![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ভারতের মধ্য প্রদেশের সব ইসলামিক স্কুল-মাদ্রাসায় এবার হিন্দু ধর্মগ্রন্থ ‘গীতা’ পড়া বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। ওইসব স্কুল বা মাদ্রাসার সকল শিক্ষার্থীদের জন্য গীতাপাঠ করতে হবে। মধ্যপ্রদেশের বিজেপি সরকার এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এই সিদ্ধান্তে অনেকেই প্রতিবাদ জানিয়েছেন।
মধ্যপ্রদেশ সরকারের নির্দেশ অনুয়ায়ী, প্রথম এবং দ্বিতীয় শ্রেণীর উর্দু পাঠ্যবইতে এবার থেকে থাকবে গীতার শ্লোক। উর্দুতেই পড়তে হবে কুরুক্ষেত্র যুদ্ধক্ষেত্রে অর্জুনকে দেওয়া শ্রীকৃষ্ণের বাণী। এই নির্দেশের কারণে সৃষ্টি হয়েছে বির্তক। কারণ এই নির্দেশের কড়াকড়ি বেশি করা হয়েছে রাজ্যের মাদ্রাসা বা ইসলামিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের দিকে। যেখানে উর্দু ভাষায় পাঠ্যবই বাধ্যতামূলক।
গত মাসে মধ্য প্রদেশের নবম থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত স্পেশাল হিন্দি এবং দশম ও দ্বাদশ শ্রেণীর স্পেশাল ইংরেজি বইতে গীতার অংশ যোগ করা হয়েছে।
রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী বলছেন,“এর ফলে কোনও বিতর্ক হবে না। একে শিক্ষার গেরুয়াকরণ বলা যাবে না। কারণ অন্য ধর্মের পাঠও থাকছে পাঠ্যক্রমে”।
তবে মধ্যপ্রদেশে বিধানসভা নির্বাচনের চার মাস আগে এই সিদ্ধান্তে ক্ষুব্ধ হয়েছে সংখ্যালঘু মুসলিম ও অন্যান্য সম্প্রদায়ের মানুষ। এ ঘটনায় তারা আদালতে যাওয়ার কথাও ভাবছেন।
তথ্যসূত্র
Click This Link
২| ১০ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:০১
মোমেরমানুষ৭১ বলেছেন: মেহেদী হাসান '' বলেছেন: জোরপূর্বক চাপিয়ে দিলে গীতার ওপর শিক্ষার্থীদের বিদ্বেষ সৃষ্টি হবে, গীতার মর্যাদা ক্ষুণ্ণ হবে।
ঠিক বলেছেন
৩| ১০ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:০৮
মেংগো পিপোল বলেছেন: আফসুস লাগে যারা বলে আমাদের দেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রিতি নাই। চুক চুক।
©somewhere in net ltd.
১|
১০ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:৪৪
মেহেদী হাসান '' বলেছেন: জোরপূর্বক চাপিয়ে দিলে গীতার ওপর শিক্ষার্থীদের বিদ্বেষ সৃষ্টি হবে, গীতার মর্যাদা ক্ষুণ্ণ হবে।