![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি আমাকে চিনব বলে বিনিদ্র রজনী কাটিয়েছি একা একা, পাই নি একটুও কূল-কিনারা কিংবা তার কেশমাত্র দেখা। এভাবেই না চিনতে চিনতেই কি মহাকালের পথে আঁচড় কাটবে শেষ রেখা?
নেতার বাণীতে ভরসা পেয়ে হুমড়ি খেয়ে তুমড়ি বাজিয়ে ছাতন ব্যাপারী হাটে গেলেন পেঁয়াজ কিনতে। গিয়ে দেখেন দোকানি কালু মিঞা সোনা যেরূপ সাজিয়ে রাখে সেরূপ কাচের চারকোনা খোপে অত্যন্ত যতনে বিভিন্ন আকৃতি-প্রকৃতির পেঁয়াজ সাজিয়ে রেখেছে। ব্যাপারী অবাক হয়ে দোকানীকে জিজ্ঞেস করেন, ‘কালু, দে দেকি নি পাঁচ কেজি পেঁয়াজ, বাপু’।
দোকানি কালু মিঞা আশ্চর্য হয়ে, ‘কত্তা, তোর বুকের পাটা আছে। তো ক দেকি নি ক্যাংকা পেঁয়াজ নিবু। দেশি ভাইজান নাই তাই ম্যালা জাগাত থ্যাকা খালি বিদেশী আসোচে। ঝাঁঝও ম্যালা। দামও ম্যালা।
‘খুলে ক দেকি, কালু’- ছাতন অবাক হয়ে শুধায়।
-কত্তা, ঐ যে বাঁওয়ের লাইনে ওটা হচে উজবুক পেঁয়াজ। দেখতে ভোলাভালা। মোটাগাটা। তরকারীতে দিবু, ম্যাদার মতোন পড়ে থাকপে। স্বাদ-গন্ধ তেমন নাই। ঝাঁঝও কম। দামও নাগালত। ১৯০ ট্যাকা।
আর তোর ডান হাতের গোড়োত যেটা দ্যাখোচো ওটা হচে খলিফা পেঁয়াজ। কি সুন্দর আলখেল্লা পরছে দ্যাকচু। ভাবগম্ভীর। মনে হচে ধ্যানে আছে। ঝাঁঝ মাঝারি। ২০০ ট্যাকা।
আর ঠিক তোর সামনোত ওটা হচে ফিরাউন পেঁয়াজ। হালার চেহারার মদ্যেই দ্যাকচেন না ক্যামন একটা আজা আজা ভাব। ঢিমসা ও শক্ত। ফিরাউনরা যেমন কালুদের পিটিয়ে পিটিয়ে পিরামিড বানাইছে। এরাও তরকারীত দ্যায়া মাত্র অন্য সব মসলার গুণাগুন লাথথায়ে তরকারীর...। ঝাঁঝটাও মারাত্নক। ২৩০ ট্যাকা।
আর বাঁওয়ে গুন্ডা প্রকৃতির যেটা দ্যাকা পাচি, ওটা হচে হানাদার পেঁয়াজ। গায়ে গতরে দশাসই। হা*জাদাদের ঝাঁঝটাও মাইরি, খাইস্টা গন্ধ , কত্তা। আবার চরিত্রেও ম্যালা সমস্যা আছে। দু অ্যাকটা খোসা ছড়ালে দ্যাকপু বেশির ভাগের উপরত ফিটফাট হলেও ভিতরটা ল্যাদাম্যাদা। দামটাও হাতের নাগালত। ১৬০ ট্যাকা।
এই কালু এগুলা কী কস? জন্মেও ত পেঁয়াজের এংকা নাম শোনো নি। উজবুক, খলিফা, ফেরাউন, হানাদার। কি কালু! মাথাটাথা খারাপ হল নাকি তোর।
-কত্তা, জন্মের পর এই পত্থম এত সব নামের পেঁয়াজ দ্যাকচো। দাম চড়া হওয়ায় একন এ নামেই পেঁয়াজ কিনবার লাগোচে। তোমার মাথামোডা নেতাগোর জইন্যে...। এই শু*...থাক গালায়ে আর কি হবে কন। বা* পু* বিদেশ থ্যাকা যারা আনোচে ও মজুদ পাকাররা মিলে অ্যাংকা করেই দাম রাখোচে নেতাদের যোগসাজোসে। ওরা কচে উজবুক হচে উজবেকিস্তান থেকে আইচে তাই। তেমনি খলিফা তুরস্কের, ফেরাউন মিশরের, হানাদার পাকিস্তানের। সোনা হীরা যেংকা ক্যারাটোত বেচা হচে একন এগুলাও অ্যাংকা করে বেচা হবে গো কত্তা।
