![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
৬৫৮ সাল। হযরত আলী (রা) খলীফার আসনে। তাঁর ঢাল চুরি গেল। চুরি করল একজন ইহুদী। খলীফা আলী কাযীর বিচার প্রার্থী হলেন। কাযী আহবান করলেন দু’পক্ষকেই। ইহুদি খলিফার অভিযোগ অস্বীকার করল। কাযী খলীফার কাছে সাক্ষী চাইলেন। খলিফা হাজির করলেন তাঁর এক ছেলেকে এবং চাকরকে। কিন্তু আইনের চোখে এ ধরণের সাক্ষী অচল। কাযী খলিফার অভিযোগ নাকচ করে দিলেন। মুসলিম জাহানের খলিফা হয়েও কোন বিশেষ বিবেচনা তিনি পেলেন না।ইসলামী আইনের চোখে শত্রু-মিত্র সব সমান। ইহুদি বিচার দেখে অবাক হল। অবাক বিস্ময়ে সে বলে উঠল, “অপূর্ব এই বিচার, ধন্য সেই বিধান যা খলীফাকে পর্যন্ত খাতির করে না,আর ধন্য সেই নবী যার প্ররণায় এরূপ মহৎ ও ন্যায়নিষ্ঠ জীবনের সৃষ্টি হতে পারে। হে খলিফাতুল মুসলিমিন, ঢালটি সত্যিই আপনার,আমিই তা চুরি করেছিলাম। এই নিন আপনার ঢাল। শুধু ঢাল নয়, তার সাথে আমার জান- মাল,আমার সবকিছু ইসলামের খেদমতে পেশ করলাম”। সত্য তার আপন মহিমায় এভাবেই ছড়িয়ে পড়ে.।
২| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:৩৯
যমুনা পাড়ের বাসিন্দা বলেছেন: আমরা যে মুসলমান এটা ভুলে গেলে চলবেনা..
©somewhere in net ltd.
১|
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:২৫
পৃথিবীর আলো বলেছেন: আমরা বর্তমানে পথভ্রষ্ট হয়েছি। আমাদের বিচার ব্যবস্থাও পথভ্রষ্ট। আমরা এখন শুধু জানি জোর যার মুল্লুক তার। যেহেতু আমরা ইসলামকে মনে প্রাণে পরিপূর্ণভাবে মানছি না, তাই ইসলাম প্রধান দেশ হয়েও ইসলামী আইন আজ উপেক্ষিত। যে কারণে আমরা যত ছোট থেকে বড় অপরাধই করি না কেন আমাদের মধ্যে অনুশোচনা আসে না।