![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রায় দিনের মত আজও রাত একটার পর হাটতে বের হলো রঞ্জু । গায়ে ব্লু জিন্স, নীল কালারের টোরি কাপড়ের একটা পাতলা শার্ট । চুলগুলো ছোটছোট করে ছাটা। চোখে মাইনাস ফোর পয়েন্ট পাওয়ারের একটা চশমা । আপাদমস্তক দেখলে মধ্যবিত্ত ঘরের আদুরে বড় ছেলে বলে মনে হয়। রঞ্জুর বয়স বড়জোড় ২০ কিংবা ২১ ।
প্রায়ই রাতে হাটতে বের হয় রঞ্জু । প্রায় বলতে মাসে দুইবার। আজও সেইরকম একটি দিন। ।
হাটতে হাটতে নিজের বাসা থেকে বেশ খানিকটা দূরে চলে এসেছে। দেড়শ টাকা দামের সাধারন casio হাতঘড়ির নীল আলোতে দেখলো সময় একটা আটত্রিশ । আশেপাশে তাকিয়ে দেখলো একটি টং দোকান বন্ধের তোড়জোড় করছে। রঞ্জুর চায়ের তেস্টা পাওয়াতে প্রায় দৌড়ে গেলো । গিয়ে চা বানাতে অর্ডার করলো।
চা’ওয়ালা বিরস মুখে চায়ের কেটলি বসিয়ে দিলো চুলায়। আজ চা বেশী বিক্রি হয়নি। যার কারনে এই দোকান বন্ধের সময়ও চায়ের অর্ডার পেয়ে চা বসালো দোকানি । এক কাপ চা পাঁচ টাকা। ছেলেটাকে দেখে মনে হয় সিগারেট খায় একটা বেনসন খেয়ে যদি আট টাকাও দেয় তাহলে হবে মোট ১৩ টাকা। এই তেরো টাকাই এই দুর্মূল্যের বাজারে অনেক। ভাবতে লাগলো চা দোকানি।
দোকানের বেঞ্চির এক পাশে বসে এদিক ওদিক তাকাচ্ছে রঞ্জু । মোবাইল তার প্রিয় বস্তু হলেও এইরকম দিনগুলোতে সে মোবাইল সাথে আনে না । রঞ্জু রাস্তার দিকে তাকিয়ে দেখলো একটি মেয়ে আসছে । হাতে সুটকেস । চায়ের দোকানে এসেই বলল,”ভাই বাড্ডা যাবো কিভাবে?” ।
রঞ্জু আগ বাড়িয়ে বলল,বাড্ডা যাবার বাস তো এখান থেকে ছাড়ে না। বাড্ডার বাস ছাড়ে যাত্রাবাড়ী থেকে। এটা তো চিটাগাং রোড । আপনি কোথা থেকে এসেছেন?
মেয়েটি বলল,ভাই আমি লক্ষিপুরের ইচ্ছাপুর থেকে এসেছি। যাবো চাচার বাসায় । বাসওয়ালা আমাকে ঐ ব্রিজের উপর নামিয়ে দিয়েছে। এখন কিভাবে যাবো কিছুই বুঝতে পারছি না।
রঞ্জু বলল আপনি ক্লান্ত । বসুন এখানে। চা খান। তারপর দেখি কি করা যায়। এখান থেকে যাত্রাবাড়ী বাসে যেতে হবে সেখান থেকে আপনাকে বাড্ডার বাসে উঠিয়ে দিবো।
মেয়েটি অনড় দাঁড়িয়ে রইলো ।
রঞ্জু বলল,আমাকে বিশ্বাস করতে পারেন। আমি মোটেই হিংস্র কোন পশু নই। আমাকে কি পশুর মত দেখাচ্ছে?
