নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আল্লাহর নামে

ডাঃ আকন্দ

একজন চিকিৎসক ।

ডাঃ আকন্দ › বিস্তারিত পোস্টঃ

তালেবান এবং এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী

৩০ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ১:৪৩

চলতি বছরের ১১ই সেপ্টেম্বর তারিখের মধ্যে আমেরিকা আফগানিস্তান থেকে সব সৈন্য ফিরিয়ে নিবে , এটা জো বাইডেন ঘোষণা দিয়েছেন । আর এতে মহাখুশি তালেবান এবং তালেবানকে পছন্দকারী সারা বিশ্বের মৌলবাদী ও জঙ্গিবাদী শক্তিগুলো ।



অনেক বিশ্লেষক এবং আমি মনে করি প্রেসিডেন্ট বাইডেন এই সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হয়েছেন। কিন্তু ব্যাক্তি বাইডেন তালেবানের পূর্ণ ধ্বংস চান । কারণ আফগানিস্তান আক্রমণের সময় বাইডেন সমর্থন করেছিলেন । তবে বর্তমান আমেরিকানরা এই যুদ্ধ আর চাচ্ছে না , তাই বাইডেনের এই সিদ্ধান্ত। আমেরিকার গত ২০ বছরে প্রায় ২৩০০ সেনা মৃত্যুবরণ করেছে এবং ১ ট্রিলিয়ন ডলার খরচ হয়েছে এই আফগানিস্তান যুদ্ধে , তারপরও জয়ী হতে পারেনি । এজন্যই আমেরিকানরা আর কোনোভাবেই এই যুদ্ধ চালিয়ে যেতে চাইবে না , যার ফলে প্রেসিডেন্ট বাইডেন এই সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হয়েছেন । কিন্তু আমি মনে করি ব্যাক্তি বাইডেন তালেবানের পূর্ণ ধ্বংস চান ।



এই একবিংশ শতাব্দীতে এসে তালেবান যে কঠোর ধর্মচর্চা করে , তা কোরান হাদিস দ্বারা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ এবং বর্তমান মানুষের পক্ষে সম্ভবপর না । তাই তালেবানরা সম্পূর্ণরুপে লোকদেখানো বা লজ্জায় পড়া ধার্মিক এবং এটা পূর্ণ শিরক ।



প্রিয় মুসলিম , তালেবানকে অন্য কোনো শক্তি বা ইহুদি খ্রিষ্টানরা ধ্বংস করবে, এটা চাওয়া মহাপাপ , বরং আমরা মুসলমানরাই তালেবানকে ধ্বংস করে অশেষ সওয়াবের অধিকারী হবো ইনশাআল্লাহ । আমরা রাজনীতি করে রাষ্ট্র ক্ষমতায় গিয়ে রাষ্ট্রীয়ভাবে এই ইসলামের শত্রুকে ধ্বংস করবো ইনশাআল্লাহ । পুরো মুসলিম বিশ্বে আমার দল "মডারেট মুসলিম" বৃহৎ দলে পরিণত হলেই বা মুসলিম বিশ্বের বৃহৎ দলগুলি আমার আনুগত্য করলেই এটা নিশ্চিত করে বলা যায় যে , পৃথিবী থেকে মৌলবাদ এবং জঙ্গিবাদ চিরতরে বিদায় নিবে ইনশাআল্লাহ । প্রথমে আমরা শান্তিপূর্ণ রাজনীতি করে ক্ষমতায় যাবো এবং ক্ষমতায় গিয়ে মৌলবাদ ও জঙ্গিবাদ সমূলে ধ্বংস করবো ইনশাআল্লাহ ।



একবিংশ শতাব্দীতে এবং এই অত্যাধুনিক প্রযুক্তির যুগে , ফাইভ জি ইন্টারনেটের যুগে মৌলবাদ এবং জঙ্গিবাদ সম্পূর্ণরুপে নিষিদ্ধ , অতএব এদেরকে ধ্বংস করা বা ধ্বংস করার চেষ্টা করা প্রতিটি মুসলিমের জন্য ফরজে আইন ।



