![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মক্কার মানুষ হজ্ব পায়না প্রবাদটা শুনতাম কিন্তু বিশ্বাস হইতো না।
আমার অবিশ্বাস এক্কেবারে সিলগালা হইয়া গেলো কারন আমি যেইখানে থাকি সেইখান থেইকা পুরান ঢাকা বেশী দূরে না আর পুরান ঢাকাতে যে কত প্রকার খাওন দাওন আছে তা সকল খাদ্যপ্রেমিক জানে।
পুরান ঢাকার কাছাকাছি থাইকা খাওনগুলা চাইখা না দেখাটা মহাপাপের পর্যায়ে পড়ে।
নান্নার মোরগ-পোলাও নামটা শুনতেছিলাম ল্যাংটা কাল থেইকা । শুইনা খুবই আগ্রহ জাগতো খাওয়ার লাইগা। আমি আবার এমন আইলসা যে ঘরে আগুন লাগলে শুইয়া শুইয়া ফায়ার সার্ভিসে ফোন দিমু মাগার বিছানা থেইকা উডুম না। এই আইলসামির লাইগা খাওয়া হইতো না।
তারপর একদিন শইলের সকল আইলসামি ডেটল সাবান দিয়া ধুইয়া ঝাড়া দিয়া উঠলাম।
আইজ আমার একদিন কি নান্নার মোরগ-পোলাওর দুইদিন।
এক বন্ধুরে বগলের তলায় নিয়া হাটা ধরলাম নান্না আংকেলের উদ্দেশ্যে।
বাবুবাজার ব্রিজের তলা থেইকা একটা রিক্সা নিয়া পৌছাইয়া গেলাম বেচারাম দেউড়ির মোড়ে। এইবার পড়লাম বিপদে কারন অই মোড়ে দেখি তিনটা নান্না মিয়ার দুকান। চিন্তা দূর হইলো বন্ধুর কথায় কারন অই এর আগে আইছিলো। কোনডা আসল নান্না অই হেইডা চিনে।
খিদা খুব একটা লাগে নাই। কি করন যায় ভাবতে ভাবতে বন্ধুরে কইলাম চলতো একটু হাইটা আহি তাইলে খিদাডা মাথাচাড়া দিয়া উডবো।
যেইভাবা সেই কাজ ঝাড়া ১৫ টা মিনিট দুইজনে হাটলাম খিদা লাগানের লাইগা।
তারপর দুকানের সামনে আইসা অনুভব করলাম যাক এইবার ঢুকা যায় কারন খিদা লাগছে।
ঢুইকা গেলাম দুই তলা বিশিষ্ট নান্না মিয়ার দুকানে।
এইযে দুকানের ফুডু। যারা যাইবেন দুকানের ফুডুডা ভালামত দেইক্কা লন।
ঢুইকা দুইতলায় উইঠা গেলাম। চেয়ার টেবিল সাজাইন্না। দেখতে ভালাই লাগলো। খাওনের তালিকা দেখলাম।
এই যে খাওনের নাম আর দাম।
লগে যে বন্ধু আছিলো অই নান্নাতে এর আগে আইসা খাইছিলো বিরানী। কিন্তু নান্নার সব থেইকা বেশী পুরানা আর বিখ্যাত হইলো মোরগ-পোলাও। তো দোকানের ওয়েটার আইসা জিগাইলো কি খামু?
কইলাম,আপনেগো বেশী বিখ্যাত খাওন কুনডা?
