|
|
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি ইহতিব
তোমায় ভালেবেসে সারাটি জীবন কাটিয়ে দিতে চাই, তোমার আগে পরপারে আমি যেতে চাই
তিনটা লেখা অর্ধেক লিখে এক যায়গায় এসে আটকে আছি। শেষটা কিভাবে করবো বুঝতে পারিনা তাই আর শেষ করা হয়ে উঠে না। নিজের ভেতরেও তাড়না বোধ করি কিছু লেখার। ব্লগে লেখক হয়ে কিছুটা একটিভ হওয়ার। সময় স্বল্পতায় তাও হয়ে উঠেনা। খারাপ লাগে নিজেরই। নিজেকে ব্লগার বলে দাবী করিনা কখনোই। লিখতে ভালবাসি বলে মাঝে মাঝে কিছু অর্থহীন কথা নিয়ে হাজির হই ব্লগে।
তবে আমার আজকের লেখা কিন্তু মোটেও অর্থহীন নয়। একটা কষ্ট একটা লজ্জা শেয়ার করতে এলাম আজ। প্রথম লজ্জা হল আমি এতো দেরী করে কেন বইটা পড়লাম আর পরের লজ্জাগুলো শেয়ার করছি পরবর্তীতে। বলছিলাম একটি বইয়ের কথা – নীলিমা ইব্রাহিমের লেখা “আমি বীরাঙ্গনা বলছি”। সাতজন বীরাঙ্গনার ভাষ্য তাদের জীবনে ঘটে যাওয়া মর্মান্তিক কিছু ঘটনার বর্ণনা পড়তে পড়তে মাঝেই মাঝেই চোখ ভারি হয়ে উঠেছে, গলার কাছে দমবন্ধ অবস্থার অনুভূতি হয়েছে কয়েকবার। লেখক নিজেই লিখেছেন ভূমিকাতে। উনি লিখতে গিয়ে যেমন প্রচুর শারীরিক ও মানসিক চাপে পর্যুদস্ত হয়েছিলেন তেমন মানসিক চাপে পড়তে হয় পাঠককেও। একসাথে এতো মানসিক চাপ নিতে পারছিনা আমি তাই অনেক সময় নিয়ে ধীরে ধীরে বইটি পড়ছি। এখনো একজন বীরাঙ্গনার কাহিনী পড়া বাকী আছে।
গতকাল পড়ছিলাম ফাতেমা নামের বীরাঙ্গনার কাহিনী। একটু ভাবুনতো আপনি প্রাণভয়ে পালাচ্ছেন শত্রুর ভয়ে, কোলে আপনার ছোট ভাই বা বোন। এক পর্যায়ে শত্রু আপনাকে ধরে ফেলে আপনার কোলে থাকা ছোট ভাইটিকে সজোরে ছুঁড়ে ফেলে মাটিতে আর আপনাকে ধরে নিয়ে যায় আরও অতি মাত্রার নির্যাতনের জন্য। শিউরে উঠি আমি ফাতেমা নামক বীরাঙ্গনার জীবনের এই করুন অংশটুকু পড়ে –
“মিলিটারি আসছে। বিহারীরা শ্লোগান দিচ্ছে – নারায়ে তাকবীর আল্লাহু আকবর। সামনে যা পেলাম নিয়ে সবাই গ্রামমুখী হলাম। কিন্তু নাসির আলীর হাত থেকে মুক্তি পেলামনা আমি আর পোনা। পোনাকে নিয়ে আমি দৌড়চ্ছিলাম, তাই সবার পেছনে পড়েছিলাম। ধরে ফেললো আমাকে, আমার গায়ের জোরও কম না। ওর সঙ্গে ধস্তাধস্তি করছি দেখে হঠাৎ পোনাকে তুলে একটা আছাড় দিলো। ওর মাথা ফেটে মগজ বেরিয়ে গেলো। আমি চিৎকার করে কেঁদে উঠলাম।"
এই অংশটা পড়ে ভাবছিলাম এটা কোন মানুষের কাজ হতে পারে? ফাতেমা নামের এই বীরাঙ্গনার জীবনের পরের কাহিনী গুলো আরও কষ্ট দায়ক। তবে ওনার জীবনের একটা পর্যায়ে এসে উনি স্বামী সন্তান নিয়ে সুন্দর একটা সংসার পেয়েছেন। কিন্তু সব বীরাঙ্গনার জীবনের শেষটা কিন্তু এমন হয়নি। অনেকে স্বামী সংসার পেলেও দেশ ছেড়ে চলে যেতে পর্যন্ত বাধ্য হয়েছেন আমাদের তথাকথিত সমাজের রক্ষণশীল মনোভাবের জন্য।
যেমন দুর্ভাগ্যের স্বীকার হয়েছিলেন তারা ব্যানারজি যাকে নিজের নাম পরিচয় বিসর্জন দিয়ে শেষ পর্যন্ত মিসেস টি. নিয়েলসেন হয়ে বাঁচতে হয়। তারাকে ধরে নিয়ে যাওয়ার পরের ঘটনা এরকম –
