নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বাংলাদেশের এক মফস্বল শহরের ছেলে আমি। ব্লগে সোনা মানিক নামে লেখলে ও আমার নাম গাউছুর রাহমান। নিন্মবিত্ত হবার কারনে সমাজের অনেক নির্যাতন নিপীড়ন এর মধ্যে বড় হয়েছি তাই সাধারন মানুষের কষ্ট কিছুটা হলে ও বুঝি তাই শোষিত মানুষের হয়ে লেখার পথ বেছে নিয়েছি।

সোনা মানিক

কথা কম বলেন বাচবেন বেশিদিন...পারলে লিখা যান...

সোনা মানিক › বিস্তারিত পোস্টঃ

জয় শ্রী রাম’ যেমন মৌলবাদীদের শ্লোগান, তেমনই ‘আল্লাহ আকবর’ উগ্রবাদীদের শ্লোগান

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ৭:২০

জয় শ্রী রাম’ যেমন মৌলবাদীদের শ্লোগান, তেমনই ‘আল্লাহ আকবর’ উগ্রবাদীদের শ্লোগান। জয় শ্রী রামের বিপরীতে আল্লাহু আকবর বা আল্লাহু আকবরের বিপরীতে জয় শ্রী রাম ধ্বনি তোলা কোনো সমাধান না। এটা মূলত আবারও প্রমাণ করে যে, ধর্ম মানুষকে বিভাজন করে। অথচ ধর্মপ্রাণ বিশ্বাসীরা ধর্মকে মহানরূপে উপস্থানের জন্য মিথ্যে বলে থাকেন যে, ধর্ম সম্প্রীতির গপ্পো শোনায়। বাস্তবতা সম্পূর্ণ ভিন্ন। ��

গতকাল ভারতে মুসলিম কলেজছাত্রীর সাথে হিন্দু মৌলবাদীরা জঘন্য যেই ঘটনাটি ঘটিয়েছে, এ থেকে মুসলমানদের শুভবুদ্ধির উদয় হওয়া জরুরি। মুসলমানদের এবার বোঝা উচিত যে, পোশাকের স্বাধীনতা থাকা কতটা গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু মুসলমানেরা নারীর পোশাকের ক্ষেত্রে কট্টর, তারা যা নির্ধারন করে দেবে তাই শ্লীল, বাদবাকি সব অশ্লীল- এমন নিকৃষ্ট আদিম চিন্তাধারা থেকে মুক্ত হওয়া আবশ্যিক।

যদি বোরখা হিজাব নিকাব ব্যক্তি স্বাধীনতা হয়ে থাকে, তাহলে বোরখা হিজাব নিকাব অস্বীকার করাও স্বাধীনতা তা মুসলমানদের মেনে নিতে হবে। যদি না মেনে নিতে পারে তাহলে মুসলমান নারীদের ক্ষেত্রে ব্যক্তি স্বাধীনতা বা ইচ্ছা বা চয়েজ শব্দটি বেমানান হবে।

কেউ ছোট পোশাক পরলে তা তার স্বাধীনতা তা বুঝতে হবে, কারো শরীর দেখা গেলে তা নারীর ব্যক্তি স্বাধীনতা তা স্বীকার করে নিতে হবে। কিন্তু মুসলমানেরা তা মেনে নেবে না। নারীকে নিয়ন্ত্রণ, দমন করা, ভীতি প্রদর্শন, স্বাধীনতার খর্ব করা মুসলমান পুরুষের ধর্ম।

এতদিন ধর্ম নিয়ে জুয়াখেলা চলতো স্কুল কলেজ বাদ দিয়ে সর্বত্রে, এখন গেরুয়া বাহিনী রাজনৈতিক ফায়দা হাসিলের জন্য অবুঝ কিশোর কিশোরীদের মস্তিষ্কেও ধর্মের বিষাক্ত ভাইরাস ছুঁড়ে দিয়েছে, যা উপমহাদেশের নানা প্রান্তে থাকা অথর্বেরা স্বাচ্ছন্দ্যে গ্রহণ করে নেবে এবং ভুক্তভোগী হতে হবে সংখ্যালঘুদের।

মানুষ রাজনৈতিক, তবে পুরুষের থেকেও নারী লিঙ্গটি ব্যাপক আকারে রাজনৈতিক। তবে নারী দুর্বল; মূলত দুর্বল করে রাখা হয়েছে, অধিকাংশ ক্ষেত্রে নারীরা তা আবার মাথানত করে মেনেও নিয়েছে- বিপরীতে দাঁড়িয়ে আছে পুরুষতান্ত্রিকতা, যা নষ্টামিতে শক্তিশালী। একক পুরুষ কোনো প্রতিষ্ঠান নয়, কিন্তু একেকজন নারী একেকটি প্রতিষ্ঠান, আর এখানেই পুরুষের দুশ্চিন্তা ও আতংক।

মন্তব্য ৩০ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৩০) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ৮:২৯

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মানিক সোনা তুমি এসব কি বলছ? মাইয়ারা কি তবে লেংটা হাঁটবে? তাতে জনগণের ঈমান দন্ডের কি হাল হবে তা’ কি একবার ভেবে দেখেছ সোনা?

২| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ৮:৩২

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মানিক সোনা স্বাধীনতার মানে এই নয় যে কেউ স্বাধীনভাবে চুরি-ডাকাতি করবে। স্বাধীনতা হয় নিয়ম মেনে।

৩| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ৮:৫৩

সোবুজ বলেছেন: লেখক কোথাও বলেনি যে স্বাধীনতা মানে চুরি -ডাকাতি।যেটা সে বলেনি তার মুখে সেটা গুঁজে দেয়া ঠিক না।লেংটা থাকার কথাও সে বলে নি।

৪| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ১০:০৪

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: সবাই যে যার অবস্থানকেই ঠিক মনে করে। নিরপেক্ষভাবে কিছু চিন্তা করে না।

৫| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ১১:৩৫

নীল আকাশ বলেছেন: আপনি একজন উন্মাদ শ্রেনির ব্লগার। আল্লাহু আকবার বলা উগ্রবাদিদের স্লোগান মানে?
আপনি কি বুঝাতে চেয়েছে এই লাইন দিয়ে?
পুরো লেখায় বস্তাপচা কিছু লাইন এনে জড়ো করেছেন।
এইসব ছাগল পাগলদের ব্লগে লিখতে দিয়েছে কে?

৬| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১২:৩৭

সাসুম বলেছেন: আপনি আর আল্লাহ আকবর বা জয় শ্রীরাম বলে ভিন্ন ধর্মের মানুষের উপর ঝাপিয়ে পড়াদের মাঝে তফাত নেই।

ছুরি একটা অস্ত্র,যখন কাউকে খুন করতে ইউজ করেন। আবার সেই ছুরি দিয়ে যখন রান্না করেন তখন সেটা ইউটেন্সিল আর যখন সেই একই ছুরি দিয়ে যখন আপনাকে কেউ হত্যা করতে আসাকে আঘাত করেন তখন সেটা আত্ম রক্ষার হাতিয়ার।

এখন এই ছুরি কখন কিভাবে ইউজ হচ্ছে সেই কন্টেক্সট বিবেচনায় না নিয়ে খালি ছুরিকে খুন করার হাতিয়ার হিসেবে দেখা মানসিক বৈকল্যের পরিচয়।

আল্লাহ আকবর বলে যখন নাস্তিকের কল্লা ফালায় দেয়ার জন্য চাপাতি তোলে তখন সেটা মৌলবাদীদের স্লোগান, আল্লাহ আকবর বলে যখন হিন্দু মন্দিরে প্রতিমা ভাংগে সেটা ধর্মান্ধ শুয়োর দের স্লোগান, আল্লাহ আকবর বলে যখন সুইসাইড বম্বার লন্ডন মেট্রো রেলে বোমা মেরে নিরীহ মানুষ মারে তখন সেটা টেরোরিস্ট দের স্লোগান, আল্লাহ আকবর বলে যখন ফিলিস্তিন এর নিপিড়ীত জনতা ইজ্রায়েলি অপ্রেসান এর বিরুদ্ধে যুদ্ধে নামে তখন সেটা দেশপ্রেমের স্লোগান, আল্লাহ আকবর বলে যখন ধর্ম প্রাণ মানুষ নামাজে দাঁড়ায় তখন সেটা আত্মসমর্পন এর স্লোগান, আল্লাহ আকবর বলে জামাত শিবির যখন মিছিল বের করে সেটা পলিটিকাল স্লোগান, আর আল্লাহ আকবর নামে যখন ইন্ডিয়ান মাইনিওরিটি মুস্কান স্লোগান দেয় তখন সেটা আরেক ধর্মান্ধ দল বিজেপির জয় শ্রীরাম মৌলবাদী অত্যাচার এর বিরুদ্ধে প্রতিবাদের কণ্ঠস্বর।

ঠিক একই ভাবে এই মুহুর্তে আল্লাহ আকবর প্রতিবাদী স্লোগান যেমন জয় শ্রীরাম স্লোগান কে মৌলবাদী দের স্লোগানে পরিণত করেছে, ঠিক একই ভাবে মোল্লার দল যখন আল্লাহ আকবর স্লোগান দিয়ে হিন্দু বাড়িতে আগুন লাগাতে যাবে তখন হিন্দুদের কেউ জয় শ্রীরাম বলে স্লোগান দিলে তখন আল্লাহ আকবর মৌলবাদী স্লোগানে পরিণত হবে।


অল্প জ্ঞান নিয়া নাস্তিকতা করতে বা ইসলামফোব হতে হলে এমন হবে ভ্রাতা। জ্ঞান বাড়ান। সারা রাত ব্লগ খেয়ে গাঞ্জা লিখবেন না।

৭| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১:১১

রাজীব নুর বলেছেন: কেউ যদি চিৎকার করে জয় শ্রী রাম বা আল্লাহু আকবর বলে- তাতে কি কোনো উপকার আছে?

