![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সূরা নূর:
১১। যারা মিথ্যা অপবাদ রটনা করেছে, তারা তোমাদেরই একটি দল। তোমরা একে নিজেদের জন্যে খারাপ মনে করো না; বরং এটা তোমাদের জন্যে মঙ্গলজনক। তাদের প্রত্যেকের জন্যে ততটুকু আছে যতটুকু সে গোনাহ করেছে এবং তাদের মধ্যে যে এ ব্যাপারে অগ্রণী ভূমিকা নিয়েছে, তার জন্যে রয়েছে বিরাট শাস্তি।
১২। তোমরা যখন একথা শুনলে, তখন ঈমানদার পুরুষ ও নারীগণ কেন নিজেদের লোক সম্পর্কে উত্তম ধারণা করনি এবং বলনি যে, এটা তো নির্জলা অপবাদ?
১৩। তারা কেন এ ব্যাপারে চার জন সাক্ষী উপস্থিত করেনি; অতঃপর যখন তারা সাক্ষী উপস্থিত করেনি, তখন তারাই আল্লাহর কাছে মিথ্যাবাদী।
১৪। যদি ইহকালে ও পরকালে তোমাদের প্রতি আল্লাহর অনুগ্রহ ও দয়া না থাকত, তবে তোমরা যা চর্চা করছিলে, তজ্জন্যে তোমাদেরকে গুরুতর আযাব স্পর্শ করত।
১৫। যখন তোমরা একে মুখে মুখে ছড়াচ্ছিলে এবং মুখে এমন বিষয় উচ্চারণ করছিলে, যার কোন জ্ঞান তোমাদের ছিল না। তোমরা একে তুচ্ছ মনে করছিলে, অথচ এটা আল্লাহর কাছে গুরুতর ব্যাপার ছিল।
১৬। তোমরা যখন এ কথা শুনলে তখন কেন বললে না যে, এ বিষয়ে কথা বলা আমাদের উচিত নয়। আল্লাহ তো পবিত্র, মহান। এটা তো এক গুরুতর অপবাদ।
১৭। আল্লাহ তোমাদেরকে উপদেশ দিচ্ছেন, তোমরা যদি ঈমানদার হও, তবে তখনও পুনরায় এ ধরণের আচরণের পুনরাবৃত্তি করো না।
১৮। আল্লাহ তোমাদের জন্যে কাজের কথা স্পষ্ট করে বর্ণনা করেন। আল্লাহ সর্বজ্ঞ, প্রজ্ঞাময়।
এই আয়াতসমূহ নাযিল হয়েছিল যখন একদল মুসলিম আয়েশা(রা: )কে চরিত্রহানীর অপবাদ দিচ্ছিল, এবং রাসূল(সা: )ও উনার স্ত্রীর ব্যাপারে সন্দিগ্ধ হয়ে পড়েছিলেন। এর শাস্তি হিসেবে প্রায় একমাস ওহী নাযিল বন্ধ ছিল। অপবাদ দেয়া যে কত বড় অপরাধ, এই আয়াতগুলো পড়লে এবং তৎকালীন মদীনা সমাজে এ নিয়ে যেসব ঘটনা ঘটে গিয়েছিল সেসব পড়লেই বোঝা যায়। আশা করি ঈমানদারগণ কুৎসা রটনা থেকে নিজেদের বিরত রাখার চেষ্টা করবেন।
উৎসর্গ: যারা হেনা, রুমানাসহ আরো অনেক নারীদের চরিত্রহননে আত্মতৃপ্তি পান তাদেরকে।
২১ শে জুন, ২০১১ দুপুর ১২:৩৪
নাজনীন১ বলেছেন:
আল্লাহতাআলা আরো বলেছেন যে,
২৩. যারা সতী-সাধ্বী, নিরীহ ঈমানদার নারীদের প্রতি অপবাদ আরোপ করে, তারা ইহকালে ও পরকালে ধিকৃত এবং তাদের জন্যে রয়েছে গুরুতর শাস্তি।
