![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমেরিকান পরিচালক ক্রিস্টোফার নলানের ছবি।
আবার নরওয়ের পরিচালক Erik Skjoldbjærg (এর বাংলা উচ্চারন জানা নেই) এর ও
সিনেমা এটি।
এরিক বানিয়েছেন ১৯৯৭ এ আর নলান ২০০২ এ।
মূলত নলান এরিকের ছবির রিমেক করেছেন।
একই গল্প। দুই পরিচালকের ক্যামেরার চোখে
দুই ভাবে ভিসুয়ালাইজড হয়েছে।
গল্পটা এরিকের লেখা। তিনি ছবিতে নরওয়েজিয়ান
এবং সুইডিস ভাসা ব্যাবহার করেছেন।
নলান বানিয়েছেন ইংরেজিতে।
নলান অবশ্য গল্পটাকে টেনে একটু বড়ও করেছেন,
এরিকের ৯৭ মিনিটের সিনেমাকে
তিনি করেছেন ১১৪ মিনিট।
আমেরিকান ইনসোমনিয়ায় অভিনয় করেছেন
এল-পাচিনো , রবিন উইলিয়াম।
উভয় ছবিই ব্যপক জনপ্রিয়।
মনস্তাত্বিক দ্বন্দ নিয়ে ছবির গল্প ।
যেমনটা বুঝায় ইনসোমনিয়া
নামকরনের মাধ্যমে।
খুনের তদন্তকালে ভুলক্রমে গোয়েন্দা
অফিসারের গুলিতে সহকর্মি মারা যান।
ব্যপারটা গোপন রাখতে গিয়ে অফিসারের
ঘুম হারাম। কারণ স্বয়ং খুনি অফিসারের
খুনের ব্যাপারটা দেখে ফেলেছিল।
যদিও এ্যকসিডেন্ট। কিন্তু সত্য
গোপন করা তো অপরাধ। সুতরাং অন্তর্দ¦ন্দ ...।
ছবির শেষ দিকে গিয়ে অফিসার
এবং খুনি পরস্পরের গুলিতে নিহত হয়।
নলানের মেকিং অসাধাণ হয়েছে এল-পাচিনো
এবং রবিন উইলিয়ামের অভিনয়ে।
তাছাড়া নলান বরাবরই মনস্তাত্বিক
ব্যাপার নিয়ে ছবি বানানোয় পারঙ্গম।
মেমেন্টো, ইনসেপশন ইত্যাদির মতো
তার ইনসোমনিয়ার মেকিংও চমৎকার।
এবং এ ছবির মেকিং অন্যগুলোর তুলনায়
যথার্ত সরল।
"ইনসেপশন" দেখে অনেককেই বলতে শুনেছি-
কিছুই বুঝলাম না ।
"ইনসোমনিয়া" দেখে তারা একথা বলবেননা
বলে আমার ধারনা। তাই বলে বোরিং হবার ও জো নেই।
থ্রিল এবং সাসপেনশনে ফ্রিজ হয়ে যাবেন।
২| ২০ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:৩৪
এহসান সাবির বলেছেন: ছবির শেষ দিকে গিয়ে অফিসার
এবং খুনি পরস্পরের গুলিতে নিহত হয়........
স্পয়াল করে দিলেন.......!!
মুভিটা ভালো লেগেছিল........!!
©somewhere in net ltd.
১|
২০ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:০৫
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ভালো লেগেছে তবে রিভিউটা আরো খানিকটা সময় নিয়ে গুছিয়ে লিখে ডাউনলোড লিংক সহ দিলে ভালো লাগত বেশি।