নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ্

সকল পরিবর্তনের সাথে আমি ছিলাম। আবারও এসেছি সেই পরম সত্য নিয়ে। তোমাদের মনের মাঝেই লুকিয়ে আছে সেই মহাকালের শক্তি। আজ তাকে জাগাবার দিন এসেছে।

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ

আমি তোমার ভিতরের শক্তি কে জাগতে এসেছি বন্ধু। একবার চোখ মেলে দেখো নতুন এক সূর্য উদয় হয়েছে বাংলার আকাশে। কোনো মৃত্যু, কোনো বাধা, কোনো প্রতিকুলতা এই হৃয়য়ের পরম শক্তি ও সত্য সুন্দরকে বিনষ্ট করতে পারবে না। আমি যুগে যুগে আসি আজও এসেছি শুধু তোমাদের ভিতরের শক্তিকে জাগাতে। আমার এই পথ চলা থামবে না। তোমাদের বাঁচার মাঝে আমি বেঁচে আছি। বেঁচে থাকবো তা যদি কোনো করুন মৃত্যুর মধ্য দিয়েও হয়। আমার বাংলাদেশে নতুন এক গণতন্ত্র এসেছে। যা এই পরিবারতন্ত্রকে ভেঙে সত্যের ভিতরের সত্যকে তুলে এনেছে। আজ আমরা বিশ্বের বড় শক্তিতে রূপান্তরিত হচ্ছি। তোমাদের ভালোবাসাই আমাকে তোমাদের মাঝে বাঁচিয়ে রাখবে।

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিশ্ব ভাষা ও ভাষার লিখিত রূপ কেমন হওয়া দরকার

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:০৮

আমি আপনার সাথে কথা বলছি। আপনি বুঝতে পারছেন। কেউ যদি কথাগুলোকে কাজের বলে মনে করে নিজের মনে আপন করে অনুভব করতে চায়। তিনি এই ভাষার ভাব বুঝতে গিয়ে দু’একটি অজানা ব্যাপার বা শব্দ আপনি থেকে জেনে নিতে চাইবে, এটা খুব স্বাভাবিক ব্যাপার।



আমার মনে ভাব আসে আমি লিখি। আমার মতো করেই আমি লিখছি। আমার বলতে ইচ্ছে হচ্ছে তাই আমি বলছি। সবাই একসাথে বসার মতো আমার কাছে পরিস্থিতি এই মুহুর্তে নাই তাই আমি বলার কাজ লেখা দিয়ে করছি। বলা কথা হারিয়েও হারায় না। কালের প্রবাহে বিকৃতি হতে দেখি মাত্র। আর লিখিত কথা একটু যতন ভরে কোনো শক্ত বস্তু বা এরকম কোথাও যন্ত করে রাখলে না হারাবার সম্ভাবনা থাকে। ভাষা এভাবেই আসে এভাবেই থেকে যায়, কখনও ভাষার গতিপথ হারিয়ে ক্যামন যেনো হয়ে যেতে চায়, তারপরও ফিরে আসে প্রেমের মতো করেই।



আমি লেখার সময় টাইপিং মিসটেক হয় যেনে কিছু বন্ধুকে বা আপনাকে বন্ধু ভেবে বিনিত ভাবে বানান ত্রুটি ঠিক করে নিতে বলেছি।



তারপরও কোন জানোয়ার আমার ভাষার স্বাভাবিক গতিপ্রবাহকে বানান সুবিধা বা ট্রান্সলেট সুবিধার বিষয় ভেবে বার বার বাধা দিতে চাচ্ছেন? এই সব জানোয়ার পশুদের ভিতরেই শয়তান জেগে ওঠে। লাথি দিয়ে সরিয়ে দিন ঐ সব ফালতু বদমাসদের। কাজের কাজ কিছু নাই শুধু কুবুদ্ধির বাহার? ভাগ-শয়তান? উঠে যা চেয়ার থেকে? ভাষার প্রতি অসম্মান করে আইটি বিশেষজ্ঞ নামের ছাগল হয়ে উঠেছিস? আমি যা লিখছি তা হয়তো ভিজুয়াল ভাবে এমন দেখাচ্ছে কিন্তু ডিজিটাল মেশিন ল্যঙ্গুয়েজ তে ০ আর ১ ছাড়া কিছু না? যদি পারিস এভাবে ভাববি?