২৪. যেদিন প্রকাশ করে দেবে তাদের জিহবা, তাদের হাত ও তাদের পা, যা কিছু তারা করত;
২৫. সেদিন আল্লাহ তাদের সমুচিত শাস্তি পুরোপুরি দেবেন এবং তারা জানতে পারবে যে, অল্লাহই সত্য, স্পষ্ট ব্যক্তকারী।
২| ২১ শে জুন, ২০১১ দুপুর ১২:২৩
মানবী বলেছেন: যাঁর মনে ঈমান আছে, মহান আল্লাহ'র প্রতি শ্রদ্ধা ও ভয় আছে তিনি কখনও নারীর চরিত্র নিয়ে মিথ্যা অপবাদ দিতে পারেনা।
আর, আপনি যাদের কধা বলছেন, এরা তো সম্পূর্ণ নিজের বিকারগ্রস্থ ভাবনা প্রসূত বিকৃত বানোয়াট গল্প বানিয়ে এমন নারকীয় উল্লাস করছে। ইসলাম ধর্ম আর আল্লাহ্'র বানী, আদেশ, নিষেধ শোনার মতো বোধ তাদের নেই।
নরপিশাচটা নিজেদরে সন্দেহ প্রবণতার কথা স্বীকার করেছে, কানাডার বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রুমানার অবস্থান কাল সম্পর্কে স্বচ্ছ চিত্র তুলে ধরা হয়েছে.. এরা এসবের সময় অন্ধ, বধির হয়ে নিজেদের বিকৃত ভাবনার উপাসনা আর চর্চায় ব্যস্ত।
পবিত্র কুরআনের আয়াত সমূহ দৃষ্টিগোচর হবার মতো দৃষ্টি শক্তি তাদের নেই আর মগজে প্রবেশ তো অনেক দূরের কথা।
আমি এই আয়াত ও হযরত আয়শা(রাঃ) সম্পর্কিত হাদিসটি উল্লেখ করার কধা অনেকবার ভেবেছিলাম, পরে মনে হয়েছে এদের সীলমোহর দেয়া মনে আল্লাহ্ রাসুলের বানী প্রবেশ করার হলে তো এমন তান্ডব শুরুই হতোনা...
আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ নাজনীন১।
২১ শে জুন, ২০১১ দুপুর ১২:৩৮
নাজনীন১ বলেছেন: আমাদের কারো কারো আচরন, কথাবার্তা, চিন্তাভাবনা এতো খারাপ যে দেখে অবাক হই আমরা নাকি মুসলিম!
ধন্যবাদ মানবী আপনার উপর ভীষন ঝড় যাচ্ছে এ মুহুর্তে, সবই দেখতে পাচ্ছি. মনোবল হারাবেন না, আল্লাহতাআলাই সবচেয়ে বড় সাহায্যকারী.
৩| ২১ শে জুন, ২০১১ দুপুর ১২:২৪
কান্টি টুটুল বলেছেন: রাসূল(সা: )ও উনার স্ত্রীর ব্যাপারে সন্দিগ্ধ হয়ে পড়েছিলেন। এর শাস্তি হিসেবে প্রায় একমাস ওহী নাযিল বন্ধ ছিল।
এই তথ্যের সূত্র কি?কোরআন শরীফে এই সম্পর্কে কি কিছু বলা আছে?
মুহম্মদ ( স: ) এর আচরন সংশোধন এর জন্য আল্লাহ তাআলার উপদেশ।
[10] আপনি তাকে অবজ্ঞা করলেন।
[11] কখনও এরূপ করবেন না, এটা উপদেশবানী .......সুরা আবাসা
বিস্তারিত এখানে
ধন্যবাদ
২১ শে জুন, ২০১১ দুপুর ১২:৪৪
নাজনীন১ বলেছেন: এ সংক্রান্ত বুখারী, মুসলিম শরীফের হাদিসগুলো দেখুন, আমার স্মৃতিতে আছে কথাগুলো,যদি ভুল মনে হয় শুধরে দিলে খুশি হব.
