![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি এক অতি সাধারন মানুষ। স্বপ্ন দেখি বড় হবার, পরিবারের জন্য, মানুষের জন্য, দেশের জন্য কিছু করার। ভালবাসি মাকে, পরিবারকে বন্ধুদের, সর্বোপরি দেশকে। ভাল লাগে বই পড়তে, ফেসবুকে চ্যাট করতে, বন্ধদের সাথে আড্ডা দিতে, অন্যকে সাহায্য করতে। আমি বিশ্বাস করি ব্যক্তি স্বাধীনতায়, বাক স্বাধীনতায়, আমার ধর্মে, মানবতায়, দেশপ্রেমে। আরও বিশ্বাস করি ও স্বপ্ন দেখি সুন্দর বাংলাদেশের। খারাপ লাগে মানুষের কষ্ট, অন্যায়, অবিচার-অনাচার। ইচ্ছা করে হারিয়ে যেতে অজানায়। কিন্তু কিসের বন্ধনে যেন আটকে যায়.......
""আমাদের ঘরে স্টার প্লাস, স্টার জলসা চলে । ডাউনলোড করে ভারতীয় ছবি দেখি, কিন্তু হলে দেখতে কি সমস্যা ?""
আমাদের দেশের চলচ্চিত্র ২০০১-২০০৬ সাল পর্যন্ত অশ্লীলতা নামক এক বিষাক্ত সাপের বিষে আক্রান্ত ছিল। যার ফলে চলচ্চিতের মূল দর্শক মানে মধ্যবিত্ত পরিবারের মানুষজন হল থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়। ফলে নির্মাণ হতে থাকে অনেক বাজে ছবি ও নিম্ন মানের ছবি। এর থেকে অনেক কষ্টে আমরা উত্তরণ করেছি। কিন্তু ততদিনে ছবির ব্যবসায় ধস। বছরে দুএকটা ছবি ছাড়া অধিকাংশ ফ্লপ। ভাল নির্মাতারা ছবি ছেড়ে দিলেন।
এরপর এল ডিজিটাল প্রযুক্তি। আস্তে আস্তে মানুষ হলে ফিরতে শুরু করেছে। নির্মাণ হচ্ছে মোটামুটি মানের ছবি। নির্মাণাধীন আছে অনেক ভাল মানের ছবি। আমাদের ছবিগুলা রেকর্ড ব্যবসা করছে।
এখন কথা হচ্ছে এই সবের সাথে ছবি আমদানীর সম্পর্ক কি? আছে ভাই/আপু, তাই ভূমিকাটা একটু বড় করলাম।
আমাদের দেশে ছবির বাজেট সর্বোচ্চ এক কোটি এখন দু একটি ছাড়া। আর ভারতের ছবির বাজেট দশকোটি থেকে আরম্ভ হয়। তাদের বাজার অনেক বড়। আমাদের ছোট।
তাদের সব চ্যানেল আমাদের এইখানে চলে । তাদের তারকাদের আমাদের মানুষজন চিনে। কিন্তু আমাদের চ্যানেল তাদের ঐখানে চলে না। চলে না কারন সরকারি নিষেধাজ্ঞা আছে। চলাতে হলে চ্যানেল প্রতি ৫কোটি রুপি লাগবে ।
এখন আমরা মুক্ত বিশ্বনীতি অনুযায়ী দিলাম অনুমতি। তাতে কি হবে জানেন?
তাদের চ্যানেল আমাদের এইখানে চলার কারনে আমাদের লোকজন সারাদিন টিভিতে তাদের ছবির বিজ্ঞাপন দেখবে । ফলে একবারের জন্যও হলেও তারা হলে যাবে ছবিটি দেখবে। আর তাদের ঐখানে আমাদের কোন চ্যানেল চলে না। আমাদের অনেক তারকাকে তারা চিনে না। ফলে আমাদেরছবি ওদের ঐখানে চলবে না।
আগে আমাদের চ্যানেল ওদের ঐখানে চলুক। আমাদের শাকিব, অনন্ত, মাহী, বাপ্পী এদের ঐ দেশের মানুষ চিনুক তারপর ।
তাছাড়া যখন আমাদের দেশে অশ্লীলতার জোয়ার চলচ্ছিল তখন তারা কোথায় ছিল?
আর বিনিময় হতে হয় সমানে সমানে । ওদের ছবি বিপরীতে আমাদের যে ছবিগুলা গেছে ঐগুলা কি আমাদের চলচ্চিত্রকে প্রতিনিধিত্ব করার মত ছবি?
ওদের দেশের সরকার সিনেমার জন্য নানাভাবে সাহায্য করে। তাদের দেশে ফিল্ম ইন্সিটিউট আছে। সরকার হল মালিকদের ট্যাক্স ফ্রি দেয়। তাদের নিজস্ব ছবিতে ট্যাক্স ২% বাইরের ছবি ৪০%।
তাদের দেশে বাইরের সর্বোচ্চ ২০% ছবি চলতে পারবে সারা বছর হল গুলাতে । আমাদের দেশে তাদের ছবি আমদানীর জন্য এধরনের কোন নীতিমালা নাই। কোন নীতিমালা ছাড়া আমদানী কতটা যুক্তিযুক্ত?
