নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার ঠিকানা

আমার স্বপ্ন, আমার ভালবাসা... আমার নিঃস্বাস, আমার বিশ্বাস... আমার ঠিকানা..

আনিসুজ্জামান রাসেল

যান্ত্রিক জীবনের ধরা বাধাঁ নিয়মের শিকল ছিড়াঁর যখনই সুযোগ ঘটে তখনই বেড়িয়ে যাই, সাথে থাকে আমার প্রিয় ক্যামেরাটি।আমার দেশ, বাংলাদেশ অনেক সুন্দর। দেখার বাকি আছে অনেক কিছু। চেষ্টা করি আমার লেখার মাধ্যমের, আমার ছবির মাধ্যমে আমার দেশের রুপকে তুলে ধরতে।

আনিসুজ্জামান রাসেল › বিস্তারিত পোস্টঃ

পদ্মা রিসোর্ট, লৌহজং, মুন্সিগঞ্জ

১৮ ই জুলাই, ২০১০ বিকাল ৩:২২





যান্ত্রিক জীবনের ধরাবাঁধা নিয়ম, কোলাহল, শব্দ ও বায়ু দূষণ এবং সর্বোপরি নগর জীবনের শত ব্যস্ততার মাঝে সপ্তাহ শেষে একটুরো নির্মল প্রশান্তির জন্য আজ আপনাদের নিয়ে যাবো পদ্মা নদীর মাঝখানের জেগে উঠা চরে গড়ে উঠা পদ্মা রিসোর্টে। ফ্যামিলি নিয়ে অথবা বন্ধুদের সাথে জমবেশ আড্ডায় পদ্মা রিসোর্ট হতে পারে আপনার জন্য আদর্শ জায়গা।



ঢাকা থেকে পদ্মা রিসোর্টের দূরত্ব ৫০ কিমি. সাথে গাড়ি থাকলে যেতে সময় লাগবে ২ ঘন্টার মতো। পদ্মা রিসোর্ট গড়ে উঠেছে মুন্সিগঞ্জ জেলার লৌহজং উপজেলার লৌহজং থানার নিকটবর্তী পদ্মা নদীর বুকে জেগে উঠা চরে।



অনেক ভাবেই যেতে পারেন পদ্মা রিসোর্টে। যেতে পারেন বাস সার্ভিসে অথবা নিজের সাথে নেওয়া গাড়ি করে। লৌহজং থানা মসজিদ ঘাট পর্যন্ত সরাসরি আসতে পারবেন ঢাকার গুলিস্থান থেকে ছেড়ে আসা গাংচিল পরিবহনে। ভাড়া নিবে জনপ্রতি ৪৫ টাকা।







অথবা আপনি মাওয়া ঘাট পর্যন্ত যেতে পারেন “গ্রেট বিক্রমপুর পরিবহন” (মাওয়া-গুলিস্থান-মাওয়া) কিংবা “গোধুলী পরিবহনে” (মাওয়া-গাজীপুর/যাত্রাবারি-মাওয়া)। সেক্ষেত্রে মাওয়া ফেড়ীঘাট যাবার আগেই লৌহজং থানার যাবার পথের চৌরাস্তায় মোড়ে আপনাকে নামতে হবে। পরে রিক্সা অথবা অটোরিক্সাতে ১৫ মিনিটের পথ।





১) মাওয়া ফেরী ঘাট ২) লৌহজং চৌরাস্তা মোড় ৩) লৌহজং পুলিশ ফাঁড়ী ৪) পদ্মা রিসোর্ট



আর নিজের সাথে গাড়ি থাকলে পথ চিনে যেতে কোন অসুবিধা হবে না। সেক্ষেত্রে যাওয়ার পথে আপনাকে দুই জায়গায় মোট ৬০ টাকা টোল দিতে হবে। গাড়ি রাখার জন্য লৌহজং থানা প্রাংগনে আছে সুবিধা মত অনেক জায়গা।



পদ্মার অপলক সৌন্দর্য্য উপভোগ করার জন্য বর্ষার বিকল্প নাই আর সেজন্যই পদ্মা রিসোর্টে এই সময়ে ভিড় থাকে সবচেয়ে বেশী। তাই সরকারী ছুটির দিনে যাবার আগে অবশ্যই আগে থেকে কটেজ বুক করে যেতে হবে। বর্ষার মৌসুমে সরকারী ছুটির দিন ছাড়া অথবা অন্য কোন মৌসুমে কটেজ বুক ছাড়াই আপনি যেতে পারবেন পদ্মা রিসোর্টে। আগে থেকে বুক করার জন্য পদ্মা রিসোর্টের ঢাকা অফিসে আপনাকে বুকিং মানি দিতে হবে। রিসোর্টের সাথে যোগাযোগের সমস্থ তথ্য পাবেন পদ্মারিসোর্ট.নেট এ।









