![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
Only Positive Extremism : Neo-Ideology Essential Negativism: Talk in the Right Language to Right People, be honest its your debt to the Nation.!
আইনের ধারাটা এরকমঃ বিডিয়ার জোওয়ান হিসাবে চাকুরিতে যোগ দিয়ে নির্দিষ্ট চাকুরি কালের পরে যদি কোন জোওয়ান প্রমোশনের অভিপ্রায় করে তাহলে তাকে প্রপার চেনেলে সুপারিশ সহ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ে আবেদন করতে হবে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রনালয় প্রার্থীকে নমিনেশ দিয়ে বাংলাদেশ মিলিটারি একাডেমীতে প্রশিক্ষণের জন্য পাঠাবে। এখানে প্রমোশন প্রার্থী যদি সফল ভাবে প্রশিক্ষণ শেষ করতে পারে অর্থাৎ প্রশিক্ষণে পাস করে তবে প্রমোশন বিবেচনার জন্য তালিকা ভূক্ত হবে।
তবে যদি প্রশিক্ষণে ফেল করে তাহলে চাকুরিতে প্রত্যাবর্তন করতে পারবে না। মানে ফেল করলে চাকরি নাই।
একেবারে মঘের মুল্লুক।
এ রকম একটা আইনের পেছনে বিডিয়ার হেডকোয়ার্টারের ব্যাখ্যা হলো বিডিয়ারে প্রমোশন নিরুৎসাহিত করণের জন্য অনুল্লেখিত এক উদ্দশ্যে ইহা।
তবে একজন স্বচেতন সাধারণ নাগরীক হিসাবে আমার কাছে নিচে উল্লেখিত ২ টি কারন ছাড়া আর কোন কারন এমন একটা গোপন ও কালো আইন করার পেছনে থাকতে পারে বলে মনে হয় না।
১. বিডিয়ারের সার্ভিস ক্যারিয়ার দেখে যেন অপেক্ষাকৃত ভালো মানব সম্পদ এখানে আসতে উৎসাহীত না হয়।
এতে করে এক মাত্র দৃশ্যমান যে উদ্দেশ্যটা দেখা যায় তা হচ্ছে বিডিয়ারে ডেপুটেশনে আসা আর্মি অফিসারেরা যেন তুলনা মুলক আরও নিম্ন মানের জোওয়ানদেরকে আগের চেয়ে সহজে দাশের মত ব্যাবহার করে রেইড টহলের ইত্যাদীর নামে আরও বেশী টার্গেট দিয়ে লুটের জন্য ডিটেইল করতে পারবে এবং অধিক সহজে উপার্জিত অর্থ ও মালামাল ২ ইজ টু ৯৮ রেসিওতে ভাগ করলেও কোন জোওয়ান উচ্চবাচ্য করার সাহস পাবে না।
ইনফেক্ট পিলখানা হত্যাকান্ডে সাধারণ জোওয়ানদের দীর্ঘদিনের একটা ক্ষোভ ঘটনার মিডিয়াম হিসাবে জঘন্যতম ও সফলতম ব্যবহার হয়ে ছিল । আর আমরা ঘটনার ভিভৎষতায় এতটা যুক্তি সংগত হতবাক হয়েছি যে পেছনের এই সত্যটা একটু খেয়াল না করলে ইগনোরড থেকে যায়।
তবে একটু খেয়াল করলেই দিবালোকের মত দেখা যায় বিডিয়ারের ভাগাভাগির এই ক্ষোভটা দীর্ঘদিনের পুঞ্জিভূত ছিল। হয়তো কতবার জোওয়ানরা যে চায়ের টেবিলে নিজেদের মধ্যে আলোচনা করেছে আর একটা বিহীত খুজেছে তার অনেকবার ইনফর্মারের মাধ্যে অফিসারের কানেও এসেছে। বিষয়টা খুবই সত্য আর সত্য ছিল বলেই এটা এত শক্তিশালি ছিল আর শক্তিশালি ছিল বলেই এই সন্টিমেন্টাকে কাজে লাগিয়ে তৃতীয় একটা পক্ষ দেশের রাজধানীতে ঢুকে এত বিশাল একটা সফল হত্যাকন্ডে করতে পেরেছিল।