ব্যাটায় কয়,বিরানী আর মোরগ-পোলাও। যদিও মোরগ-পোলাওটাই বেশী বিখ্যাত।
মোরগ-পোলাও আর বোরহানির অর্ডার দিলাম। তারপর আরেক ওয়েটাররে জিগাইয়া জানতে পারলাম এই মোড়ে তিনটা নান্না আছে এইটা(আমরা যেইটায় খাইলাম আরকি) আর পাশে আরেকটা এই দুইটা একই মালিকের এবং এই দুইটাই সব থেইকা পুরানা। একটায় মানুষ জায়গা দিতে পারে না দেইখা দুইটা দোকান নিছে। আর মোড়ে আরেক পাশে যে নান্না ওইটা ইদানিং হইছে।
কথা কইতে কইতে মোরগ পোলাও আইসা পড়লো। দেইখাই লুল পড়াপড়া ভাব।
কাচের প্লেটে একগাদা পোলাও তার উপরে একখান দেশী মুরগীর রোস্ট,উপরে ঝোল দেয়া । এক পিরিচে সালাদ আরেক পিরিচে একটা জিনিস। প্রথমে মনে করছি চাটনি পরে খাইতে গিয়া দেখি টকটক লাগে আর মুরগীর গলা। খাইতে ভালাই লাগলো চাটনির মত খাওনডা।
এইযে টেবিলের সকল খাবারের ফুডু।
এইটা হইলো খালি মোরগ-পোলাওর ফুডু ।
এক এঙ্গেল থেইকা দেখেন :
এইবার আরেক এঙ্গেল থেইকা /
এই যে চাটনির(যদিও চাটনি না । নাম জানিনা তাই চাটনি কইলাম) ফুডু।
পাশ থেইক্কা দেখেন
এইবার দেখেন উপর থেইক্কা।
এরপর বিসমিল্লাহ কইয়া খাওয়া শুরু করলাম। প্রথমে চাটনি দিয়া শুরু করলাম। আবেগে চোখ বুইজ্জা আইলো। আহারে কি সোয়াদ। চাটনি শেষ কইরা হাত বাড়াইলাম মুরগীর রানের দিকে। রানডা মুনে হইলো আমারে ডাকতাছে। কইসসা দিলাম এক কামুড়। বিশ্বাস করবেন না ভাইয়েরা এত্ত মজা পাইলাম মুনে অইলো …….. (থাক কইলাম না ব্যান খাইতে পারি) ।
হেরপর আইলো বুরহানি।
বোরহানির একটা ফুডু।
প্রথমে মনে করলাম বোরহানি হেরা বাইরে থেইকা কিনা আনে । কিন্তু বোতলের গায়ের লেবেল পইড়া বুঝলাম বোরহানিও তারা বানায়। বানাইয়া বোতলে কইরা সাপ্লাই দেয়।
খাদ্য ভক্ষণের অবস্থায় ঠেলাগাড়ির পাইলটের একটা এক্সক্লুসিভ ফুডু।
পাইলটের চিহারাডা রাজপুত্তুরের(আফ্রিকান রাজপুত্তুরও হইবার পারে) মত বিধায় কল্লাডা সরাই দিলাম।
দুই বন্ধু পেট ভইরা খাইয়া বিল আইলো ২৯০ ট্যাকা। একটা জিনিস বুঝলাম ভালা জিনিস খাইতে পয়সা বেশী লাগে না।
তারপর বিল মিটাইয়া পেট হাতাইতে হাতাইতে বাসায় আইলাম।
যেভাবে যাবেন নান্নার দোকানেঃ নান্না মিয়ার মোরগ-পোলাও এর দোকান হচ্ছে পুরান ঢাকার আরমানিটোলা এরিয়ার বেচারাম দেউড়ীতে। যারা চিনেন না তারা বাবুবাজার ব্রিজে যাবেন। বাবুবাজার ব্রিজ সদরঘাট এরিয়াতে। বাবুবাজার ব্রিজের নীচ থেকে যে কোন রিকশাওয়ালারে কইলেই হইবো নান্নার দোকান। বিশ ট্যাকা ভাড়া নিবো। আর একটা কথা নান্নার খাবারে তেল বেশী দেয় তাই যাদের হার্টে সমস্যা তারা নান্না খাইতে গিয়া হার্ট এট্যাক করিলে কিন্তু ঠেলাগাড়ির পাইলট দায়ী থাকিবে না। এমনিতেই আমি ঠেলাগাড়ীর পাইলট।
০২ রা জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:৪৬
ঠেলাগাড়ির পাইলট বলেছেন: মদনদা পরথমে ভুলে হয় নাই। :/
