নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি অতি বিরক্ত হয়ে আমার অনেক লিখাই ড্রাফটে নিয়েছি কারন সামুতে আমার কিছু ভাবনা শেয়ার করছি, আর এ ভাবনা গুলো আমার অনুমতি ব্যাতিরেকে কপি না করার অনুরোধ করেছিলাম কিন্তু যত্রতত্র আমার লিখার কপি পেস্ট দেখেই যাচ্ছি দিনের পর দিন।
কর্পোরেট লাইফের গ্যাড়াকলে পড়ে জীবনতো মোটামুটি রোবোটিক হয়ে গেছে। ঘুম থেকে উঠো.. তারপর শুরু হয় দৈাড় আর দৈাড়..... তারপর ঘুম ... আবার পরের দিনের দৈাড়। প্রতিটি্ই টাইম ধরে.. কোথাও একটু কম বেশী হবার সুযোগ নেই।
এর মাঝেই রোজার ঈদের আড্ডার মাঝে হঠাৎ বড় বোনের প্রস্তাব... চল গ্রামে যাই, সবারই কে নিয়ে একটা গেট-টুগেদার করি নেক্সট্ ঈদের পর। আমরা একটু গো গো করছিলাম... অফিস, বাচ্চার স্কুল তার উপর কোরবানী ঈদের ঝামেলা। কিন্তু সে আমাদের কথায় নিরুৎসাহিত না হয়ে নিজেই যোগােযোগ শুরু করলো সবার সাথে। আত্বীয় স্বজন মোটামুটি বিশ্ববাসী.... সারা বিশ্বব্যাপী ছড়ানো ছিটানো। কিন্তু যার সাথেই কথা বলছে সেই দ্বিগুন উৎসাহে ঝাঁপিয়ে পড়লো।
যাহোক আমাদের আগমন বার্তা শুনে ছোট চাচা বললো... যেহেতু ছয় জন ডাক্তার আছিস ফ্যামিলিতে তোরা তাহলে একটা ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প করলে কেমন হয় !!! এতে যেমন গ্রামের লোকজনের সাথে পরিচিত হওয়া যাবে তেমনি জন সেবা ও করা যাবে। হাহাহা (অফ টপিক... কাকা নেক্সট্ ইলেকশান করার চিন্তা ভাবনা করছে মনে হয় )
বড়পা/মেঝপা হাঁ করবে করবে ভাবছিলো...... এতো সর্ট টাইমে প্রিপারেশান.. ঔষধ পত্র যদি লাগে তা ম্যানেজ ...... লোকজন বেশী হলে তা ম্যানেজ ...... কিন্তু নাহ্ তার পরদিনই খবর পাওয়া গেল, ছোট কাকা আমাদের হাঁ না এর ধার না ধেরে পুরো গ্রামে লিফলেট বিলি ও মাইকিং শেষ।...হাহাহাহা... কাকার কঠিন উৎসাহে পানি কিভাবে দিবে এ সকল বিজি ডাক্তাররা।
অত:পর সকলের সকল কাজ একদিনের জন্য স্থগিত করে ঈদের পরদিন যাত্রা শুরু হলো গ্রামের উদ্যেশ্যে ... যদিও সকলেই দু'একবার গেছে বাট আমি অনেক অনেক বছর পর গ্রামে রওনা হলাম। তাই এক্সাইটমেন্টটা একটু বেশীই ছিল। সাথে সকল ছানাপোনা... তাদের জীবনের এ প্রথম গ্রাম দেখতে যাওয়া। তাই সামুর বন্ধুদের সাথে কিছু ছবি শেয়ার না করে পারছি না।
এই পথ যদি না শেষ হয় তবে.......যাওয়ার পথে
এবার ছবি দেখার পালা.....রোগীর সাথে......
ধানের গোলাঘর..
সর্ব শেষে একটা রোগীর সাথে আমার মেঝ বোনের কথোপকথন শেয়ার না করে পারছি না...
রোগী : আফা আমি খাইতে পারি না, না খাইয়াতো দিন দিন শুকাইয়া যাইতাছি।
ডাক্তার : তোমর শরীর স্বাস্থ্য দেখেতো খারাপ মনে হচ্ছে না। বয়স কত? এ ওজন মেশিনে দাড়াও.... হুম, ওজন তো ঠিক আছে। তাহলে সমস্যা কি?
