নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মাঝে মাঝে নিজেকে একটি ডানা ভাঙ্গা আহত পাখি মনে হয়.....

আম্মানসুরা

ইচ্ছেখাতা

আম্মানসুরা › বিস্তারিত পোস্টঃ

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের হল গুলো বেদখল হবার পেছনের কিছু ঘটনা

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:০৪

স্টিকি পোস্ট টা দেখে ফেবু পেজ গুলো ঘুরে কিছু উত্তর দেয়ার চেষ্টা করলাম।



এই সেই মহান মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি বিজড়িত বাংলাদেশ বিখ্যাত আব্দুর রহমান হল। যখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হল গুলোতে চলেছিল নারকীয় হত্যাকাণ্ড, নিরবে পুরো বিশ্ববিদ্যালয় আত্মসমার্পন করেছিল পাকিস্তানী হানাদার বাহিনীর কাছে, ঠিক সেই কাল রাতে প্রতিশোধের নেশায় আব্দুর রহমান হলের ছাত্ররা রক্ত শপথ করে মহান মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল।



জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতি বিজড়িত এই আব্দুর রহমান হল। ১৯৭৩ সালে প্রধান মন্ত্রি থাকা কালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আব্দুর রহমান হল পরিদর্শনে আসেন। এসে হারিয়ে যান তার মুক্তিযুদ্ধ জয়ী বীর ছাত্র দের মাঝে। ঘোষণা দেন জগন্নাথ কে পুর্নাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় করার।১৯৮৬ সাল থেকে শুধু "তত্ত্বাবধানে পুলিশ" লিখে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যতম বড় "আব্দুর রহমান হল" দখল করে রেখেছে পুলিশরা। অথচ এই পুলিশ দেওয়া হয়েছিল খালি হল পাহারা দিয়ে রক্ষা করার জন্য। কিন্তু আফসোস যারা এক সময় এই হল এর নিরাপত্তার দায়িত্বে নিয়োজিত ছিল তারাই আজ হল দখল করে বসে আছে। আজ রক্ষক এখানে ভক্ষক।



এই হলের গ্যাস বিল, বিদ্যুৎ বিল, পানির বিল আর অন্যান্য ট্যাক্স বহন করে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন, আর থাকে পুলিশ্, যারা এক সময় এই হল এর নিরাপত্তার দায়িত্বে নিয়োজিত ছিল......



তথ্যসুত্রঃ প্রফেসর ওয়াকেফ হাসান, সাবেক প্রভোস্ট/সুপারিন্টেনডেন্ট, আব্দুর রহমান হল, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা।





জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের দখলে থাকা অন্যতম হল বানী ভবন। হলটির অভ্যন্তরে ২০০ বছরের পুরনো একটি মন্দির আছে। হলটি হিন্দু ছাত্রদের জন্য বরাদ্দ ছিল। কিন্তু বিগত জামাত জোট সরকারের আমলে সাম্প্রদায়িক প্রতিহিংসার এক নগ্ন থাবায় হলটি থেকে হিন্দু ছাত্রদের নামিয়ে দেন তৎকালীন ছাত্রদল নেতা সগির আহমেদ। হলটি বেদখল হবার পূর্ব মুহূর্তে ছাত্রদের আন্দোলনের মুখে প্রশাসন হলটি উদ্ধার করে। কিন্তু এর বড় একটি অংশ বেদখল হয়ে যায়। বর্তমানে হলটিতে কর্মচারীরা বসবাস করছে। এই স্থানে নতুন হল নির্মাণের জন্য সরকার ১০০ কোটি টাকা বরাদ্দ দিলেও প্রশাসনের গাফেলতিতে হল নির্মাণ কাজ শুরু করা সম্ভব হচ্ছে না।





জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের দখলে থাকা অন্যতম হল হল হাবিবুর রহমান হল। প্রায় ২৫ অবৈধ দখলদারদের দখলে থাকার পর গত ২০১০ সালে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন হলটি পুনরায় উদ্ধার করে। বংশাল থানার পিছনে হলটির অবস্থান। বর্তমানে সরকারী বিধিনিষেধ এর কারণে হলটির পুরাতন স্থাপনা ভেঙ্গে নতুন ভবন করা সম্ভব হচ্ছেনা। যে কেউ চাইলে হলটি দেখে আসতে পারেন।