মেয়েটি মাথা উচু করে অন্তুর দিকে তাকালো,চোখে চশমা,নীল শার্ট । ছেলেটাকে ভদ্রই মনে হচ্ছে।
মেয়েটি বসলো ।
রঞ্জু আরও এক কাপ চায়ের অর্ডার দিলো।
চা আসলো। মেয়েটি কাপ হাতে নিচ্ছে না।
রঞ্জু বলল,চা নিচ্ছেন না কেনো?
মেয়েটি কথা বলল না কোন।
রঞ্জু হা হা করে হেসে বলে উঠলো,ও বুঝেছি । আপনি ভাবছেন চায়ের কাপে আমি কোন অচেতন করার ওষুধ দিয়েছি চা’ওয়ালা মামার মাধ্যমে। আপনি চা খাবেন আর অজ্ঞান হবেন। তারপর আপনাকে আমি বিক্রি করে দিবো?
মেয়েটি চুপ করে রইলো। কারন মেয়েটি সত্যি সত্যি এটাই ভাবছিলো। ঢাকা শহর বাজে লোক দিয়ে ভরা। আসার সময় মা বলে দিয়েছে বারবার। আর তাছাড়া এটা অরুর প্রথম ঢাকায় আসা।
চুপ করা দেখে রঞ্জু বলল,আচ্ছা দেখুন আপনার কাপ থেকে আমি একটু চা খাচ্ছি। চা খেয়ে বলল,এইবার বিশ্বাস হলো তো? মামা আরেক কাপ চা বানাও।
রঞ্জুর কাজ দেখে অরু খিলখিলিয়ে হেসে উঠলো।
চায়ের সাথে রঞ্জু একটি সিগারেট ধরালো। উদাস হয়ে টানতে লাগলো বেনসন এন্ড হেজেস ।
অরু বলল,ভাইয়া আমাকে বাড্ডা দেবার বাসে উঠিয়ে দিবেন? অনেক রাত হলো।
রঞ্জু ঘড়ির দিকে তাকিয়ে দেখলো আড়াইটা বেজে গেছে।
ঠিক আছে চলুন । বলেই উঠলো রঞ্জু। চাওয়ালাকে যাবার সময় একশ টাকার একটা নোট ধরিয়ে দিলো রঞ্জু। অবাক হয়ে তাকিয়ে রইলো চাওয়ালা।
হাটতে লাগলো রঞ্জু। পিছন পিছন অরু। ভারী সুটকেসটা টানতে তার কস্ট হচ্ছিলো। রঞ্জু অরুর সুটকেস নিযে নিলো।
রঞ্জুঃ আপনার নাম কি?
অরুঃ অরু।
রঞ্জুঃ চাচার বাসায় কি এড়াতে এসেছেন?
অরুঃ আসলে আমি এবার এইচএসসি এক্সাম দিলাম। ভার্সিটি ভর্তি কোচিং এর চাচার বাসায় এসেছি। এখানে থেকে কোচিং করবো। আপনি কিসে পড়েন?
