![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
তোমায় ভালেবেসে সারাটি জীবন কাটিয়ে দিতে চাই, তোমার আগে পরপারে আমি যেতে চাই
যখন রাত্রি নিঝুম নেই চোখে ঘুম,
একলা শূন্য ঘরে, তোমায় মনে পড়ে
মাগো তোমায় মনে পড়ে ..................
জানি অনেকেই গানটি শুনেছেন আর অনেকের হয়তো অনেক প্রিয় গান ও এটি। আমার অনেক ভালো লাগে গানটি। তবে গানের কথার মতো শুধু নিঝুম রাতেইনা মাকে যে কত সময় কতভাবে মনে পড়ে আমার, অনেকেরই হয়তো আমার মতো এমন অনুভূতি হয়। বিয়ের পর থেকে যেন মাকে মিস করার পরিমাণ দিন দিন বাড়তে থাকে। নতুন সংসারে প্রতি পদে পদে মেয়েরা মায়ের অভাব অনুভব করে, বিশেষ করে তখন যখন সেই ঘরের পরিবেশ তার অনুকূলে না থাকে। আমি অবশ্য খুব বেশী প্রতিকূল অবস্থায় ছিলাম্না, তবু শাশুড়িকে খুব ভয় পেতাম বলে একটু দূরে দুরেই থাকতাম।
ছুটির দিনগুলোতে বাসায় থাকলে টুকিটাকি রান্নার চেষ্টা করি। একটু স্পেশাল আইটেম ট্রাই করি। কিন্তু আগে রান্নার অভিজ্ঞতা না থাকাতে সেই রান্নার আগে থেকে শুরু হয় আম্মুর কাছে ফোনে কোচিং ক্লাস নেয়া। আর রান্নার মাঝখানে তো আরও বেশ কয়েকবার এটা সেটা জিজ্ঞেস করে জ্বালাতামই আম্মুকে। আম্মু কখনো বিরক্ত হয়না । এটা একটা অবাক করার মতো বিষয় যে আমার আম্মু খুব একটা বিরক্ত হয়না। এতো ধৈর্য নিয়ে থাকতে পারে এমন মানুষ খুব কম দেখেছি আমি জীবনে। এটা ছোটবেলা থেকে দেখছি। আমরা ছোটবেলায় অনেক দুষ্ট ছিলাম, বিশেষ করে আমার ভাইয়া। আম্মু এজন্য কখনো আমাদের মেরেছেন বলে মনে পড়েনা। আব্বু বাধ্য হয়ে কঠোর রূপ ধারণ করেছিলেন তখন।
রান্না করতে গেলে আম্মুর কাছে বারবার ফোন করে জেনে নেই এই রান্নাটা আম্মু কিভাবে করতো। তখন যতই আম্মুর রেসিপি ফলো করে রান্না করিনা কেন, আম্মুর হাতের রান্নার মতো যেন স্বাদ পাইনা। মায়ের হাতের রান্না করা খাবারের জাদুই যেন অন্যরকম।
আম্মুকে এখনো বাসায় থাকলেও মিস করি। মনে হয় যদি এখন আম্মুর কাছে থাকতাম বা আম্মু যদি আমার কাছে থাকতো। পড়াশুনা শেষ করে যখন চাকরির অপেক্ষায় বাসায় অলস সময় কাটাচ্ছিলাম, সেই দিনগুলো যে কি আরামে কাটিয়েছি। সকাল ৯টা/ ১০টায় ঘুম থেকে উঠতাম, উঠেই মজার মজার নাস্তা রেডিমেড পেতাম। কখনো আম্মু ডাকতোনা কোন সাহায্যের জন্য। আমিও স্বার্থপরের মতো নিজে আরাম করে ঘুমিয়ে তারপর উঠতাম। আর এখন কখনো নিজে নাস্তা বানাতে গেলে বুঝি এই সময়টায় একটু সাহায্য কতটা উপকারী।
অসুস্থ হলে আরও বেশী গায়ে লাগে আম্মুর পাশে না থাকাটা। ছোটবেলা থেকে আমাদের দুবোনের একটা বদভ্যাস ছিল আমরা অসুস্থ হলেই আম্মুকে জোর করে পাশে বসিয়ে রাখতাম। অন্য কোন কাজে যেতে দিতামনা। কেমন অদ্ভুত মানসিকতা কাজ করতো তখন, মনে হতো আম্মু পাশে বসে থাকলেই বুঝি যন্ত্রণাটা অনেক কমে যেতো। মায়ের ক্ষমতা বুঝি এমনই । সব ডাক্তারি বিদ্যার উর্ধে মায়ের ভালোবাসা বা একটুখানি স্পর্শ।
