নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
তারাবির নামাজ ২০ রাকাত , এটাই সুন্নত । বর্তমানে খতমে তারাবির নামে যে ব্যাবসা চালু হয়েছে , তা মোটেই ভালো কাজ নয় । মানুষ এখন একেবারে দুর্বল । এই দুর্বল মানুষের উপর হাফেজদের ব্যাবসার জন্য খতমে তারাবি চাপিয়ে দেওয়া পাপকাজ । কারণ শ্রদ্ধা ভালবাসা দিয়ে ২০ রাকাত খতমে তারাবি পড়া মানুষের পক্ষে সম্ভব নয় । মানুষ লজ্জায় পড়ে এমন নামাজ পড়ে , যা শিরকও বটে।
তাই শ্রদ্ধা ভালবাসা দিয়ে তারাবি নামাজ পড়তে চাইলে ছোট ছোট সুরা দিয়ে ধীরে সুস্থে ৮ রাকাত তারাবি নামাজ পড়ুন , এটাই বর্তমানের জন্য সুন্নত এবং আধুনিক ইসলামের কিয়াস । এটার উপর ইজমা তৈরি করুন , পরকাল মুক্তি সহজ হবে ইনশাআল্লাহ ।
( ডাঃ আকন্দ ) ।
২| ২৬ শে মার্চ, ২০২৪ ভোর ৪:৩৩
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: তারাবির নামাজের অনেক ফজিলত। তবে অনেক বুজুর্গ ছোড়া তারাবি পড়েন। যেন নামায শুদ্ধ হয়।
৩| ২৬ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৮:২২
রডারিক বলেছেন: তারাবী নামাজে পবিত্র কোরআন তেলাওয়াত অধিক পরিমানে সওয়াব পাবার একটি অন্যতম উপায়। এটা কেঊ কারো উপর চাপিয়ে দেয় নাই। মোসলমান সমাজ নিজের খরচে নিজের জন্যই করে। আর হাফেজ সাহেবদের নিদিষ্ট কোন চাহিদাও নাই। মাসজিদ কমিটি যা দেয় তাতেই খুশি। বরং তারাই সবচেয়ে কম পায়।
৪| ২৬ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ২:২৮
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস ২০২৪।
আন্তরিক শুভেচ্ছা
৫| ২৬ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৯
রাজীব নুর বলেছেন: নামাজ রোজা ছাইড়া দিছি বেহেশতে যাবার ভয়ে।
৬| ২৬ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৮
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: পোস্টটি লজিক্যাল। তবে হাফেজরা খুব গরীব। তারা কিছু টাকা পাক এটা আমি মন থেকে চাই।
©somewhere in net ltd.
১| ২৬ শে মার্চ, ২০২৪ ভোর ৪:০৭
রানার ব্লগ বলেছেন: তারাবি নামাজ রোজার জন্য জরুরী না। উহার নিদৃষ্ট কোন রাকাত নাই। সুন্নাত পালন না করলে পাপের কোন অবস্থা নাই।