৮| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১:১৯

বিটপি বলেছেন: ব্লগার সাসুমের মন্তব্য আমার কাছে ইদানিং খুব ভালো লাগছে।

@ রাজীব নুর, ঘটনার নায়িকা কিন্তু নিজ মুখে বলেছে, যখন ভয় পাই, তখন আল্লাহ্‌র নাম নেই। একদল গেরুয়া তরুণ যখন তার দিকে তেড়ে এল, তখন স্বভাবতই সে ভয় পেয়েছিল। কিন্তু ভয়কে প্রশ্রয় না দিয়ে যখন গলা খুলে আল্লাহু আকবার বলে চিৎকার দিল, তখন তার বুকে অপরিসীম সাহস এসে ভর করল। এখন বলুন, উপকার আছে কি নেই।

সে সময় এরকম প্রতিক্রিয়া না দেখালে যে মেয়েটি গেরুয়া বাহিনীর হাতে হেনস্তা হত, এ ব্যাপারে কোন সন্দেহ নেই।

৯| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১:২০

ঈশ্বরকণা বলেছেন: "---এটা মূলত আবারও প্রমাণ করে যে, ধর্ম মানুষকে বিভাজন করে।অথচ ধর্মপ্রাণ বিশ্বাসীরা ধর্মকে মহানরূপে উপস্থানের জন্য মিথ্যে বলে থাকেন যে, ধর্ম সম্প্রীতির গপ্পো শোনায়। বাস্তবতা সম্পূর্ণ ভিন্ন।" আপনাকে সিরিয়াসলি একটা প্রশ্ন করি । বুঝেসুঝে লিকেছেনতো লেখাটা ? এই লেখাটা ফেসবুকে দিলে অনায়াসেই বাংলাদেশের নাস্তিক প্রগতিশীলদের হাজার লাইক পেতেন । এই ব্লগে এই সব হাবিজাবি লিখে শুধু শুধু ডিজিএম শোনার ইচ্ছে হলো কেন ?

আধুনিক পৃথিবীর সবচেয়ে বড় বিভাজনটা রাজনৈতিক ধর্মীয় না । এই সাধারণ জিনিষটা যদি না বোঝেন তাহলে ব্লগিংটা বাদ দিলে কোনো ক্ষতি নেই। এই যে পৃথিবীর সবচেয়ে জনবহুল আর একটা অর্থনৈতিক পরাশক্তি চীন ---যারা মুটামুটি নাস্তিকতার ধারক বাহক তাদের দেশে ভিসা (রাজনৈতিক পরিচয় পত্র) ছাড়া একটু ঢোকার চেষ্টা করে দেখুন আপনার এনাটোমিকাল কি ধরনের বিভাজন তারা করে ! আরেকটা মুটামুটি নাস্তিক দেশ রাশিয়া যেটা আবার লেনিনের সর্বহারার গণতন্ত্র কায়েম করার খায়েশ নিয়ে গড়া । বিনা ভিসায় চেষ্টা করুন ঢুকতে সেই সর্বহারার দেশে তারপর একটু সর্বহারা সর্বহারা ভাব করে আপনার পরিচয়ের কথাগুলোর খানিকটা 'নিন্মবিত্ত হবার কারনে সমাজের অনেক নির্যাতন নিপীড়ন এর মধ্যে বড় হয়েছি' সেটা বলে দেখুন তারপরে পুতিন বা তার কেজিবি আপনার ঈশ্বরকর্তৃক প্রদত্ত অবিভাজিত হাড়গোড় কত প্রকারে বিভাজিত করে বিনা ভিসায় সেখানে ঢোকার চেষ্টা করার জন্য।

পৃথিবীর আরেকটা প্রাচীন বিভাজন হলো ধনী গরিব সেটা ভুলে গেলেন কিভাবে আশ্চর্য ! এর ভিত্তি হলো আর্থিক -ধার্মিকতা না, মনে পড়ছে ? G-7, G-10, G-20 এগুলো কোনো ধর্মীয় দল না বুঝতেই পারছেনতো নাকি ? এগুলো গ্লোবাল ইকোনোমিক ইস্যু কেন্দ্র করে বিভিন্ন দেশের সম্মিলিত জোট। বুঝতে পারছেনতো ইকোনোমিক সক্ষমতার ভিত্তিতেই এই দেশগুলো অন্যদের থেকে নিজেদের আলাদা করেছে ? জাতিসংঘের দিকে তাকান নিরাপত্তা পরিষদের ভেটো পাওয়ার সম্পন্ন পাঁচটা দেশ রাজনৈতিক ক্ষমতার ভিতিত্বেই সেই ক্ষমতা ভোগ করে। জনসংখ্যা বা ইকোনোমিক পাওয়ারের ভিতিত্তে না কিন্তু আর ধর্মীয় পাওয়ার তো নয়ই । তাহলে আপনার শুরুর কথাটাতে বিরাট গলদ আছে বুঝতে পারছেনতো নাকি মুখস্থ কথা ধর্মের বিরুদ্ধে বলেই যাবেন বলে নন্দলালের মতো পণ করে আছেন ? প্রগতিশীল দেশগুলোতেও দেশের সেরা স্কুলে পড়বেন বা কলেজ ইউনিভার্সিটিতে ? টাকা না থাকলে কিন্তু সম্ভব হবে না শুধু মেধা দিয়ে সেটা কারণ টিউশন অনেক ! এরকম অনেক বলা যাবে যে বিভাজনগুলো অনেক বড় কিন্তু আপনি হয়তো বোঝেন না দেখে স্বাভাবিক হিসেবেই দেখছেন আর ধর্মীয় বিভাজন যেটা মনে হয় সবচেয়ে সীমিত আকারে এখন আছে পৃথিবীতে সেটাই আপনার কাঁধে সিন্ধবাদের দৈত্যের মতো চেপে বসেছে ! আর ইন্টরেস্টিং ব্যাপার হলো সেটা নিয়ে আপনি ব্লগেও লিখতে পারছেন আর এই সেলুকাসের দেশে তাতে এখন পর্যন্ত দুটো লাইকও পড়েছে !!

