|  |  | 
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
১৯৭১ এ অনেক ত্যাগ এর বিনিময়ে স্বাধীন একটি রাষ্ট্র পেয়েছি আমরা। লাল সবুজ পতাকায় মোড়ানো রয়েছে জানা অজানা অনেক কথা। সবুজ প্রকৃতিতে ঢাকা এ দেশ হানাদার মুক্ত করতে প্রায় সব শ্রেনীর মানুষকে দিতে হয়েছে কিছু না কিছু। স্বাধীনতার ৪ দশকে একটু একটু করে এগিয়ে যাচ্ছে প্রিয় জন্মভূমি বাংলাদেশ। পাহাড় সম ঊচু , সমুদ্র ঢেউয়ের মত গর্জন করে সারা বিশ্বে ঠাই করে নিয়েছি আমরা।
সারাদেশবাসীর মত এ দেশ স্বাধীনে নারায়ণগঞ্জবাসীরও ভূমিকা রয়েছে। এক ধাপ এগিয়ে বলতে পারি, ভূমিকা ছিল একটু জোরালো। ১৯৫২ এর ভাষা আন্দোলন,  ’৫৪’র যুক্তফ্রন্ট নির্বাচন, ’৬৬’র ৬ দফা , ’৬৯’র গণ অভুথ্থান ও ১৯৭১ এর মহান মুক্তিযুদ্ধে প্রাচ্যের ডান্ডি নারায়ণগঞ্জের ভূমিকা ইতিহাসে স্বর্নাক্ষরে লেখা রয়েছে। দলমত নির্বিশেষে এ কথা স্বীকারও করেন সবাই। এর সাথে আরো একটি ইতিহাস না যুক্ত করলেই নয়। অন্যতম বৃহৎ রাজনৈতিক দল ও স্বাধীনতা সংগ্রামের নেতৃত্বদানকারী বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের জন্ম ইহিতাসেও এ নারায়ণগঞ্জের নাম জড়িত। তবে দু:খের বিষয় এই যে, আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় থাকাকালে এ জেলায় মন্ত্রীত্ব দেয়া হয় না। 
একটু পেছনে ফিরে তাকালে মনে পড়ে, হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদের জাতীয় পার্টির আমলে এখানে মন্ত্রীত্ব ছিল। নারায়ণগঞ্জ- ৪ আসনের তৎকালীন সংসদ সদস্য এমএ ছাত্তার প্রথমে শ্রম ও জন শক্তি মন্ত্রী, পরে পাট মন্ত্রী, এরও পরে জাতীয় সংসদের চীপ হুইপের দায়িত্ব পান। ১৯৯১ সালে বিএনপি ক্ষমতায় এলে দলের তখনকার স্থায়ী কমিটির সদস্য ও নারায়নগঞ্জ -১ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল মতিন চৌধুরী স্বরাস্ত্র মন্ত্রী হন। ২০০১ সালে বিএনপি নেতৃত্বাধীন ৪ দলীয় জোট ক্ষমতায় এলে নারায়ণগঞ্জ -৩ আসনের সংসদ সদস্য অধ্যাপক রেজাউল করীম মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী হন।
মাঝে ১৯৯৬ সালে আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় থাকাকালে এ জেলায় কোন মন্ত্রীত্ব দেয়া হয়নি। ৯ম সংসদ নির্বাচনে বিজয়ী বর্তমান সরকার পরিচালনা করছেন আওয়ামীলীগ।এবারেও এ জেলাবাসী মন্ত্রী পায়নি। ইতিমধ্যে একাধিকবার এই সরকারের মন্ত্রীসভায় রদবদল হয়েছে। যতবার নতুন মন্ত্রী করা হবে শুনেছি, একজন নারায়ণগঞ্জবাসী হয়ে ততবারই আশায় বুক বেঁধেছি। এই বুঝি আমার জেলার কাউকে মন্ত্রীত্ব দেয়া হবে। পরে হতাশও হয়েছি। আমার মত আরো অনেকেই এমন হতাশ হয়েছেন নিজ জেলার প্রতি অবহেলা দেখে।
যে জেলা দেশের স্বাধীকার আন্দোলনে প্রতিটি সংগ্রামে উৎপ্রোতভাবে জড়িত ছিল। যে জেলায় আওয়ামীলীগের নাড়ি পোঁতা। সেই জেলায় আওয়ামীলীগ মন্ত্রীত্ব দিতে এক কৃপণতা করে কেন ? তবে কি রাজধানীর পাশে এ গুরুত্বপূর্ন জেলায় মন্ত্রী হবার মত কোন যোগ্য ব্যক্তি নেই।  এ প্রশ্ন রইল আওয়ামীলীগ প্রধান ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে।
আওয়ামীলীগ আমলে নারায়ণগঞ্জে মন্ত্রীত্ব দেয়া হয় না
 ১২ টি
    	১২ টি    	 +০/-০
    	+০/-০  ০৫ ই জুন, ২০১৩  রাত ৯:১৭
০৫ ই জুন, ২০১৩  রাত ৯:১৭
আনোয়ার ভাই বলেছেন: চাকুরি কোটার বেলায় যদি আঞ্চলিকতা থাকতে পারে তবে মন্ত্রীর বেলায় তা থাকবে না কেন।
আর আমি এখানে তথ্য তুলে ধরেছি।
আপনি কোন এলাকার জানি না। তবে আমি গর্ব করে নারায়ণগঞ্জের সন্তান বলে পরিচয় দেই।
মনে কিছু করবেন না ভাই , যতদিন আছি এ পরিচয় দিবই।
২|  ০৫ ই জুন, ২০১৩  রাত ৮:২৯
০৫ ই জুন, ২০১৩  রাত ৮:২৯
জ্যাক রুশো বলেছেন:   
   
   
   
   
   
   
   
   
   
   
   
   
   
   
   
  
বাংলাদেশের ইতিহাসে আমাদের জেলায় কোন মন্ত্রী পেলাম না আর আপনি বলছেন!!!!!!!!!!!!!!!
  
