![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি তোমার ভিতরের শক্তি কে জাগতে এসেছি বন্ধু। একবার চোখ মেলে দেখো নতুন এক সূর্য উদয় হয়েছে বাংলার আকাশে। কোনো মৃত্যু, কোনো বাধা, কোনো প্রতিকুলতা এই হৃয়য়ের পরম শক্তি ও সত্য সুন্দরকে বিনষ্ট করতে পারবে না। আমি যুগে যুগে আসি আজও এসেছি শুধু তোমাদের ভিতরের শক্তিকে জাগাতে। আমার এই পথ চলা থামবে না। তোমাদের বাঁচার মাঝে আমি বেঁচে আছি। বেঁচে থাকবো তা যদি কোনো করুন মৃত্যুর মধ্য দিয়েও হয়। আমার বাংলাদেশে নতুন এক গণতন্ত্র এসেছে। যা এই পরিবারতন্ত্রকে ভেঙে সত্যের ভিতরের সত্যকে তুলে এনেছে। আজ আমরা বিশ্বের বড় শক্তিতে রূপান্তরিত হচ্ছি। তোমাদের ভালোবাসাই আমাকে তোমাদের মাঝে বাঁচিয়ে রাখবে।
জয় বাংলাদেশ জয় মুক্তিযুদ্ধ
বাংলাদেশবাসীর উদ্দেশ্যে ভাষন
সুপ্রিয় বাংলাদেশবাসী,
আসসালামু আলাইকুম।
আমি বাংলাদেশী। আমি মানুষ। আমি মুসলীম। হজরত মোহাম্মদ (সঃ) ব্যতিত পৃথিবীর অন্য সব মানুষ জীবনে একটি হলেও ভুল করে। আমরা কেউ ভুলের ঊর্দ্ধে না। আমি যদি বলি আমি কখনও আপোষ করিনা। আমি আপোষহীন কিংবা অমুক তমুক মানুষ আপোষহীন। তা যে শেরেক হবে। একমাত্র আল্লাহ্ই সামাজ ও আপোষের উর্ধে।
মানুষ সামাজিক জীব। বাংলাদেশের সামাজিক বন্ধন দেখে বিশ্বের অন্য অনেক মানুষের চোখে পানি চলে আসে। আমি বাংলাদেশের স্বার্থে, সাধারণ মানুষের সুবিধার্থে, সত্য কে সত্য রূপে প্রতিষ্ঠা করতে যে কোনো প্রকার আপোষ করতে রাজি আছি। তাই বলে অন্যায়, অবিচার ও মিথ্যের কাছে বিক্রি হবো না।
বাংলাদেশে অনেক মানুষ। অনেক মানুষ একসাথে মিলেমিশে থাকতে পারলে মজা আছে। মানুষই মানুষের বন্ধু হয়। আমি বাংলাদেশের প্রতিটা মানুষের কাছে জবাব দিতে বাধ্য। বাংলাদেশে অনেক ট্যালেন্ট মানুষ, অভাবে অনাটনে, সংসারের ঘানি টেনে, ঝণের বোঝা মাথায় নিয়ে তার মেধাকে বিকাশিত করার সুযোগ পায় নি। আমাদের বাংলাদেশের সব শ্রেণী পেশার মানুষের বুদ্ধিতে রাষ্ট চলবে।
একজন সুশাসক জনগনের মাঝ থেকে সর্বউৎকৃষ্ট মতামত সাদর চিত্তে গ্রহন করতে পারেন। বাংলাদেশবাসীকে একটি সুন্দর ও শান্তির পরিবেশ দেয়ার জন্য এক মহান চাকরের দায়িত্ব আমি নিতে চাচ্ছি। আমি জানি পলিটিক্স কে আজকে অনেক মানুষ খারাপ চোখে দেখে। তারপরও যখন মানবতার অবক্ষয় হয় তখন একজনকে অন্তত পক্ষে এক জন মানুষকে জনগনের ভিতরে যে মনের কথাটি থাকে বা মনের যে চাওয়াটি থাকে তা সবার মাঝে প্রকাশ করতে হয়। এই প্রকাশ করা তার দায়িত্ববোধ ও মুক্তজ্ঞানের ভিতর থেকে আসে। তাই আমি বাংলাদেশের প্রতিটা জনগনের চেয়ে বেশী সাধারণ। আমি যদি একজন বৃদ্ধ মানুষকে শীতের রাতে একটি কম্বল বা চাদর দিতে পারি তা ও যে আমার সৌভাগ্য। আমি দক্ষিন বঙ্গের লোক। কিন্তু বিশ্বাস করুন, রংপুর অঞ্চলের শীতের তিব্রতার দুঃখ আমি টের পাই। উত্তর অঞ্চল অবহেলিত। খুব সহজ সরল মানুষ তারা।
