নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

তোমায় ভালোবেসে সারা জীবন কাটিয়ে দিতে চাই, তোমার আগে পরপারে আমি যেতে চাই

আমি ইহতিব

তোমায় ভালেবেসে সারাটি জীবন কাটিয়ে দিতে চাই, তোমার আগে পরপারে আমি যেতে চাই

আমি ইহতিব › বিস্তারিত পোস্টঃ

শৈশবের ঈদ।

২৫ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ১১:৩৮

শৈশবকে আমার কাছে এখন জীবনের স্বর্ণসময় মনে হয়। বিশেষ করে আমার মেয়েটাকে যখন দেখি ও ওর ইচ্ছামত সব করছে, কোন চিন্তা নেই টেনশন নেই। মনের আনন্দে সারাদিন খেলছে ঘুরে বেড়াচ্ছে। কি মজার জীবন! মনে হয় আবার যদি ঐ বয়সে ফিরে যাওয়া যেত।



ব্লগার সুফিয়া আপুর পোস্ট দেখেছিলাম শৈশবের ঈদ নিয়ে লেখার আহ্বান জানিয়েছিলেন তিনি। সময় স্বল্পতায় লেখা হয়ে উঠেনি। আজ যতটুকু মনে পড়ছে তাই শেয়ার করছি সবার সাথে।



রোজার ঈদ সাধারণত আমরা ঢাকায় করতাম। ঢাকায় আমাদের আত্মীয় স্বজন বলতে কেউই ছিলনা, সবাই দেশের বাড়ীতে থাকে। ছোটবেলায় একটা আফসোস খুব কাজ করত মনে। আমার সমবয়সী অনেককে দেখতাম কেউ তার মামা বা খালা বা চাচা ফুফুদের কাছ থেকে গিফট পাচ্ছে। আমার আম্মু আব্বু দুজনই ভাই বোনদের মধ্যে বড় ছিল বলে আম্মু আব্বুকে দেখতাম সবার জন্য কিছু না কিছু কিনছে। আমাদের কেউ কিছু গিফট করতনা :( । এজন্য মন খারাপ হত বলে আম্মু চেষ্টা করতো অল্প টাকায় হলেও দুটো বা তিনটা জামা কিনে দিতে। তাতেই আফসোস দূর হত অনেক।



ঈদের দিন পর্যন্ত জামা কাপড় জুতা লুকিয়ে রাখার আপ্রাণ চেষ্টা তো মনে হয় অনেকেরই ছিল। কেউ যেন সাধের ঈদের জামা জুতো দেখতে না পারে তার জন্য কোথায় কোথায় না লুকোতাম জামা কাপড়।



চাঁদ রাতে আমার জন্য খুব মজার একটা ব্যাপার ছিল মার্কেটে যাওয়া। টিভিতে মাগরিবের নামাজের পর যখন ঘোষণা দিতো যে আগামীকাল ঈদ তখন আমাদের দুই ভাই বোনের লাফালাফি শুরু হয়ে যেতো। আর এরপরেই যখন “ওমন রমজানের ঐ রোজার শেষে এলো খুশীর ঈদ” এই গান শুরু হত তখনতো মনে হত আমাদের হৃদয়ের সাথে সাথে আমাদের রক্তকণিকাগুলোও যেন সব লম্ফঝম্ফ দেয়া শুরু করতো। গান শেষ হলেই মার্কেটে যাওয়ার জন্য তোড়জোড় শুরু হয়ে যেতো। বাসার কাছেই তালতলা মার্কেট ছিল বলেই খুব সহজেই যখন খুশী তখন যেতে পারতাম। মার্কেটে হয়ত কেনার কিছুই বাকী থাকতোনা তবুও যেতে এতো ভালো লাগতো! আর ভালো লাগতো মানুষের চোখে মুখে আনন্দ দেখতে। অযথাই ঘণ্টাখানেক ঘুরাঘুরি করে হয়তো কিছু কাচা ফুল বা ঘর সাজানোর জন্য কিছু কিনে বাসায় চলে আসতাম। বাসায় এসে যতটুকু পারতাম আম্মুকে সাহায্য করতে চেষ্টা করতাম। বেশী কিছু না পারলে সোফার কাভার চেঞ্জ করতাম আর বসার ঘরটাকে কিভাবে সাজালে একটু দেখতে বেশী ভালো লাগবে সে চেষ্টা করতাম। তারপর মনের আনন্দে ঘুম।