লৌহজং থানার পাশের মসজিদ ঘাটে গিয়ে দেখতে পারবেন সেখানে আপনার জন্য অপেক্ষা করছে ২-৩ টি ইঞ্জিন চালিত নৌকা ও স্পিডবোট। এইগুলোই আপনাকে পৌঁছে দিবে ওপারের রিসোর্ট এ।



লৌহজং থানার কো-অর্ডিনেটঃ 23°28'00.31"N 90°19'54.99"E





১) লৌহজং পুলিশ ফাঁড়ী ২) পদ্মা রিসোর্ট



লৌহজং থানার ঘাট থেকেই আপনি পদ্মা রিসোর্টের মনোমুগ্ধকর দৃশ্য দেখতে পারবেন। সুবিশাল কোনো অট্টালিকা নয়, কুঁড়েঘরের আদলেই তৈরি এই রিসোর্টের অবকাঠামো। বিশাল পদ্মার মাঝে রং বেরঙ্গের কটেজগুলো যেনো আপনাকে হাতছানি দিয়ে ডাকছে। পদ্মার বুকে জেগে উঠা এই বিশাল বিস্তৃত চরটি যেন প্রকৃতির এক অপার সৌন্দর্য নিয়ে নিয়ে দীর্ঘকাল দাঁড়িয়ে আছে। রিসোর্টের চারপাশ ঘিরে কাশবনের বিশাল ঝাড় আর সামনের দিকে চরের সাদা বালির উপর ঘন ঘাসের সমারোহ। এ যেন আকাশ, সবুজ আর নদীর নিঃসর্গ মিলনমেলা। বর্ষায় ফুলে ফেঁপে উঠা পূর্ন যৌবনা পদ্মা যেন এই রিসোর্টের রুপ বারিয়ে দেয় বহুগুন। এই সময় কটেজের নিচে পানি চলে আসায় দুর থেকে মনে হয় পানির উপর ভাসছে পদ্মা রিসোর্ট।



পদ্মা রিসোর্টের কো-অর্ডিনেটঃ 23°27'46.50"N 90°19'55.22"E









পদ্মা রিসোর্টে পৌঁছানোর পরেই রিসোর্ট অফিস থেকে আগে থেকে বুকিং দেওয়া অনুযায়ী আপনাকে কটেজ বুঝিয়ে দিবে। মোট ১৬টি ডুপ্লেক্স কটেজের দিয়ে গড়ে উঠা এই রিসোর্ট। এর মধ্যে ১২টি কটেজের নাম করা হয়েছে বাংলার ১২ মাসের নাম অনুযায়ী আর বাকি ৪টা নাম হয়েছে ঋতুর নামে। আপনি ইচ্ছা করলে আপনার পছন্দের কটেজের নাম উল্ল্যেখ করতে পারেন বুকিং এর সময়ই। নাহলে যে কটেজগুলো বুক হয় নাই সেগুলোই জুটবে আপনার ভাগ্যে। আপনি যদি একটু নিরিবিলি থাকতে চান তো সর্বপশ্চিমের কটেজগুলো হবে আপনার জন্য আদর্শ যা বাংলা মাসের নাম অনুযায়ী শুরু।















আপনি সারাদিনের জন্য অথবা রাত্রি যাবনের জন্য কটেজ নিতে পারেন। সারাদিন বাবদ কটেজ ভাড়া ২৩০০টাকা (২০০০টাকা + ১৫%ভ্যাট) আর রাতের জন্য ৩৪৫০ টাকা (৩০০০টাকা + ১৫%ভ্যাট)। প্রতিটি কটেজে থাকতে পারবেন ৮জন করে। প্রতিটি কটেজ সাজানো সুন্দর আসবাবপত্র দিয়ে৷ ঘরের চাল সুন্দরী পাতা দিয়ে তৈরি ৷ দেয়াল ও অন্যান্য জায়গায় বাঁশ ও তাল গাছের কাঠ ব্যবহার করা হয়েছে ৷ ডুপ্লেক্স এই কটেজের নিচ তলায় আছে এক সেট সোফা ও টেবিল এবং একটি সিঙ্গেল বেড, দেড় তলায় অত্যাধুনিক ফিটিংসহ (কমোড, বেসিন, লুকিং গ্লাস, শাওয়ার) ইত্যাদি দিয়ে তৈরি বাথরুম আর বসার জন্য সুবিশাল বারান্দা, ২য় তলায় পাবেন পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন সাজানো ২টি সিঙ্গেল বেড, মধ্যখানে সেন্টার টেবিল, ওয়ারড্রোব, লাইট, ফ্যান ইত্যাদি।

















