নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ভারতের নাটকগুলোতে নায়ক নায়িকার এতো বেশি দুঃখ কষ্ট দেখাবে যে , কোনো হার্টের রোগী দেখলে তার হার্ট অ্যাটাক হয়ে যেতে পারে এবং হাইপ্রেসারের রোগী দেখলে তার ব্রেন স্ট্রোক হয়ে যেতে পারে । দুঃখ দেখানোর একটা লিমিট থাকা দরকার । এইসব নাটকের পরিচালকরা বিনা হিসেবে জাহান্নামে যাবে এবং অভিনয় শিল্পী এবং সংশ্লিষ্টরা বড়ো পাপে পাপী হবে । কারণ এমন দুঃখ দেখানো শিরক । এমন দুঃখ দেওয়ার অধিকার রাখেন একমাত্র আল্লাহ , আর কেউ না । তবে দর্শকদের পাপ হবে না , অতিরিক্ত দেখলে সগিরা গুনাহ হবে । দর্শকদের উচিত এমন নাটক বর্জন করা ।
আশার কথা হলো - ভারতের সিনেমার মান অত্যন্ত ভালো । অনেক সিনেমা বিশ্বমানের । দক্ষিণ ভারতের সিনেমার পরিচালকরা মৌলিক জ্ঞানের অধিকারী । বাহুবলীর মতো সিনেমা বানানো খেলার কথা না । যাইহোক , ভারতের নাটক যেমন মূর্খতা , তেমনি সিনেমাগুলো বুদ্ধিদীপ্ত ।
এবার বাংলাদেশের রাজনীতি নিয়ে বলি - ব্যাচেলর ছাত্রজীবনে বাংলাদেশের নোংরা রাজনীতি দেখেছি । মনে হয়েছে বাংলাদেশের ছাত্র রাজনীতি আর জঙ্গিবাদের ফিলোসোফি একই । প্রতিটা মুহুর্ত সর্বোচ্চ উদ্বেগ উৎকণ্ঠায় কেটেছে । যেভাবে সাধারণ জঙ্গিদের জীবন চরম উদ্বেগ উৎকণ্ঠায় কাটে । বাংলাদেশের ছাত্র রাজনীতি জঙ্গিবাদের চাইতে কোটি গুণ ভয়ংকর । কারণ জঙ্গিবাদে ঠুনকো হলেও ফিলোসোফি থাকে , কিন্তু ছাত্র রাজনীতিতে নূন্যতম ফিলোসোফি নেই । সর্বদা মৃত্যুভয় তাড়িয়ে বেড়ায় এবং মৃত্যু হয়ও। কোনো ফিলোসোফি ছাড়া নিকৃষ্ট পশুর মৃত্যু , বরং তার চাইতেও নিকৃষ্ট মৃত্যু । অথচ দলের প্রধান সেইসময় এসিতে বসে ফুর্তিফার্তা করে থাকেন এবং সিনিয়র নেতৃবৃন্দও ফুর্তিটুর্তি করেন ।
এজন্য এটা নিশ্চিত করে বলা যায় যে, মৃত্যু ঝুঁকি নিয়ে ক্যাম্পাস দখল বা দেশ দখলের আদেশ দেওয়ার অধিকার একমাত্র আল্লাহর এবং আল্লাহর সুফি বন্ধুদের , এছাড়া যারাই এমন আদেশ দিবে , তারা সুস্পষ্ট শিরক করবে । এজন্য তাদের অনন্তকাল জাহান্নামে পুড়তে হবে । তবে সাধারণ সমর্থকদের শিরক হবে না বরং বড়ো পাপ হবে ।
বাংলাদেশের বড়ো দলগুলির কোনো ফিলোসোফি নেই , বিশেষ করে মৃত্যু ঝুঁকির জন্য তো কোনো ফিলোসোফি নেই-ই । তারপরও দলীয় প্রধানরা মৃত্যু ঝুঁকির আদেশ দেয় , যা পুরোপুরি শিরক । আর শিরকের শাস্তি চিরজাহান্নাম।
গত ২০০ বছর ধরে কোনো নেতা বা মুসলিম স্কলার ধর্ম প্রতিষ্ঠার জন্য , মৃত্যু ঝুঁকির আদেশ দিতে পারেন না । কারণ গত ২০০ বছর ধরে মানুষের ঈমান , মানসিক শক্তি এবং দৈহিক শক্তি একেবারেই দুর্বল । গত ২০০ বছর ধরে এমন আদেশ দেওয়া সুস্পষ্ট শিরক । তবে বর্তমান মুজাদ্দিদ আল্লাহর আদেশে মানুষের ঈমান , মানসিক শক্তি এবং দৈহিক শক্তি বৃদ্ধি করবেন । অতঃপর ধর্ম প্রতিষ্ঠার জন্য নয় বরং মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য যুদ্ধের আদেশ দিবেন । আর ধর্ম প্রতিষ্ঠার জন্য যুদ্ধ করা সম্পূর্ণ হারাম । কারণ অধিকাংশ মানুষের ঈমান শক্তিশালী হবে না ।
হে মানুষ অন্যসব দল ছেড়ে দাও , যদি জাহান্নাম থেকে বাঁচতে চাও । আমার দল মডারেট মুসলিম - এ যোগ দাও এবং ঈমান , মন ও দেহকে শক্তিশালী করো এবং অল্প সংখ্যক ইখলাসপূর্ণ আমল করে আল্লাহর দয়ায় জান্নাতে চলে যাও ।
( ডাঃ আকন্দ ) ।
২| ২৩ শে জুন, ২০২২ সকাল ৯:৪৪
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আপনি কি লিখেছেন? হোমিও ডাক্তার আপনি?
৩| ২৩ শে জুন, ২০২২ সকাল ১১:৩২
বিটপি বলেছেন: ভারতের সিনেমা বুদ্ধিদীপ্ত? এই কথা বলার মাধ্যমে আপনার বুদ্ধির স্কেল সম্পর্কে আমাদের বেশ ভালো ধারণা হয়ে গেল।
৪| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১০:৪২
সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: প্রিয়তে
©somewhere in net ltd.
১| ২৩ শে জুন, ২০২২ রাত ১:৩৫
রাজীব নুর বলেছেন: আসলে আপনি যে কি বুঝাতে চেয়েছেন সেটাই বুঝলাম না।