![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এই তো যশোরে কয়েক দিন আগে...
ভাইকে গাছের সঙ্গে বেঁধে এক নারীকে গণধর্ষণ করে দুর্বৃত্তরা। এই ধর্ষণের ফলে যা হলো, স্বামীর কাছ থেকে ডিভোর্স লেটার পেলেন অসহায় নারী। ওই নারীর বাবা ছিলেন মসজিদের ইমাম। ধর্ষিতার বাবা ইমাম, তি কী করে হয়? হয় না। সমাজ তাকে ইমামতি থেকে অব্যাহতি দিল। [সংবাদ সূত্র : সমকাল]
আর ধর্ষকরা বুক ফুলিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে!
ধর্ষণের শিকার ফাঁসির দন্ডপ্রাপ্ত ইরানি মেয়েটিকে নিয়ে সারাবিশ্বে যখন তোলপাড়; তখন এই দেশে কত নারীর জীবনে ফাঁসির চেয়েও নির্মম দণ্ড নেমে আসে কে জানে!
খুশিতে চোখে কান্না আসে. দুঃখে তাে আসেই। অতি গরমে শরীর জ্বলে, অতি ঠাণ্ডাতেও জ্বলে!
আমার কেন জানি শরীরটা খুব জ্বলছে।
মোহাম্মাদ রাসেল আহমেদ
প্রবাসী লেখক, ফ্রান্স
২| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৩:০৮
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: আগেই বলেছি, "সামাজিক মূল্যবোধের অধঃপতন"। এগুলো পড়তে বা শুনতে ভালো লাগেনা। তবুও কেন যেন না পড়েও পারিনা!?
©somewhere in net ltd.
১|
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৩:১৮
শারমিন রাবেয়া বলেছেন: আমরা এখন অনুভূতি শূন্য হয়ে পড়েছি।

কাওকে মারা যেতে দেখলেও কাঁদিনা, কেও ধর্ষিত হলেও তাকে নিয়ে চিন্তা করারও আমাদের সময় নেই।
আমাদের দুকলম লেখা ছাড়া বা কোন বিষয়ে প্রলাপ এর মত বিশেষজ্ঞের মত জ্ঞানী - গুনী কথা বল্বো শুধু।
আমাদের আসলে যা আছে সবই লোক দেখানো।
আমরা বেশ আন্তর্জাতিক হয়ে পড়েছি, ইরান নিয়ে ভাবি, ফিলিস্তিন নিয়ে লিখি, নোবেল প্রাপ্তি নিয়ে কথা বলি, পাশের বাসার মেয়েটি কি দুর্দশায় আছে খবর নেই না
সত্য-ই বড় আন্তর্জাতিক ।