![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আজকের প্রথম আলো পড়তে গিয়ে একটি খবর দেখে অবাক হয়েছিলাম, রাগও হচ্ছিল মাওলানাদের উপর। দেওবন্দের আলেমরা নাকি ফতোয়া দিয়েছেন নারীদের বাইরে কাজ করা হারাম।
তাই আরো অন্যান্য জায়গায় চেক করতে গেলাম, আমাদের সময় দেখলাম, সেখানেও দেখি একই খবর। তবে ঐ পত্রিকা আরো লিখেছে কোন কোন আলেম তার বিরোধিতাও করেছেন, আবার একজন শিয়া আলেম সরাসরি হারাম না বললেও পুরুষ থাকলে নারীদের রোজগারের প্রয়োজন নেই, সেটা বলেছেন।
মনটা একটু দমে গেল, ভাবছিলাম এটা কি হলো? দেওবন্দের আলেমরা আর কত পিছনে হাঁটবেন? বৃটিশ আমল থেকে শুরু হয়েছে এই পিছনে পথ চলা, আর কি কখনো সামনে এগিয়ে যাবার রাস্তা দেখাবে না আমাদের আলেমরা?
এবার একটু ভারতের পত্রিকাগুলো দেখি। দেখুন ইকোনমিকস টাইম্স । এখানে আরেকটি লিঙ্ক দিলাম।
এ দুটো পত্রিকার খবর ভাল করে দেখলে বোঝা যায়, দেওবন্দের আলেমরা বলেছেন যেসব সরকারী ও বেসরকারী অফিসে নারীদেরকে পর্দা ছাড়া পুরুষদের সাথে কথা বলতে বাধ্য করা হয়, সেখানে চাকরী না করতে। আরো বলেছেন পুরুষ কলিগদের সাথে অবাধ মেলামেশা না করতে। মূলত নারীদের পর্দা করার উপরই জোর দিয়েছেন, কিন্তু চাকরী করা "হারাম" এরকম কিছু তো বলেননি।
দেওবন্দের ফতোয়া সাইট থেকে ফতোয়াটি এখানে দিয়ে দিচ্ছি (কৃতজ্ঞতা "আমারনী"কে ফতোয়ার লিঙ্কটি খুঁজে দেবার জন্য)ঃ
Question :Asalamu-Alikum: Can muslim women in india do Govt. or Pvt. Jobs? Shall their salary be Halal or Haram or Prohibited?
Answer: "It is unlawful for Muslim women to do job in government or private institutions where men and women work together and women have to talk with men frankly and without veil."
তবে কেন এরকম তথ্যের বিকৃতি? কোথা থেকে এই বিকৃত খবরটুকু ছড়ালো? আমরা না হয় অনলাইনে নানা পত্রিকা ঘেঁটে আসল খবর জানতে পারি, কিন্তু সারা দেশের হাজারো নারী-পুরুষ আছেন, যাদের কাছে ঐ পত্রিকার খবরটুকুই সম্বল, তারা কি এতে করে বিভ্রান্ত হবেন না?
১৩ ই মে, ২০১০ বিকাল ৩:৩৭
নাজনীন১ বলেছেন: হা হা। সব সম্ভবের এক দেশ।
২| ১৩ ই মে, ২০১০ বিকাল ৩:৩৪
হুপফূলফরইভার বলেছেন: ইসলামকে নিয়ে তথ্য বিকৃতির ধান্দায় যে যত অগ্রসর আজকের জ্ঞানান্ধ পাপীদের কাছে সে তত আধুনিক মানসিকতায় উন্নিত ।
আর দেওবন্ধের কিছু সংখ্যক আলেম সত্তিই মাঝে মাঝে এমন সব উদ্ভট ফতোয়া দিয়ে বসেন যেটা আদৌ প্রকৃত ইসলামের স্পিরিটের সাথে স্মঞ্জস্যশীল কিনা তা আমার অনুর্ভর মছতিষকে একদমই ঢুকেনা।
বিষয়টি পোস্টে চমৎকার ভাবে তুলে ধরার কারনে জাস্ট 'ডাবল ++'
১৩ ই মে, ২০১০ বিকাল ৩:৩৮
নাজনীন১ বলেছেন: এখনতো মনে হয় ঐ ফতোয়াগুলোও চেক করে দেখা দরকার, আসলেই সেরকম কিছু বলেছে কিনা?
৩| ১৩ ই মে, ২০১০ বিকাল ৩:৩৪
মোহাম্মদ ইউসুফ বলেছেন: বিভ্রান্তির খাটাসদের কথা বাদ দিন। কুকুরের যেমন .... না হলে পেট ভরেনা এসকল খাটাসদের অবস্থাও তাই।
১৩ ই মে, ২০১০ বিকাল ৩:৪০
নাজনীন১ বলেছেন: হুম।
৪| ১৩ ই মে, ২০১০ বিকাল ৩:৩৮
পারভেজ আলম বলেছেন: চাকরি করতে গেলে তো মুখে নেকাব পরে বা পর্দার অন্তরালে থেকে আপনি সহকর্মীদের সাথে কথা বলতে বা কাজে অংশ গ্রহণ করতে পারেন না। একমাত্র আরব দেশ বাদে দুনিয়ার আর কোন সংস্কৃতিতেই সেটা ভদ্রতার পর্য্যায়ে পরেনা। দেওবন্দের মোল্লাদের এই ফতোয়াকে কি আপনি সমর্থন করেন?
পত্রিকাগুলোর নিউজ সোর্স হয়তো আপনার নিউজ সোর্স না। ইন্ডিয়ায় এটা নিয়ে বাংলাদেশের পত্রিকাগুলোর মতো একইরকম খবর ছাপা হয়েছিল। বাংলাদেশের পত্রিকা গুলো হয়তো সেখান থেকেই লিখেছে। আপনার প্রথম লিংকটা দেখুন, সেখানে পত্রিকার খবর ভূল ছিলো বলে দাবি করছেন দেওবন্দের একজন প্রতিনিধি।
১৩ ই মে, ২০১০ বিকাল ৩:৫১
নাজনীন১ বলেছেন: এ ফতোয়াতে নেকাব পরার কথা বলেছে কি? পত্রিকায় দেখলাম না তো। শুধু তো পর্দার কথা দেখেছি। মুসলিম নারীদের জন্য হিজাব ফরজ, এটা নিয়ে কোন দ্বিমত নেই।
এখন কোন অফিসে নারীদের আলাদা রুম, পুরুষের আলাদা রুমের ব্যবস্থা করা হয়, নারী-পুরুষদের আলাদা ফ্রেশ রুমের ব্যবস্থা থাকে (এটা অবশ্যই হওয়া দরকার), এটা তো ভালই হতে পারে, নারী কলিগদের জন্য স্বস্তিকরও হতে পারে।
যখন পুরুষ কলিগদের সাথে কোন আলোচনার দরকার তখন কমন কোন কনফারেন্স রুমে বসে সে আলোচনা চলতে পারে, সেটাকে তো নিশ্চয়ই আলেমরা না করেননি। উনারা নিশ্চয়ই বলেননি একই অফিসে নারী ও পুরুষ একসাথে চাকরী-ই করতে পারবে না।
আরবদের সব দেশেই কি একই কালচার চালু? নাকি শুধু সৌদি আর ইরানে? মিশরের পার্লামেন্টের ভিডিও একবার টিভিতে দেখছিলাম, সেখানে তো ঐরকম দেখি নাই। যাই হোক, ইসলামের কালচারটা খুব একটা খারাপ মনে হয় না আমার।
আর ভদ্রতা!!! ঐটা যে অনেকটা আমাদের পুরুষের তৈরী তা জানেন তো? দেখেন না, আমেরিকার মতো ভদ্র -সভ্য দেশে ছেলেরা ফুল স্যুট পরে, আর মেয়েরা শর্ট স্কার্ট!
পত্রিকার লিঙ্ক দিলাম আমি, আপনি সেখানে আমারে কি দেখান? আমি তো সেখানে দেইখাই কথাটা বুঝতে পারলাম। নাইলে তো আমাদের দেশের পত্রিকার কথাই বিশ্বাস করে বসে থাকতাম।
৫| ১৩ ই মে, ২০১০ বিকাল ৩:৪৫
অচেনাসময় বলেছেন: ভাল বলেছেন +
১৩ ই মে, ২০১০ বিকাল ৩:৫৪
নাজনীন১ বলেছেন: ধন্যবাদ।
৬| ১৩ ই মে, ২০১০ বিকাল ৩:৫৯
মোঃমিজানুর রহমান বলেছেন: বোন নাজনীন আপনার লেখা গুলো খুব ভাল লাগে তথ্য ভিত্তিক ওসুন্দর চিন্তা দ্বারার লেখা। যার কারনে আমার লিংন্কসে আপনাকে রেখেছি। যাক বোন আমিও লেখাটা পড়ে অবাক হয়েছিলাম আসলে ইসলামের মধ্যে বিব্রান্তি সৃস্টি করার জন্য কিছু লোক সর্বদা ততপর তাই আমাদেরকে এর প্রতিবাদ করে যেতে হবে। সকল ভাই বোন দের প্রতি অনুরোধ বিব্রান্তিতে কান দিবেননা। পর্ধা করে নারীরা সমস্ত হালাল কাজ করতে পারবেন -সুরা নিসা । ইসলামে নারী অধিকার বইয়ের দ্বিতীয় অদ্যায়। সব পাবেন, আর দেওবন্দের আলেমরা খুব ভাল আলেম তাদের উপর রাগ করবেনা তাদের কথা গুল বিকৃতি করা হয়েছে।
১৩ ই মে, ২০১০ বিকাল ৪:৩১
নাজনীন১ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। নাহ্, আমি আলেমদের উপর রাগ করি না। তবে নারীদের ব্যাপারে যেন উনারা খুব বেশি কঠোর না হোন, সেটা চাই।
৭| ১৩ ই মে, ২০১০ বিকাল ৪:১০
রাজীব বলেছেন: + দিলাম
১৩ ই মে, ২০১০ বিকাল ৪:৩১
নাজনীন১ বলেছেন: ধন্যবাদ।
৮| ১৩ ই মে, ২০১০ বিকাল ৪:১১
কাডির বলেছেন: সু্দ খাওয়া তো হারাম কিনতো মাওলানা রা কি সু্দ খায় না........
