নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আল্লাহর নামে

ডাঃ আকন্দ

একজন চিকিৎসক ।

ডাঃ আকন্দ › বিস্তারিত পোস্টঃ

পর্দা

১৮ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ২:১৩

ইমাম মাহদির সময় পর্দার হুকুম পরিপূর্ণভাবে মান্য করা হবে । বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এটা হবে স্বতঃস্ফূর্ত এবং কিছু ক্ষেত্রে এটা হবে বাধ্যতামূলক । কিন্তু বর্তমানে পর্দা কি শতভাগ কায়েম করা সম্ভব ? উত্তর হলো না । কারণ মহিলারা টিভি নেট দেখে স্বাধীনতা চায় , আর পুরুষরা টিভি নেট এবং রাস্তা ঘাট দেখে ভিন্ন স্বাদ চায় । এভাবে নারী পুরুষ উভয়েই পাপ কাজে জড়িয়ে পড়ে ।



তাহলে পরকাল প্রত্যাশীদের করণীয় কি ? উত্তর হলো - সারা পৃথিবী তন্নতন্ন করে খুঁজে দেখো , কামেল লোক আছে কি না । যদি খুঁজে পাও তাহলে তার পায়ের ধূলা হয়ে যাও , এছাড়া পরকাল মুক্তির দ্বিতীয় কোনো পথ খোলা নেই । আমি অনেক খোঁজাখুঁজি করে পাই নাই , কারণ যারা দুই একজন আছেন , তারা লোকালয়ে থাকেন না । অনেক অস্থির এবং চরম অস্থির হওয়ার পর তারা দুই একজন আমার সাথে সাক্ষাৎ করেছিলেন , আর এটাই আমার জীবনের টার্নিং পয়েন্ট ছিলো । এ বিষয়ে মাওলানা রুমি রঃ ভালো বলেছেন - তোমরা সত্য চাও এবং সত্য দেখতে চাও , কিন্তু আমার মতো অস্থির হৃদয় তো দেখতে পাচ্ছি না , যাতে করে তোমরা সত্য পেতে পারো ।



কামেল লোক তোমাকে টিভি নেট দেখা নিষেধ করবেন না , কিন্তু দুনিয়ায় প্রতি যে ভালবাসা , তা সম্পূর্ণরুপে ধ্বংস করে দিবেন ইনশাআল্লাহ । নারীরা টিভি নেট দেখবে কিন্তু স্বাধীনতা চাইবে না , আর পুরুষরাও ভিন্ন স্বাদ চাইবে না , নারীরা শরীর ঢেকে চলবে এবং পুরুষরা তাদের দৃষ্টিকে অবনত রাখবে , এভাবে তারা উভয়েই ফেতনা থেকে দূরে থাকবে ইনশাআল্লাহ ।



প্রিয় মুমিনগণ , এই জামানায় আপনারা কখনোই বলবেন না যে , আমরাই পৃথিবী পরিচালনা করবো , বরং সংখ্যাগরিষ্ঠ কাফের মুশরিক , মুনাফিক এবং পাপিষ্ঠদেরকে দুনিয়ার পরিচালক মেনে নিন । ধর্ম রক্ষার রাজনীতি করুন এবং এই রাজনীতি নিষিদ্ধ হলে , ধর্ম রক্ষার অরাজনৈতিক আন্দোলন করুন । একটা সময় ধর্ম রক্ষার আন্দোলন করার মতো কোনো লোকই থাকবে না এবং মানুষ গোপনে গোপনে ধর্ম পালন করবে ।



বর্তমন বিশ্বের অনেক দেশেই হিজাব এবং নিকাব নিষিদ্ধ , আর এই নিষেধাজ্ঞার জন্য কি শুধু অমুসলিমরাই দায়ী ? উত্তর হলো না , বরং মুসলমানরাই বেশির ভাগ দায়ী । কারণ মুসলমানরা ইসলামের সৌন্দর্য দেখাতে পারে নাই । জঙ্গি ও মৌলবাদীরা ইসলামকে হিংসাত্মক ধর্ম হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেছে । ফলে অমুসলিমরা মুসলমানদের উপর প্রতিহিংসা চরিতার্থ করছে । এখন আমাদের দায়িত্ব হলো - ইসলামের সৌন্দর্য প্রকাশ করা এবং সময়ের সাথে চলা , নচেৎ ইসলাম অস্তিত্ব সংকটে পড়বে ।