“প্রথম আমার উপর পাশবিক নির্যাতন করে একজন বাঙালি। আমি বিস্ময়ে বোবা হয়ে গিয়েছিলাম। অসুস্থ দেহ, দুর্বল যুদ্ধ করতে পারলাম না। লালাসিক্ত পশুর শিকার হলাম। ঐ রাতে কতজন আমার উপর অত্যাচার করেছিলো বলতে পারবোনা, তবে ছ’সাত জনের মত হবে। ”
স্তব্ধ হয়ে বসে থাকি এমন সব ঘটনা পড়ে। কোন কিছু চিন্তা করার বোধ শক্তি হারিয়ে ফেলি যেন কিছুক্ষণের জন্য। নিজের সর্বস্ব হারানো এই মানুষগুলো দেশের মাটিতে জায়গা পর্যন্ত পাননি কেউ কেউ। আমার শুধু পড়েই এই অবস্থা। যারা এসব ঘটনার স্বীকার তাদের অবস্থা আমরা হয়তো অনুমানও করতে পারবোনা। দেশ একসময় স্বাধীন হয়েছে ঠিকই এই বীরাঙ্গনারা তাদের প্রাপ্য সম্মান পায়নি বরঞ্চ সমাজ ও পরিবারের কাছে নিগৃহীত হয়েছে বারবার। যেমনভাবে তারা অপেক্ষায় ছিলেন তার বাবা এসে তাকে নিয়ে যাবেন কিন্তু তার বাবা তাকে ঘরে ফিরিয়ে নিতে অপারগতা প্রকাশ করেন এই অজুহাতে যে ওনার বড় মেয়ে জামাই নিয়ে বেড়াতে এসেছে। ওরা গেলে তারপর উনি তারাকে বাড়ীতে নিতে আসবেন। তারার ভাই একধাপ এগিয়ে তারাকে নিষেধ করে যান যেন সে হুট করে বাড়ীতে গিয়ে না উঠে। নিজের সম্ভ্রম হারানো এই মানুষগুলো যখন তাদের শেষ ভরসা পরিবারের আশ্রয় টুকুও হারায় তাদের জীবনে বেঁচে থাকার অনুপ্রেরণা কি থাকে আমার মাথায় আসেনা। আমার ধারণা ভুল প্রমাণিত করে এই অসিম সাহসী মহিলারা যার যার অবস্থানেই ঘুরে দাঁড়ায়। নতুন ভাবে বেঁচে থাকার যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে। তারা এই যুদ্ধে সফল হয়। তারার জীবনের সফলতার কাহিনী জানতে হলেও বইটি পড়ুন।
এভাবে একে একে বলা হয়েছে মেহেরজানের জীবনের দুর্ভাগ্যের কাহিনী, যিনি সমাজ ও পরিবারের অবহেলার কথা ভেবে অসম্মানের ভয়ে এক পাকিস্তানি পাঠানকে বিয়ে করতে বাধ্য হন এবং তার সাথে দেশ ছেড়ে চলে যান।
আরো আছে রীনার জীবনের গল্প, শেফা নামের উচ্ছল মেয়েটির গল্প, ময়না নামের অদম্য সাহসী নারীর গল্প। এক এক জন মহীয়সী নারীর গল্প পড়েছি আর আমার মনে হয়েছে (সবার প্রতি সম্মান রেখেই বলছি) আমরা কত ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র বিষয় নিয়ে মাঝে মাঝে অভিযোগ করি অনুযোগ করি। কত কিছু পেতে মন চায় আমাদের। সামান্য কিছু শাড়ি গয়না না পেলে আমাদের মন খারাপ হয় কষ্ট পাই। এই মহীয়সী নারীরা বছরের পর বছর কি অসাধারণ মনোবল নিয়ে বেঁচে ছিলেন। কারো কারো জীবনের এতটুকু আক্ষেপ ছিল যে তারা তাদের জীবনে নতুন প্রজন্ম বা কারো কাছ থেকে তাদের প্রাপ্য সম্মানটুকু পাননি। আমার এখন খুব ইচ্ছে হয় জীবনে কখনো কোনভাবে যদি এমন একজন বীরাঙ্গনার সাথে দেখা হয় আমার আমি তাকে তার পা ছুঁয়ে সালাম করে আসবো। জানিনা আমার সে সৌভাগ্য হবে কিনা।
শেষ কথা – প্রতিটি বাঙ্গালীর এই বইটি পড়া উচিৎ বলে আমার মনে হয়েছে। শ্রদ্ধা জানাই আমাদের সেই বীরাঙ্গনাদের প্রতি।
ডাউনলোড লিঙ্ক
এই বইটি নিয়ে লেখা আরেকজন ব্লগারের একটা পোস্ট খুঁজে পেলাম - Click This Link
সংযুক্তি - বীরাঙ্গনাদের নিয়ে ব্লগার প্রবাসী পাঠক ভাইয়ার পোস্ট - বীরাঙ্গনা - এক অবহেলিত - অনুচ্চারিত ইতিহাস।
ব্লগার রেজোয়ানা আপুর পোস্ট - "বীরাঙ্গনা ও যুদ্ধ শিশু" এবং এক অসহায় অনুচ্চারিত ইতিহাস....সময় হবে কি দেখার?
