![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একটা ব্যপার আমার মাথায় ঢোকে না,
ধর্মবিশ্বাসীরা না হয় জঙ্গী হয় ---- বোধ, বুদ্ধির বিকাশ না হয় তাদের সেরকম হয় না; মেধার বিকাশের অভাবের জন্য হোক আর অপশিক্ষার জন্যেই হোক। যারা ধীমান, অত্যন্ত মেধাবী এবং মানবিক এবং মুক্তমনা (?) ---- নাস্তিক হতেই পারেন, কারণ বিশ্বাসের স্বাধীনতা সবারই আছে, কিন্তু তারা কেন বিশ্বাসীদের (?) মানে ধার্মিকদের এবং তাদের ধর্মের সমালোচনা করতে এত আগ্রহী হন কখনো কখনো আগ্রাসীও হন।যেহেতু শিক্ষা এখনও পরিপূর্ণ নয় সুতরাং এখনো পৃথিবীতে শিক্ষা মানেই ডিগ্রী, সার্টিফিকেট। পারস্পারিক জ্ঞানের পার্থক্য নেই বলেই কি এই সংঘাত? মাথায় ঢোকে না। আমি
অত্যন্ত ক্ষুদ্র মানুষ,
কিন্তু আমার চোখে মানবতাবাদী এসকল বুদ্ধিজীবী কিংবা ফতোয়াবাদী হুজুর কাউকেই মানুষের প্রকৃত উপকারে কাজে আসতে দেখিনি। কেবলই পারস্পারিক বিষেদাগার ছাড়া, আর কেউ কিছু করে না। অবশ্য কেউ আবার জিহাদি জোশে ধর্ম রক্ষার নামে বিদ্রোহী কতল করে ---- তবে সুযোগ পেলে এপক্ষও কম যেত না।
কিছু মানুষ নিরবে নিয়ত সেবা করে যায়, এই নিভৃতচারী মানুষেরা কেবলই মানুষ। বিশ্বাসী না অবিশ্বাসী সেটা জানা যায় না কখনওই।
সলতে আর দেশলাইকাঠি নিয়ে কেবল বসে থাকলে হয় না, আলো পেতে হলে প্রদীপ জ্বালাতে জানতে হয়।আমার কথা হলো, সব কিছুরই ভালো কিছু দিক আছে। যদিওবা ভালোর চেয়ে আরও ভালো করা যায় সবসময়ই।
সেটার চর্চা করলে তো সংঘাত হবার কথা নয়।
তবে কি এই বিভেদের পেছনেও, স্বার্থের রাজনীতি?
মাথা কাজ করে না ----- কিচ্ছু ঢোকে না মাথায়।
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৪২
সুমন অনিরুদ্ধ বলেছেন: ভাই আমার কথা হলো, মানুষের জন্য কাজ করতে চাইলে, যে কোন ভাবেই করা যায়,;
ধর্ম সেখানে কোন বড় ইস্যু হতে পারে না।
২| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৪০
রুদ্র জাহেদ বলেছেন: মানুষ হিসেবে নিজেকে ভাবতে হবে, আমরা সবাই এক এরকম ভাবতে পারলেই বিভেদ দূরীভূত হবে। কিন্তু সবাই এখন বিভিন্ন সেল্ফবিধ্বংসী কাজে ছুটছি...
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৭
সুমন অনিরুদ্ধ বলেছেন: জ্বী ভাই, এ ব্যাপারে আমিও আপনার সাথে একমত।
মানুষ হতে হয় সবার আগে।
©somewhere in net ltd.
১|
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:২৫
কল্লোল পথিক বলেছেন: এরা নাস্তিক নয় ইসলাম বিরোধী।
এরা মুক্তমনা নয় মুত্রমনা