পর্দা ইসলামে ফরজ ইবাদত । আপনার স্ত্রী কন্যা এবং মাকে শরীর ঢেকে চলার জন্য উদ্বুদ্ধ করুন এবং ধীরে ধীরে চাপ প্রয়োগ করুন। অপরদিকে আপনি নিজে এবং আপনার ভাই ও পিতাকে দৃষ্টি অবনত রাখতে বলুন । শুধু আপনার স্ত্রীকে পর্দায় রাখলেই হবে না , বরং আপনাকেও পর্দা করতে হবে । কারণ এটা ফরজ । তবে টিভি নেট দেখতে পারবেন ।



অভিনয় শিল্পীদের সংসার না টেকার প্রধান কারণ , পর্দাহীনতা । যে পরিবারে পর্দা নেই , সে পরিবার একটা জাহান্নামের টুকরো । সাধারণ মানুষ মনে করে অভিনয় শিল্পীরা কতো সুখী , কিন্তু আসল সত্য হলো অভিনয় শিল্পীদের পরিবার একটা জাহান্নামের টুকরো , দুই একটি ছাড়া , এই দুই একটি পরিবারে কিছু শান্তি থাকার কারণ হলো - কিছু পর্দার চর্চা ।



আমি আশা করি মুসলিম প্রধান দেশে নারীরা পূর্ণ পর্দার অধিকার পাবেন । মুসলিম প্রধান দেশের স্কুল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে পূর্ণ পর্দার চর্চা করতে হবে । যারা যারা সবখানে পর্দার চর্চা করবেন শুধু মহান আল্লাহর ভয়ে , ফলশ্রুতিতে তাদের সংসার সুখী সংসার হবে ইনশাআল্লাহ ।



( জাহাঙ্গীর আলম ) ।





মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ২:২১

প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: পর্দা বলতে শুধু নারীকেই টানা হয় কেন,সাথে পুরুষ বিষয়টি যোগ করা উচিত। তাহলে বিষয়টি পরিষ্কার হয় ,অন্যথায় মনে হয় ,নারীর প্রতি জুলুম করা হচ্ছে ,ধর্ম ভুল ব্যাখ্যা হয়।
হিজাব ফরজ ,নিকাব নয়
আল্লাহ ভালো জানেন।

২| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ৩:২৪

সোবুজ বলেছেন: কামেল লোক আমিও খুঁজেছি পাইনি।মনে হয় তারা আমাজানের গহীন জংগলে আছে।লোকালয়ে তাদের কোন কাজ নাই তাই।

৩| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ৮:৫২

বিটপি বলেছেন: কেবল মাত্র দুই ইউরোপীয় দেশ আলবেনিয়া আর আজারবাইজান ছাড়া আর কোন মুসলিম দেশে পর্দা করতে নিষেধ নেই - বরং সমস্ত মুসলিম দেশে পর্দা করতে উৎসাহিত করা হয়। ইরান সৌদী আরব এবং ইন্দোনেশিয়ার আচেহ প্রদেশে আইন করে পর্দা করা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।

পর্দা করতে উৎসাহিত করা হলে ঠিক আছে। কিন্তু বাধ্য করা যাবেনা। নারীর প্রতি যে সহিংসতা হয়, তা আইনের সুষ্ঠু প্রয়োগের মাধ্যমে প্রতিকার করতে হবে - নারীর উপর বিধি বিধান চাপিয়ে দিয়ে নয়।

৪| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১১:৫৫

নতুন বলেছেন: ইমাম মাহদির সময় পর্দার হুকুম পরিপূর্ণভাবে মান্য করা হবে । বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এটা হবে স্বতঃস্ফূর্ত এবং কিছু ক্ষেত্রে এটা হবে বাধ্যতামূলক ।


ইমাম মাহাদী একটা কাল্পনিক চরিত্র মাত্র। এটা ওয়েটিং ফর গডো এর চরিত্র গডোর মতন ।

আর কোরানে পর্দা সম্পর্কে ৩ আয়াত আছে, কিন্তু বর্তমানে ৩ কোটির বেশি বয়ান আছে পুরুষ মোল্যাদের। B:-)