এখন বাংলাদেশী এক বক্তা এবং বাংলাদেশ নিয়ে বলবো । কয়েকদিন আগে বাংলাদেশী এক মৌলবাদী এবং জঙ্গিবাদী বক্তা এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী আল কায়েদা এবং তালেবানের ব্যাপক প্রশংসা করলেন এবং আল কায়েদা ও তালেবানের ফিলোসোফিকে সঠিক বলে সাফাই গাইলেন এবং তাদেরকে সমর্থন করলেন । একটি স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্রে বসে কিভাবে একজন বক্তা সন্ত্রাসী সংগঠনকে সমর্থন করতে পারে , তা আমার বোধগম্য নয় । এরপরও সরকার তাকে গ্রেফতার করেনি , এটাও আশ্চর্যের বিষয় । আমি দাবি জানাচ্ছি অবিলম্বে এই জঙ্গিকে গ্রেফতার করুন । যদিও এই বক্তা কিছুদিন পূর্বেও সুফিবাদ ইসলামের একজন শ্রেষ্ঠ স্কলার ছিলেন এবং মহাসম্পদ ছিলেন , কিন্তু কওমি মাদ্রাসার সংস্পর্শে এসে তার এই অবনতি হয়েছে ।



আব্বাসীকে নিয়ন্ত্রণের পর সরকারের নিকট দাবি চরমোনাই পীরকে ধরুন , এই দুই পীর সম্পূর্ণরুপে বাংলাদেশের স্বাধীনতা এবং সংবিধান বিরোধী । এরা ভীষণভাবে উগ্র , এদেরকে নিয়ন্ত্রণ করা না গেলে , এরা বাংলাদেশকে একটি ব্যার্থ রাষ্ট্রে পরিণত করবে । তাছাড়া এরা সবচাইতে বড়ো পাপী এজন্য যে , এরা ছোটোখাটো আমল নিয়ে জাহান্নামের ভয়ংকর ভয় দেখায় , বরং তাদের দায়িত্ব ছিলো ছোটোখাটো আমলের জন্য উৎসাহ দেওয়া , এমনকি ফরজ ওয়াজিব আমলের জন্যও উদ্বুদ্ধ করা , তা না করে শুধুই জাহান্নামের ভয় দেখায় , আসলে এটা দ্বারা তাদের ব্যাবসা ঠিক রাখে । বর্তমানে ফাইভ জি ইন্টারনেটের যুগে এমন ভয় দেখানো শতভাগ মানবাধিকার লংঘন । এই খারাপ লোকগুলি সাধারণ মানুষকে ভয় দেখিয়ে দাস বানিয়ে রেখেছে , যেটা একটি রাষ্ট্র কোনোভাবেই মেনে নিতে পারে না।



এরা একবিংশ শতাব্দীতে এসে বলে আমাদের মুরিদের ঘরে টিভি নেই , আরে বলদের দল তোদের সবার হাতে তো স্মার্ট ফোন আছে , যা দিয়ে তোরা টিভির চাইতে লক্ষ গুণ বেশি খারাপ দেখছিস । আবার বড়ো বড়ো কথা । সরকারের নিকট দাবি জানাচ্ছি অবিলম্বে এদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিন এবং এরা যে চরমভাবে মানবাধিকার লংঘন করছে তার ব্যবস্থা নিন । এদের মুখোশ উন্মোচন করুন এবং এদের ধর্ম ব্যাবসা বন্ধ করুন । পরবর্তীতে আরেকটি পদক্ষেপ নিন , আর তা হলো - ঘরে ঘরে মাদ্রাসা তৈরি বন্ধ করুন , কারণ আল্লাহ সামান্য একটা অংশকে আলেম হতে বলেছেন , অথচ মোল্লারা সমস্ত জনগোষ্ঠীকে আলেম বানিয়ে রাষ্ট্র ক্ষমতায় যাওয়ার স্বপ্ন দেখছে । আমি শতভাগ নিশ্চিত করে বলছি এরা দেশকে পঙ্গু বানিয়ে দিয়েছে এবং আরো মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠা হতে দিলে, এরা দেশকে শতভাগ ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করবে । দেশ পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে যাবে । একটি থানায় ২ - ৩ টি মাদ্রাসাই যথেষ্ট ।