কাজ তো কাজ , কেউ না খেয়ে ঠাকলে তো আর মাওলানা রা খাবার দেবে না.......
১৩ ই মে, ২০১০ বিকাল ৪:৩২
নাজনীন১ বলেছেন: মাওলানারা কাজ করতে নিষেধ করেন নাই তো। আপনিও তো দেখি মাওলানাদের ভুল বুঝলেন।
৯| ১৩ ই মে, ২০১০ বিকাল ৪:২১
মিটুলঅনুসন্ধানি বলেছেন: লেখক বলেছেন: এখনতো মনে হয় ঐ ফতোয়াগুলোও চেক করে দেখা দরকার, আসলেই সেরকম কিছু বলেছে কিনা?
আপনার এরকম মন্তব্যে আমি আশাহত। ভেবেছিলাম দেওবন্দ বুঝি ভুল ফতোয়া দিছে। এখন মনে হচ্ছে ওরাই সঠিক। আগে চেক করে নিয়ে পোষ্ট দিলে ভালো হতো না?
আমাদের সমস্যাই হলো না বুঝে কমেন্ট করি। আশা করি ভুল বলিনি।
১৩ ই মে, ২০১০ বিকাল ৪:৩৪
নাজনীন১ বলেছেন: আমার তো মনে হচ্ছে, হয় আপনি ভুল বুঝছেন, নয় তো আমি কিছু একটা ভুল বুঝেছি।
আপনি কি আমার পোস্ট এবং ২ নং কমেন্ট ও উত্তর ঠিকভাবে বুঝেছেন? আমার ভুলটা কোথায় হলো একটু কি বুঝিয়ে দিবেন? ভাল হতো।
১০| ১৩ ই মে, ২০১০ বিকাল ৪:২৩
বাংলাকে ভালবাসি বলেছেন:
ধাপ্পাবাজ সবাই।
আপনার খবরে কোনো সত্যিকারের ফাতোয়ার লিন্ক নেই, শুধু দেশি-বিদেশি মিডিয়ার খবর।
আমি যতটুকু জানি দেওবন্দের আলেমরা ফতোয়া দেন অনেক ভেবে চিন্তে, বিষয়ের সাথে মিলে রেখে যেন মুসলিমরা বিভ্রান্ত না হয়।
তাই দয়া করে ফতোয়ার লিন্ক দেন, সবার কাছে অনুরোধ original fatwa পড়ে তারপর কমেন্টস করবেন
১৩ ই মে, ২০১০ বিকাল ৪:৩৮
নাজনীন১ বলেছেন: আমি যে দুটো লিঙ্ক দিয়েছি, সেটা যদি পড়তেন তাহলে দেখতে পেতেন, সেখানে বলা আছে নারীদের চাকরী করা না করার ব্যাপারে উনারা কোন নতুন ফতোয়া দেননি। একটা সেমিনারে উনারা কর্মস্থলে নারীদের যথাযথ পর্দা করার প্রতি গুরুত্ব আরোপ করেছেন।
আর দেওবন্দের ইংরেজী ফতোয়া সাইটের লিঙ্ক দিলাম। আপনি নিজেই খুঁজে দেখেন এ ব্যাপারে উনাদের কি বলা আছে? তারপর এখানে কমেন্ট আকারে লিখে জানান।
Click This Link
তবে সাধারণভাবে এটা আমি জানি যে নারীদের বাইরে কাজ করা "হারাম" নয়।
১১| ১৩ ই মে, ২০১০ বিকাল ৪:২৯
শয়তান হন্তারক বলেছেন: চাকরী মানেই তো এই না যে আপনাকে ঘরের বাইরে যেয়ে ঘন্টার পর ঘন্টা কাজ করতে হবে। তাই কেউ যদি বলে মেয়েদের চাকরী করা হারাম সে ক্ষেত্রে ব্যাপারটা নি:সন্দেহে অনেকের কাছে আপত্তিকর ঠেকবে।
আমি এমন অনেক ইসলামী মনমানসিকতা সম্পন্ন নারীদের দেখেছি বাইরে চাকরী করার কারণে তাদের ছেলেমেয়েরা বখে গিয়েছিল। বাবা-মা দুজনেই যখন অফিসে তখন ঘরের মধ্যে অনেক কিছু হয়ে গেছে। আপনি বলতে পারেন সে ক্ষেত্রে একজন আয়া রাখা যায়। আয়া রেখে ছেলে মেয়েদের বড় করাটাও উচিৎ নয়। পত্রিকাতে এ সংক্রান্ত নানারকম দূর্ঘটনার খবরও আমরা দেখেছি। যেমন: আয়া কর্তৃক ছেলেমেয়ে পাচার হওয়া, খুন হওয়া ইত্যাদি। তাছাড়া সন্তানদের কিছু জন্মগত অধিকার আছে। এখন একজন মা যদি সকাল ৮ টা থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত অফিসে থাকে তাহলে সেই অধিকার কীভাবে নিশ্চিত হবে? এরপর এমন কোন মায়ের ছেলে যদি বখে যায় তাহলে দায়ী কে থাকবে? সে কারণে , অফিস আদালতে পর্দার ব্যবস্থা থাকলেই যে মেয়েদের সেখানে যেয়ে চাকরী করতে হবে এমন কোন কথা নেই। এতে সামাজিক শৃংখলার ব্যাঘাত ঘটে তা নিশ্চিত করেই বলা যায়। যে সব চাকরী করতে যেয়ে এরকম কোন ফিৎনা হওয়ার সম্ভাবনা নেই সেখানে চাকরী করা নাজায়েয না। তবে জীবন বাঁচানোর জন্য শুয়ারের মাংস খাওয়া জায়েয আছে। তাই বলে ত যখন তখন শুকরের মাংস খাওয়া যাবে না। প্রয়োজনের তাগিদে হয়তো পর্দা নেই এমন অফিসেই চাকরী করা যায়। তবে আল্লাহ তাআলা ভাল জানেন।
অবশ্য এ সব কথা বলে লাভ কী? প্রগতী ও নারীবাদীরা ত নারীদের ব্যাপারে কোন ফতোয়া দিলেই খিস্তি খেওর তোলে। অথচ এরা নারীদের দায়িত্ব নিতে রাজী নয়। রাষ্ট্রীয়ভাবে তাই পতিতাবৃত্তিকে হালাল করা হয়েছে। রাষ্ট্র বলছে তুমি পতিতা হয়ে পেট চালাও কোন সমস্যা নেই কিন্তু আমি তোমাকে খাবার দিতে পারবো না। কোলে বাচ্চা রেখে উত্তপ্ত সূর্যের নিচে ইট ভাঙাকে হালাল করা হয়ছো। ইসলামের কথা শুনলেই নারীদের পক্ষে এদের মায়াকান্নার রোল ওঠে। অথচ নারীদের দায়িত্ব তারা নিতে নারাজ। এদেশে গত পনেরো বছর যাবৎ নারীরা শাসন করছে। তারপরও আমরা দেখছি উত্তপ্ত গরমে রাস্তা নির্মানে অসংখ্য নারী খেটে মরছে। পেটের জ্বালায় লক্ষ হাজার মা বোনেরা পতিতাবৃত্তিকে পেশা হিসেবে বেছে নিতে বাধ্য হচ্ছে। তাদের কে কেউ একটি টাকা দিয়েও সাহায্য করতে নারাজ। তাই প্রগতীর সমস্ত রাডার ইসলামের দিকেই তাক করা। শাক দিয়ে মাছ ঢাকার চেষ্টা করা আর কি!
ইসলাম রাষ্ট্রীয়ভাবে নারীদের অধিকার নিশ্চিত করে। চাকরী কোন সখের জিনিষ নয়। পেটের দায় না থাকলে স্বেচ্ছায় কেউ মাথার ঘাম পায়ে ফেলে চাকরী করতে চায়না। রাষ্ট্রীয়ভাবে যখন নারীদের দায়িত্ব সরকার নেবে, তখন আর নারীদের মধ্যে চাকরী করার এত আগ্রহ থাকবে না। ইসলামের সবগুলো মৌলিক শাসন ও অনুশাসন জারি হওয়ার আগে তাই অনেক কিছুই অনেকের কাছে বিভ্রান্তিকর ঠেকবে।
১৩ ই মে, ২০১০ বিকাল ৪:৪৮
নাজনীন১ বলেছেন:
"আমি এমন অনেক ইসলামী মনমানসিকতা সম্পন্ন নারীদের দেখেছি বাইরে চাকরী করার কারণে তাদের ছেলেমেয়েরা বখে গিয়েছিল। "
--- মায়ের দোষ হয়েছে বুঝলাম, সে পরিবারে বাবা তার সন্তানের প্রতি কতটা দায়িত্বশীল ছিলেন? তিনি কি সময় দিতেন সন্তানকে?