রোগী : ১৭ বছর....খাইতে চাই না ... সৎ মা তো তাই ধইরা মাইর দেয়।
ডাক্তার : আরে এরকম সৎ মা পাওয়া যায় !!! তুমিতো খুব ভাগ্যবান... এতোদিন শুনেছি সৎ মা রা খাবার দেয় না আর তোমার সৎ মা না খেলে মাইর দেয়.....
রোগী : আরে আমি এই সব হাবি জাবি ভাত তরকারি খাইতে চাই না ... আমি চাই পোলাও রোস্ট... আপেল কমলা.... ভা্ত না খাইয়া এইগুলান চাইলেই আমারে মাইর দেয় !!!! আমারতো অন্য কিছু খাইতে মন চায় না !!! কি করুম... আমারে কোন ঔষধ দেন... যাতে ওইগুলান খাইতে মন না চায়.......
কি ঔষধ আমার বোন দিয়েছিল তা আর নাই বল্লাম............
০৯ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:১৭
সোহানী বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ মবীন ভাই.............
আরে নাহ্ ঔষধ এর জ্ঞান ফাঁস করে সবাইকে ডাক্তার হবার সুযোগ দিতে চাই না ...হিহিহিহিহি....
২| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৪
মামুন রশিদ বলেছেন: খুব চমৎকার একটা বেড়ানো আর মহৎ কর্ম দুটোই হলো ।
০৯ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:১৮
সোহানী বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ মামুন রশিদ .......... আরে মহৎ কর্ম টর্ম কিছ না.... জাস্ট সময় কাটানো.... :!> :!> :!> :!> :!> :!>
৩| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১১
সকাল হাসান বলেছেন: শেষের রোগীটা তো বেশ রসিক!
ডাক্তার হিসেবে দিনগুলো এমন ভাবেই কাটুক - দোয়া করি!
০৯ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:১৯
সোহানী বলেছেন: আরে আমিতো ডাক্তার নাহ.... ডাক্তারের এ্যাসিসটেন্ট.......
অনেক অনেক ধন্যবাদ সকাল হাসান ........
৪| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৮
কলমের কালি শেষ বলেছেন: চমৎকার ভ্রমন ।
০৯ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:২০
সোহানী বলেছেন: আসলেই চমৎকার ভ্রমন.....................
৫| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:০৬
সুমন কর বলেছেন: যেহেতু ছয় জন ডাক্তার আছিস ফ্যামিলিতে তোরা তাহলে একটা ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প করলে কেমন হয় !!!
তাহলে মাঝে মাঝে, ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প করলে অাপনার কাকা জয়ী হতেই পারে।
শেষ কথোপকথনে মজা পাইলাম।
পোস্ট ভাল হয়েছে।
০৯ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:২২
সোহানী বলেছেন: হাহাহাহা..... কাকার জয় ঠেকায় কে???? ভাইস্তা ভাইস্তি আছি না......
অনেক ধন্যবাদ সুমন কর .....
৬| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:১৩
ক্যপ্রিসিয়াস বলেছেন: কি ঔষধ আমার বোন দিয়েছিল তা আর নাই বল্লাম... -জানতে চাই ।
আমারতো এখন এমন অবস্তা হয়েছে যে মাঝে মাঝে সপ্তাহ ২ এর পর পর ভাত খাওয়ার কথা মনে পড়ে আর মনে চায়। তার উপরে যখন পোলাপাইন পার্টি এর ছবি দেয় বা গল্প করে সে সময় আরো বেশি করে মনে পড়ে । কি আর বলব ব্যাস্ততা আর বাস্তবতা এই অবস্তায় নিয়ে আসছে। অনেক দিন পর গ্রামের গল্প আর ছবি দেখে ভাল লাগল । ভাল থাকবেন ।
০৯ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:২৬
সোহানী বলেছেন: আরে নাহ্ ঔষধ এর জ্ঞান ফাঁস করে সবাইকে ডাক্তার হবার সুযোগ দিতে চাই না .. ক্যপ্রিসিয়াস
ওওওওও আপনারা তো শুধু লবন দিয়ে ভাত পেলেই খুশি... হাহাহা। একবার সুইস এর গুস্তাড এ মাইল কয়েক হেটেছিলাম শুধুমাত্র ভাত জাতীয় পদার্থ খোজাঁর জন্য ... যদিও আমি ভাত পছন্দ করি না বাট আমার সাথে সব খাঁটি বাঙ্গালী ছিল যে.......