ছাতন ব্যাপারী মাথা ঝাঁকিয়ে হুঙ্কার দিয়ে, ‘হুম। তা এত সব আছে তো দাদা হা*জাদা কই। ওটাই তো তোর কাছে সবসময় থাকত’।
-দাদাদের নিজেদের ঝাঁঝে ঝাঁঝায়িত হয়ে নিজেদেরই নেংটি খুলে পড়োচে গো কত্তা। তাই আপাতত নাই। শোনোচো ওরাও নাকি হানাদার বাদে অন্যগুলান আনে ওসব নাম কয়েই বেচোছে ওদের দ্যাশোত।
-এতো ভয়ঙ্কর অবস্থারে কালু। তাহলে তুই বাপু, মোক উজবুকটাই দেড় হালি সুতায় গেঁথে দে দেকি নি। গলায় সোনার মালার মতো ঝুলিয়ে গিন্নিকে উপহার দিমু নে। গিন্নির ঝাঁঝ বেশি, এটার ঝাঁঝ কম। প্লাসে মাইনাসে কাটাকাটি।
কত্তা না হয় প্লাসে মাইনাসে কাটাকাটি করে কোনোভাবে পার করবে। আর পাবলিক বাসে ঝুলতে থাকা যাদের বগুড়ার মোকামতলাতে তিন টাকায় বিক্রি হওয়া ফুলকপি ঢাকাতে পঞ্চাশ টাকায় কিনতে হচ্ছে; যে কৃষকের ৮০০ টাকা উৎপাদন খরচের ধান ৭০০ টাকায় বিক্রি করতে হচ্ছে; যে শহুরে ছাপোষা চাকরিজীবীর মাসিক আয় ২৫,০০০ হাজার টাকা আর ব্যয় হচ্ছে ২৮,০০০ টাকা, তারা কীভাবে ব্যয় নির্বাহ করবে আর ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য সঞ্চয় করবে?
এদের জীবন যে প্লাস মাইনাসে কাটাকাটি না হয়ে কিংবা মাইনাস মাইনাসে প্লাস না হয়ে ক্রমাগত লম্বা এক উজবুক ড্যাসে পরিণত হচ্ছে। ‘সাচ্চা দেশপ্রেমিক’ নেতারা সেই ড্যাসের ভোঁতা ও নিরস, করুণ ও বিবর্ণরূপ কখনই কী অনুধাবন করবেন না?
পুনশ্চঃ প্রথম আলোতে পাঠক সাইফুল ইসলামের মন্তব্য, ‘অথচ মেহেরপুরে এই পেঁয়াজের মণ ছিল ২৯০-৩১০ টাকা। অনেক কৃষক তাদের চাষাবাদের খরচই ওঠাতে পারে নি, ঋনগ্রস্থ হয়ে পড়ে । আর এখন ২০০ টাকা কেজি। ভাবা যায় এগুলা। কৃষক আর কৃষি মেরে বাংলাদেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়।’
‘ভগবান আমাদের সহায় হোন’- ছাতন ব্যাপারী গলায় পেঁয়াজের মালা ঝুলিয়ে আকাশের দিকে তাকিয়ে উদাস মনে জমির খেত ধরে বিড়বিড় করতে করতে...।
ছবিঃ অন্তর্জাল
*******************************************************************************************************
আখেনাটেন/নভেম্বর-২০১৯
১৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:২৭
আখেনাটেন বলেছেন: ভয়ঙ্কর সমস্যা হচ্ছে এগুলো নেতাদেরও দারুন লাগছে।
২| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:৫৬
রাজীব নুর বলেছেন: মানুষ পেঁয়াজ নিয়ে হায় হায় করেই যাচ্ছে অথচ মানুষের হায় হায় তাদের কানে যাচ্ছে না।
১৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:২৯
আখেনাটেন বলেছেন: তারা খাই খাই তে ব্যস্ত তাই হায় হায় কে হাই হাই করে কেটে পড়ছে।
৩| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:১৪
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: গল্পের আড়ালে সামাজিক প্রতিচ্ছবি ফুটে উঠেছে।
পেঁয়াজ না খেলে কি হয়?
১৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:৩১
আখেনাটেন বলেছেন: শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: গল্পের আড়ালে সামাজিক প্রতিচ্ছবি ফুটে উঠেছে। -- এই প্রতিচ্ছবি নেতারা দেখতে পারছে না। আপসোস।
পেঁয়াজ না খেলে কি হয়? --- এরকম আরো অনেক কিছু না খেলে ক্যামন হয়? যেমন শিক্ষা না খেলে ক্যামন হয়; স্বাস্থ্য না খেলে ক্যামন হয়; তাহলে তো নেতারা খুশি হবে।
৪| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:১৭
মলাসইলমুইনা বলেছেন: প্রিয় ফ্যারাও,
মোদী পেঁয়াজ আর সুকি পেঁয়াজের কোনো ক্যাটাগরি নেই ?
ফেরাউন পেঁয়াজতো মনা হচ্ছে পৃথিবীর কোনো বাজারে সুকি পেঁয়াজকেই বলে ইন টার্মস অফ প্রাইস !! হরেক রকম পেঁয়াজের সাথে মোলাকাত করে আর তাদের দাম শুনে কুপোকাত হয়ে খুশি মনেই বিদায় নিলাম । লেখায় ভালো লাগা ।
১৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:৩৫
আখেনাটেন বলেছেন: নেতারাও অনেক খুশি মনেই কুয়ালালামপুর, লন্ডন, নিউইয়র্ক, টরেন্টোর বেগম পাড়ায় ইয়ে বুকিং দিচ্ছে। যত সমস্যা ঐ বজলু মিঞা, কালু মিঞা, ছাতনদের.........।
৫| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:২০
নীল আকাশ বলেছেন: অনেক অনেক দিন পরে আমার গ্রামের বাড়ির ভাষা শুনে কি যে ভালো লাগলো!
এ্যাংকা বাহে এই দেশেরই অবস্থা! ক্যাংকা যাবো বাহে?
আর কয়েকদিন পরে বিবাহ অনুষ্ঠানে সোনার জায়গায় পিয়াজ উপহার দেয়া হবে। বেশি দিন নেই কিন্তুক!
নিদারুন বাস্তবতা।
১৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:৩৭
আখেনাটেন বলেছেন: এবারও ধান নিয়ে কৃষকেরা আতঙ্কে আছে। ফি বছর লোকসান কাঁহাতক.....। নেতারা স্যাটেলাইট থেকে খালি মাঠ ভরা...।
৬| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:৪০
জুন বলেছেন: তা হামাকেও আধ পা খানিক উজবুক পিয়াজ দিন বাহে
রম্য পড়ে হাসছি কিন্ত আমাদের কৃষি সেক্টর যে ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে তার কি হবে আখেনাতেন
১৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:৪০
আখেনাটেন বলেছেন: কিন্ত আমাদের কৃষি সেক্টর যে ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে তার কি হবে আখেনাতেন --- কি আর হবে? এটা কি কৃষকের বাপের দেশ নাকি। কৃষকেরাও নেংটি পরে গীত গাইবে 'হিরকের রাজা যা বলিয়াছেন তাহাই সত্য, উহার উপরে নাই...। '।
৭| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৪৩
মা.হাসান বলেছেন:
১ ডলার = ৯০ টাকা ধরলে আন্তর্জাতিক বাজার মূল্য প্রতি কেজি ২৩ টাকার কাছাকাছি হয়। এটা লালটার দাম। বাদামি টার দাম কিছু কম। সাদাটা সালাদে মূলত ব্যবহার হয়, দাম বেশি।
পৈতৃক জমির তিন ভাগের দুই ভাগে ফলের বাগান করেছি। গত বছর আম দশ টাকা কেজি বেচতে হয়েছে। এবারে হাজার টাকা মন বেচেছি, তবে ৮০-১০০ টাকা কেজি কিনে খেতে হয়েছে। ঝর, অতি বৃষ্টি, অনা বৃষ্টির কারণে আম প্রতি বছর ভালো হয় না। পর পর দু বছর আমের ভালো ফলন গেছে। সামনের বা এরকম না হবার সম্ভাবনা বেশি।
ধান উৎপাদনের খরচ মন প্রতি ৮০০র কিছু বেশি। সৌভাগ্যবানরা ৭০০ টাকা মন দরে বেচতে পেরেছে, আমি ধরে রাখতে বলেছিলাম, পরে ৬০০র কাছাকাছি দরে বেচতে হয়েছে।
