নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ভালোবাসি বাংলাদেশ। ---বিদ্বেষ আমার রক্তে নেই, কিন্তু মেয়েরা সুন্দর পোশাক পড়বেনা, এটা আমি মানতেই পারি না।--- ভালোবাসি পৃথিবীর অনেক কিছু যা কিছু সুন্দর। ভালোবাসি ডানা মেলা মুক্ত বিহঙ্গ। ভালোবাসি ভাবতে। ভালোবাসি মন-প্রাণ খুলে হাসতে। ভালোবাসি নীল আকাশ আর বৃষ্টির রিম-ঝিম। ভালোবাসি সমুদ্রের গর্জন আর সভ্যতার নাগপাশে বন্দী মানবজীবন। ভালোবাসি উর্দ্ধমুখী নিঃসংগতা আর ভালোবাসি বেকার যুবক।
নায়িকা মাহির নাচগানের পালা শেষ হইলে, দৃশ্যপটে নায়ক হাজির হইলেন। দুষ্ট লাল বাহিনীর (Russian Red Army নয়) দুষ্টামীপনা দেখিয়া নায়ক বাপ্পীর বিদ্রোহী রণক্লান্ত মনোভাব জাগিয়া উঠিল। আপাতত বন্ধুর বিয়ে বিবেচনায় তিনি রণে ক্ষ্যান্ত দিতে মনস্থ করিলেন। অতঃপর বন্ধুর বাসায় ঢুকিতে না ঢুকিতেই চোর অভিযোগে গণধোলাইয়ের সম্মুক্ষীণ হইলেন। নায়িকার মেক-আপের মাত্রা যেই হারে বাড়িয়া চলিতেছে তাহাতে বিউটি বক্স ব্যবসায়ীদের অবস্থা অচীরেই লালে লাল বাহিনী হইয়া উঠিবে, ইহাতে আর সন্দেহ কি। হঠাৎ দেখাগেল একজন দৌড়াইতেছে, প্রাণভয়ে দৌড়াইতেছে। এক্ষণে দুর্ধর্ষ সন্ত্রাসী, এলাকার ত্রাস, গাজীপুর আন্ডারওয়ার্ল্ডের একচ্ছত্র প্রতাপ সিংহ, লাল আতংক (চোখে গ্লিসারিন দিয়া লাল হইয়া গিয়াছে), টাক লাল অমিত হাসান মহোদয় পর্দায় তাশরীফ আনিলেন। বুঝিয়া উঠিতে পারিলাম না, যাহার এত প্রভাব-প্রতিপত্তি, এত সাঙ্গ-পাঙ্গ, কাইলা সাংবাদিক বধ করিবার জন্য সে এইভাবে দৌড়ায়, ক্ষুর দিয়া চুল কাটে আবার সেই ক্ষুরে মানুষ মারে।
রাতে খাইবার সময় নায়িকার বাবা মাননীয় শিক্ষক সোহেল রানা সাহেবের কথা শোনা যাইতেছিল, কিন্তু মুখ নড়িতেছিলনা, কিংবা তাহার অভিব্যক্তি দেখিয়া বোঝা যাইতেছিলনা যে তিনি কথা বলিতেছেন না অন্যকিছু করিতেছেন, ডাবিং এবং সম্পাদনার বড় এই ত্রুটিটি চোখে বড় বেশি লাগিয়াছে।
বন্ধুর বিয়ে, অনেক আয়োজন, লালকে টাকা দিতে হইবে ইত্যাদি ইত্যাদি। কিন্তু গানের মধ্যে নায়িকার দোয়া করিবার ভঙ্গি বড় অদ্ভুত, বড় অদ্ভুত।