অনেক ধন্যবাদ ক্যপ্রিসিয়াস.......
৭| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৫৮
আবু শাকিল বলেছেন: মানবতার সেবায় গ্রামে গিয়েছেন জেনে খুশি হলাম।
আমি গ্রামে থাকি।গ্রামে থেকেই ব্লগিং করি। আপনার গ্রামের তোলা ছবি গুলার সাথে আমি পরিচিত
ডাক্তারের সাথে রোগীর আলাপে মজা পাইছি ।
০৯ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:২৮
সোহানী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আবু শাকিল।
আসলে এটা কোন ক্রমেই সেবা বলতে আমি রাজি নই। এটা নিছকই একটা ট্যুর.............
৮| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:০০
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: চমৎকার ছবি ব্লগ । সাথে আপনাদের প্রশংসনীয় মানবিক উদ্যোগ !
২য় ভালোলাগা আপু +
ভালো থাকবেন সবসময়
০৯ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:২৯
সোহানী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ অপূর্ণ রায়হান ।
এটা কোন ক্রমেই মানবিক উদ্যোগ নয়। এটা নিছকই একটা ট্যুর.............
ভালো লাগার জন্য ভালো লাগা..............
৯| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:০৯
ডি মুন বলেছেন: রোগী : আরে আমি এই সব হাবি জাবি ভাত তরকারি খাইতে চাই না ... আমি চাই পোলাও রোস্ট... আপেল কমলা.... ভা্ত না খাইয়া এইগুলান চাইলেই আমারে মাইর দেয় !!!! আমারতো অন্য কিছু খাইতে মন চায় না !!! কি করুম... আমারে কোন ঔষধ দেন... যাতে ওইগুলান খাইতে মন না চায়.......
ছবিগুলোও সুন্দর ++++
শুভেচ্ছা।
১০ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:৫৩
সোহানী বলেছেন: হাহাহাহা.......... ডি মুন......... অনেক ধন্যবাদ + এর জন্য।
১০| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৮
ইমতিয়াজ ১৩ বলেছেন: যাপিত জীবনের প্রাপ্ত অভিজ্ঞতার আলোকে দেয় ফটুক (ছবি ব্লগ) পোষ্টে লাইক সহ ++।
অনেক দিন পর হলেও সুন্দর পোষ্ট দেয়ায় ধন্যবাদ। আর ছয়, ছয় জন ডাক্তারের জন্য আলাদা আলাদা ভাবে শুভ কমনা।
১০ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:৫৫
সোহানী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ইমতিয়াজ.....
অনেক দিন পর কারন সময় পাই না... যেটুকু সময় পাই তা আপনাদের অসাধারন লিখা পড়েই সময় পার হয়ে যায়.... লিখবো কখন....!!!!
১১| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:৫৯
ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: উদ্যোগ প্রশংসনীয় আপু! ঘোরাও হল, সেবা দেয়াও হল! ৬/ ৬ জন ডাক্তার ! কে কে কিসের একটু বলেন তো? আমি নিজে তো এক রুগী! সব সময় সিক থাকি! সেবা নিতে হবে আপনাদের!
১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:৪৮
সোহানী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ঈপ্সিতা ..... আরে এটা কোন কিছুই না.... আজ যদি তারা গ্রামে থাকলে কিছু হতো......
হাহাহা আপনি একা না ... অামরা সবাই রোগী....... আর সবাই যেভাবে দেশ বিদেশব্যাপী ছড়ানো তা শুনলে আপনি মাফ চাইবেন...... চিকিৎসা চাইবেন না......
১২| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:০৮
আদম_ বলেছেন: গ্রাম সব সময়ই সুন্দর। আপনাদের উদ্যোগটা আরো ভালো ছিলো। সবচে ভালো লেগেছে প্রথম ছবিটা।
১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:৫২
সোহানী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আদম।
আসলেই গ্রাম প্রকৃতি সব সময় সুন্দর.........