বাংলাদেশের অনেক জ্ঞানী গুনি লোক উত্তর বঙ্গ থেকে এসেছে তার মধ্যে সৈয়দ শামসুল হক একজন। হোসাইন মোহাম্মদ এরশাদকে উত্তর অঞ্চলের মানুষ প্রাণ ভরে শ্রদ্ধা ও সম্মানের চোখে দেখে। এরশাদ সাহেব আমাদের মাঝে এখনও বেঁচে আছেন তা আমাদের ভাগ্য। কারণ তিনি আমাদের অনেক সত্য কথা সরাসরি জানিয়ে দিতে পারবেন। তাই আমি অবিলম্বে এরশাদ সাহেবের মুক্তি কামনা করে আজ সত্যের সংগ্রামের সাথী হবার জন্য আহব্বান করছি।
বন্ধু! হোসাইন মোহাম্মদ এরশাদ উত্তর বঙ্গের মানুষের দোয়ায় বেঁচে আছেন। তিনি হাজার অন্যায় করতে পারেন তাই বলে তিনি কি আমাদের জাতিকে অন্তত কিছু সত্য কথা বলে যাবার অধীকার রাখেন না? তিনি হয়তোবা ব্লাক মেইলিং এর স্বীকার। তাই বলে তাকে আমরা আটকে রাখবো কেনো? তিনিও তার জীবনে অর্জন করা সব সম্পত্তি রাষ্টকে কিংবা তার উত্তর বঙ্গের মানুষকে দান করে নতুন করে আমাদের সাথে আসলে অসুবিধা কোথায়?
আমাদের শ্রদ্ধেয় নেতা শের-এ-বাংলা এ.কে ফজলুল হক ও সহরাওয়ার্দী কে ব্রিটিশরা কিনতে পারে নি। তারপরও ইচ্ছে থাকা সত্তেও তারা অনেক কিছু করতে পারেন নি। পাকিস্তান যেমন বর্বর ওদের জাতির পিতাও বর্বর। কায়েদে আযম মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ্ আমাদের শের-এ-বাংলা এ.কে ফজলুল হক, সহরাওয়ার্দী দের সাথে বেঈমানী করে ব্রিটিশদের কাছে বিক্রি হয়ে গিয়েছিলো। এই একটি রাজনৈতিক অন্যায়ের ফসল আমাদের আজও দিতে হচ্ছে। মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ্ মীর জাফরের চেয়েও বেশী ঘৃনা পাবার অধীকারী। পাকিস্তান আজও তাদের আসল নেতাকে চিনতে পারে নি। পাকিস্তানের ইতিহাসে সবচেয়ে বেশী উন্নতি করেছেন আইউব খান। আইউব খান পলিটিক্স করতেন ঠিকই কিন্তু তার মনে উন্নয়ন ও দেশপ্রেম ছিলো প্রচুর। আইউব খানকে ইতিহাসে ভিলেন করে দেখানো হলেও তার নিজ যোগ্যতায় আজও তিনি সম্মান পাবার মতো বিশ্বনেতা। আইউব খান সাধারণ ঘরের একজন সন্তান হয়ে অনেক ত্যাগের বিনিময়ে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন। আইউব খানের সাঙ্গ পাঙ্গ খারাপ ছিলো কিন্তু ব্যাক্তি আইয়ুব খান না। ক্রিমিনালির ওস্তাদ ছিলেন জুলফিককার আলী ভুট্ট সাহেব। আইউব খানের মতো বদ ও শয়তান মানুষ খুব কম আছে।
