![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
তোমায় ভালেবেসে সারাটি জীবন কাটিয়ে দিতে চাই, তোমার আগে পরপারে আমি যেতে চাই
মার্চ মাসের ২ থেকে ১০ তারিখ আমার জীবনের সবচেয়ে ভয়াবহ কঠিন ও দুঃস্বপ্নের একটি সময় ছিল। জীবনে কখনো ভাবতে পারিনি আমার জীবনে এমন বিপদ আসবে। আল্লাহ আসলে কাকে কখন কি পরীক্ষায় ফেলেন তা একমাত্র তিনিই জানেন। জানিনা এমন পরীক্ষা থেকে তিনি কবে আমাদের মুক্ত করবেন।
আমার স্বামী ঢাকা ইউনিভারসিটির একজন শিক্ষক, সব সময় নিজের পড়াশুনা ক্লাস আর ব্যাক্তিগত জীবন নিয়ে ছাপোষা জীবন যাপন করেছে, কখনো কোন বদ অভ্যাস তার মধ্যে ছিলোনা। ধূমপান পান বা বিড়ি এসবের কোন অভ্যাস ছিলোনা, জীবনে কখনো কারো ক্ষতি করেনি বা কারো ক্ষতির কথা কল্পনাও করেনি, বরং পারলে উপকার করেছে বা উপকারের চেষ্টা করেছে। এমন মানুষের এতো বড় বিপদে সে আমি যতটা হতবাক হয়েছি ঠিক তেমনটাই অবাক ও হতাশ হয়েছে আমাদের পরিচিতজনেরা ও শুভাকাংখিরা। অনেকদিন থেকেই তার সকালবেলায় বমি বমি ভাব হতো আর খাওয়া দাওয়ায় অরুচি ছিল। খাওয়া ঠিকমত হতনা বলে দুর্বল বোধ করতো প্রায়ই। বাংলাদেশের ডাক্তারদের বিচিত্র আচরণের অনেক ইতিহাস শুনে শুনে এক ধরনের ভীতি তৈরি হয়েছিল ওর মধ্যে, তাই অনেকবার বল্লেও ডাক্তার দেখাতে রাজী হয়নি কখনো। ২৫শে ফেব্রুয়ারি মনোবিজ্ঞান বিভাগের পিকনিকে যাই আমরা, তারপর দিন থেকে ওর অসুস্থতাটা বাড়ে। ও আরও বেশী দুর্বল বোধ করতে থাকে আর পেটের সমস্যায় পড়ে। অবশেষে ডাক্তারের কাছে যেতে বাধ্য হয়ে রাজী হয় ও। ২৭ তারিখে আমরা বাংলাদেশ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের একজন মেডিসিন ডাক্তারের কছে যাই, উনি ওর সমস্যা শুনে যাবতীয় সব রকমের পরীক্ষা নিরীক্ষা করতে দেন। আমরা ঐ দিনই সবগুলো পরীক্ষা করিয়ে বাসায় ফিরে আসি। মার্চের ২ তারিখে রিপোর্ট দেয়ার তারিখ ছিল, আমরা সকালে বের হই ডাক্তারকে রিপোর্ট দেখিয়ে যার যার মতো অফিসে যাবো এমন প্রস্তুতি নিয়ে। রিপোর্ট হাতে পাই সকাল ১১ টা নাগাদ। রিপোর্টে দেখতে পাই ওর রক্তে ক্রিয়েটিনিন নামক একটি পদার্থের পরিমাণ অনেক বেশী যা সাধারণ মানুষের জন্য ০.৬ থেকে ১.২ মি.গ্রা. থাকা স্বাভাবিক প্রতি ডেসিলিটার এ সেখানে ওর ছিল ১৪.৮ মি.গ্রা.। হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ ছিল ৬। আমরা তখনো জানিনা ক্রিয়েটিনিন লেভেল এতো বেশী থাকার ভয়াবহতা কি, ভাবছিলাম খাওয়া দাওয়ার অনিয়মের জন্য হয়তো হিমোগ্লোবিন কম। আর এজন্য হয়তো ও দুর্বল বোধ করতো সব সময়। ডাক্তার রিপোর্ট দেখে সাথে সাথে আমাদেরকে কিডনি বিশেষজ্ঞের কাছে পাঠান । আমরা কিছুটা ভয় পেয়ে যাই। কিডনি ডাক্তার ঐ সময় তার রুমে ছিলেননা, তবে তার সহযোগী একজন ডাক্তার ছিলেন, তিনি ফোনে ডাক্তারের সাথে কথা বলেন। রিপোর্ট এর বর্ণনা শুনে বিশেষজ্ঞ ডাক্তার তখনই ওকে হাস্পাতালে ভর্তি হওয়ার নির্দেশনা দেন। আমরা হতবাক হয়ে যাই। ঐ মুহূর্তে আমাদের মনোভাব আসলে ভাষায় প্রকাশ করার মতো কোন লেখনী কৌশল আমার জানা নেই। প্রতিটি মুহূর্ত কাটছিল আমাদের বিশ্বাস আর অবিশ্বাসের দোলাচলে, আমরা কোনভাবেই মেনে নিতে পারছিলামনা যেই সুস্থ মানুষকে নিয়ে আমি বাসা থেকে বের হয়েছি তাকে তৎক্ষণাৎ হাস্পাতালে ভর্তি করাতে হবে। আবার মেডিসিন ডাক্তারের কাছে ছুটে যাই, তিনি আমাদেরকে ওর সমস্যার ভয়াবহতা বোঝান। ডাক্তারদের