লালের ডান হাতকে থানার ওসি ধরিয়া নিয়া যাওয়ায়, লাল অনির্দিষ্টকালের হরতাল ঘোষণা করিয়া দেয়। এদিকে সত্যনিষ্ঠ শিক্ষক মহোদয় লালের পূর্ব পাপের বৃত্তান্ত পত্রিকায় পাঠাইয়া দেয়, কিন্তু চালবাজি করিয়া লাল তাহা হস্তগত করিয়া লয়, আর শিক্ষক সাহেবকে মোবাইলে হুমকি দেয়। এই ভয়ংকর হুমকিতে শিক্ষক মহোদয় জ্ঞান হারাইয়া মাটিতে প্রায় লুটাইয়া পড়েন, বুঝিয়া উঠিতে পারিলাম না, ইনহেলার তো হাঁপানি রোগীর জন্য, ওনার কি হাঁপানি আছে, থাকিতে পারে। তরুনী ডাক্তার ইয়ংম্যানকে ধন্যবাদ দিতেছে, যেন সে নিজে একটা বুড়ি। অনির্দিষ্টকালের হরতাল তো চলিতেছেই তাই ঔষধেরসহ সব দোকান বন্ধ হইয়া রহিয়াছে, কিন্তু নায়ক দোকানে ঢুকিলেন কিভাবে তাহা বোঝা গেলনা, ঢুকিয়াছেন যদিও কোনোভাবে বোঝানো যায়, তথাপি বেরোনোর জন্য সাটার কাটিতে হইলো কেন তাহা বোধগম্য হইলোনা। এদিকে লাল সাহেব দোকানের রহস্য উদঘাটন করিত আসিয়া নায়কের হাতে তক্তা হইয়া যায়। আর এই তক্তা বানানোর দৃশ্য ইন্টারনেটে আপলোড হইতেও বিলম্ব হয়না। কিন্তু লাল সাহেব এই অর্ধ-উলঙ্গ তথা ন্যাংটা মাইর হজম করিতে পারেনা। এলাকায় তাহার অবস্থা অত্যন্ত শোচনীয় হইয়া দাঁড়ায়, লাল গুন্ডা থেকে তার অবস্থান একেবারে লাল চেংড়ায় নামিয়া আসে। তাই সে প্রতিশোধ নিতে চায়। (উল্লেখ্য সিনেমার বাকি অংশে অর্ধ-উলঙ্গ শব্দটা অনেকবার ব্যবহার করা হইয়াছে, প্রত্যেক বলার সাথে সাথেই মনে হইতেছিল যেন লালকে একবার করিয়া ওই অবস্থায় নেয়া হইতেছে।)
ওদিকে নায়কের বাড়িতে সুদূর ময়মনসিংহে আবার পুরোনো পাপী গুন্ডা গাজী মিজু আহমেদ ওরফে মারহাবা গাজী (ইনি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান) মহা অনাসৃষ্টিতে ব্যস্ত রহিয়াছেন। ভিজিএফ এর চাল ইত্যাদি আত্মসাতের অভিযোগে চড় খাইয়া দশ হাত বরং তার চেয়ে বেশি দূরে নিক্ষিপ্ত হইয়াছেন। গ্রামবাসী নায়কের মা দিতি ওরফে লায়লা ম্যাডামের (নায়কের ভাষ্যমতে – ইনি শুধু মা-ই নন, ইনি পৌরসভার চেয়ারম্যান) প্রতি যারপরনাই কৃতজ্ঞ। গাজীর পুত্রধনও আরেক রংবাজ। সে ইভটিজিং ইত্যাদি করিয়া বেরাইলেও পুলিশ তাহাকে কিছুই বলেনা। এই পুলিশ থানায় নতুন আসিয়াছে – এসেই চোটপাট, তাহার খুটির জোড় নাকি অনেক শক্ত। অবশেষে লায়লা ম্যাডামের হস্তক্ষেপে পুলিশের ওসি রজবকে (গাজীর পোলা) গ্রেপ্তার করিয়া লয়। ইতিমধ্যে নায়ক নিজ বাড়িতে উপস্থিত হয়। ফোন পাইয়া ম্যাডাম থানা থেকে সবার সামনে দিয়ে দৌড়িয়া হাঁপাইতে হাঁপাইতে নিজ বাড়িতে (রাজবাড়ি) উপনীত হন। যেইভাবে মা-ছেলের আলিঙ্গন হয়, তাহাতে মনে হয় ছেলে যেন কতকাল পর হাজত খাটিয়া বাড়িতে ফিরিয়াছে। এইখানে নায়কের বোনদের পরিলক্ষিত