নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

প্রিয়দেশ...

আহসান কামরুল

পৃথিবীটা বদলাক যুক্তির চর্চার দ্বারা। বিশ্বাসের ভাইরাস ছড়ানো এ দেশটা বদলে যাক...।

আহসান কামরুল › বিস্তারিত পোস্টঃ

হ্যাকারের বক্তব্যে জিটিভির মুকুল ভাই\'র বিরুদ্ধে অভিযোগ!

০৩ রা জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:০৫

গতোকাল ফেসবুকে নাজনীন আপুর এক বান্ধবীর লেখায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী, শ্রদ্ধাভাজন মাহবুবুল হক শাকিল ভাইয়ের ব্যক্তিগতো কমেন্টের রিপ্লাইতে এক হ্যাকারের হ্যাকিংয়ের স্বীকারোক্তির বিভিন্ন স্ক্রীণশট দিয়ে এ বিষয়ে প্রশ্ন তুলেছিলাম। কিছুক্ষণ পর এই আপু তার লেখাটি মুছে ফেলেন। এমনকি যাতে আমি তার কোনো লেখায় কমেন্ট করতে না পারি, সেই ব্যবস্থা করেছেন। সমস্যা নাই। আপনি কাকে কমেন্ট করার সুযোগ দেবেন, এটা নিতান্তই আপনার ব্যপার। তবে এটা করার আগে আমার লেখার জবাব দিয়ে, তারপর এ কাজটি করলেই ভালো হতো। কেননা, মত প্রকাশের স্বাধীনতার দাবিতো আপনারাও করেন! তাছাড়া, এটিএন নিউজের বরেণ্য সাংবাদিক প্রভাষ আমিন ভাইয়ের একটি লেখা থেকে আপনার ব্যপারে একটা ভালো ধারনা পেয়েছিলাম!

তবে এখানে উল্লেখ্য করার মতো বিষয় হলো, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর যে বিশেষ সহকারী এখানে কমেন্ট করেছেন, কিছুদিন আগে আমার এ শ্রদ্ধাভাজনদের বিরুদ্ধেও সংঘবদ্ধভাবে 'নারী নির্যাতন'র অভিযোগ এনে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যেনো তাদেরকে চাকরি থেকে, পদ থেকে বহিস্কার করেন, এ জন্য সংঘবদ্ধভাবে পাকিস্তানের মদদপুষ্ট একটি বিশেষ মহল প্রচারণা ব্যর্থ প্রচারণা চালিয়েছিলেন। ওই প্রচারণায় ব্যর্থ হয়ে তারা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী, উপ প্রেস সচিব আশ্রাফুল আলম খোকন ভাইদেরকে 'খন্দকার মোশতাক' আখ্যায়িতো করে শেখ হাসিনাকে ভুল বোঝাতে চেয়েছিলেন। কিন্তু দূরদর্শী দেশনায়ক সে কথায় কোনো পাত্তা দেননি। দু:খজনক হলেও বলতে হচ্ছে, আজ সেই চক্রের অন্যতম হোতারা আজ নাজনীন আপুর আশেপাশে ভর করছে! আর মুকুল ভাই'র আইডি হ্যাককারী হ্যাকারের জবানবন্দিতে ওদের বিষয়ে উল্লেখ আছে। আপু, তাই আপনার উদ্দেশ্যে বলছি, এ চক্রের যাদেরকে আপনি নিজের মনে করছেন, তারা আপনার আপন না। যতো তাড়াতাড়ি এদেরকে চিনবেন, ততোই মঙ্গল।