নারীদের তাদের মতন করে বাচতে দিন।

৫| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১১:৫৫

সাখাওয়াতুল আলম চৌধুরী. বলেছেন: আপনার সাথে একমত


তবে পৃথিবীতে সর্বশেষ আপডেটে কামেল লোক একজনই। আর তিনি হযরত মুহাম্মদ সাঃ। সুতরাং আমাদের সকলেরই উচিত শুধুমাত্র তাঁকে অনুসরণ করা। আল্লাহ্ আমাদের একমাত্র তাঁকে অনুসরণ করার জন্যই আদেশ দিয়েছেন।



আপনি যেভাবে কামেল লোক খোঁজার চেষ্টা করছেন, সেই রকম নিজ দায়িত্বে কামেল লোকের অভাব নেই।





যাইহোক পর্দা অবশ্যই করতে হবে। আমাদের চেষ্টা করতে হবে নিজেকে যতটুকু বাঁচিয়ে রাখা। আর যেখানে গেলে পর্দাহানি ঘটবে সেখানে আমরা যাবোই বা কেন? যেখানে ইসলাম মানার জায়গায় নেই, সেখানে ইসালামের সম্মানও নেই। সুতরাং ঐ জায়গায় যতটুকু পারা যার সরে আসতে হবে

৬| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১২:০৮

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:

বেঁচে থাকা সব মুসলমানরাই বলে যাবে "আমরা জীবিত থাকা অবস্থায় ইমাম মাহদীর দেখা পাবো না।

৭| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১২:১৫

রানার ব্লগ বলেছেন: পুরুষের পর্দা মারাত্মক ভাবে জরুরী । নারীর পর্দা নিয়ে শহীদ না হয়ে পুরুষের পর্দা নিয়ে ভাবুন ।

ইমাম মাহাদি নামক রুপকথা নিয়ে না ভেবে কি করে সমাজ ও জাতিকে ভালো কিছু দেয়া যায় ওটা নিয়ে ভাবুন ।

৮| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১:৩০

রাজীব নুর বলেছেন: পর্দা, হিজাব, এইসব নিয়েই আপনারা ব্যস্ত থাকুন। দুনিয়াতে তো আর কিছু নাই।

৯| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১:৪১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

পর্দা কতটুকু করতে হবে?
ইসলামে তথা কোরান হাদিসে পর্দা করার আদেশ খুব একটা স্পষ্ট নয়।

ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান। পবিত্র কোরানে সবকিছু লিপিবদ্ধ করা আছে কে কিভাবে খাবে, কি কি খাওয়া যাবে না, রাস্তায় কিভাবে হাঁটবে, কিভাবে টয়লেট করবে, অজু করবে, কি ভাবে স্ত্রী সহবাস ও দাসী সহবাস, কিভাবে কোন পা দিয়ে ঘর থেকে বের হবে সব বলা আছে।
কিন্তু কিতাব সমুহে পর্দার ব্যাপারে যা শোনা যায় মোল্লাদের বয়ানে। কোরান হাদিসে কিছুই নেই। - মাথা ঢেকে রাখা বা চুল আবৃত করার কোন লিখিত আদেশ নেই। খুজে পাওয়া যায় নি।
কোরান ও হাজার হাজার হাদিস খুজে যা পাওয়া গেছে পরিধান করা কাপড় টি ভালভাবে আবৃত করার কথা বলা যাতে সুন্দরভাবে আবৃত থাকে।(সুরা আহাজাব)
পরিধেয় বস্ত্র বাদে আরেকটি কাপড় ব্যাবহার করার কথা কোথাও নেই। যেখানে পুরুষদের পাজামার সাইজ পর্যন্ত ঠিক করে দেয়া হয়েছে সেখানে চুল আবৃত করার কথা নেই, হিজাবের কাপড় বা সাইজ কিছুই বলা নেই।
বিভৎস কালো রঙ এর কাপড়ের কথা তো নেই ই। যাহা বলা নেই তাহা ফরজ হয় কিভাবে।
কোরানে পর্দা সম্পর্কে মাত্র ৩ আয়াত, একটি সুরায় (নুর) বিশেষভাবে লজ্জাস্থান ঢাকার আদেশ আছে। এখানেও বাড়তি আরেকটি কাপড় ইউজ করতে বলা হয় নি, স্পষ্ট ভাবে লেখা 'পরিধেয় বস্ত্রটির কিয়দংশ' দিয়ে যতটুকু জড়ানো যায় ততটুকুই, কোন বাড়াবাড়ি নেই।
সবচেয়ে গুরুত্বপুর্ন হচ্ছে চুল বা মাথা আবৃত করার আদেশ কোথাও বলা হয় নি।
কোরান হাদিস এমনকি জ্বাল হাদিস খুজেও মেয়েদের চুল ঢেকে রাখার কোন আদেশ খুজে পাওয়া যায় নি। বরং স্পষ্ট ভাবে লজ্জা স্থান বাদে অন্যান্ন 'প্রকাশিত অংশ' (হাত পা মুখ) খোলা রাখতে বলা হয়েছে, খোদ কোরানের আয়াতেই।
আর চেনার (আইডেন্টিফিকেশন) সুবিধার জন্য মুখ ঢাকার কথা নিষেধই করা হয়েছে, (সুরা আহাজাবে) স্পষ্টভাবেই।

