![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বই মেলায় গিয়ে ম্যাপ থেকে দেখে নিলাম ৪২৮ নম্বর স্টলটা কোথায়?
৪২৩ নম্বর স্টল হচ্ছে শুভ্র প্রকাশ এর। সেখানে থাকবে আমাদের সকলের প্রিয় Asif Mehdi ভাই। গিয়েই দেখি উনি দাঁড়িয়ে আছেন। একটা জড়তা বোধ হচ্ছিলো। তারপর উনিই আমাকে দেখে বলল আরে মুন না?
আমি বললাম, ভাইয়া আমি মেহেদী হাসান রাজু।
তারপর ওনার সাথে কথা বললাম। কিনলাম ওনার লেখা সাইন্স ফিকশনধর্মী বই "ফ্রিয়ন"। মজার ব্যাপার হচ্ছে এটাই ফ্রিয়নের শেষ কপি শেষ ছিলো।
ভাইয়া ন্যানোটোগ্রাফ দিলো। সেখানে লেখা ছিলোঃ
"জীবনটা হোক
স্বপ্নের মত বড়
স্বপ্ন দেখতে
ভালো ভালো বই পড়ো" ।
ন্যানোটোগ্রাফের পর হলো ফটোগ্রাফ।
ভাইয়ার সাথে ছবি তুললাম । আসার সময় উনি বারবার বলে দিলেন পিকচারটা আমাকে ট্যাগ দিয়ো। যারপরনাই অবাক এবং ভালোলাগায় মন ভরে গেলো। যেখানে ফেসবুকের তথাকথিত সেলিব্রেটিরা ট্যাগের জন্য ব্লক মারতে দ্বিধাবোধ করেন না। সেখানে ভাইয়ার মত উচু মানের লেখক ট্যাগ মারতে বলছে। ভাইয়া খুবই মাইডিয়ার টাইপের লোক।
তারপর গেলাম ৪২৩ নম্বর স্টলে। এটা হলো আদী প্রকাশনীর স্টল। গিয়েই দেখি Rashat Rahman Zico ভাই ভাবীর সাথে দাঁড়িয়ে দুস্টুমি করছেন। সেখান থেকে নিলাম ভাইয়ার লেখা শিশুদের জন্য বই পিকু । এটা ছোট ভাইয়াকে গিফট দিবো। ভাইয়াকে বলতেই অটোগ্রাফের সাথে মৃদুলের নাম লিখে দিলেন। তারপর ভাইয়ার সাথে ছবি তুললাম। জিকু ভাইয়ের পিকু হাতে নিয়া বলিলাম ভাইয়া কোক কই?
ভাইয়া কয়, ইশ এইবার ভুল হইয়া গেছে।
দাঁড়িয়ে রইলাম স্টলের সামনে।
ফোন দিলাম নিথর শ্রাবণ শিহাব ভাইয়াকে।
দেখলাম উনিও পাশেই দাঁড়িয়ে আছেন।
নিলাম ওনার লেখা উপন্যাস #অমিয়েন্দ্র . সাথে অটোগ্রাফ নিলাম। তারপর ছবি তুললাম ভাইয়ার সাথে।
শিহাব ভাইয়ের সাথে দেখা করা শেষে ফোন দিলাম নাজিম উদ দৌলা ভাইয়াকে। দেখতে দেখতে উনিও এসে গেলেন।
ছবি তুললাম তার সাথে। ভাইয়ারে দেইখা পুরাই আপন মনে হতে লাগলো।
তারপর একটু ঘুরে বাসায় এসে পড়লাম।
চার লেখকের সাথে চারটি ছবি তুলেছি। ছবিগুলো একটু পর থেকে আধা ঘন্টা পরপর আপলোড দিবো।
অনেক দিনের স্বপ্ন ছিলো আসিফ ভাইয়া, জিকু ভাই, শিহাব ভাই এবং নাজিম ভাইয়ের সাথে দেখা করার।
কখনও কল্পনাও করি নাই যে একদিনেই সবার সাথে এভাবে দেখা হয়ে যাবে।
Thanks To Allah.
©somewhere in net ltd.