যখন জানতে পারলাম তিনি তার লেখাটি মুছে ফেলেছেন, আমাকে কমেন্টবক্সে ব্লক করেছেন, তারপর গতোকাল রাতে তার ওয়ালে গিয়ে দেখতে পেলাম আরেক তাদের গ্রুপের এক সাংবাদিকের স্বীকারোক্তি। তিনি একটা অনলাইন টিভির নিউজ শেয়ার করেছেন। দেখলাম নিউজটা। এর আগে কখনো ঢুকিনি ওই সাইটে। নামও শুনিনি। দেখলাম 'মুকুল, সিথীর রগরগে সেক্স কাহিনী' শিরোনামের সংবাদ। এর আগেই ওই সাংবাদিকের স্ট্যাটাস মারফত জেনেছি, 'বিজ্ঞ আদালত গতোকাল এ সংবাদ থেকে প্রয়োজনীয় নোট নিয়েছেন। আর এ নোট নেয়ার জন্য প্রিন্ট কপি আদালতে সরবরাহের জন্য নাজনীন আপু, আর তার ওই বান্ধবী তাকে ফোন করে আদালতে এনেছেন।' তাই একটু গুরুত্ব সহকারেই 'রগরগে সেক্স কাহিনী'টা পড়লাম। পড়তে গিয়ে দেখি এটা Naz Zain নামের সেই হ্যাকারের জবানবন্দি, যে হ্যাকারকে আমি লাকি আইডিয়া বিডি.কম'র এমডি ফারহানা লাকির কমেন্টবক্সের স্বীকারোক্তি দেখে সন্দেহ করেছিলাম। আমার কাছে নিউজের গুরুত্বটা আরো বেড়ে গেলো। তবে এখানে হ্যাকার নিজের পরিচয় গোপন করার অনুরোধ জানিয়েছেন ওই প্রতিবেদককে। নিউজ পড়তে গিয়ে আমি দেখি, প্রতিবেদক হ্যাকারকে অনুরোধ করছেন, 'আরেকবার মুকুলের আইডি হ্যাক করতে পারবেন, প্লিজ?' চোখ আটকে গেলো এ লাইনটায়। আরেকটু নিচে গিয়ে দেখলাম, হ্যাকার মুকুল ভাইয়ের আইডি হ্যাক করার অপারগতা প্রকাশ করলে ওই প্রতিবেদক বলছেন, 'তাহলে সিথীর আইডি হ্যাক করতে পারবেন?'





বিশ্বের অনেক নামী, প্রভাবশালী পত্রিকা ফাঁস করা এমন গোপন অনেক সংবাদ প্রকাশ করেছে, বা ভবিষ্যতেও করবে। তথ্যবহুল যে কোনো লেখা প্রকাশকে আমি সাংবাদিকতার পার্ট মনে করি। তবে ওই অনলাইন টিভি যেটা করেছে, এর নাম কি সাংবাদিকতা? এটা কোনো ভাবেই সাংবাদিকতার নীতির মধ্যে পরে না। এটা নিউজ না, সিন্ডিকেট নিউজ। এরা জানে, কোন ইস্যুকে কোথায় হাইলাইটস করতে হবে। এর প্রমাণ, ওই প্রতিবেদকের ফেসবুক স্ট্যাটাস। এদেরকে আমি জার্নালিস্ট না বলে টেরোরিস্ট বলবো। কারন, তথ্য ও প্রযুক্তি আইনে এদেরকে সুস্পষ্টভাবে টেরোরিস্ট হিসেবে সংজ্ঞায়িতো করা হয়েছে। তারা যদি অন্যায় করে থাকেন, তবে তার শাস্তি আদালত দিবেন। কিন্তু কোনো সংবাদমাধ্যম কর্তৃক অনলাইনে কারো ব্যক্তিগতো আইডি হ্যাকের উৎসাহ, অনুরোধ করায় তাদেরকেও শাস্তির আওতায় আনতে হবে। নতুবা এরা আস্কারা পেয়ে যাবে, সংবাদমাধ্যমে খারাপ দৃষ্টান্তের নজির স্থাপিতো হবে। এরা সাংবাদিকতার নামে যে নষ্টামি করেছে, তা আমার দেশি মাহমুদুর রহমানকেও হার মানায়! তবে এ সংবাদে ওই 'সাংবাদিক'র আরেকটু ঝাল, টক মিশাতে না পারার আফসোস রয়ে গেছে। ফেসবুকে তার একজন বন্ধুর লেখার জবাবে তিনি বলেছেন, 'আর শুন,মহিলা যেমন রগরগে,নিউজ তারচেয়ে অনেক কম হয়েছে। আমি ভাবছি মহিলাকে পাঠককদের কাছে ঠিকভাবে তুলে ধরতে পারলাম না। ব্রিটিশ ট্যাবলয়েট (পড়ুন ট্যাবলয়েড, হুবহু দিলাম, তাই...) মিররের মত করে লিখতে ছেয়েছিলাম।পারলাম না। প্রেম ভালো,তবে বেশি প্রেম খারাপ। আর তুই একবার তন্নি আপার ভাই হিসাবে চিন্তা করে দেকত।ভালো থাকিস।'