আমাদের জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যতম বড় হল তিব্বত হল। হলটি আহসান মঞ্জিলের ঠিক সামনে অবস্থিত। হলটিতে সন্ত্রাসী হামলার কারণে ১৯৮৫ সালের দিকে প্রশাসন হলটিকে খালি করে দেয়। এবং নিরাপত্তার জন্য কোতোয়ালি থানা পুলিশ নিযুক্ত করে। কিন্তু প্রশাসনের দুর্বলতা, জীবনের নিরাপত্তার অভাব ও রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে জগন্নাথের ছাত্ররা হলটিতে উঠতে সাহস পায়নি। এই সুযোগে পুলিশরা হলটিতে স্থায়ীভাবে আবাস গড়ে। কিন্তু ছাত্রদের আন্দোলনের কারণে ২০০৯ সালে পুলিশরা হলটি ছেড়ে দেয়। কিন্তু জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনের অবহেলার কারণে হাজী সেলিম জাল দলিল করে হলটি দখল করেন। বর্তমানে হলটির জায়গায় মার্কেট নির্মাণ করা হয়েছে। তবে আশার কথা হল সরকার পরিবর্তন হলে এই বিশাল হলটি আমাদের পাওয়ার সুযোগ রয়েছে।





এটি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব মালিকানাধীন হল। এটি পাটুয়াটুলি রোডে অবস্থিত। এই হলটির নাম ছিল ক্রাউন হল/ পাটুয়াটুলি হল। যারা অগ্রণী ব্যাংকের গলি দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশ করেন তারা প্রতিদিনই এই হলটি কে দেখেন। বর্তমানে এটি ক্রাউন মার্কেট নামে পরিচিত। হলটি প্রয়াত ছাত্রদল নেতা সগির আহমেদ জাল দলিল করে বিক্রি করে দেন। এই ঘটনার সাথে তৎকালীন কলেজের অধ্যক্ষ আয়েশা শিরিন রহমান জড়িত ছিলেন বলে জানা যায়। তবে ২০০৭ সালে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন দখলদারদের কাগজ-পত্র ভুয়া বলে নিশ্চিত করে, কিন্তু প্রশাসনের উদাসীনতার কারণে হলটিতে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন নিয়ন্ত্রন প্রতিষ্ঠা করতে বার্থ হয়।





জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সবচেয়ে কাছের এই হলটি বিগত বি,এন,পি জোট সরকার আমলে বেদখল হয়। তখন এই হলটিতে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মচারীরা থাকতেন। ছাত্রদল নেতা সগির আহমেদ সহ কতিপয় নেতা কর্মচারীদের জোর করে নামিয়ে দিয়ে হলটি বেদখল করে। এই হল দখলের ভাগাভাগিতে নিহত হন সগির।বর্তমানে হলটির জায়গায় মার্কেট, ফটোকপির দোকান এবং একটি টাওয়ার গড়ে তোলা হয়েছে।

(তথ্য সুত্রঃ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ফেবু পেজ)

মন্তব্য ৪৪ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৪৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৩

শ।মসীর বলেছেন: একটা ভার্সিটির হল খেয়ে ফেলে আর সরকার তা বসে বসে দেখে...হায়রে দেশ। একদিনে দরকার পরলে হাজার কাহনেক পুলিশ দিয়ে সব খালি করে ফেলতে সমস্যা কই, কার শক্তি বেশি !!

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৬

আম্মানসুরা বলেছেন: আবদুর রহমান হল পুলিশরা দখল করে রেখেছে। ওঝা কেই তো ভুতে ধরেছে।

২| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৭

শরৎ চৌধুরী বলেছেন: চমৎকার কাজ।

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৮

আম্মানসুরা বলেছেন: আসলে শিক্ষক ও ছাত্র দের আহত ছবি দেখে অনেক খারাপ লেগেছে তাই নিজের সাধ্যনুযায়ি প্রচার করার চেষ্টা করছি।

৩| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১১

নিশাত তাসনিম বলেছেন: জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সবচেয়ে কাছের এই হলটি বিগত বি,এন,পি জোট সরকার আমলে বেদখল হয়। তখন এই হলটিতে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মচারীরা থাকতেন। ছাত্রদল নেতা সগির আহমেদ সহ কতিপয় নেতা কর্মচারীদের জোর করে নামিয়ে দিয়ে হলটি বেদখল করে। এই হল দখলের ভাগাভাগিতে নিহত হন সগির।বর্তমানে হলটির জায়গায় মার্কেট, ফটোকপির দোকান এবং একটি টাওয়ার গড়ে তোলা হয়েছে।


বি এন পি তো গত ৮ বছর ধরে ক্ষমতায় নেই। তাহলে এখন বেদখলে কেন? বর্তমানে এই বেদখলদারিত্ব কে নিয়ন্ত্রণ করছে? হলটির জায়গায় যে মার্কেট, ফটোকপির দোকান এবং একটি টাওয়ার গড়ে তোলা হয়েছে তার বর্তমান মালিক কে ?


সরকারের নির্দেশ ছাড়া পুলিশ গুলি চালায় কি করে?