বাংলাদেশে কখনো হিজাব বা বোরখা না পড়ার জন্য কোনো মেয়েকে অপদস্থ মনে হয় হতে হয়নি। আমাদের দুজন মহিল প্রধানমন্ত্রী আর তিনজন মহিলা বিরোধীদলীয় নেত্রীর কেউ কখনো হিজাব বা বোরখা পড়েননি। স্কুল কলেজে এখনো মনে হয় বেশিরভাগ মেয়েই হিজাব পরে না তার জন্য কেউ অসুবিধায় পড়েছে বলেতো শুনিনি। এখন কোনো দেশে যদি ধর্মীয় অনুশাসন থাকে যেমন আরব দেশগুলো সেখানকার কথা আলাদা । কিন্তু যে দেশ ধর্ম নিরপেক্ষ দাবি করবে সেখানে হিজাব বা বোরখা পড়ার জন্য হেনস্তা হবারতো কথা না কোনো মুসলিম মেয়ের। আর ধর্মীয় যেমন অনুশাসন আছে তেমন সামাজিক কিছু অনুশাসন আছে। সেগুলোর ভেতরে সব কিছুই সব সমাজ এলাউ করে । সংক্ষিপ্ত পোশাক কতটুকু সংক্ষিপ্ত হতে পারে বাইরে পড়ার জন্য সেটা ধর্মীয় অনুশাসনের সাথে সাথে সামাজিক অনুশাসন দিয়েও নির্ধারিত হয়। সেটা ব্যক্তিস্বাধীনতার সাতে দ্বান্দ্বিক কোনো বিষয় না। সেটুকু সবারই মানতে হবে।আমেরিকার মতো গণতান্ত্রিক দেশেও যে কোনো ড্রেসেই আপনি অফিসে বা পাবলিক প্লেসে যেতে পারবেন না। সামাজিক রীতিনীতি মেনে চলাই সিটিজেনশিপ সেটা বুঝতে হবে কিন্তু। আর সব কিছুতেই ধর্মীয় জূজূ দেখলে হবে না। তার পেছনে রাজনীতির আখের গোছানোর লীলাখেলাটাও ঠিকঠাক বুঝতে হবে। সেটা বুঝতে পেরে ধর্মীয় জূজূর ভয়ে চিৎকার করতে থাকলে সেটা চিলে কান নেবার চিৎকারের মতোই সাক্ষাৎ বোকার মতো কাজই হবে শুধু।

১০| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১:৪৫

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: মুসলমানরা দিনে পাঁচবার আল্লাহু আকবর বলে নামাজের সময়। এটাও আপনার কাছে মনে হয় উগ্রবাদ।

বোরকা, হিজাব যে মেয়েরা পরে তারা নিজের আনন্দেই পরে।

১১| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১:৪৯

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: ধর্ম সম্পর্কিত কিছু লিখতে গেলে (পক্ষে /বিপক্ষে ) সেই ধর্ম সম্পর্কে যথেষ্ট জ্ঞান থাকা জরুরী। পড়াশোনার বিকল্প নাই। কোরআন পড়ুন , বেদ পড়ুন , মহাভারত পড়ুন। জ্ঞান অর্জনে জন্য এইগুলো পড়া জরুরি , নয়তো বিপক্ষে লিখবেন কিভাবে ?

ধর্ম সম্পর্কিত কিছু লিখতে গেলে (পক্ষে /বিপক্ষে ) সেই ধর্ম সম্পর্কে যথেষ্ট জ্ঞান থাকা জরুরী। পড়াশোনার বিকল্প নাই। কোরআন পড়ুন , বেদ পড়ুন , মহাভারত পড়ুন। জ্ঞান অর্জনে জন্য এইগুলো পড়া জরুরি , নয়তো বিপক্ষে লিখবেন কিভাবে ?