আমাদের দেশে যত রকমের অপরাধ ছেলেরা করে, রাস্তার মোড়ে দাঁড়িয়ে যত বখাটে ছেলেরা মেয়েদের টিজ করে, তাদের সবার মা-ই কি চাকরীজীবি??????
আর অমুসলিম নারীরা যারা চাকরী করে, তাদের সন্তানদের ক্ষেত্রে আপনার পরিসংখ্যান কি?
নারীবাদীরা, রাষ্ট্র পতিতাদের দায়িত্ব নিবে আর আপনারা সৎ-ভাল পুরুষেরা বা যারা খদ্দের বা দালাল , তারা কি করবেন? আপনাদের দায়িত্ব নাই ঐসব নারীদের প্রতি? শুধু কি পতিতারাই ব্যবহৃত হয়, ঘরে ঘরে মেয়েরা ধর্ষিত হয় না কাছের আত্মীয় পুরুষ দ্বারা? শুধু কি চাকরীজীবি মায়েদের ঘরের মেয়েরাই ধর্ষণের স্বীকার হয়, গৃহিণী মায়েদের মেয়েরা হয় না? যত্তসব ফালতু লজিক!
রাষ্ট্র যে পতিতাবৃত্তিকে পেশা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন, সে সমস্যা মেটানোর জন্য আগে পুরুষদের তাকওয়া অর্জন করতে হবে, তারপর ঐসব হতদরিদ্র নারীদের উপার্জনের ব্যবস্থা করতে হবে, এরপর আইসেন নারীদের ব্যাপারে ফতোয়া দিতে। আপাতত এই পোস্ট পড়েন,
Click This Link
১৩ ই মে, ২০১০ বিকাল ৪:৫৮
নাজনীন১ বলেছেন: শুকুরের মাংস যে পর্যায়ের হারাম তার সাথে নারীর বাইরে কাজ করাটার তুলনা চলে না। নারীর কাজ করাটা অপশনাল, কোনভাবেই হারাম না।
১২| ১৩ ই মে, ২০১০ বিকাল ৪:৪৪
অলস ছেলে বলেছেন: প্রচারযন্ত্র যাদের হাতে তাদের অন্যতম উদ্দেশ্য সবসময়ই ইসলামকে আক্রমণ করা। এমন ঘটনা ঘটতে থাকবেই স্বাভাবিক। তবে, এতে এটা ভালো দিক আছে। বিতর্ক হতে থাকলে, ইসলামের এ বিষয়গুলো নিয়ে ধারণা বাড়তে থাকবে মানুষের। অন্ধ ধর্মাচরণ আস্তে আস্তে কমে আসবে। যেমন এ প্রসঙ্গের কারণেই হয়তো অনেকে আগ্রহী হবে, ইসলামে পর্দার চিন্তাটা প্রকৃতপক্ষে কেমন এবং তা কতোটা ব্যাপক তা জানার। মুখ খোলা রাখা বা না রাখা আলেমদের মতপার্থক্যের বিষয়, এতে অকাট্যভাবে কোরআন বা সহীহ হাদীসের দিকনির্দেশনা না দিয়ে ফ্লেক্সিবল রেখেছেন আল্লাহ তায়ালা। আর আলেমদের যুক্তিসংগত দিকনির্দেশনাকে একধরণের পক্ষাপাতিত্বমূলক ফলাফলের রুপ দিয়ে প্রচার করছে মিডিয়াগুলো।
১৩ ই মে, ২০১০ বিকাল ৪:৫১
নাজনীন১ বলেছেন: হ্যাঁ, পত্রিকায় খবরটা ছেপে সুবিধাই হলো, দেওবন্দও যে প্রোপাগান্ডার স্বীকার বুঝতে পারলাম। মাদ্রাসাগুলো নিয়েও হয়তো নানারকম ভুল কথা প্রচারিত হয়, আমরা যেহেতু ভিতরের অবস্থা জানি না, তাই ভুল তথ্যে বিশ্বাস করি।
১৩| ১৩ ই মে, ২০১০ বিকাল ৪:৪৫
ফুয়াদ০দিনহীন বলেছেন: লেখার জন্য ধন্যবাদ, আমিও অবাক হয়ে গিয়েছিলাম দেওবন্দ থেকে এটা কি বলা হয়েছে। এখন, আপনার পোষ্ট পড়ে বুঝলাম। কিন্তু আপনার পোষ্ট তো বাংলাদেশের মানুষ পড়বে না। এ ব্যাপারে কি করা যেতে পারে।
১৩ ই মে, ২০১০ বিকাল ৪:৫৫
নাজনীন১ বলেছেন: যদি সম্ভব হয় মেইলে বা ফেইসবুকে শেয়ার করে দিতে পারেন। আমি পিসইনইসলামেও রাতে এ পোস্ট দিয়ে দিব ইনশাল্লাহ্।
১৪| ১৩ ই মে, ২০১০ বিকাল ৪:৪৯
পান্থ নজরুল বলেছেন: আপনি যে দু'টি (স্বদেশী) পত্রিকার বরাত দিয়েছেন তারা তো জন্ম থেকেই জন্ডিসে আক্রান্ত। ইসলাম, ফতোয়া ইত্যাদি শব্দ শুনলে তো তাদের রীতিমত খিচুনি শুরু হয়ে যায়। হলুদ তাদের পিছু ছাড়ছে না। চিকিৎসা প্রয়োজন।
১৩ ই মে, ২০১০ বিকাল ৪:৫৬
নাজনীন১ বলেছেন: তাদের তথ্য পরিবেশনে আরো সতর্ক হওয়া দরকার। মানুষ আর বোকা নয়। আর আমাদেরও দায়িত্ব তথ্য যাচাই-বাছাই করে নেয়া আর ভুল তথ্যগুলোকে সঠিক তথ্য দ্বারা সংশোধিত করে দেয়া, ভুল দেখে চুপ করে বসে না থাকা।
১৫| ১৩ ই মে, ২০১০ বিকাল ৪:৪৯
মিটুলঅনুসন্ধানি বলেছেন: দেওবন্দ এর ফতোয়ার বিপক্ষে আপনার কোনো দলিল আছে কিনা সেটাই জানতে চাচ্ছি। যদি থাকে তো লিংক দেন অথবা রেফারেন্স দেন। আর অাপনার ২নং কমেন্ট পড়লে মনে হয় আপনি না জেনেই পোস্টাইছেন।
১৩ ই মে, ২০১০ বিকাল ৪:৫৩
নাজনীন১ বলেছেন: দেওবন্দের কোন ফতোয়ার বিরোধিতা তো আমি করিনি, তাহলে আমি এর বিরুদ্ধে কি রেফারেন্স দিব?
২ নং-এ কৈ কমেন্টার বলেছেন যে দেওবন্দের কিছু কিছু ফতোয়া দেখলে উদ্ভট মনে হয়। আমি বলেছি এরকম কিছু মনে হলে চেক করে দেখা যেতে পারে আসলেই সেরকম ফতোয়া দেয়া হয়েছে কিনা?
এখানে আমার দোষ কোথায়?
১৬| ১৩ ই মে, ২০১০ বিকাল ৪:৫৮
মিটুলঅনুসন্ধানি বলেছেন: ইসলামে নারীদের অধিকার সমন্ধে আমি যতো দূর জানি তাতে পর্দা প্রথা এবং পুরুষ থেকে দুরে থাকা এবং পুরুষের দাসী হিসেবে জীবন যাপন করা এই সব বিষয়েরই বর্ননা আছে। এ ব্যাপারে আপনার ভাবনা জানতে ইচ্ছে করছে।
১৩ ই মে, ২০১০ বিকাল ৫:৪৫
নাজনীন১ বলেছেন: আপনার কাছে আমার প্রথম প্রশ্ন হলো, আপনি কি মুসলিম?
