![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গল্প লেখার নেশা আমার আশৈশব। মাধ্যমগুলো বদলে গেছে সময়ে সময়ে - কখনও গল্প, কখনও উপন্যাস, কখনও নাটক, কখনও চলচ্চিত্র কিংবা কখনও টিভি নাটক। যে মাধ্যমেই কাজ করি না কেন, একই কাজ করেছি - গল্প বলেছি। আমি আজন্ম গল্পকার - এক সাদামাটা গল্পকার। মুঠোফোন : ০১৯১২৫৭৭১৮৭. বৈদ্যুতিক চিঠি : [email protected]ফেসবুক : http://www.facebook.com/shajahanshamim.scriptwriterদৃষ্টি আকর্ষণ : আমার নিজের লেখা সাহিত্যকর্ম যেমন উপন্যাস ও নাটক - যা এই ব্লগে পোস্ট করেছি, তার সর্ব স্বত্ব সংরক্ষিত। আমার লিখিত অনুমতি ছাড়া এসবের কিছুই কোনো মাধ্যমে পুনঃপ্রকাশ করা যাবে না।
দুপুর দেড়টায় বাসে উঠলাম সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালের সামনে থেকে। উদ্দেশ্য মতিঝিল যাব। প্রথম জ্যামে পড়লাম সংসদ ভবনের পাশে এসে। তারপর যতই সাইন্স ল্যাবরেটরীর দিকে যাচ্ছি জ্যাম বাড়ছে। প্রতি মোড়ে মোড়ে ট্রাফিক সিগন্যাল।
গরম আর ঘামে জ্যাবজ্যাবে হয়ে বাসে দাঁড়িয়ে আছি। কিছুই করার নেই অপেক্ষা করা ছাড়া। আসলেই কি কিছু করার নেই ?
আছে। অনেক কিছুই করার আছে। আপতত যেটা করা যায় সেটা বলি। ঢাকার যে কোন রাস্তার ট্রাফিক জ্যামের মূল কারণ রাস্তায় গাড়ি পার্কিং। আর রাস্তায় গাড়ি পার্কিং না করে উপায়ও নেই। রাস্তা ছাড়া গাড়ি রাখার কোন জায়গাও নেই। ফলে প্রতিটি রাস্তার অর্ধেক জায়গা সব সময় দাঁড়িয়ে থাকা গাড়ির দখলে থাকে। এর ফলে জ্যাম লেগেই থাকে।
অথচ এই সমস্যার সমাধান খুবই সহজ। সাধারণত বড় মার্কেট ও স্কুল কলেজের সামনে গাড়ি পার্কিং বেশি হয়। তাই এসব মার্কেট ও স্কুল কলেজকে গাড়ি পার্কিং ব্যবস্থা তৈরি করতে হবে। সুপার মার্কেট তৈরির সময় অবশ্যই আন্ডার গ্রাউন্ড গাড়ি সুবিধা রাখতে হবে। স্কুল কলেজের ক্ষেত্রে তাদের ক্যাম্পাসের ভিতরে গাড়ি পার্কিং সুবিধা রাখতে হবে।
আগামীকে গাড়ি পার্কিং সুবিধা ছাড়া কোন বহুতল ভবন বা স্কুল কলেজের অনুমোদন দেয়া হবে না এমন নীতিমালা করা দরকার। আর যারা ইতিমধ্যেই সুপার মার্কেট বানিয়েছেন, তাদেরকেও যেকোন ভাবে গাড়ি পার্কিং সুবিধা নিশ্চিত করতে হবে। সেটা হতে পারে আন্ডার গ্রাউন্ড তৈরি করে, কিংবা গ্রাউন্ড ফ্লোরে কিছু দোকান কমিয়ে দিয়ে। আর স্কুল কলেজের মাঠের একাংশ গাড়ি পার্কিং এর জন্য ছেড়ে দিতে হবে।
পার্কিং সুবিধা না করলে ঢাকার যানজট কোনদিনও কমবে না। প্রতিদিন কর্মঘণ্টা নষ্ট হতে থাকবে অসহায় যাত্রীদের - যা আমাদের জীবনযাত্রা ও কাজকর্মকে পিছিয়ে দেবে।
পুনশ্চ : আমি মতিঝিল পৌঁছেছিলাম বিকেল সোয়া তিনটায়। ততক্ষণে যার কাছে গেলাম, তিনি অফিস ছেড়ে বেরিয়ে গেছেন। কাল আবারও যেতে হবে।
২০ শে আগস্ট, ২০০৮ রাত ৯:২২
লেখাজোকা শামীম বলেছেন: আপনার সাথে একমত। তবে সেটা ভিন্ন প্রসঙ্গ। সেটার জন্য আলাদা আলোচনা করা যেতে পারে।
২| ২০ শে আগস্ট, ২০০৮ রাত ৮:০৮
সুরভিছায়া বলেছেন: ঠিক জায়গায় যেন পৌছে এসব কথা তাই চাই।ধন্যবাদ।
২০ শে আগস্ট, ২০০৮ রাত ৯:২১
লেখাজোকা শামীম বলেছেন: আল্লাহ ভরসা।
৩| ২০ শে আগস্ট, ২০০৮ রাত ৮:১৪
পারভেজ বলেছেন: এয়ারপোর্ট রোডে কিন্তু পার্কিং হয়না! আসলে ট্রাফিক লোড এতো বেশী থাকে। সবসময় বাম্পার টু বাম্পার । এর কারণে এখানে জ্যাম বেশী হয়। বিকল্প রাস্তা / একাধিক র্যুট ছাড়া কোন সম্ভাবনা নেই পরিস্থিতি পরিবর্তনের।
২০ শে আগস্ট, ২০০৮ রাত ৯:২১
লেখাজোকা শামীম বলেছেন: সব রোডেই পার্কিং রাস্তায় না করে পার্কিং এরিয়া করে দিলে যানজট কমে আসবে।
৪| ২০ শে আগস্ট, ২০০৮ রাত ৮:৪১
কুবের বলেছেন: লেখাজোকা শামীম ভাই রাস্তা দরকার ২৫ টি আছে ৮ টি ।
২০ শে আগস্ট, ২০০৮ রাত ৯:২০
লেখাজোকা শামীম বলেছেন: অত্যন্ত জরুরী কথা বলেছেন। কিন্তু যতদিন পর্যন্ত ২৫ টি রাস্তা না হবে ততদিন পর্যন্ত পরিস্থিতি সামাল তো দিতে হবে।
©somewhere in net ltd.
১|
২০ শে আগস্ট, ২০০৮ রাত ৮:০১
হাসিব মাহমুদ বলেছেন: গাড়ি পার্কিং সমস্যা ঠিক ।
কিন্তু এর থেকেও বড় সমস্যা মনে হয় একই রাস্তায় বিভিন্ন গতির যানবাহন লেন না মেনে যত্রতত্র ড্রাইভ করাটা । সমান গতিবেগে একই লাইনে গাড়ি চললে জ্যাম লাগার কথা না ।
ইউরোপের ঢাকা সাইজের শহরগুলোর তুলনায় ঢাকা শহরের রাস্তা ঘাট যথেষ্টই চওড়া ।