ঈদের সকালে ভাইয়া আব্বু নামাজে চলে গেলে সব বিছানার চাদর পাল্টে দিতাম। তারপর বসার ঘর সুন্দর করতে ফিনিশিং টাচ দিতাম। যতক্ষণ নিজে সাজুগুজু করে বের না হতাম বাসা থেকে ততক্ষণ চলতো কাজের ফাঁকে ফাঁকে বারান্দায় এসে মাঝে মাঝে দেখা যে কে কে বের হচ্ছে বাইরে কে কিভাবে সাজল কেমন জামা পরলো। কি ছিল সেইসব দিন! অন্যের সাজুগুজু দেখার মধ্যেও কি অনাবিল আনন্দ কাজ করত মনে।



ছোট থাকতে আমার একটা অভ্যাস ছিল প্রতি ঈদে জামার সাথে একটা ছোট ব্যাগ কিনতাম, উদ্দেশ্য ছিল সেই ব্যাগে সালামি জমানো। এসব এখন মনে পড়লে লজ্জা পায়। যাদের বাসায়ই যেতাম আন্টি বা আংকেল স্থানীয়দের সালাম দিতাম দলবল সহ। আর সালাম করে অপেক্ষা করতাম কখন সালামী দিবে :) ঘুরাঘুরি শেষে হিসাব চলতো কার কত সালামী জমা হয়েছে। ছোটবেলায় খুব বোকা ছিলাম আমি। ভাইয়া প্রায়ই ভুলিয়ে ভালিয়ে আমার জমানো টাকা সব নিয়ে যেতো আর আমি আমার টাকা দিয়ে কিছুই করতে পারতাম্না। এভাবে ঘুরাঘুরি করে এলাকার মধ্যেই সমবয়সী যারা ছিল তাদের বাসায় বাসায় গিয়ে আড্ডা মারা সেমাই বা অন্য খাবার খাওয়া এভাবেই কেটে যেতো ঈদের দিন। আর সন্ধ্যায় হয়তো আম্মুর সাথে বের হয়ে আবার চলতো আরেক প্রস্থ ঘুরাঘুরি।



কোরবানীর ঈদে গ্রামের বাড়ী যেতাম। তাই কোরবানির ঈদে মজা হত বেশী। সেই স্মৃতিই বেশী মনে পড়ে। তখন গ্রামে যাওয়াটা এতো ঝামেলা মনে হতনা কেন যেন, মনে হয় অনেক আনন্দে থাকতাম আর তখন তো নিশ্চিন্ত জীবন আমাদের। ট্রেনে যেতাম সব সময়। সকালে ট্রেনে উঠতাম ৭ টায় আর নোয়াখালী পৌঁছে যেতাম ১টা ৩০ এর মধ্যেই। পুরো যাত্রা পথে কোন ক্লান্তি কাজ করতনা। মজা করে দুই ভাই বোন ট্রেনে ঘুরে বেড়াতাম কিছু সময় আবার কিছু সময় জানালার পাশে বসে আশেপাশের সব দৃশ্যের পেছন দিকে ছুটে চলা দেখতাম। আর ষ্টেশনে ষ্টেশনে ট্রেন থামলে এটা সেটা খাওয়া দাওয়াতো চলতই। এভাবেই সময়টা ফুরিয়ে যেতো। আর গ্রামে গিয়ে আরও মজা হত। নানা নানী দাদা দাদী সবার আদর আমরা পেয়েছি অনেক দিন বড় ছেলেমেয়েদের সন্তান ছিলাম বলে। যে বাড়িতেই যেতাম সেখানেই একটা উৎসব উৎসব আমেজ থাকতো সব সময়। আমাদের বাড়ী যাওয়ার খবর পেয়ে খালারা ফুফুরা চলে আসতো বাড়ীতে। বাড়ী ভর্তি মানুষজনে সারা দিন চলত আড্ডা দেয়া আর মজা করা।



সেসব ঈদ অনেক মিস করি এখন। আমার সন্তানকে তেমন ঈদ দেখাতে পারিনা বলেও আফসোস হয়। এতো সহজ সরল ভাবেও যে জীবনকে অনেক আনন্দপূর্ণ করা যায় এমন বাস্তবিক শিক্ষা এই প্রজন্ম কখনোই পাবেনা মনে হয়।