মতে ওর কিডনি ক্ষতিগ্রস্থ অবস্থায় আছে, ইমারজেন্সি চিকিৎসা শুরু না হলে যেকোন সময় কিডনি ফেইল্যুরের আশংকা করছেন তারা। আমরা ফোনে কয়েকজনের সাথে কথা বললাম। এক পরিচিত ভাইয়ের বড় ভাই ডাক্তার, তিনি তার ভাইকে রিপোর্টের ব্যাপারে জানালেন, ভাইয়ার ডাক্তার ভাইও একই কথা বললেন, তবুও আমাদেরকে আরেকবার ঐ রিপোর্টগুলো করার ও আরেকজন ডাক্তারের সাথে কথা বলার সাজেশন দেন। আমরা তখনি ল্যাব এইড হাস্পাতালে ছুটে যাই, ওখানকার কিডনি বিশেষজ্ঞের সাথে দেখা করার জন্য অপেক্ষা করতে থাকি। ২ ঘণ্টা অপেক্ষার পর ডাক্তার আসেন, সন্ধ্যা ৬টার পর আমরা ডাক্তারের সাথে দেখা করি, তিনি রিপোর্টগুলো দেখে একই কথা বলেন আর ওকে একই টেস্ট আবার করতে বলেন। রাত ৯টা পর্যন্ত আমরা ঐ টেস্টগুলো করার জন্য ল্যাব এইডে থাকি, ওদিকে বাংলাদেশ মেডিক্যাল কলেজ থেকে আমাদের ফোন দেয়া হচ্ছিল আমরা কোথায় আছি তা জানার জন্য, কারন আমরা ওদের কথায় তখনই ভর্তি হয়ে এক ঘণ্টার জন্য বিশেষ অনুমতি নিয়ে হাস্পাতাল থেকে বের হয়েছিলাম। বাধ্য হয়ে আবার বাংলাদেশ মেডিক্যাল কলেজ হাস্পাতালে ফিরে যাই। তখন পর্যন্ত আমরা Denial এ ছিলাম যে এটা সত্যি হতে পারেনা, ওখানে গিয়ে ওখানে অবস্থানরত ডিউটি ডাক্তারের সাথে কথা বলে সত্যকে মেনে নিতে বাধ্য হই আমরা। হাসপাতালে থাকার মতো আর্থিক মানসিক বা অন্যান্য আনুসাংগিক কোন প্রস্তুতি না থাকায় আমরা ঐ দিন ডাক্তারের কাছে অনুমতি নিয়ে বাসায় চলে আসি। বাসায় আমার মা আর বোনের কাছে ছিল আমার ছোট বাচ্চাটা, সারাদিন মা বাবাকে পায়নি বেচারি। বাসায় ফিরে আমার স্বামী ঘুমন্ত মেয়েকে বুকে জড়িয়ে ধরে বসে থাকে অনেকক্ষণ। সারারাত দুজনে কেঁদেছি আর ভেবেছি আমাদের কেন আল্লাহ এতো বড় শাস্তি দিলেন। পরের দিন সকালে আবার হাসপাতালে ফিরে গেলাম। যে মানুষটাকে আমি বিগত ১২ বছরে মাত্র একদিন কাঁদতে দেখেছি (আমাদের মেয়ের একমাস বয়সে জন্ডিসের টেস্টের জন্য রক্ত পরীক্ষা করাতে হয়েছিলো, বারডেমের লোকজন আমার মেয়েটার রক্তনালী খুঁজে পাচ্ছিলনা বলে একবার ডান হাতে একবার বাম হাতে আরেকবার পায়ে এভাবে অনেকবার ফুটো করছিল বলে ঐদিন আমরা ৩ জনই একসাথে কাঁদছিলাম) , সেই মানুষ বাসা থেকে বের হওয়ার সময় মেয়েকে বুকে জড়িয়ে ধরে অঝোরে কেঁদেছে। পরের দিন থেকে শুরু হয় তার উপর কষ্টকর সব চিকিৎসা। যে মানুষটা কখনো সর্দি কাশি বা জ্বর হলে ঔষধ খেতে চাইতোনা তাকে এখন প্রতিদিন ১৫/২০ টা করে ঔষধ খেতে হয়, আর শরীরের এখানে সেখানে ফুটো করা ডায়ালিসিসের জন্য ক্যাথেডার করা, হাতে ফিস্টুলা অপারেশন করা এগুলোতো আছেই। ১০ তারিখ পর্যন্ত হাসপাতালে থেকে আমাদেরকে ভয়াবহ দুঃস্বপ্নের এক সপ্তাহ কাটাতে হয়েছে। বর্তমানে ওকে প্রতি সপ্তাহে ৩টা করে ডায়ালিসিস নিতে হচ্ছে। আর প্রতি সপ্তাহে একটি করে রিকোমন ইঞ্জেকশন দিতে হচ্ছে।
আল্লাহ আমাদেরকে এমনভাবে প্রস্তুতি নেয়াচ্ছিলেন এমন বিপদ মোকাবেলার জন্য যা আমরা এখন বুঝতে পারছি। যে আমরা গত ৪/৫ বছর চাকরী করেও কখনো ৫০ হাজার টাকাও জমাইনি সে আমরাই গত ৪/৫ মাসের প্রচেষ্টায় প্রায় ৩ লক্ষ টাকার মতো জমিয়েছি, আমাদের মে মাসে মালয়েশিয়া যাওয়ার কথা ছিল, মোনাস ইউনিভার্সিটিতে ওর পিএইচডি করতে যাওয়ার সবকিছু ঠিক হয়ে ছিল, এই টাকাটা আমরা তখনকার কথা ভেবে জমিয়ে ছিলাম। তাই আজ এখন পর্যন্ত কারো কাছে না চেয়ে আত্মসম্মান নিয়ে থাকতে পারছি। জানিনা আমাদের