি কখনই পূর্ণতা লাভ করতে পারে না। আর কান যেহেতু মাথার একটি অংশ তাই মাথা মসেহ করার মধ্যে কানের ভেতরের ও বাইরের উভয় অংশও শামিল হয়ে যায়। তাছাড়া অযু শুরু করার আগে দু'হাত ধুয়ে নেয়া উচিত। কারণ যে হাত দিয়ে অযু করা হচ্ছে সে হাতেরই তো আগে পাক-পবিত্র হবার প্রয়োজন রয়েছে।
সুপ্রিয় পাঠক,লক্ষ্য করুন, মউদুদী সাহেব এই আয়াতের অনুবাদে মাথা ও পা ধৌত করতে বলেছেন,যা সম্পুর্ন মিথ্যা।




৪| ১০ ই আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১:০৪

হানিফঢাকা বলেছেন: আমি যেমন মউদুদীর সমর্থক না, তেমনি আপনার শিয়া ইমামেরও সমর্থক না। মউদুদী সাহেব যেমন ভুল আনুবাদ এবং তাফসির করেছেন, আপনার শিয়া ইমামরা ও তাই করেছেন। একটা ভুল অনুবাদ দিয়ে আরেকটা ভুল অনুবাদ কে ভুল প্রমানিত করলে, প্রথমোক্ত ভুল আনুবাদটি শুদ্ধ হয়ে যায় না। দুইটাই ভুল।

ভাই আপনি শুধু শুধু কোরআনের তাফসির নিয়া সময় নষ্ট করতেছেন, কারন আপনাদের মতবাদ অনুযায়ী আমাদের হাতে যে কোরআন আছে সেটা অসম্পূর্ণ, আসল কোরআন ৪০ পারা, এবং সেইটা একটা গুহার ভিতর যেখানে আপনাদের ১২ তম ইমাম লুকিয়ে আছেন ১৩০০ বছর ধরে, তার কাছে আছে। তাহলে, এই অসম্পূর্ণ জিনিসের তাফসির নিয়া কেন সময় নষ্ট করতেছেন।
বরং আপনি আপনার ১২ তম ইমাম সম্পর্কে লিখেন। আমরাও একটু পড়ি।

কোরআনের সঠিক ব্যাখা কোরআন নিজেই। কোন দল, মত, পীর, ইমাম্মের ব্যাখার উপর কোরআন নির্ভরশীল নয়।
http://www.somewhereinblog.net/blog/hanifdhaka/30029898

১০ ই আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:১৫

আল মাহদী ফোর্স বলেছেন: বরাবরের মত মিথ্যাচার।শিয়া মতবাদ সম্প্ররকে কি জানেন?বিস্তারিত বলুন,এড়িয়ে যাবেন না।কোরান ৪০ পারা নয়-এটা শিয়ারা কোথায় বলেছে-পুর্নাংগ ব্যাখ্যা চাই।
আপনি কি মুসলিম না কি কাদিয়ানী-জানতে পারি?আমি কোরান ওয়াহলে বায়েতের(আঃ) অনুসারী মুসলমান।
১২তম ইমাম সম্প্ররকে লেখা আছে ,পড়ুন।
কোরানের ব্যাখ্যা কোরান নিজেই-বুঝিয়ে বলুন।

