নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ইসলাম,রাজনীতি

আসুন আমরা ২টি ভারী বস্তু আল্লাহর কুরান ও রাসুলের(সাঃ) পরিবারকে(আঃ) অনুসরন করি।

আল-মুনতাজার

আমি মুয়াবিয়ার আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াত পরিত্যাগকারী রাসুলের(সাঃ) শিয়া।শিয়া মানে অনুসারী।আমি আল্লাহর অনুসারী,রাসুলের(সাঃ) অনুসারী।ডঃ তিজানী সামাভী বলেন,শিয়ারা রাসুলের(সাঃ) সুন্নত পালন করছে।

আল-মুনতাজার › বিস্তারিত পোস্টঃ

'আব্দুল্লাহ ইবনে সাবাহ ও তার কল্প কাহিনী'

০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৫২

ঝ) খালেদ বিন্ সা‘ঈদ্

খালেদ বিন্ সা‘ঈদ বিন্ আল-‘আছ্ ইসলাম গ্রহণে অগ্রবর্তীদের অন্যতম। তিনি ইসলাম গ্রহণকারী তৃতীয়, চতুর্থ বা পঞ্চম ব্যক্তি। ইবনে কুতাইবাহ্ বলেন, খালেদ ইসলাম গ্রহণের ব্যাপারে আবু বকরের অগ্রবর্তী ছিলেন।১০

খালেদ ছিলেন হাবাশায় হিজরতকারীদের অন্যতম। রাসূলুল্লাহ্ (সাঃ) তাঁকে ও তাঁর দুই ভাই আবান ও ‘আর্ম-কে মায্হাজ গোত্রের যাকাত আদায়ের দায়িত্ব অর্পণ করেন। এরপর তিনি তাঁকে দায়িত্ব দিয়ে ছান্‘আয় পাঠান। রাসূলুল্লাহ্ (সাঃ)-এর ইন্তেকালের পর তিনি ও তাঁর দুই ভাই তাঁদের কর্মস্থল থেকে মদীনায় ফিরে এলেন। আবু বকর তাঁদেরকে জিজ্ঞেস করলেন ঃ “তোমরা কর্মস্থল ত্যাগ করলে কেন? রাসূলুল্লাহ্ (সাঃ) যাকে কোনো জায়গার জন্যে কোনো দায়িত্ব দিয়েছেন সেখানকার সে দায়িত্বের জন্যে তার চেয়ে যোগ্যতর কেউ নেই। অতএব, তোমরা তোমাদের কর্মস্থলে ফিরে যাও ও দায়িত্ব পালন করতে থাকো।” তাঁরা জবাব দিলেন ঃ “আমরা রাসূলুল্লাহ্ (সাঃ)-এর পরে আর কারো গোলাম হবো না।”১১

খালেদ ও তাঁর ভাই আবান আবু বকরের অনুকূলে বাই‘আত হওয়ার ব্যাপারে গড়িমসি করেন। তিনি বানী হাশেমকে বলেন ঃ “আপনারা বানী হাশেম হচ্ছেন সুউচ্চ ফলবান বৃক্ষ, আর আমরা আপনাদের অনুসারী।”১২

খালেদ দুই মাস পর্যন্ত আবু বকরের অনুকূলে বাই‘আত হতে বিরত থাকেন। তিনি বলতেন ঃ “রাসূলুল্লাহ্ (সাঃ) আমাকে ছান্‘আর দাযিত্বশীল নিয়োগ করেছিলেন এবং তাঁর ইন্তেকালের পূর্ব পর্যন্ত আমাকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেন নি।”

তিনি একদিন আলী ইবনে আবি তালিব ও ওসমানের সাথে সাক্ষাৎ করেন এবং তাঁদেরকে বলেন ঃ “হে ‘আব্দ্ মানাফের বংশধরগণ! আপনারা নিজেদের বিষয়ের প্রতি বিমুখ হয়েছেন, আর এর ফলে অন্যরা তা কুতাইবাহ্ বলেন, খালেদ ইসলাম গ্রহণের ব্যাপারে আবু বকরের অগ্রবর্তী ছিলেন।১০