২. আর কারন হলো বিডিয়ার জোওয়ান ২ শতাংশ ভাগ পেয়ে পেয়ে সারা জীবনে যা জমাবে সেটা প্রমোশন পাওয়ার এবং ফেল ঠেকানোর জন্য কম সুযোগ সুবিধায় থাকা একাডেমীতে ডেপুটে অফিসারদের জন্য নিশ্চত করা।
আইনটি সংসদে পাশ হওয়ার আগে অবশ্যই ধারাটি বাদ দেয়া উচিৎ। বিডিয়ারকে নতুন করে গড়তে এর প্রতিটা ধারা সতর্কতার সাথে করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এ ধরনের একটা কালো ধারা এন্টিস্টেই ইনটেনশন। আমাদের মদন পারলামেন্টারিয়ানরা কিছু না বুঝে এটি পাশ করে দিতে পারে।
কমেন্টঃ দেখুন আমরা কতটা কনফিউসড কত গোপনীয়।
শয়তান বলেছেন:
জওয়ানরা যাইবো বিএমএ তে ????
মাথামুথা কি ভাল আছে ??????
দূরন্ত বলেছেন: দুঃখজনক ব্যাপার। শুধু এই আইনই না আরো অনেকগুলি মগের মুল্লুকিয় নিয়ম কানুন যোগ করা আছে। এমন আইন রাখলে আবার বিডিআর বিদ্রোহের অনুরুপ ঘটনা ঘটা অসম্ভব না।
লেখক বলেছেন: বিডিয়ারের খসড়া আইনটা সংসদে উপস্থাপনের আগে জনগনের সামনে প্রকাশ করা হউক কারনঃ
১. আইন গোপনীয় হতে পারে না। আইন যখনি গোপনীই হবে তখই সেটা কালো আইন। আর আমরা একটা কালো আইনে আমাদের এত গুরুত্ব পূর্ণ একটা বাহিনী গড়তে চাই না। এর ফলাফলই ২৫ ফেব্রুয়ারী র মত ঘটনার সুযোগ করে দেয়।
২. আইন গোপনে করার স্বভাব হচ্ছে কোলনীয়াল বা পরাধীন দেশের বিষয় যেখানে সরকার সে দেশের নাগরীকদের চাকর এবং দাশ বিবেচনা করে এবং সমগ্র রাষ্ট্র যন্ত্রকে চাকর ও দাসদের কাছে গোপনীয় করে রাখে স্বাভাবিক প্রয়োজনেই।
আমরা স্বাধীন হলেও যে সমস্ত বেসিক নিয়ম কানুনে দেশটা এখনও চলছে, গত চল্লিশ বছরের মদন এমপি এবং মদন সরকার প্রধানদের (উদাঃ খালেদা জিয়া ফাইভ ফেল ড্রপআউট) এবং বলদ সচিবদের অযোগ্যতার কারনে ঐগুলিকে স্বাধীন দেশের উপযোগী করা যায়নি। শুধু শিরোনামটা পাকিস্তান কেটে বাংলাদেশ লেখে বা কপি পেস্ট করে বা পুড়ান আইনদ্বার প্রভাবিত হয়ে নতুন আইনে হয়ে ড্রয়য়ারে পরে আছে।
অনেক ধারার ভিতরে পাকিস্তান নামটা কেটে বাংলাদেশ পর্যন্ত করা হয়নি। আর এজন্যই একটা স্বাধীনও দেশে সামান্য খাদ্য গুদামটাও আমাদের গোপনীয় এবং সংরক্ষিত চিহ্নিত হয়ে আছে আর রেডিও সেন্টারের দিকে আপনার হাতের মোবাইল ক্যম ধরেছেন তো খবর আছে। বিডিয়ার আইন সেতো রাষ্ট্রদ্রহীতার পর্যায় পরে। আসলে স্বাধীন হলে কি হবে আমরা বাই বোর্ন চাকর ও দাশের জাত, কথায় আছে না পাহাড় পরিবর্তন হয়ে যায় তবু স্বভাব পরিবর্তন হয় না।