ব্লগার সাসুমের মন্তব্যের পরে আসলে আর কিছু বলার থাকে না।

১২| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৫:০৬

অর্ক বলেছেন: মাথায় সামান্য গোবর থাকলেও বোঝা উচিৎ যে, লেখক কী প্রসঙ্গে কোন প্রেক্ষিতে ‘আলাহু আকবর’কে ‘তেমনই ‘আল্লাহ আকবর’ও উগ্রবাদীদের শ্লোগান’ কথাটি বলেছেন। এই সামান্য ব্যাপারটা বোঝার মতো পরিপক্ব বুদ্ধি যার নেই, বৌদ্ধিক স্তরে সে আসলে মানুষ আর বানরের মাঝামাঝি প্রাণী বৈ কিছু নয়। ধর্মীয় উপাসনালয়েও মানুষ ও গড ও গড করে, আবার নরনারীর বিশেষ সম্পর্ক চলাকালীনও মানুষ ও গড ও গড করে শীৎকার করে। দুটোর প্রেক্ষাপট ও অর্থ সম্পূর্ণ ভিন্ন। এর কোনও তুলনাই চলে না। আল্লাহু আকবর বলে হাজার বছর ধরে ধারাবাহিকভাবে পৃথিবীতে যুদ্ধবিগ্রহ বোমা বিস্ফোরণ রক্তপাত হানাহানি কি চলে আসছে না? পৃথিবীতে আত্মঘাতী বোমা হামলা করে লাখো নিরীহ মানুষকে হত্যা করা হয়েছে। যেখানে বোমা হামলাকারী ‘আল্লাহু আকবর’ বলে বোমা নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়েছে সে সব নিরীহ মানুষদের ওপর। আজও চলে আসছে। এটা বাস্তবতা। পছন্দ করি বা না করি সত্য সত্যই। সে প্রসঙ্গে কেউ ওরকম বললে বা দাবি করলে তাকে কুতর্ক কুযুক্তি দিয়ে উড়িয়ে দেওয়া প্রকৃতার্থে কোনও সভ্য সুস্থ মস্তিষ্কের মানুষের জন্য সম্ভব নয়। আমি পারি না।

লেখার বক্তব্যের সঙ্গে অনেকাংশেই সহমত।

শুভেচ্ছা রইলো।

১৩| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৫:২০

এভো বলেছেন: বুঝতে পারলাম -- আল্লাহু আকবর পড়ে যেমন নামাজ পড়া , দোয়া করা হয় ঠিক তেমন আল্লাহু আকবর বলে বহু আকাম কুকাম করা হয় খুন খারাপি বোমাবাজি করা হয় ।
কিন্তু জয় শ্রীরাম বলে কখনো পূজা করা হয় না --- তবে শ্লোগান আকাম কুকাম করা হয় ।

১৪| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৫৩

জাহিদ হাসান বলেছেন: একটা বিষয় আমার কাছে খারাপ লাগে, যারা বোরকা পরাকে নারীর স্বাধীনতা বলে, তারাই দেখা যায় ওয়েস্টার্ন পোশাক পরা কোন নারীকে দেখলে ঘেউ ঘেউ করে উঠে। এই হিপোক্রেসি কেন করেন আপনারা?

১৫| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ৯:৩৪

নতুন বলেছেন: মুসকানের স্লোগান প্রতিবাদ হিসেবেই দেখবো।

কিন্তু জয় শ্রী রাম বলা আর মুসকানের বোরকা পড়ে কলেজে আসার পেছনে ধর্ম অনেকটা দায়ী।

অবশ্য বর্তমানে ভারতে জয় শ্রীরামের চেতনা বিক্রি করছে বিজেবি ভোটের রাজনিতির জন্য।

১৬| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১১:৪৯

মোঃ রাশেদ হাসান চৌধুর বলেছেন: ব্লগার সোনামানিক ধর্ম নিয়ে লিখার ক্ষেত্রে আপনার আরো ভাবা উচিত, এসব উদ্ভট লেখালেখি মার্কেটে আর চলে না।

১৭| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১২:১৬

নূর আলম হিরণ বলেছেন: কোনো ধর্মই নারীর স্বাধীনতা বিশ্বাস করে না। যারা হিজাব,বোরকাকে নারীর স্বাধীনতা মনে করে তারা নিজেদের সুবিধার জন্যই এমন বলে বেড়ায়।

১৮| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১:১৪

দংশন বলেছেন: ভারতীয় হিন্দু মৌলবাদীদের মিছিলের সামনে মেয়েটি কি বীরের ভংগিমায় আল্লাহু আকবর স্লোগান দিয়ে গেল। তারপরও মেয়েটির গায়ে আচঁর দেয়ার সাহাসও কেও দেখাই নাই। কিন্তু বাংলাদেশে কোন হিন্দু কি পারবে কোন মৌলবাদী না যে কোন নরমপন্থী মুসলিমদের মিছিলের সামনে গিয়ে জয় শ্রীরাম বলতে?
এইদেশে হিন্দুদের হিন্দু পরিচয়ে পাবলিকলি জোরে হাঁচি দেবার অধিকারও নাই সেখানে জয় শ্রীরাম বললে তার চোদ্দ পুরুষের লাশও খুজে পাওয়া যাবে না । এমনকি এই দেশের সব হিন্দুদের এই দেশ ছাড়তে বাধ্য করা হত শুধুমাত্র এই কারণে।

১৯| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ৩:৫৪

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: অন্যায়ের প্রতিবাদ করেছে। স্ব ক্ষেত্রে আল্লাহ হু আকবার উগ্রবাদী আওয়াজ হবে কেন? উদ্ভট পোস্ট!

২০| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ ভোর ৪:২৪

ঈশ্বরকণা বলেছেন: ভারতীয় হিন্দু মৌলবাদীদের মিছিলের সামনে মেয়েটি কি বীরের ভংগিমায় আল্লাহু আকবর স্লোগান দিয়ে গেল। তারপরও মেয়েটির গায়ে আচঁর দেয়ার সাহাসও কেও দেখাই নাই। হাহাহা --- ঠিক ঠিক এটা হলো গণতন্রের গভীর নিদর্শন ! শুধু বুঝতে পারছি না গরুর মতো একটা নিরীহ প্রাণী জবাই করে খাবার মিথ্যে অভিযোগে ঘর থেকে বের করে মুসলিমদের ঘর থেকে বের করে কুপিয়ে মারা কোন ধরনের গণতন্ত্র ! কিছু ব্লগারের এডুকেশনাল ব্যাকগ্রাউন্ড জানতে খুব ইচ্ছে হয় মাঝে মাঝে। কিছু ব্লগার শিওর প্রাইমারি ফেল করেও ব্লগিং করতে এসেছে । বারো বছর ব্লগিংয়ের সময় পেয়েও এখনো এতই নিম্ন মানের চিন্তা ভাবনা আর রিজনিং এদের আশ্চর্য হতে হয় !!