সবার ঈদ আনন্দে কাটুক এই দোয়া করি। ঈদের আগাম শুভেচ্ছা রইলো।



মন্তব্য ৩৬ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৩৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ১১:৫৭

লেখোয়াড় বলেছেন:
ঈদ মোবারক।

০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:১৭

আমি ইহতিব বলেছেন: দেরী হয়ে গেলো বলে দুঃখিত।

ঈদের ও বন্ধুত্ব দিবসের শুভেচ্ছা।

২| ২৫ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১২:১৮

সুমন কর বলেছেন: আপনি লিখেছেন, খুশি হলাম। ঈদ স্মৃতিচারণ ভাল লাগল। আসলেই ছোটবেলার ঈদ স্মৃতিগুলোই ছিল মধুর।

আগাম ঈদ মোবারক। !:#P

০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:২১

আমি ইহতিব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া। অনুপ্রেরণা আমার মত ফাঁকিবাজ ব্লগারদের জন্য বিরাট উপকারী। আপনার ও আরো অনেকের লেখা পড়েই এই পোস্ট লেখার তাগিদ অনুভব করি। এজন্য আবার ধন্যবাদ জানাচ্ছি।

ঈদের ও বন্ধুত্ব দিবসের শুভেচ্ছা। দেরী হয়ে গেলো বলে দুঃখিত।

৩| ২৬ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১:৪৪

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ঈদের শুভেচ্ছা রইল বিথী আপা!!

০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:২২

আমি ইহতিব বলেছেন:
ঈদের ও বন্ধুত্ব দিবসের শুভেচ্ছা কাভা ভাইয়া।

৪| ২৬ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ২:৪৬

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: ঈদের দিন পর্যন্ত জামা কাপড় জুতা লুকিয়ে রাখার আপ্রাণ চেষ্টা তো মনে হয় অনেকেরই ছিল। কেউ যেন সাধের ঈদের জামা জুতো দেখতে না পারে তার জন্য কোথায় কোথায় না লুকোতাম জামা কাপড়। আর এখন লুকোয় আমার বুড়ি-ধারী মেয়েটা। সালামীর টাকার ব্যাপারটাও প্রায় সবার বেলায়ই প্রায় একই রকম।
ছোট বয়সের লেখাতে বুড়ো বয়সের ঈদ-শুভেচ্ছা রইলো।।

০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:২৭

আমি ইহতিব বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।

আপনার ঈদ কেমন কাটলো এটা জানতে ইচ্ছে করছে খুব। তাই এই রিপ্লাই লিখতে লিখতেই আপনার শেষ পোস্টে চোখ বুলিয়ে আসলাম। পরিবার ছাড়া একা ঈদ করা কতটা কষ্টের তা কিছুটা হলেও বুঝি যখন আমার মামা ঈদের দিন সৌদি থেকে ফোন করে মলিন কন্ঠে জানায় যে সে একা একা বসে ঈদের সেমাই খাচ্ছে।

ঈদের ও বন্ধুত্ব দিবসের শুভেচ্ছা ভাইয়া।

৫| ২৬ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ৯:৩৩

না পারভীন বলেছেন: দেশি, ভাইয়া সব টাকা নিয়ে যেতো? আহারে ;) পড়ে মজা পেলাম

ঈদ মোবারক :)

০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:৩০

আমি ইহতিব বলেছেন: হুম আপু :(

ঈদের ও বন্ধুত্ব দিবসের শুভেচ্ছা।

আপনার সাহসী পোস্টের জন্য অনেকগুলো +++++++++++++++++++

৬| ২৬ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:০৪

মামুন রশিদ বলেছেন: ভালো লাগলো আপু । ঈদ শুভেচ্ছা ।

০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:৩১

আমি ইহতিব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মামুন ভাই। ঈদের ও বন্ধুত্ব দিবসের শুভেচ্ছা।

৭| ২৮ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:২৫

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


ঈদের শুভেচ্ছা রইল আপু।

০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:৩২

আমি ইহতিব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া। ঈদের ও বন্ধুত্ব দিবসের শুভেচ্ছা।

৮| ২৮ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১:২৯

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: আহা সেই দিন গুলো! ঈদের শুভেচ্ছা আপু

০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৩

আমি ইহতিব বলেছেন: সেই যে আমার নানা রংয়ের দিনগুলো!