হস্তগত করে নিয়েছে।” আবু বকর তাঁর এ কথায় গুরুত্ব দেন নি। কিন্তু ওমর এতে মনঃক্ষুণœ হন।১৩ এরপর তিনি আলীর কাছে এলেন এবং বললেন ঃ “আসুন, আমি আপনার অনুকূলে বাই‘আত হবো। আল্লাহ্র শপথ, রাসূলুল্লাহ্ (সাঃ)-এর স্থলাভিষিক্ত হবার জন্যে লোকদের মধ্যে আপনার চেয়ে যোগ্যতর কেউ নেই।”১৪ কিন্তু শেষ পর্যন্ত বানী হাশেম আবু বকরের অনুকূলে বাই‘আত হলে খালেদও বাই‘আত হন।১৫

বাই‘আতের কাজ শেষ হলে আবু বকর যখন শামের উদ্দেশে সেনাবাহিনী প্রেরণ করেন তখন খালেদকে সে বাহিনীর এক চতুর্থাংশের সেনাপতি নিয়োগ করেন। কিন্তু ওমর এর বিরোধিতা করেন এবং বলেন ঃ “আপনি এমন কাউকে সেনাপতি নিয়োগ করছেন যে অমুক অমুক কথা বলেছে।” ... এবং তিনি তাঁর বিরোধিতা অব্যাহত রাখেন ও সেখানে বসে থাকেন। ফলে শেষ পর্যন্ত খালেদকে সেনাপতিত্ব থেকে অব্যাহতি দেয়া হয় এবং তাঁর পরিবর্তে ইয়াযীদ বিন আবু সুফিয়ানকে সেনাপতি নিয়োগ করা হয়।১৬ খালেদ তাঁকে সেনাপতিত্ব থেকে বাদ দেয়ার বিষয়টিকে আদৌ গুরুত্ব দেন নি। তিনি সেনাবাহিনীর সাথে শামে গিয়ে যুদ্ধ করেন এবং সে যুদ্ধে শহীদ হন।

ঞ) সা‘দ্ বিন্ ‘ইবাদাহ্

তিনি ছিলেন খাযরাজ গোত্রের প্রধান। তিনি ‘আক্বাবায় বাই‘আত হন এবং রাসূলুল্লাহ্ (সাঃ)-এর সাথে সকল যুদ্ধেই শরীক হন, যদিও তাঁর বদর যুদ্ধে অংশগ্রহণ সম্পর্কে বিতর্ক আছে।

তিনি ছিলেন ক্ষমাশীল ও দাতা। মক্কা বিজয়ের সময় আনছারদের পতাকাবাহী ছিলেন। তিনি এই বলে শ্লোগান দেন, “আজ যুদ্ধের দিন; আজ নারীরা বন্দিনী হবে।” তিনি এতে কুরাইশ নারীদের বুঝাতে চেয়েছিলেন। অতঃপর রাসূলুল্লাহ্ (সাঃ) তাঁর নিকট থেকে পতাকা নিয়ে তাঁর পুত্র ক্বায়সের হাতে দেন।১৭

ঐতিহাসিকগণ লিখেছেন১৮ ঃ সাক্বীফাহ্র বাই‘আতের পর আবু বকর সা‘দের ব্যাপারে আপাততঃ চুপ থাকাকেই উত্তম মনে করলেন। সর্বজনীন বাই‘আতের পর একজনকে তাঁর কাছে পাঠিয়ে তাঁকে বাই‘আত হবার জন্যে আসতে বললেন। তিনি জবাবে বললেন ঃ “আল্লাহ্র কসম, তোমাকে লক্ষ্যে পরিণত করার জন্যে যতক্ষণ আমারে তুনীরে তীর আছে এবং তোমাদের রক্তের দ্বারা আমার বর্শাকে রঞ্জিত না করছি ও যতক্ষণ আমার বাহু তলোয়ার চালাতে সক্ষম ততক্ষণ তোমাদের বিরুদ্ধে সংগ্রাম চালিয়ে যাব এবং আমার পরিবারের সদস্যদের নিয়ে এবং আমার গোত্রের যারা এখনো আমার আদেশ মানে তাদেরকে সাথে নিয়ে তোমাদের বিরুদ্ধে লড়ে যাব, কিন্তু বাই‘আত হবো না। আবারো আল্লাহ্র শপথ করে বলছি, জিন ও ইনসান সবাইও যদি তোমার পক্ষে যুদ্ধ করে আমি তোমার অনুকূলে বাই‘আত হবো না যতক্ষণ না আমার অবস্থার আবেদন নিয়ে আমার রবের নিকট উপস্থিত হই এবং তাঁর আদালতে তোমার সাথে আমার হিসাব-নিকাশ নিষ্পত্তি হয়।”

