|  |  | 
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
আমাদের গিনেজ রেকর্ড, 
আমাদের বাস্তবতা: শিক্ষাঙ্গনের দৈনদশা, 
চেতনার কথার ফুলঝুড়ি..সবাই নিরব হয়ে যায় ট্যাগিংয়ের ভয়ে
আমাদের রাজনৈতিক ষ্টান্টবাজি!
ছবি দুটো না বলা হাজার কথা বলে-
আমাদের শিক্ষাঙ্গনের বাস্তবতা- হাজারো লাখোর প্রতীক 
২য় ছবি
আমাদের চেতনার বানিজ্যের অর্জন 
একদিনের ২০ মিনিটের ব্যায় দিয়ে এইরকম কতগুলো প্রতিষ্ঠার আর শিক্ষার্থীর জীবন বদলে প্রকৃত জীবনমূখী রেকর্ড করা যেতো -গিনেজে নয়- দেশের উন্নয়নে, প্রকৃত উন্নয়নের ভিত স্থাপনে এবং জনতার হৃদয়ে...
আর আইজদ্দিনতো আরও সরেস- বলে ভিন্ন কথা 
স্বাধীনতা দিবসে যে প্যারেড গ্রাউন্ডে জাতীয় শৌর্যের প্রতীক কুচকাওয়াজ হয়ৈ আসছে বিগত ৩৮-৩৯ বছর ধরে- মানুষখে অভয় দেওয়া, তাদের মনে স্বাধীনতার চেতনাকে সাহস দেওয়ার, দেশের তিন বাহিনীর এক বাৎসরিক সম্মিলন, প্রধানমন্ত্রী রাষ্ট্রপতিন সম্মান সূচক সালাম গ্রহন..
সেই ঐতিহ্য ভেঙ্গে কেন এইসব আয়োজন?
তার প্রশ্ন তবে কি কেউ ভীত? কুচকাওয়াজে আপত্তি কেন?
সংগীত প্রেরণা হতে পারে-রক্ষাকবচতো নয়। যেখানে সশস্ত্র প্রতিরোধে রক্ষাক্ত সংগ্রামে অর্জিত হল স্বাধীনতা- সেই চেতনাকে গানে প্রতিস্থাপনের চেষ।টা কেন?
তবেকি জনবিচ্ছিন্নতাই আতংক! কারো প্রতি বিশ্বাস আস্থা নেই!
তার প্রশ্নের উত্তর দেবার সাধ্য আমার নেই। তাই নিরবে সরে আসি!
আমাদের জাতীয় চেতনাও কি দলীয় ধান্ধাবাজদের হাতে নিয়ন্ত্রিত!!!!!
 ৯ টি
    	৯ টি    	 +০/-০
    	+০/-০  ২৭ শে মার্চ, ২০১৪  বিকাল ৪:৩৫
২৭ শে মার্চ, ২০১৪  বিকাল ৪:৩৫
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: তা বটে। 
থাকপেনা কেনু? অবশ্যই থাকপে!!! তবে কিনা স্টান্টবাজি দিয়ে সত্যকে আড়াল করা যায় না।
এরকম হাজারো দিনের অনুষ্ঠানের পরও এই সরকারের নির্বাচিত হবার পদ্ধতি সঠিক নয় তা সত্যই থাকবে।
জনমতকে উপেক্ষা করে, গণতন্ত্রকে হথ্যা করে জাতীয় সংগীতের প্রতি প্রেম হাস্যকর নয়!!!!
৯৫ ভাগের ভোটাধিকার কেড়ে নিয়ে - দেশপ্রেমের বাহারী অপচয়-আপনাকে তুষ্ট করতে পারে- এড এজেন্সির কেউ হলে বা দলান্ধ কেউ হলে!!!!
জনগন কে সম্মান করুন-জাতীয় সংগীতকে সম্মান করা হবে। গণতন্ত্রকে সম্মান করা হবে। জাতীয় চেতনা প্রতিষ্ঠিত হবে। আর নিজের একদলীয় মত চাপিয়ে দিয়ে-যতই গলা ফাটান- তা হবে গরু মেরে জুতা দানের মতোই। সে উপহার বাঙালী চায় না।
একদিনের ২০ মিনিটের ব্যায় দিয়ে এইরকম কতগুলো প্রতিষ্ঠার আর শিক্ষার্থীর জীবন বদলে প্রকৃত জীবনমূখী রেকর্ড করা যেতো -গিনেজে নয়- দেশের উন্নয়নে, প্রকৃত উন্নয়নের ভিত স্থাপনে এবং জনতার হৃদয়ে...
২|  ২৭ শে মার্চ, ২০১৪  দুপুর ২:৫৫
২৭ শে মার্চ, ২০১৪  দুপুর ২:৫৫
অণুষ বলেছেন: পোস্টটি পরার অনুরধ রইল Click This Link
  ২৭ শে মার্চ, ২০১৪  বিকাল ৪:৩১
২৭ শে মার্চ, ২০১৪  বিকাল ৪:৩১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আপনার পোষ্ট থেকেই................