বন্ধু!!! আপনারা ভালোভাবেই অবগত আছেন ১৯৫২ইং সালে আমাদের বাংলাদেশে কিছু মানুষ বাংলাকে উর্দো হরফে লেখার বিপক্ষে তিব্র প্রতিবান এবং তার সাথে আরো বেশ কিছু সামাজিক ও পলিটিক্যাল অমাঞ্জস্য ধরা পড়ায় প্রবল আন্দোলন হয়। এবং তাতে অন্যসব আন্দোলনের খেসারতের মতো কিছু প্রান যায় মাত্র। এর বেশি আমরা মনে রেখে যদি শুধু বার বার ১৯৫২ সালেই ফিরে যাই তাহলে আমাদের উদ্দেশ্যর কথা তো ভুলে বসবো। কোনো শুভ ও কল্যানকর ত্যাগ বৃথা যায় না। ১৯৫২ সালে ১৯৭১ সালের মানবতা বিরধী গোলাম আযমও কোনো না কোনো ভাবে এবং সাবলিল ভাবেই ১৯৫২ এ বাংলাকে উর্দু হরপ দিয়ে লেখার বিপরিতে অবস্থানই করেছিলেন। পরবর্তিতে কথা সাহিত্যিক শওকত ওসমান গোলাম আজম সম্পর্কে লিখেন বা বলেন যে, “বেশ্যাও একদিন স্বতি থাকে” । আমি জানি গোলাম আজম ১৯৭১এ জামাত থেকে পদত্যাগ না করে বাঙালির পক্ষে অবস্থান না করে নিজের পাপকে বিশাল পাহাড় সম করেছেন হয়তো তাই বলে তো তার একটি গুনের কথা আমি অন্তত ভুলে যেতে পারি না।



যাই হোক, এবার মুল বিষয়ে আসি। আমি বেশ কিছুদিন থেকে দেখেছি যে, আমাদের টাকবোদ্ধামহল স্বঘোষিত ভাষাবিদরা বাংলাকে অপারেশন থিয়েটারে অপারেশন করানোর জন্য রেডি হয়েই আছেন। শুধু মুখ ফুটে কয়েকটি দল হয়ে বলতে চাচ্ছে, অনেকটা ডাক্তার নামের কুলংগারদের মতো যে, আমাকে অপারেশনের দায়িত্ব দে। যেনো ভাষা অপারেশন করে হলেও ঐ সব দানবেন টাকাই দরকার?



আমি আমার প্রাণের ভাষা মাতৃসূত্রে পেয়েছি বলে প্রবল ভাবে সম্মান করি। এবং তার থেকেই বেশী সম্মান করি ঐ সব জাতিকে যারা বংলার মতো পরিপূর্ণ ভাষা না পেয়েও অনেক কিছুই করে দেখিয়েছেন। এজন্য আমি তাদের ভাষাকে আমার ভাষার সমান ভাবে, বরং মোটেও ছোট করে নয়, সমান করেই সম্মান করি।



আজ দেখুন অবস্থা? আমাদের বর্নগুলোকে নিয়ে টানা হেচরা করা হচ্ছে? আরে ব্যাটা সারা প্যাট খুজে একটি “ঔ” অক্ষর খুঁজে পাওয়া যাবে না আর ওরা করবে ভাষার অসম্মান। ভাষা এতো সস্তা জিনিস?



আমি জানি আমার বড় ভাই সম চাইনিজ জাতি যে মহামানব বুদ্ধকে পেয়েছিলেন তিনি ভাষা ও অহংকারের সংযোতা ও অপব্যবহারের বানী দিতে এসেছিলেন। তাকে আমি আমাদের চেইন অব কমান্ড দিয়ে শুধু ডিমোশন দেয়া হয়েছিলো কিন্তু বুদ্ধ অনেক বেশী ব্যালেন্সিভ ভাবে তার অর্পিত দায়িত্ব পালনে সক্ষম হন।



আজ দেখেন বন্ধু চাইনিজ সহ বিশ্বের সকল ভাষার চেহারা অর্থাৎ বর্ণগুলোকে। প্রতিটি বর্ণের এক একটি কারুকার্য আছে। যা অনেক সুন্দর। কিছু ছাগল গিয়ে চর্চাপদ সহ প্রাত্মন ভাষার অর্থ বের করার ভান করে কেউ সফল কেউ সামান্য সফল।



আদী থেকে অন্ত পর্যন্ত লিংক রাখতে জানতে হয়। ভাষার প্রাচুর্জ বেড়েছে ধীরে ধীরে ঠিকই। কিন্তু ভাষা লিপিবদ্ধের প্রক্রিয়া এসেছে প্রকৃতির বিভিন্ন পশু পাখি জীব জন্ত্রু বস্তু ও বিশেষ ভাব দ্বারা।