রঞ্জুঃ আমি ঢাকার একটি পাবলিক বিশবিদ্যালয়ে সাইকোলজি বিষয়ে পড়ছি।
অরুঃ তাহলে তো আপনি বেশ মেধাবী।
রঞ্জুঃ বদ মেধাবী।
অরুঃ বদ মানে ।
রঞ্জুঃ এমনিতেই ।
হাটতে হাটতে যাত্রাবাড়ী আসলো রঞ্জু। চিটাগাং রোড থেকে যাত্রাবাড়ী আসার বাস পায়নি।
সময় সাড়ে তিনটা ।
একটি বড়সড় রাস্তায় এসে পৌছালো তারা। অনেক গভীর রাত তাই হাতে গোনা দুই একজন মানুষ হেটে যাচ্ছে রাস্তা দিয়ে।
রঞ্জু বলল,এটাই যাত্রাবাড়ী। কিন্তু বাড্ডা যাবার তো কোন বাস পাচ্ছি না।
মুখ শুকিয়ে গেলো অরুর।
পাঁচ মিনিট দাড়িয়েও যখন কোন বাস পেলো না তখন রঞ্জু বলল,ভোর হবার আগে তো সম্ভবত বাস পাবো না। এই সময়টা দাঁড়িয়ে থাকার কোন মানেই হয় না। পুলিশ দেখলে ঝামেলা করতে পারে। আমাকে যদি বিশ্বাস হয় তাহলে আমার সাথে আসতে পারেন। কাছেই আমার বাসা। ঘন্টাখানেক বিশ্রাম করার পর বাড্ডা যাবার জন্যে বের হবো। দ্বিধায় পড়েও রঞ্জুর কথায় রাজী হলো অরু। কারন ও এখন নিরুপায়।
বার তলা বিশিষ্ট একটি বিল্ডিং এর সামনে এসে পৌছালো অরু।
রঞ্জু বলল,এটাই আমার বাসা। সবার উপরে।
অরু বলল,এখানে কি আপনি একাই থাকেন।
রঞ্জু,বলা যায় । কেননা ছোটকালেই আমার মা মারা যায়। বাবা মারা যায় যখন আমার অয়স ১৫ তখন। বেশ কিছু সম্পত্তি রেখে যায় বাবা। যার মধ্যে এই বাড়ীটাও পড়ে। তাই চলে যায়। কোন কাজ করতে হয় না। মাঝে মাঝে ভার্সিটি যাই ঘুরিফিরি এইতো চলে যাচ্ছে জীবন তার আপন গতিতে।
ছেলেটার প্রতি কেমন যেন মায়া হতে থাকে অরুর।
বসার রুমে বসিয়ে রঞ্জু ভেতরে চলে গেলো।
রুমের এদিক সেদিক দেখতে লাগলো অরু। এক পাশে বুকসেলফ তাতে নানা লেখকের বই। এক পাশে সোফা। এক পাশে ছোট্ট একটি টেবিল। এখান থেকে রান্নাঘর দেখা যাচ্ছে। আর দুটো রুমের দরজা দেখা যাচ্ছে। ফ্ল্যাটটা যে কত বড় অরু অনুমান করতে পারছে না।
দু মগ ভর্তি চা নিয়ে রুমে প্রবেশ করলো রঞ্জু।
নিন চা নিন।
হাত বাড়িয়ে মগ নিলো অরু।
রঞ্জু বলল,এবারও কি আমাকে টেস্ট করে দেখাতে হবে যে মগে কোন অচেতন করার কিছু নেই?
হেসে ফেলল অরু।
চা খেতে খেতে গল্প করতে লাগলো অরু এবং রঞ্জু।
অরু হঠাত করে বলল,আমার মাথাটা যেনো কেমন করছে।
রঞ্জু বলল,বাসে জার্নি করেছেন তার উপর আবার অনেকটা পথ হেটেছেন । ক্লান্তির জন্যেই এমন হচ্ছে । আপনি ইচ্ছে হলে পাশের রুমে বিশ্রাম নিতে পারেন।
কিছু বলার আগেই অচেতন হয়ে গেলো অরু।
মুচকি হেসে তাকে আলতো করে তুলে ধরলো রঞ্জু।
