![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার মনে হয় ময়মনসিংহের ৯ বছরের শিশুটি ভবিষ্যত ছাত্র শিবিরের রাজনীতি করত তাই স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহোদয়ের আর্শিবাদ নিয়ে তার আগেই ছাত্রলীগের সোনার ছেলেরা এই ছেলেটিকে হত্যা করল। দুঃখ হয় যখন একজন সন্ত্রাসী ছাত্রলীগ নেতা অপর সন্ত্রাসীদের দ্বারা আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন তখন আমাদের মাননীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহোদয় তাকে দেখতে হাসপাতালে দেখতে যান এবং ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতারা তার বহিস্কারাদেশ ফিরিয়ে নেন। অথচ একটি নিস্পাপ ৯ বছরের বালককে ছাত্রলীগের আভ্যন্তরীন কোন্দলের কারনে জীবন দিতে হলো কিন্ত আমাদের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহোদয়ের কোন বক্তব্য আমরা দেখতে অথবা শুনতে পেলাম না। শুধু মাত্র দল থেকে বহিস্কার করেই ঘটনার সমাপ্তি করা হলো। হয়তো আবার নির্বাচনের আগেই তাদেরকে দলে ফিরিয়ে আনা হবে আগামীতে আবার ক্ষমতায় আসার জন্য। ময়মনসিংহ ছাত্রলীগের বিশ্ববিদ্যালয় শাখার বহিষ্কৃত সভাপতি শামছুদ্দিন আল আজাদ সংঘর্ষের বিষয়ে কোনো কথা বলতে রাজি হননি। তবে তিনি বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের দুর্বলতার কারণে এলাকাবাসী হলগুলোতে হামলা চালাতে পেরেছে।
কি সুন্দর কথা প্রশাসনের দুর্বলতার কারনে একটি ৯ বছরের বালককে জীবন দিতে হলো তা স্বীকার না করে এলাকাবাসী হলগুলোতে হামলা চালাতে পেরেছে তাতে উনি কষ্ট পেয়েছেন।
ধিক্কার জানাই এই নোংরা ছাত্র রাজনীতির যেখানে একটি নিস্পাপ শিশুটি তার জীবনের নিরাপত্তা পেলনা সেখানে বাংলাদেশের লাখ লাখ নিরীহ ছাত্ররা কিভাবে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে নিরাপদে শিক্ষা গ্রহন করবে।
আমাদের মন্ত্রী মহোদয়েরা বলেন আজকের ছাত্রলীগের নেতারাই আগামী দিনের এমপি / মন্ত্রী হবেন তার মানে একজন খুনী আগামীতে বাংলাদেশের এমপি মন্ত্রী হবেন? তাই বলছি তার আগেই আল্লাহ যেন আমাদের এই দুনিয়া থেকে নিয়ে যান অথবা ঐ সকল সন্ত্রাসী খুনিদের হেদায়েত দান করেন।
©somewhere in net ltd.
১|
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৪৯
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: আসলেই দুঃখ লাগে আবার স্বাধীনতার ডাক দিতে হবে , আবার
অস্ত্র তুলে নিতে হবে নব্য সন্ত্রাসীদের হাত থেকে দেশকে , এহেন
বর্বরতা থেকে জাতীকে উদ্ধারে ।