বিয়ের আগে দেখা যেতো হয়তো ছোটখাটো কারনে আম্মুর উপরে রেগে যেতাম বা রাগারাগি করতাম। বিয়ের পর থেকে যখন আম্মুর অভাব প্রতিদিন হারে হারে টের পেতাম তখন থেকে চেষ্টা করেছি কোনভাবেই আম্মুর সাথে রাগারাগি বা খারাপ ব্যবহার না করতে। নিজে মা হওয়ার পর থেকে মনে হয় সেই চেষ্টা আরও জোরদার হয়েছে। কারণ তখন থেকেই পরিপূর্ণ ভাবে উপলব্ধি করতে পেরেছি আমাদের বেড়ে উঠা বড় হওয়া আর ভালো মানুষ হয়ে উঠার পেছনে একজন মায়ের অবদান কতটা। এ ব্যাপারে কোন ভাষার ব্যাবহারই যেন পর্যাপ্ত নয়।
খাওয়া দাওয়া নিয়ে আমরা তিন ভাইবোনই খুব বিরক্ত করতাম। অনেক সময় রাতে না খেয়েই ঘুমিয়ে পড়তাম। আম্মু তখন কতশত বার অনুনয় বিনয় চালাত আমাদেরকে খাওয়ানর জন্য। এটা আমার মা এখনো করে মাঝে মাঝে ভাইয়া বা ছোট বোনটা খাওয়া নিয়ে যন্ত্রনা করে বলে। শেষ পর্যন্ত জয়ী হয় আম্মুই। কত বিরক্ত যে হতাম তখন। আর এখন মেয়েটা না খেয়ে থাকলে বুঝি আম্মু কেন এমন করতো। আমরা তখন খেয়ে উঠলে মনে হতো যেন আম্মুর পেটটা ভরত।
এখন প্রতিদিন কথা বলি আম্মুর সাথে, সকালে বিকালে বা যখনই মনে পড়ে। তবু যেন মনটা ভরেনা। ছুটির দিনে সকাল থেকে শুরু হয় আম্মুর ফোন দেয়া, বারবার একই কথা, বাসায় আয় বাসায় আয়। সপ্তাহে একটি বা দুটি ছুটির দিন, দেখা যায় অনেক কাজ জমে থাকে সেই দিনের জন্য। তাই অনেক ইচ্ছে থাকা স্বত্তেও সম্ভব হয়না মায়ের অনুরোধ রাখা। উল্টো আম্মুকে অনুরোধ করি আমার বাসায় আসার জন্য। তার পক্ষেও সংসারের কাজ ফেলে আসা সম্ভব হয়ে উঠেনা। সে আবার উল্টো আমাকে অনুরোধ করতে থাকে যাওয়ার জন্য। এটা সেটা কাজের দোহাই দেই, পরে আম্মুও লক্ষী মেয়ের মতো মেনে নেয় আমার না যাওয়াটা আর আবার আমার পরবর্তী ছুটির দিনের অপেক্ষায় থাকে।
মাকে নিয়ে লেখা অনেক কষ্টের। হাজারো স্মৃতি মাকে নিয়ে। কোনটা ছেড়ে কোনটা লিখি। আবার যাই লিখিনা কেন, মনে হয় মন মতো মনের ভাব ফুটিয়ে তুলতে পারছিনা। পরম নির্ভরতার স্থান মায়ের কোল। সবচেয়ে বড় আশ্রয় মা। আমার মেয়েটা তার বাবার ভক্ত বেশী, তবুও রাতের বেলা একবার না একবার আমার বুকে আসবেই। মাকে অনেক অনেক বিশেষণে বিশেষিত করেও তার প্রকৃত মহিমা তুলে ধরা যায়না। বেশীরভাগ মানুষেরই সফল অবস্থানের পেছনে মায়ের অবদান থাকে সবচাইতে বেশী। তাই সবার কাছে অনুরোধ থাকবে আর যার সাথে যাই করেন না কেন মায়ের মনে কখনো কষ্ট দেবেন না দয়া করে। মাকে খুশী না রাখতে পারেন সমস্যা নেই কিন্তু তাকে দুঃখী যেন না করেন সেই দিকে খেয়াল রাখবেন। কারন মাকে কষ্ট দিয়ে জীবনে কেউ কখনো ভালো থাকতে পারেনা। সব মায়েরা তাদের সন্তানদের নিয়ে অনেক ভালো থাকুক এই দোয়া করি।
১৩ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৪
আমি ইহতিব বলেছেন: মা কে নিয়ে লেখার দূর্বল প্রচেষ্টা শেষ করার পর নিজেরি আক্ষেপ হচ্ছিলো এই ভেবে এমন লেখা কেন শেয়ার করলাম।
আপনার ভালো লেগেছে জেনে কিছুটা ভরসা ফিরে পাচ্ছি নিজের উপর।
ধন্যবাদ ভাইয়া।
২| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৯
মামুন রশিদ বলেছেন: মা কে নিয়ে কিছু লেখা সত্যিই কষ্টের । মায়ের ভালোবাসা লিখে প্রকাশ করা যায় না ।
মা'কে ভালোবাসি । সব মায়ের প্রতি শ্রদ্ধা ।
১৩ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৪
আমি ইহতিব বলেছেন: সব মায়ের প্রতি শ্রদ্ধা।