   
   
   
   
   
   
   
 
  ০৬ ই জুন, ২০১৩  রাত ৯:৩০
০৬ ই জুন, ২০১৩  রাত ৯:৩০
আনোয়ার ভাই বলেছেন: আপনার দু:খ আমি অনুধাবন করছি।
৩|  ০৫ ই জুন, ২০১৩  রাত ৯:১০
০৫ ই জুন, ২০১৩  রাত ৯:১০
মেটাল বলেছেন:  বালের পোস্ট । এখনকার মন্ত্রীরা যেই জায়গারই হোক , দেশের যে কোন বালের উপকার করবে ভাল কইরাই জানি । আমি চাঁদপুর এর । 
বর্তমানে দেশের দুই মহান মন্ত্রী ( স্বরাষ্ট্র ও পররাষ্ট্র ) আমার এলাকার । ওনারা যে দেশের কি উপকার করতেসি , তা তো দেখতেই পাচ্ছি । 
  ০৫ ই জুন, ২০১৩  রাত ৯:১৮
০৫ ই জুন, ২০১৩  রাত ৯:১৮
আনোয়ার ভাই বলেছেন: ভাল না লাগলে না পড়েন। যেমন খুশী তেমন শব্দ ব্যবহার করা কোন রুচি সম্পন্ন মানুষের পক্ষে সম্ভব নয়।
কি আর বলব শুধু  ছি বললাম
৪|  ০৫ ই জুন, ২০১৩  রাত ৯:৪৪
০৫ ই জুন, ২০১৩  রাত ৯:৪৪
স্বাধীন শোয়েব বলেছেন: ৩ নং কমেন্টকারীর কমেন্টটাই সুন্দর করে দিতাম। মন্ত্রী থাকার হলে ১ টাই যথেষ্ট। বাপের ব্যাটা হলে সংসদ সদস্যই যথেষ্ট। এত গুলান মন্ত্রী নিয়া চিটাগাং কি এমন করতে পারছে।
  ০৫ ই জুন, ২০১৩  রাত ৯:৪৯
০৫ ই জুন, ২০১৩  রাত ৯:৪৯
আনোয়ার ভাই বলেছেন: ধন্যবাদ। সুন্দর করে কমেন্ট দেয়ার জন্য। তবে না পাওয়ার বেদনাতো থাকতেই পারে।
৫|  ০৫ ই জুন, ২০১৩  রাত ১০:০২
০৫ ই জুন, ২০১৩  রাত ১০:০২
হাসির মানুষ বলেছেন: নারায়নগন্জের মতো প্রাচীন ও বানিজ্যিকভাবে গুরুত্বর্পুন জেলায় মন্ত্রী না থাকাটা সত্যি দু:খজনক। একজন কেবিনেট মন্ত্রি যতটা উন্নয়ন কাজ আনতে পারে কয়েকজন ডাকসাইটে এমপিও পারেনা। উদাহরন, যশোর। এখানে ২০০১-২০০৬ সালে বিএনপির মন্ত্রী তরিকুল ইসলাম যত কাজ করেছে আওয়ামীলীগ সারাজীবনেও তত কাজ করতে পারেনি। কারন এখানে লীগ হতে কোন মন্ত্রী থাকেনা।
  ০৫ ই জুন, ২০১৩  রাত ১০:১৩
০৫ ই জুন, ২০১৩  রাত ১০:১৩
আনোয়ার ভাই বলেছেন: ধন্যবাদ। আপনার কথা ঠিক।
৬|  ০৬ ই জুন, ২০১৩  রাত ১:৫৩
০৬ ই জুন, ২০১৩  রাত ১:৫৩
মেটাল বলেছেন: হ ভাই । আফনাদের শামিম ওসমান আছে। যারে নারায়ণগঞ্জে পাওয়া যায় , অন্য কোন জায়গায় না । আর ভাই এত সুশীলগিরি ভাল না । আমার কথা ভালা না লাগলে , সংসদ অধিবেশন ,সভা , মিটিং দেইখেন । ওইখানে নেতারা খুব সুন্দর ভাষায় কথা বলে । পাপিয়া ,সাকা চৌধুরীর সংসদের কথা বার্তা কখনো দেখসেন বইলা মনে হয় না ।
  ০৬ ই জুন, ২০১৩  দুপুর ২:১৫
০৬ ই জুন, ২০১৩  দুপুর ২:১৫
আনোয়ার ভাই বলেছেন: অন্যের দোষ ধরার আগে নিজেরটা দেখা উচিত। কে সুশীলগিরি করবে কে করবে না সেটা যার যার নিজস্ব ব্যাপার। 
উপদেশ না চাইতেই মুরুব্বীগিরি করা হাস্যকর।
©somewhere in net ltd.
১| ০৫ ই জুন, ২০১৩  রাত ৮:১২
০৫ ই জুন, ২০১৩  রাত ৮:১২
পাস্ট পারফেক্ট বলেছেন: আঞ্চলিকতা ছাড়েন। যিনি যোগ্য তারই এমপি আর মন্ত্রী হওয়া উচিত।