![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কথা কম বলেন বাচবেন বেশিদিন...পারলে লিখা যান...
সুরুতেই ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি ধর্মীয় বিভিন্ন কুসংস্কার সম্পরকে আমার মতামতের জন্য।
এমন অনেক বিষয় আমার নজরে পরছে যা আমার কাছে যুক্তিসংগত মনে হয় না যেমন মেয়েদেরকে পরতে না দেয়া, ঘরে বন্দি করে রাখা তারপর অল্প বয়সে বিয়ে দিয়ে দেয়া। আমাদের দেশের বাবা মা এরা এইটুকু পর্যন্ত বিবেচনা করেন না যে ১০-১২ বছর এর একটি মেয়ে শারীরিক, মানুসিক বিয়ের জন্য প্রস্তুত কি না। তারপর শ্বশুর বাড়ীর অত্যাচার ত আছেই। ইসলাম ধর্মে নারীদের সর্বউচ্ছ মরজাদা দিয়েছে তাহলে কেন আপনারা আপনাদের মেয়েদের জীবন এইভাবে নষ্ট করছেন? তাদের অধিকার আছে লেখাপড়া করার, নিজেকে প্রতিশ্তিত করার আপনারা তাদের এই অধিকার কেড়ে নিতে পারেন না।
বাংলাদেশে শুরু হয়েছে ধর্ম বাণিজ্য। এখনকার মাজার গুলুতে গেলে যা দেখতে পাওয়া যায় তা হল মদ-গাজার আসর নষ্ট মহিলাদের নাছানাছি করে গান গাওয়া আর বিভিন্ন কৌশলে মানুষের কাছ থেকে টাকা আদায় করা। মাজার বলতে ইসলাম যা বুঝায় তা হল আল্লাহর প্রিয় বান্দারা যারা ইসলাম প্রচার এর জন্য শহীদ হয়েছেন। আমদের উচিত তাদের অনুসরণ করা তাদের দেখানো পথে চলা তাদের কবর/মাজার এর পাশে গিয়ে আল্লাহর কাছে হাত তুলে তাদের জন্য দুয়া করা।
ইদানিং ভন্ড পীর এর উৎপাত অনেক বেড়েছে। শহরের অলিগলি সবজায়গায় এইসব ভন্ড পীরদের আস্তানা আর মানুষের উপচে পরা ভিড়। এইদব ভন্ড পীর তাদের নিজেদেরকে আল্লাহর অলি আওলিয়া বলে দাবি করেন যদিও তাদের কখনও নামাজ পড়তে, ইবাদত করতে দেখা যায় না। বাংলাদেশের অশিক্ষিত মানুষ তাদের বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে ঐ ভন্ড পীরদের কাছে যান আর উনারা ঝাড়ফুঁক দিয়ে পয়সা আদায় করেন।আমদের সমস্যা থাকবেই তার জন্য আপনারা আল্লাহর নাময পরে আল্লাহর কাছে সমাধান চান ইনশাআল্লাহ আপনি উপকৃত হবেন। আপনারা যে টাকা ঐ ভন্ড পীরদের পিছনে খরচ করছেন ঐ টাকা আপনি অসহায়দের সহায়তায় খরচ করুন আল্লাহ খুশি হবেন।
এই সবকিছুর জন্য আমি আমাদের বাংলাদেশের শিক্ষা বেবস্থাকে দায়ী করছি। কারন আমাদেরকে শিক্ষা দেয়া হয় নি আর ভাল মন্দ বিছার করার জন্য শিক্ষা অপরিহার্য। আজ যদি জাতি শিক্ষিত হত তাহলে এইসব কুসংস্কার থেকে জাতি অনেক আগেই বের হয়ে আসত।
২| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৯
সোনা মানিক বলেছেন: ধন্যবাদ
৩| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৪৯
মেহেদী হাসান '' বলেছেন: রাজাদের নীতিকে টিকিয়ে রাখতে প্রয়োজন গরীবের রক্ত।
৫ বছরেই ফিরে আসে রক্ত খাওয়ার ওয়াক্ত।
৪| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:০৩
সোনা মানিক বলেছেন: আপনার কথায় একমত তবে এর রক্ত খাওয়ার শেষ কোথায় ? আল্লাহ ই জানেন.।
©somewhere in net ltd.
১|
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৩৬
তামিম ইবনে আমান বলেছেন: ছন্দ প্রেডীকশন করেই পোস্টে ঢুকেছিলাম। "দেখনা"র সাথে যেটা প্রেডিকশন করেছিলাম , দেখি সেটাই লিখেছেন