সবশেষে ধরতে হবে আহলে হাদিস দলকে , কারণ এরা শুধুমাত্র হিংসা বিদ্বেষ ছড়ায় এবং অল্প শিক্ষিত লোকদেরকে তাদের দলে ভিড়িয়ে দল ভারি করছে এবং বড়ো দল বানিয়ে রাজনীতি শুরু করার স্বপ্ন দেখছে , যা তাদের বক্তব্য শুনলেই প্রমাণ হয়ে যায় । তাছাড়া এরা প্রকাশ্যে প্রচার করছে যে , তারা একদিন রাষ্ট্রে দ্বীন কায়েম করবে , যখন তাদের দল ভারি হবে , অর্থাৎ এদের আর জঙ্গিদের গন্তব্য একই । আমি আমার টাইমলাইনে বার বার দলিল দিয়েছি যে এখন মানুষ দুর্বল , তাই রাষ্ট্রে দ্বীন কায়েম জায়েজ নেই , এজন্য এই আহলে হাদিসদের এখনই নিয়ন্ত্রণ করা না গেলে এরাও খুব শীঘ্র জঙ্গিদের চাইতে ভয়াবহ হয়ে যাবে । এদের মাঝে যে ভয়ংকর জিদ হিংসা এবং অহংকার আছে তা তাদের মুখের এক্সপ্রেশন থেকেই প্রমাণিত হয়ে যায় । অথচ হকপন্থী আলেমগন সর্বদা বিনয়ী ভাষণ বা বক্তৃতা দিয়ে থাকেন । আল্লাহর কসম করে বলছি জিদ হিংসা অহংকার এবং ঈমান একসাথে থাকতে পারে না , অর্থাৎ তাদের কোনো ঈমান নেই ।



প্রিয় দেশবাসী , আমি বাংলাদেশকে একটি বিনয়ী রাষ্ট্র বানাতে চাই ইনশাআল্লাহ , যেটা অমুসলিম দেশ জাপানিরা বানিয়ে দেখিয়েছে । এজন্য বাংলাদেশের তথাকথিত বুদ্ধিজীবীদের পূর্ণভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে , যাদের প্রায় পুরোটাই রবীন্দ্রনাথের উম্মত ( নাউজুবিল্লাহ ) । অর্থাৎ এরা কথায় কথায় রবীন্দ্রনাথের বা কোনো কাফের মুশরিক বা ফাসেককে রেফারেন্স দেয় । এদেরকে নিয়ন্ত্রণের পথ একটাই , আর তা হলো আমার দল "মডারেট মুসলিম" - এ যোগ দেওয়া ।



বাংলাদেশ সরকারকে ধন্যবাদ , কিছুকাল পূর্বে একটি মৌলবাদী এবং জঙ্গিবাদী দলের কোমর ভেঙে দেওয়ার জন্য । সরকারি দলকে অনুরোধ করবো - আমার ফিলোসোফি অনুযায়ী দল চালান এবং ইহকাল ও পরকালে সফলতা লাভ করুন । আর ধীরে ধীরে গনতন্ত্রকে পুনঃ প্রতিষ্ঠা করুন । মহান আল্লাহ আপনাদের সহায় হউন ।