রিসোর্টে বিদ্যুৎ সরবারোহ জন্যে আছে জেনারেটরের ব্যবস্হা। যদিও ফ্যান অথবা এসির অভাব আপনি অনুভব করতে পারবেন না। চারদিকে পদ্মা নদী প্রবাহিত হওয়ায় সারাক্ষনিই পাওয়া যায় মৃদু ঠাণ্ডা বাতাসের স্পর্শ৷









রুমে উঠেই হাত মুখ ধুয়ে খাওয়ার কথা মনে হতে পারে। চিন্তা নেই, পদ্মা রিসোর্টের সু-সজ্জিত রেস্টুরেন্ট যা ২০টি টেবিল চেয়ার দিয়ে সাজানো সেখানে আপনি ২০০ জন লোক নিয়ে লাঞ্চ বা ডিনারসহ যেকোন পার্টি আয়োজন করতে পারেন। রেস্টুরেন্টে যাবার আগে আপনাকে রিসোর্ট অফিস থেকে জনপ্রতি ৩৫০টাকা (৩০০টাকা + ১৫% ভ্যাট) দিয়ে ফুড টোকেন সংগ্রহ করতে হবে। দুপুরের খাবার মেনুতে থাকছে ভাত, ডাল, ইলিশ ফ্রাই (১ পিস), মুরগীর মাংস (বড় ১ পিস), সবজি, সালাত। মিনারেল ওয়াটার আলাদা ভাবে কিনতে হবে যার ১লিটারের দাম ৪০টাকা। পদ্মা রিসোর্টে খাবার জিনিসের দাম অনেক বেশি। বাহিরে থেকে খাবার আনার অনুমতিও নাই। পাবেন কোমলপানীয় (ক্যানঃ ৪০ টাকা, পেপসি ১.৫ লিটারঃ ১০০ টাকা, পেপসি ২ লিটারঃ ১৫০ টাকা)।













জমবেশ একটা খাওয়ার পরে রেস্টুরেন্টের বিশাল বারান্দায় চা হাতে বসে থাকতে পারেন কিছুক্ষন। দূরে পদ্মা নদীতে রং-বেরঙ্গের পাল তোলা নৌকা আর কাশবনের উপর দিয়ে বয়ে যাওয়া মৃদু বাতাসের দোলা। দেখতে দেখতে কেটে যাবে বেশ কিছুটা সময়।









বিনোদনের জন্য অতুলনীয় এই পদ্মা রিসোর্ট৷ ভরা বর্ষায় যখন পানির লেভেল কটেজের পাটাতন পর্যন্ত চলে আসে তখন আপনি রাবার বোটে ঘুরতে পারেন রিসোর্টের সীমানায়। নদীর শীতল পানিতে গোসল করতে পারেন অথবা স্পিডবোট (প্রতি ঘন্টা ২৫০০ টাকা + ১৫% ভ্যাট), সাম্পান নৌকা (প্রতি ঘন্টা ১২০০ টাকা + ১৫% ভ্যাট) অথবা ট্রলার (প্রতি ঘন্টা ৬০০ টাকা + ১৫% ভ্যাট) করে ঘুরতে পারেন পদ্মা নদী আর উপভোগ করতে পারেন পদ্মার অপার সৌদর্য্য।









শুস্ক মৌসুমে আপনি ইচ্ছে করলেই এই বালুচরে করতে পারেন পিকনিক ৷ ইচ্ছে করলে চড়তে পারেন ঘোড়ার পিঠে৷ সময় কাটানোর জন্য আছে দোলনা, ইজি চেয়ার। রাতে করতে পারেন ক্যাম্পফায়ার ও বারবিকিউ।



পদ্মা রিসোর্ট পূর্ণিমায় হয়ে ওঠে মায়াবি এবং সকালটি দেখলে মনে হবে ক্যানভাসে আঁকাঁ এক মনোহর ছবি ৷