এই ইতিহাস বাংলাদেশের জনগনের জানার অধীকার আছে। মহত্না গান্ধী সত্যের সাথে আপোস করেন নি। তিনি তার জন্মভূমি ভারতের জন্য অনেক ত্যাগ স্বীকার করেছেন। আপনারা লক্ষ্য করলে দেখবেন মহত্মা গান্ধীর মধ্যে কিন্তু নেতাজী সুবাস চন্দ্র বসুর শক্তি ছিলো। সাহোস ছিলো। ঠিক ফুটবল খেলার সুন্দর কোনো গোলের দৃশ্যের মতো করে চিন্তা করে দেখুন। সুবাস চন্দ্র বসু অনেক কষ্ট করে একটি বল কে টেনে এনেছিলেন। তারপর সেটি মহত্না গান্ধীর কাছে দিলেন আর মহত্মা গান্ধি গোলাকীকেও প্রেম দিয়ে জয় করে গোল করেছেন।
আপনারা হয়তো ভাবছেন আমি এই মূহুর্তে বাইরের দেশের কথা ভাবছি কেনো? দেখুন আমাদের অতিত ইতিহাস সুন্দর ও সম্পৃতির। এই ইতিহাস আমাদের সম্পদ। ইংরেজদের দম্ভ আছে, অহংকার আছে, ক্রিমিনালি আছে এবং তার সাথে খুব বাজে কিছু ইতিহাস আছে।
আজ যারা ভারতকে সহ্য করতে পারেন না। তাদের আমি চ্যালেঞ্জ করে বলছি। বাংলাদেশ আর ভারত আপন দুই বোন। এই দুই দেশের সাস্কৃতি প্রায় এক। ভারতের ইতিহাসে অনেক বাংলাদেশী মানুষের নাম ছিলো, আছে, থাকবে। মজার ব্যাপার কি জানেন দুই বোনের মধ্যে সম্পর্ক নষ্ট করে ভাবির কুটচাল। আর সেই ভাবি হলেন পাকিস্তান। পাকিস্তানের বখাটে ও অসভ্য মদখোর স্বামী হলো এমেরিকা। বাংলাদেশের মানুষ চাকরতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করে বিশ্বকে এই সত্য উপলব্ধি করে শিখাবে যে মানবতা দিয়েই মানবতা রক্তা করতে হয়। আজ মমতা ব্যানার্জি আমাদের টিপাই মুখের বাধের ব্যাপারে বাংলাদেশের সাথে আপোশ করে নি। আমরা মমতা ব্যানার্জিকে অনেক বড় নেত্রী মনে করে ভুল করি। তিনি একজন মানুষ। আজ তাকে গিয়ে যদি আমি তার পা ধরে হলেও তার কাছে টিপাই মুখের বাঁধ না দেবার জন্য যদি অনুরোধ করতাম। তিনি হয়তো আমাদের ফিরাতেন না। মমতা ব্যানার্জিকে মমতা দিয়ে জয় করার নাম হলো পররাষ্ট্র নীতি। সিটমহল সমস্যা সমাধান করতে হলে দু’পক্ষকেই আপোষ করতে হবে। কিন্তু জনগন শান্তিতে থাকবে। যুদ্ধ হয় অনেক বেশী প্রয়োজনে। যেমন করে প্রয়োজন হয়েছিলো ১৯৭১ সালে। ভারত সরকার আমাদের অভন্তরিন ব্যাপারে নাক গলাবেন না ঠিক আছে তাই বলে কি আমাদের নিয়ে তাদের ভারো চিন্তা করার ও অধীকার নাই? আপোষ করে অনেক কছু অর্জন সম্ভব। আমাদের পররাষ্ট নীতি বলতে কিছুই নেই। পররাষ্ট্র বিষয়ক দূর্ণীতি আছে।
আমাদের পাশে মিয়ানমার। মিয়ানমারে অনেক মোসলমান মারা হয়েছে সেই মোসলমানদের রক্ষা করা বা তাদের রক্ষার্থে কাজ করা আমাদের দরকার। আমাদের খুব কাছের একটি বড় দেশ চায়না। চায়নারা আমাদের দেশে ব্যবসা করে। আমরা চায়না গিয়ে চায়নার সাথে আলোচনা করে তাদের প্রযুক্তি জ্ঞানে যদি আমার বাংলাদেশের সন্তানরা জ্ঞানী হয় তাহলে আমাদের দেশ কি নষ্ট হয়ে যাবে?