২১| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ১০:৪৬

নূর আলম হিরণ বলেছেন: ঈশ্বরকনা বলেছেন: ভারতীয় হিন্দু মৌলবাদীদের মিছিলের সামনে মেয়েটি কি বীরের ভংগিমায় আল্লাহু আকবর স্লোগান দিয়ে গেল। তারপরও মেয়েটির গায়ে আচঁর দেয়ার সাহাসও কেও দেখাই নাই। হাহাহা --- ঠিক ঠিক এটা হলো গণতন্রের গভীর নিদর্শন ! শুধু বুঝতে পারছি না গরুর মতো একটা নিরীহ প্রাণী জবাই করে খাবার মিথ্যে অভিযোগে ঘর থেকে বের করে মুসলিমদের ঘর থেকে বের করে কুপিয়ে মারা কোন ধরনের গণতন্ত্র ! কিছু ব্লগারের এডুকেশনাল ব্যাকগ্রাউন্ড জানতে খুব ইচ্ছে হয় মাঝে মাঝে। কিছু ব্লগার শিওর প্রাইমারি ফেল করেও ব্লগিং করতে এসেছে ।
এই মেয়েটির উপর তখন কেউ হামলা করেনি এটা অবশ্যই একটা বড় পয়েন্ট! আজকে যদি হেফাজতের বা সাঈদী হুজুরের মিছিলের সামনে এসে কেউ একজন জয় শ্রীরাম বলে স্লোগান দিতো আর মিছিলের লোকজন তাকে চলে যাওয়ার জায়গা করে দিতো তখন এই আপনিই লা'কুম দ্বিনু কুমলিয়া দ্বীন বলে বলে মুখে ফেনা তুলে ফেলতেন। মিছিলে অংশগ্রহণকারীদের পোস্টে জাজাকাল্লা খাইরান লিখে কমেন্ট বক্স ভরিয়ে ফেলতেন।

২২| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ১১:৫১

ঈশ্বরকণা বলেছেন: নূর আলম হিরণ,
এই মন্তব্যে আপনার নামের প্রথম আর শেষ অংশের ঝলকানিতে বুঝি আমার পৃথিবীর চিন্তা ভাবনা সব হতভম্ব ! ধর্ম নিপপেক্ষ একটা দেশে একজন মুসলিম মেয়ের হিজাব পড়ার ধর্মীয় স্বাধীনতা, নাগরিক আর সাংবিধানিক অধিকার হরন করার পরে একজন নিরীহ মেয়ের ওপর হামলা করেনি সেটাই আপনার কাছে বিশাল পয়েন্ট মনে হলো আর তার সাংবিধানিক অধিকার হরণ করার ব্যাপারটা কোনো পয়েন্ট না !!! গরু মেরে জুতো দান বলতে বাংলা ভাষায় যে ফ্রেজটা আছে সেটা এই সিচুয়েশন বোঝানোর জন্যই । সেটার মানে কি সেটাতো জানেনতো নাকি ? ধর্ম নিরপেক্ষতার দাবিদার একটা দেশে চোখের সামনে ঘটা চরম সাংবিধানিক অধিকার হরনের বিষয় কে আপনারা একটা কাল্পনিক ঘটনার সাথে মিলিয়ে জোর করেই সমান্তরাল উপসংহারের চেষ্টা করছেন যা আপনাদের বুদ্ধিভিত্তিক অসততার পরিচয় দিচ্ছে। দঃখজনক হলো সেই ব্যাপারটা মনে হয় আপনারা বুঝতেও পারছেন না। এই রিজনিং নিয়ে ব্লগিং করলেতো অসুবিধা ! আপনার এই বিশাল পান্ডিত্যপূর্ণ মন্তব্যের উত্তর দেবার মতো আর বেশি জ্ঞান আমার নেই ।তাই লাল সেলাম দিয়ে শেষ করছি ।