যদি তাই হোন, তাহলে ইসলামের ব্যাপারে জানার জন্য আপনার নিজেকেই অনেক পড়তে হবে।
ইসলামে পর্দার কথা আছে, খুবই সত্যি এবং এটা ফরজ।
Click This Link
পুরুষদের সাথে অবাধে মেলামেশায় নিষেধ আছে, এটাও ঠিক। কোন সন্দেহ নাই।
Click This Link
পুরুষের দাসী হিসেবে থাকতে কইছে -- এটার রেফারেন্স কি? কই পাইছেন? আমার জানা নাই।
সূরা নিসার ৩১ নং আয়াতের ব্যাখ্যা নিয়ে নানান কথা চালু আছে, আছে নানা বিতর্ক। আমাদের মুসলিম ভাইরা ইসলাম নিয়ে আর কিছু জানুক না জানুক, আর কোন হুকুম - আহকাম মানুক না মানুক, এই ৩১ নং আয়াত তারা ঠিকই জানে এবং একশতভাগ আক্ষরিক অর্থে মানতে চায়, যেন এই আয়াত মানলেই ১০০ ভাগ ইসলাম পালন হয়ে গেল।
আসলে কর্তৃত্ব, নেতৃত্ব, শ্রেষ্ঠত্ব -- এ জাতীয় কথা মাঝে পার্থক্য আছে। পুরুষদেরকে তার পরিবারের জন্য আর্থিক দায়িত্ব দেয়া হয়েছে, তাই পরিবারের কর্তা বলা হয়েছে। নারীদের এজন্য অনুগত ও বিশ্বাসী থাকতে বলা হয়েছে। তার মানে এই না পুরুষেরা ডিক্টেটর হবে, জোর করে সব কিছু চাপিয়ে দিবে নারীদের উপর, আর নারীরা মুখ বুজে সব শুনে যাবে কোন আপত্তি ছাড়া। রাসূল(সাঃ)-এর জীবনী স্টাডি করলে এমন কিছু দেখা যায় না।
আসলে এ আয়াতটা নিয়ে এতো আলোচনা আছে যে আমার এক কথায় দুই কথায় আপনি সব বুঝবেন না। বরং আপনি সূরা নিসা, আয়াত ৩১ দিয়ে সার্চ দিয়ে নানা সাইটগুলো পড়ে দেখেন, বিভিন্ন বই থেকে পড়েন, রিলেটেড আলোচনাগুলো দেখেন, আল্লাহ্ চান তো কিছুটা ধারণা হবে, ভুলও ভাঙ্গবে।
১৭| ১৩ ই মে, ২০১০ বিকাল ৫:১২
অতন্দ্রীলা বলেছেন: নারী অধিকারের প্রশ্নে ইসলাম না মেনে পারলে বেগম রোকেয়া নিয়ে ভাবুন।
১৩ ই মে, ২০১০ বিকাল ৫:৪৯
নাজনীন১ বলেছেন: আপনি ব্লগে আসছেন মোটে দুই মাস, এর মাঝে আমি কি ভাবি না ভাবি সব জেনে ফেললেন নাকি?
বেগম রোকেয়া কি ইসলামের বাইরের কেউ? "সুলতানার স্বপ্ন"টা দয়া করে পড়ে দেখুন। আমার নামের সাথে মিল আছে তো, তাই মনে হয় যেন আমার স্বপ্নের কথাই বলেছেন তিনি,
Click This Link
১৩ ই মে, ২০১০ বিকাল ৫:৫৩
নাজনীন১ বলেছেন: উইকি থেকে,
Begum Roquia also founded the Anjuman e Khawateen e Islam (Islamic Women's Association), which was active in holding debates and conferences regarding the status of women and education. She advocated reform, particularly for women, and believed that parochialism and excessive conservatism were principally responsible for the relatively slow development of Muslims in British India. As such, she is one of the first Islamic feminists. She was inspired by the traditional Islamic learning as enunciated in the Qur'an, and believed that modern Islam had been distorted or corrupted; her organization Anjuman e Khawateen e Islam organised many events for social reforms based on the original teachings of Islam that, according to her, were lost.
Click This Link
নীচে ঢেকি বললো আপনি "আপা" ? তাহলে দেখেন তো এ পোস্টে আপনি আর কিছু যোগ করতে চান নাকি? কোন পরামর্শ থাকলে দিয়েন, আগাম ধন্যবাদ জানিয়ে রাখলাম,
Click This Link
১৮| ১৩ ই মে, ২০১০ বিকাল ৫:৪৬
ঢেকি বলেছেন: @"অতন্দ্রীলা বলেছেন: নারী অধিকারের প্রশ্নে ইসলাম না মেনে পারলে বেগম রোকেয়া নিয়ে ভাবুন। "
আফা আপনে জে বেগম রোকেয়া আর ইসলাম রে ফেইস টু ফেইস করলেন
- এইডা যদি বেগম রোকেয়া দেখতো, তয় পাটফেল করতো।
১৩ ই মে, ২০১০ বিকাল ৫:৫৩
নাজনীন১ বলেছেন: ঠিকই কইছেন। আমিও ডরাইছি।
১৯| ১৩ ই মে, ২০১০ বিকাল ৫:৪৬
ফুয়াদ০দিনহীন বলেছেন: আপনি পিস ইন ইসলামে দেন, আমি আপনার নাম সহ কপি পেস্ট ঐখানে দিয়েছিলাম, পরে আপনার উত্তর দেখে ডিলিট করে দিয়েছি, আপনি ঐখানে পোষ্টটি দিয়ে দেন। আর আমি ফেইস বুকে দিয়ে দিয়েছি, আর ব্লগের যাদের চিনি তাদের ইমেইল দিয়ে দিয়েছি। তাদের কে অনুরোধ করেছি, যে তারা কোন প্রতিবাদ করতে পারেন কি না ।
১৩ ই মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০১
নাজনীন১ বলেছেন: বাসায় গিয়ে দিব। ধন্যবাদ আপনাকে।
২০| ১৩ ই মে, ২০১০ বিকাল ৫:৫০
শয়তান হন্তারক বলেছেন: "লেখক বলেছেন: শুকুরের মাংস যে পর্যায়ের হারাম তার সাথে নারীর বাইরে কাজ করাটার তুলনা চলে না। নারীর কাজ করাটা অপশনাল, কোনভাবেই হারাম না।"
আমি সেটা বলিনি। যে সব অফিস-কাচারীতে পর্দার ব্যবস্থা নেই সেখানে চাকরী করার ক্ষেত্রে শুকুরের মাংস খাওয়ার উদাহরণ প্রযোজ্য। নারীর কাজ করাটা হারাম এ কথা কেউ বলে নি। কাজ করার ক্ষেত্র কোথায় তা দেখতে হবে। পানি খাওয়াও ত হালাল। এই বলে পানির মধ্যে ডুবে থাকলে মৃত্যু অনিবার্য। ইরাকের আবু-গরীব কারাগারে যে সব মেয়েরা পুরূষদের ধর্ষণ করেছিল তাদের চাকরী নিশ্চয় আপনি করতে চাইবেন না।
আপনার প্রশ্ন "শুধু কি চাকরীজীবি মায়েদের ঘরের মেয়েরাই ধর্ষণের স্বীকার হয়, গৃহিণী মায়েদের মেয়েরা হয় না?"
আমার পূর্বোক্ত মন্তব্যে ধর্ষণের সংক্রান্ত কথা এসে থাকলে আপনার প্রশ্নটি প্রাসঙ্গিকতার আওতায় বিবেচিত হত।
১৩ ই মে, ২০১০ বিকাল ৫:৫৯
নাজনীন১ বলেছেন: কমনসেন্স বলে যে জিনিসটা আল্লাহ্তাআলা আমাদেরকে দিয়েছেন, সেটাকে কাজে লাগালে আসলেই তর্ক এড়ানো যায়, তাহলে আর আপনার প্রথম মন্তব্যটাও ঐভাবে করা লাগতো না।
আপনি তো প্রায় এমনই ভেবেছেন বাবা-মা দুজনে বাইরে কাজ করলেই ওই ঘরের ছেলেমেয়েদের ব্যাপারে নানা দুর্ঘটনা ঘটে যায়। তাহলে সেক্ষেত্রে ধর্ষণের কথাও চলে আসে।
চাকরীর দায়িত্ব হিসেবে ধর্ষণ!!! সত্যিই যদি এরকম কিছু ঘটে থাকে, ঐসব নারীরা কি মুসলিম ছিল??
আর দায়িত্ব ছাড়াই যে পুরুষরা ধর্ষণ করে, এই যেমন একাত্তরে এ দেশে বা বিশ্বের বিভিন্ন দেশে যখন যুদ্ধ হয়, এছাড়াও সাধারণ সময়েও যে হয়, এ ব্যাপারে আপনি মুসলিম ভাইদের কি পরামর্শ দিবেন?
২১| ১৩ ই মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০৭
ঢেকি বলেছেন: @শয়তান হন্তারক এবং @নাজনীন১
আমার মনে হচ্ছে আপানার একজনে কইতাছেন লাউ আর একজনে কইতাছেন কদু
আমার ভুল ও হইতারে, মাফ করবেন।
১৩ ই মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:১৫
নাজনীন১ বলেছেন: আমার ধারণা উনি বলতে চাচ্ছেন আগে সব অফিস ইসলামসম্মত হোক, তারপর মেয়েরা চাকরী করতে যাক্। যদি ঠিক বুঝে থাকি, তাহলে বলবো এটা হচ্ছে অবাস্তব চিন্তা। মেয়েদের জন্য আগে সবকিছু পুরুষেরা ঠিক করে রাখবে, তারপর মেয়েরা সেখানে চাকরী করতে যাবে............কোন পুরুষেই সেটা করবে না, তাদের কি এমন ঠেকা পড়ছে? চাহিদার আগে কখনো সরবরাহ হয় না। আর আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে বললে এটা কখনোই আগে থেকে হবে না। মেয়েরা ডিমান্ড করলে পরে ধীরে ধীরে হতে পারে।
২২| ১৩ ই মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:১৪
শয়তান হন্তারক বলেছেন: আপনার বক্তব্যকে যথেষ্ট সম্মানের সাথেই আমি বিবেচনা করেছি এবং আপনার আক্বীদার পরিশুদ্ধিতার প্রতি আশ্বস্ত থেকেই মনে হল আপনি কিছুটা Islamic Feminist ঘরানার। তবে ইসলামের অভিধানে যেমন Islamic Lesbian বলতে কোন শব্দ নেই ঠিক তেমনি Islamic Feminist বলতেও কোন শব্দ নেই। ইসলাম নারীদের অধিকার দিয়েছে তা ত অবশ্যই অনস্বিকার্য। কিন্তু তা বলে কথায় কথায় পুরুষদের কাদা মারতে হবে এমন শিক্ষা ইসলাম দিয়েছে বলে আমার জানা নেই।
১৩ ই মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২৭
নাজনীন১ বলেছেন: আমার এ পোস্ট ছিল মূলত পত্রিকাগুলোর দেওবন্দের ব্যাপারে অসত্য খবর পরিবেশন নিয়ে। কিন্তু আপনিই তো প্রথমে প্রগতি ও নারীবাদী, খিস্তি-খেউড় -- এসব কথা শুরু করলেন, আপনার ১২ নং মন্তব্য আপনি আবার পড়েন, কাদা মারা কে আগে শুরু করেছে?