১০ ই আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৩:০৮

আল মাহদী ফোর্স বলেছেন: কুরান সম্পর্কে ১২ ইমামিয়া শিয়াদের আকিদা



অত্যন্ত ন্যক্কারজনকভাবে পবিত্র ১২ ইমামিয়া শিয়াদের বিরুদ্বে যে চরম মিথ্যাচার চালান হয় তা হলঃ শিয়ারা এই কুরান মানে না,তাদের আলাদা কুরান আছে।এই ইহুদী মার্কা মিথ্যাচার জোড়াল ভাবে প্রচারনায় যারা অবদান রেখে যাচ্ছে তারা হলেন কওমি ও আলিয়া মাদ্রাসার কম শিক্ষিত আলেম নামধারী জালেমগন।তাদের জানা উচিত মিথ্যাবাদী হবার জন্য এটাই যথেষ্ট যে সে যা শুনে তা নির্বিচারে বলে বেড়ায়।সময় হয়েছে কুরানী সত্য উন্মোচন করবার।আসুন দেখি এব্যাপারে ১২ ইমামিয়া আক্কিদা কি বলেঃ
ক) “......আমরা বিশ্বাস করি,কুরান হল ওহী-ই-ইলাহী যা আল্লাহর তরফ হতে তাঁর সম্মানিত নবীর উপর নাযিল হয়েছে।এই কুরানে যাবতীয় বিষয়ের উত্তম বর্ননা রয়েছে।কুরান হল তার(নবীর(সাঃ)) স্থায়ী মোজেজা।তার ফাসাহাত বালাগাত এবং যে সমস্ত বিষয়াদী ও উচ্চতর জ্ঞাতব্য বিষয়াদী কুরানে রয়েছে,মানুষ তাঁর মোকাবিলা করতে পারে না।তাঁর মাঝে রদ-বদল ও পরিবর্তন(তাহরীফ) আসতে পারে না। যে কুরান
খ) “...... এবং আমরা এই যে কুরান তেলাওয়াত করি,এটাই ঐ কুরান যা নবীর(সাঃ) উপর নাজিল করা হয়।কেউ যদি ভিন্নতর দাবী করে, সেই লোক হবে ইজমা বিরোধী,ভুলে নিপতিত অথবা বিভ্রান্তির স্বীকার।এরুপ সমস্ত লোকই বিপথগামি।কেননা কুরান হল আল্লাহর কালাম যার নিকটে,সামনে,পিছনে কোন দিক দিয়েই ‘বাতিল’ আসতে পারে না।“(আকাইদ-ই-ইমামিয়া,আকিদা নং-২১)।

৫| ১০ ই আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৪:১২

হানিফঢাকা বলেছেন: There are seventeen thousand (17,000) Ayah in the original Quran. (Al Shafi, Vol. 2, p. 616)

A comparison between the present Quran and the original Quran (which was compiled by Imam Ali (r.a) and will be brought by Imam Mahdi (Shia's 12th Imam) when he appears before the Day of Judgment. (Usool Kaafi, Vol. 2, p. 123)

The Quran has been purposely altered by the drunkard Caliphs {Abu-Bakr (r.a), Umar (r.a) and Usman (r.a)}; The present Quran is false; It’s the duty of Imam Mehdi (Shia's 12th Imam) to bring it in its original form; When Imam Mahdi comes, then the Quran will be recited in its original form. (Quran Translation by Maqbool Hussain Delhvi, Chap.12, p. 384 & p.479 – Published in India)

The present Quran is abridged whereas the Original Quran is kept by Imam Mahdi." (Hazaar Tumhari Das Hamari, p. 553)

The Quran descended (was revealed) in four parts, whereas present Quran consists of three parts. (Shia Aur Tehreef-e-Quran, p. 62)

Usman (r.a) made alteration in Surah Al-Rahman by eliminating words “MINKUM”. (Haq-ul-Yaqeen, p. 525 – Published in Iran)

৬| ১০ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ৯:৫৬

হানিফঢাকা বলেছেন: According to your IMAM, your religion is Takiya. Do You know what is Takiya?

১১ ই আগস্ট, ২০১৫ সকাল ৮:৫৮

আল মাহদী ফোর্স বলেছেন: আপনি কি মুসলিম না কি কাদিয়ানী-জানতে পারি?

৭| ১১ ই আগস্ট, ২০১৫ সকাল ১১:৩৬

হানিফঢাকা বলেছেন: আমাদের নবী মুসলিম ছিলেন, আমিও মুসলিম। আমি শিয়া, সুন্নী, কাদিয়ানি ধর্মের অনুসারী না। আমি ইসলামের অনুসারী। আমার দেওয়া রেফারেন্সগুলি সম্পর্কে আপনার মন্তব্য কি? তাকিয়া সম্পর্কে আপনার কি ধারনা? ধন্যবাদ।

কোরআনের সঠিক ব্যাখা কোরআন নিজেই। কোন দল, মত, পীর, ইমাম্মের ব্যাখার উপর কোরআন নির্ভরশীল নয়।- দয়া করে এই ব্যাপারে এই লিঙ্কটা দেখতে পারেন।
http://www.somewhereinblog.net/blog/hanifdhaka/30029898

ধন্যবাদ আপনাকে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.