ঘুম যখন ভাংলো অরু তখন চোখ মেলে কিছুই দেখতে পারলো না। নিকষ কালো অন্ধকার। নড়বার চেস্টা করার সময় সে বুঝতে পারলো তার হাত পা বাঁধা । তার থেকেও ভয়ংকর হচ্ছে অরু সম্পূর্ণ উলঙ্গ। ভয়ে কেপে উঠলো অরু। ছুটবার চেস্টা করতে লাগলো। এমন সময় দরজা খুলার আওয়াজ হলো। রুমে কে প্রবেশ করলো বুঝতে পারলো না। কিন্তু আলো জ্বলে উঠার পর দেখলো রঞ্জু।
চিৎকার করে কেদে উঠলো অরু। বলতে লাগলো, ভাই আমাকে ছেড়ে দিন।
রঞ্জু বলল,চিৎকার করে লাভ নেই। এইখানে তোমার শব্দ আমি ছাড়া কেউ শুনবে না। বার তলা বাসার একদম উপরে আছি আমরা। এই বিল্ডিং এর আশেপাশের দু তিন কিলোমিটারের মধ্যে আর বার তলা কোন বাসা নেই। আর এই বারোতলা বিল্ডিং এ তিন তলার পর থেকে উপরে আর কোন ভাড়াটিয়া নেই। কেউ শুনবে না তোমার চিৎকার ।
অরু বলতে লাগলো, ভাই আমাকে ছেড়ে দিন। আমার ইজ্জত নষ্ট করবেন না প্লিজ।
রঞ্জু অবাক হয়ে বলল,তোমার ইজ্জত নষ্ট করবো কোন দুঃখে? আমাকে কি এমন মনে হয়? কামনা বাসনা আমার একদম নেই। আছে শুধু একটি নেশা। যার কারনে আজ তুমি এখানে।
অরু বলল, কি কারন?
সময় হলেই দেখতে পাবে বলে এগিয়ে যায় রঞ্জু।
অরু অবাক হয়ে দেখলো রঞ্জুর হাতে চকচক করছে দশ ইঞ্চি লম্বা এক ছুড়ি।
রঞ্জু বলতে লাগলো, ছুড়ির মাথা হিরার কণা বসানো আছে। তোমার কস্ট কম হবে।
হাসতে হাসতে এগিয়ে গেলো রঞ্জু। প্রথমে অরুর স্তনের বোটা সুন্দর করে কেটে ফেললো। ভয়ংকর চিৎকার করতে লাগলো অরু। কিন্তু রঞ্জুর অট্রহাসির সামনে তার কান্না শোনা গেলো না। স্তনের বোটা কাটবার পর অরুর জিহবা টান দিয়ে বের করে জিহবার অর্ধেক কেটে ফেললো রঞ্জু। চিৎকার করে হাত পা ছুড়তে লাগলো অরু। রঞ্জুর হাসির মাত্রা বেড়ে গেলো ।
রঞ্জু বলল, তোমরা মেয়েরা এতো বোকা কী সহজে আমাকে বিশ্বাস করলে। তোমার মা কি বলে দেয়নি অপরিচিত কারও সাথে কোথাও যাবে না? মায়ের কথা না শুনলে এমনই হয় । বলে আবারও হা হা করে হাসতে লাগলো রঞ্জু। আর যেই জায়গায় নিয়ে তোমাকে বলেছি এটা যাত্রাবাড়ী সেটা আসলে যাত্রাবাড়ী ছিলো না। সেটা ছিলো পাশের নীরব একটি রাস্তা ।
অরুর মনে হলো তার সামনে যে দাঁড়িয়ে আছে সে মানুষ হতেই পারি না। এটা একটা পিশাচ। কাঁদতে কাঁদতে আর কাঁদার শক্তি পাচ্ছে না অরু।
রঞ্জু আবারও বলতে লাগলো,শুনো ডাক্টারি ভাষায় আমার মত লোকদের বলা হয় সাইকো (Psycho) । আমি সবই বুঝি। এটা যে একটা রোগ তাও আমি বুঝি । কিন্তু তোমাদের যখন নির্যাতন করা হয় তখন তোমরা চিৎকার করে কাঁদো এই চিৎকার করে কান্না শোনার জন্যেই আমাকে এতো কস্ট করতে হয়।
গো গো করে উঠলো অরু।