নাকি আপনি শুধু মেয়েদের কাছ থেকে বিনয় আশা করেন, আপনারও যে সে দায়িত্ব আছে সেটা ভুলে যান। পুরুষদের প্রতি আমার কোন বিদ্বেষ নেই, কিন্তু কোন পুরুষ আগ বাড়িয়ে মেয়েদের দোষারোপ করে কথা বলতে চাইলে ছেড়ে কথা বলবো না। সবসময়ে বিনয়ী হতে চাই না।
ভাল থাকুন। আল্লাহ্ আমাদের সবাইকে ধৈর্যশক্তি দিক।
২৩| ১৩ ই মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:১৬
শয়তান হন্তারক বলেছেন: @ঢেকি। আপনাকে মাফ করলাম।
১৩ ই মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২৬
নাজনীন১ বলেছেন: ২২ নং-এর উত্তরে আমি যা বলেছি, দেখুন তো আমার ধারণা ভুল কিনা? তাহলে এখন আপনার কাছে আমার মাফ চাইতে হবে।
২৪| ১৩ ই মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২১
বুড়ো বলেছেন: এ বিষয়ে প্রথম নিউজ করে প্রথম আলো গতকাল। পুরোপুরি ইচ্ছাকৃতভাবে বিকৃত করে নিউজটি পরিবেশন করে তারা। অবশ্য প্রথম আলোর জন্য এটা নতুন কিছু না। এরা সত্য সংবাদ সব সময় এড়িয়ে যায়।
Click This Link
১৩ ই মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৩৪
নাজনীন১ বলেছেন: ওহ্, গতকালই দিয়েছিল নাকি! আমার আসলে ওই সাইট দেখা হয় না, বাস্তব পত্রিকার মতো দেখতে সাইটাটা পড়তেই ভাল লাগে বেশি।
ওখানে তো অনেকে কমেন্ট করেছেনও দেখছি। কিভাবে উনাদের এটা জানানো যায়? আমার ঐ সাইটে রেজিষ্ট্রেশন করা নেই। দেখি ট্রাই করে, পাবলিশ করবে কিনা কে জানে!
দয়া করে পারলে এ পোস্ট ছড়িয়ে দিন ই-মেইলে বা ফেইসবুকে। খুব ভাল হবে। মানুষকে এই বিভ্রান্তি থেকে মুক্ত করা দরকার।
ব্যাপারটা দেখছি ভারতেও ভীষণ তোলপাড় তুলেছে। আশ্চর্য!!
২৫| ১৩ ই মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৪০
শয়তান হন্তারক বলেছেন: @নাজনীন১। আপনাকেও মাফ করলাম।
১৩ ই মে, ২০১০ রাত ৯:৩৫
নাজনীন১ বলেছেন: আজকে দুইজন মানুষকে মাফ করলেন, খুশী খুশী লাগছে কি?
২৬| ১৩ ই মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫২
কঠিনলজিক বলেছেন: এই সব কুলাংগার চরিত্রহীন সাংবাদিক আর সংবাদপত্র গুলো বাল্য বিবাহ বা গ্রাম্য সালিসের দোররা বাজী অথবা একটা ফোতোয়া কে বিকৃত করে তোলপাড় করে ফেলে, অথচ হাজার হাজার নির্দোষ মানুষ কে রিমান্ডে নিয়ে অত্যাচারের বিরুদ্ধে একটা লাইন লিখে না । এই বজ্জাত গুলোর এই সব কর্মকান্ডের জন্য দায়ী আমরা । আমাদের উচিৎ সকল পত্রিকা বর্জন করা এবং মানুস কে পত্রিকা কিনতে নিরুৎসাহীত করা যতক্ষন না সংবাদপত্র গুলো তাদের চরিত্র বদলায় ।
পৃথিবির সকল দেশের পত্রিকায় প্রধান্য পায় ডাইরেক্ট পাবলিক ইস্যু। যেমন একটা বাচ্চা অপহরনের খবর বা কোন প্রধান সড়ক বন্ধ থাকার খবর অথবা অস্বাভাবিক মুল্য বৃদ্ধির খবর সে দেশের প্রধানমন্ত্রীর খবরের চেয়ে বেশী গুরুত্ব পায় ।
এই কুলাংগার দের কে নিয়ে আমার একটা পোস্ট Click This Link
১৩ ই মে, ২০১০ রাত ৯:২৭
নাজনীন১ বলেছেন: যারে দেখতে নারি, তার চলন বাঁকা। কি আর বলবো! উনাদের নিজেদের সততার ব্যাপারে মোটেও সচেতন নন।
২৭| ১৩ ই মে, ২০১০ রাত ৮:০৩
মনপবন বলেছেন: আমি পর্দা সম্পর্কে আপনার মতামত জানতে চাচ্ছি।
কোন বিষয়কে আখখরিকভাবে না নিয়ে যুক্তি দিয়ে বিচার করতে হয়।ইসলাম অবস্যই আধুনিক এবং উত্তম ১টা ধর্ম।কিন্তু সবকিCuর যেমন দোষ গুন থাকে তেমনি প্রতিটি ধর্মের ও দোষ গুন থাকে।তেমনি এই ধর্মের ও আছে।সেটা কোন মুসলিম গ্যানত স্বীকার করে না।এটা একধরনের অন্ধত্ব।বাট আমি করি।২০০০ বছর আগে প্রচলিত ইসলামে পর্দা প্রথার ব্যবস্থা করা হয়েছিল ততকালীন সময় এবং সমাজের পরিস্থিতিতে।সে সময় যে উশৃংখল সমাজ ছিল সে পরিস্থিতিতে পর্দা বা বোরকা নারীর সম্মান রকখা করতে পেরেছিল। তাছাড়া ১টা ভৌগলিক ব্যাপার ও ছিল।দেখবেন যে আ্যরাবীয়ান নারী পুরুষ উভয়ই বোরকা পড়ে।নারীরা পড়ে কালো আর পুরুষরা পড়ে সাদা।কিন্তু এখন প্রতিটি রাষ্ট্র গনতান্ত্রিক,আছে কঠোর আইন।তাই ১জন নারীর সম্মান রকখার জন্য আইন যথেস্ট.ain jodi keu sothikvabe palon na kore sekhetre proshno uthte pare.ain karjokor korar jonno strong administration dorkar.amader ei administration shoktishali korar jonno andolon chalate hobe jate onnayer shasti hoy.administration mane rashtrer upor kno astha rakhte parsenna?আর শালীনতার কথা বলছেন?সুন্দর করে শারী বা সালওয়ার কামিজ পড়লে কী শালীনতা বজায় রাখা যায় না?r 1ta bapar,jodi purusher kamonar drishtir kotha bola hoy sekhetre boli,ekti meyek borka ba pordar ontorale rekhe purusher kamona lubdho drishtir hat thek meyetik bachano jay na.sekhetre oi purushk tar sotobela thek tar poribarer bishesh kore baba mayer ei shikkha dea uchit silo j narider dik shommaner drishti niye takano uchit.tader proti shohanuvutishil ebong bondhuttopurno monovab rakha uchit.1 jon nari shudhu narina,1jon manush o.se shudhu voggoponno noy.
apni ki mone koren 1 jon nari jodi borka napore kintu shalinota bojay rakhe ebomh sob jouktik o itibachok dhormio onushashon mene chole tahole she vul?dhormer chokhe papi?
r fotoa jinishta kharap obosshoi.meyera gane buddhite jodi shujog shubidha pay kono ongse kom na.jara nari k ei shomman dite parena tarai dhormio ojuhate fotoa dey.deobonder alemder asole kheye deye kono kaj nei.tader kaj hobe dhormo k r o bastobdhormi itibachok o sundor kora.ta na kore shudhu sovvotar chakar goti kivabe komano jay khali sei chinta....
er uttor asha korsi obosshoi.(amr bangla lekhay ektu problem ase tai eng e liklam.kisu mone korbenna.)