৮১ টি 
+৮/-০ ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:২৯
আমি ইহতিব বলেছেন: আমাদের সবারই বইটা পড়া উচিৎ বলে আমার মনে হয়েছে, সেজন্যই লিঙ্ক শেয়ার করেছি, সময় করে পড়বেন।
ধন্যবাদ, ভালো থাকবেন আপনিও, প্রবাসের পরের পর্ব লিখলে জানাবেন প্লীজ।
২| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:৪৮
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অনেক দিন পর এসে চমৎকার একটি পোস্ট দিলেন ।
অসাধারন এ বইটি আমি পড়েছি । পোস্টটি পড়ে আবারো পড়ার ইচ্ছে হচ্ছে ।
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:৩২
আমি ইহতিব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ লিটন ভাই। আমার অনেক হাবি জাবি পোস্টেও আপনার সুন্দর মন্তব্য অণুপ্রেরনা দায়ক ছিলো সব সময়।
ভালো থাকবেন ভাইয়া।
৩| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৯:০৮
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: চমৎকার পোস্ট ++++++++
পোস্ট দুইবার এসেছে । এটা রেখে অন্যটা মুছে দিয়েন ।
ভালো থাকবেন ।
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৫
আমি ইহতিব বলেছেন: কাল যখন লেখা শেষ হল পোস্ট দিতে পারবো কিনা তাই বুঝতেই পারছিলামনা। সেভ হচ্ছিলোনা, ড্রাফটে চলে যাচ্ছিলো। আর কাভা ভাইয়ের রিসেন্ট পোস্টে দেয়া সেই লাইন স্পেসিং সমস্যা তো ছিলোই। অনেক পরে দেখলাম পোস্ট দু'বার দেখাচ্ছে তখন মুছে দিয়েছি অন্যটা।
অনেক ধন্যবাদ।
৪| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:০৬
মামুন রশিদ বলেছেন: শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ আপু । শিগ্গির পড়বো ।
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৭
আমি ইহতিব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মামুন ভাই। মেয়েরা পড়ার উপযোগী বয়সে গেলে ওদেরও পড়তে বলবেন, কত কিছুর বিনিময়ে আমরা আজ স্বাধীন দেশের নাগরিক তা কিছুটা উপলব্ধি করতে পারবে।
৫| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:৪৮
সুমন কর বলেছেন: অাপু, অনেকদিন পর ব্লগে অাসলেন।
শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ। সময় করে পড়ে নেবো।
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৯
আমি ইহতিব বলেছেন: হুম অনেকদিন পরই, কারনটা শুরুতেই বলেছি তাই।
পরিচিতজনদেরও পড়তে বলবেন প্লীজ। আমাদের সবার পড়া উচিৎ বলে মনে হয়েছে আমার।
ধন্যবাদ আপনাকে।
৬| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৩:০৮
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: বিনম্র শ্রদ্ধা রইল বীরাঙ্গনাদের প্রতি। তাদের ক্ষতি পুষিয়ে দেয়ার মত সাধ্য আমাদের নেই। কিন্তু তাদের এই আত্ম ত্যাগের মূল্যায়ন এবং সম্মান যদি আমরা না করতে পারি তাহলে সারা জীবন নিজের কাছেই ছোট হয়ে থাকতে হবে। " আমি বীরাঙ্গনা বলছি" বইটি পড়েছি। এই নিয়ে ব্লগে আমার একটা পোস্ট আছে। ধন্যবাদ আপনাকে এই বিষয়টি নিয়ে চমৎকার একটি পোস্টের জন্য।
