নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি সেই দিন হব শান্ত....

বিদ্রোহী ভৃগু

সকল অনাচার আর অনিয়ম জাগায় দ্রোহ.....

বিদ্রোহী ভৃগু › বিস্তারিত পোস্টঃ

অপহৃত বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) নায়েক আব্দুর রাজ্জাককে ফিরিয়ে দিতে আপত্তি !! বিজিবি এখন সীমান্তে বিলাই আর রাজপথে বাঘ|!!!

২১ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ১:৫৯

বুধবার (১৭ জুন) সকালে বিজিবি নায়েক আব্দুর রাজ্জাককে অপহরণ করে মায়ানমার সীমান্তরক্ষী বাহিনী। এরপর বৃহস্পতিবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ঢাকায় নিযুক্ত মায়ানমারের রাষ্ট্রদূত মিউ মিন্ট থানকে তলব করে এ ঘটনার নিন্দা জানায় এবং তাকে ফেরত দেওয়ার আহ্বান জানায়।

মায়ানমার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ওই সূত্র জানায়, ‍অনুপ্রবেশের দায়ে আটক বিজিবি নায়েক আব্দুর রাজ্জাককে ছেড়ে না দেওয়ার ব্যাপারে অনড় অবস্থান জানিয়েছেন মায়ামারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।

বৃহস্পতিবার থেকে বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নায়েক আব্দুর রাজ্জাকের দুটি ছবি প্রকাশিত হয়। একটিতে রাজ্জাককে হাতকড়া পরিয়ে জেনারেটরের সঙ্গে শিকলাবদ্ধ করে রাখা অবস্থায় দেখা যায়। ছবিটিতে রাজ্জাকের মুখে রক্তের দাগ দেখা যায়।

তারা বলছে অনুপ্রবেশ! আমাদের দাবী অপহরণ! আমার আমাদের সরকার মহোদয় বলছেন- ভুল বুঝাবুঝি!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!! ঘটনাটা কি?????

এজন পাঠক প্রতিক্রিয়া অনেক কিছূ দিনের মতো ষ্পষ্ট করে-- ---- R.. Rubel@ বেশি কিছু বলা সম্ভব নয় তবে এটুকু বলতে পারি, একটি আত্ব মর্যাদাশীল জাতি হিসাবে যে সুনাম - সম্মান বিশ্বজুড়ে ছিল তা ধুলোয় মিশে গেছে। তলাবিহীন কারও পক্ষেই সম্ভব এটা করা ( ভুল বুঝাবুঝি বলা) । আমাদের ইতিহাসে শত্রুদের কাছে মাথা নত- তো দুরের কথা, পিঠ দেখিয়ে কখনো পালিয়ে যাওয়ার মত কোন কিছু ছিলনা। এরা এই কাজটা কেমনে করলো, ছি।


অথচ আগেতো এমন ছিল না! নাসাকা ভয়ৈ আতংকে থাকতো বিডিআর জোয়ানদের দেখলে! ফেবু থেকে অতীতালোচনায় দেখূন..