করা যায়। উহাদের চাল-চলন, কথা-বার্তা, পোশাক-আশাক, চেহারা-সুরত কোন কিছুই নায়কের বোন বা পৌরসভার চেয়ারম্যানের মেয়ের সহিত মানানসই না হওয়ায় পাশের এক দর্শক মন্তব্য করিয়া বসে, ‘কোইত্থেইক্কা ধইরা লইয়াইছে এডিরে’। ওদিকে গাজী ভাই লায়লা ম্যাডামকে মারিবার সমস্ত আয়োজন চূড়ান্ত করিয়া ফেলিয়াছে। অবশ্য বীরপুত্র থাকিতে চিন্তা করিবার কি আছে। শুরু হয় ভ্যানগাড়ি আর মোটরগাড়ির দৃষ্টিনন্দন রোড শো। কিন্তু ভ্যানগাড়ি কিছুক্ষণ পরে ভ্যানট্রাকে রুপান্তরিত হয়। বুঝিলামনা ট্রাকটা আসিলো কোথা হইতে।। পিছন থেকে আসিলে বুঝিতে হইবে, সবগুলিকে ওভারটেক করিয়া আসিয়াছে, আর সামনের হইলে ধরিয়া লইতে হইবে ট্রাকের গতি ভ্যানগাড়ির তুলনায় অতিশয় কম। সেইক্ষেত্রে এই আকাজের ট্রাক দিয়া কি লাভ হইবে – ভ্যানগাড়ির সহিত প্রতিযোগিতায় টিকিয়া থাকিতে পারে না। যাইহোক এক্ষণে শুরু হইলো নতুন তেলেসমাতি। নায়ক ভ্যানট্রাক হইতে একটি করিয়া গাছের গুড়ি ফেলিতেছেন, আর তাহার সহিত ধাক্কা খাইয়া, একটা করিয়া শত্রুর পরিবহণ ব্যবস্থা বিদ্ধস্ত হইতেছিল। মোটরবাইক থেকে মোটরগাড়ি কোন কিছুই ইহা হইতে নিস্তার পাইলোনা। যথারীতি শেষপর্যন্ত নায়কেরই জয়লাভ হইলো।
লায়লা ম্যাডামের সেক্রেটারি, নায়িকা কে রাস্তায় কুড়িয়ে পাইলো। এখানে ক্লাইমেক্সের একটু সুযোগ তৈরী হইয়াছিল, নায়িকার পুরো পরিবার লাল বাহিনী নিকাশ করিয়া দেয়। কিন্তু যথাযথ কারুকাজের অভাবে তাহা আর হইয়া উঠিতে পারে নাই। নায়িকা বটি হস্তে ধারণ করিয়া, নায়ককে খুন করিতে উদ্যত হইলে (নায়কের কারণেই নায়িকার পুরো পরিবার শেষ হইয়া গিয়াছে বলিয়া) নায়ক আত্মরক্ষার সফল চেষ্টা করিতে থাকে, অবশেষে নায়িকার সুখের জন্য সব রক্ত বিলাইয়া দেয়ার প্রতিজ্ঞা করিয়া এ যাত্রার মত প্রাণে বাঁচিয়া যায়। তবে দৃশ্য, সংলাপের সাথে নায়িকার পোশাকটা ঠিকমতো মানাইতেছিলোনা (নায়িকা নাকি গ্রামের দূরন্ত দস্যি বালিকা, কিন্তু তাহার পোশাকের ভ্যারাইটিস দেখিয়া বুঝিবার উপায় নাই যে, তাহার অবস্থানস্থল শহর, মফস্বল, নাকি গ্রাম)। তো নায়ক সবকিছু জানিতে পারিয়া, সেই রাতেই হিসাব মিলাইতে লালের আস্তানায় হানা দেয়। তাহার চিৎকার-চেঁচামেচিতে লোকজন তাহাকে শায়েস্তা করিতে ছুটিয়া আসিলে, নায়িকার ঠ্যাংএর বাড়িতে সবাইকে কুপোকাত করিয়া, নায়ক লালকে চ্যালেঞ্জ জানাইয়া বাড়িতে ফিরিয়া