তাঁর এ কথা আবু বকরের নিকট পৌঁছলে ওমর বললেন ঃ “বাই‘আত না হওয়া পর্যন্ত তাকে ছাড়বেন না।” কিন্তু বাশীর বিন্ সা‘দ্ বললেন ঃ “আমার মতে, এ বিষয়ে চাপাচাপি করা কল্যাণকর হবে না। কারণ সা‘দের এ বিরোধিতা জেদের কারণে। আর আমি সা‘দের চরিত্র সম্পর্কে যতটা অবগত আছি তাতে তিনি নিহত না হওয়া পর্যন্ত প্রতিরোধ করে যাবেন। বিষয়টি এত সহজ নয়। তিনি একা নন যে, তাঁর নিহত শ্লোগান দেন, “আজ যুদ্ধের দিন; আজ নারীরা বন্দিনী হবে।” তিনি এতে কুরাইশ নারীদের বুঝাতে চেয়েছিলেন। অতঃপর রাসূলুল্লাহ্ (সাঃ) তাঁর নিকট থেকে পতাকা নিয়ে তাঁর পুত্র ক্বায়সের হাতে দেন।১৭

হওয়ার ফলে বিরোধিতার অবসান ঘটবে। তাঁর গোত্র অত্যন্ত বড় এবং এখনো গোত্রের লোকদের ওপর তাঁর প্রভাব শেষ হয়ে যায় নি। তাঁর পুত্রগণ, আত্মীয়-স্বজন ও গোত্রের বেশ কিছু লোক নিহত না হওয়া পর্যন্ত সা‘দকে স্পর্শ করা যাবে না। অতএব, তাঁকে তাঁর নিজের অবস্থায় ছেড়ে দিন। তিনি একজন বৈ তো নন, অতএব এতে কোনই ক্ষতি হবে না।”

বাশীরের প্রস্তাব আবু বকরের মনঃপুত হলো এবং তিনি সা‘দ বিন ‘ইবাদাহ্কে তাঁর নিজের অবস্থায় ছেড়ে দিলেন। তিনিও আবু বকরের নামাযের জামা‘আতে ও সভা-সমাবেশে আসা থেকে বিরদ থাকেন এবং হজ্বের সময় তাঁর অনুসরণ করতেন না। ... এ অবস্থায় আবু বকর দুনিয়া থেকে বিদায় নিলেন ও ওমর খলীফাহ্ হলেন।১৯

ওমরের খেলাফত কালে একদিন মদীনার গলিতে সা‘দের সাথে ওমরের সাক্ষাৎ হল। ওমর তাঁকে ডাক দিয়ে বললেন ঃ “তুমি অমুক অমুক কথা বলেছিলে?” তিনি বললেন ঃ “হ্যা, বলেছিলাম। এখন ক্ষমতা তোমার হাতে। কিন্তু আল্লাহ্র শপথ, আমাদের কাছে আবু বকর তোমার চেয়ে অধিকতর পসন্দনীয় ছিল। আর আমি ব্যক্তিগতভাবে তোমার পাশে থাকা পসন্দ করি না।” ওমর বললেন ঃ “ যে ব্যক্তি তার প্রতিবেশীর ওপর বিরক্ত থাকে তার উচিৎ বাসস্থান পরিবর্তন করা।” সা‘দ বললেন ঃ “তোমার প্রতিবেশিত্ব খুব একটা পসন্দ করি না। অতএব, সে কাজই করবো এবং তোমার চেয়ে উত্তম লোকের প্রতিবেশী হবো।”