মতো মধ্যবিত্ত পরিবারের পক্ষে কতদিন এভাবে আত্মসম্মান বজায় রেখে থাকা সম্ভব হবে। যেখানে প্রতি মাসে ওর ডায়ালিসিস আর ইঞ্জেকশন বাবদ খরচই আসবে ৫৫ হাজার টাকা, তার সাথে ঔষধ, ডাক্তার ফি আর অন্যান্য টেস্ট, নিজেদের জীবন যাপনের অন্যান্য খরচতো আছেই। তবুও আল্লাহর উপর আমাদের ভরসা আছে, তিনি একটা না একটা ব্যাবস্থা করবেন আমাদের জন্য। আমাদের সবচেয়ে বড় একটা ভরসার জায়গা তিনি আগে থেকেই আমাদের জন্য বরাদ্দ করে রেখেছেন, তা হল ঢাকা ইউনিভারসিটি। অর্থনৈতিক দিক থেকে হয়তো আমরা অনেকটাই নিশ্চিত থাকতে পারবো ঢাকা ইউনিভারসিটি পরিবার বিশেষ করে মনোবিজ্ঞান পরিবার আমাদের সাথে আছে বলে। আমাদের এখনকার বড় চিন্তা হচ্ছে কিডনি প্রতিস্থাপন নিয়ে। ডাক্তারদের মতে ওর জন্য সবচেয়ে ভালো চিকিৎসা হল কিডনি প্রতিস্থাপন । এখন নিজেদের মধ্যে কত অল্প সময়ের মধ্যে টিস্যু ম্যাচড কিডনি পাওয়া যাবে আর কত দ্রুত তা প্রতিস্থাপন করে ওকে আবার সুস্থ জীবনে ফিরিয়ে আনা যাবে সেটাই চিন্তার বিষয়।
আজ আমাদের মেয়েটার ২য় জন্মদিন। আজ ও ওকে আমরা ঠিকমত সময় দিতে পারবোনা, কারন আজও আমার স্বামিকে ডায়ালিসিস নিতে যেতে হবে। সবাই আমার মেয়েটার জন্য দোয়া করবেন যেন ও ওর আগামি প্রতিটি জন্মদিনে ওর বাবাকে সুস্থ অবস্থায় পায় আর অনেক আনন্দের মধ্য দিয়ে ওর জীবনের বিশেষ দিনটি কাটাতে পারে।
*** অনেকদিন ব্লগে লেখা হয়না, এসব ঘটনার আগেও ব্যাক্তিগত ব্যাস্ততার জন্য বেশী সময় ব্লগে দিতে পারতামনা। সেই লেখা লিখলাম অনেকদিন পর, এমন একটা বিষয় নিয়ে লিখতে হবে কখনো কল্পনাতেও ভাবিনি, এমন লেখা যেন আর কারো লিখতে না হয় সেই কামনা করি। সবাই আমাদের জন্য অনেক দোয়া করবেন যেন আল্লাহ আমাদের খুব দ্রুত এমন পরীক্ষা থেকে মুক্তি দেন। সবাই পরিবার পরিজন নিয়ে ভালো থাকুন এই দোয়া করি।
১৯ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:১৯
আমি ইহতিব বলেছেন: কঠিন এই পরীক্ষা কবে শেষ হবে আল্লাহই জানেন।
ধন্যবাদ আপনাকে।
২| ১৮ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৪
জাকারিয়া মুবিন বলেছেন: পুরনো কিছু স্মৃতি মনে পরে গেল।
চোখের পানি আটকে রাখতে পারলাম না। আল্লাহ আপনাদের বিপদ থেকে উদ্ধার করুন। তিনি ছাড়া আমাদের আর আছেটা কে!!
১৯ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:২০
আমি ইহতিব বলেছেন: আসলেই আল্লাহ ছাড়া আর কেউ নেই আমাদের, দোয়া করবেন আমাদের জন্য।
৩| ১৮ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৫
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: একসময় আমি একই সমস্যার ভিতর দিয়ে গিয়েছি। আমার এইচএসপি নামে একটি অসুখ হয়েছিল। যার একটি সিনড্রোম ছিল কিডনিতে মাইনর ইনফেকশন। ক্রিয়েটিনিন এর মাত্রা আমার অনেকদিন পরিক্ষার উপরে রাখতে হয়েছিল, এলবুমিনও চেক করতে হতো সে সময়ে। আমি পিজিতে প্রায় চার মাস ছিলাম। আমার পরিবারকে যে কিসের মধ্যে দিয়ে যেতে হয়েছিল, কল্পনা করলে এখনও খারাপ লাগে। অনেকগুলো ফিজিক্যাল ডিফিকাল্টির ভেতর দিয়ে যেতে হয়েছিল আমাকে, ওই একই অসুখে ছিল আলসার ইঙ্কলুডেড। সে এক ভয়াবহ সময় ছিল।
তবে পড়ে যা মনে হচ্ছে, উনারটি স্পেসিফাইড, সুতরাং অবশ্যই আল্লাহর রহমতে ঠিক হয়ে যাবেনই। আমি এখনও পারফেক্টলি ফাইন, কোন ধরনেরই কোন সমস্যা নেই। আমার ইনফেকশন ওষুধেই সেরে গিয়েছিল, প্রতিস্থাপনের বিষয়টি এখন অনেক ইম্প্রুভ হয়েছে আমাদের দেশে, চিন্তিত হবেন না, আল্লাহর উপরে ভরসা রাখেন, সব সমস্যার সমাধান হবে ইনশা আল্লাহ।