কুরআনে সম্ভবত নেই, যতদুর মনে করতে পারি.
২১ শে জুন, ২০১১ দুপুর ১২:৪৬
নাজনীন১ বলেছেন: সুরা আবাসার শানে নুজুল মনে হয় ভিন্ন.
৪| ২১ শে জুন, ২০১১ দুপুর ১২:৩৮
কান্টি টুটুল বলেছেন: @ মানবী
আপনার স্টিকি পোষ্টে এই সময় একটা আপডেট আশা করছিলাম।
৫| ২১ শে জুন, ২০১১ দুপুর ১:০৭
সাধারন কেউ বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। আমি বলেছিলাম তাদের কে বুঝাতে যাওয়া "অরণ্যে রোদন"। "তাদের বিবেক জাগবে না কারন তারা জেগে ঘুমায়।" কিছুক্ষণ আগে দেখলাম একজন বোঝানো্র চেষ্টা করছে "আনুশাহের ভবিষ্যৎ কে নষ্ট করলো।" দুর্ভাগ্যবশত তাদেরকে কোন নারী একদিন জন্ম দিয়েছিল। সমাজের এই বিষাক্ত ক্ষতগুলোকে কতদিন দেখতে হবে জানা নেই।
২১ শে জুন, ২০১১ দুপুর ১:১৭
নাজনীন১ বলেছেন: কেউ কেউ দেখছি ইসলামের নাম তুলে রুমানাকে দোষারোপ করছে, অথচ তারা বুঝতে পারছে না এতে করে তাদের মূর্খতাই বরং বেশি প্রকাশ পাচ্ছে. আল্লাহ তাদের সঠিক বোধ বুদ্ধি দিক.
৬| ২১ শে জুন, ২০১১ দুপুর ১:৪১
কান্টি টুটুল বলেছেন: রাসূল(সা: )ও উনার স্ত্রীর ব্যাপারে সন্দিগ্ধ হয়ে পড়েছিলেন। এর শাস্তি হিসেবে প্রায় একমাস ওহী নাযিল বন্ধ ছিল।
আপনার লেখা এই ধারনাই দেয় "রাসূল(সা: ) শাস্তি যোগ্য অপরাধ করেছিলেন"
এত বড় বক্তব্যের সমর্থনে অত্যন্ত সতর্কতার সাথে কোরআন শরীফের সূত্র থাকা আবশ্যক(এ সংক্রান্ত বুখারী, মুসলিম শরীফের হাদিসগুলো দেখুন, আমার স্মৃতিতে আছে কথাগুলো......এরকম সূত্র না),কোন হাদিস শরীফ থেকে না,যথেষ্ট জাল হাদিস এই সময়ে বিদ্যমান ।
আপনার সৌভাগ্য বলা যায় ...মগবাজারের কোন ব্লগারের চোখে এই লেখা পড়ে নাই।
২১ শে জুন, ২০১১ দুপুর ২:১৭
নাজনীন১ বলেছেন: এবং আমার দুর্ভাগ্য যে আপনি পোস্টের মূলবিষয়বস্তু নিয়ে কিছু না বলে অপ্রাসঙ্গিক কথাই বলে গেলেন বারবার.