এ সাক্ষাতের পর অচিরেই (ওমরের খেলাফতের প্রথম দিকেই) সা‘দ শামে চলে যান।২০

বালাযুরী লিখেছেন২১ ঃ ওমর এক ব্যক্তিকে শামে পাঠালেন এবং তাকে আদেশ দিলেন, “যে কোন প্রকারেই হোক সা‘দকে লোভ দেখাও, হয়তো এর ফলে সে বাই‘আত হবে। আর যদি বাই‘আত না হয় তাহলে আল্লাহ্র কাছে সাহায্য চাইবে এবং ...।” এরপর সে ব্যক্তি রওয়ানা হয়ে গেল এবং হুরানে একটি বাগানের মধ্যে সা‘দের সাক্ষাত পেলো। সে সা‘দকে বাই‘আতের জন্যে আহ্বান জানালো। সা‘দ বললেন ঃ “আমি কখনোই কোনো কুরাইশ ব্যক্তির অনুকূলে বাই‘আত হবো না।” লোকটি বললো ঃ “বাই‘আত না হলে তোমাকে হত্যা করবো।” সা‘দ বললেন ঃ “ সেজন্য তোমাকে আমাদের সাথে যুদ্ধ করতে হবে।” সে বললো ঃ “যে বিষয়ে গোটা উম্মাহ্ মতৈক্যের অধিকারী তুমি তার বাইরে থাকবে?” সা‘দ বললেন ঃ “তোমার কথার উদ্দেশ্য যদি বাই‘আত হয়ে থাকে তাহলে, হ্যা।” তখন ঐ ব্যক্তি প্রাপ্ত আদেশ মোতাবেক সা‘দের প্রতি তীর নিক্ষেপ করে ও তাঁকে হত্যা করে।”

মাস‘উদী লিখেছেন২২ ঃ সা‘দ বিন্ ‘ইবাদাহ্ বাই‘আত হন নি এবং মদীনা থেকে শামে চলে যান ও হিজরী ১৫ সালে সেখানে ইন্তেকাল করেন।

ইবনে ‘আব্দি রাব্বিহ্ লিখেছেন ঃ সা‘দ বিন ‘ইবাদাহ্ তীর নিক্ষেপের শিকার হন এবং তীর তাঁর শরীরে গেঁথে যায় ও তিনি নিহত হন।২৩

ত্বাবাক্বাতে ইবনে সা‘দে বলা হয়েছে২৪ ঃ সা‘দ প্রস্রাব করার জন্যে একটি নীচু জায়গায় বসে ছিলেন; এ অবস্থায় তিনি হামলার শিকার হন ও নিহত হন। তাঁর শরীরের চামড়ার রং সবুজ হয়ে গিয়েছিল। উস্দুল্ গ¦াবায় বলা হয়েছে২৫ ঃ সা‘দ না আবু বকরের নিকট বাই‘আত হন, না ওমরের নিকট। বরং তিনি শামে চলে যান ও হূরান শহরে বসবাস করতে থাকেন। অতঃপর হিজরী ১৫ সালে দুনিয়া থেকে বিদায় নেন। তাঁকে তাঁর গৃহের পার্শ্ববর্তী রাস্তার পাশে এমন অবস্থায় পাওয়া যায় যে, তাঁর শরীর সবুজ হয়ে গিয়েছিলো Ñ এ ব্যাপারে বিতর্ক নেই। একটি কূপের ভিতব থেকে জনৈক অদৃশ্য কথক কর্তৃক তাঁর মৃত্যুর কথা ঘোষণা করার আগে কেউই তাঁর মৃত্যুর খবর জানতো না। ...

আবদুল ফাত্তাহ্ লিখেছেন২৬ ঃ কতক নির্বোধ লোক বলে যে, সা‘দের হত্যার ঘটনা ছিলো জ্বিনদের কাজ। কিন্তু যিনি প্রকৃত ঘটনা অবগত আছেন বা ধারণা করছেন যে, তিনি প্রকৃত ঘটনা বুঝতে পেরেছেন Ñ এমন এক ব্যক্তি বলেন ঃ খালেদ বিন্ ওয়ালীদ্ ও তাঁর সহযোগী তাঁর একজন বন্ধু রাতের বেলা সা‘দের জন্যে ওৎ পেতে থাকেন এবং তাঁকে হত্যা করেন। তারপর তাঁর লাশকে কূপের মধ্যে ফেলে দেন।” তাঁকে প্রশ্ন করা হয় ঃ “তাহলে আমরা যে জ্বিনের কণ্ঠ শুনতে পেলাম, সেটা কী?” জবাবে তিনি বললেন ঃ “তা ছিল খালেদের সহযোগীর কণ্ঠস্বর Ñ যার উদ্দেশ্য ছিল নির্বোধ লোকেরা যা বলছে তাদেরকে দিয়ে তা-ই বলানো।”