চাইনিজ জাতি ভদ্র জাতি। পরিশ্রমি জাতি। তাদের কাছে আমরা যদি কাজ শিখতে চাই তাতে চায়না কোনো প্রকার আপত্তি করবে না। আমরা অনেকদিন ধরে বলে এসেছি চাইনিজ জাতির মতো আমাদের হতে হবে। চায়নার মানুষের অনেক বুদ্ধি। চায়নার মানুষের যদি বুদ্ধি থাকে তাহলে বাংলাদেশের মানিষের কি মোটেও বুদ্ধি নেই?
চায়নাকে আমরা পর মনে না করে বরং যদি আপন করে চায়নার কাজ থেকে প্রযুক্তি জ্ঞান অর্জন করি তাহলে একদিন আমরা আমাদের দেশে বসে আমাদের তৈরী করা প্রযুক্তি ব্যবহার করতে পারবো। আমাদের দেশের ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের মেধা আছে। তাদের যদি আমরা চায়নার কোনো ফ্যাক্টুরীতে ইর্টানি করার ব্যবস্থা করে দিতে পারি তাহলে তারা বংলাদেশে ফিরে এসে আমাদের বাংলাদেশের উন্নয়নের জন্য কাজ করবে।
বি.এন.পি কে বলছি- আপনারা আপনাদের নেতা বলে যে জিয়াউর রহমান কে বিশ্বাস করেন বা জিয়াউর রহমানের স্বপ্নকে পুরন করতে চাচ্ছেন সেই জিয়াউর রহমান বাংলাদেশে আর কোনোদিন আসবেন না। জিয়াউর রহমান একজন দেশপ্রেমিক। তিনি অনেক প্রতিকুল ব্যাবস্থার মধ্য দিয়েও বাংলাদেশকে অগ্রগতির দিকে নিয়ে গিয়েছেন। সংবিধানের মধ্যে ‘বিসমিল্লাহ্ হির রাহমানির রাহিম’ বসানো কি অপরাধ? অবশ্যই অপরাধ না। আল্লাহর কালাম যে দেশের সংবিধানে থাকে সেই দেশ কখনও খারাপ হতে পারে না।
সংবিধানের ‘বিসমিল্লাহ্ হির রাহমানির রাহিম’ যেদিন থেকে উঠিয়ে নেয়ার চেষ্টা করা হয়েছে ঠিক তখনই বাংলাদেশের জন্যগণের আয় রোজগার কমে গেছে।
জিয়াউর রহমান যখন সার্ক গঠন করে এমেরিকার মায়াজাল থেকে দেশকে মুক্তো করতে চেষ্টা করেছিলেন ঠিক তখনই জিয়াউর রহমানকে নিষ্ঠুর ভাবে হত্যা করা হয়েছিলো। বি.এন.পির জিয়াউর রহমান কে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান এর সমান করে প্রকাশ করাতে গিয়েই গন্ডগোলের সূত্রপাত হয়।
শেখ মজিবর রহমান বাংলাদেশী রাষ্ট্রের জাতির পিতা। আর জিয়াউর রহমান হলেন বাংলাদেশের দুঃসময়ের নেত্রীতের পিতা। দুইজনের ছবিই পাশাপাশি থাকবে। ছবি মানুষকে বড় করে না। কাজ মানুষকে বড় করে তোলে। বাংলাদেশের চাকর হিসেবে আমি জদি জনগনকে বিনীতো ভাবে বলি বঙ্গবন্ধু, জিয়াউর রহমান, কর্নেল তাহের, এই তিনজনের ছবি পাশাপাশি থাকবে তাতে অসুবিধা কোথায়?