২০০৯ সালে নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে মিয়ানমারের কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণকে কেন্দ্র করে প্রবল উত্তেজনা সৃষ্টি হয়। দুই পক্ষে বেশ কয়েকদিন গোলাগুলি চলে। প্রিয় সম্পাদক ....রিপোর্টারদের পরিবর্তে আমাকে পাঠালেন নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে। নাইক্ষ্যংছড়ির উপজেলা চেয়ারম্যান তোফায়েল তখনো আমাদের উপজেলা প্রতিনিধি। তার আতিথ্যে উপজেলা রেস্ট হাউসে উঠলাম। স্থানীয় অনেক সাংবাদিকের সাথে পরিচিত হলাম। তারা অনেকেই পার্বত্য চট্টগ্রাম নিয়ে আমার লেখালেখির সাথে পরিচিত বলে জানালে খুব ভাল লাগলো। তোফায়েল তাদের দুইএকজনকে আমার সাথে ট্যাগ করে দিলেন পরিস্থিতি ওয়াচ করানোর জন্য। তাদের সাথে নিয়ে ঘুরলাম তমব্রু, ঘুনধুম, চাকডালা প্রভৃতি সীমান্ত। সীমান্তে দুই বাহিনীর মুখোমুখি ফায়ারিং পজিশনের কারণে আমাকে বেশ কয়েকটি পয়েন্টে সীমান্ত থেকে একটু দুরেই আটকে দিল বিজিবি। নাইক্ষ্যংছড়ি বিজিবি’র সিইও’র সাথে আগেই কথা বলেছিলাম। তিনি নিজেও তমব্রু বাজারে আমার সাথে মিলিত হলেন। তার নির্দেশে কোম্পানী কমাণ্ডাররা রাজি হলেন কিছু কিছু এডভান্স পজিশনে নিয়ে যেতে, শর্ত মোবাইল ও ক্যামেরা নিয়ে যাওয়া যাবে না। বিভিন্ন টিলার চুড়ায়, জঙ্গলের মধ্যে বিজিবি’র এডভান্স পোস্টে গেলাম। বাঙ্কারের মধ্যে বিজিবি সদস্যরা ভারী মেশিনগান তাক করে আছে নাসাকা পোস্টের দিকে। ওপারের একই অবস্থা। কোথাও মনে হলো নাসাকা গুলি ছুড়লেই গায়ে লাগবে। ভয় পাচ্ছিলাম কিছুটা। বিজিবি সুবেদার সাহস দিতে লাগলেন। তার বেপরোয়া সাহস দেখে গর্ব অনুভব করছিলাম। ঘুনধুন সীমান্তে বিওপি কমান্ডার হঠাৎ আমাকে বলে বসলেন, জিরো পয়েন্টে বাংলাদেশ- মিয়ানমার মৈত্রী সড়কে দাড়িয়ে ছবি তুলবেন। ইচ্ছেও করছিল আবার ভয়ও করছিল। খোলা সীমান্তের ওপারে মিয়ানমারের বিওপিতে নাসাকা বাহিনীর মেশিনগানের তাক করা নলগুলো স্পষ্ট দেখতে পাচ্ছিলাম। সুবেদার আশ্বাস দিয়ে বললেন, বিডিআরের গায়ে সরাসরি গুলি করার সাহস নাসাকার নেই। (তারা বিডিআরই বলছিলেন, গায়েও তখন পুরাতন বিডিআরের পোশাক)। সেতুর দিকে যেতে যেতে সুবেদারকে জিজ্ঞাসা করলাম, ভাই সত্যি সত্যি ওরা যদি গুলি করে বসে। আমরা তো ফাঁকা মাঠে....। বিজিবি সুবেদার বললো, ভয় পাবেন না ভাই, যদি গুলি করে দুই ভাই খালি হাতেই নাসাকা বিওপিতে যাবো এবং যেকয়টা নাসাকা পাবো বগলদাবা করে ধরে নিয়ে আসবো। আমাদের খালি হাতেও ঢুকতে দেখলে ওরা মেশিনগান ফেলে পালাবে। বিজিবিকে নাসাকা সত্যি এতোটা ভয় পায়- প্রশ্ন করলাম তাকে। উত্তর না নিয়ে আমার দিকে যে আত্মবিশ্বাসের চোখে তাকালো তাতে গর্বে আমার বুকটা ফুলে বাংলাদেশের মানচিত্রের সমান হয়ে গেলো।
কিন্তু আজ!!!! নাসাকা’র জায়গায় বিজিপি আসলো। এখন বিজিপি যখন তখন বাংলাদেশ বর্ডারের মধ্যে ঢুকছে। বিজিবি’র উপর গুলি করছে। এমনকি কমাণ্ডিং অফিসারদের উপরও গুলি করতেও তারা এতোটুকু দ্বিধান্বিত নয। বাংলাদেশ সীমান্তে ঢুকে বিজিবি’র উপর গুলি করছে, তাদের ধরে নিয়ে যাচ্ছে। বাংলাদেশের পতাকা বৈঠকের আহ্বানকে তারা পাত্তাও দিচ্ছে না। উল্টো বিজিবি কমাণ্ডারকে হাতকড়া পড়িয়ে অত্যন্ত অপমানজনকভাবে তাদের ছবি তুলে তা গণমাধ্যমে প্রকাশ করছে। অথচ সরকার বলছে ‘ভুল বোঝাবুঝি’। এমন পরিস্থিতিতে একটা বাহিনীর মনোবল কিছু থাকে কি?