৩| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৯
মাহতাব সমুদ্র বলেছেন: মা...
৪| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৯
মাহতাব সমুদ্র বলেছেন: মা...
১৩ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৫
আমি ইহতিব বলেছেন: শুধুই মা......
৫| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৫
সুমন কর বলেছেন: খুব ভাল লাগল আপনার এবং মায়ের কথা। এইতো কিছুদিন হলো, আমি মা হারিয়েছি। মা এক অমূল্য সম্পদ। যার কোন শেষ নেই। পাশে থাকে সবসময়।
১৩ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৬
আমি ইহতিব বলেছেন: দুঃখিত ভাইয়া আপনার মা হারানোর খবর জেনে খারাপ লাগছে।
যেখানেই থাকুক তিনি দোয়া করি অনেক ভালো থাকুন।
৬| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫০
অনি অন্তিলা বলেছেন: 'তোমাতে আছে সকল শাস্রের জ্ঞান,
কেবলই করো মায়ের একটু ধ্যান।
দেখো ভেঙ্গে গেছে সব আমিত্বের তালা,
মুছে যাবে সব মায়ের জ্বালা।
লেলিন, মুজিব, কাস্ট, গান্ধীরা- সকল শাস্র পিঞ্জিরায় বান্ধিয়া
হাতে নিয়েছিল মায়ের মুক্তির বার্ন,
কেবলই বাচাবে মায়ের মান,
তাই তারাই আজ চির অম্লান।
মিথ্যা বলিনা ভাই,
তুমি হবে জগতের সাই,
যদি মাকে দাও একটু মল্লিকায় ঠায়।
১৩ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৮
আমি ইহতিব বলেছেন: অন্তিলা সুন্দর একটা কবিতা শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
৭| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৯
জয়নাল আবেদীন বলেছেন: অনেক ভাল লাগল লেখাটি পড়ে ....
১৩ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৪০
আমি ইহতিব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
৮| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৬
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: ভালো লাগলো আপু !
১৩ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৮
আমি ইহতিব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ অভি ভাই। আপনাদের শুভ প্রচেষ্টা সফল হোক।
৯| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:১১
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: আমাদের প্রথম সন্তান হবার পর আমার স্ত্রী’র কান্নারোগ হলো। আমি তো মহা বিব্রত, সাথে বিরক্তও। কত কান্নাকাটি সহ্য করা যায়! অস্বাভাবিকতা যখন চরম পর্যায়ে তখন আমি একদিন জিজ্ঞেস করলাম, কেন তুমি এতো কান্না করছো - অন্তত আমাকে তো বলো! এখানে বলে রাখি, আমার স্ত্রী’র পরিবার এত দূরে থাকেন যে দু’এক বছর গেলে একবার দেখা হয়। সেদিন আমার স্ত্রীর উত্তর শুনে আমি তো হতবাক। নিজের মায়ের প্রতিও শ্রদ্ধা বেড়ে গেলো সেদিন! সে জানালো, সন্তানের জন্মদান এবং নবজাতকের জ্বালাযন্ত্রণায় সে কেবলই তার মায়ের যন্ত্রণাকে দেখতে পাচ্ছে। আজও সে কাঁদে! সেই কারণগুলো আপনি আজ লিখে দিয়েছেন।
‘মাকে মনে পড়ে...’ গানটির কথা ও সুর এতোই মধুর যে, আমি যখনই শুনি আবেগাক্রান্ত হই। মা’কে দেখা হয় খুব কম।
আপনার লেখাটি অনেক টাচিং!