ধারনা এবার বিশ্বাসে পরিণতো হওয়ায় ওই সংবাদটি তাৎক্ষনিকভাবে ফেসবুকে আমার ওয়ালে শেয়ার করে বলেছি, 'এতোক্ষন আমার অবস্থান ছিলো মুকুল ভাই'র পাশে থাকবো। এক সাংবাদিক, একটি অনলাইন টেলিভিশনের (স্ট্যাটাসে নাম দিয়েছি, এখন দিলাম না) ভাষ্যমতে, বিজ্ঞ আদালত অনলাইনের এ সংবাদ দেখে নোট নিয়েছেন। এটা যদি হয়ই, তবে পুরো পৃথিবী একদিকে থাকলেও এ সংবাদ দিয়েই আমি মুকুল ভাইয়ের পক্ষে লড়বো। এটাই আমার সবশেষ অবস্থান। আমার প্রিয় একজন অভিনেতার ডায়ালগ, 'আমরা যা দেখতে পাই, তা হয় না। চোখের সামনে যা দেখতে পাই না, অধিকাংশ সময় তাই হয়।'



আমার এ অবস্থান দেখার পরে ওই 'সাংবাদিক' ফেসবুকে তার একটি লেখায় কে বা কারা তার আইডিতে রিপোর্ট করেছেন বলে লিখেছেন। এটা অবশ্যই ভূয়া কথা, বা ফেসবুক সম্পর্কে তার জ্ঞানের সীমাবদ্ধতা। আমার জানা মতে, কেউ রিপোর্ট করলে মেসেজের অপশন বন্ধ হয় না। বরং, একাউন্টে সন্দেহজনক কোনো এক্টিভিটি হলে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ মেসেজ অপশন ব্লক করে দেয়। যদিও তিনি এখানে মুকুল গ্রুপকে দায়ী করেছেন। তবে মুকুল গ্রুপ বলে কিছু আছে বলে আমার জানা নেই। আর যারা হ্যাকারদেরকে কারো আইডি হ্যাক করতে উৎসাহিতো করেন, তাদের আইডিতে রিপোর্ট করে নিজের আইডি হারানোর ঝুকিতে যাবেন এমন বুকের পাটা কার! লেখার জবাব লেখা দিয়ে যারা দেন, অপরিচিতো, বা মতের অমিল হলেও তাদেরকে আমি 'দেবতাতূল্য' মানি, আর যারা লেখার জবাব দেন চা'পাতি দিয়ে, মিথ্যা অভিযোগ দিয়ে, কিংবা আইডি হ্যাক, বা হ্যাকের উৎসাহ দিয়ে, শয়তান নিজে এসেও যদি তাদেরকে ওস্তাদ মানে তবে তাতে আমার কি?