আমাদের চলচ্চিত্র অন্ধকার যুগ পারি দিয়ে আবার মাথা তুলে দাঁড়াচ্ছে। মিনিমাম ২-৩টা বছর যাক। একটা অবস্থানে আসুক। আর এই মুহুর্তে আগে আমাদের উপরোক্ত বিষয়গুলা সুনিশ্চিত করে তারপর আমদানীর কথা চিন্তা করা যাবে।""আমাদের ঘরে স্টার প্লাস, স্টার জলসা চলে । ডাউনলোড করে ভারতীয় ছবি দেখি, কিন্তু হলে দেখতে কি সমস্যা ?""
আমাদের দেশের চলচ্চিত্র ২০০১-২০০৬ সাল পর্যন্ত অশ্লীলতা নামক এক বিষাক্ত সাপের বিষে আক্রান্ত ছিল। যার ফলে চলচ্চিতের মূল দর্শক মানে মধ্যবিত্ত পরিবারের মানুষজন হল থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়। ফলে নির্মাণ হতে থাকে অনেক বাজে ছবি ও নিম্ন মানের ছবি। এর থেকে অনেক কষ্টে আমরা উত্তরণ করেছি। কিন্তু ততদিনে ছবির ব্যবসায় ধস। বছরে দুএকটা ছবি ছাড়া অধিকাংশ ফ্লপ। ভাল নির্মাতারা ছবি ছেড়ে দিলেন।
এরপর এল ডিজিটাল প্রযুক্তি। আস্তে আস্তে মানুষ হলে ফিরতে শুরু করেছে। নির্মাণ হচ্ছে মোটামুটি মানের ছবি। নির্মাণাধীন আছে অনেক ভাল মানের ছবি। আমাদের ছবিগুলা রেকর্ড ব্যবসা করছে।
এখন কথা হচ্ছে এই সবের সাথে ছবি আমদানীর সম্পর্ক কি? আছে আপু, তাই ভূমিকাটা একটু বড় করলাম।
আমাদের দেশে ছবির বাজেট সর্বোচ্চ এক কোটি এখন দু একটি ছাড়া। আর ভারতের ছবির বাজেট দশকোটি থেকে আরম্ভ হয়। তাদের বাজার অনেক বড়। আমাদের ছোট।
তাদের সব চ্যানেল আমাদের এইখানে চলে । তাদের তারকাদের আমাদের মানুষজন চিনে। কিন্তু আমাদের চ্যানেল তাদের ঐখানে চলে না। চলে না কারন সরকারি নিষেধাজ্ঞা আছে। চলাতে হলে চ্যানেল প্রতি ৫কোটি রুপি লাগবে ।
এখন আমরা মুক্ত বিশ্বনীতি অনুযায়ী দিলাম অনুমতি। তাতে কি হবে জানেন?
তাদের চ্যানেল আমাদের এইখানে চলার কারনে আমাদের লোকজন সারাদিন টিভিতে তাদের ছবির বিজ্ঞাপন দেখবে । ফলে একবারের জন্যও হলেও তারা হলে যাবে ছবিটি দেখবে। আর তাদের ঐখানে আমাদের কোন চ্যানেল চলে না। আমাদের অনেক তারকাকে তারা চিনে না। ফলে আমাদেরছবি ওদের ঐখানে চলবে না।
আগে আমাদের চ্যানেল ওদের ঐখানে চলুক। আমাদের শাকিব, অনন্ত, মাহী, বাপ্পী এদের ঐ দেশের মানুষ চিনুক তারপর ।
তাছাড়া যখন আমাদের দেশে অশ্লীলতার জোয়ার চলচ্ছিল তখন তারা কোথায় ছিল?
আর বিনিময় হতে হয় সমানে সমানে । ওদের ছবি বিপরীতে আমাদের যে ছবিগুলা গেছে ঐগুলা কি আমাদের চলচ্চিত্রকে প্রতিনিধিত্ব করার মত ছবি?
ওদের দেশের সরকার সিনেমার জন্য নানাভাবে সাহায্য করে। তাদের দেশে ফিল্ম ইন্সিটিউট আছে। সরকার হল মালিকদের ট্যাক্স ফ্রি দেয়। তাদের নিজস্ব ছবিতে ট্যাক্স ২% বাইরের ছবি ৪০%।
তাদের দেশে বাইরের সর্বোচ্চ ২০% ছবি চলতে পারবে সারা বছর হল গুলাতে । আমাদের দেশে তাদের ছবি আমদানীর জন্য এধরনের কোন নীতিমালা নাই। কোন নীতিমালা ছাড়া আমদানী কতটা যুক্তিযুক্ত?
আমাদের চলচ্চিত্র অন্ধকার যুগ পারি দিয়ে আবার মাথা তুলে দাঁড়াচ্ছে। মিনিমাম ২-৩টা বছর যাক। একটা অবস্থানে আসুক। আর এই মুহুর্তে আগে আমাদের উপরোক্ত বিষয়গুলা সুনিশ্চিত করে তারপর আমদানীর কথা চিন্তা করা যাবে।
©somewhere in net ltd.