আসিলো। এদিকে লাল গিয়াছে সাদা’র বাড়িতে, নায়ক নাকি সাদাকেও অপমান করিয়াছে। নায়ক আর সাদা’র ভৌগলিক অবস্থান বিবেচনা করিয়া অপমানটা কিভাবে করিল বুঝিবার অবকাশ মিলিল না। তো দুই ভাইয়ের শক্তি, গাজীর শক্তির সহিত মিলিত হইয়া, নায়ক আর তার পরিবারকে শেষ করিবার জন্য নানা ফিকির শুরু করিয়া দিল। এক ফাঁকে সাদা (লালের ভ্রাতা) উড়ন্ত ঘূর্ণনের মাধ্যেমে নায়ককে আঘাত করিলো, নায়ক পাল্টা আঘাত হানিলে সাদা উল্টো ঘূর্ণন প্রদর্শনপূর্বক একখানা পুঁতিয়া রাখা বাঁশের উপর গিয়া পড়িল। ইহাতে তাহার শরীরের কোন এক অংশ ছিদ্র হইয়া, তাহার ভবলীলা সাঙ্গ হইল। বদমাইশ। শেষমেষ লালের চালবাজিতে, নায়িকা এবং নায়কের মা-বোনদের সামনে নায়ক আধমরা হইয়া পড়িয়া রহিল। মায়ের ডাকে তাহার জীবনীশক্তি ফিরিয়া আসা মাত্রই গাজী আর লালকে তুলোধূনা করিয়া বাকি রাখিলোনা। মারহাবা গাজী ও অন্যরা পুলিশ-হস্তে ধরা পড়িয়া এ যাত্রার মত প্রাণে রক্ষা পাইলো। কিন্তু জনতা লালকে সেই সুযোগ দিলোনা। পিটুনি দিয়া তাহাকে লাল করিয়া ফেলিলে, সে লাল ঘরে যাইবার অবকাশ না পাইয়া যমের ঘরের উদ্দেশ্যে রওয়ানা করিলো। একদিকে আধমরা নায়ক যন্ত্রণায় কাতড় হইয়া উঠিলো, কিন্তু সিনেমা শেষ পর্যায়ে চলিয়া আসাতে, লায়লা ম্যাডাম ছেলেকে হাসপাতালে লইয়া যাইবার পরিবর্তে জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণ দিতে শুরু করিয়া দিলেন। যদি বাংলার প্রতিটি ঘরে... ইত্যাদি, ইত্যাদি। আমি ভাবিতে লাগিলাম, বাংলার প্রতিটি ঘরে একটি করিয়া এমন সন্তান জন্ম নিতে থাকিলে, ক্রমাগতভাবে একটি করিয়া পরিবার নিশ্চিহ্ন হইতে থাকিবে, যাহা একটা বড় ধরণের Drawback। নাহ এই পদ্ধতিকে Modify করিতে হইবে।
পাশের দর্শকের ভাষ্যমতে, সিনেমার নাম ভালোবাসি (তবুও ভালোবাসি), কিন্তু সিনেমায় ভালোবাসার তেমন কোন উপাদানই পাওয়া গেলনা (যদি গানগুলো শুধু বিবেচনার বাইরে রাখা হয়)। আর কিছু ভালোবাসা থাকলেও- তবুও ভালোবাসার কারণটা বোঝা গেলনা। পুরো সিনেমায় যেই পরিমাণ মাইরপিট দেখানো হয়েছে, তাতে সিনেমার নাম ‘মাইর-ধইর’ অথবা ‘মাইরালা, আমারে মাইরালা’ হলে এর নামকরণের সার্থকতা বেশি বিশ্লেষিত হতো। সিনেমা শেষ হইলে, দর্শকের একটা শ্রেণী ভুয়া- ভুয়া- ভুয়া- করতে করতে মজা নিল। দর্শকদের বিশ্লেষণ ক্ষমতা অসাধারণ, সেটা যে পর্যায়ের দর্শকই হোক।