১৩ ই মে, ২০১০ রাত ৯:২৬
নাজনীন১ বলেছেন: আপনি যেমন আপনার ভাবনা জানিয়েছেন, আমিও তেমন একজন সাধারণ মুসলিম হিসেবে আমার মতটি তুলে ধরছি, নীচের দুটো লিঙ্কে আমার দুটো পোস্ট আছে এ ব্যাপারে, দয়া করে একটু পড়ে নিন,
Click This Link
Click This Link
এরপরও যদি আপনার কোন কিছু বলার থাকে বলবেন প্লীজ।
২৮| ১৩ ই মে, ২০১০ রাত ৮:১১
ফিরোজ খান বলেছেন: আমি একটা কথা জানি, প্রয়োজন সকল কিছুর উর্দ্ধে। দ্বিতীয় - ইসলাম হচ্ছে সমাধানের ধর্ম।এখানে কোথাও কাউকে কখনও বন্দি করে রাখা হয়নি। তাই সমাধান প্রচুর আছে, দৃষ্টির অভাব। আল্লাহ কোন কোন মানুষকে নিজ রাহমাতে জ্ঞান দান করেন, যা সে জানত না, তাও আবার স্পষ্ট, এবং যথার্থ। তাই দ্বীন জ্ঞানী মানুষদের কথা পড়তে হবে।
তবে একটা কথা আমি জানি যে, যেহেতু মেয়েরা যুদ্ধ ক্ষেত্রে গিয়েছে সেহেতু কাজে যেতে বাধা কোথায়, তবে পর্দা বলে যে শব্দটা আছে, তা কেবল হিজাব হাত মোজা পা মোজা পড়া না, তা হলো, যতটুকু প্রকাশমান তা বাদে সব ঢেকে যথাযথ ভদ্রতার সাথে কর্ম ক্ষেত্রে মেয়েরা যেতে পারে।
১৩ ই মে, ২০১০ রাত ৯:২৩
নাজনীন১ বলেছেন: আপনার সাথে পূর্ণভাবে সহমত।
২৯| ১৩ ই মে, ২০১০ রাত ৮:৪৯
আমিরনী বলেছেন: Link of fataw:
Click This Link
Question :Asalamu-Alikum: Can muslim women in india do Govt. or Pvt. Jobs? Shall their salary be Halal or Haram or Prohibited?
Answer: "It is unlawful for Muslim women to do job in government or private institutions where men and women work together and women have to talk with men frankly and without veil."
It is the original fataw.
১৩ ই মে, ২০১০ রাত ৯:১৫
নাজনীন১ বলেছেন: আপনাকে অনেক অনেক অনেক ধন্যবাদ। আল্লাহ্ আপনার ভাল করুন। আমি সময় পাচ্ছিলাম না এতো ফতোয়া থেকে ঐটা বের করতে। উপরে একজনকে অনুরোধ করেছিলাম। খুব ভাল হলো।
৩০| ১৩ ই মে, ২০১০ রাত ১০:১৬
ডিজিটালভূত বলেছেন: পত্রিকা দুটোর রিপোর্ট ইসলামের বিরুদ্ধে তথ্য সন্ত্রাসের একটি নজীর হয়ে থাকল।
১৩ ই মে, ২০১০ রাত ১০:৫০
নাজনীন১ বলেছেন: শুধু তারাই না, প্রথমে মনে হয় ভারতেই এই ভুল সংবাদ ছড়ানো হয়েছে।
৩১| ১৩ ই মে, ২০১০ রাত ১০:৫০
মিটুলঅনুসন্ধানি বলেছেন: অতন্দ্রীলা বলেছেন: নারী অধিকারের প্রশ্নে ইসলাম না মেনে পারলে বেগম রোকেয়া নিয়ে ভাবুন।
১৩ ই মে, ২০১০ বিকাল ৫:৪৯
লেখক বলেছেন: আপনি ব্লগে আসছেন মোটে দুই মাস, এর মাঝে আমি কি ভাবি না ভাবি সব জেনে ফেললেন নাকি?
বেগম রোকেয়া কি ইসলামের বাইরের কেউ? "সুলতানার স্বপ্ন"টা দয়া করে পড়ে দেখুন। আমার নামের সাথে মিল আছে তো, তাই মনে হয় যেন আমার স্বপ্নের কথাই বলেছেন তিনি,
Click This Link
১৩ ই মে, ২০১০ বিকাল ৫:৫৩
লেখক বলেছেন: উইকি থেকে,
Begum Roquia also founded the Anjuman e Khawateen e Islam (Islamic Women's Association), which was active in holding debates and conferences regarding the status of women and education. She advocated reform, particularly for women, and believed that parochialism and excessive conservatism were principally responsible for the relatively slow development of Muslims in British India. As such, she is one of the first Islamic feminists. She was inspired by the traditional Islamic learning as enunciated in the Qur'an, and believed that modern Islam had been distorted or corrupted; her organization Anjuman e Khawateen e Islam organised many events for social reforms based on the original teachings of Islam that, according to her, were lost.
Click This Link
নীচে ঢেকি বললো আপনি "আপা" ? তাহলে দেখেন তো এ পোস্টে আপনি আর কিছু যোগ করতে চান নাকি? কোন পরামর্শ থাকলে দিয়েন, আগাম ধন্যবাদ জানিয়ে রাখলাম,
Click This Link
বেগম রোকেয়া যে ধর্মগুলো কে অস্বীকার করেছে সেই জায়টা বোধহয় আপনার দৃষ্টি এড়িয়ে গেছে।
১৩ ই মে, ২০১০ রাত ১০:৫২
নাজনীন১ বলেছেন: আপনি কি একটু রেফারেন্সসহ লেখাটা তুলে দিতে পারবেন, কোথায় রোকেয়া ধর্মকে অস্বীকার করেছে? তাহলে আমার জানতে ও বুঝতে সুবিধা হতো।
৩২| ১৩ ই মে, ২০১০ রাত ১১:৩৭
আমিরনী বলেছেন: I made a comment on (Click This Link) 2 hours ago, I just mentioned the original fataw but not published yet!!!!!
Why ????????
Look, How Indian media present this fataw!!!!!!!!!!! Why??????????
http://www.youtube.com/watch?v=PQpikw3tveQ
http://www.youtube.com/watch?v=01-aSTXGK3Y
http://www.youtube.com/watch?v=xY66iFDZOu8
১৪ ই মে, ২০১০ সকাল ১১:০৪
নাজনীন১ বলেছেন: কান নিয়েছে চিলে, শামসুর রহমানকে অনেক ধন্যবাদ এরকম একটা কবিতা লেখার জন্য।
৩৩| ১৪ ই মে, ২০১০ রাত ১২:২০
বাংলাকে ভালবাসি বলেছেন:
ধন্যবাদ সত্য খুজে পাওয়ার জন্য।
আমরা এখন ধর্মকে বিশ্বাসের স্থান থেকে সরিয়ে যুক্তির জায়গায় নিয়ে গিয়ে নিজেরাই নিজেদের ক্ষতি করছি।
সঠিকভাবে পর্দার সাথে কাজ করলে আমি আমার বউকে কাজ করতে নিষধ করবো না তবে আমি চেষ্টা করবো বুঝানোর জন্য যেন কাজের চাপে তার নামাজ মিস না হয়।
আর এখন অনেক অফিসে/কিউবিকলে মহিলারা নামাজ আদায় করতে পারেন তাই আপনার উচিত সেই ধরনের চাকরি খুজে নেয়া যেন অন্তত নামাজ আদায় করা যায়।
১৪ ই মে, ২০১০ সকাল ১১:০১
নাজনীন১ বলেছেন: আপনি কি কোন কাজ করার আগে আপনার স্ত্রীর অনুমতি নেন? যদি নিয়ে থাকেন, তাহলে আমার আর কিছু বলার নেই। কিন্তু যদি ব্যাপারটা একতরফা শুধু আপনার স্ত্রীর বেলায় আপনার অনুমতি নিয়ে সব কাজ করতে হয়, তাহলে আমার আপত্তি আছে। ভুলে যাবেন না, আপনার স্ত্রীরও একটা পূর্ণাঙ্গ সত্ত্বা আছে।
অফিসে নামাজ আদায় করা কঠিন, আমাদের দেশের এত কঠিন অবস্থা কেন মনে হয় আপনাদের?
আমি তো সেই ২০০৫ সাল থেকেই চাকরী করি। আমরা স্কুলেও নামাজ পড়েছি, কলেজে অত সময় পর্যন্ত থাকার দরকার হয়নি, ভার্সিটিতেও নামাজ পড়েছি, অফিসেও পড়েছি, এখন যে বিশ্ববিদ্যালয়ে আছি সেখানেও পড়ছি। জীবনটা আসলে এতো কঠিন না, আমরাই অযথা এটাকে জটিল করে তুলি।
৩৪| ১৪ ই মে, ২০১০ রাত ১২:৪৬
৩৫| ১৪ ই মে, ২০১০ রাত ১২:৪৮
১৪ ই মে, ২০১০ সকাল ১১:০২
নাজনীন১ বলেছেন: ভাল হয়েছে। ধন্যবাদ লিঙ্কের জন্য।
৩৬| ১৪ ই মে, ২০১০ রাত ২:০৮
রাষ্ট্রপ্রধান বলেছেন: হমমমম দারুন পোষ্ট ও লেখক সুন্দর করে উত্তর দিয়েছেন ।
@শয়তান হন্তারক এবং @নাজনীন১
আমার মনে হচ্ছে আপানার একজনে কইতাছেন লাউ আর একজনে কইতাছেন কদু
আমারও তাই মনে হয় ।
তবে পুরুষকেই ১ম পর্দা শুরু করতে হবে সাথে সাথে নারীকে যা কোরানে বলা আছে ।
যে মানুষ নামের যন্ত্র যে বানাইছে সেই এর ম্যানুয়েল বানাইছে সেটাই মানা উচিত।
সমস্যা হলো আমাদের শক্তিশালী মিডিয়া নেই যাও আছে সেটাকে আমরা অনেকে পাত্তা দিতে চাইনা।
১৪ ই মে, ২০১০ সকাল ১১:০৫
নাজনীন১ বলেছেন: যেকোন টেকনোলজী কাজে লাগানোর সদিচ্ছা এবং বুদ্ধি আমাদের থাকা দরকার।
৩৭| ১৪ ই মে, ২০১০ দুপুর ১২:৫৭
রাষ্ট্রপ্রধান বলেছেন: যেকোন টেকনোলজী কাজে লাগানোর সদিচ্ছা এবং বুদ্ধি আমাদের থাকা দরকার।
সঠিক
২৮ শে মে, ২০১০ বিকাল ৫:৫৭
নাজনীন১ বলেছেন: ধন্যবাদ।
৩৮| ১৫ ই মে, ২০১০ রাত ১২:১১
বাংলাকে ভালবাসি বলেছেন: ইনশা`আল্লাহ যদি বউ আসে তবে নিজেদের মধ্যে পরামশ করে কাজ করবো।
একটু দু`আ করুন আল্লাহ'র কাছে যেন একটা আল্লাহ ওয়ালা বউ পাই।
১৮ ই মে, ২০১০ রাত ৮:০৬
নাজনীন১ বলেছেন: খাস দিলে দোয়া করলাম। ভাল বৌ পান, ভাল থাকুন।
৩৯| ১৫ ই মে, ২০১০ রাত ১:৪১
রাষ্ট্রপ্রধান বলেছেন: আল্লাহ আপনার প্রতি মেহেরবান হবেন
১৮ ই মে, ২০১০ রাত ৮:০৬
নাজনীন১ বলেছেন: আল্লাহ্তাআলা সবার প্রতি মেহেরবান হোক।
৪০| ১৮ ই মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫৪
অপ্সরা বলেছেন: কেমন আছো আপুনিমনি?????