শুধু বিডিয়ার কেন যে কোন আইন পাশ করার পূর্বে জনগনের জন্য প্রকাশ করতে হবে আর শুধু কেরানীর মত মুখস্ত করে "" প্রকাশ করতে হবে প্রকাশ করতে হবে বলে লাফ দিয়ে ওয়েব সাইটে একটা পিডিএফ ফাইল লিংক করলেই হবে না ঐ শিক্ষা মন্ত্রনালয়ের গরু ছাগল গুলির মত। জনগনের মতামতটা ড্র করার দায়ীত্বটা সম্পূর্ণ সরকারের এবং ইহাই যুক্তি সংগত। এখানে বলদ সচিবগুলি পিডিএফ ঝুলাবে না ইন্টারএক্টিভ পেইজ দিবে তা তাদের বিষয় তবে সরকারকে নিশ্চই জনগনের মতামত ensure করতে হবে। সামন্য বিষয়টা কেন যে এই চতুষ্পদগুলির মাথায় ঢুকে নাঃ টু হেডস ইজ বেটার দেন ওয়ান আর এটাই গনতন্ত্রের মূল শক্তি।
অন্যরকম বলেছেন: হুমম.....!
আল্টিমেটলি বিডিআর জোয়ানদের ক্ষোভ এতে প্রশমিত না হয়ে বরং ভবিষ্যতে সেনাবাহিনীর মুখোমুখি দাঁড় করানোর জন্য এইসব করাইতেছে বইলা মনে হইতেছে
সৌম্য বলেছেন: এই আইনটা কিন্তু আর্মি/নেভী/এয়ারেও আছে। আইএসএসবিতে এক ছেলে আমার গ্রুপে ছিল। সে খুব ট্যালেন্টেড কিন্তু আর্মিতে সৈনিক ছিল। তার কোম্পানী কমান্ডার মেজর সাহেব তাকে জোড় করে অফিসার্স র্যাঙ্কে পরীক্ষা দিতে বলে। আইএসএসবি সিলেক্টেড হলে নিয়ম অনুযায়ী সৈনিক থেকে চাকরী ছেড়ে দেয়। বিএমএতে প্রথম দিকে খুব খারাপ পারফর্ম করছিলো। খারাপ পারফর্মের কারনে রেলিগেটেড হতে হতে বেঁচে যাচ্ছিলো বার বার। এভাবে চলতে থাকলে সে বিএমএ থেকে উইড্রন হবে, আগের সৈনিক চাকরী আগেই ছেড়ে দিছে। খুব হতাশ হয়ে গিয়েছিল। এখন সে ক্যাপ্টেন। বিয়ে করেছে দেখলাম ফেসবুকে,
আমাদের আগের ব্যাচে এয়ারফোর্সের এক এয়ারম্যান ছিল। সেও প্রথম অবস্থায় খুব খারাপ পার্ফমেন্স করে। পরে পিটি প্ল্যাক, ওসমানী পদক, আর্মি চিফ পদক পায়। কুদরত ই খুদা পদকটা অল্পের জন্যে হাতছাড়া হয়। খুব ট্যালেন্টেড ছিল সে।
আর্মি নেভী এয়ার ৩ বাহিনীতে যে নিয়ম বিডিআর একই নিয়মে আসছে। সমস্যা কই? উপমহাদেশের ৩টা দেশেই কিন্তু নন-কমিশন্ড থেকে কমিশন্ড হবার একই নিয়ম।
লেখক বলেছেন: ভাই ঐটা ঠিক আছে। সে সৈনিক থেকে কমিশন্ড হওয়ার জন্য চাকরি ছেড়েছিল। বিষয়টা এরকম, সিভিল সার্ভিসে একজন তৃতীয় শ্রেণীর কর্মচারী বিসিএস দিলে তাকে চাকরি ছাড়তে হবে না খুব স্বাভাবিক কারণেই কেননা সে নির্বাচিত হওয়ার প্রক্রিয়ায় দীর্ঘ দিন কর্মে অনুপস্থিত থাকবে না। তাই দেখা যায় তার আগের পদ রিজাইন করে পাশ করে নতুন পদে যোগদানের পূর্বে। কিন্তু কমিশন্ড রেংকে একজন চুড়ান্ত নির্বাচিত হতে দুই বছর প্রশিক্ষণ নিব। ঐ সময়টা জবটা কে করবে তাই এই নিয়ম যুক্তিসংগত।