৭| ২১ শে জুন, ২০১১ দুপুর ১:৫০
মানবী বলেছেন:
গত চার বছরের ব্লগে দেখেছি , এক শ্রেনীর এ্যাটেনশন সিকার সব সময় এধরনের ইস্যুর বিরোধিতা করে। হতদরিদ্রদের কথা লিখলে "গরীবের জন্য বড়লোকের মায়া কান্না", আবার অবস্থাপন্ন কারো দুর্ভোগের কথা লিখলে " গরীবের কথা এদের কলমে ঠাঁই পায়না" জাতীয় বক্তব্য এদের একটিই নীতি, যেকোন আলোচিত পোস্টে বিরোধিতা করে দৃষ্টি আকর্ষন করা।
এসব খুব নতুন নয়, এদের আকুতি মিনতি সত্ত্বেও ওসব এ্যাটেনশন সিকিং পোস্ট পড়ার আগ্রহবোধ করিনা......... তাই সে অর্থে ঝড় যাচ্ছেনা।
কারো কারো বিভৎস মানসিকতার রূপ দেখে মানুষ হিসেবে খারাপ লেগেছে, বিশেষ করে আমাদের দেশের মেয়েদের জন্য শংকিত হয়েছি।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ও শুভকামনা নাজনীন।
ভালো থাকুন।
২১ শে জুন, ২০১১ দুপুর ২:২৩
নাজনীন১ বলেছেন: হুম পুরাতন ব্লগার হবার সুবিধা এই যে এসব ফালতু কথা গায়ে লাগে না আমাদের. নতুনেরা না বুঝে বিচলিত হয়. ভাল-মন্দ মিলিয়েই মানুষ, এখন কে মন্দ বৈশিষ্ট্যটাকে কতটুকু নিয়ন্ত্রণ করতে পারে সেটাই আসল কথা.
আপনিও ভাল থাকুন মানবী.
৮| ২১ শে জুন, ২০১১ বিকাল ৩:১৭
কান্টি টুটুল বলেছেন: পোষ্টের মূল বিষয়বস্তুর সমর্থনে আপত্তিকর বক্তব্য.....পোষ্টের আবেদনকেই প্রশ্নবিদ্ধ করে।
নির্যাতনকারীর শাস্তি অবশ্যই চাই এবং আপনার মত আমারও একাধিক পোষ্ট আছে তবে সরাসরি।
রেসপন্স করার জন্য ধন্যবাদ।
৯| ২৫ শে জুন, ২০১১ রাত ১২:৪৯
কায়েস মাহমুদ বলেছেন:
হযরত আয়েশা (রঃ) এবং সাহাবী সাফওয়ান এর নামে যিনার অপবাদটা দিয়েছিলো ওই সময়কার মুসলিম নামের মুনাফিক সর্দার আবদুল্লাহ ইবনে ওবাই। অপবাদ দেওয়ার পর কোন সন্দিহানের জন্যে নয় এমনিতেই কোন ওহী আসে নাই এক মাস পর্যন্ত। আয়েশাকে কখোনই রাসূল ঐ ব্যাপারে বলেন নাই। যদিও আবু বকর ও তার স্ত্রী জানত(তারাও তাদের মেয়েকে ঐ ঘটনা সম্পর্কে কিছুই বলে নাই, পরে সে জেনেছে তার এক আন্টির কাছ হতে।) আয়েশা ঐ সময়কার ২০ দিন অসুস্হ থাকায় তার মা ওকে তাদের বাড়িতে নিয়ে যায়।
ঐ ঘটনা ছিলো ঐ সময়কার মুসলমানদের জন্যে ক্রুশিয়াল, যাতে সকল যামানার মুসলিমদের জন্যে রয়েছে শিক্ষা।
বিস্তারিত পড়ার জন্যে সাইয়েদ কুতুবের তাফসিরে যিলালিল কোরানে দেখতে পারেন সূরা নূর, চ্যাপ্টার-২৪ আয়াত ১০ এর পরের গুলোর তাফসির।
সাইয়েদ কুতুবের তাফসিরের যিলালিল কোরানের একটা বৈশিষ্ঠ হলো কোন ঘটনা বর্ননা করলে এমন ভাবে করে যে মনে হয় ঘটনাটি লাইভ দেখাচ্ছে চোখের সামনে।
২৫ শে জুন, ২০১১ রাত ৮:২৪
নাজনীন১ বলেছেন: সহীহ মুসলিমের বুক ৩৭-এর ৬৬৭৩ নং হাদীসটি দেখুন যেখানে বলা আছে, এ কারণেই ওহী নাজিল বন্ধ ছিল। Click This Link
".....As the revelation was delayed (in regard to this matter), so Allah's Messenger (may peace be upon him) called 'Ali ibn Abi 'Talib and Usama b. Zaid in order to seek their advice in regard to the separation of his wife......."