একজন হ্যাকারের জবানবন্দি থেকে, সাংবাদিকতার নীতি না জানা, না মানা অখ্যাতো কোনো এক 'টেরোরিস্ট অনলাইন পোর্টাল'র 'সিন্ডকেট নিউজ' থেকে বিচারের জন্য মাননীয় আদালত কোনো নোট নেবেন না বলে আশা করি। ন্যায় বিচারের স্বার্থেই এটা নেয়া উচিৎ হবে না।



এর আগে 'মুকুল ভাইর চাকরি নট'র সমর্থকদের বলছি...', আর 'সরি নাজনীন আপু, আজ মুকুল ভাইয়ের পাশেও আছি' শিরোনামে এ ব্লগে দুটো লেখা লিখেছিলাম। আর আমি কেনো মুকুল ভাই'র পক্ষ নিয়েছি, তা ওই দু'টো লেখাতে স্পষ্ট করায় নতুন করে তা আর বলার প্রয়োজন মনে করি না। তবে আরেকটা বিষয়, আদালতে বিচারাধীন কোনো বিষয়ে অভিযোগ প্রমানের আগে কাউকে চাকরি থেকে 'বরখাস্ত' করা কতটুকু যৌক্তিক? আমার মনে হয়, জিটিভি'র কর্তৃপক্ষ এ কাজটি ঠিক করেনি। কারন, জিটিভি'র আজকের এই অবস্থানে আসার পেছনে তার অবদান কম না। আদালতের দণ্ড পেলে সেটা ভিন্ন কথা। তাছাড়া, জিটিভির নিয়োগপত্রে কি লেখা ছিলো তা মুকুল ভাই ভালো জানেন! এ বিষয় নিয়ে লেখা লাকি আইডিয়া বিডি.কম'র ম্যানেজিং ডিরেক্টর ফারহানা লাকি'র স্ট্যাটাসের কমেন্টে Naz Zain নামের প্রবাসী এক হ্যাকারের স্বীকারোক্তি দেখতে পাই। তখনি আমার সন্দেহ হয়েছিলো ওই হ্যাকারের ওপর। এরপর ফারহানা লাকি আমার লেখার জবাব লেখা দিয়ে দিয়েছেন। ব্যক্তিগত আক্রমন করেননি। কিন্তু তার অতি উৎসাহী 'ফেসবুক বন্ধু' ব্যক্তিগতো আক্রমন করেছেন। এর বিস্তারিতো 'মুকুল ভাইর চাকরি নট'র সমর্থকদের বলছি...' শিরোনামের লেখায় দেয়া আছে। তবে আমার এ লেখার পরে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন মেয়ে, শ্রদ্ধাভাজন সাংবাদিকরা ইনবক্সে আমার প্রতি যে সহমর্মিতা দেখিয়েছেন, সহমত পোষণ করে পাশে থাকার যে অঙ্গীকার করেছেন তা দেখে চোখের জল ধরে রাখতে পারিনি। তবে এক দুষ্ট মেয়ে আমায় এস.এম.এস করেছেন, 'রক্তাক্ত অবস্থায় কাউকে হাসপাতালে নেয়ার পর ডাক্তার সাজেস্ট করলেন নাপা! ওই প্রেসক্রিপশন সাবমিট করা হয়েছে এভিডেন্স হিসেবে।' তবে প্রেসক্রিপশনটা দেখিনি আমি এখনো। তবে দেখবো। দেখে যদি এর সত্যতা না পাই, তবে আমার লেখার এ অংশটুকু ফিরিয়ে নেবো।