" আমি বীরাঙ্গনা বলছি" বইতে উল্লেখিত বীরাঙ্গনা রিনার কিছু লাইন উল্লেখ করছি। -
একটি মেয়ে তার জীবনের যা কামনা করে তার আমি সব পেয়েছি। তবুও মাঝে মাঝে বুকের ভেতরটা কেমন যেন হাহাকার করে উঠে, কিসের অভাব আমার, আমি কি চাই? হ্যাঁ একটা জিনিস, একটি মুহূর্তের আকাঙ্ক্ষা মৃত্যু মুহূর্ত পর্যন্ত রয়ে যাবে। এ প্রজন্মের একটি তরুন অথবা তরুণী এসে আমার সামনে দাঁড়িয়ে বলবে, বীরাঙ্গনা আমরা তোমাকে প্রণতি করি, হাজার সালাম তোমাকে। তুমি বীর মুক্তিযোদ্ধা, ঐ পতাকায় তোমার অংশ আছে। জাতীয় সংগীতে তোমার কণ্ঠ আছে। এদেশের মাটিতে তোমার অগ্রাধিকার। সেই শুভ মুহূর্তের আশায় বিবেকের জাগরন মুহূর্তে পথ চেয়ে আমি বেঁচে রইবো।
উনাদের প্রত্যাশাটা খুব বড় কিছু নয়। সামান্য একটু সম্মান এবং স্বীকৃতি। আমরা কি পারি না, তাদের এই সামান্য প্রত্যাশাটুকু পূরণ করতে।
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৫
আমি ইহতিব বলেছেন: ভাইয়া আপনার পোস্টে আরও অনেকের ভাষ্য ও বর্ণনা দেয়া আছে দেখলাম। সূত্রটা যদি বলতেন আরো ডিটেইলস পড়তে পারতাম তাহলে।
আমি জানিনা তারা কেউ বেঁচে আছেন কিনা বা কোথায় আছেন। যুদ্ধ পরবর্তী সময়ে যেমন নারী পুনর্বাসন কেন্দ্র এই মহিয়সী নারীদের অনেক সাহায্য সহযোগীতায় এগিয়ে এসেছিলো তেমনি এখন কোন সংস্থা ওনাদের বার্ধক্যে সাহায্যের জন্য কাজ করতে পারে। আমি জানিনা কেউ এ ব্যাপারে উদ্যোগী হয়ে কাজ করছেন কিনা। যদি করে থাকেন তবে তাতে জাতীর ঋণ কিছুটা হলেও শোধ হত।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
৭| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ২:২৪
ডি মুন বলেছেন: যারা এসব ঘটনার স্বীকার তাদের অবস্থা আমরা হয়তো অনুমানও করতে পারবোনা। দেশ একসময় স্বাধীন হয়েছে ঠিকই এই বীরাঙ্গনারা তাদের প্রাপ্য সম্মান পায়নি বরঞ্চ সমাজ ও পরিবারের কাছে নিগৃহীত হয়েছে বারবার।
এটাই শেষ কথা। আমরা সম্মানিতদের সম্মান করতে জানি না, তবে ক্ষমতাবানদের লেজুড়বৃত্তি করতে জানি।
বীরাঙ্গনাদের প্রতি শ্রদ্ধা
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৫:০০
আমি ইহতিব বলেছেন: ক্ষমতাবানদের লেজুড়বৃত্তি করা আমাদের আদিকালের স্বভাব মনে হয় মুন। আপনি বইটা পড়লেই দেখবেন যুদ্ধ পরবর্তী সময়েও রাজাকাররা ক্ষমতার দাপটে সব রকম শাস্তির বাইরে তো ছিলই তার উপর আরাম আয়েসে জীবন কাটিয়ে গেছে। লজ্জা হয় এসব জেনে।
ধন্যবাদ আপনাকে।
৮| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ২:২৬
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
কোন কোন সময় মনে হয় বীরাঙ্গনাদের ত্যাগ কিছু মুক্তিযোদ্ধার চেয়েও বেশি.... গভীরভাবেই বেশি!