আমার সবচেয়ে জোরালো যুক্তি হচ্ছে - পর্দা লংঘন করার অপরাধের কোনো শাস্তির কথা উল্লেখ করা হয় নি কোরান হাদিস বা কোন কিতাবে। পর্দা বা হিজাব নারীদের বাধ্যতামূলক ধর্মীয় অনুশীলন হয়ে থাকলে পর্দা লংঘনে অবস্যই শাস্তির কথা উল্লেখ থাকতো। পর্দা বা মাথা আবৃত করা ইসলামে খুব গুরুত্বপূর্ণ হলে বেপর্দা নারীর জন্য শাস্তির বিধান থাকার কথা।
চুরি, বে-রোজদার বেনামাজি, জেনা এমনকি মামুলি গীবৎ পরচর্চার মত তুচ্ছ অপরাধের শাস্তির কথা পর্যন্ত কিতাবে (কোরান ও হাদিসে) আছে। কিন্তু পর্দা লঙ্ঘন করা নারীদের জন্য কোনো শাস্তির বিধান নেই। কেমনে কি?
পর্দার কথা শাস্তির কথা পাবেন শুধু মোল্লাদের ওয়াজে। কোরান হাদিসে পাবেন না।
ধন্যবাদ।

১০| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৩:১৬

বিটপি বলেছেন: হাসান কালবৈশাখী, কোরআন পড়ে বুঝার মত কি যোগ্যতা আপনি অর্জন করেছেন যে প্রতিষ্ঠিত একটা বিষয়ে এত খেলো মতামত দিতে পারছেন? মাথায় গ্রে ম্যাটার বলে কিছু কি অবশিষ্ট আছে?

হে নবী! আপনি আপনার স্ত্রীগণকে, কন্যাগণকে ও মুমিনদের নারীগণকে বলুন, তারা যেন তাদের চাদরের কিয়দংশ নিজেদের উপর টেনে দেয়। এতে তাদের চেনা সহজ হবে। ফলে তাদের উত্যক্ত করা হবে না। আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। (সূরা আহযাব : ৫৯)
আবদুল্লাহ ইবনে আববাস রা. উক্ত আয়াতের ব্যাখ্যায় বলেছেন, আল্লাহ তাআলা মুমিন নারীদেরকে আদেশ করেছেন যখন তারা কোনো প্রয়োজনে ঘর থেকে বের হবে তখন যেন মাথার উপর থেকে ওড়না/চাদর টেনে স্বীয় মুখমন্ডল আবৃত করে। আর (চলাফেরার সুবিধার্থে) শুধু চোখ খোলা রাখে।-ফাতহুল বারী ৮/৫৪, ৭৬, ১১৪

এত বড় একজন সাহাবী এই আয়াতের কি ব্যাখ্যা দিল, আর আপনি কি বুঝলেন, কি বুঝালেন? আমরা কি আপনার বৈজ্ঞানিক যুক্তি (!) মেনে নেব, নাকি ইতিহাস বিখ্যাত সাহাবাদের ব্যাখ্যা গ্রহণ করব?