কিন্তু বিডিয়ারের বিষয়টা সম্পূর্ন নতুন মঘের মুল্লুকের নিয়ম। বিডিয়ার জোওয়ানকে আমরা প্রমোশন দিয়ে জোওয়ান থেকে মেজর পদে উন্নতি করছি না। ইন্টারল প্রোমশন এডি পর্যন্ত। তাই বিষয়টাকে আর্মী নেভি বা এয়ার ফোর্সের ঐ সঠিক আইনটার সাথে তুলনা করার মানে অন্য রকম এবং হাটুর নিচের মস্তিষ্কের যুক্তি মনে হয়।
যদি আইনটি এমনই রাখা হয় তাহলে আমরা চাই একজন ক্যাপটেন যখন মেজর হওয়ার জন্য ম্যচউর্ড হবে তখন প্রপার চেনেলে ডিফেন্স মিনিষ্ট্রিতে আবেদন করে বিএমএ ট্রেনিংএ যাবে। ট্রেনিংএ পাশ করলে মেজর হওয়ার অপেক্ষমান তালিকায় নাম উঠবে। আর ফেল করলে গো হোম। ওকে ? তাই বিষটাকে মেজর বানাইয়া দিচ্ছেন কেন আপনার মাথায় বিডিআরকে প্রমোশন দিয়ে কেপ্টেন বানানোর মত জ্ঞান ও দেশ প্রেম কখনও রাখেনই না, বুঝেনই না।
একই গোয়ালে দুইটা গরুর জন্য দুই রকম আইন হতে পারে না।
বিডি আইডল বলেছেন: সৌম্য দুটো বিষয় এক নয়...এক চাকরী পেলে আর একটা ছাড়া আর পদোন্নতির চেষ্টায় চাকরী হারানো আলাদা বিষয়।
সৌম্য বলেছেন: আইডল ভাই। একজন সাধারন সৈনিক (প্রাইভেট বা সিপাহী, সী-ম্যান কিংবা এয়ারম্যান) কিন্তু একই কাজটা করে। নন কমিশন-জেসিও (জুনিয়র কমিশন বা ওয়ারেন্ট অফিসার) এবং কমিশন্ড অফিসার এই ৩টা ক্যাটাগরীতে পরিবর্তিত হতে হলে আগের চাকরী সম্পুর্ন ছাড়তে হবে।
একজন সৈনিক আগের চাকুরীতে থাকা অবস্থায় এপ্লাই করতে পারবে তার কমাডান্টের অনুমতি নিয়ে। সাধারন পরীক্ষার্থীদের মতোই তাকে প্রথমে প্রি-মেডিকেল এর পরে প্রি ভাইভা এর পরে রিটেন এরপরে আইএসএসবি এর পরে ফাইনাল মেডিক্যাল সবগুলাতে আলাদা আলাদা সিলেক্টেড হতে হবে (যতোটা মনে পরে আমাদের সময় ১৬হাজার ফর্ম বিক্রি হইছিলো, পরীক্ষায় এটেন্ড করছিলো ১০হাজার আর ফাইনালী বিএমএতে ঢুকছিলো ১১১ জন) সবার সাথে ওপেন কম্পিটিশানে। বিডিআরের এনসিওরা ১০হাজারের সাথে ফাইট করছে না। সরাসরী মন্ত্রনালয়ের অনুমতি নিয়ে বিএমএ তে জয়েন করছে।
আর্মির সৈন্যরা আইএসএসবি থেকে গ্রীন কার্ড (বিএমএ জয়েনিং লেটার) হাতে পেয়ে আগের চাকুরী থেকে সম্পুর্ন ভাবে অবসর নেবে (যেটা বিডিআরও সম্ভবত করবে)। ঢাকা কলেজ থেকে এইচএসসি করা ছেলেটা আর আর্মির ইন্সিটিটিউট থেকে এইচএসসি করা এনসিও ছেলেটা একই ভাবে ফ্রেসম্যান হিসাবে জয়েন করবে।
ডি আইডল বলেছেন: ....তবে যদি প্রশিক্ষণে ফেল করে তাহলে চাকুরিতে প্রত্যাবর্তন করতে পারবে না। মানে ফেল করলে চাকরি নাই। ...