১৮ ই মে, ২০১০ রাত ৮:০৭
নাজনীন১ বলেছেন: এই তো ভাল, আপনাকে ইদানীং অনেক কম কম দেখি। সংসার নিয়ে বেশি ব্যস্ত হয়ে গেলেন নাকি?
৪১| ২৫ শে মে, ২০১০ রাত ৮:০৬
শেলী বলেছেন: আপনার পোষ্ট টা দেখে বুঝলাম আসলে পত্রিকাগুলিতে হলুদ সাংবাদিকতা কিভাবে হয়। ধন্য বাদ এজন্য। আর আপনার ইসলামিক নলেজ দেখেও ভাল লেগেছে।
শয়তান হন্তারক, আমরা ব্যালেন্স করতে ভুলে যাই তাই ওরকম হয়। যারা বাইরে কাজ করতে যায় তারা যদি ঘরকে কম গুরুত্ব দেয় তাহলেই সমস্যা হয়। আমার কাছে মনে হয় ,যদি ব্যালেন্স করাটা কষ্টকর বা অসম্ভব হয়,তাহলে বাইরের কাজটাই ছেড়ে দেয়া উচিত। কারন ছেলেমেয়ে একবার নষ্ট হয়ে গেলে তখন ঠিক করাটা প্রায় অসম্ভব।তবে অনেকে পারে স্ুন্দরভাবে ব্যালেন্স করতে। আর আজকের সমাজটা এরকম,একার আয়ে খুব কষ্ট হয় চলতে।
বাইরের কাজটা দাওয়াতী কাজ হিসাবে খুব কাজ করে। বিশেষ করে বাইরের দেশগুলিতে। তাদের ভুল ধারনাটা ভেংগে যায়।
২৬ শে মে, ২০১০ সকাল ১০:২৩
নাজনীন১ বলেছেন: হ্যাঁ, ব্যালেন্স বা অপ্টিমাইজেশনই হলো আসল ব্যাপার।
সংসার-সন্তান সম্পর্কে উদাসীন থাকাও যেমন কাম্য নয়, আবার বেশি মাত্রায় আত্মকেন্দ্রিক সংসারমুখী হওয়াটাও কাম্য নয়। খুব সম্ভবত কোরআনের একটা আয়াত আছে, "তোমাদের সম্পদ, সন্তান-সন্ততি তোমাদেরকে দুনিয়াদারিতে ভুলিয়ে রাখে।" তাই দাওয়াতের কাজেও মন দিতে হবে। আর নিজের একটা সামাজিক অবস্থান থাকলে, কাউকে কিছু বলার ক্ষেত্রে সেটা খুব কাজে আসে।
আপনার মহানবী(সাঃ)এর পেডোফিলিয়ার প্রতিবাদ সংক্রান্ত পোস্ট দেখলাম। লিখেছেন ভালই। তবে আমার কাছে অনেক সময় এটা কৈফিয়ত দেয়ার মতো মনে হয়। কেন আমি তাদের কৈফিয়ত দিতে যাবো? এ যুগেও গ্রামে- মফস্বলে মেয়েদের সেভেন-এইটে থাকতেই বিয়ে হয়ে যায়, আর সেখানে প্রায় ১৫০০ বছর আগে একটা মেয়ে নয় বছরে স্বামীর সংসারে গিয়েছে, এটা কি খুব অসম্ভব কিছু?
রাসূল(সাঃ) তো ২৫ বছর বয়সে ৪০ বছরের বিধবা বিয়ে করেছেন, যদিও অনেকে দেখি সে বয়সটাকেও ২৮ বলতে চায়। তো, এরকম বিয়ে বর্তমানে কয়জন উদার ব্যক্তি করতে পারবে? রাসূল(সাঃ) খুব সহজেই ডিভোর্সী মেয়েও বিয়ে করেছেন, সেটাও বা আমাদের সমাজে কতজন খুঁতখুঁত মন ছাড়া নির্দ্বিধায় করতে পারবে? যারা ঐরকম বলে তাদের উদ্দেশ্য শুধুই ঝামেলা করা, এগুলো যত এড়ানো যায়, ততই ভাল।
আর কেউ হাদীসের শুদ্ধতা খুঁজে বের করুক, সেটা ভালই, তবে যেন তা হীনমন্যতা থেকে না হয়। আমি এভাবে ইসলামকে ডিফেন্ড করতে চাই না।
৪২| ২৮ শে মে, ২০১০ দুপুর ১:৩৭
ডিস্কো ঘোড়া বলেছেন: ১৫০০ বছর আগের বইটা এখনকার মানসিকতা নিয়ে না বুঝলে এইটাই হবে। আফসোস, আমাদের বেশিরভাগ তালবিল্লীরা আধুনিক সবকিছু ভোগ করতে করতে ১৫০০ বছর আগের মানসিকতার ফ্যান্টাসিতে ভুগতে ভুগতে বইটা পড়েন, আর আমজনতার বিশ্বাসকে পুঁজি করে ফয়দা লোটেন।
২৮ শে মে, ২০১০ বিকাল ৫:৫৮
নাজনীন১ বলেছেন: আপনার বক্তব্যটা আমার কাছে ঠিক ক্লিয়ার হলো না। এখনকার মানসিকতা দিয়ে বোঝা বলতে ঠিক কি বোঝাচ্ছেন, ইসলামের সীমা ডিঙ্গিয়ে যাওয়া, নাকি এর ভেতরে থেকেই যতটা সম্ভব সংস্কার করা?
৪৩| ২৮ শে মে, ২০১০ দুপুর ২:২২
শায়মা বলেছেন: কেমন আছেন আপা?
২৮ শে মে, ২০১০ বিকাল ৫:৫৯
নাজনীন১ বলেছেন: আমি ভাল, আপনি? আমার কিন্তু এখনো আপনাকে উপরের ঐ অপ্সরা আপু মনে হয়।
৪৪| ২৯ শে মে, ২০১০ বিকাল ৩:০০
ডিস্কো ঘোড়া বলেছেন: পাকিস্থানি বোরকা আর ইসলামে বলা পর্দার মাঝে তফাতটা বুঝেন? আমার বক্তব্যটা সেইরকমই।
মূলে ফিরে যেতে হবে আধুনিক মন নিয়ে। বেড়া ডিংগানো সবসময়ই খারাপ, সেটা ধর্মেরই হোক আর সামাজিকতার।
৩০ শে মে, ২০১০ রাত ১২:৫১
নাজনীন১ বলেছেন: আমার তো ধারণা পাকিস্তানী মেয়েরা বোরকা কম পরে, সালোয়ার-কামিজ-ওড়নাই বেশি প্রচলিত, আমি যত পাকিস্তানী মেয়ে দেখেছি, বোরকা পরা দেখিনি। বোরকা মূলত পরে সৌদিরা আর আমাদের দেশে।
আর হ্যাঁ, বোরকা ইসলামের পর্দার একটা অপশন, একমাত্র না। কারো ভালো লাগলে পরতেই পারে, তাতে আমার আপনার কিছু বলার থাকতে পারে না।
৪৫| ২৯ শে মে, ২০১০ রাত ১০:১৯
কায়েস মাহমুদ বলেছেন:
নাজনীন১ বলেছেন: অফটপিক,
@ কায়েস মাহমুদ, আমি প্রথমে এ পোস্টে মন্তব্য করেছি একটা, আপনি তার পরে তিনটা, এতো কমেন্ট দিয়ে বস্তিবাসী মেয়েলী ঝগড়া কেন করছেন? মেয়ে তো আমি, আপনি না। এটা ঠিক হলো না।
আর এতোদিন আমার বাপে আর জামাই যা কারেক্টার সার্টিফিকেট দিছে, সবই ভুল দিছে। তাদের চাকরী চ্যালেঞ্জ করবো কিনা ভাবছি। ব্লগে এসে নতুন, নিখাদ এবং বিশুদ্ধ ক্যারেক্টার সার্টিফিকেট পেয়েছি, এখন থেকে এভাবেই চলবে জায়গামত। পারলে ঠেকায়েন।
আমি তিন শব্দের বাক্য লিখেছি আসলে মজা করতে, তবে ইমোটিকন দিতে ভুইলা গেছিলাম ,
আপনিতো দেখি খুবই সিরিয়াসলি নিয়েছেন। ব্লগে কে কি সার্টিফিকেট দিলো , এইসব নিয়া মাথা না ঘামালে ও চলে। কে কি সার্টিফিকেট দিলো এতে আপনার কি আসে যায়, আপনি আপনার মতই। এই ব্লগে আমি অনেক সার্টিফিকেট পেয়েছি, তাতে কি? আমি আমার নিজেকে জানি।
এতো হীনমন্যতায় ভুগলে কি হবে, আত্ববিশ্বাসী হোন।
প্লীজ মন খারাপ করবেন না। ভালো থাকুন।
৩০ শে মে, ২০১০ রাত ১২:৩৭
নাজনীন১ বলেছেন: আমি অবশ্যই হীনমন্যতায় ভুগি না এবং আত্মবিশ্বাসী।
তবে মানুষের নীচু মন দেখে চিন্তিত এ সমাজের পরিবর্তন হবে কবে?