ঐ সব ত্যাগী পুরুষদের আদর্শকে জলাঞ্জলী দিয়ে মৃত মানুষদের নিয়ে পলিটিক্স করার দরকার কিসের? সবকিছু হবে ত্যাগের আলোকে।
বন্ধুগণ আমাকে যদি মার্ডার করা হয় আর সেই মার্ডারকারী যদি জিবিত অবস্থায় আপনাদের হাতে ধরা পরে তাহলে ঐ অপরাধীকে আপনারা কিছু বলবেন না। আইনের হাতে ছেড়ে দিতে পারেন। আর যদি শুধু আমাকে মার্ডার করার জন্য সে খুনি হয়ে থাকে তাহলে তাকে মাফ করে দিবেন। যে মানুষ সত্য কে সত্য বলতে পারে সে মার্ডার করতে পারেন না।
আজ দেখুন কি অবস্থা দেশের? দূর্ণীতির কলংঙ্কের বোঝা মাথায় নিতে হচ্ছে জনগনের। আল্লাহ্ আরশ কেঁপে উঠেছে। রানা প্লাজার অপরাধীরা দেশ থেকে পালায় কিভাবে? যুদ্ধাপরাধী সরাস্ট্রমন্ত্রী মহিউদ্দীন খান আলমগীর নামের কলঙ্ক কিভাবে দেশের মঙ্গল করেছেন?
শেখ হাসিনা আমি আপনাকে আবারও সোজাসুজি বলছি ক্ষমতা ছেড়ে দিন। আপনি ক্ষমতায় থাকার যোগ্য না। আপনি অনেক অন্যায় করেছেন। তার মধ্যে বড় একটি অন্যায় হলো যুদ্ধাপরাধী সরাস্ট্রমন্ত্রী বানানো। ঐ মহিউদ্দীন খান আলমগীরের বিচার এই বাংলাদেশের মাটিতেই হবে।
আজ থেকে বাংলাদেশের কোনো ব্রিজের ভিত্তিপ্রস্তর থাকবে না। জনগণের টাকায় নিজেদের নাম খোদাই করে রাখার জন্য ভিত্তিপ্রস্তগুলো বানিয়ে অনেক পরিমান দেশের টাকা নষ্ট করেছেন। বাংলাদেশের সব ভিত্তিপ্রস্থ স্থাপনের নামে যে পরিমান টাকা অপচয় করেছেন তা দিয়ে প্রায় একটি পদ্মা সেতু করা সম্ভব ছিলো। দিনে দিনে নির্মান সামগ্রীর দাম বাড়ে ছাড়া কমে না। আজই পদ্মা সেতুর কাজ শুরু করা দরকার। শুরু না করলে তো শেষ হবে না। ভিত্তিপ্রস্তরের দরকার নেই কিন্তু পদ্মা সেতুর দরকার আছে।
আমি আশা করবো বাংলাদেশের সকল শ্রেণী পেশার মানুষ আমাকে সহযোগীতা করবেন। আর আমরা সবাই মিলে জনগনের চাকর হিসাবে জনগনের সেবা করে যাবো।
না কাঁদলে মাও দুধ দেয় না। তাই আর অপেক্ষা না করে এখনই শেখ হাসিনার পদত্যাগের জন্য আমার নির্দেশ মোতাবেগ শান্তি পূর্ণ অবস্থান নিন।
বাংলাদেশের জঙ্গীরা আমাদের সম্পদ। তারাও কোনো মায়ের সন্তান। আমরা জামাত শিবির কে আইনের মাধ্যমে নিষিদ্ধ করবো ঠিকই কিন্তু অহেতুক কোনো জঙ্গীকে মেরে ফেলবো না।