মন্তব্য ৭৪ টি রেটিং +৩৮/-০

মন্তব্য (৭৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই জুলাই, ২০১০ বিকাল ৩:২৮

নগর-বাউল বলেছেন: ভাল লাগল।

১৮ ই জুলাই, ২০১০ বিকাল ৩:৩৩

আনিসুজ্জামান রাসেল বলেছেন: ধন্যবাদ

২| ১৮ ই জুলাই, ২০১০ বিকাল ৩:২৯

সাব্বির সবার জন্য বলেছেন: ওখানে কি কথা বললেও ১৫% ভ্যাট দিতে হবে???? আপনি কি পদ্মা রিজোর্টের লোক নাকি???

১৮ ই জুলাই, ২০১০ বিকাল ৩:৩৩

আনিসুজ্জামান রাসেল বলেছেন: জি না ভাই, আমি ভুক্তভোগী

৩| ১৮ ই জুলাই, ২০১০ বিকাল ৩:৩১

রিফাত হোসেন বলেছেন: +++++++++++++++++++++++++++

১৮ ই জুলাই, ২০১০ বিকাল ৩:৩৬

আনিসুজ্জামান রাসেল বলেছেন: ধন্যবাদ

৪| ১৮ ই জুলাই, ২০১০ বিকাল ৩:৩২

রিফাত হোসেন বলেছেন: তবে ভাড়াটা অনেক বেশী লাগছে ।

আপনি এত ডিটেইলস কোথায় পেলেন?

১৮ ই জুলাই, ২০১০ বিকাল ৩:৩৫

আনিসুজ্জামান রাসেল বলেছেন: হমম সব কিছুর ই দাম বেশি, এই ১৬ তারিখে ছিলাম ঐখানে। ছবি আর ডিটেলস অই খান থেকে ই নেওয়া।

৫| ১৮ ই জুলাই, ২০১০ বিকাল ৩:৩৪

ঘাসফুল বলেছেন: ছবি গুলো দারুন লাগলো...

উপকারী পোষ্ট...

১৮ ই জুলাই, ২০১০ বিকাল ৩:৩৬

আনিসুজ্জামান রাসেল বলেছেন: ধন্যবাদ

৬| ১৮ ই জুলাই, ২০১০ বিকাল ৩:৩৮

কে এম খান বলেছেন: পদ্মা রিসোটের নিউজ টা পড়ে ভালাই লাগলো... মন তো চাইছে যেতে..... কিন্তু পকেট বলছে সাবধান.....!!! এত খরচ দিয়ে আমার মত সাধারণ লোকের মনে হয় যাওয়া সম্ভব হবে না...!!!

১৮ ই জুলাই, ২০১০ বিকাল ৫:০০

আনিসুজ্জামান রাসেল বলেছেন: জি ভাই খুব সাবধান, টাকা ব্যাপারে অত্যাধিক বারাবারি রিসোর্টের আসল মজাটাই কিছুটা কমায়ে দিয়েছে।

৭| ১৮ ই জুলাই, ২০১০ বিকাল ৩:৪০

কামাল২০১০ বলেছেন: সত্যি ভালো লাগলো..তবে আমার প্রশ্ন সিকুরিটি কেমন ...???

১৮ ই জুলাই, ২০১০ বিকাল ৪:৫৯

আনিসুজ্জামান রাসেল বলেছেন: যতখানি মনে হয়েছে, সিকুরিটি ভাল। কারন রিসোর্টের অপর পাশেই লৌহজং থানা। কোন দরকারে থানা থেকে ৫ মিনিটের ভিতরে সাপোর্ট পাওয়া সম্ভব।

৮| ১৮ ই জুলাই, ২০১০ বিকাল ৩:৪১

ফূতিওয়ালা বলেছেন: লেখা পড়ে মনে হলো বিজ্ঞাপন। ছবি গুল ভাল আসছে।

১৮ ই জুলাই, ২০১০ বিকাল ৩:৪৭

আনিসুজ্জামান রাসেল বলেছেন: ধন্যবাদ, ঠিক বিজ্ঞাপন না, লেখাটি তৈরি করেছি একটা গাইডলাইনের মত করে। আর সাথে শেয়ার করছি নিজের অভিজ্ঞতা।

আপনি যদি আমার আগের লেখা গুলো পড়ে থাকেন সেখানেও এই একই প্যাট্রানের লেখা পাবেন।

৯| ১৮ ই জুলাই, ২০১০ বিকাল ৩:৪৩

আসকওয়ানমি বলেছেন: অসাধারণ লাগল......... ইস ভাড়াটা যদি অসাধারণ না হত !!