তবে হ্যাঁ, সার্টিফিকেট সুযোগমত কাজে লাগাবো। বিনয়কে কেউ দুর্বলতা ভাবলে খবর আছে।
৪৬| ৩০ শে মে, ২০১০ রাত ১:০০
কায়েস মাহমুদ বলেছেন:
যারা অল্প কথায় রেগে যায়, ওদের রাগ বাড়াতে আমার ভাল লাগে
আমাদের দেশের মানুষগুলো খুবই রিএক্টিভ, প্রোএক্টিভ না, তাই সামান্য কথায় রেগে যায়। অবশ্য এই সমাজের মানুষগুলোর হীনমন্যতার সমস্যা অনেক আছে।
নিজেকে জানুন, উড়িরচরের আব্দুল নাজনীন আপুকে কি সার্টিফিকেট দিলো বা কোথাকার কোন কায়েস কি বললো এসব নিয়ে চিন্তা করে সময় লস করা বোকামী।
যাই হোক আমি আশা করছি , আপনি মন খারাপ করেন নি।
ধন্যবাদ
৩০ শে মে, ২০১০ বিকাল ৫:৩৬
নাজনীন১ বলেছেন: কায়েসেরা যখন ২/৩ বার একই কথা বলে তখনও নাজনীনদের শুধু বিনয়ই দেখাতে হবে, নিরুত্তাপ থাকতে হবে, চরম পরাকাষ্ঠা দেখাতে হবে, কায়েসদের একটুও শাসাতে বা সতর্ক করতে হবে না বলে আশা করে, এটা কি ভুল আশা না? ইসলাম তো আজীবন জিরো টলারেন্স দেখানোর শিক্ষা দেয় না। মাঝে মাঝে পাল্টা ধাতানি দিতেও বলে।
যাই হোক, কায়েসদের মত মানুষেরা যখন ভাল কোন আলোচনার মাঝখানে দুই দুইবার তেনা প্যাচানির কথা বলে , তখন একটু কিছু বলা দরকার, নাকি বলেন?
নাহ্, আমি বেশিক্ষণ রাগ ধরে রাখি না। তাতে কোন লাভ নেই। ভাল থাকুন।
৩১ শে মে, ২০১০ রাত ১:১৭
নাজনীন১ বলেছেন: যাহ্, ভুল বললাম, ইনফাইনাট টলারেন্স।
৪৭| ৩১ শে মে, ২০১০ বিকাল ৩:১২
ফিরোজ খান বলেছেন: কেমন আছেন, ......
০৩ রা জুন, ২০১০ রাত ২:০৮
নাজনীন১ বলেছেন: ভাল আছি আলহামদুলিল্লাহ। আপনি কেমন আছেন?
খোঁজ-খবর নিলেন বলে ধন্যবাদ।
৪৮| ০১ লা জুন, ২০১০ রাত ১:০৭
রাগ ইমন বলেছেন: নাজনীন, সাম্প্রতিক একটি পোস্টে আপনাকে উপর্যুপরি আক্রমণের স্বীকার হতে দেখলাম। প্রথমে ভেবেছিলাম প্রতিবাদে কিছু লিখবো , পরে নিচের মন্তব্য রাশি পড়ে বুঝলাম, লিখে লাভ নেই। উপরন্তু , আরো কিছু গালিগালাজের পথ খুলে যেতে পারে।
ভুল বুঝাবুঝি না হয় , তাই এই মন্তব্য।
আপনাকে জানিয়ে রাখলাম, আপনার সাথে যা হয়েছে সেইটা ভয়াবহ অন্যায় হয়েছে। যেখানে কথা বললে কাজ হবে , সেখানেই বলবো।
আপনার ফাইটিং স্পিরিটকে এবং নীতিগত অবস্থানকে হাজারো সালাম।
০৩ রা জুন, ২০১০ রাত ২:১০
নাজনীন১ বলেছেন: ধন্যবাদ রাগ ইমন। ভাল থাকুন।
অন্যায়কে অন্যায় হিসেবে সবাই বুঝতে পারুক, এটাই কামনা করি।
ঐসব মন্তব্যে আমার হবেটা কি?
৪৯| ০১ লা জুন, ২০১০ রাত ১:১৮
রাগ ইমন বলেছেন: "It is unlawful for Muslim women to do job in government or private institutions where men and women work together and women have to talk with men frankly and without veil."
উত্তরটা কমপ্লিট মনে হলো না । আরেকটু ব্যাখা করে দেওয়া উচিত ছিলো । যে যার ইচ্ছা মত মানে করে নিতে পারে এই শর্ট উত্তর থেকে।
ফ্রাংকলি কথা বলায় আপত্তি কেন?
পর্দা নিষিদ্ধ , এই রকম অফিসের কথা বলেছে মনে হয়, নাকি?
০৩ রা জুন, ২০১০ রাত ২:২৩
নাজনীন১ বলেছেন: এ ফতোয়ার বিষয়বস্তুটা আসলে নতুন কিছু না, এরকমটা আগে থেকেই। আর এখানে মাওলানা সাহেব কোন কথার এক্সাক্ট কি মানে বুঝিয়েছেন, সেটা তো হুবুহু বলতে পারবো না, তবে ইসলামী মূল্যবোধ থেকে আমরা যা বুঝি, মুসলিম নারী-পুরুষের অবাধ মেলামেশা নিষেধ, প্রয়োজনে কথা বলা যাবে, তবে অপ্রয়োজনীয় নয়, এর মধ্যে কিন্তু প্রেম করাও পড়ে। ইসলামের কোন স্কলারই বিয়ের আগে নারী-পুরুষের প্রেমজাতীয় সম্পর্ক বা অযাচিত আড্ডাকে উৎসাহিত করে না। কারণ নারী-পুরুষের অতিরিক্ত খোলামেলা মেলামেশা অনেক সময়ই মনের উপর প্রভাব ফেলে, সেটা থেকে ধীরে ধীরে ইসলাম নিষিদ্ধ সম্পর্ক তৈরী হতে পারে, তাই এ সাবধানতা। তবে হ্যাঁ, বিয়ের আগে কারো হয়তো কোন পছন্দ থাকতে পারে, সেটাকে যত দ্রুত সম্ভব বিয়েতে নিয়ে যেতে হবে।
পর্দা নিষেধ বা নিরুৎসাহিত করা হয় -- এরকম পরিবেশেই আসলে মেয়েদের যাওয়া উচিত না, সেটা অফিসই হোক আর স্কুল-কলেজই হোক। তবে একেবারে পরিস্থিতি বাধ্য হলে তো কিছু করার থাকে না, তখন হারামও না। যেমন কোন পরিবারে আর্থিক উপার্জনের জন্য কোন পুরুষ নেই সে পরিবারের নারী এমন কোন চাকরী পাচ্ছেন না, যেটাতে তিনি পর্দা রক্ষা করে চলতে পারেন, সেক্ষেত্রে কি ব্যবস্থা? শূকরের মাংস যে অবস্থায় হালাল হয় সে ব্যবস্থা, আল্লাহ্ই ভাল জানেন বান্দার কখন কি পরিস্থিতি। কিন্তু স্বেচ্ছায় এবং কোন যৌক্তিক কারণ ছাড়া যেন সেরকম পরিবেশে চাকরী না করা হয়। এটাই মূল কথা।
০৩ রা জুন, ২০১০ রাত ২:২৪
নাজনীন১ বলেছেন: আর ঐ ফতোয়া লিঙ্কে গিয়ে দেখেন, একজন মহিলার প্রশ্নের জবাবে এ উত্তর দিয়েছেন মাওলানা, ঐখানে আর কোন বিস্তারিত ব্যাখ্যা দেয়া আছে কিনা দেখতে পারেন।
৫০| ১৬ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ৮:১৯
মাহফুজশান্ত বলেছেন: সময় উপযোগী লেখার জন্য ধন্যবাদ।
Click This Link
১৯ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ১:০৯
নাজনীন১ বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
১৩ ই মে, ২০১০ বিকাল ৩:৩৩
মদন বলেছেন: যে দেশে পানি দিয়া গাড়ী চলার খবর প্রথম পাতায় প্রকাশ পায়, সেদেশে সব সম্ভব