![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
তসলিমা নাসরিনের উপন্যাস “শোধ”,
পড়লাম।
কোট করার মত বিষয় খুঁজে পাচ্ছিনা।
তবে দু একটা কথা আছে
প্রসঙ্গ ছাড়াই কোট করা যায় এমনঃ
উৎসর্গ পেজে লেখা আছে:
“জগতের সকল নারী সূখী হোক”।
পয়তাল্লিশ নং পৃষ্ঠায় :
“ভালবাসা মানুষকে আরো বেশী মানুষ করে, শ্বাপদ করে না। ”
শেষ পৃষ্ঠার একটি লাইন এরকম:
“তবু মু্ক্ত মনের মানুষের মধ্যেও খুব অবচেতনে
কিছু সংস্কার হয়ত থেকেই যায়।”
অনেকে বইটা রেফার করেছিলেন, তাদেরকে ধন্যবাদ।
যারা পড়েছেন, গল্পটা তাদের মনে থাকার কথা।
আমার অভিমত হচ্ছে- যে অবিচারের শোধ নেয়া হয়েছে, আমিও লেখকের মত সে অবিচারের প্রতিবাদ করি।
তবে যেভাবে শোধ নেয়া হয়েছে সেটার আমি বিরোধীতা করি।
অন্যায়ের প্রতিবিধান অন্যায় পথে নয় অন্য কোনো মাধ্যমে হওয়া চাই।
যাতে প্রতিবিধানও হবে, অন্যায়ের পুনরাবৃত্তিও বন্ধ হবে।
সেই মাধ্যমটা কি আমি ঠিক জানিনা, খুঁজছি।।
২৭ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১:১৯
আহমদ হাসান বলেছেন: ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য। আমি আপনার সাথে একমত।
অপরাধ করার পরে যখন অনুতাপ হয় তখন মনে মনে নিজের চেয়ে বড় কোনো অপরাধীর কথা ভেবে প্রশান্তি খুজি আমরা। উদাহরণ দেই, চুরি করার পর চোর ডাকাতের অপরাধের কথা ভেবে মনে মনে শান্তনা খোঁজে। ডাকাত খোজে খুনির কথা ভেবে, খুনি বড় মাপের খুনির মধ্যে....
২| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৫ সকাল ১০:২৮
মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: @ব্ল্যাক ডায়মন্ডের সাথে একমত! বইটা পড়িনি তবে ছবিটা দেখেছি!
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে আগস্ট, ২০১৫ ভোর ৫:০৫
ব্ল্যাক_ডাইমণ্ড বলেছেন: আপনার মত সবাই সেই প্রতিকার খুঁজছে। গল্পের নায়িকাও তেমন কোন উপায় খুঁজে না পেয়ে তার মত করেই শোধ নিয়েছে। বইটি আমি পড়িনি, আপনার পোষ্ট থেকেই ধারণা করে মন্তব্য করলাম। অত্যাচার আর তার শোধ কেমন হতে পারে, I spite on your grave মুভিটা দেখলেই বুঝতে পারবেন। কোন পাশবিক প্রতিশোধই আপনার কাছে যথেষ্ট মনে হবে না।