অনেক ধন্যবাদ অভি। ঈদের ও বন্ধুত্ব দিবসের শুভেচ্ছা।

৯| ৩০ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:৫৮

হাসান মাহবুব বলেছেন: শুভেচ্ছা।

০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৫

আমি ইহতিব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া। ঈদের ও বন্ধুত্ব দিবসের শুভেচ্ছা।

১০| ৩১ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:৫৪

এহসান সাবির বলেছেন: ঈদের শুভেচ্ছা রইল।

০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৬

আমি ইহতিব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সাবির। ঈদের ও বন্ধুত্ব দিবসের শুভেচ্ছা।

১১| ০১ লা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:৪৪

শান্তির দেবদূত বলেছেন: আসলেই, ছোট বেলার ঈদই বেশি আনন্দের ছিল! ভালো লাগল আপনার শৈশবের ঈদের বর্ণনা পড়ে। ঈদের শুভেচ্ছা।

০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৬

আমি ইহতিব বলেছেন: বড় বেলার ঈদ শুধু কাজ করতে করতেই কেটে যায় ভাইয়া :(

অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া। ঈদের ও বন্ধুত্ব দিবসের শুভেচ্ছা।

১২| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৪

অপ্‌সরা বলেছেন: তোমার ঈদও অনেক অনেক মজার ছিলো আমার মতই!!!


আমিও শৈশবের ঈদ মনে করে করে লিখেছি আপুনি!!!:):)

০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৯

আমি ইহতিব বলেছেন: এখনই যাচ্ছি আপু আপনার ঈদের অভিজ্ঞতা পড়তে।

ঈদের ও বন্ধুত্ব দিবসের শুভেচ্ছা।

১৩| ১২ ই আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:২০

রঙ তুলি ক্যানভাস বলেছেন: কিছু কিছু মিল পেলাম আপু, :) আমরাও নতুন ড্রেস,জুতা অন্যদের দেখাতাম না পুরান হয়ে যাবে তাই, আর নতু্ন জুতা কেনার পর খাটের উপর পড়ে হাটতাম,নাহলে ঈদের আগেই ময়লা হয়ে যাবে তাই =p~

১২ ই আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৫

আমি ইহতিব বলেছেন: কত্ত মজার ছিলো সেইসব দিনগুলো তাইনা?

মন্তব্য করার জন্য অনেক ধন্যবাদ রঙ তুলি ক্যানভাস।

১৪| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৯

উদদিন বলেছেন:

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৩:২২

আমি ইহতিব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। দেরীতে রিপ্লাইয়ের জন্য দুঃখিত।

১৫| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:০৪

নুরএমডিচৌধূরী বলেছেন: দা------------- X(----------রু----------------- X(--------------ন ---------- X(

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:৩৭

আমি ইহতিব বলেছেন: মন্তব্য আর ইমো মেলাতে পারছিনা, তবুও ধন্যবাদ।

১৬| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১১:২১

মহান অতন্দ্র বলেছেন: ভাল লেগেছে আপু । এর আগে তোমার লেখা পড়িনি । ব্লগে নতুন তাই ।তুমি আর তোমার মেয়ে দুজনকেই শুভ কামনা ।

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৩:২৩

আমি ইহতিব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপু।

১৭| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:৪২

লিরিকস বলেছেন: নতুন পোস্ট নাই কেন আপু?

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৩:২৪

আমি ইহতিব বলেছেন: তিনটা লেখা অর্ধেক লিখে রেখে দিয়েছি। শেষ করা হচ্ছেনা তাই পোস্ট ও করা হচ্ছেনা :(

১৮| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৩০

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো আপু। ব্লগে আপনার শেষ লেখা দেখলাম বেশ আগের । আরো লিখুন। আপনি তো বেশ ভালো লেখেন। অনেক শুভকামনা আপনার ও আপনার পরিবারের জন্য।

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৪০

আমি ইহতিব বলেছেন: আপু আপনার এত সুন্দর মন্তব্য দেখে লজ্জা পেলাম। আমি আসলে মনে যা আসে তাই লিখি। লেখার পরে মনে হয় কিচ্ছু হয়নি :P
সময় পাচ্ছিনা আপু কোন কিছু নিয়ে ভাববার বা লেখার। তবে ইচ্ছা আছে খুব শীঘ্রই পোস্ট দেয়ার। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.