২৩| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১২:৫৭

এভো বলেছেন: কমেন্ট নং ২২ ------ আপনি বারবার ধর্ম নিরপেক্ষ দাবিদার দেশ, দাবিদার দেশ কথাটা কেন বলছেন! বিজেপি কি ধর্ম নিরপেক্ষ চেতনা লালন করে? এই দলের চরিত্র জামাত হেফাজত বিএনপির মত। এই সব দল কি ধর্ম নিরপেক্ষতা মানে না পালন করে?
একটা ধর্ম নিরপেক্ষ দেশে কি প্রতিষ্ঠানের ড্রেস কোড ভংগ করাকে এলাউ করে। মুসকান খান কি প্রকাশ্যে ড্রেস কোড ভংগ করে নি। একটা কথা এখন উঠে আসছে যদি নগ্ন হয়ে চলার অধিকার থাকে তাহোলে আপাদ মস্তক ঢাকার অধিকার কেন থাকবে না।
পশ্চিমা দেশের স্কুল কলেজ বা অন্য প্রতিষ্ঠানের ড্রেস কোড ভেংগে কেঊ যদি নগ্ন পোষাক পড়ে আসে তখন তাকে ও এলাউ করা হয় না। তাহোলে কেঊ যদি বোরকা নিকাব হিজাব পড়ে ড্রেস কোড ভঙ্গ করে, তাহোলে কেন তাকে আটকানো হবে না।
বিজেপি কি ধর্ম নিরপেক্ষ দল? আমরা জামাত হেফাজত বিএনপির কাছে থেকে যেমন ধর্ম নিরপেক্ষ আচরন আশা করতে পারি না, সেখানে আপনারা কোন দাবিতে বিজেপির মত সাম্প্রদায়িক দলের কাছে ধর্ম নিরপেক্ষতা আশা করেন। ভারতের সংবিধান ধর্ম নিরপেক্ষ কিন্তু ক্ষমতাশিন সরকার কি ধর্ম নিরপেক্ষ আদর্শ মানে?

২৪| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৫৫

নূর আলম হিরণ বলেছেন: ঈশ্বরকনা আপনি শুধু শুধু ঘুরিয়ে পেঁচিয়ে অনেক গুলো পয়েন্ট কেনো অবতারণা করছেন! মেয়েটি আল্লাহু আকবর স্লোগান দেওয়ার সময় তার উপর সে উগ্রবাদী/ধর্মান্ধ মানুষ গুলো তাকে আক্রমন করেনি এটাকে কি ছোট করে দেখা সম্ভব? ঐসময় সামান্য ভুল করে সে মেয়েটির উপর কিছু হলেই অনেক বড় দাঙ্গাও লেগে যেতে পারতো! ঠিক এই জায়গায় কল্পনা করুন এইদেশে রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম রাখার জন্য হেফাজতি/জামাত-শিবির মিছিল করেছে আর সে মিছিলে একটা হিন্দু ছেলে অথবা মেয়ে জয় শ্রীরাম বলে স্লোগান দিলে কি ঘটতে পারে তখন।
আমি শুধু এই পয়েন্টটিই বলতে চাচ্ছি আপনি অযথা কমেন্ট লম্বা করে ফেলছেন।

২৫| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ৮:৩৫

ঈশ্বরকণা বলেছেন: ২৩ নাম্বার মন্তব্যের ব্লগারকে বলছি ---আপনি একটু জেনেশুনে মন্তব্য করবেন । এভো নিক নিয়েছেন বলেই যা ইচ্ছে লিখবেন আর ভোঁভোঁ করবেন তা তো হয় না । "মুসকান খান কি প্রকাশ্যে ড্রেস কোড ভংগ করে নি। ---পশ্চিমা দেশের স্কুল কলেজ বা অন্য প্রতিষ্ঠানের ড্রেস কোড ভেংগে কেঊ যদি নগ্ন পোষাক পড়ে আসে তখন তাকে ও এলাউ করা হয় না। তাহোলে কেঊ যদি বোরকা নিকাব হিজাব পড়ে ড্রেস কোড ভঙ্গ করে, তাহোলে কেন তাকে আটকানো হবে না।" ঘটনাটা ঘটার প্রায় চার পাঁচ দিন পরে এই মন্তব্যের আগে বিষয়টা জেনে বুঝে লেখা উচিত ছিল না ? ঘটনাটা ঘটার পর অন লাইন বিবিসি নিউজ ১০ তারিখে যেই রিপোর্টটা করে তাতে তারা লিখেছে (আমি কোট করলাম ) -" The college said it allowed students to wear the hijab on campus and only asked them to take it off inside the classroom. But the protesters - who all wear the mandatory college uniform - argued they should also be allowed to cover their hair in the classroom." তাহলে ক্লাসের বাইরে একজন মেয়ে হিজাব পড়লে ড্রেসকোড ভঙ্গ হলো কোথায়? ঘটনার শুরুতে ক্লাসের বাইরে । ক্লাসের ভেতর হলেতো হিন্দু ছাত্র ছাত্রীদের সেটা নিয়ে কিছু বলার কথা না, সেটা টিচারই বলতে পারতো । ব্যাপারটা শুরু হয়েছে ক্লাসের বাইরে । সেজন্যই এই হিজাব পড়াতে বাধা দেয়া অসাংবিধানিক হয়েছে শুরুতেই । এই জিনিষটা বুঝতে হবে একটু পরিস্কার করে । বিজেপি কেমন দল সেটা নিয়েতো আমি কিছু বলিনি । আমি ভারতেৰ সাংবিধানিক প্রভিশনের কথা বলেছি যেখানে ধর্মিয় স্বাধীনতা নিশ্চিত করার হয়েছে। বিজেপি ক্ষমতাসীন দল। কিন্তু তাদেরতো সংবিধান পরিবর্তনের ক্ষমতা দেয়া হয়নি। ক্ষমতাসীন দল হলেও তাদের সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা অবশ্যই মানতে হবে ।আমার কথা সেটাই ছিল । আর বেশি কিছু না । এর সাথে ড্রেস কোড নিয়ে ভুলভাল হেনতেন বলার কোনো দরকার ছিল না ।