পরে সিস্টাম কইরা ঢুকাইছি।
কলা খাইতে খাইতে যদি আরেকবার প্রথম থেইকা লেখাডা পড়তেন খুশি হইতাম।
২| ০২ রা জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:৩৪
মামুন রশিদ বলেছেন: ফুডু দেইখা খাইতে ইচ্ছা করতাছে
০২ রা জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:৫০
ঠেলাগাড়ির পাইলট বলেছেন: তাইলে একদিন সময় কইরা চইলা যান।
৩| ০২ রা জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:৩৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: নান্না তো এখন সব জায়গায়। মিরপুরে ৩ ডা। গ্রিনরোড পান্থপাথ এলাকায় দুইটা। অবশ্য স্বাদের হেরফের খুব বেশি হয় না। জিনিসটা আসলেই মারাত্মক মজার। আমার কাছে মোরগ পোলাও এর চেয়ে কাচ্চিটাই বেশি ভালা লাগসে।
০২ রা জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:৫১
ঠেলাগাড়ির পাইলট বলেছেন: তবুও ভাই পুরান ঢাকায় গিয়া ওগো এরিয়ায় খাওনের একটা আলাদা ভাব আছে না।
৪| ০২ রা জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:৪৬
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: বহুত খাইছি নান্না চাচার দোকান থাইক্কা। হ্যাঁগোর কাচ্চি বিরানিডাও বহুত টেস্ট।
০২ রা জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:৫৩
ঠেলাগাড়ির পাইলট বলেছেন: তাইলে আরেকদিন গিয়া কাচ্চি টেস্টামু
৫| ০২ রা জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:৫৭
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: পরের বার কাচ্চির লগে বোরহানি না লইয়া লাবাং লইয়েন। হেইডা বোরহানি থাইক্কাও টেস্টের জিনিস।
০২ রা জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:৫৯
ঠেলাগাড়ির পাইলট বলেছেন: লাবাং খাই নাই কুনুদিন।
৬| ০২ রা জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:৫৮
লোডশেডিং বলেছেন: পুরান ঢাকার ওয়ারী এলাকার র্যাংকিন স্ট্রিটের নান্না মিয়ার বিরানি খোলা হয়েছে।
০২ রা জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:৫৯
ঠেলাগাড়ির পাইলট বলেছেন: আমি ওয়ারির আশেপাশেই থাকি।
৭| ০২ রা জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:০৬
পাজল্ড ডক বলেছেন: কি জানি এখন আর ভাললাগে না!!
০২ রা জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:২০
ঠেলাগাড়ির পাইলট বলেছেন: খাইতে খাইতে?
৮| ০২ রা জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:৩৭
~*~নির্ঘুম~*~ বলেছেন: বহুত ইচ্ছা আছে ঢাকা আর চিটাগাং এর বিরিয়ানী সপ্ট গুলি নিয়া একটা রিভিউ পোস্ট দিমু কিন্তু সময় আর অলসতার কারণে হইতেছে না
নান্নার খাবার আসলেই জটিল ,বহুবার খাইছি
০২ রা জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:৪৬
ঠেলাগাড়ির পাইলট বলেছেন: দেন না ক্যান?