আর উদ্যোগের কথা বলে লজ্জা দিবেন না.... এটা কিছু হলো !!!! কাগজে কিছু লিখে দিল ডাক্তাররা... এটাকে আমি সেবা হিসেবে ধরি না....
১৩| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৩:৩৭
খাটাস বলেছেন: অনেক দিন আমি ও গ্রাম দেখি না। সবুজ গুলো খুব ভাল লাগল আপু।
আপনাদের পারিবারিক মহৎ উদ্যোগের জন্য অনেক সাধুবাদ জানাই।
ভাল থাকবেন সব সময়।
ইয়ে শেষ টুকু পড়ে মজা পেলাম, পাওয়া উচিত কিনা বুঝতে পারছি না। :#>
১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:৫৯
সোহানী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ খাটাস।
:#> :#> :#> :#> :#> আরে এটা কোন মহৎ উদ্যোগই নয়। আমি লিখাটা দেয়ার আগে চিন্তা করছিলাম ছোট্ট এ পারিবারিক উদ্যোগ শেয়ার করবো কিনা!! তারপর ও ছবিগুলোর জন্য শেয়ার করলাম.....
আর রোগীর কথা শুনে আমরা সবাই নারাদিন হাসছিলাম।.... তার বাচনভঙ্গী... কথা বলার স্টাইল কিন্তু অসাধারন ছিল...... আমি অতোটা ফুটিয়ে তুলতে পারিনি।
১৪| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:৪৯
ঢাকাবাসী বলেছেন: দুস্প্রাপ্য দুর্লভ একটা উদ্দেশ্য আর উদ্যোগের সাথে গ্রামে যাওয়া সেবা করা আর আনন্দ করা, চমৎকার আইডিয়া। খুব ভাল লাগল।
১৫ ই নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৭
সোহানী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ঢাকাবাসী । সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ..........
১৫| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৪ ভোর ৪:১৫
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: কি ঔষধ আমার বোন দিয়েছিল তা আর নাই বল্লাম..........
হি হি হি । অনেক মজা পেলাম। ভালোই জনসেবা হৈছে তো দেখি আপনাদের।
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:২০
সোহানী বলেছেন: অারে জনসেবা নাহ্.......... জাস্ট ভিজিট।
ধন্যবাদ তনিমা..........
১৬| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:২৯
তুষার কাব্য বলেছেন: দারুন অভিজ্ঞতা...এরকুম ঘুরে ঘুরে ডাক্তারি করতে পারলেতো ভালই হয়..
চমত্কার সব ছবির সাথে রসাত্মক বর্ণনা...
২০ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:১০
সোহানী বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ তুষার কাব্য, চমৎকার মন্তব্যের জন্য।
১৭| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:১৪
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
হায়রে আমার কপাল !!! আপনার পোস্টে ইহজীবনে বুঝি সবার আগে মন্তব্য করা হবেনা। সেই সবার শেষেই মন্তব্য করতে আসলাম।
আপু ছবিগুলো জীবন্ত, এইত কিছুদিন আগেই গ্রাম থেকে বেড়িয়ে এলাম। নাড়ীর টানে মানবতার জন্য ছুটে যাওয়ার জন্য অনেক ভাল লাগা জানবেন।
ডাক্তার : আরে এরকম সৎ মা পাওয়া যায় !!! তুমিতো খুব ভাগ্যবান... এতোদিন শুনেছি সৎ মা রা খাবার দেয় না আর তোমার সৎ মা না খেলে মাইর দেয়.....
পৃথিবী থেকে এখনও ভালো মানুষের সংখ্যা কমে যায়নি।
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:৫৬
সোহানী বলেছেন: কান্ডারির আগমন শুভেচ্ছা সহকারে গৃহীত হলো........
বাট ভাইজান আপনার মন্তব্য, "পৃথিবী থেকে এখনও ভালো মানুষের সংখ্যা কমে যায়নি".. ইহা দ্বারা প্রতিয়মান হয় যে আপনি আমার লিখা না পড়িয়াই মন্তব্য করিয়াছেন.... হেহেহেহে..... কুনু সমস্যা নাইক্কা ব্রাদার.. আপনি যে আইসেন এইতেই আমি খুশি......
