নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পেশায় চিকিৎসক। এখন কাজ করছি সিলেটে। টুকটাক লিখতে ভাল লাগে বলে লিখি।

আত্মমগ্ন আিম

আমি অতি সাধারন একজন মানুষ। প্রকৃতিগতভাবে একটু নিঃসঙ্গ ধরনের। এমন কি অনেকের মাঝেও একা। পেশায় একজন চিকিৎসক। মানুষের উপকার হয় এমন যেকোন কাজে আমি আছি। আপনারা ডাকলে ইনশাল্লাহ পাশে থাকব।

আত্মমগ্ন আিম › বিস্তারিত পোস্টঃ

মা-বাবাদের কাছে আমার একটা বিনীত অনুরোধ

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৫২

মা-বাবাদের কাছে আমার একটা বিনীত অনুরোধ, আপনার সন্তানকে স্বপ্ন দেখতে না শেখান, অন্ততঃ তার স্বপ্নগুলোকে গলা টিপে মারবেন না; আপনার অপূর্ণ স্বপ্নগুলো তার ওপর চাপিয়ে দেবেন না অনুগ্রহ করে।



যদি পারেন তাকে স্বপ্ন দেখতে শেখান, তাকে তার স্বপ্নের পেছনে দৃঢ় পায়ে দৌড়াতে শেখান; আপনিও তার স্বপ্নপূরনের সাথী হোন। এর চেয়ে বড় আর কোন উপহার হতে পারে না।



প্রতিটি সন্তানই তার বাবা-মাকে পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশী ভালবাসে, সে তা আপনাকে বলুক আর নাই বলুক। যদিও কোনদিনই তা তার প্রতি আপনার ভালবাসাকে অতিক্রমের বিন্দুমাত্র ক্ষমতা রাখে না।





আমার অসংখ্য মৃত স্বপ্ন আজ আমাকে এই উপলব্ধি এনে দিয়েছে।।

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:০৪

কসমিক- ট্রাভেলার বলেছেন:
আসসালামু আলাইকুম ।

শুভরাত্রি


আমিও আপনার সাথে পুরোপুরি একমত ।

এখনকার অনেক বাবা মা তাদের যা শেখাচ্ছেন বা যে সপ্ন দেখাচ্ছেন তা হয়তো তার জন্যে কল্যাণকর নয় এবং তার নিজস্ব পছন্দ বা চাহিদার সাথেও সম্পূর্ণ বিপরীত ।

শুভেচ্ছা সতত ।

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:২১

আত্মমগ্ন আিম বলেছেন: ধন্যবাদ। আপনাকেও শুভেচ্ছা।

ভাই স্বপ্ন দেখানো আর স্বপ্ন দেখতে শেখানোর মাঝে বিরাট তফাত।

আমি চাই মা বাবারা তাদের সন্তানদের শেখান কিভাবে স্বপ্ন দেখতে হয়, কিভাবে সুস্থ্যভাবে, সুস্থ্য মানসিকতা নিয়ে তার পেছনে ছুটতে হয়, তাহলেই হবে।।

এখনকার মা-বাবারা যা শেখাচ্ছেন বা যে স্বপ্ন দেখাচ্ছেন, তা বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই সন্তানের জন্য আপাতদৃষ্টিতে মনে হলেও, প্রকৃতপক্ষে কল্যানকর নয়। তারাই এই ধরনের স্বপ্ন দেখান, যারা নিজেরা কখনো সুন্দর একটি স্বপ্ন দেখেন নি।।

২| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:০৭

সুপারনোভা ০০৭ বলেছেন: আমিও একজন ভুক্তভোগী। আপনার সাথে একমত। আমাদের মা বাবা আমাদের আরও কাছের বন্ধু হয়া উচিত।

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:২৯

আত্মমগ্ন আিম বলেছেন: আসলেই।
তারা আমাদের বন্ধু হন বটে, যতটা কাছের হলে আমাদের জীবন আরো সুন্দর হত, ততটা হতে পারেন না।

এব্যাপারে একটা জিনিস শেয়ার করতে চাই,

হাদীস অনুযায়ী আমার জানামতে ক্বিয়ামতের অনেক আলামতের একটি হল, সন্তানরা মা-বাবার চেয়ে বন্ধুকে বেশী কাছের মনে করবে।

একথা থেকে সবাই সন্তানদের দুষতে শুরু করেন,তাদের হেদায়েত বাণী শোনাতে থাকেন। কিন্তু একবারও ভেবে দেখেন না যে, বাবা-মা এর স্বেচ্ছাচারিতাই ছেলে-মেয়েদের এরকম দূরে ঠেলে দেয়। তাই তাদেরও এ বাণী থেকে শিক্ষা নেয়া প্রয়োজন।।

৩| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:১৫

কামরুল হাসান জনি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই। এত সুন্দরভাবে একটা চরম সত্য তুলে ধরার জন্য।

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৩২

আত্মমগ্ন আিম বলেছেন: নিজের জীবন থেকে শিখলাম রে ভাই।।

৪| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:১০

লজিক মানুষ বলেছেন: বর্তমান যুগে বিশেষ করে শহরের বাবা-মা তো বাচ্চাদের অলরাউন্ডার বানাইতে চায়। নাচ-গান থেকে শুরু করলে ডাক্তারী-ইন্জিনিয়ারিং সবই শিখাইতে চায়। আর ইস্কুল গুলোতো আর একটা জিনিশ। বাচ্চাদের মাথায় তো পারলে তখনই পি.এইচ.ডি করাই দেয়।

সন্তান হিসাবে আমার বাবা-মা ও ছোটবেলাথেকে অনেক চেষ্টা করেছে, কিন্তু আমিও সেইরকম যাদি। ছোটবেলা থেকে একটা উদ্দেশ্যেই এগিয়েছি, শেষ পর্যন্ত সেটা সফল করেই ছেড়েছি। কেউ ঘাড়ের উপর কিছু চাপায় দিবে আর সেটা মেনে নিবো তা কেন? আজ পর্যন্ত কেউ আমার লক্ষমাত্রা থেকে এক চুল ও নড়াতে পারে নি :)

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৩৪

আত্মমগ্ন আিম বলেছেন: বর্তমান যুগের এইসব ডিজুস টাইপ বাবা-মায়েদের প্রতি অনুরোধ, " আবার তোরা মানুষ হ!!"

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.