এই ধরণের কিছু কি আছে? একটা প্রশিক্ষণে যাওয়া মানে হয় তাকে পাস করতে হবে অথবা অন্য চাকরি খুজতে হবে...এটা দিয়ে সাধারণ জওয়ান যারা তাদেরকে আজীবন জওয়ান থাকার জন্য মোটামুটি বাধ্য করা হবে।
আতিকুল হক বলেছেন: @বিডি আইডল:
আমার মনে হচ্ছে লেখার ধরনের জন্য নিউজটা বিভ্রান্তি সৃষ্টি করছে। রুলসটাতে একজাক্টলি কি লেখা আছে আমি জানি না। কিন্তু অন্য বাহিনীগুলোর সিমিলার রুলস এর আলোকে আইডিয়া করতে পারি।
যে কোন বাহিনীতেই সৈনিক এবং অফিসার দুটো সম্পূর্ণ ভিন্নভাবে ট্রিট করা হয়। সৈনিক থেকে অফিসার হওয়া কোন প্রমোশন না। এটা শুধু বাংলাদেশে না, সব দেশেই। দুটোর চাকরির যোগ্যতা এবং ট্রেনিং এ তার চেয়ে অনেক বেশি ব্যবধান।
সৈনিক থেকে অফিসার হওয়ার প্রসেসটা এরকম। একজন সৈনিক চাকরিতে থাকা অবস্হায় নিজের সুপিরিয়র কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে আবেদন করেন। চাকরিতে থাকা অবস্হাতেই তিনি পরীক্ষা দেন। চাকরি হওয়ার পরে যেহেতু একজন মানুষ একসাথে দুটো চাকরিতে থাকতে পারেন না, তাই সৈনিক পদে ইস্তফা দিয়েই তাকে অফিসার হিসেবে জয়েন করতে হয়। খেয়াল করুন, প্রশিক্ষন কিন্তু চাকরি, সৈনিক থেকে ছুটিতে এসে করা কিছু নয়। এখন যদি ট্রেনিং চলাকালে বা এরপর কোন অযোগ্যতার কারনে তার চাকরি চলে যায়, তাহলে সৈনিক হিসেবে চাকরিতে ফেরত যাওয়ার কোন সুযোগ থাকে না। অযোগ্যতাটা ট্রেনিং এ ব্যর্থতাও হতে পারে।
আরেকটা ব্যপার খেয়াল করার মত। ডিফেন্সে চাকরির নিয়ম হচ্ছে শুধু ডিফেন্স না, সরকারি যে কোন চাকরিচ্যুত হওয়া ব্যক্তি ডিফেন্সে চাকরির জন্য আবেদনেরই অযোগ্য।
শুধু তাই না, ধরুন একজন সরকারি কর্মচারি বিসিএস উত্তীর্ণ হলেন। তার ক্ষেত্রেও কিন্তু একই নিয়ম। অফিসার হিসেবে জয়েন করার পর চাকরি হারালে কর্মচারি হিসেবে আগের চাকরিতে ফেরত যাওয়ার সুযোগ থাকে না।
আমি যা বুঝতে পারছি, নতুন বিডিআর রুলস আর্মি রুলস থেকে কপি করা হয়েছে। বিডিআরদের সুযোগ সুবিধা যেহেতু আর্মির সমান হওয়া উচিত, রুলসে পার্থক্য থাকাও উচিত নয়। এই পোস্টের লেখক আমি নিশ্চিত বুঝে বা না বুঝে টুইস্টিং করেছেন।