সিনেমা বা যেকোন কিছু নিয়েই বেশি সমালোচনা করা ভালোনা। নিজে কিছু করে দেখানোর চেষ্টা করার পর, কিংবা কথার চেয়ে কাজের মাধ্যমে সমালোচনা করলে, সেটা বেশি ফলপ্রসূ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। কাহিনী, সংলাপ, অভিনয়, লোকেশন একেবারে মন্দ ছিলনা। তবে চিত্রনাট্য ও পরিচালনার অসতর্কতার কারণে এর মানের অবনতি হয়েছে। জাজের ‘ভালোবাসা আজকাল’ আর এই ‘তবুও ভালোবাসি’ হয়তো ব্যবসায়িকভাবে সফল ছবির খাতায় নাম লেখাবে, কিন্তু নির্মাণশৈলী সন্তোষজনক নয়। আগের ‘অন্যরকম ভালোবাসা’, ‘পোড়ামন’ এমনকি ‘ভালোবাসার রঙ’ও এর চেয়ে কয়েক ডিগ্রি উপরে ছিল। এই ছবিতে কিছু কপি-পেস্ট আবহ সঙ্গীত, কস্টিউম (‘অন্যরকম ভালোবাসা’র) ব্যবহার করা হয়েছে, এটা না করলেও ভালো হতো।
তবে আকবর সাহেবকে (মনতাজুর রহমান আকবর) একটা কারণে ধন্যবাদ জানাব, যে তিনি নায়িকাকে একটি গান আর কয়েকটি দৃশ্য বাদে সুন্দর পোশাক পড়িয়েছেন।
সিনেমা যারা দেখার তারা দেখবেই, অন্তত পাত্র-পাত্রীর জন্য দেখবে, অন্তত একবারের জন্য হলেও দেখবে, তাই সমালোচনায় ব্যবসায়িক ক্ষতি হওয়ার কোন সম্ভাবনা নেই।
সিনেমাটা অন্তত একবার দেখা যায়। ত্রুটিগুলো কাটিয়ে উঠতে পারলে, আগামীতে আরো ভালো পরিণতি হবে বলে বিশ্বাস করি।
চলিত রীতি
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৪৮
বেকার যুবক বলেছেন: কাহিনী, সংলাপ, অভিনয়, লোকেশন একেবারে মন্দ ছিলনা। তবে চিত্রনাট্য ও পরিচালনার অসতর্কতার কারণে এর মানের অবনতি হয়েছে।
তবে আকবর সাহেবকে (মনতাজুর রহমান আকবর) একটা কারণে ধন্যবাদ জানাব, যে তিনি নায়িকাকে একটি গান আর কয়েকটি দৃশ্য বাদে সুন্দর পোশাক পড়িয়েছেন।
সিনেমা বা যেকোন কিছু নিয়েই বেশি সমালোচনা করা ভালোনা। নিজে কিছু করে দেখানোর চেষ্টা করার পর, কিংবা কথার চেয়ে কাজের মাধ্যমে সমালোচনা করলে, সেটা বেশি ফলপ্রসূ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
সিনেমাটা অন্তত একবার দেখা যায়। এটা নতুন যোগ করে দিলাম।
©somewhere in net ltd.
১| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৩৯
ইমরুল_কায়েস বলেছেন: নায়িকার মেক-আপের মাত্রা যেই হারে বাড়িয়া চলিতেছে তাহাতে বিউটি বক্স ব্যবসায়ীদের অবস্থা অচীরেই লালে লাল বাহিনী হইয়া উঠিবে, ইহাতে আর সন্দেহ কি।
ভাল হয়েছে তবে, শেষে পজিটিভ কোন মন্তব্য আশা করেছিলাম। অন্তত আমাদের চলচ্চিত্রের জন্য।