নতুন পেয়াজ উঠলে আমদানিকারকরা বাজারে আমদানি করা পেয়াজ ছাড়তে শুরু করলে পেয়াজ আবাদকারিরা দাম পাবেন বলে মনে হয় না। দুঃখের কথা কাকে বলবো। সংসদে ব্যবসায়ি এবং ভিক্ষুকরা বসে আছেন।
১৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:৪৭
আখেনাটেন বলেছেন: সংসদে ব্যবসায়ি এবং ভিক্ষুকরা বসে আছেন। ---
বাজার ব্যবস্থাপনা পুরোটাই ফড়িয়াদের হাতে চলে গেছে। যে যেরকম পাচ্ছে সেভাবেই চেটেপুটে খাচ্ছে। অথচ প্রান্তিক মানুষরা 'দারিদ্রের দুষ্টচক্রে' পড়ে ক্ষুদ্রঋণের চাপে জর্জরিত। ভাগ্য ভালো চাঁটগাইয় পোয়া ইউনুইস্যা সুদি ব্যবসা চালু করেছিল তা না হলে ভারতের মতো এখানেও কৃষকের আত্নহত্যা দেখতে হত। নেতারা বেঁচে গেছে। এই একটি কারণে হলেও ইউনুস সাহেব ও আবেদ সাহেবের পায়ের ধুলা নেওয়া উচিত 'সাচ্চা দেশপ্রেমিক'দের।
৮| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৪৫
সাইন বোর্ড বলেছেন: একেবারে পিঁয়াজময় হয়ে গেছে, কৃষক তো অপরিপক্ক পিঁয়াজই উঠানো শুরু করেছে জমি থেকে ।
১৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:৪৮
আখেনাটেন বলেছেন: সাইন বোর্ড বলেছেন: একেবারে পিঁয়াজময় হয়ে গেছে, কৃষক তো অপরিপক্ক পিঁয়াজই উঠানো শুরু করেছে জমি থেকে । -- দেশে কোনো কিছু কি পক্ক হয়ে উঠানো হচ্ছে। সবি অপরিপক্ক।
৯| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:৩৫
হাবিব স্যার বলেছেন: কি আর কবো ভাই, পিঁয়াজ ছাড়া পান্তাভাত খাই
১৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:৫০
আখেনাটেন বলেছেন: এরপর লবণ ছাড়া আগেই খেয়ে টেস্ট করে নিবেন। তারপর ভাত ছাড়া খেয়ে দেখবেন। বলা তো যায় না...
১০| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০৪
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
চেয়ারের সঙ্গে বোধ-আক্কেলের সম্পর্ক নিবিড়। অনেক হাবাগোবা লোককেও চেয়ারে বসিয়ে দেওয়ামাত্র তার জ্ঞানবুদ্ধি খুলে যায়। সে তখন যাকে ইচ্ছা তাকে জ্ঞান দেওয়া শুরু করে। আবার উল্টোটাও হয়। অনেক সময় ডক্টরেট ডিগ্রিধারী লোকও চেয়ারে বসার পর উল্টোপাল্টা বকা শুরু করে। রানা প্লাজা ধসে পড়লে সেটাকে তাঁর কাছে বিরোধী দলের ছেলেপেলের পিলার ধরে নাড়াচাড়ার ফল মনে হয়। স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনের আইকন নূর হোসেনকেও অনেকের কাছে ‘ইয়াবাখোর’ মনে হয়। অনেকের কাছে পেঁয়াজের কেজি দেড় শ টাকা ক্রস করার পরও বাজার ‘নিয়ন্ত্রণে চলে এসেছে’ বলে মনে হয়।
১৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:৫২
আখেনাটেন বলেছেন: নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
চেয়ারের সঙ্গে বোধ-আক্কেলের সম্পর্ক নিবিড়। -- খাঁটি কথা। কিন্তু ম্যাজিক চেয়ারে বসলেই যে সবাইকে বেয়াক্কল হতে হবে সেটা কি আমাদের মহান সংবিধানে লিখা আছে।
১১| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০৯
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: পেঁয়াজ নিয়ে সাধারন জনগন আর রম্য নেওয়ার মুডে নেই।
পেঁয়াজের ঝাঝ এত হবে তা কখনও কেউ কল্পনাও করেনি হয়তো।
আজ কেজি ২৫০!!!!
১৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:৫৫
আখেনাটেন বলেছেন: মোস্তফা সোহেল বলেছেন: পেঁয়াজ নিয়ে সাধারন জনগন আর রম্য নেওয়ার মুডে নেই। -- চিরতার রস খাওয়ার মুডে তো আছে।
পেঁয়াজের ঝাঝ এত হবে তা কখনও কেউ কল্পনাও করেনি হয়তো। -- অনেক কিছুই তো কল্পনাকে হার মানাচ্ছে। বালিশ পাঁচ হাজার, বদনা দুহাজার, নেংটি হা...।
১২| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:২২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: জব্বর হইছে লেখাটা ফ্যারাও ভাই। প্রথমে পেঁয়াজের যে ঝাঁজ ছিল ক্রমশ পরের দিকে ঝাঁজ উদাও, উল্টে হেসে হেসে পেটের নাড়ি ব্যাথা হওয়ার উপক্রম।
শুভকামনা জানবেন।
১৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:৫৬
আখেনাটেন বলেছেন: আমাদের কৃষকেরা কিন্তু হাসির অবস্থায় নেই গো দাদা। তারা হাসির বদলে কাশতে কাশতে অক্কা পাওয়ার দশা।
১৩| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:২৩
আহমেদ জী এস বলেছেন: আখেনাটেন,
পেঁয়াজ আছে আরও অনেক প্রকার ---
ফেসবুকের পেঁয়াজ, ব্লগের পেঁয়াজ, ছবির পেঁয়াজ, খবর কাগজের পেঁয়াজ, টিভির পেঁয়াজ, ঘরের পেঁয়াজ, মাঠের পেঁয়াজ, বস্তার পেঁয়াজ, পাল্লার পেঁয়াজ, কবিতার পেঁয়াজ....
পেঁয়াজে পেঁয়াজময় দেশ।
১৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:৫৮
আখেনাটেন বলেছেন: ফেসবুকের পেঁয়াজ, ব্লগের পেঁয়াজ, ছবির পেঁয়াজ, খবর কাগজের পেঁয়াজ, টিভির পেঁয়াজ, ঘরের পেঁয়াজ, মাঠের পেঁয়াজ, বস্তার পেঁয়াজ, পাল্লার পেঁয়াজ, কবিতার পেঁয়াজ.. --- মন্দ বলেন নাই। নেতারাও নিশ্চয় খুশি। উন্নয়নের ঠেলায় সবকিছুই বাড়ন্ত। টগবগ করছে। এ যে বিরাট ব্যাপার কত্তা।
১৪| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:৪০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: স্বৈরাচারী শাসন শোষনে যা হয় তারই বাস্তব চিত্রায়ন বাস্তবায়িত হচ্ছে শুধু!
নিয়ন্ত্রনহীন, লাগাম ছাড়া সকল কিছু!
কেবল বিরোধী দল দমনেই একাট্রা!
চেতনার লাল বাত্তিতেও আর কাজ হচ্ছে না।
এখন বুঝি হুরমুড় করে পুরো সিস্টমে ধ্বসে পড়া দেখতেই বাকী!
কঠিনতম সমস্যাতেও সকলের ফানি মুড নাগরিক অসহায়ত্বকেই ইন্ডিকেট করছে।
একদলীয় স্বৈরশাসন, অসহায় বিরোধীদল! আমজনতার পক্ষে কেউ নেই!
মার খাওয়ার পরো প্রতিবাদের বদলে মেনে নেয়া আর শিশুতোষ অসহায়ত্বে খাবোনা পেয়াজ
অথবা রম্যেই শেষ হচ্ছে পথ। মেইনস্ট্রীম মিডিয়াও যেন নিউজ করেই ক্ষান্ত! প্রশ্ন তোলার সাহস কারো নেই!
পিঁয়াজের ঝাঁজেও শুধু চোখের জলেই কেটে যায় অসহায় দিন!
কেউ বলে না- জাগো বাহে কুনঠে সবাই!
মজুতদারদের তথ্য নিয়ে হোক সামাজিক আন্দোলন!
তাদের চিহ্ণিত করা হোক।
তাদের সামাজিক ভাবে বয়কট করা হোক।
নূন্যতম দায়টাও কি মিডিয়া পালন করবে না। নাকি বিজ্ঞাপনের আশায় তাতেই রাজি!