১৮ ই জুলাই, ২০১০ বিকাল ৫:০২

আনিসুজ্জামান রাসেল বলেছেন: ধন্যবাদ, আসলেই অতিরিক্ত। ৭ জন ফ্রেন্ড এক সাথে গিয়েছিলাম বলে এই যাত্রা রক্ষা পেয়েছি।

১০| ১৮ ই জুলাই, ২০১০ বিকাল ৩:৪৩

গুরু তুমি মহান, তোমারে করি প্রনাম বলেছেন: ছবি গুলা কবের?
পানি কি কটেজের নিজে পর্যন্ত চলে এসেছে? কটেজের নিজে কত ফুট পানি হবে এসেছে?

অসাধারন সুন্দর একটা জায়গা।
বেশ কয়েকবার গিয়েছিলাম।

পরিবার নিয়ে গেলে তুলনামূলক খরচ কম পরে।
গার্লফ্রেন্ড নিলে তো কথাই নাই... :P

১৮ ই জুলাই, ২০১০ বিকাল ৫:০৫

আনিসুজ্জামান রাসেল বলেছেন: ধন্যবাদ,

আপ নার শেষের দুই লাইনের সাথে পুরোপুরি একমত।

এই ছবিগুলো এই মাসের ১৬ তারিখে তোলা। এখনোও পাটাতন পর্যন্ত পানি উঠে নাই। ওরা বলল আরোও ১৫ দিন লাগবে।

১১| ১৮ ই জুলাই, ২০১০ বিকাল ৩:৪৪

গুরু তুমি মহান, তোমারে করি প্রনাম বলেছেন: একটু বিস্তারিত জানাবেন।

১৮ ই জুলাই, ২০১০ বিকাল ৫:০৫

আনিসুজ্জামান রাসেল বলেছেন: -

১২| ১৮ ই জুলাই, ২০১০ বিকাল ৩:৪৬

ধানশালিক বলেছেন: ঐ কোম্পানীর এজেন্ট মনে লয় ।

১৮ ই জুলাই, ২০১০ বিকাল ৫:০৬

আনিসুজ্জামান রাসেল বলেছেন: ধন্যবাদ, খুবই ভাল হত যদি ওদের পেইড এজেন্ট হতে পারতাম। কিছুই কামাই হত। এই ভাবে নিজের খাইয়া বনের মহিষ তারাতে আর ভাল লাগে না।

১৩| ১৮ ই জুলাই, ২০১০ বিকাল ৩:৫৩

দেবতা বলেছেন: +

১৮ ই জুলাই, ২০১০ বিকাল ৫:০৭

আনিসুজ্জামান রাসেল বলেছেন: ধন্যবাদ

১৪| ১৮ ই জুলাই, ২০১০ বিকাল ৩:৫৬

শুভ্র নামের ছেলে বলেছেন: betara pura dakat

১৮ ই জুলাই, ২০১০ বিকাল ৫:০৭

আনিসুজ্জামান রাসেল বলেছেন: হ ভাই, ডাকাতে বাপ।

১৫| ১৮ ই জুলাই, ২০১০ বিকাল ৪:০০

যীশূ বলেছেন: দারুন জায়গা, তবে টাকাওয়ালা মানুষদের জন্য। :)

ছবিগুলো ভালো হইছে। :)

১৮ ই জুলাই, ২০১০ বিকাল ৫:০৯

আনিসুজ্জামান রাসেল বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ, দল বেধেঁ গেলে কিন্তু খরচ অনেক কমে আসবে।

১৬| ১৮ ই জুলাই, ২০১০ বিকাল ৪:০২

অর্ফিয়াস বলেছেন: যাওয়া হয়নি কখোনো তবে শুনেছি এর কথা। যাবো হয়তো একদিন।

১৮ ই জুলাই, ২০১০ বিকাল ৫:১১

আনিসুজ্জামান রাসেল বলেছেন: ধন্যবাদ।

১৭| ১৮ ই জুলাই, ২০১০ বিকাল ৪:০৫

আইরিন সুলতানা বলেছেন:
বিদেশে অবশ্য সব রিসোর্ট সমুদ্রের পানির উপরেই দেখা যায়। আমাদের জন্য না হয় নদীর পানিই সম্বল। এখানে যদিও পানি কম কম লাগছে। পদ্মা নদী না, পদ্মা খাল মনে হচ্ছে।