১৩ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:০৩
আমি ইহতিব বলেছেন: বোঝাই যাচ্ছে ভাইয়া আপনি ও ভাবী খুবই আবেগপ্রবণ। মেয়েরা মা হওয়ার পর আসলেই কিছুটা উপলব্ধি করতে পারে মায়ের কষ্ট, এই বিষয়টা সবাই বুঝতে পারেনা, এজন্যই অনেকেই সময়ে অসময়ে কারনে অকারণে মাকে কষ্ট দিয়ে থাকে। মা হারালে তখন বুঝে মা কি ছিলো।
ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
১০| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৪১
তাসনুভা সাখাওয়াত বীথি বলেছেন: মা নিয়ে লেখা হার্ট চাচিং পোস্ট
যখন রাত্রি নিঝুম নেই চোখে ঘুম,
একলা শূন্য ঘরে, তোমায় মনে পড়ে
মাগো তোমায় মনে পড়ে ............
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:০২
আমি ইহতিব বলেছেন: প্রথমেই ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি অনেকদিন পর রিপ্লাই দেওয়াতে। মাঝে কদিন ব্যস্ত ছিলাম বলে সামুতে খুব কম সময়ই থাকতে পেরেছি।
ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য। ভালো আছেন আশা করি।
১১| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:১৭
ভিয়েনাস বলেছেন: মা একটা বিশাল ভান্ডার। মাকে নিয়ে লেখা কোন দিন শেষ হবে না।
সকল মায়ের জন্য শুভকামনা
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:০৪
আমি ইহতিব বলেছেন: প্রথমেই ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি অনেকদিন পর রিপ্লাই দেওয়াতে। মাঝে কদিন ব্যস্ত ছিলাম বলে সামুতে খুব কম সময়ই থাকতে পেরেছি।
মা একটা বিশাল ভান্ডার - ভালো বলেছেন ।
আমার মা বর্তমানে একটু অসুস্থ, দোয়া করবেন আমার মায়ের জন্য।
১২| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:০২
অদৃশ্য বলেছেন:
আপনি মা'কে নিয়ে অনেক অনেক লিখতে পারলেন না হয়তো... অনুভূতির প্রকৃত প্রকাশও করতে পারলেননা হয়তো... তবুও আমার বুঝতে বা অনুভব করতে কোন সমস্যা হলোনা...
লিখাটি খুবই ভালোলেগেছে...
আপুর জন্য
শুভকামনা...
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:০৭
আমি ইহতিব বলেছেন: প্রথমেই ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি অনেকদিন পর রিপ্লাই দেওয়াতে। মাঝে কদিন ব্যস্ত ছিলাম বলে সামুতে খুব কম সময়ই থাকতে পেরেছি।
অনেকের পোস্টেই আপনার মন্তব্যগুলো পড়ার চেষ্টা করি। এতো সুন্দর করে ব্যতিক্রমী মন্তব্য কিভাবে দেন অবাক হয়ে তাই শুধু ভাবি।
আম্মু বর্তমানে একটু অসুস্থ, দোয়া করবেন আম্মুর জন্য।
১৩| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:২৪
শেরজা তপন বলেছেন: লেখাটা লিখার সময় নিশ্চয়ই আপনার চোখের কোল ভিজে উঠেছে-পড়তে গিয়ে আমারতো তেমনটা-ই হল।
অনেক ভাল লাগল। ভাল থাকুন। বেঁচে থাকুন আপনার মা শতবর্ষ!