মিয়ানমারের বিজিপি বাংলাদেশ সীমান্তে ঢুকে বিজিবিকে ধরে নিয়ে গেল, অপমানজনক ছবি তুলে গণমাধ্যমে প্রকাশ করলো- অথচ সরকার বললো- ভুল বোঝাবুঝি। !!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!

বিজিবি সদস্য নায়েক আবদুর রাজ্জাককে মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিজিপি) ধরে নিয়ে যাওয়ার ঘটনা ‘আমাদের গোটা জাতির জন্য অত্যন্ত লজ্জার’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মুখপাত্র ও আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ড. আসাদুজ্জামান রিপন।

তিনি বলেছেন, বাংলাদেশের সীমান্তে ঢুকে বিজিবি নায়েক রাজ্জাককে ধরে নিয়ে গেছে মিয়ানমান সীমান্তরক্ষী বাহিনী। পরে তার প্যান্ট খুলে লুঙ্গি ও হাতকড়া পরিয়ে রেখেছে তারা। এখন পর্যন্ত বিজিবি সদস্যকে সরকার উদ্ধার করতে পারেনি। এ ঘটনা দেখে লজ্জায় আমাদের মাথা হেঁট হয়ে যায়।’

অবিলম্বে তাকে ফিরিয়ে আনতে জোরদার তৎপরতা চালানো ও মিয়ানমারকে সতর্ক করে দেয়ার আহ্বান জানান রিপন।

বিজিবি মহাপরিচালকের সমালোচনা করে তিনি বলেন, ‘বিরোধী দলের আন্দোলন দমনের সময় বিজিবি মহাপরিচালক মেজর জেনারেল আজিজ আহমেদ গর্ব করে বলেছিলেন, আমাদেরকে অস্ত্র দেয়া হয় কেন? এগুলো ব্যবহার করার জন্য। আমরাও বিশ্বাস করি বিজিবির অস্ত্র আইন সম্মতভাবে ব্যবহার করার জন্যই। কিন্তু এখন সীমান্ত রক্ষায় দায়িত্ব পালনের সময় অস্ত্র থাকার পরও বিজিবি সদস্য অপহৃত হয়ে যায়। আমি প্রশ্ন করতে চাই- তখন তিনি অস্ত্র দিয়ে কি করেন।’

বিএনপির মুখপাত্র অভিযোগ করেন, ‘এই বাহিনীর দায়িত্ব বিরোধী দলের আন্দোলন দমানোর জন্য নয়, তাদের দায়িত্ব সীমান্ত রক্ষা করা। বিজিবিকে যথাযথভাবে সরকার ব্যবহার করছে না। এমন অপমানজনকভাবে কোনো বিদেশি রাষ্ট্র যাতে বিজিবি সদস্যদের তুলে না নিতে পারে সেজন্য সরকারকে তাদের সক্ষমতা বাড়াতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান জানাচ্ছি।’

ফেবু পাঠকের মতামতই কি তবে সত্য?

