নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নীরব আখতার

মুক্ত জ্ঞানের সন্ধানী। একটি সুন্দর সমাজ গঠনের পথে কতিপয় পথিক।

নীরব আখতার › বিস্তারিত পোস্টঃ

MBBS কোচ শেষে ইন্টার্নি দুই বছর !!!

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৩৬

এমন সিন্ধান্ত নেয়ার জন্য সরকারের মাথায় গ্লুকোজ দিচ্ছে কে?
আমাদের স্বাস্থ্যমন্ত্রী কিংবা সরকার তো মেডিকেল বিষয়ে এতোটা স্মার্ট নয়।
বর্তমানের এক বছরের ইন্টার্নি শেষ একজন নব্য ডাক্তার জবের জন্য যখন কোন হসপিতাল বা ক্লিনিকে অ্যাপ্লিকেশন করতে যায় তখন ২ কিংবা ৩ বছরের অভিজ্ঞতা সার্টিফিকেট চাওয়া হয়। সেই সার্টফিকেট যারা দিতে পারে তারাই আগে প্রধান্য পায়। তাই এক বছর ইন্টার্নি শেষে আরো অভিজ্ঞতা বাড়ানোর জন্য সল্প সেলার কোথায়ও জব করতে হয়। এসময়ের সেলারিটা সাধারণত ৩০ হাজারের নিম্নে কিন্তু ২০ হাজারের বেশি হয়। ইন্টার্নির সময়ে সেলারি কিংবা ভাতা ১০ থেকে ১৫ হাজারের বেশি কখনোই নয়। প্রাইভেট মেডিকেলের পুঁজিবাদী মালিকগণ ও তাদের সঙ্গী দেশের বড় বড় ডাক্তারগণ বিজণেজের স্বার্থ রক্ষার নীতি নিয়ে সরকারকে পিছনের হাত দিয়ে সন্তুষ্ট করে যাচ্ছেন মনে হয়। নয়তো সরকার মেডিকেলিয় বিষয়ে এতোকিছু বুঝার কথা নয়।
পরিশেষে, স্যার, আপনাদের সল্প সেলারিতে শ্রম কেনার বাণিজ্যিক নীতি চাই না। ইন্টার্নি সেলারি যদি ৮ ঘণ্টা ডিউটির ভিত্তিতে ৩৫ হাজারের বেশি করতে পারেন, তাহলে ইন্টার্নিটা ২ বছর কেনো ৩ বছর করলেও সমস্যা নাই।

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৫৪

শাশ্বত স্বপন বলেছেন: অারো বুড়া বয়সে ডাক্তার হলে ভালো হয়। যেন বিয়ে সাদি না করা লাগে। কোন বেকুবেরা এসব করে? আরো ভাই, সারা দেশ ঘুরে দেখলাম ডাঃ হবার জন্য এমবিবিএস এর কোন দরকার নেই, নীলক্ষেতে কত ধরনের ডিগ্রী পাওয়া যায়, সারা দেশে কত ধরনের বিশেষজ্ঞ যে আছে , আর ডিগ্রিতে দেশ ভরা--তারাই রোগি বেশি দেখে

২| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:২৬

ঢাকাবাসী বলেছেন: এদেশে শিক্ষিত জ্ঞানী হবার জন্য লেখাপড়া লাগে নাকি? প্রিন্টারে একটা প‌্যাড বানান, লিখে দিন গোটা চারেক ফিনল্যান্ড অসলো আর জোহান্সবার্গের ডিগ্রী, মাসে পাঁচ লাখ ঠেকায় কে?

৩| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৩৮

বিজন শররমা বলেছেন: একটি ছোট খাট বানিজ্য আছে যা বাংলাদেশের সরকারের এবং সেই কারনে মানুষের মাথাপিছু আয় বাড়িয়ে দিয়েছে । প্রতিবতসর দেশে প্রায় একলক্ষ ছাত্র এইচ এস সি পাশ করে । আগে এরা সবাই পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তো । সেই বাবদে প্রতিজনের জন্য সরকারের তিন থেকে পাচ লক্ষ টাকা সাবসিডি দিতে হতো । বর্তমানে এর ৫২% প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে যার জন্য সরকারকে একটি পয়সাও দিতে হয় না । এর ফলে এই সরকারের আমলে যে সাশ্রয় হয়েছে তার পরিমান প্রায় ষাট সত্তর হাজার কোটি টাকা । সরকারের এই সাশ্রয়ের ফলে ধনী মানুষের কম মেধার ছাত্ররা বিভিন্ন বিষয়ে পড়ার সুযোগ পেয়েছে । আর গরীব বা মধ্যবিত্ত পিতার সন্তানেরা অর্থাভাবে পড়ার সুযোগ না পেয়ে জীবন বাজি রেখে বিদেশে পাড়ি জমিয়েছে । তাদের অনেকের কবর হয়েছে জলে এবং বিদেশের বনে । বনে যে কবর হয়েছে তাদের কিছু সংখ্যা বা খবর জানা গেছে । জলে যে বিপুল মানুষের কবর হয়েছে তাদের সংখ্যা বা পরিচয় কোনদিন জানা যাবে কিনা সন্দেহ । দেশে পরবর্তীতে কোন গনতান্ত্রিক সরকার এলে এবং তাদের সদিচ্ছা থাকলে হয়তো তাদের খবর জানা যাবে ।

৪| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:২৩

সুমন কর বলেছেন: এক বছরই যথেষ্ট !!

৫| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৩৮

গেম চেঞ্জার বলেছেন: শেষের কথাটার সাথে দারুণভাবে সহমত।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.