বালাযুরী লিখেছেন ঃ ওমর সা‘দকে হত্যার জন্যে খালেদ বিন্ ওয়ালীদ ও মুহাম্মাদ বিন্ মুসলিমাহ্কে দায়িত্ব দেন। তাঁরাও এ দায়িত্ব পালন করেন এবং দু’টি তীর নিক্ষেপ করে সা‘দকে হত্যা করেন। বালাযুরী এ ঘটনা বর্ণনার পর জনৈক আনছার কর্তৃক সা‘দের স্মরণে লিখিত শোকগাথা থেকে এ পঙক্তিগুলো উদ্ধৃত করেছেন ঃ

“তারা বলে যে, জ্বিনরা সা‘দের উদরকে বিদীর্ণ করেছে জেনে রেখো কত লোকই না ধুরন্ধরীর সাথে কাজ করে থাকে

সা‘দের অপরাধ এ ছিল না যে, দাঁড়িয়ে প্রস্রাব করেছিলেন

বরং এই যে, সা‘দ আবু বকরের পক্ষে বাই‘আত হন নি।”

হ্যা, সা‘দের জীবনেতিহাস বেশ জটিল ছিল। যেহেতু এ ঐতিহাসিক ঘটনা ইতিহাসকারদের জন্যে খুবই অস্বস্তিদায়ক ছিল সেহেতু অনেকে এ ঘটনাকে আদৌ উল্লেখ করেন নি২৭ এবং অনেকে মোটামুটি এই বলে শেষ করেছেন যে, সা‘দ বিন্ ‘ইবাদাহ্কে জ্বিনরা হত্যা করেছিল।২৮ কিন্তু দুঃখের বিষয় যে, সা‘দের সাথে জ্বিনদের কী শত্র“তা ছিল তা তাঁরা উল্লেখ করেন নি।২৯

চলবে....।

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৪৬

সপ্নীল বলেছেন: আপনার লেখার হেডিং-এ কল্প কাহিনী লেখার যৌক্তিকতাটা কি ব্যাখ্যা করবেন? আপনি কি বানিয়ে লিখেছেন কিছু বা কাহিনী টি কাল্পনিক?? আশা করি ব্যাখ্যা দেবেন।

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৫:৪০

আল-মুনতাজার বলেছেন: শুধু স্বপ্ন দেখেন নাকি?চোখ দিয়ে পড়ে দেখেন,কারা কল্প কাহিনী বানিয়ে খাটি মু'মিন-মুসলিমদেরকে বিচ্যুত মুসলিম বানিয়ে ফায়দা লুটছে।এই বইয়ের মুল লেখক ঃ আল্লামা সাইয়েদ মুর্তাযা আশকারী(রঃ)অনুবাদকঃ নুর হোসেন মজিদি।
ঐতিহাসিকদের মতে, খলীফাহ্ হযরত ওসমানের শাসনামলে আবদুল্লাহ্ ইবনে সাবা’ নামে জনৈক ইয়াহূদী মুসলমানদের মধ্যে বিভেদ-বিসম্বাদ সৃষ্টি করার লক্ষ্যে ইসলাম গ্রহণ করে ।আর যারা খাটি মোহাম্মাদী ইসলামকে ধারন করে প্রতিষ্টা করেছে তাদেরকে এই ইহুদী আব্দুল্লাহ সাবার বংশধর বলে চালিয়ে দেয়া হচ্ছে।লেখক শত বছরের চেপে রাখা মিথ্যাকে কবর দিয়ে সত্যকে উন্মোচিত করেছেন।

২| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:২৫

সপ্নীল বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। আমরা তো আপনাদের মত ইসলামী চিন্তাবিদ না, আর স্বপ্নতো দেখতেই হয় তাইনা। আমাকে যে লেখাটুকু লিখেছেন তা ভুমিকাতে লিখে দিলে এ বিভ্রান্তিটুকু থাকতো না। শুরুতেই পাঠক ধরতে পারত যে কোথায় গলদ বা কল্পকাহীনি কেন লিখেছেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.