Md Delwar Hossain এই ভুলবুঝাবুঝি অবসান হবে যদি জনগন ভুলবুঝাবুঝির মাধ্যমে এই অবৈধ সরকারকে বিদায় করে দেয়,
একজন বৈধ সরকার আর অবৈধ সরকারের পার্থক্য কি জনগন এখন বুঝতে পারছেন,
1 hr · Edited · Like · 2
Abu Musa বিজিবি এখন সীমান্তে বিলাই আর রাজপথে বাঘ|
19 hrs · Like · 3



মানুষের কত ঘৃনা এই নতজানু নীতিতে মন্তব্য গুলো পড়লেই বুঝতে পারবেন..
https://www.facebook.com/photo.php?fbid=10203700618030732&set=a.10202127718429225.1073741830.1676048210&type=1&hc_location=ufi

তথ্যসূত্র : ফেবু বাংলা নিউজ২৪

মন্তব্য ২০ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ২:৩৪

এরিক ফ্লেমিং বলেছেন: যে বাহিনী ভারতের সেনা বাহিনীর সাথে যুদ্ধ করে পাদুয়া রৌমারি রক্ষা করলো সেই বাহিনী অাজ বর্মার পুলিশের কাছে মার খায় !!!
বাংলাদেশ রাইফেলস্ যখন বর্ডার গার্ড (রক্ষী/পাহারাদার/দারোয়ান) হলো সাথে সাথে কি তার শৌর্য শেষ হয়ে গেল??

২১ শে জুন, ২০১৫ বিকাল ৩:১০

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সেই রৌমারী পাদুয়ার জ্বালা জুড়াতেই তো র এর সুদূরপ্রসালী প্লান পিলখানা ম্যাসাকার এবং বিডিআরের নাম বদলে দেয়া! বলেই দেশপ্রেমিক সুধীজনদের মত!

বিডিআর নামের সাথেই তো লৌমারী পাদুয়ার ইতিহাস মিশে--- তাই কি নাম বদলে সেই জ্বাল ভোলার চেষ্টা!

আর নাম বদলের সাথে সাথে কি সেই মনোবলও হারিয়ে গেল! আজ হাতকড়া পড়ানোর দুঃসাহস হয়!
আর আমাদের মিউ মিউ মন্ত্রনালয় বলে ভুল বোঝাবুঝি!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!

২| ২১ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ২:৪৩

গ. ম. ছাকলাইন বলেছেন: ফেবু পাঠকের মতামতই কি তবে সত্য?

Md Delwar Hossain এই ভুলবুঝাবুঝি অবসান হবে যদি জনগন ভুলবুঝাবুঝির মাধ্যমে এই অবৈধ সরকারকে বিদায় করে দেয়, একজন বৈধ সরকার আর অবৈধ সরকারের পার্থক্য কি জনগন এখন বুঝতে পারছেন,
1 hr · Edited · Like · 2
Abu Musa বিজিবি এখন সীমান্তে বিলাই আর রাজপথে বাঘ|
19 hrs · Like · 3


--আর কি বলব? দেশপ্রেম কোথায়?

২১ শে জুন, ২০১৫ বিকাল ৪:১৪

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: দেশপ্রেম !!!! খোমোটার চেয়ারে!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!


বাকি সোব ফাকি! নৈলে কি আর বিডিআর থুরি বিজিবি সেনাকে হাতকোড়া পড়াটে পারে???????

শেইম!!!