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৫:০৫
আমি ইহতিব বলেছেন: বীরাঙ্গনাদের জন্য কষ্ট লাগে বেশী এই ভেবে যে মুক্তিযোদ্ধারা তো আর কিছু না হোক অন্তত নিজের পরিবারে বা সমাজে সম্মানের সাথে ফিরে আসতে পেরেছেন কিন্তু অনেক বীরাঙ্গনার সেই সৌভাগ্য হয়নি।
৯| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৩:১৭
জাফরুল মবীন বলেছেন: খুব ভাল লাগছে বোন ইহতিব অনেকদিন পর ব্লগ লিখল 
পোস্টের বিষয়বস্তু বরাবরের মতই টাচি এবং বিশেষ কারণে সেটা এখন বেশ আলোচিত হচ্ছে;কাজেই পোস্টটি বেশ সময়োপযোগী হয়েছে বলা যায়।
অনেক ধন্যবাদ বোন ইহতিবকে।
আশা করি আমরা নিয়মিত লেখা পাব আপনার কাছে থেকে।
অনেক অনেক শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৫:০৭
আমি ইহতিব বলেছেন: বীরাঙ্গনাদের নিয়ে আলোচনা হচ্ছে কিনা জানিনা ভাইয়া তবে আমার খুব খারাপ লেগেছে বইটা পড়ে আর নিজেকে এই অকৃতজ্ঞ জাতীর একজন ভাবতেও কষ্ট হচ্ছে।
অনেক ধন্যবাদ আপনার আন্তরিক মন্তব্যের জন্য।
১০| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫২
অশ্রুত প্রহর বলেছেন: বইটি পড়ার আগ্রহ বেড়ে গেল।
চমৎকার পোস্ট .,আপু।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:০৪
আমি ইহতিব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ অশ্রুত প্রহর। সময় করে বইটি অবশ্যই পড়বেন প্লীজ।
১১| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০২
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ আপু !
পড়তে হবে !
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:০৬
আমি ইহতিব বলেছেন: ধন্যবাদ অভি। পড়ে নিয়েন সময় করে। এই ইতিহাসগুলো আমাদের জানা থাকা দরকার।
১২| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:১০
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ দলিলপত্র - অষ্টম খণ্ড
এখানে স্বাধীনতা যুদ্ধ চলাকালীন সময়ে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী আর এদেশীয় দোসর রাজাকারদের দ্বারা ঘটিত বর্বর গনহত্যা, ধর্ষণ এবং নির্যাতনের বিশদ বিবরণ পাবেন। দেশের প্রতিটি অঞ্চলের প্রত্যক্ষদর্শীদের সাক্ষাতকার এই খণ্ডে আছে।
আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রাম, মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে জানতে হলে কয়েকটা বৈ অবশ্যই পড়ে দেখা উচিত আমাদের সবার।
বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ দলিলপত্র ১- ১৫ খণ্ড
আমি বিজয় দেখেছি - এম আর আকতার মুকুল
আমি বীরাঙ্গনা বলছি - নীলিমা ইব্রাহীম
একাত্তরের ডায়রি - সুফিয়া কামাল।
একাত্তরের দিনগুলি - জাহানারা ইমাম
অন্ধকারে নয় মাস - রেজাউর রহমান
একাত্তরের চিঠি
সোনাঝরা দিন - তাহমিনা আনাম
গেরিলা থেকে সম্মুখযুদ্ধে প্রথম ও দ্বিতীয় খণ্ড - মাহবুব আলম
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৮
আমি ইহতিব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া। আমি বিজয় দেখেছি, একাত্তরের দিনগুলি, একাত্তরের চিঠি (প্রথম আলো থেকে যেটা বের হয়েছিলো) এই বইগুলো আছে। বাকীগুলো আনতে হবে। আরেকটি বই যোগ করতে চাচ্ছি যদিও ওখানে যুদ্ধের সময়ের খুব সহনশীল বর্ণনা দেয়া - জোস্না ও জননীর গল্প - হুমায়ূন আহ্মেদ।
যদি অনুমতি দেন আপনার পোস্টের লিংক টি আমার পোস্টে এ্যাড করতে চাই।
১৩| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:৩৭
আবু শাকিল বলেছেন: সময় সুযোগ হলেই পড়তে হবে।
শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপু।
আপনার পোষ্টের মাধ্যমে বীরাজ্ঞনা মায়েদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে গেলাম।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৯
আমি ইহতিব বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া। পড়ে নিয়েন সময় করে।
১৪| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:৪৯
আফসানা যাহিন চৌধুরী বলেছেন: মানুষের পক্ষে যা কিছু হারানো সম্ভব, তার একেবারে শেষ দানটুকু নিংড়ে নিয়ে্ি স্বধীন হয়েছিল ভূ-খন্ড। এঁরাই আমাদের শক্তির উৎস হবার কথা আজকে। যতটা শ্রদ্ধা প্রদর্শন করা দরকার ছিল, তা তো হয়ই নি, হয়েছে তার উল্টোটা। ইতিহাস নিয়ে চলে সার্কাসবাজী- ১৪রকম টানা হেঁচড়া চারপাশে...! হায়েনাদের বিচার করা, তাদের মুলোৎপাটন করাও এখন অন্যরকম হিসেব-নিকেশের জালে বন্দী করে ফেলার কুচেষ্টা চলছে।
তাঁদের কথা নয়, তাঁদের বিতৃষ্ণাই আমাদের কখনো ক্ষমা করবেনা...!