এবার একটু অন্য প্রসঙ্গে আসি। গণপরিবহনে নারীদের জন্য সংরক্ষিত আসন রাখার পক্ষে আমি। এটা কোনো অধিকারের জন্য না, শ্রদ্ধা আর ভালোবাসার জন্য। আমার মা'কে নিয়ে গাড়ীতে ওঠলে যেমন আমি নিজে দাঁড়িয়ে হলেও মা'কে সিটে বসানোর জন্য ব্যাকুল থাকি, সব নারীদের জন্য প্রায় সময়ই এটা করি। তবে গতো পরশুদিন বিআরটিসি'র দোতলা বাসে ঘটে যাওয়া একটা ঘটনা শেয়ার করবো প্রথমেই। সংরক্ষিত নয়টি সিটের সাতটি খালি। আর কোনো সিট খালি নেই। বসলাম না, দাড়িয়ে রইলাম। কয়েকজন এসে বসলেন। মেয়েরা আসার পর তাদেরকে সিট থেকে ওঠানো হলো। খুশিই হলাম। সংরক্ষিতো আসনে বসার দরকার কি? পরের স্টপেজ থেকে এক বৃদ্ধ উঠলেন। দাড়িয়ে আছেন। কিছুক্ষণ পর এক ভদ্রমহিলা বছর পাঁচের এক বাচ্চাকে নিয়ে ওঠলেন। বাচ্চাটি দাড়াতে পারছে না, বার বার পড়ে যাচ্ছে। আমি তাকে সিটের হাতল ধরিয়ে সংরক্ষিতো আসনের চার নম্বর জনকে বললাম, আপু প্লিজ আপনি একটু উঠে বাচ্চাটাকে বসতে দিন, নয়তো ওকে আপনার কাছে নিয়ে কোলে বসান। এক প্রকার রেগে গিয়ে তিনি বললেন, 'আমি কেনো সিট থেকে উঠবো? আর ও ওর মায়ের সঙ্গে দাড়িয়ে থাকবে। সিট না থাকার পরেও বাচ্চাদের নিয়ে গাড়ীতে উঠেছে কেনো?' বুঝলাম, তিনি উঠবেন না। আর 'গরীব ঘরের ছেলে'কে তার মতো 'স্মার্ট' মেয়ে পাশে বসিয়ে কেনো নিজের দামী ড্রেস নষ্ট করবেন? এতোক্ষনে অনেকেই তাচ্ছিল্যের ভঙ্গিতে, আড়চোখে তাকাচ্ছেন! এবার 'স্মার্ট সুন্দরী'কে বললাম, লেখাপড়া জানেন নিশ্চয়ই? ততোক্ষণে জেদে পুড়ছে! বললাম, প্রশ্নের উত্তর দেন। বললো, কি মনে হয় আপনার? নয়টি সংরক্ষিতো আসনের ঘোষণা সংক্রান্ত ওপরের লেখাটি না পড়ে থাকলে পড়ুন। তাকিয়ে আছে কিছুক্ষণ। এবার বললাম, 'নারী, শিশু ও প্রতিবন্ধীদের জন্য সংরক্ষিতো নয়টি আসন।' আপনাদের জন্য কয়টি? তিনটি। আপনি কয় নম্বর সিটে বসে আছেন? কিছু বলছে না। বললাম, চার নম্বর সিটে। কর্তৃপক্ষের ভাষ্য অনুযায়ী, এ সিটটা শিশুদের জন্য সংরক্ষিতো। এবার আপনিই বলুন কি করবেন? সিটের বাকি ৮জন মহিলা যাত্রীসহ অনেকেই তাকিয়ে আছেন, আর মনে মনে আমাকে নিশ্চয়ই 'নারীবিরোধী' ভাবছেন! তবে এরপরেও উনি সিট থেকে উঠেননি, বা উঠাইনি। পাশের থেকে একজন বললেন, 'নিজের গায়ে লাগলে অন্যকে ওঠানো যায়, কিন্তু এখন উঠছে না কেনো?' তাকে একটু রাগত স্বরেই থামালাম। কারন, এর আগে এই পুরুষেরাই আমার দিকে আড়চোখে তাকিয়ে ছিলো।

সবশেষে বলতে চাই, পৃথিবী, এতোকিছুর পরে যদি তুমি আজ মুকুল ভাই'র সঙ্গে না ও থাকো, তবেও আমি তার হয়ে একাই লড়াই চালিয়ে যাবো। প্রয়োজনে মৃত্যুর সামনাসামনি দাড়াতে প্রস্তুত, তবুও তোমার সঙ্গে থাকতে না পারার জন্য দুঃখিতো!

আহসান কামরুল
০৩.০৭.২০১৫ খ্রি.
ঢাকা।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.