নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ভালবাসা সবার তরে ঘৃণা নয় কারো পড়ে

অাকাশ কালো

অাকাশ কালো › বিস্তারিত পোস্টঃ

সমুদ্রের নীচে ভয়াবহ মরণফাঁদ শেষ পর্ব

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:৪২

তখন কর্তৃপক্ষের কাছে তা জানাতে হয়৷নিষ্ক্রিয় করা না গেলে ঘটনাস্থলেই বিস্ফোরণ ঘটানো হয়৷ সরানো না গেলে জলের নীচেই সেটি নিষ্ক্রিয় করে দেওয়া হয়৷ পরিবেশ সংরক্ষণকারীরা এই পদক্ষেপের সমালোচনা করেন৷ কারণ তাঁদের মতে, জলের মধ্যে বিস্ফোরণ সেখানকার প্রাণীদের জীবন বিপন্ন করে তোলে৷ পরিবেশ সংরক্ষণ জোটের ইয়ান শ্যুরিংস বলেন, আগে ডায়নামাইট দিয়ে মাছ ধরার যে প্রবণতা শুরু হয়েছিল, সৌভাগ্যক্রমে তা নিষিদ্ধ করা হয়েছে৷ শরীরে একটি ইন্দ্রিয়ের মাধ্যমে মাছ জলের মধ্যে চাপের তারতম্য বুঝতে পারে এবং সেই অনুযায়ী চলাফেরা করে৷ কিন্তু এমন বিস্ফোরণে তীব্র শব্দ হয় এবং প্রচণ্ড শক্তিশালী চাপের তরঙ্গ সৃষ্টি হয়৷ ফলে মাছের মৃত্যুও হতে পারে৷জ্বালানি সংস্থার হয়ে যারা কাজ করেন, প্রাণী সংরক্ষণ সম্পর্কে তাঁরা মোটেই উদাসীন নন৷ কিন্তু উত্তর সাগরে বোমা সরানোই তাঁদের মূল উদ্দেশ্য৷ এই সব বিস্ফোরক ক্রমশঃ আরও বিপজ্জনক হয়ে উঠছে৷জাহাজ চলাচল থেকে শুরু করে সমুদ্রের নীচে প্রাণীজগতের জন্য এটা একটা হুমকি৷ উইন্ডপার্ক তৈরির ক্ষেত্রেও এই বাধা বিলম্ব ঘটাচ্ছে৷ ডুবুরিরা তাঁদের ক্ষমতার সীমা সম্পর্কে যথেষ্ট সচেতন৷ ডিটার গুলডিন বলেন,উত্তর সাগরে বিস্ফোরক দূর করার বিষয়ে আলোচনা করলে জানতে হবে, যে আগামী ১০ থেকে ২০ বছর ধরে কোটি কোটি বস্তু দূর করতে হবে৷ শুধুমাত্র উপকূলবর্তী এলাকার নিরাপত্তার জন্যই এটা করা প্রয়োজন৷ গোটা উত্তর ও বাল্টিক সাগর তো আরও দূর অস্ত৷যুদ্ধের পর ১০ লক্ষ টন বিস্ফোরক উত্তর ও বল্টিক সাগরে ফেলে দেওয়া হয়েছিল৷ তার মধ্যে চরম বিষাক্ত রাসায়নিক অস্ত্রও ছিল৷ সেই বোঝা অত্যন্ত বিপজ্জনক৷

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:০৩

প্রামানিক বলেছেন: সুন্দর একটি তথ্যমূলক পোষ্ট। ধন্যবাদ

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫২

অাকাশ কালো বলেছেন: ধন্যবাদ Like দিন

২| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:৪৩

রুদ্র জাহেদ বলেছেন: চমৎকার তথ্য, ধন্যবাদ ভাই

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.