চায়না ভাষায় আলফাবেট বেশি হলেও ভাষা কিন্তু মাধুর্য খুব একটা হারায় নি। বরং চাইনিজ সুন্দর মায়াভরা শিশুর মতো সুন্দর চেহার মানুষগুলোকে আরো সরল করেই তো আমাদের আজ দেখা দিচ্ছে। ভাষার মধ্যে এতো রকমের চিত্র কিন্তু মন এতো সুন্দর কেনো? চায়নাদের তো অকাজের হবার কথা বেশি ছিলো। না বন্ধু! এটা আমাদের ভুল ধারনা। নিজের মনের ভিতরের প্রাচুর্য যতো বশি হবে জগতকে আরো সুন্দর ও কল্যাকর বলেই মনে হবে। মনের কালচার বড় হলে মানুষ একসময় এগ্রোসিফ হতে গিয়েও হতে পারে না বরং ডিফেন্সিভ হয়েই মজা পায়।



আজ মালদ্বিপ, এবং মালোশেয়ার মালয় এ সুনদর বর্নমালা পরিবর্তন করার দুঃসাহোস পেলো কি করে? এর পরিনাম ভালো হয় না। মানুষিক ভাবে খারাপের দিকেই নিয়ে বাবে, পিছনের দিকে একটু সমতলভুমির মতো মাইন্ড দিয়ে খেয়াল করলে বুঝে যাবেন।



আমি বাংলা ভাষার একটিও শব্দ বা একটিও যুক্তবর্ণ ফেলে দেবার যোগ্যতা রাখি না। কারণ আমি এই ভাষার শব্দ তৈরি করিনি।

সবার বোঝার সুবিধার্থে বানান রিতির পরিবর্তন করা সময়ের দাবি। তবে আমাদের প্রচলিত বর্নমালার বর্ন গুলোকে ভুল বুঝে পায়ে ঠেলে দিয়ে নয়। বরং যৌক্তিক একটি ভিত্তি তৈরি করে তারপর না হয় বুঝে নিলাম। যেমন দেখুন আষাঢ় বা রুঢ়। এখানে বর্তমান কালের বেশীরভাগ মানুষই কিন্তু ড় আ ঢ় দুটি আলাদা বর্ন বলেই জানে মাত্র:: উচ্চারন জ্ঞান লজিক্যালি তৈরি করতে পারে নি আমাদের বাজে শিক্ষা ব্যবস্থা ও সমাজের জন্যই। এখানে রুঢ় এর উচ্চারন হবে রুরহো বা দৃঢ় এর উচ্চারন হবে দৃরহ। তাই আমরা উচ্চারন অবিধান, লিখিত অবিধানের সমন্বয় হয়তো করতে পারি কিন্তু তাই বলে আমাদের এতোদিনের পথচলার সাথি “ঢ়” বন্ধুকে ফেলে দেবো কেনো।



ইংরেজীতে পারসন এর সাথে ব্যকরনের মিল রাখতে অনেক শিক্ষক এখনও পড়ান যে- উত্তম পুরুষ, মধ্যম পুরুষ আর নাম পুরুষ। একেমন কথারে ভাই? ভাষার মধ্যে সমাস আছে তাই বলে অমানবিক ভাবে নারী অধিকারের কথা বলা তাসলিপামাদের চক্ষুশুল পুরুষ এসে ঢুকবে! এতো তো তাছলিমা আর সাইদী দু’জনের ঝগড়া বাড়বে বৈ কমবে না। তাতে তো আমাদের বাঙালিদের মনের কষ্টই বাড়বে।



আমাদের বুঝতে হবেঃ আপনি, তুমি, তুই বা হিন্দিতে আপ, তু, তুম ভাষার চমৎকার এক রত্ন। ইংরেজিতে নাই ইংরেজিতে হবে। তাই বলে ইংরেজী ভাষার অক্ষরের নিরাপত্তা দিতে গিয়ে বাংলা ভাষার কিছু ভাব রিতি বা প্রকাশ মাধ্যমের সাবলিলতার জ্ঞান ল্যাংগুয়েজ ইঞ্জিনিয়ারিং নামের বাহিনি দিয়ে বাংলা বা চায়না বা জার্মান গিয়ে ইরেংজী অক্ষরের পাশে সিকিউরিটি গার্ডের ভুমিকা রখতে পারে। তাই বলে আমি একজন ভাষা দ্বারা নিজের ভাব প্রকাশ করতে পরি বলেই সেই ভাষার অক্ষর বা শব্দ কে ঘৃনা করতে পারি না।