দু:খজনক।
১৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১:০০
আখেনাটেন বলেছেন: কঠিনতম সমস্যাতেও সকলের ফানি মুড নাগরিক অসহায়ত্বকেই ইন্ডিকেট করছে। -- মুখ চিমসে করে থেকে কি হবে। চিমসা মুখ দেখলে নেতারা যদি আবার ষড়যন্ত্র মনে করে মুখে গোবর লেপে দ্যায়। তখন...
১৫| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:০০
ল বলেছেন: হায় পেঁয়াজ!!!!।
বৌদি ব'লেছে তোমাকে ছাড়া হয় রান্নার কাজ,
তবে কেন তুমি রঙ্গিলা, খলিফা, আর হানাদারদের সাজ।
গিন্নি খুশিতে শিন্নী দিছে
নেইযে তার আর কোন লাজ
মজা হয়নি তরকারি ভুলেও বলবে মহারাজ
রাণীমাতারা এক হ'য়েছে শাস্তি শিরোধার্য এবার
এ বিষ নামাবেন নেই কোন কবিরাজ
এ তো পেঁয়াজের আসল তথ্য ফাঁস।।
১৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১:০২
আখেনাটেন বলেছেন: গিন্নি খুশিতে শিন্নী দিছে
নেইযে তার আর কোন লাজ -- লজ্জা একন প্রান্তিক মানুষদের ভূষণ। কিছু কলে নেতা যদি বেজার হন।
১৬| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:২৩
করুণাধারা বলেছেন: প্রথম দিকে রম্য ছিল ভালই লাগছিল পড়তে; পেঁয়াজের এমন নামকরণের জন্য আপনাকে নোবেল প্রাইজ অফ দেয়া যেতে পারে কিন্তু শেষে এসে মন খারাপ হয়ে গেল। সত্যিই একজন ২৮/৩০ হাজার টাকা বেতনের চাকুরীজীবী কি করে যে সংসার চালাচ্ছে!শুনতে পাচ্ছি কৃষকেরা ক্ষেত থেকে অপরিণত পেঁয়াজ বিক্রির জন্য; এরপর যখন আমদানিকৃত পেঁয়াজে বাজার সয়লাব হয়ে যাবে তখন এই পেঁয়াজ কৃষকের ঘরে পচবে!
ফিরে আসায় শুভেচ্ছা- স্বাগতম!
১৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১:০৫
আখেনাটেন বলেছেন: সত্যিই একজন ২৮/৩০ হাজার টাকা বেতনের চাকুরীজীবী কি করে যে সংসার চালাচ্ছে! -- সামনে আবার বিদ্যুতের দাম বাড়নোর পাঁয়তারা চলছে। রিপোর্টে আসছে ঘুষের লেনদেনে দক্ষিণ এশিয়াতে বাংলাদেশ সবচেয়ে বেশি ভালনেরেবল অবস্থায় রয়েছে। নেতারা মহা খুশি। সব কিছুতেই বাড় বাড়ন্ত। এত আনন্দ কই রাখে...।
১৭| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:২৯
ওমেরা বলেছেন: মানুষ পিয়াজের জন্য কষ্ট পাচ্ছে আর আপনি পিয়াজ নিয়ে রঙ্গ করছেন !! আমার অবশ্য মন্দ লাগেনি।
১৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১:০৭
আখেনাটেন বলেছেন: কৃষকেরা আর কিছুদিন পরে মাথায় নেংটি পরে নাচোন কোদন করলেও আর যে রঙ্গ করা যাবে না
তাই আগাম সেটা সারে নিচি।
১৮| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:৩৯
নীল আকাশ বলেছেন: অসুবিধা নেই ভাই। চাল সর্ট পরলে প্লেনে করে..।
১৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১:০৮
আখেনাটেন বলেছেন: একন থাকেই কার্গো ঠিক করে রাখুক।
১৯| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ২:২১
আরোগ্য বলেছেন: কিতা কবাম ফাইভজি স্পীডে পেয়াজ মশাইর মূল্য বৃদ্ধি পাচ্ছে। ডিজিটাল বাংলাদেশের উন্নতির উৎকৃষ্ট উদাহরণ। ডিসেম্বর মাস তো বিয়ের সিজন। উপহার হিসেবে পেয়াজ দেয়া যাইতে পারে।