১৮| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৯
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
পৃথিবী থেকে এখনও ভালো মানুষের সংখ্যা কমে যায়নি।
এইটা কি খুব বেশি ভুল কিছু বলা হয়ে গেল আপু
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:২১
সোহানী বলেছেন: না ভুল নহে ব্রাদার বাট একটু যেন খাপ খায় না... হাহাহা.... কুনু সমস্যা নাই ব্রাদার আপনি আছেন এইতেই আমি খুশি.......
১৯| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:০০
মহান অতন্দ্র বলেছেন: বেশ চমৎকার বেড়ানো সাথে মহৎ কর্ম । আপনার মহৎ পেশাটিও জানা হল ।
ভাল থাকুন সবসময় ।
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:২৩
সোহানী বলেছেন: হায় হায় আমার পেশাতো এখনো বলি নাই........... তারপর ও শুভ কামনা এবং অনেক ধন্যবাদ আমার ব্লগে আসার জন্য।
২০| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:৫৪
জুন বলেছেন: ছবির মত সুন্দর গ্রামে বেড়ানোই শুধু নয়, গ্রাম্বাসীদের প্রতি এক সামাজিক দায়বদ্ধতার সুন্দর উদাহরণ ছবি ব্লগে ভিন্ন মাত্রা এনে দিল।
ভালোলাগলো অনেক সোহানী।
+
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:২০
সোহানী বলেছেন: ওওওও জুন আপু.... আপনাকে আমার ব্লগে পাওয়া মানে বিশেষ কিছু পাওয়া.... অনেক অনেক ধন্যবাদ.........
২১| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৬
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আগে একবার কমেন্ট করলাম , আমার কমেন্ট গেল কই ???
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৪
সোহানী বলেছেন: আচ্ছা সেটাতো আমারো কথা......... সরি লিটন ভাই, কমেন্ট কেন উধাও হলো সেটা তো বুঝতে পারছি না...... আপনার মতো সেলিব্রেটিদের আমার ব্লগে দেখলে খুবই ভালো লাগে....... অনেক অনেক ধন্যবাদ লিটন ভাই ফিরে এসে মন্তব্য করার জন্য......
২২| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:০৬
এহসান সাবির বলেছেন: দারুন সব ছবি।
উদ্যোগটা ভালো ছিলো।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:৪০
সোহানী বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ সাবির.....
২৩| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:৪৩
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: চমৎকার সব ছবি, হৃদয়ে শান্তির অনুভব এনে দেয়। +++++
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:০৪
সোহানী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ..........
২৪| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:২৫
মনিরা সুলতানা বলেছেন: কি সবুজ আর সুন্দর গ্রাম আপু
শুভ কামনা
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:৩৩
সোহানী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মনিরা.......... আসলেই দারুন গ্রাম... অসম্ভব সবুজ....
২৫| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:৫৯
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: আপনার দাদার বাড়ি মনে হয় দক্ষিনান্বচলে?
রোগী ও ডাক্তারের সংলাপ শুনে ব্যাপক মজা পাইলাম।
ফ্যামিলির ৬ ডাক্তার কি ভিন্ন ভিন্ন ফিল্ডে? তাইলে দেশে গিয়া আপনারা রেফারেন্স দিয়া পুরো শরীর ফি চেকআপ করা যাবে
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:২৩
সোহানী বলেছেন: প্রথমেই ধন্যবাদ দেই অনেক দিন পরে হলে ও লিখাটা পড়ার জন্য।
হাঁ, আমার দাদার বাড়ি দক্ষিনাঞ্চলে।
হাহাহাহাহা........ কানাডার ফ্রি চেকআপ বাদ দিয়ে দেশে চেকআপ। তবে ৪ জনই গাইনী তাই বিয়ে করে যোগাযোগ করবেন.... ওকে। আর দেশে যেয়ে দেশের করুন অবস্থা দেখে হার্ট এ্যাটাক হলে সোরওয়ার্দীতে যাবেন, ছোট ভাই আছে। যদি কোন কারনে চোখে সর্ষেফুল দেখলে ইসলামিয়া আইতে যাবেন, ভাই আছে দেখে দিবে।
২৬| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৩
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: যাক একজন আপাতত কাজে লাগবে, চোখের ডাক্তার। দাদি গত ৮ বছর থেকে ইসলামিয়ার নিয়মিত প্যাশেন্ট। বছরে কম করে হলেও ২ বার আসতে হয়। একটা জটিল অপারেশন করতে হয়েছে এখানে। আবারও আসতে হবে কিছুদিনের মধ্যে।
গাইনী ডাক্তারের কথা শুনলে বড়ই লজ্জা পাই
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৩২
সোহানী বলেছেন: গাইনী ডাক্তারদেরই আসল ব্যবসা...হাহাহাহা লজ্জা পাওয়ার কিছু নাই........