আজ আমি স্পষ্ট ভাবে বলে দিতে চাই বাংলাদেশের সব জঙ্গী আপনারা আপনাদের অস্ত্র ও বোমা হাতে নিয়ে বাংলাদেশ সেনাবানিহীর হাতে তুলে দিন। এরপর আপনারা আমাদের দেশের পুলিশ, আনসার, ভিডিপি, সেনাবাহিনীতে যুক্ত হয়ে আরও সমৃদ্ধ করুন। মানুষ ভুল করে। মানুষ নিজের ভুল নিজে বুঝতেও পারে। আবার নিজের ভুলের জন্য ক্ষমাও চাইতে পারে। আর ক্ষমা পাবার অধীকার মানুষেরই থাকে।
একশ একটা খুন করে যদি নিজাম উদ্দীন আউলিয়া লক্ষ লক্ষ মানুষকে সত্যের পথে প্রতিষ্ঠিত করতে পারেন তাহলে বাংলাদেশের ভুল সন্তানেরা কি জঙ্গী আক্রমন ঠেকাতে পারবে না?
আসুন সবাই মিলে বাংলাদেশকে নবরূপে বিশ্ব দরবারে প্রতিষ্ঠা করি। একজন মানুষ বাঁচে কতো বছর বলুন? তার মধ্যে এতো হিংসা কেনো থাকবে?
আমাকে যারা বিশ্বাস করেন তারা আর বাংলাদেশের এই লাল সবুজের পতাকা না উড়িয়ে আজ থেকে স্বাধীন বাংলাদেশের যে পতাকা হাতে মানুষ যুদ্ধ করেছে সেই পতাকা আবারও আকাশে উড়বে। সবুজের মধ্যে লাল তার মধ্যে হলুদ বাংলাদেশের ম্যাপ। চিত্রশিল্পী কামরুল হাসান তার ক্ষমতার অপব্যবহার করে শিব নারায়ন দাসের ডিজাইন করা পতাকার মধ্যের হলুদ ম্যাপ মুছে দিয়েছিলেন। এ তো অন্যায়?
অন্যায়কে ন্যায় করার জন্যই জনগন তাদের অধীকার আদায়ের সংগ্রাম চালিয়ে যাবে।
আজ বাংলাদেশে টোকাই সৃষ্টি করেছে কারা? এয়াতিম খানার টাকা লুটপাট করে খান আর দেশের আনাচে কানাচে টোকাইরা থাকে। টোকাই কি মানুষ না? টোকাই কি শিক্ষা গ্রহন করার অধীকার রাখেন না?
আমরা সবাই বাংলাদেশী!
https://www.facebook.com/asif.ud
আরও যারা সংহতি প্রকাশ করতে চান। তারা ফোন করে জানান।
বাংলাদেশের জনগনের চাকর
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ্
০১৭১৭০৪৪৯১৯
০১৯১৯০৪৪৯১৯
০১৬১৬০৪৪৯১৯
১|
০২ রা জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪৮
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: আপনারা কষ্ট করে আমার মোবাইলে কল বা মিস কল দিন।
আমার ই-মেইল আটকে দেয়া হয়েছে। মোবাইল কন্টাক করুন। ভয় নেই।