তা ব্লগ তো দেখছি পেয়াজময় হইয়া গেছে। রান্নায় কম হলে দুই একখান ডাকাতি করিয়া নেয়া যাইতে পারে।
১৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:২০
আখেনাটেন বলেছেন: আরোগ্য বলেছেন: কিতা কবাম ফাইভজি স্পীডে পেয়াজ মশাইর মূল্য বৃদ্ধি পাচ্ছে। -- তেনাদের পকেটও সেই স্পিডে স্ফিত হচ্ছে।
২০| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ২:৪৮
স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: সিন্ডিকেট ব্যবসায়ীরা অনেক ইনোভেটিভ | এক এক সময় এক একটি পণ্যকে লক্ষ্য করে এরা গেইম প্ল্যান করে এবং তার মূল্য আকাশে তুলে ধরে | আমার মনে আছে এক সময় বাংলাদেশে লবণের দাম আর শুকনা মরিচের দামও আকাশচুম্বি হয়েছিল |
১৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:২২
আখেনাটেন বলেছেন: স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: সিন্ডিকেট ব্যবসায়ীরা অনেক ইনোভেটিভ | --- শয়তানীতে এদের হারানো মুশকিল। আর উপরের আশির্বাদ থাকায়...।
২১| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৩:১৬
সুপারডুপার বলেছেন: সেমি-স্বৈরাচার তন্ত্রে মাঝে মধ্যেই এই রকম দুই একটা কোরবানির চামড়া, পেঁয়াজ, ধান চাল সমস্যা আসবেই । মেনে নিতে হবে অথবা আন্দোলন করে পুলিশলীগের কোবান খেতে হবে; দুইটার কোনটায় না পেলে মনের দুঃখে ব্লগ লিখতে হবে।
তই ভাইজান, মেড ইন চ্যানেল আই শাইখ সিরাজ পিঁয়াজ এখনও কি হাটে আসে নাই ?
১৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:২৩
আখেনাটেন বলেছেন: সুপারডুপার বলেছেন: সেমি-স্বৈরাচার তন্ত্রে মাঝে মধ্যেই এই রকম দুই একটা কোরবানির চামড়া, পেঁয়াজ, ধান চাল সমস্যা আসবেই । ------
২২| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:৪০
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: যদি কৃষক এটি উত্পাদন করে, তবে দাম কমে যায় ।তা যেই পণ্যই হোকনা কেন ।
আমাদের মাননীয়া আম্মাজান বলেছেন "উনার বাড়িতে সব তরকারী পেঁয়াজ ছাড়া রান্না করা হচছে বা হবে "
আসুন, আমরা সবাই পেঁয়াজ ছাড়াই সমস্ত তরকারি রান্না শুরু করি এবং আম্মাজানকে অনুসরণ করি ।
এর ফলে আম্মাজানকে অনুসরণ করা হবে (এর মাধ্যমে আপনি প্রমাণ করতে পারবেন যে আপনি দেশপ্রেমিক)এবং এই সঙ্কুচিত পরিস্থিতি কাটিয়ে উঠতে সক্ষম হবো ।
১৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:২৬
আখেনাটেন বলেছেন: আসুন, আমরা সবাই পেঁয়াজ ছাড়াই সমস্ত তরকারি রান্না শুরু করি এবং আম্মাজানকে অনুসরণ করি । -- এরপর চালের দাম বাড়লে কি চাল ছাড়াই ভাত রান্নার উপদেশ আসপে...।
অপরাধীদের চিন্হিত করে শাস্তির ব্যবস্থা না করে ক্ষমতার শিখরে বসে এইসব আবাল কথাবর্তার জন্যই সমস্যা আরো বাড়ছে সেটা কি উনি টের পাচ্ছেন না। ....