তারপরও সুন্দরী পাতার ছাউনি দেয়া রিসোর্ট ব্যা-প-ক পছন্দ হয়েছে। :)

১৮ ই জুলাই, ২০১০ বিকাল ৫:১২

আনিসুজ্জামান রাসেল বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ

১৮| ১৮ ই জুলাই, ২০১০ বিকাল ৪:০৭

সালাহউদ্দীন আহমদ বলেছেন:
এ নিয়ে কয়েকদিন আগে আরেকজন পোস্ট দিয়েছিলো। যাহোক ভাল লাগলো।

১৮ ই জুলাই, ২০১০ বিকাল ৪:৫৬

আনিসুজ্জামান রাসেল বলেছেন: ধন্যবাদ, আমার এই পোষ্ট গরম গরম। এই মাসের ১৬ তারিখের ভ্রমন থেকে লেখা।

১৯| ১৮ ই জুলাই, ২০১০ বিকাল ৪:০৯

জেড ইসলাম বলেছেন: 1) ৩৫০টাকা (৩০০টাকা + ১৫% ভ্যাট) দিয়ে ফুড টোকেন সংগ্রহ করতে হবে।
2) মিনারেল ওয়াটার আলাদা ভাবে কিনতে হবে যার ১লিটারের দাম ৪০টাকা।
3) পদ্মা রিসোর্টে খাবার জিনিসের দাম অনেক বেশি। বাহিরে থেকে খাবার আনার অনুমতিও নাই।
4) কোমলপানীয় (ক্যানঃ ৪০ টাকা, পেপসি ১.৫ লিটারঃ ১০০ টাকা, পেপসি ২ লিটারঃ ১৫০ টাকা)
5) স্পিডবোট (প্রতি ঘন্টা ২৫০০ টাকা + ১৫% ভ্যাট), সাম্পান নৌকা (প্রতি ঘন্টা ১২০০ টাকা + ১৫% ভ্যাট) অথবা ট্রলার (প্রতি ঘন্টা ৬০০ টাকা + ১৫% ভ্যাট)
---------------------------------------------------------------------------------

মালিক মনে হয় সম্প্রতি বিদেশ ফেরত হবে। উনি বুঝতে পারেন নাই যে এটা বাংলাদেশ।
আচ্ছা ওখানের থালা-বাসন ব্যবহার করলে কি কোন ভ্যাট দিতে হবে ?
নিজের বউ নেওয়ার অনুমতি আছে ? নাকি ওখান থেকে ১০০০০০/- টাকা দিয়ে বউ ভাড়া করতে হবে ?

আমার মাথায় আরেকটা চিন্তা আসতেছে রিসোর্টের মালিকের বাল্যকাল থেকে গন্জিকা সেবনের অভ্যাস আছে কিনা।

১৮ ই জুলাই, ২০১০ বিকাল ৪:৫৪

আনিসুজ্জামান রাসেল বলেছেন: ভাই আমার কাছে, টাকার তুলনায় সার্ভিস সেই রকম ভাল লাগে নাই। হমম এই টা ঠিক যে জায়গা টা ভাল কিন্তু সে তুলনায় সার্ভিসের কোয়ালিটি অনেক খারাপ।

২০| ১৮ ই জুলাই, ২০১০ বিকাল ৪:১১

বিদ্যাসাগর বলেছেন: আপনার পোস্ট পরে খুব ভালো লাগলো....... ভাই যদি গাড়ি দিয়ে যাই তাহলে কোনদিক দিয়ে গেলে সুবিধা হবে তা জানালে ভালো হয়.........

১৮ ই জুলাই, ২০১০ বিকাল ৫:২০

আনিসুজ্জামান রাসেল বলেছেন: ধন্যবাদ।

যাত্রাবাড়ি থেকে নারায়নগঞ্জ এর রুট ধরে সোজা চল্লেই আপনি মাওয়া ফেরীঘাটে পৌঁছে যাবেন। মাওয়া ফেরীঘাট এর কিছু আগেই একটা চৌরাস্তা পরবে, যার বাম দিকে লৌহজং থানার রাস্তা। ওটা ধরে মিনিট ১৫ সামনের দিকে এগুলেই পাবেন লৌহজং থানা। আর থানার পাশের চরেই পদ্মা রিসোর্ট।

২১| ১৮ ই জুলাই, ২০১০ বিকাল ৫:২১

ফেরারী... বলেছেন: চমৎকার প্রানজ্ঞল বর্নণা সাথে অসাধারন ছবি

ঘুরতে ঘুরতে চলে যাব একদিন...

ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য । ভালো থাকবেন ।

১৮ ই জুলাই, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫৪

আনিসুজ্জামান রাসেল বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ

২২| ১৮ ই জুলাই, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৩৮

বাংলাদেশ-ফয়সাল বলেছেন: chobi ki apner tola??

১৮ ই জুলাই, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫৩

আনিসুজ্জামান রাসেল বলেছেন: জি। ছবি আর লেখা দুইটাই আমার।

২৩| ১৮ ই জুলাই, ২০১০ রাত ৮:২০

সাব্বির শওকত শাওন বলেছেন: ভাই জায়গা টায় আমিও গেসি।।খুব এ আজাইরা।।

১৯ শে জুলাই, ২০১০ সকাল ১১:৩৯

আনিসুজ্জামান রাসেল বলেছেন: দামটা একটু বেশি লাগছে আর কি।

২৪| ১৮ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১০:৫৪

গুরু তুমি মহান, তোমারে করি প্রনাম বলেছেন:
বান্ধবী বা গার্লফ্রেন্ড ছাড়া যাইয়েন না গো যায়েন না... :| :| :|

আগের বার যখন গেছিলাম, কাইন্দা আইছিলাম..একলা ছিলাম তো তাই...লগের গুলা জোরা জোরা ছিলো... :((

আমি আপনের মতো বালা ফটোগ্রাফার না...:(









১৯ শে জুলাই, ২০১০ সকাল ১১:৪০

আনিসুজ্জামান রাসেল বলেছেন: ধন্যবাদ, অন্য সিজনের কিছু পাওয়া গেল আপনার কাছ থেকে

২৫| ১৮ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১০:৫৫

গুরু তুমি মহান, তোমারে করি প্রনাম বলেছেন: আমরা যখন গিয়েছিলাম, ফেব্রয়ারী ২০১০ মাসে, তখন তো বাহিরের পানি ও কোলড্রিন্কস নিতে দিছিলো।

১৯ শে জুলাই, ২০১০ সকাল ১১:৪২

আনিসুজ্জামান রাসেল বলেছেন: আপনি যদি ওদের জিজ্ঞেস করেন তো ওরা বলবে আনা যাবে না। কিন্তু যেহুতু এন্ট্রির সময় কোন চেক করে না, তো আপনি ব্যাগের ভিতর যা নিতে পারেন।

২৬| ১৮ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১১:২৬

েক আিম বলেছেন: রাসেল: সব ই অসাধারন হইছে। ডিজিটাল কোওঅর্ডিরনেট কামে দিবো অনেকের।
তয় আমি তোরে না চিনলে আমিও পেইড এজেন্টই ভাবতাম। বাহির থেকে খাওয়া ব্যাকপ্যাক এ করে নিয়ে গেলেই হয়।

আমার কাছে খরচ মোটেও বেশী মনে হয় নাই: যমুনা রিসোর্ট কি এর চেয়ে খুব বেশী সুন্দর?? দাম তো প্রায় ৩ গুন।

নিরাপত্তা, সৌন্দর্য আর চারিপাশের পরিবেশ সব মিলে খারাপ না। বৈধ আর অবৈধ: কাপল দের জন্য বেষ্ট প্লেস।

১৯ শে জুলাই, ২০১০ সকাল ১১:৪৩

আনিসুজ্জামান রাসেল বলেছেন: ধন্যবাদ

সবই ভাল কিন্তু সার্ভিসটা আরোও ভাল হওয়া উচিৎ ছিল।

২৭| ১৮ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১১:৩২

ধীবর বলেছেন: দারুন ভালো লাগলো। লেখককে ধন্যবাদ। তবে কিনা সাধ আছে সাধ্য নেই। ইয়ে সাপ খোপের ভয় আছে নাকি?