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:১৩
আমি ইহতিব বলেছেন: প্রথমেই ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি অনেকদিন পর রিপ্লাই দেওয়াতে। মাঝে কদিন ব্যস্ত ছিলাম বলে সামুতে খুব কম সময়ই থাকতে পেরেছি।
অনেক ধন্যবাদ তপন ভাই।
আমার আম্মু বর্তমানে একটু অসুস্থ। দোয়া করবেন তার জন্য।
১৪| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩২
আহমেদ জী এস বলেছেন: আমি ইহতিব,
ঘন আবেগময় একটি গান দিয়ে শুরু করে নিজের আদ্র হৃদয়ের কথা বলে গেছেন বেশ সাবলীল ভাবে, গানটির মতো করেই ।
মানুষ হলে পরে, প্রতিটি সন্তানেরই অনুভব আপনার মতোনই হ্ওয়ার কথা ।
আপনার লেখা ....তাই সবার কাছে অনুরোধ থাকবে আর যার সাথে যাই করেন না কেন মায়ের মনে কখনো কষ্ট দেবেন না দয়া করে। মাকে খুশী না রাখতে পারেন সমস্যা নেই কিন্তু তাকে দুঃখী যেন না করেন সেই দিকে খেয়াল রাখবেন। এর সাথে আর একটি অনুভবের কথা যোগ করছি এই লিংকে -
Click This Link
শুভেচ্ছান্তে ।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:১৫
আমি ইহতিব বলেছেন: প্রথমেই ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি অনেকদিন পর রিপ্লাই দেওয়াতে। মাঝে কদিন ব্যস্ত ছিলাম বলে সামুতে খুব কম সময়ই থাকতে পেরেছি।
আপনার পোস্ট দেখেছি অনেক আগেই। নিজের পোস্টে মন্তব্যের জবাব দিতে দেরী হয়ে গেল। দুঃখিত।
আমার আম্মু বর্তমানে একটু অসুস্থ। দোয়া করবেন তার জন্য।
১৫| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:১৬
স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:
মা!!! মানেই ভাললাগা।
+++
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:১৬
আমি ইহতিব বলেছেন: প্রথমেই ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি অনেকদিন পর রিপ্লাই দেওয়াতে। মাঝে কদিন ব্যস্ত ছিলাম বলে সামুতে খুব কম সময়ই থাকতে পেরেছি।
একমত , মা মানেই ভালোলাগা।
আমার আম্মু বর্তমানে একটু অসুস্থ। দোয়া করবেন তার জন্য।
১৬| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৩৬
এরিস বলেছেন: এতো ছোট্ট জায়গায় মা'কে নিয়ে লিখে শেষ করা কখনো সম্ভব না। মা এমন একজন, যার কোন নির্দিষ্ট গণ্ডী নেই। মা, মা-ই।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:১৮
আমি ইহতিব বলেছেন: প্রথমেই ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি অনেকদিন পর রিপ্লাই দেওয়াতে। মাঝে কদিন ব্যস্ত ছিলাম বলে সামুতে খুব কম সময়ই থাকতে পেরেছি। আমার আম্মু বর্তমানে একটু অসুস্থ। দোয়া করবেন তার জন্য।
ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।
১৭| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৫৯
রাইসুল সাগর বলেছেন: আপু আশা করি ভালো আছো। লিখাটায় +
আর মা এই শব্দটা শুনলেই আমি পৃথীবির সব কিছু ভুলে যাই।
ভালো থেকো আপু।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:১৯
আমি ইহতিব বলেছেন: ভালো নেই ভাইয়া। একটু ঝামেলায় আছি। আমার আম্মু বর্তমানে একটু অসুস্থ। দোয়া করবেন তার জন্য।
১৮| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৩২
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: মাকে নিয়ে ভালো লাগার মতো একটি লিখা, মায়েরা কত কষ্ট করে আমরা আসলে বুঝতেই পারি না। শেষ কথা হলো মা, মা-ই।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:২০
আমি ইহতিব বলেছেন: দেরীতে রিপ্লাই দেওয়ার জন্য দুঃখিত।
মা , মা - ই।
ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।
আম্মু বর্তমানে একটু অসুস্থ। দোয়া করবেন তার জন্য।
১৯| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫৭
মোঃ ইসহাক খান বলেছেন: মা নিয়ে লেখায় শুভেচ্ছা।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:২১
আমি ইহতিব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া। দেরীতে রিপ্লাই দেওয়ার জন্য দুঃখিত।
২০| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:২২
নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন:
সুন্দর লিখেছেন আপু। মা কে নিয়ে অনলাইনে সমৃদ্ধ লেখার সংখ্যা কম। আশা করি আপনার এই লেখাটা কিছুটা লাঘব করতে পারবে সেই সমস্যা
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:২৬
আমি ইহতিব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ নাজিম ভাই। জানিনা কতটুকু উপকার হয়েছে। দেরীতে রিপ্লাই দেওয়ার জন্য দুঃখিত।
আম্মু বর্তমানে একটু অসুস্থ। দোয়া করবেন তার জন্য।
২১| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:২৫
খেয়া ঘাট বলেছেন: আপনার লেখাটি অনেক টাচিং!