২৩| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:০৬
শিখা রহমান বলেছেন: রম্যরাজ স্ট্রাকইস এগেইন!! দারুণ লিখছেন। পেঁয়াজের এতো শ্রেণীবিভাজন জেনেই আমি তব্দা।
পেঁয়াজ নিয়ে আমার পড়া অন্যতম সেরা লেখা।
ভালো থাকুন মিশরীয় সম্রাট।
১৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:৩০
আখেনাটেন বলেছেন: পেঁয়াজের এতো শ্রেণীবিভাজন জেনেই আমি তব্দা। --- শুধু কি পেঁয়াজের শ্রেণিবিভাজন, আরো কত কিছুর শ্রেণিবিভাজন হয় এ দেশে। কালকে চাল, আজকে পেঁয়াজ, পরশু অমুক, তরশু তমুক.....।
২৪| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০৮
মোঃ নুরুজ্জামান (জামান) বলেছেন: বলেছে দুই সপ্তাহের মধ্যে সব ঠিক হয়ে যাবে, ডেঙ্গুতেও বলেছিল। পুরাই মসলিন যেভাবে ধ্বংস হয়েছিল আমরা নিজেরা সব এভাবে ধ্বংস করে দিচ্ছি।
১৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:৩২
আখেনাটেন বলেছেন: মোঃ নুরুজ্জামান (জামান) বলেছেন: বলেছে দুই সপ্তাহের মধ্যে সব ঠিক হয়ে যাবে, ডেঙ্গুতেও বলেছিল। -- কে ঠিক করবে? স্বয়ং রাণীমাতায় খেতে নিষেধ করেছেন। এরপর ব্যবসায়ীদের ধরে কে? খেলে ঐ দামেই খান নইলে রাস্তা মাপেন....
২৫| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:৩৩
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া নো চিন্তা!!!!!
আমি অনেকগুলো নোপেঁয়াজা রান্না শিখেছি .....
নো মোর দোপেঁয়াজা অনলি নোপেঁয়াজা......
১৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:৪২
আখেনাটেন বলেছেন: আচ্ছা, তেলের দামও যদি.....কালু মিঞারা কি তাহলে নোপেঁয়াজোর মতো নোতেল দিয়ে........
২৬| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:১০
শায়মা বলেছেন: আতেলরা ঠিকই নোতেল রান্না শিখে নেবে! হা হা হা
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:২৪
আখেনাটেন বলেছেন: শায়মা বলেছেন: আতেলরা ঠিকই নোতেল রান্না শিখে নেবে! হা হা হা -- তাহলে তো দেশের শিখরে যিনি বসে আছেন, তিনিই হবেন সবচেয়ে...
২৭| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:১৬
ভুয়া মফিজ বলেছেন: লেখাটা অনেকটা হরিষে বিষাদের মতো। মজা পেলুম, আবার দুঃখও পেলুম।
দুঃখ পেলাম এই কারনে যে, সবাই পেয়াজ নিয়েই মাতামাতি করছে; কিন্তু এর পরে যে ধাক্কাটা আসছে....সেটা নিয়ে নয়। আপনার মতো দু'একজন বিদগ্ধ সচেতন মানুষ ব্যাপারটা বুঝতে পারছেন। মূল ব্যাপার হলো, সিন্ডিকেটবাজী। যেটা বন্ধ না করা পর্যন্ত একটার পর একটা ভোগ্যপন্যের উপর এটা চলতেই থাকবে। মানুষ ক'টা খাওয়া বন্ধ করবে!!!
সিন্ডিকেটবাজরা দেশের মানুষের চরিত্র ভালোই জানে। জানে, ক'দিন বাঙ্গালী পেয়াজ নিয়ে হাউকাউ করে একসময়ে ভুলে যাবে। তখনই তারা আবার কয়েক হাজার কোটি টাকা হাতিয়ে নিবে। সরকার এটা বন্ধ না করে হাওয়াই জাহাজ দিয়ে পেয়াজ এনে কি বোঝাতে চাচ্ছে!!!
আজব দেশের আজব সরকার। ততোধিক আজব জনগন!
২২ শে জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:৪৭
আখেনাটেন বলেছেন: আজব দেশের আজব সরকার। ততোধিক আজব জনগন! --- এই আজবদের নিয়ে আমাদের কাজকারবার। আজব আজব ঘটনায় গজবের অপেক্ষা করা ছাড়া আর কি করার আছে?
২৮| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ২:৩০
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
বাঙালির হুজুগেপনা আর গেলনা। পেয়াজের পর লবন কান্ড হতে চলেছিল কিন্তু হয়নি।
হলে হয়তো লবনের পর সিরিয়ালে রসুন, তেল, মরিচ, আটা..................থাকতো।
৩০ শে জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ২:৫১
আখেনাটেন বলেছেন: হুম; অসাধুতার আচ্ছাদনে মুখ লুকিয়ে সাধুতা।
ধন্যবাদ ব্লগার মো: মাইদুল সরকার।
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:২৬
ইসিয়াক বলেছেন: হা হা হা ....।বর্তমান বাস্তবতা ।
দারুণ লাগলো