দিয়া হালান মিয়াভাই ।
৯| ০৩ রা জুলাই, ২০১৪ রাত ১:০৯
কানা দাজ্জাল বলেছেন: আচ্ছা মতিঝিল, পল্টন, ঝিগাতলা, বসুন্ধরা এইসব জায়গায় যে নান্নার বিভিন্ন নামে বেচে যেমন হাজী মোঃ নান্না, নান্না ভাই, হুদা নান্না, মিঃ নান্না, শেখ নান্না ইত্যাদি নামে, এরা তো আসলে ভুয়া, নাকি? নান্না বহুত খাইছি ভাই মাগার কোনডা যে আসল কোনডা যে নকল বুঝবার পারিনা। কখনো খাইতে ভাল লাগছে কখনো লাগে নাই। খাওয়ার টাইমের কারনেও অনেক সময় খানা খারাপ ভালো লাগতে পারে। কারন রাত ১২.০০ টায় খাইতে গেলেতো তলানি পাওয়া যাইব, ভাল লাগব কেমনে? তাই পুরান ঢাকার বাইরে যে নান্না গুলা আছে ঐডি কি সব নকল? কনফার্ম ইনফরমেশন থাকলে জানতে চাই।
০৩ রা জুলাই, ২০১৪ সকাল ১০:৩৯
ঠেলাগাড়ির পাইলট বলেছেন: ভাই নতুন ঢাকাতে নান্না বেশ কয়েকটা শাখা খুলেছে জানি। বাট সেই সংখ্যাটা পাঁচের বেশী না। কিন্তু প্রায় জায়গাতেই দেখা যায় নান্নার নাম দিয়ে অনেক দোকান খোলা হয়েছে। যেগুলো ভুয়া। নতুন ঢাকাতে নান্নার শাখা কোনগুলো জানি না।
কিন্তু একদম প্রথম এবং বিখ্যাত নান্নাই হচ্ছে বেচারাম দেউড়িরটা ।
পোস্টে সেখানে যাওয়ার নিয়ম কানুন দেয়া আছে।
গিয়ে খেতে পারেন। আর এটা যে আসল সেটা আমি শিওর। কারন আমার চাচা সেদিকে থাকে। তার কাছ থেকে পরে জেনেছি।
আর খাবার মুখে দিলেই বুঝবেন যে সেটা আসল।
এখন তো রোজার মাস রোজার মধ্যে প্রায় দিন রাত ভীড় থাকে। আপনি রোজা ছাড়া গেলে বিকেলের দিকে যেতে পারেন কারন তখন মানুষজন কম থাকে।
১০| ০৩ রা জুলাই, ২০১৪ রাত ১:৪০
মুহামমদল হািবব বলেছেন: ভালো লেখা। ভালো খাওন।
০৩ রা জুলাই, ২০১৪ সকাল ১০:৩৮
ঠেলাগাড়ির পাইলট বলেছেন: ভালো কমেন্ট।
১১| ০৩ রা জুলাই, ২০১৪ রাত ৩:৪২
কাব্যপ্রেমী রিফাত বলেছেন: কল্যানপুরের আশেপাশে কোথাও আছে ?
০৩ রা জুলাই, ২০১৪ সকাল ১০:৪১
ঠেলাগাড়ির পাইলট বলেছেন: সম্ভবত না।
আপনি সময় করে বেচারাম দেউড়ী থেকেই খেয়ে আসেন।
পুরান ঢাকার পরিবেশে অন্যরকম লাগবে খেতে।
১২| ০৩ রা জুলাই, ২০১৪ ভোর ৪:৫৮
অঘটনঘটনপটীয়সী বলেছেন: আহা! কত খাইছি! ঢাবি তে পড়তাম তো, প্রচুর খাওয়া হইছে তাই ওখানে। দেশে ফিরে আবার যাবো।
০৩ রা জুলাই, ২০১৪ সকাল ১০:৪৩
ঠেলাগাড়ির পাইলট বলেছেন: তাইলে তো আপনার অভিজ্ঞতার ভান্ডার বেশ বড়।
এই খাওনগুলার লাইগা বাংলাদেশ ছাড়ার কথা চিন্তা করলেই পেটটা খালি হয়া যায়।
১৩| ০৩ রা জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১২:৩২
রাহুল বলেছেন: এইবার ছাড়ন নাই।রোজা শেষ হলেই যামু। ধন্যবাদ বিস্তারিত যানান দেয়ার জন্য।
০৩ রা জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৫
ঠেলাগাড়ির পাইলট বলেছেন: অয়েল কাম।
১৪| ০৩ রা জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১:০৪
টেকনিসিয়ান বলেছেন: আমার শ্বশুড় বাসার কাছ্ই বাবু বাজার বছর চারেক আগে একদিন হাজী বিরিয়ানীর কথা মনে হওয়া মাত্র রিক্সা নিয়ে গিয়েছিলাম কিন্তু পেপার মিডিয়ায় যেভাবে গুণ-গান (শষ্য তেলে ভাজা কাঠল পাতায় মোড়া ইত্যাদি ইত্যাদি) গেয়েছিল তার বিন্দু মাত্র স্বাদ পাইলাম না একজনকে দুঃখের কথা বলাতে বলেছিল সবচেয়ে ভালো বেচারাম দেউরির নান্না মিয়ার মোরগ পোলাও.....
