নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সুন্দর শিরোনামের কিছু নাই। সুন্দর মানুষের সুন্দর শিরোনাম থাকে। আমারে আমি একটা কুকুরের থেকে বেশী কিছু ভাবি না। যেদিন মানুষ বলে ভাববো নিজেকে সেদিন বরুণাকে নিয়ে কিছু লিখবো।

ঠেলাগাড়ির পাইলট

অশ্বডিম্ব

ঠেলাগাড়ির পাইলট › বিস্তারিত পোস্টঃ

Blood Diamond রিভিও

৩০ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৩

Blood Diamond





imdb reting: 8.0

imdb link: Blood Diamond

Torrent Download link: Click This Link



900mb-ganool-t7906391.html



মুভিতে যখন ডি ক্যাপ্রিও থাকে তখন সেই মুভি নিয়ে কিছু বলাটা দুঃসাহসের পর্যায়ে পড়ে যায়।

তেমনই একটি মুভি "ব্লাড ডায়মন্ড"। মুভিতে ডি ক্যাপ্রিওর সাথে আছে আরেক শক্তিমান প্রবীণ অভিনেতা Arnold Vosloo .

যদিও Arnold Vosloo এর চরিত্র খুব অল্প সময়ের।

কিন্তু পুরো মুভিতে দাপট দেখায় স্বাভাবিকভাবেই ডি ক্যাপ্রিও।

মুভিটি দক্ষিন আফ্রিকার পটভুমিতে তৈরি। আফ্রিকার গৃহযুদ্ধ নিয়ে তৈরি। সাউথ আফ্রিকা পৃথিবীর সেরা হীরা উত্তলোনকারী দেশ। কিন্তু তাদের হীরা নিজেদের



দেশে থাকে না। নানা মাধ্যমে তা পৌছে যায় ইউরোপের বিভিন্ন দেশে। আফ্রিকায় RUF নামের এক উগ্রপন্থী সন্ত্রাসবাদী দল। যারা চায় তাদের দেশের হীরা



তাদের দেশেই থাকুক।

ডি ক্যাপ্রিও হচ্ছে এক হীরা চালানকারী। মুভিতে তার ক্যারেক্টারের নাম ,"ড্যানি আর্চার"। যে কিনা নানা জায়গা থেকে হীরা সংগ্রহ করে বিভিন্ন জায়গায়



উচ্চদামে বিক্রি করে।

সাউথ আফ্রিকার সাধারন এক জেলে সলোমন ড্যান্ডি। সলোমনদের গ্রামে হামলা চালায় RUF .

সলোমন তার পরিবার থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। সলোমন কে ধরে নিয়ে হীরা খনিতে কাজ করায় RUF.

সেখানে এক দ্রুস্পাপ্য গোলাপি হীরা পায় সলোমন। লুকানের চেস্টা করে। কিন্তু RUF প্রধান তা দেখে ফেলে। কিন্তু সেও হীরা নিতে পারে না। কারন



তখনই হামলা চালায় আফ্রিকার সেনাবাহিনী।

জেলে চলে যায় সবাই। সেখানে আবার ড্যানি থাকে। RUF এর প্রধানের কথা থেকে ড্যানি জানতে পারে গোলাপি হীরার কথা। সলোমন কে জেল থেকে



বের করে নিজের কাছে আনে। হীরা উদ্ধারে যায়। কাকতালীয় ভাবে সাথে কিছু সময়ের জন্যে যোগ হয় সাংবাদিক ম্যাডি বোয়েন।



মুভিটির সব থেকে আগ্রহ লেগেছে শেষের দিকে। :/

আমি এমনিতে আবেগী মানুষ। ডি ক্যাপ্রিও ওরফে ড্যানি যখন মুভির শেষের দিকে ব্যাথায় কাতরাতে কাতরাতে ম্যাডি বোয়েনের সাথে ফোনে কথা বলতে



থাকে তখন চোখে পুরো পানি চলে আসে। :(



২০০৬ সালে রিলিজ পাওয়া মুভিটা অস্কারে পাচটি বিভাগে মনোনয়ন পেয়েছিলো।

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে জুন, ২০১৪ রাত ১০:৫৮

ডি মুন বলেছেন: মুভিটা আমারো খুব প্রিয়।

আরো একটু বিস্তারিত লেখা আশা করেছিলাম।

শুভকামনা রইলো ।

০২ রা জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:৪৭

ঠেলাগাড়ির পাইলট বলেছেন: বেশী বিস্তারিত লিখলে স্পয়লার হয়া যাইবো। :(

২| ৩০ শে জুন, ২০১৪ রাত ১১:৩৭

আরজু পনি বলেছেন:

দেখা হয় নি..তবে আরেকটু বিস্তারিত লিখতে পারতেন আমাদের জন্যে।

আর আইএমডিবির লিংকটা লিংক আকারে নাম সহ দিলে দৃষ্টিনন্দন হতো ।
শুভেচ্ছা রইল, পাইলট ।।

০২ রা জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:৪৭

ঠেলাগাড়ির পাইলট বলেছেন: বেশী বিস্তারিত লিখলে স্পয়লার হয়া যাইবো। :(

৩| ০১ লা জুলাই, ২০১৪ রাত ১:০৬

মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: বহু আগেই দেখা...
মুভিটা ভালো ...
তবে আপনার রিভিউ ও চমৎকার হয়েছে...
বিশেষ করে উপস্থাপনা ...

শুভকামনা রইলো ...

০২ রা জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:৪৯

ঠেলাগাড়ির পাইলট বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইজান। :-B

৪| ১৯ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১২:২৯

মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: সংকলনে যাচ্ছে...

২০ শে আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২১

ঠেলাগাড়ির পাইলট বলেছেন: ধন্যবাদ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.