হুম, ইসলামিয়া কম্পেয়ারেটভলি ভালো......... বাকিরাতো ডাকাত। আমাদের ফ্যামিলির সব ডাক্তার হয়েও যা কাহিনী.... শুনলেতো অক্কা পাবেন...
২৭| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:২১
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: ইসলামিয়ার সেবা খুবই ভাল লেগেছে আমার। নার্সদের ব্যবহারও অনেক ভাল। আমাদ দাদির চোখের অপারেশন করেছিলাম সেই ২০০৬ সালে। এখনও নিয়মিত চেকআপ করতে আসতে হয় সেই নীলফামারী থেকে। আগামী ২/১ মাসের মধ্যে হয়ত আবারও আসতে হবে।
আপনার ভাগ্য দেইখা হিংসায় হিংসিত ডাক্তার দেখাইয়া ভিজিট ফি দিতে হয় না
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:০২
সোহানী বলেছেন: ভাইরে আর বইলেন না... আমার একটা লিখা আছে ডাক্তার সেবা নিয়া... পড়লে বুঝবেন কি পেরেশানির মধ্যে ও আপরা দিন পার করেছি....
দাদিকে আমার সালাম দিবেন আর অনেক দোয়া করতে বলবেন...
২৮| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৪১
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: ডাক্তার নিয়ে পৃথিবীর প্রতিটি মানুষের মধুর ও তিক্ত অবিজ্ঞতা আছে। আমার অবিজ্ঞতা শুনলে আপনি হাঁসতে হাঁসতে চেয়ার থাইকা পইড়া জাবেন। একবার গেছি দাঁতের ডাক্তারের কাছে। দাঁত ক্লিনিং করতে। মহিলা ডাক্তারনি ৮ টা দাঁত পরিষ্কার করে দন্ত পাটি বিকশিত করে বলে তোমার যে ইন্সুরেন্স কভারেজ ছিলো তাতে করে ৮ টা দাঁত পরিষ্কার করতেই শেষ হয়া গেছে। সবগুলো ক্লিনিং করতে চাইলে নিজের টাকায় করতে হবে। তা ছাড়া আজকে আর সময়ও নাই। আগামী ১ মাসের মধ্যে আর সিডিউল ও খালি নাই। পরের ১ মাস বিভিন্ন জনের সাথে কথা কইলে হাঁসবার পারি না; লোকজন মুখের দিকে তাকায় আর বলে কাহিনী কি ১ সাইডের দাঁত সাদা অন্য সাইদের দাঁত কালো কেন? বুঝেন এইবার আমার কি অবস্হা হয়েছিল।
দাদিকে আপনার সালাম জানাবো। দাদির চোখের অবস্হা ভালো না; আর একবার অপারেশন করতে হবে। ১ চোখ দিয়ে প্রায় কিছুই দেখতে পায় না। অন্যটার অবস্হাও ভালো না। ডাক্তারও সময় নিচ্ছে অপারেশনের জন্য। বলতেছে সমস্যাটা ম্যাচিউর হউক।
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:১৭
সোহানী বলেছেন: হাহাহাহা...... তারপর কি করছিলেন...... আধা কালো দাঁত নিয়া ঘুরে বেড়াইছেন !!!!. কানাডার এ সমস্যা। আরে বাপ সবই যখন ফ্রি দিবি তয় দাঁত চোখ কেন বাকি থাকে !!! তাও তো আপনি স্টুডেন্ট কোটায় ডেন্টাল কাভারেজ পাচ্ছেন সাধারনদের অবস্থাতো বুঝাই যায়!!!!