লেখক বলেছেনঃ ধন্যবাদ । এন্ড ফর ইউয়োর কাইন্ড ইনফরমেশন, আমিও অনেক আগেই প্রমান সহ নিশ্চিত আর্ম্ড ফোর্সের লোকজনের মগজ আসলেই হাটুর নিচে। প্যারেটের ঝাকিতে নিউরনগুলো নিচে নেমে যায় আর অফিসার যত উপরে উঠে মগজ তত নিচে নামে। জেনারেল মইন্নুদ্দীন আহাম্মক পর্যায়ে সে মগজ পায়ের নখের চিপা দিয়া বের হয়ে যায়। তাই এদের দারা খসড়া করে সেটা সমগ্র জাতি দিয়ে চেক করানো ফরজ এবং উহাই হবে সবচে শক্তিশালি আইন।
ডি আইডল বলেছেন: ধন্যবাদ আতিকুল...রুলটা সামনে এলে পরিস্কার বোঝা যাবে...তবে আপনার তথ্যানুসারে বিষয়টা যুক্তিসংগতই মনে হচ্ছে.।
আতিকুল হক বলেছেন: তবে, ডিফেন্সে অফিসার হিসেবে জয়েন করার যোগ্যতা এখন ন্যূনতম মাস্টার্স/অনার্স হওয়া উচিত। আমার মনে হয়, কোয়ালিফায়েড অফিসার হওয়ার জন্য এইটুকু ম্যাচুরিটি প্রয়োজন। ডিফেন্সে তারা বিএসসি ইকুইভেলেন্ট একটা ডিগ্রি নেন, কিন্তু সেটা যথেষ্ট নয় বলেই আমি মনে করি। আর ইউনিভার্সিটির মুক্ত পরিবেশে থেকে দেশ আর সমাজের মানুষকে জানাটাও দরকার। তাহলে অনেক ভুল বোঝাবুঝিও কমবে বলে আমার মনে হয়।
২| ০৬ ই অক্টোবর, ২০০৯ রাত ৯:৫৫
আমি মদন বলেছেন: $$$$ মুক্ত মানব বলেছেন: অনেক দিন পর ব্লগে এলাম। এসেই একচোট হেসে নিলাম। কোন আইন ভাল না মন্দ বোঝার ক্ষমতা আমার হয় নি। তাই আইন নিয়ে কোন কথা বলছি না। হাসছি, তার কারন বলি।
আমার মতে, যিনি অংকের প্রফেসর তার সবসময় অংক নিয়ে কথা বলা উচিৎ। তার ধর্ম বিজ্ঞান নিয়ে কথা বলা মানায় না। আবার বিজ্ঞানের প্রফেসরের উচিৎ, বিজ্ঞান নিয়ে আলোচনা করা। সামরিক আলোচনায় না যাওয়া। আমরা বাংলাদেশীরাই মনে হয় একমাত্র জাতি, যারা প্রত্যেকেই প্রত্যেক বিষয়ে বিশেষজ্ঞ।
৩| ০৬ ই অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১০:০৩
সালাউদ্দীন খালেদ বলেছেন: ভাল
৪| ০৬ ই অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১০:০৮
ব্রাইট বলেছেন: +
বঞ্চনা থেকেই জন্ম নেয় বিদ্রোহ। সামনে আরেকটি বিদ্রোহের পথ সুগম হৈলো।
৫| ০৬ ই অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১০:১০
ব্রাইট বলেছেন:
৬| ০৬ ই অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১০:১২
প্রবাসী মন বলেছেন: মন্তব্য নিষ্প্রয়োজন। "উদ্ভট পাগলের পিছে চলেছে স্বদেশ".... মাথা মোটা ছাগলের ল্যাজ ধরে ধরে....