রঞ্জু আবার বলল,নির্যাতনের মাত্র প্রথম ধাপ শেষ হয়েছে। পরের ধাপ বাকি এখনও।
রুম থেকে বের হয়ে একটি পরে হাতে একটা কাপর আয়রন করবার ইলেক্ট্রিক ইস্ত্রি নিয়ে ঢুকলো রঞ্জু । সুইচবোর্ডে ইস্ত্রির সাথে সংযোগ করে ইস্ত্রি অন করলো রঞ্জু। এবার ইস্ত্রির যে পাশ দিয়ে আয়রন করা হয় সেই পাশ অরুর স্তনের সম্মুখ দিকে চেপে ধরে রাখলো। মাংশ পোড়া গন্ধ বের হচ্ছে। দাত বের করে অরুর দিকে তাকিয়ে আছে রঞ্জু।
অরুর মুখ দিয়ে শুধু গো গো আওয়াজ বের হচ্ছে। একবার ডান স্তন তারপর বাম স্তন এমন করতে করতে একটু থামলো রঞ্জু । তারপর সে ইস্ত্রিটা অরুর মুখ বরাবর ধরলো। দুমিনিট এভাবে ধরে রাখলো ।
নেতিয়ে পড়লো অরু । হয়তোবা মারা গেছে কিংবা অজ্ঞান ।
এবার ছুড়ি দিয়ে অরুকে পিস পিস করে কাটতে বসলো রঞ্জু। কত কাজ। এখন বডিটাকে গায়েব করতে হবে। অনেক পরিশ্রমের কাজ।
নীলা দেখলো চশমা পড়া ছেলেটি দাঁড়িয়ে আছে রাস্তার পাশে। কি নিষ্পাপ মুখ। দেখলেই আপন মনে হয়। নীলা ছেলেটির দিকে তাকিয়ে বলল,ভাইয়া গ্রীনরোড যাবার রাস্তাটা কোন দিকে।
আসুন দেখিয়ে দিচ্ছি বলে হাটতে লাগলো ছেলেটা।
একটু পরে ছেলেটি বলল, আপনার নাম কি?
নীলা বলল,আমার নাম নীলা। আপনি?
ছেলেটি উত্তর দিলো, আমার নাম রঞ্জু । বলেই একটা মুচকি হাসি দিলো রঞ্জু। আলো আধারের মধ্যে হাসিটা দেখতে পেলো না নীলা।
বিঃদ্রঃ এই টাইপের গল্প লাইফে প্রথম লিখলাম। একে সাইকো থ্রীলার বলবো না কি বলবো কিছুই বুঝতেছি না। ভালো হয়নি জানি কিন্তু লেখার চেস্টাতো করেছি এটাই স্বান্তনা। ভুলত্রুটিগুলো আশা করি ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। ধন্যবাদ।
২৪ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ১২:০৯
ঠেলাগাড়ির পাইলট বলেছেন: কিভাবে পাঠাবো ভাইয়া?
২| ১৯ শে জুন, ২০১৪ রাত ৯:২৩
আমি দিহান বলেছেন: বাই গল্পটা রহস্যপত্রিকাতে পাঠিয়ে দেন।
শুভেচ্ছা নিয়েন।
৩| ১৯ শে জুন, ২০১৪ রাত ৯:৪৯
চড়ুই বলেছেন: ভাই এটা কি আপনার নিজের চিন্তা-ধারা থেকে লিখেছেন? কিছু মনে নিয়েন না আপনার গল্প টা জঘন্যতার শেষ পরজাএর মানে আপনি একজন সাইকো থ্রীলার লেখক হিসেবে সার্থক। খুবি জঘন্য জিনিষ লিখছেন।
২৪ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ১২:০৮
ঠেলাগাড়ির পাইলট বলেছেন: না ভাইয়া মনে কিছু নেইনি।
ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে জুন, ২০১৪ রাত ৯:২২
আমি দিহান বলেছেন: চাই গল্পটা রহস্যপত্রিকাতে পাঠিয়ে দেন।
শুভেচ্ছা নিয়েন।