১১| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৩:২১

বিটপি বলেছেন: হযরত আয়েশা রা. বলেছেন-আমি আমার স্থানে বসে ছিলাম একসময় আমার চোখ দুটি নিদ্রাচ্ছন্ন হয়ে পড়ল এবং আমি ঘুমিয়ে পড়লাম। সফওয়ান ইবনে মুয়াত্তাল আসসুলামী ছিল বাহিনীর পিছনে আগমনকারী। সে যখন আমার অবস্থানস্থলের নিকট পৌছল তখন একজন ঘুমন্ত মানুষের আকৃতি দেখতে পেল। এরপর সে আমার নিকট এলে আমাকে চিনে ফেলল। কারণ পর্দা বিধান অবতীর্ণ হওয়ার আগে সে আমাকে দেখেছিল। সে তখন ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন বলে ওঠে, যার দরুণ আমি ঘুম থেকে জেগে উঠি এবং ওড়না দিয়ে নিজেকে আবৃত করে ফেলি। অন্য রেওয়ায়েতে আছে, আমি ওড়না দিয়ে আমার চেহারা ঢেকে ফেলি।-সহীহ বুখারী ৫/৩২০; সহীহ মুসলিম, হাদীস : ২৭৭০; জামে তিরমিযী, হাদীস : ৩১৭৯

আসমা বিনতে আবু বকর রা. বলেন, আমরা পুরুষদের সামনে মুখমন্ডল আবৃত করে রাখতাম। ...-মুসতাদরাকে হাকেম ১/৪৫৪

ফাতিমা বিনতে মুনযির রাহ. বলেন, আমরা আসমা বিনতে আবু বকর রা.-এর সাথে ইহরাম অবস্থায় থাকাকালে আমাদের মুখমন্ডল ঢেকে রাখতাম।-মুয়াত্তা, ইমাম মালেক ১/৩২৮

১২| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ৮:৫৩

সোবুজ বলেছেন: আব্বাসিয় খিলাফতের আগের কোন কোরান কি পৃথিবীর কোন যাদুঘরে আছে।ওমাইয়ারা কাহাকে মাটির সাথে গুড়িয়ে দিয়েছে দুই বার।একবার ইয়াজিদ অন্যবার মালিক।
ইমামদের হাদিস পড়লে মনে হয় তারা যেন ঐ এলাকায় ছিল,তারা লিখেছে দুই আড়াইশ বছর পর।সেটাও টাকার বিনিময়ে খলিফাদের নির্দেশে।

১৩| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ৮:৫৪

সোবুজ বলেছেন: কাবাকে হবে।

১৪| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ৯:০৫

জ্যাকেল বলেছেন: ইসলামে পর্দা পুরুষ নারী উভয়ের জন্য ফরজ। নারীদের শালিন পোশাক পরতে বলা হয়েছে এবং পুরুষকে চোখ নামিয়ে রাখতে বলা হয়েছে। সিম্পল।

১৫| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ১:৪৪

জটিল ভাই বলেছেন:
দৃষ্টি আর লজ্জাস্থানের হিফাযতই কিন্তু মূখ্য পর্দা যা নারী-পুরুষ উভয়ের জন্যেই সমানভাবে প্রযোজ্য।

১৬| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৪:০৩

বিটপি বলেছেন: ১। সন্দেহ করলে আল্লাহ্‌র অস্তিত্ব নিয়ে করা যায়, মুহাম্মদ সত্যিই আল্লাহ্‌র নবী কিনা - সেটা নিয়ে করা যায়। ইসলাম আসলেই কোন ধর্ম কিনা - সেটা নিয়েও করা যায়। আমরা সব ধরণের সন্দেহকে এক পাশে সরিয়ে রেখে নিশ্চিত জীবন যাপন করতে চাই। তাই জীবন ব্যবস্থা হিসেবে ইসলামকে বেছে নিয়েছি।

২। কাবা ঘরে ইয়াজিদ বিন মুয়াবিয়া এবং মালিক বিন মারওয়ান হামলা করেছিল, গুঁড়িয়ে দেয়নি। মক্কার লোকেরা উমাইয়া শাসন মানতে অস্বীকার করেছিল বিধায় তারা কাবা আক্রমণ করেছিল।
@ সোবুজ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.