৩| ২১ শে জুন, ২০১৫ বিকাল ৩:২৫

মোঃ রাশেদ এয়াকুব বলেছেন: আমরা জেনো পুরবো মখি কুটনিটি তে না যাই সেজন্ন আএশব ঘতনার অবতারনা। আএত কইদিন আগে ইন্ডিয়ান আর্মি ওদের বরদের এর ভিতরে জেয়ে অপারেশান করল। ইয়াঙ্গুন চুপ।

২১ শে জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৮

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: R.. Rubel@ বেশি কিছু বলা সম্ভব নয় তবে এটুকু বলতে পারি, একটি আত্ব মর্যাদাশীল জাতি হিসাবে যে সুনাম - সম্মান বিশ্বজুড়ে ছিল তা ধুলোয় মিশে গেছে। তলাবিহীন কারও পক্ষেই সম্ভব এটা করা ( ভুল বুঝাবুঝি বলা) । আমাদের ইতিহাসে শত্রুদের কাছে মাথা নত- তো দুরের কথা, পিঠ দেখিয়ে কখনো পালিয়ে যাওয়ার মত কোন কিছু ছিলনা। এরা এই কাজটা কেমনে করলো, ছি।

সহমত।

৪| ২১ শে জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৫

ডার্ক ম্যান বলেছেন: সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর সক্ষমতা বলে কিছু নাই

২২ শে জুন, ২০১৫ বিকাল ৫:০০

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: রাজনীতির দুর্বত্তায়নই বেশী দায়ী এই অবস্থার জন্য!

অথচ তাদের নিকট অতীত তো গৌরবের, শৌর্য বীর্যের! আবার ফিরিয়ে আনতে হবে। দেশের জন্যই। সার্বভৌমত্বকে অটটু রাখলেই না ক্ষমতার মোয়া মুড়ি মিলবে!!!

৫| ২১ শে জুন, ২০১৫ রাত ৯:৪৩

স্বপ্নাতুর পুরব বলেছেন: ঐক্যহীন জাতির কপালে আরো দুর্ভোগ আছে । সময় এখনও চলে যায় নি । দল-মত-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে আমাদেরকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে । নইলে সেদিন খুব বেশি দূরে নয়, যেদিন বাংলাদেশ হতে পারে ভারতের একটা অঙ্গরাজ্য কিংবা বাংলদেশীরা মায়ানমারের রোহিঙ্গা হিসেবে গণ্য হবে । ঐক্যহীন জাতি কখনোই মাথা উচু করে চলতে পারে না ।

২২ শে জুন, ২০১৫ বিকাল ৫:০৩

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: দলীয় ভিন্নতা না থাকলে বৈচিত্র থাকে না। কিন্তু দেশের শৌলিক বিষয়গুলোতেতো সকলকে এক থাকতে হবে।
স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব, বৈদিশক নীতি, নিজেদের উন্নতি, সাংস্কৃতিক রুপরেখা, এইরকম মৌলিক বিষয়গুলোতে আমাদের দুই দল যেন দুই মেরুতে!

আর রাজনীতিতর অপ প্রয়োগে প্রতিরক্ষা বাহিনী গুলো যেন আজ আগের সেই অবস্থায় নেই! তাদের রাজণীতির উর্ধে রাখা হোক।

দেশ জাতির অত্রন্দ্র প্রহরী হিসাবেই তারা থাকুক সকলরে ভালবাসা লয়ে!

৬| ২২ শে জুন, ২০১৫ রাত ১:৫৬

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: মেরুদন্ড ভেঙ্গে দেওয়া বাঘের শুধু হালুমটাই থাকে।। কোথায় পাদুয়া-রৌমারী আর কোথায় বর্মী মগ!! একটা কথা বলি,বাজারে ন্যাংটা করে পিটানোর পরও ইজ্জত নিয়ে আসতে পেরেছি-এইতো ঢের!!

২২ শে জুন, ২০১৫ বিকাল ৫:০৪

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: বড়ই দুঃখজনক এই বোধ। বলুন অসহায় আমজনতা তবে কোথায় যাবে!!!???