আজকে তোমরা ৯০ কোটি খরচ করে নতুন রেকর্ড বানিয়েছ, লাখো কণ্ঠে সোনার বাংলা গেয়ে গিনেজ বুক নামে একটা কাগজে নাম লিখিয়েছ (আমি এই প্রচেস্টা কে সধুবাদ জানাই)। আবার যেকোনো সময় যেকোন দেশ ঐ খাতা থেকে তোমাদের নামটা মুছে দিয়ে তাদের নাম লেখাতে পারে। আজ তোমরা বিশ্বের যে কোন প্রান্তে মাথা উচিয়ে সোনার বাংলা গাও। লম্বা একটা গর্বের নিঃশ্বাস নিয়ে জোড়ালো কণ্ঠে বলো আমি বাঙালি ।
কিন্তু একবারো কি পিছনে ফিরে তাকিয়ে দেখেছো যেসকল বাংলামায়ের সূর্যসন্তানরা তোমাদের অধিকার দিয়েছে এই লাখো কণ্ঠে সোনার বাংলা গাওয়ার, মুখে বুলি ফুটিয়েছে আমি বাঙালি বলার। তারা কেমন আছে? তাদের অভিমানে সংসার কি দিয়ে চলে? তারা কি দুমুঠো পান্তা ভাত পিয়াজ আর কাচা মরিচ দিয়ে তিন বেলা খেতে পারছে কিনা?
এই কি তাদের আত্মত্যাগের প্রতিদান?
যারা লাখো কণ্ঠে সোনার বাংলা গাওয়ার এই উদ্যোগ নিয়েছে তাদের সাদুবাদ জানাই আরো একবার। কিন্তু এমন উদ্যোগ কি নেয়া যেতনা, যে সকল মুক্তি যোদ্ধারা আজ মানবেতর জীবন যাপন করছে তাদের খুজে বের করে তাদের কল্যানে কিছু করার (কেন করবে সেখানে তো কর্পোরেট লাভ নেই)। 
++++++++++++++
যাদের হাতে কর্মদন্ড, তারাইতো সুবিধার পিছে দৌড়ের উপর আছে... আরও চাই আরো চাই আরো চাই...........................
৩|  ২৭ শে মার্চ, ২০১৪  বিকাল ৪:২৯
২৭ শে মার্চ, ২০১৪  বিকাল ৪:২৯
ঢাকাবাসী বলেছেন: এদেশে কখনোই প্রায়োরিটি অনুযায়ী সরকারী (আমাদের) টাকা খরচ করা হয়নি। দুকেজি আলু আর আতশ বাজীর মধ্য থেকে আমরা (সরকার) আতশবাজীই কিনি!
  ২৭ শে মার্চ, ২০১৪  বিকাল ৫:৩১
২৭ শে মার্চ, ২০১৪  বিকাল ৫:৩১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: কি আর করা! 
অবশেষে সান্তনা হিসাবে নিজেদেরই দোষী করে নিরবে বসে থাকা ছাড়া!!!
গণতন্ত্র এখন হিমঘরে।
আতশবাজিই চলুক, পেট চেপে না হয় বলব সুকান্তের কবিতা!
৪|  ২৭ শে মার্চ, ২০১৪  বিকাল ৪:৫৯
২৭ শে মার্চ, ২০১৪  বিকাল ৪:৫৯
মদন বলেছেন: আরে দাদা ইসলামী ব্যাংকের টাকায় আর ইবনে সিনার ঔষুধে কিভাবে চেতনা আরো উজ্জীবিত হলো এই একটা বিষয়ইতো আমার মাথায় ঢুকে না। আমি আসলেই মদন 
  ২৭ শে মার্চ, ২০১৪  সন্ধ্যা  ৬:৪৩
২৭ শে মার্চ, ২০১৪  সন্ধ্যা  ৬:৪৩
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ইসব বলে না। 
টেকার গায়েতোআর লেখা নাইক্যা কোনটা ইসলাশী ব্যাংকের টেকা!!
চেতনা খাড়াইতে দুষ কি?
বরং ভাবুন- এই দেশের আইন, বিধান নিয়ম মেনে প্রতিষ্ঠিত একটি দুটি নয়- বহু প্রতিষ্ঠানের নীতি নির্ধারন দেশ বা দেশের আইন করে না- করে হিপোক্রেট চেতনার ধান্ধাবাজরা!!!! আর রাষ্ট্র তাতে সম্মতি দেয়?????
!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
৫|  ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৪  রাত ২:১৪
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৪  রাত ২:১৪
জনৈক রুয়েটিয়ানের ব্লগ বলেছেন: সহমত।
©somewhere in net ltd.
১| ২৭ শে মার্চ, ২০১৪  দুপুর ১:১৯
২৭ শে মার্চ, ২০১৪  দুপুর ১:১৯
অেসন বলেছেন: গরীব দেশের কি কোন রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠান হতে পারে না ? "লাখো কন্ঠে সোনার বাংলা" ছাড়াও আগে সামরিক বাহিনীর সমরাস্ত্র ও কুচকাওয়াজের
প্রদর্শনী আমরা স্বাধীনতা দিবসে দেখেছি। ঐ আয়োজনে কি অর্থ ব্যয় হয়
নাই ? অথচ এই প্রোগ্রাম নিয়ে ব্লগে অনেক অডিটরের জন্ম হয়েছে।
সশস্ত্র বাহিনী ছাড়া আপনার দেখানো ভাংগা স্কুলের ছাত্রছাত্রীদের স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে অংশগ্রহনের অধিকার থাকতে পারে না ?