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৬
আমি ইহতিব বলেছেন: তাঁদের কথা নয়, তাঁদের বিতৃষ্ণাই আমাদের কখনো ক্ষমা করবেনা...! - এমন উপলব্ধি যদি সবার থাকতো!!!
১৫| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:৪৯
আফসানা যাহিন চৌধুরী বলেছেন: পোস্টটা শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ভাই..
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৭
আমি ইহতিব বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
১৬| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:০৭
তুষার কাব্য বলেছেন: বিনম্র শ্রদ্ধা বীরাঙ্গনাদের প্রতি ..
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৮
আমি ইহতিব বলেছেন: বিনম্র শ্রদ্ধা বীরাঙ্গনাদের প্রতি । ধন্যবাদ।
১৭| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১:৩৬
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: স্যালুট টু অল অফ দউজ লেডীজ...
এন্ড অলসো স্যালুট টু ইউ ফর দিস পোস্ট।
সত্যি অতি নির্মম, অমানবিক সেই কালো অধ্যায়গুলো; যা আজীবন বাংলাদেশী হিসেবে আমাদের বয়ে বেড়াতে হবে। 
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:০৪
আমি ইহতিব বলেছেন: বইটি পড়ার পর থেকেই প্রচন্ড অস্থিরতা কাজ করছিলো আমার ভেতরে। আরো বেশী খারাপ লেগেছে এই ভেবে কেন এত দেরী হল আমার এই বইটি পড়তে। আমার মত অবস্থায় যেন কাউকে পড়তে না হয় তাই শেয়ার করলাম।
ধন্যবাদ আপনাকেও।
১৮| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৪
জুন বলেছেন: শ্রদ্ধা বীরাঙ্গনাদের প্রতি
আমি ইহতিব ওনেক দিন পর আপনার লেখা দেখে ওনেক ভালোলাগলো
+
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:০৬
আমি ইহতিব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ জুনাপু।
আমাকে তুমি করে বলবেন প্লীজ।
১৯| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:০৩
টুম্পা সাড়া বলেছেন: ধন্যবাদ আপু।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:১২
আমি ইহতিব বলেছেন: আমার ছোট বেলার এক বান্ধবীর নাম টুম্পা
ধন্যবাদ টুম্পা সাড়া।
২০| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ২:৪৯
স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:
স্তব্ধ হয়ে যায় সে মা বোনদের কথা পড়লে। বিনম্র শ্রদ্ধা তদেরকে।
আপু বইটি অবশ্যই পড়বো।
অনেক অনেক ধন্যবাদ সুন্দর একটি বই ও ত্যাগী মা বোনদের গল্প সামনে নিয়ে আসার জন্য।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:১৯
আমি ইহতিব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ শোভন ভাই। বইটি সবার পড়া দরকার বলে আমার মনে হয়েছে। পড়ে নেবেন সময় করে।
২১| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:৫০
আমিনুর রহমান বলেছেন:
শ্রদ্ধা বীরাঙ্গনাদের প্রতি।
বইটি আমি পড়েছিলাম তখন আমি কলেজে পড়ি। ভীষণ কষ্ট পেয়েছিলাম এই বইটা পড়ে।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:২৫
আমি ইহতিব বলেছেন: এক একজন বীরাঙ্গনার দূর্বিসহ জীবনের ঘটনা পড়তে পড়তে কতবার যে আমি থমকে গিয়েছি ভাইয়া। সামনে আগাতে পারিনি অনেকক্ষণ। ঐ মানুষগুলোর মানসিক অবস্থা তখন কেমন ছিলো তা অনুমাণ করেও হয়তো তাদের প্রকৃত অবস্থার ধারে কাছেও যাওয়া যাবেনা।
শ্রদ্ধা দুর্ভাগ্যের স্বীকার মানুষগুলোর প্রতি।
২২| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:৫৯
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: জ্যোৎস্না ও জননীর গল্প, মাতাল হাওয়া, দেয়াল - হুমায়ূন আহমেদ এর তিনটি উপন্যাস পড়েছি।
আপু আমার পোস্টের লিংক এড করে দিন, এর জন্য অনুমতির প্রয়োজন নেই। মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে লেখাগুলো যত মানুষের কাছে পৌঁছে দেয়া যায় তত আমাদের জন্য ভালো।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৪
আমি ইহতিব বলেছেন: মাতাল হাওয়া পড়া হয়নি মনে হয়। দেয়াল ও আছে।
অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
২৩| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ২:৩৫
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: বীরাঙ্গনা এবং যুদ্ধ শিশু নিয়ে রেজোওয়ানা আপার এই পোস্টের লিংক এড করে দিতে পারেন।
"বীরাঙ্গনা ও যুদ্ধ শিশু" এবং এক অসহায় অনুচ্চারিত ইতিহাস....সময় হবে কি দেখার?