অনেক শুভকামনা রইলো, সুযোগ পেলে আবারও জানাবেন।
১৯ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:২৬
আমি ইহতিব বলেছেন: সমস্যাগুলো স্পেসিফাইড আর এসবের ভালো চিকিৎসা এখন দেশেই হচ্ছে এসব সবই আশার কথা, কিন্তু এমন মানুষটার শরীরে কাটাছেড়া চলবে এটা ভাবতেই আমার ভয় হয়।
দোয়া করেন ভাই, সব যেন ভালোয় ভালোয় হয়ে যায়।
৪| ১৮ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৭
Ruhul বলেছেন: আল্লাহতাআলা দ্রুত সুস্থ করে দিন, এই দোয়াই করি। আল্লাহতাআলা আমদের এইসকল বাল-মসিবতের মাধ্যমে আমাদের পরীহ্মা করে থাকেন। নিশ্চ্য আল্লাহ ধৈরয্শীযলদের সাথে আছেন ।
১৯ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:২৭
আমি ইহতিব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই, দোয়া করবেন আমাদের জন্য।
৫| ১৮ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৯
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: আপনার বাবুটাকে জন্মদিনের কোটি শুভকামনা আপু।
১৯ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:২৭
আমি ইহতিব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ।
৬| ১৮ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৫
নিয়েল ( হিমু ) বলেছেন: আল্লাহ অতি দ্রুত সুস্থতা দান করুন ।
১৯ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:২৮
আমি ইহতিব বলেছেন: আমীন।
৭| ১৮ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৭
নিয়েল ( হিমু ) বলেছেন: আপনাদের মেয়েটার প্রতিও শুভ কামনা থাকল সে যাতে আগামী প্রতিটি জন্মদিনে তার আব্বু আম্মুকে সুস্থ ভাবে পাশে পায় ।
১৯ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:২৮
আমি ইহতিব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ।
৮| ১৮ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৮
পাগলামামা বলেছেন: আপনার মেয়ের জন্য শুভ কামনা রইল, আপনার মেয়ে যেন অনেক গুলো জন্মদিন তার মা-বাবার সাথে কাটাতে পারে সেই কামনা করি। স্যার দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠুন স্রষ্টার কাছে এই কামনা করি।
১৯ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:২৯
আমি ইহতিব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
৯| ১৮ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৫১
প্যাপিলন বলেছেন: কামনা করি দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠুক
১৯ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:৩০
আমি ইহতিব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
১০| ১৮ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৯
এক মুসাফির বলেছেন: আল্লাহ আপনাদের দয়া করুক।
১৯ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:৩০
আমি ইহতিব বলেছেন: আমীন।
১১| ১৮ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:০২
ঘুড্ডির পাইলট বলেছেন: দোয়া করি আল্লাহ আপ্নাদের এই বিপদ থেকে রক্ষা করুন । প্রয়জনে যোগাযোগ করবেন । আমরা আপ্নার পাশে আছি আপু ।
১৯ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৩