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৩

আম্মানসুরা বলেছেন: সরকার পাল্টায় দখলদারির কালো থাবা একি থাকে। শয়তান নির্বাচনের মাধ্যমে শুধু নাম পরিবর্তন করে।

৪| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৫

এস বাসার বলেছেন: এতো দেখি পুরঐ মগের মুল্লুক!

ভার্সিটির হল অমুক তমুকের দখলে!!!

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৫

আম্মানসুরা বলেছেন: এটাই ভাঙ্গাদেশ! জোর যার মুল্লুক তার।

৫| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:১৪

জুন বলেছেন: সত্যি কষ্টকর । এই সব ভাবতে গেলেও মনটা বেদনার্ত হয়ে যায়। কোথায় আছি আমরা !

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৩৯

আম্মানসুরা বলেছেন: আমরা মগের মুল্লুকে আছি আপু। প্রমান গুলো মাঝে মাঝে হাজির হয়ে আমাদের এই সত্য জানিয়ে যায়।

৬| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:২০

এম আর ইকবাল বলেছেন: দেশটা মনে হয় মগের মুল্লুক ।
সব সরকার আমলেই দেখি একই অবস্হা ।

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৪০

আম্মানসুরা বলেছেন: একটা দীর্ঘশ্বাস!!

৭| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৩৮

ইখতামিন বলেছেন: :(

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৪১

আম্মানসুরা বলেছেন: :(

৮| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৪০

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: তথ্যবহুল পোস্ট অনেক কিছু জানা গেল ।

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৩৯

আম্মানসুরা বলেছেন: :( :(

৯| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৫১

অপু তানভীর বলেছেন: এসব দেখে ৫ বছর পার করে দিলাম ! যখন নতুন ভর্তি হয়েছিলাম তখন থেকেই এক স্বপ্ন দেখতাম যে একদিন আমাদের হল উদ্ধার হবে !!

কিন্তু একটা সময় মনে হয়েছে নাহ ! সেই আশা মনে হয় আর পুরন হবে না ! আসলেই তাই !

পোষ্টটির জন্য ধন্যবাদ !!

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:০২

আম্মানসুরা বলেছেন: আমি এখন মাস্টার্সে কিন্তু আশাহত নই। হয়ত নাতি- নাতনী নিয়ে হল ঘুরে যাব আর ওদের বলব এই হল উদ্ধারের গল্প বলব। আমার মতন করে ভাবতে পারেন :D

১০| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ২:০৬

জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: যারা ক্ষমতায় থাকবে তারাই জাল দলিল বানাবে, ক্ষমতা বদল হলে আরেক দল আরেক দলিল বানিয়ে দখল নিবে। আর আমরা একবার অমুক দল পরের বার তমুক দলকে ভোট দিয়ে ক্ষমতায় বসিয়ে তাদের সক্ষমতা দেখবো। এই চক্র কবে যে স্থির হবে!

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:০৩

আম্মানসুরা বলেছেন: যেদিন আমরা নিজেদের অধিকার ও দাবি আদায়ে সচেতন ই দৃঢ় হব সেদিন এই চক্র শেষ হয়ে নতুন গঠনমূলক চক্র শুরু হবে।

১১| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ২:৪৩

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: এটাই বাস্তবতা।। আর কিছু বলছি না।।

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:০৪

আম্মানসুরা বলেছেন: দীর্ঘশ্বাস

১২| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:৩৫

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: অপরাজনীতি আর শিক্ষাঙ্গনে ক্ষমতালিপসুদের নগ্ন হস্তক্ষেপের একটি চিত্র পেলাম। জগন্নাথে কোন কিছু হলে সঙ্গতকারণেই আমি একটু বেশি ব্যথা পাই।

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:০৫

আম্মানসুরা বলেছেন: সঙ্গত কারনটা জানতে ইচ্ছা হচ্ছে।

১৩| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৩৭

নুরুলইসলাম খান বলেছেন: মঙ্গল হোক।
খুবই তথ্য সমৃদ্ধ পোস্ট। জগন্নাথের একজন সাবেক ছাত্র হিসেবে লেখকের প্রতি ভালবাসা রইল।
বিনীত।

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:০৭

আম্মানসুরা বলেছেন: আপনার মঙ্গল কামনা করছি
এক সিনিয়র ভাইয়ের ভালবাসা জগন্নাথের প্রতিনিধি হিসাবে শ্রদ্ধা সহকারে গ্রহণ করলাম।
বিনীত।

১৪| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৯

রমিত বলেছেন: হায়রে অভাগা দেশ!!!

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:০৮

আম্মানসুরা বলেছেন: হায়রে অভাগা জাতি!!!

১৫| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:১৪

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
‌‌‌'সঙ্গত' কারণগুলো সাধারণত বলতে হয় না, ধারণা করেই পাওয়া যায়...