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৫
আমি ইহতিব বলেছেন: রেজোয়ানা আপুর পোস্ট ও এদ করে নিচ্ছি ভাইয়া। ধন্যবাদ লিংকের জন্য।
২৪| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:০৫
এহসান সাবির বলেছেন: অনেক দিন পর লেখা পেয়ে ভালো লাগছে....
ডাউনলোড করব।
শুভ কামনা আপু সব সময়.....!
২৩ শে নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:১৮
আমি ইহতিব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ এহসান সাবির।
শুভ কামনা আপনার জন্য ও।
২৫| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১১:৪১
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আমরা কি সত্যি তাদের সে আত্মত্যাগের মর্যাদা রাখতে পেরেছি। যদি পারতাম তাহলে আজও কেন নির্মম ধর্ষণ চলে ?
২৩ শে নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:২৪
আমি ইহতিব বলেছেন: কিছু বলার মত খুঁজে পাচ্ছিনা ভাইয়া। আমার সবচেয়ে বেশী খারাপ লেগেছে এই ভেবে যে ঐ বীরাঙ্গনাদের কেউ কেউ পরিবার ও দেশ ছেড়ে চলে যেতে পর্যন্ত বাধ্য হয়েছেন তথাকথিত সমাজের চোখ রাঙ্গানীর ভয়ে।
২৬| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:৫১
আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: নীলিমা ইব্রাহীমের এই বইটি পড়লেই জানা যায় লাখো বীরংগনাদের অমানুষিক সেই অত্যাচারের কাহিনীগুলো।
২৩ শে নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:২৭
আমি ইহতিব বলেছেন: এই বইটি পড়ার পর সে সময়ের আরো ইতিহাস জানার আগ্রহ বেড়ে গিয়েছিলো। অনেক গুলো লেখা সংগ্রহ ও করেছি। কিন্তু সাহস করে পড়া শুরু করতে পারছিনা।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
২৭| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:২৯
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: নতুন কিছুর খোঁজে এলাম 
২৩ শে নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:২৯
আমি ইহতিব বলেছেন: ওরে ভাইয়া আমার মত ফাঁকিবাজ ব্লগারের ব্লগে এক মাস না যেতেই নতুন কিছু পাবেন? 
দেখি অর্ধসমাপ্ত পোস্টগুলোর কোন কুল কিনারা করতে পারি কিনা।
২৮| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:২৫
নুরএমডিচৌধূরী বলেছেন: চমৎকার পোস্ট ++++++++
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:০৬
আমি ইহতিব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই।
২৯| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:০৩
এমএম মিন্টু বলেছেন: শ্রদ্ধাঞ্জলী জানাই তাদদের
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:০৮
আমি ইহতিব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই। আপনার লেখাটা পড়েছি, কিন্তু নতুন ভার্সনে মন্তব্য করতে পারিনি কেন যেন। তাই এখানেই বলছি কিছু মনে করবেন না বানানের ব্যপারে আরো একটু সচেতন হবেন পরবর্তীতে।
৩০| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৪
মঞ্জু রানী সরকার বলেছেন: চমতকার একটি লেখা পড়লাম
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:০৯
আমি ইহতিব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। বইটিও পড়ে দেখবেন আশা করি।
৩১| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ ভোর ৫:২১
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: শ্রদ্ধা জানাই আমাদের সেই বীরাঙ্গনাদের প্রতি।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:৪১
আমি ইহতিব বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ আপু।
৩২| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:২৪
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: শ্রদ্ধা জানাই বীরাঙ্গনাদের প্রতি ।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:৪২
আমি ইহতিব বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
৩৩| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:৫৪
প্রামানিক বলেছেন: শ্রদ্ধা জানাই বীরঙ্গনাদের
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৩
আমি ইহতিব বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
৩৪| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:২৪
আরজু পনি বলেছেন:
শ্রদ্ধা রইল বীরাঙ্গনাদের প্রতি...আর আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ।
যদিও পোস্টটা আগেই অফলাইনে পড়ে লিঙ্ক নিয়ে গেছি...