প্রিয় দেশবাসী , বেশি বেশি নফল নামাজ পড়ুন এবং বেশি বেশি নফল রোজা রাখুন , দান সদকা করুন , বিনয়ী বিনয়ী এবং বিনয়ী হউন । তবে অবশ্যই মতামতের উর্দ্ধে যেসব ফরজ ওয়াজিব আছে তা পালন করুন । লোকদেখানো সুন্নত মুস্তাহাব পরিহার করে চলুন । বিজ্ঞান সম্মতভাবে টিভি নেট দেখুন , বিয়ের পূর্বে পূর্ণ অশ্লীল দেখা নিয়ন্ত্রণ করুন , দেখে ফেললে জিকির ফিকির করুন এবং নফল নামাজ রোজা করুন । বিয়ের পর পূর্ণ অশ্লীল অতিরিক্ত দেখবেন না , দেখার পর জিকির ফিকির ও নফল নামাজ রোজা করুন । পূণ্য পাপকে মিটিয়ে দেয় ( আল কোরান ) । আর নাটক সিনেমা গান অল্প বা মধ্যমভাবে দেখুন । নাটক সিনেমা গান দেখা স্বাভাবিক । তবে বয়স বাড়লে এবং ধর্মীয় জীবনে অগ্রসর হলে এগুলো দেখা এমনিতেই কমে যাবে এবং শুধু ইবাদত করতে মন চাইবে , একটু কষ্ট হলেও পাপ থেকে বিরত থাকতে অত্যন্ত মজা লাগবে। এখনতো প্রায় সব হুজুররাই স্মার্ট ফোন ব্যবহার করে । আর স্মার্ট ফোন ব্যবহার করে হুজুররা কি দেখে তা মাদানীর কাহিনি থেকেই প্রমাণিত হয় এবং মামুনুল হকের কর্মকান্ড তো ভাষায় প্রকাশের বাইরে ।



প্রিয় বিশ্ববাসী , বিনয়ী হউন , ক্ষমাশীল হউন , মিথ্যা ধার্মিকদের ঘৃণা ও প্রত্যাখ্যান করুন । আমার দলে যোগদান করুন , মধ্যমভাবে এবং সহজভাবে ধর্মচর্চা করুন । ধর্ম ও রাষ্ট্রকে একত্র করা থেকে বিরত থাকুন । ইনশাআল্লাহ এদেশ এবং পৃথিবী থেকে মৌলবাদ এবং জঙ্গিবাদ পুরোপুরি দূর হবে । আর পৃথিবীর মানুষগুলি বিনয়ী হয়ে উঠবে , তবে অন্যায়কারীদের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ কঠোর হবে ইনশাআল্লাহ ।



( ডাঃ আকন্দ ) ।




মন্তব্য ৭ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৭) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২১ ভোর ৬:৩২

অগ্নিবেশ বলেছেন: মি আকন্দ, যে ডালে বসে আছেন সেই ডাল কাটবেন কিভাবে। তার চেয়ে বরং গাছ থেকে নেমে পড়ুন। ধর্ম কর্ম ছেড়ে দিয়ে আমার মত জাহান্নমী হন, আছে সে সাহস?

২| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২১ সকাল ৭:৪২

নূর আলম হিরণ বলেছেন: ধর্ম গুলোর মধ্যে এমন বিভাজন যে এটার সমাধান করা কঠিন।ধর্মের এককেটা বাণী, আয়াত, ভার্স দিয়ে এক একটি দল তৈরি হতে পারে।

৩| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২১ সকাল ৮:২২

লাতিনো বলেছেন: আপনার বক্তব্য মোটামুটি ঠিক আছে কিন্তু অনেক ভুল তথ্যে ভরা। আল্লাহ্‌ সামান্য অংশকে আলেম হতে বলেছেন - এরকম কোন কোরআনের আয়াতের রেফারেন্স কি আপনার কাছে আছে?