আমি ইহতিব বলেছেন: আমি জানি ভাইয়া আপনারা অবশ্যই আমাদের পাশে থাকবেন, হাসপাতালে থাকা অবস্থায় কয়েকবার ভেবেছি আপনাদের কাউকে ফোন দেবো, কিন্তু পরে আর দেয়া হয়নি।
দোয়া করবেন আমাদের জন্য।
১২| ১৮ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৪০
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
দোয়া করি আল্লাহ আপনাদের এই বিপদ থেকে রক্ষা করুন ।
প্রয়োজন হলে যোগাযোগ করবেন।
১৯ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৬
আমি ইহতিব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
দরকার হলে অবশ্যই যোগাযোগ করবো।
১৩| ১৮ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৪
মেহেরুন বলেছেন: আপু সাহস রাখো মনে। ইনশাআল্লাহ আল্লাহ্ সব ঠিক করবেন। ভাইয়ার জন্য আর তোমার জন্য অনেক দোয়া রইলো মন থেকে।
১৯ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৭
আমি ইহতিব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মেহেরুন, দোয়া করো আমাদের জন্য।
১৪| ১৮ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:১৭
নিমচাঁদ বলেছেন: সাথে আছি ।
যে কোন প্রয়োজনে যোগাযোগ করবেন [email protected] আইডিতে ফেসবুক একাউন্টে ।
১৯ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৪
আমি ইহতিব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই। প্রয়োজনে যোগাযোগ করব।
১৫| ১৮ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৩৭
মামুন রশিদ বলেছেন: খুব খারাপ লাগলো শুনে । আল্লাহ যে কাকে কখন কোন পরীক্ষায় ফেলেন বোঝা মুশকিল । বিপদে সাহস হারাতে নেই । দোয়া করি আপনার হাজবেন্ড শীঘ্র আরোগ্য লাভ করুন ।
মা মনি'টার জন্য জন্মদিনের শুভেচ্ছা ।
দয়া করে মাঝে মাঝে আপডেট জানিয়ে যাবেন । আমরা ব্লগাররাও আপনাদের সাথে আছি ।
১৯ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:৫০
আমি ইহতিব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই। আমি জানি এই অধরা জগতের নিঃস্বার্থ ভালো মানুষরা আমার পাশে থাকবে। দোয়া করবেন আমাদের জন্য।
১৬| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ২:৩৬
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: দ্রুত আরোগ্য লাভ হোক এই প্রার্থনা করি। আর ছোট্ট বাবুটির জন্য জন্মদিনের শুভেচ্ছা ও লক্ষ কোটি আদর রইল।
১৯ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:৫১
আমি ইহতিব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই।
১৭| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৮:৩৪
ঝটিকা বলেছেন: প্রথমে বাবুটাকে "শুভ জন্মদিন"।
আপু ভেঙে পড়বে না। রোগটা যখন ঠিক মত ধরা পড়েছে এবং সঠিক চিকিৎসা হচ্ছে, সব ঠিক হয়ে যাবে ইনশাল্লাহ।
১৯ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৫
আমি ইহতিব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ঝটিকা। সব ঠিক হয়ে যাবার সময়টা কত দীর্ঘ হবে আল্লাহ জানে। দোয়া করবেন আমাদের জন্য।
১৮| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৮:৩৯
কালোপরী বলেছেন: দ্রুত আরোগ্য লাভ হোক এই প্রার্থনা করি।
১৯ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৬
আমি ইহতিব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ কালোপরী।
১৯| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৩৫
s r jony বলেছেন: সান্তনা দেবার ভাষা নেই।