তই এতদিনে এর স্বাদ নিতে পারলাম না। লজ্জাই তো আর শ্বশুড় বাড়িতে কইতে পারি না আমি নান্না মিয়ার বিরিয়ানী খাবো
তই এবার ঈদের পরে প্রায় ১৫দিনের মতো ঢাকা যাইতেই হবে তখন এর স্বাদ নিতে ভুলবো না।
এবং আপনার মতো বাবুবাজার থেকে রিক্সা নিবো না হেঁটে হেঁটে যাবো কারণ আপনার মতো ''খিদাডারে মাথাচাড়া দিয়া উডাইতে হইবে''
০৩ রা জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৭
ঠেলাগাড়ির পাইলট বলেছেন: হাজ্বী অহনো খাই নাইক্কা। টেস্টান লাগবো।
এক কাম কইরেন লগে কইরা কুনু খাদক দোস্তোরে লইয়া যাইয়েন তাইলে খাইতে গিয়া প্রতিযোগিতা হইবো।
১৫| ০৩ রা জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:২৩
পুতুল আলতাব বলেছেন: ভালো লাগছে।
০৩ রা জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৫:০০
ঠেলাগাড়ির পাইলট বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৬| ০৩ রা জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৫
মুদ্দাকির বলেছেন: ধুর মিয়া রোজার দিনে এইগুলা কি পোষ্ট
০৩ রা জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৫:০১
ঠেলাগাড়ির পাইলট বলেছেন: যাক খ্যাক।
একদিন গিয়া ইফতারিডা সাইরা আহেন।
১৭| ০৩ রা জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০৬
অঘটনঘটনপটীয়সী বলেছেন: আমি অবশ্য বেচারাম দেউড়িরটাতে যাই নাই কখনো। আমি যেতাম নাজিমউদ্দিন রোডেরটাতে। পিচ্চি একটা দোকান। দুপুরে লাঞ্চ টাইমে বাইরে দাঁড়ায় থাকতে হইতো সিট খালি পাওয়ার জন্য।
ভাই পুরান দিনের কথা মনে করায় দিলেন। আমার তো এখন এইটা খাওয়ার জন্যই দেশে যাইতে ইচ্ছা করতেছে।
০৩ রা জুলাই, ২০১৪ রাত ৮:৫৮
ঠেলাগাড়ির পাইলট বলেছেন: আইসা পড়েন।
১৮| ০৩ রা জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৯
বাকি বিল্লাহ বলেছেন: এইডা কোন কথা হইলো? আমিতো আজকা রোজা রাখছি ...
০৩ রা জুলাই, ২০১৪ রাত ৮:৫৮
ঠেলাগাড়ির পাইলট বলেছেন: ইফতারি কইরেন।
১৯| ০৩ রা জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:৪৪
মদন বলেছেন: রোজার দিনে এইসব পোষ্ট পড়তে হয় না গুনাহ হয়, গুনাহ না হইলেও রোজা নইড়া চইড়া যায়। ইমান দুর্বল হইয়া জিহবায় লালা ঝরে
০৩ রা জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:১৭
ঠেলাগাড়ির পাইলট বলেছেন: রোজার দিনে না পইড়া রাইতে পইড়েন।
২০| ০৩ রা জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:০০
বলো জয় বাংলা বলেছেন: খাইতে মুঞ্চায়
০৩ রা জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:১৮
ঠেলাগাড়ির পাইলট বলেছেন: খান
২১| ০৩ রা জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:০০
বলো জয় বাংলা বলেছেন: খাইতে মুঞ্চায়
©somewhere in net ltd.
১|
০২ রা জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:২৮
মদন বলেছেন: ফডো আপলোড হয় নাই