আফগানিস্তানের সাথে আমেরিকা ২০০১ সাল থেকে যে আচরণ দেখিয়ে আসছে, তা কন বিচারেই সুশাস্ন বা মানবাধিকারের সংজ্ঞায় পড়েনা। তালিবানরা অতিমাত্রায় উগ্র হয়ে উঠলে নিজ দেশ থেকেই তারা প্রতিরোধের সম্মুখীন হোত, আমেরিকার কোনমতেই উচিত হয়নি সর্বাধুনিক অস্ত্র শস্ত্র আর প্রশিক্ষিত সেনাবাহিনী নিয়ে মান্ধাতা আমলের কালাশনিকভের মুখোমুখি হয়ে নিজেদের বীরত্ব জাহির করা। বিমান আক্রমণের আগে তালিবানদের সুযোগ দেয়া অবশ্যই দরকার ছিল।

আর আপনি আশা করেন রাজনীতি করে একসময় বিশ্বের তাবৎ মুসলিম রাষ্ট্রের সরকারগুলোকে আপনার অনুগত করবেন। আপনার এই বিশ্বাসের ভিত্তি কি?

৪| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২১ সকাল ৯:৫৭

কামাল১৮ বলেছেন: ইসলাম এমন একটি ধর্ম,যে ধর্ম অন্য সকল ধর্মকে অধর্ম বলে এবং মুসলমান ছাড়া সকল মানুষকে পশুর থেকে নিকৃষ্ট বলে।মুসলমানরা যতক্ষন পর্যন্ত এই ধারনা থেকে বের হয়ে না আসবে ততদিন তারা বিশ্বের সকল মানুষের সাথে একাত্ব হয়ে মিশতে পারবে না।মুসলমানদের সাথে বাকি বিশ্বের সংঘাত লেগেই থাকবে।আর বিশ্ব শক্তির কাছে মুসলমানদের শক্তিখুবই সামান্য।

৫| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২১ সকাল ১০:৪৬

আমি নই বলেছেন: পুরান পাগল ভাত পায়না নতুন পাগলের আগমন।

অফটপিক: বাংলাদেশের ৯৯% সো কলড্ নাস্তিকেরা হয় অন্য ধর্মের অনুসারি আর না হয় এসাইলাম সিকার এবং ইসলাম বিদ্বেশি। সত্যিকার নাস্তিকেরা সকল প্রকার ক্যাচাল থেকে ১০০ হাত দুরে থাকে, সত্যিকার মুমিনরাও। আমাদের দেশের জন্য জংগীরা যতটা ক্ষতিকর তাদের চাইতে বেশি ক্ষতিকর এই সকল সো কলড নাস্তিকরা। কারন এই সকল সো কলড নাস্তিকদের লেখাগুলাই জংগী উৎপাদনে সবচাইতে বেশি ভুমিকা রেখেছে সুতরাং অলরেডি হয়ে যাওয়া জংগীদের সাথে সাথে এই সকল সো কলড নাস্তিক জংগিদেরো গ্রেফতার করে পাছায় ডিম দিতে পারলে সোনার বাংলায় জংগী উৎপাদন ৯৯% কমে আসবে।

৬| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ২:১৮

লাতিনো বলেছেন: লাল ছাগল গেছে এখন আবার এক সাদা ছাগলের ডিমের আমদানি হয়েছে। ওরে ছাগলের ডিম, ইসলামের কোন কিতাবে মুসলমান ছাড়া অন্য দেরকে পশুর থেকে নিকৃষ্ট বলে, আমাকে জানা দেখি পারলে! ইসলাম ধর্মের কোন বিধান অন্য ধর্মকে অধর্ম বলে, সেটাও তোর ওস্তাদের কাছ থেকে জেনে আমাদেরকে জানিয়ে যাস।

অর্ধেক জেনে এখানে ওয়াজ করতে আসবিনা। তাহলে মামুনুল হকের মত অবস্থা হবে।

৭| ০৫ ই মে, ২০২১ রাত ১২:৫০

রাজীব নুর বলেছেন: নামাজ পড়ে আজ পর্যন্ত বিশ্ব সংসারের কোনো সমস্যার সমাধান হয়েছে? এমন নজির আছে?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.