৭| ০৬ ই অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১০:৫৫
মাহমুদ ফয়সাল বলেছেন: বঞ্চনা
+
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই অক্টোবর, ২০০৯ রাত ৯:৫৪
আমি মদন বলেছেন: $$$$ আতিকুল হক বলেছেন: এখানে ব্যপারটা ঠিক আর্মি অফিসারের বুদ্ধি কোথায় থাকে তা নয়। আইনের স্বচ্ছতা থাকা উচিত, এতেও আমার কোন আপত্তি নাই। বরং এটা অবশ্যই জনগনের অধিকার। বাংলাদেশের আর্মি যেভাবে চলে বা আর্মি অ্যাক্ট নিয়ে অনেক সমালোচনা হতে পারে। আমিও মনে করি বেশ কিছু জিনিষ পাল্টানো উচিত। তবে সমালোচনার জন্য মিথ্যের আশ্রয় নেয়ার তো প্রয়োজন নাই, যেখানে অনেক সত্য বিষয় রয়ে গেছে।
এখন আপনার কথা মত বিডিআরের একজন জওয়ান এবং একজন আর্মির সৈনিকের অফিসার হওয়ার প্রসেসটা তুলনা করি।
একজন আর্মির সৈনিককে এইচ ই টি পাস করতে হয়, যেটা এইচ এস সি'র সমতুল্য। এরপর তাকে নিজের কমান্ড্যান্ট এর মাধ্যমে অফিসার পদে চাকরির জন্য আবেদন করতে হয়। এরপর ইন্টারভিউয়ের সব ধাপ পেরুলে (আই এস এস বি সহ) তিনি বি এম এ তে জয়েন করার ছাড়পত্র পান। তখন তিনি সৈনিক চাকরি ছেড়ে দিয়ে বি এম এ তে প্রশিক্ষনের জন্য জয়েন করেন।
বিডিআরের জন্য প্রসেসটা এমন আপনার কথা মত। একজন বিডিআর জওয়ান স্বরাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ে আবেদন করবেন (এই মন্ত্রনালয় কিন্তু সিভিলিয়ানরা চালায়, মিলিটারিরা না)। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রনালয় যোগ্য মনে করলে, তাকে আই এস এস বি সহ কোন প্রকার ইন্টারভিউ প্রসেসের মধ্য দিয়ে যেতে হবে না। তিনি সরাসরি বি এম এ তে প্রশিক্ষনের জন্য জয়েন করার সুযোগ পাবেন। একজন যেহেতু একসাথে দুটো চাকরি করতে পারেন না, সেনাবাহিনীতে অফিসার হিসেবে যোগ দেয়ার আগে তাকে তো অবশ্যই সৈনিক চাকরি ছাড়তে হবে।
প্রশিক্ষনের জন্য জয়েন করার পর এইচ এস সি পাশ করে জয়েন করা একজন বা বিডিআর থেকে আসা কিংবা আর্মির সৈনিক থেকে আসা কারো মধ্যে কোন পার্থক্য থাকে না। তাই তাদের সবার জন্যই এক নিয়ম। প্রশিক্ষনের সময় বা এরপর কোন অযোগ্যতার জন্য চাকরি চলে গেলে তার সৈনিক হিসেবে ফেরত যাওয়ার কোন সুযোগ নেই। অযোগ্যতাটা ট্রেনিং এ ব্যর্থতাও হতে পারে।
বরং আমি মনে করি, এই আইনের ফলে বিডিআর থেকে অনেক জওয়ান সহজে অফিসার হতে পারবে। কারন তাদের জন্য আর্মি জয়েন করাটা সবার চেয়ে সহজ করা হয়েছে। তবে আশঙ্কাটা অন্য জায়গায়। যেহেতু স্বরাষ্ট্র মন্ত্রনালয় কোন ইন্টারভিউ প্রসেস ছাড়া সরাসরি আর্মিতে নিয়োগ দিতে পারবে তদবির বা আর্থিক লেনদেন বাড়ার আশঙ্কা থেকেই যায়।