১৯ শে জুলাই, ২০১০ সকাল ১১:৪৪

আনিসুজ্জামান রাসেল বলেছেন: ধন্যবাদ

না এই রকম কিছু তো চোখে আসল না।

২৮| ২১ শে জুলাই, ২০১০ রাত ১০:২৬

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: +। চমৎকার।

২২ শে অক্টোবর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০০

আনিসুজ্জামান রাসেল বলেছেন: ধন্যবাদ

২৯| ২৩ শে জুলাই, ২০১০ সকাল ১০:৫৪

নীল মানব বলেছেন: চমৎকার ! তবে সাধ্যের বাইরে। খরচ একটু সাধ্যের মধ্যে আসলে হয়ত ভাল হত।

২২ শে অক্টোবর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০২

আনিসুজ্জামান রাসেল বলেছেন: :-)

৩০| ২৮ শে আগস্ট, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:২১

স্বপ্নস্রষ্টা বলেছেন: চমৎকার পোস্ট। খুবই ভাল লাগল। বিশেষ করে ছবিগুলো। আমিও শখের ফোটোগ্রাফার কি না? হে হে হে। ভাইজান, আমি যদি মিরপুর থেকে যেতে চাই তবে কিভাবে যাব। আর একদিন এর মধ্যে কি আবার ফিরে আসা সম্ভব? আসতে - যেতে কি রকম সময় লাগবে? ফিরে আসার সময় সন্ধ্যা হয়ে গেলে সিকিউরিটি কেমন আর মিরপুরে আসার রাস্তা কি? একটু জানাবেন :)

৩১| ৩০ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ১:৩১

এন এইচ আর বলেছেন: কি যে উপকার করলেন...........কদিন পর দেশে আসবো........চিন্তা করসিলাম কই ঘুরা যায়। কিন্তু নিজের বাড়ির কাছে এতো সুন্দর একটা জায়গা থাকতে আমি কতো কিছু না ভাবছি...................


ধন্যাবাদ আপনাকে এই পোস্ট দেবার জন্য। আর আমার বাড়ি লৈাহজং এর পাশেই।

৩২| ৩১ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ২:০৬

মুভি পাগল বলেছেন: স্রেফ এই কয়েকটা কটেজ নিয়েই পদ্মা রিসোর্ট?

ঠিক বুঝলাম না। এটা কি কোন প্রাকৃতিক পরিবেশ নাকি অন্য কিছু?

৩৩| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:০৩

দুপুরমণি বলেছেন: প্রিয়তে নিলাম ।

২২ শে অক্টোবর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০৬

আনিসুজ্জামান রাসেল বলেছেন: ধন্যবাদ

৩৪| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১১:১৬

জাকির সজিব বলেছেন: one of the best posts in somewhereinblog. I just want to ask one question: How far the padma resort from Maliranka bazar or mosque?

৩৫| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১০ বিকাল ৩:৪৩

মার্ক্স বলেছেন: ++++

৩৬| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১১:২৫

উ লে লে...ছোতো বাবুতা বলেছেন: ভাই পলুস

৩৭| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১:৫৪

ইসমাইলহোসেন০০৭ বলেছেন: কিছু বলবনা। শুধু ++++++++++++++++++

৩৮| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১:৫৮

ইসমাইলহোসেন০০৭ বলেছেন: প্রিয়তে না নিয়ে পারলামনা।

৩৯| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১:৫৫

ডিজিটাল মুবিন বলেছেন: fast ইয়ারে পিকনিক এ গিয়েছহিলাম ......খুব একটা পছন্দ হয় নাই। নিন্ম মানের খাবার আর উচ্চমূল্য :(

৪০| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১০:৫০

""ফয়সল অভি "" বলেছেন: আপনার ফেইসবুক আইডিটি দিন

অনেক ফটোগ্রাফারের ছবি একসাথে

৪১| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:৪৬

মেহবুবা বলেছেন: পরিবারের সবাই মিলে যাওয়া এবং থাকবার সু ব্যবস্থা আছে কি ?

৪২| ২৭ শে জুন, ২০১১ সকাল ১০:৪৮

ভাবসাধক বলেছেন: ফেরারী... বলেছেন: চমৎকার প্রানজ্ঞল বর্নণা সাথে অসাধারন ছবি

ঘুরতে ঘুরতে চলে যাব একদিন...

ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য । ভালো থাকবেন ।

৪৩| ০৩ রা আগস্ট, ২০১২ ভোর ৪:৩৮

মাগুর রুবায়েত বলেছেন: আমি কিছু আগে ঘুরে আসলাম। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং কটেজ গুলো অসাধারণ লেগেছে। তবে সারাদিন থেকে যা বুঝেছি জায়গাটা অসামাজিক কার্যকলাপের আখড়া হয়ে গেছে। তবে পরিবার পরিজন নিয়ে না যাওয়াই ভালো।

৪৪| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:১৬

আনিস এ রহমান বলেছেন: ভাল লাগলো

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.