@নূর আলম হিরণ, কোনো অসুবিধে নেই আপনি গরু মেরে জুতো দেন করতে থাকুন ---আর দিন দুপুরে পাশের দেশের একজন মুসলিম মেয়ের সাংবিধানিক অধিকার তচনচ করে তাকেই আবার আক্রমণ না করার খুশিতে পাশের দেশের মহান গণতন্ত্রের কথা বলতে থাকুন আর বাংলাদেশে কাল্পনিক এক ঘটনার কথা ভেবে হিন্দু একজন মেয়ের অবস্থা কত শোচনীয় হতে পারতো সে নিয়ে নিজস্ব কাল্পনিক উপসংহারে শিহরিত হতে থাকুন সমস্যা নেই কোনো।কিন্তু তাতে জুতো মেরে গরু দেন হবে না কখনো সেটা নিশ্চিত ।

২৬| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১২:১৯

দংশন বলেছেন: ঈশ্বরকণা- আমি যে মন্তব্য করেছি সেটার সাথে সামঞ্জস্য রেখে মন্তব্য না করে ছাগলের তিন নাব্বার ছানার মত লাফালাফি করে অন্য জিনিস নিয়ে ত্যানা প্যাঁচানো শুরু করে দিলেন। আমি আপনার মন্তব্যবের উত্তর দিলেও আবার অন্য জিনিস নিয়ে লাফালাফি শুরু করবেন। আপনাদের মতো ছাগুদের কারণেই ধর্ম নিরপেক্ষ ভারতে আজ বিজেপির মত মৌলবাদী দল ক্ষমতায়।

২৭| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ৯:১২

এভো বলেছেন: ঈশ্বরকণা ( নাউযুবিল্লাহ ) --- সৃষ্ঠি কর্তার কণা বা অংশ --- কি শেরেকি নাম

-" The college said it allowed students to wear the hijab on campus and only asked them to take it off inside the classroom.
ক্লাস রুমে হিজাব পড়তে পারবে না ।
But the protesters - who all wear the mandatory college uniform - argued they should also be allowed to cover their hair in the classroom."
ঐ মুসকান কি মেন্ডেটরি ইউনিফর্ম পড়ে ছিল , নাকি বোরকা নিকাব পড়ে ছিল ? তাহোলে সে কি ড্রেস কোড ভংগ করে নি ।


২৮| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ৯:৩০

ঈশ্বরকণা বলেছেন: @কমেন্টর #২৭,
ইংলিশ কি একেবারেই বোঝেন না নাকি ? কোট করা কলেজের বিবৃতিতেইতো আছে "---But the protesters - who all wear the mandatory college uniform-argued they should also be allowed to cover their hair in the classroom." এখানেতো পরিষ্কার করেই বলা হচ্ছে যে প্রোটেস্টাকরিরা সবাই কলেজের ম্যান্ডেটরি ড্রেসই পড়া ছিল । কিন্তু তারা দাবি জানিয়েছিল ক্লাসেও তাদের চুল কভার করার সুযোগ দেবার জন্য। চিল কান নিয়ে গেছে বলেতো হল্লা করলে হবে না আগে ফ্যাক্টগুলতো চেক করতে হবে আর বুঝতেও হবে । নইলে ইংলিশ কোর্সও ভর্তি হতে পারেন কোনো লজ্জা নেই । যে কোনো বয়সেই শিক্ষা অর্জন করা যায়

হিগ্স বোসনের ইংরেজি নাম গডস পার্টিকল নিয়েও ভোঁ ভোঁ করে চুলকানি হলে ঠিক কোন ওষুধ আপনাকে প্রেস্ক্রাইব করা যায় জানি না । তবে সিম্পটম দেখে মনে হয় এই চুলকানি কখনো থামবে না ! ভালো করে চুল্কাতে থাকুন সর্বাঙ্গে আর টেক কেয়ার ।

২৯| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ৯:৩৫

ঈশ্বরকণা বলেছেন: @ কমেন্ট # ২৬, উদ্দ্যপূর্ণ ভাবে ইসলামাফোবিয়ায় দংশিত আপনার সাথে আর কোনো কথা বলার ব্যাপার সাসপেন্ড করলাম । আপনার ব্যাকগ্রাউন্ডটা আমি বুঝতে পারছি । আমি ব্লগিং করি । নিজে অযৌক্তিক হাবিজাবি কথা বলতেও পছন্দ করি না, শুনতেও না ।

৩০| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ১১:৪০

এভো বলেছেন: ঈশ্বরকণা ( নাউযুবিল্লাহ ) --- সৃষ্ঠি কর্তার কণা বা অংশ --- কি শেরেকি নাম

" এখানেতো পরিষ্কার করেই বলা হচ্ছে যে প্রোটেস্টাকরিরা সবাই কলেজের ম্যান্ডেটরি ড্রেসই পড়া ছিল

আমি এই বিষয়ে আপত্তি করেছি কি ? আমি মেনে নিয়েছি প্রতিবাদারীরা ম্যান্ডেটরি ড্রেস পড়ে ছিল কিন্তু আলোচ্য বিবি মুসকান খান কি ড্রেস কোড অনুসরন করেছিল কি ? নাকি ভংগ করেছিল ? সেই প্রশ্ন করেছি ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.