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৩০
আমি ইহতিব বলেছেন: আমার কিন্তু মনে হচ্ছিল খুব আনাড়ি টাইপ লেখা হয়েছে। আপনার মন্তব্য পেয়ে অনুপ্রাণিত বোধ করছি। ধন্যবাদ আপনাকে।
আম্মু বর্তমানে একটু অসুস্থ। দোয়া করবেন তার জন্য।
দেরীতে রিপ্লাই দেওয়ার জন্য দুঃখিত।
২২| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৩৫
অস্পিসাস প্রেইস বলেছেন:
ভালো লাগলো আপু। শেষ লাইনটার জন্য আমারও প্রার্থনা রইলঃ
"সব মায়েরা তাদের সন্তানদের নিয়ে অনেক ভালো থাকুক এই দোয়া করি।"
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৪
আমি ইহতিব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
দেরীতে রিপ্লাই দেওয়ার জন্য দুঃখিত।
আম্মু বর্তমানে একটু অসুস্থ। দোয়া করবেন তার জন্য।
২৩| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:২৬
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: "সব মায়েরা তাদের সন্তানদের নিয়ে অনেক ভালো থাকুক এই দোয়া করি।"
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৫১
আমি ইহতিব বলেছেন: এই পোস্টটি লিখেছিলাম এক মাস আগে। মাঝে কিছুদিন নানা ঝামেলায় ব্যস্ত থাকায় আর এই পোস্টের মন্তব্যের জবাব দেয়া হয়নি। আপনার মন্তব্য দেখে ফিরলাম এখানে। এজন্য অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
আমার আম্মু বর্তমানে একটু অসুস্থ। দোয়া করবেন তার জন্য।
২৪| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৬
বেঈমান আমি. বলেছেন: মা ছাড়া আপন কেউ নাই।
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫৪
আমি ইহতিব বলেছেন: মা ছাড়া এমন নিঃস্বার্থ ভালোবাসা আর কেউ দিতে পারেনা।
২৫| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৪
রবিউল করিম বাবু বলেছেন: বাহ! সুন্দর লেখাতো ! অনেক ভালো লাগলো লেখাটা পড়ে..
২৬| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩৭
তাসজিদ বলেছেন: মা কে কতদিন দেখি না। কতদিন মায়ের হাতের পিঠা খায় না।
২৭| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:০০
না পারভীন বলেছেন: মন খারাপ হয়ে গেলো মায়ের উপর লেখা পড়ে ।
২৮| ০৫ ই মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৮
বৃষ্টিধারা বলেছেন: আমার মেয়ে আমাকে জ্বালায় না খুব ১টা,তাই আমার মনে হয় আমি ও জ্বালাই নি আম্মু কে ।
আম্মু কে বল্লে আম্মু বলে পৃথিবী তে কোন মেয়ে মাকে এত জ্বালায় নাই,যত টা তুই জ্বালাইছিস
২৯| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৫০
কওছার বলেছেন: ভালোই লিখছেন আপু
৩০| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৩৩
হাসান মাহমুদ ১২৩৪ বলেছেন: মা কে নিয়ে লিখা পড়ে নস্টালজিক হয়ে গেলাম। সুন্দর লিখেছেন
©somewhere in net ltd.
১|
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:০৭
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
মা নিয়ে লেখা ভাল লাগল।