আপনার বুদ্ধিমত্তায় সন্দেহ করতে চাই না, আম্মানসুরা ;)


(ভালো আছেন তো?)

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৩০

আম্মানসুরা বলেছেন: আমার এখন বলা উচিত 'বুঝেছি' । বুদ্ধিমত্তা প্রমান বলে কথা। আসলে বুঝেছি নাকি বুঝি নাই তা আপনার বুদ্ধিমত্তার উপর ছেড়ে দিলাম ;) ;)


(ভালো আছি। আপ্নিও নিশ্চয়ই?)

১৬| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:০৭

ঐতিহাসিক বলেছেন: কিছু বলার ভাষা নাই । শিক্ষার্থীদের হল যখন পুলিস আর প্রভাবশালী দের দ্বারা বেদখল হয়, তখন আসলেই সরকারের সদিচ্ছা'র অভাব টা প্রচন্ড নগ্নভাবে অনুভূত হয় ।
নিন্দা জানাই হল দখলের।
ধিক্কার জানাই অবৈধ দখলের ।
হল গুলু শিক্ষার্থীদের প্রয়োজনেই জগন্নাথের দখলে আসুক, এই কামনা রাখি ।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:২১

আম্মানসুরা বলেছেন: চমৎকার বলেছেন। সরকার এর ইচ্ছার কথা আর কি বলব। সরকার মশাই নিজেও বাংলাদেশ ব্যাঙ্কের সদরঘাট শাখা বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব জায়গায় স্থাপন করেছে। কয়েক বার এই নিয়ে আন্দোলন হয়েছে কিন্তু সরকার নিরব।

১৭| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ২:৫৩

অপু তানভীর বলেছেন: আপনি কোন ডিপার্টমেন্টে ?

আমি অর্থনীতিতে পড়ি ! ৪র্থ ব্যাচ !

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:২১

আম্মানসুরা বলেছেন: আমি ২য় ব্যাচ! প্রানিবিদ্যা বিভাগ।

১৮| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:০২

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: ইংরেজি বিভাগ (১৯৯৫-৯৬)।


অন্তত দু’দিকে আপনি বুদ্ধিমত্তার পরিচয় দিয়েছেন!

ভালো থাকুন, আম্মানসুরা :)

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:০৮

আম্মানসুরা বলেছেন: ব্লগে এসে সিনিয়র ও জুনিয়র ভাইদের দেখা পেলে ভাল লাগে :)

১৯| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:০৬

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: কোনদিনই এটা বাস্তবায়ীত বা পূনর্দখল হবে না।। আপনারা যতই রাজপথ,ফেসবুক বা ব্লগে ঝড় তুলুন না কেন? হয়তো শান্তনা হিসাবে "অল্পকিছু" ফিরে পেতে পারে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। কিন্তু পুরোটা নৈবঃ নৈবঃ চঃ। আমি দুঃখিত এই বাস্তব কথার জন্য।

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৪:২৬

আম্মানসুরা বলেছেন: বাস্তব কথা সব সময় শ্রুতিকটু হয় তবুও বাস্তবতা কে গ্রহণ করতে হয়। আপনার কথা সত্য হবার সম্ভাবনা ৯৯%।

২০| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৫

সাইলেন্স বলেছেন: অর্থনীতি (২০০৪-২০০৯) জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়।

তিব্বত হল নামে যে ছবিটা দেখলাম সেটি বোধহয় বিক্রমপুর মার্কেট নামে পরিচিত, আনেক বড়।

১১ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ৮:৪৫

আম্মানসুরা বলেছেন: হুম। আনন্দের খবর হল এই যে, জগন্নাথ তার আধিকার আদায় এর পথে একটু একটু সফল হচ্ছে।

২১| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৬

একলা ফড়িং বলেছেন: তথ্যবহুল পোস্ট। খবরেই শুধু অল্প স্বল্প দেখে যাচ্ছিলাম, ডিটেইলস জানতে পারলাম।


হায়রে অবস্থা! :| :|

১১ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ৮:৪৬

আম্মানসুরা বলেছেন: ধন্যবাদ একলা ফড়িং!

অবস্থার উন্নতি হতে চলছে!

২২| ১১ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১০:০৭

দালাল০০৭০০৭ বলেছেন: আপু

দেখুন তো মানব জাতির ভবিষ্যৎ খাবার আপনার পছন্দের তালিকায় আছে কি না ;)

এটাতে মতামত দিলাম মাগার প্রকাশ হলনা কেন ????

১১ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১০:১৭

আম্মানসুরা বলেছেন: আমি ভুল বশত মন্তব্য রিভিউ হবে অপশন চুজ করেছিলাম। এখন ঠিক করে দিলাম।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.