এছাড়া আপনি যে তাফসীরের লিন্ক দিলেন সেখানে ও আরো অন্যান্য (হাদীস নং ৬৬৭৫, মুসলিমসহ) হাদীসে আছে যে রাসূল(সা) আয়েশা(রা)-র চাকরানীকে জিগ্যেস করেছিলেন, আরেক স্ত্রী জয়নব(রা)কে জিগ্যেস করেছিলেন, উসামা(রা) এবং আলী(রা)-এর সাথে পরামর্শ করেছিলেন আয়েশা(রা)-র ব্যাপারে কি করা যায়....সবশেষে তিনি আবুবকর(রা)-র বাড়ি গিয়ে আয়েশা(রা)কে সরাসরি কিছু কথা বলেছেন, ফি জিলালিল কুরআনে যে হাদীসটি বর্ণিত আছে, সেখান থেকেই কিছু অংশ তুলে দিচ্ছি,
"... Shortly afterwards the Prophet came and sat down. He had not sat in my room ever since the rumor started. For a whole month he received no revelation concerning me.When he sat down, he praised and glorify God before going on to say: ' Aishah, People have been talking, as you are know well aware. If you are innocent, God will make your innocence known. If, however, you have committed a sin, then you should seek God's forgiveness and repent. If a servant of God admits her sin and repents, God will forgive her.' ......"
২৫ শে জুন, ২০১১ রাত ৮:২৬
নাজনীন১ বলেছেন: ফি জিলালিল কোরআন যে অনলাইনে ফ্রি পাওয়া যায় জানা ছিল না, আগে খুঁজেছিলাম, পাইনি। ভালই হলো লিন্কটা পেয়ে, কাজে লাগবে। ধন্যবাদ কায়েস আপনাকে।
১০| ২৮ শে জুন, ২০১১ দুপুর ২:২৬
শিপন মোল্লা বলেছেন: কিছুই বললাম না কারন ভাসা ভাসা জ্ঞান নিয়ে কুরআন ও হাদিস নিয়ে চর্চা করা একেবারেই ঠিক না ।
২৯ শে জুন, ২০১১ দুপুর ১২:৫৩
নাজনীন১ বলেছেন: জ্ঞান বিতরণের বিষয়, আপনার গভীর জ্ঞান থেকে আমাদের কিছু শেখান, আমরা কৃতার্থ হই।
১১| ১৭ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১২:৪৬
নীল_পদ্ম বলেছেন: আমি শ্যাষ। কত যে মিথ্যা কথা আর অপবাদ নিয়ে মেতে থাকি। আল্লাহ্ মাফ করো, আর না করার চেষ্টা করব।
২০ শে জুলাই, ২০১১ দুপুর ১:২৪
নাজনীন১ বলেছেন: আমাদের সবারই সাধ্যমত চেষ্টা করা উচিত।
১২| ১৯ শে জুলাই, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:০৫
পাগলাঘোড়াসিটিজি বলেছেন: আমি ও শেষ
জীবনেও না আর কারো নামে, কান টানা, নাক টানা
২০ শে জুলাই, ২০১১ দুপুর ১:২৬
নাজনীন১ বলেছেন: আপনাখে দেখে ব্লগার ডিস্কো ঘোড়ার কথা মনে পড়ে গেল...
যাই হোক, আসুন আমরা সাধ্যমত চেষ্টা করি কাউকে অপবাদ দেয়া থেকে নিজেদের বিরত রাখতে।
©somewhere in net ltd.
১|
২১ শে জুন, ২০১১ দুপুর ১২:২১
শ।মসীর বলেছেন: আল্লাহ তোমাদেরকে উপদেশ দিচ্ছেন, তোমরা যদি ঈমানদার হও, তবে তখনও পুনরায় এ ধরণের আচরণের পুনরাবৃত্তি করো না।