৭| ২২ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ১২:১৯

সাদিকনাফ বলেছেন: বিজিবি মহাপরিচালকের সমালোচনা করে তিনি বলেন, ‘বিরোধী দলের আন্দোলন দমনের সময় বিজিবি মহাপরিচালক মেজর জেনারেল আজিজ আহমেদ গর্ব করে বলেছিলেন, আমাদেরকে অস্ত্র দেয়া হয় কেন? এগুলো ব্যবহার করার জন্য। আমরাও বিশ্বাস করি বিজিবির অস্ত্র আইন সম্মতভাবে ব্যবহার করার জন্যই। কিন্তু এখন সীমান্ত রক্ষায় দায়িত্ব পালনের সময় অস্ত্র থাকার পরও বিজিবি সদস্য অপহৃত হয়ে যায়। আমি প্রশ্ন করতে চাই- তখন তিনি অস্ত্র দিয়ে কি করেন।’

২২ শে জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৮

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: প্রতিরক্ষা বাহিনী সমূহকে রাজনৈতিক ব্যবহার করার কুফল হল এই ধরনের বিবৃতি। যা মূল বাহিনীকেই প্রশ্নবিদ্ধ করে। আবার যখন স্বাধীনতা সার্বভৌমত্বের প্রশ্ন জড়িত, একজন সেনা অপহৃত তখন বিবৃতি দেখলে লজ্বায় মাথা হেট হয়ে আসে!

এই সকল স্পর্শকাতর বাহিনী সশূহে রাজণৈতিক নিয়োগ না দিয়ে বরং তাদের প্রথা মাফিক চলতে দিলে আর এরকম সময় আসে না!

৮| ২২ শে জুন, ২০১৫ রাত ৮:২২

দিশেহারা আমি বলেছেন:
ছোট বেলা থেকেই ওসমানী উদ্যানের এই কামানটা দেখে আসছি। কামানটা দেখে দেখে ভাবতাম- দেশে যদি কখনও যুদ্ধ লাগে , গোলা বারুদ পাই আর না পাই , অচল অথবা সচলই যাইই হউক না কেন, এই কামানটা আমার চাই ই চাই।
দেশে যুদ্ধ বাধেনি ঠিকই কিন্তু সময় হয়ে এসেছে কামানটা দখল করে নেওয়ার। সময় হয়েছে নায়েক আব্দুর রাজ্জাকদের বাঁচাবার।

২৩ শে জুন, ২০১৫ বিকাল ৪:২৮

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: দেশে যুদ্ধ বাধেনি ঠিকই কিন্তু সময় হয়ে এসেছে কামানটা দখল করে নেওয়ার। সময় হয়েছে নায়েক আব্দুর রাজ্জাকদের বাঁচাবার।


দারুন বলেছেন!!!! ++++++++

..কাহিনীর কৈ মওড় নিচচে দেখুন..
স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘মায়ানমার বিজিবি সদস্য আবদুর রাজ্জাককে ফেরত দিতে শর্ত হিসেবে দেশটিতে আটক ৫শতাধিক অভিবাসীকে বাংলাদেশে আনার শর্ত জুড়ে দিয়েছে। বিষয়টিকে মায়ানমারের বাড়াবাড়ি হিসেবে দেখছে বাংলাদেশ।’

‘আমরা তাদের (মায়ানমার) আটক লোকদের নাম-ঠিকানা সম্বলিত তালিকা পাঠানোর কথা বলেছি, তারা বাংলাদেশি হলে আমরা অবশ্যই ফেরত নেবো।

৯| ২৭ শে জুন, ২০১৫ রাত ৯:২১

চাঁদগাজী বলেছেন:


যাক, রাজ্জাক ফিরে এসেছেন; কেন উনাকে নিলো, সেটা পরিস্কার হয়নি এখনো।

০৬ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:৫২

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ফিরে এসেছেন - শুকরিয়া।

কিন্তু যে অপমানটা বার্মা করার সাহস দেখাল তার যথাযথ জবাব না দিলে ভবিষ্যতে আরও অপমান অপেক্ষমান!!!

১০| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৭

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: অদ্ভুত উটের পিঠে...

০৬ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:৫২

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এছাড়া আর কি????

ধন্যবাদ আগমনে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.