মন্তব্য করতে দেরী হয়ে গেল ।
অনেক শুভকামনা রইল, ইহতিব।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৫
আমি ইহতিব বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ আপু। আমি জানি আপনি আমার এই পোস্টটি পড়েছেন। আপনার একটি সংকলন পোস্টে আমার এই পোস্টের উল্লেখ আছে দেখলাম।
৩৫| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৩১
হাসান মাহমুদ ১২৩৪ বলেছেন: লিঙ্ক শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৭
আমি ইহতিব বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ হাসান ভাই।
৩৬| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৬
শায়মা বলেছেন: আমিও এই বইটা পড়ে যেমন কষ্ট পেয়েছি তেমনি অবাক হয়েছি।
কেমন আছো ইহতিব আপুনি?
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৩
আমি ইহতিব বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ আপু।
ভালো আছি আলহামদুলিল্লাহ্।
৩৭| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৫:৩৪
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: আপু অনেকদিন পরে এসে আপনার ব্লগে দেখি লেখা খরা চলছে। এত কম কম লেখা দিলে চলে? এই লেখাটাই সর্বশেষ তাও গত বছরের
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:২৭
আমি ইহতিব বলেছেন: স্যরি আপু, ব্লগে সময় দিতে পারছিনা। মাঝে মাঝে এসে কারো কারো লেখা পড়ার চেষ্টা করি। মাথাও যেন এখন আগের মত কাজ করেনা। লেখা নিয়ে ভাবার মত অবসর পাইনা। সারাদিন অফিস করে বাসায় গিয়ে মেয়েকে নিয়ে ব্যস্ত হয়ে যাই।
আমাকে মনে করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু। মাথায় কিছু আসলেই নতুন লেখা দিবো। ভালো থাকবেন আপু।
৩৮| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৩২
এহসান সাবির বলেছেন: শুভ বসন্ত আপু।
৩৯| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ৮:৪০
এহসান সাবির বলেছেন: বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা রইল!!
৪০| ১৮ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:৩৭
এহসান সাবির বলেছেন: ঈদের শুভেচ্ছা রইল। ভালো থাকুন সব সময়।
শুভ কামনা।
৪১| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:২০
এহসান সাবির বলেছেন: ঈদের শুভেচ্ছা।
ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন।
শুভ কামনা রইল।
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:১০
আমি ইহতিব বলেছেন: অনেক অনেক দুঃখিত সাবির ভাই। আজ অনেকদিন পর এই পোস্টে এসে আপনার এতগুলো শুভেচ্ছা দেখলাম। আমাকে মনে করার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
৪২| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:১৯
আরজু পনি বলেছেন:
হায় ! পোস্ট না দেবার বর্ষপূর্তি হতে চললো !
যা হয় কিছু একটা লিখুন...
না হয়কেমন চলছে জীবন তাই শেয়ার করুন...
ভালো থাকুন ইহতিব...
আচ্ছা "ইহতিব" মানে কী?
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:১৯
আমি ইহতিব বলেছেন: পনি আপু আমি গত সাত মাস বাসায় বসে ছিলাম নতুন সন্তান আগমনের অপেক্ষায়। বড়টাকে নিয়ে ব্যস্ত ছিলাম আর নিজেরও শরীর ভালো ছিলোনা। তাই এদিকে আসা হয়নি। আপনাদের ভালোবাসায় পোস্ট দেয়ার তাড়না বোধ করছি। শীগ্রই কিছু লেখার চেষ্টা করবো।
ইহতিব এর কোন মানে নেই আপু। আমার নাম বীথি, ইংরেজিতে একে উল্টো করে লিখলে হয় ইহতিব।
ভালো থাকুন আপনিও।
©somewhere in net ltd.
১|
২৬ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:৩৬
মহান অতন্দ্র বলেছেন: আমারও পড়া হয়নি , সময় করে পড়তে হবে । ধন্যবাদ আপু লিঙ্ক টা দেওয়ার জন্য । ভাল থেকো ।