আল্লাহ্র রহমতে সব ঠিক হয়ে যাবে ইনশা আল্লাহ
১৯ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৯
আমি ইহতিব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ জনি ভাই। দোয়া করবেন আমাদের জন্য।
২০| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:০৩
শ।মসীর বলেছেন: লেখাটা পড়তে পড়তে চোখটা ঝাপসা হয়ে গেল.............।
জানিনা আল্লাহ কেন যে আমাদের এমন সব কঠিন পরীক্ষার মুখোমুখি করেন ।
আপু দোয়া করি, ইনশাআল্লাহ সব ঠিক হয়ে যাবে জলদি ।
১৯ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০১
আমি ইহতিব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
২১| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: সবকিছু ঠিক হয়ে যাবে। শুভকামনা রইলো।
২০ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৩৮
আমি ইহতিব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
২২| ২০ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৪
মেহেরুন বলেছেন: Click This Link
২৩| ২১ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:০০
একজন আরমান বলেছেন:
দোয়া রইলো আপু।
সমস্যা বেশি মনে হলে আমাদের সাথে দ্রুত যোগাযোগ করবেন।
আর আল্লাহ তো আছেনই। বেশি চিন্তা কইরেন না। ইনশাআল্লাহ্ সব ঠিক হয়ে যাবে।
০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৫১
আমি ইহতিব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আরমান, আমি জানি কিছু নিঃস্বার্থ ভালো মানুষ আমার পাশে সবসময় থাকবে, আপাতত শুধু দোয়া কর, ভালোয় ভালোয় যেন সব সমস্যার সমাধান হয়ে যায়।
২৪| ২৬ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৩৭
মেহেরুন বলেছেন: Click This Link
২৫| ২৮ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৩
শ্রাবণ জল বলেছেন: আল্লাহ্ ভরসা। ভাইয়ার সুস্থতা কামনা করি।
০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৫২
আমি ইহতিব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ শ্রাবন। দোয়া করবেন আমাদের জন্য।
২৬| ৩০ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:২০
এসএমফারুক৮৮ বলেছেন: আমরা জানিনা কার কখন কি বিপদ আসবে। ধৈর্য্য ধরুন, ইনশাল্লাহ সব ঠিক হয়ে যাবে।
০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৫০
আমি ইহতিব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ফারুক ভাই। দোয়া করবেন আমাদের জন্য।
২৭| ৩১ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:১৩
রাইসুল সাগর বলেছেন: দোয়া করি আল্লাহ এই বিপদ থেকে রক্ষা করুন । প্রয়জনে যোগাযোগ করো । আমরা তোমার পাশে আছি আপু ।
০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৫১
আমি ইহতিব বলেছেন: আমি জানি সাগর ভাই আপনাদের আমি যে কোন সময় পাশে পাবো, দোয়া করবেন আমাদের জন্য।
২৮| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৯
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: বলেন কি আপু! আমি তো জানতামই না!!!!!!!!!!!!
এখন কেমন আছেন ভাইয়া??
আল্লাহ ভরশা। ইনশাল্লাহ সব ঠিক হয়ে যাবে।
©somewhere in net ltd.
১|
১৮ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:২৪
মুহসিন বলেছেন: বড় কঠিন পরীক্ষা বোন। আল্লাহতাআলা দ্রুত সুস্থ করে দিন, এই দোয়াই করি।