এবার দেখুন আমাদের দেশে পবিত্র মনে করে বাংলার পাশে কিছু কিছু জায়গায় যেমন সে সব প্রতিষ্ঠান ইসলামের আসোল বানি না উপলব্দি করেই সুদ কে হালাল করতে গিয়ে কম্পানি বা প্রতিষ্ঠানের নাম আরবি হরফেও পাশাপাশি লিখে দেয়। সেখানে “প” আসলে ইদানিং বা-বে দ্বারা লেখা হয় এরচেয়েও বেশী প্রচলিত হলো পারসী হরফের প এর উচ্চারনে একটানের নিচে তিন নক্তা দেয়া।



আরব রা বর্বর তাদের ছরপ শিক্ষা আরো বেশি কুটিল। এসকল বিষয় ছরপ বা ফিকাহ্ দ্বারা কিন্তু অবলিলায় সংশোধন করা যেতো।



আমাদের বুঝতে হবে পৃথিবীর অস্তিত্বকে স্বাভাবিক রাখতে ও ন্যাজ্য ভাবে সাম্যের পথে এগোলে কারো নিজ ভাষাকে অবজ্ঞা তো দুরের কথা চোখ রাঙা করে তাকানোয় যাবে না তবে তাদের আমরা হেল্প করতে পারি। এজন্য খুব কৌশলে বাচ্চাদের বিভিন্ন ভাষার উপর একটু একটু করে টাচ দেয়া বাধ্যতামুলক করা উচিত বলে আপনারা ভেবে দেখতে পারেন। তাতে করে ওরা ওরাই ওনারা হয়ে যাবে। যে টান মন থেকে আসে সে হৃদয়ের ভালোবাসা কে কে আটকে রাখতে পারে বলুন।



আমি জানি না সেই চিঠি আজও আছে কিনা, যেখানে আমার প্রিয়তম মুন তার একটি চিঠিতে ঐ ছোট্ট বয়সেই বরিশালের আঞ্চলিক, ইংরেজি ও বাংলার খুব সুন্দর ভাবের ফুল ফোটানো শিখে এগোতে পারতো হয়তো। কিন্তু ওর নোংড়া পরিবার শুধু এই নিরিহ দেবী কে শুধু আঘাত দিয়ে বিপথে যেতেই শিখিয়েছে।



বন্ধু!!! আমরা যদি এতো চেহারার মানুষ গুলো একসাথে ভাব বিনিময় করতে পারি সেখানে সবার নিজ ভাষার প্রতি সবারই সমানরূপের তাকানো কি অনুচিত?



সবখানে সাম্য থাকতে হবে। নিজের মনে যদি শুভ কল্যানের জন্য ভাষায় ফাঁকা করে রাখেন সেই ফাক দিয়ে শয়তান নিয়মিত দাগা দিয়ে যাবে।



নিজের মনের ভাষাকে সাবলিল ভাবে পজেটিভ ওয়েতে দেবার জন্য সক্রেটিস কে হেমলক খেয়েও একটি মহাবানী রেখে যেতে পারলেন – “নো দ্যা সেলফ” নিজেকে জানো।



এজন্যই মাদার তেরিজা হলেন তেরেছা। ঠাকুর হলেন ট্যাগোর আরো কতো কি? আমরা মন থেকে চাইলে হতো না। ইংরেজদের শরীর কত টকটকে দেখেছেন? আমরা আমাদের এই সুন্দর বন্ধুদের মন বুঝতে না গিয়ে শুধু শুধু নিজেরা নিজেরা ক্লান্ত হলাম মাত্র।



আমি জীবনে কতোবার যে উপলব্ধি করেছি যে, “পরশিয়া বা প্যাট কেনো মারা যাবে?” আর প্যাটকে বাঁচানোর জন্য এতো এতো চেষ্টা যে প্রেমিক মার্ক করলেন সে কেনো একা হবে? এটা তো জার্মান সাহিত্য- “থ্রি কমরেডস”। সেখানে তো আমার প্যাটকে একজন দেবী তুল্য প্রেমিকাই মনে হয়েছে একবারও তো মনে হয়নি এই সুন্দর মেয়েটি বাঙালী না। সবার মাঝেই সুন্দর থাকে বন্ধু! আমি বুঝি না তাই ও বোঝে না কিন্তু সয়তান সাহেব বোঝেন যে, এই দ্বায়িত্ব শয়তান সাহেবের শাস্তি মনে রাখবেন তাওহিদের আল্লাহ্ কখনও তার ডিসিসন পরিবর্তন করেন না এবং তাওহিদের ঈশ্বর ছাড়া অন্য কোনো উপাস্যর আরাধোনা করতে চেষ্টাও করো না।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.