ভাইরে, আপনার দাদি আর আমার মা। এতো ডাক্তার থেকেও আমরা কিছুই করতে পারিনি মায়ের জন্য। মায়ের একটা চোখে পুরোপুরি দেখে না... বারডেমের ডাক্তারদের অপারেশানের হাল এই। ইসলামিয়া তবুও কিছু করার চেস্টা করেছিল....
২৯| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:২২
খায়রুল আহসান বলেছেন: মাত্র এই দিন দশেক আগে আমি সপরিবারে আমার গ্রামের বাড়ী ঘুরে আসলাম। আপনার এ ছবিগুলো দেখে সে স্মৃতি মনে পড়লো। শেকড়ের একটা টান আছে। সেটা কমবেশী সবাই অনুভব করে।
ছবিগুলো সুন্দর। প্রথম ছবিতে পথের উপর গাছের ছায়া, দ্বিতীয় ছবিতে পুকুরে গাছের প্রতিবিম্ব, তৃতীয় ছবিতে গাছগাছালির মাঝ দিয়ে কাঁচা রাস্তা, পঞ্চম ও দ্বাদশ ছবিতে বিস্তীর্ণ সবুজ শস্যক্ষেত এবং নবম ছবিতে পুকুরে সন্তরণরত একলা হাঁসের ছবি দেখে চোখ জুড়িয়ে গেল।
পোস্টে অষ্টম প্লাস + +।
@মোস্তফা কামাল পলাশ, আমার এ মন্তব্যটা যদি কোনদিন আপনার চোখে পড়ে, তবে জানতে চাইবো, আপনার দাদীর চোখের অবস্থা এখন কেমন? আপনি কি এখনো নীলফামারীতেই থাকেন। বৃদ্ধা দাদীর সেবা করে যাচ্ছেন জেনে খুবই খুশী হ'লাম। দোয়া করি, আল্লাহ রাব্বুল 'আ-লামীন আপনার দাদীকে সুস্থ রাখুন এবং আপনাকে তার প্রতি সেবাদানের জন্য উত্তম বিনিময় দান করুন!
২১ শে নভেম্বর, ২০১৯ ভোর ৪:২৭
সোহানী বলেছেন: আহ্ অনেকদিন পর আপনার সৈাজন্যে পোস্টটি পড়ে অনেক স্মৃতি মনে পড়লো। আরেকটু শেয়ার করছি, সেখানেই শেষবার আমার বাবার বড় চাচার সাথে দেখা করে আসছিলাম। বয়স অবশ্যই একশ এর উপর। উনি ডাক্তার ছিলেন এবং খুব খুশি হয়েছিলেন আমাদের উদ্যোগে। এবং দু:খজনক সেটাই শেষ দেখা গত বছর উনি আমাদের ছেড়ে চলে গেছেন। এবং সেটিই আমার মায়ের সাথে শেষ ঘুরতে যাওয়া।
পলাশকে বলবো, ওর সাথে আমার যোগাযোগ হয় মাঝে মাঝে। চমৎকার একটি ছেলে।
অনেক অনেক ভালো থাকেন প্রিয় লেখক। এবারের বই মেলায় কি বই আসছে?
৩০| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১০:০৩
খায়রুল আহসান বলেছেন: "এবারের বই মেলায় কি বই আসছে?" - ডিসেম্বরের শেষ থেকে দেশের বাইরে ভ্রমণরত আছি বিধায় এবারের বইমেলায় আমার নতুন কোন বই প্রকাশিত হচ্ছেনা।
©somewhere in net ltd.
১| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৫১
জাফরুল মবীন বলেছেন: নিজ গ্রামের প্রতি নাড়ীর টানে গমন,মানবতার সেবায় নিয়োজিত হওয়া এবং তা আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অভিনন্দন ও ধন্যবাদ বোন সোহানীকে।
কি ঔষধ আমার বোন দিয়েছিল তা আর নাই বল্লাম... -জানতে চাই জানতে চাই জানতে চাই...এ অসুখ আমারও মাঝে মাঝে হয়
অনেক অনেক শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।