নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি সেই দিন হব শান্ত....

বিদ্রোহী ভৃগু

সকল অনাচার আর অনিয়ম জাগায় দ্রোহ.....

বিদ্রোহী ভৃগু › বিস্তারিত পোস্টঃ

আল্লাহর নাম নিয়ে আগাচৌর ধৃষ্ঠতা! মূর্খতা, কেবলই ভীমরতি! নাকি কেবলই অর্থলিপ্সা!!!!!!!!!!!!!!! নাকি বিকারগ্রস্থের উন্মাদনা???

০৫ ই জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪০

মানুুষের শ্রেষ্ঠত্ব তার বিচার বুদ্ধি বিবেচনা আর বিবেকের কারণেই অতি উচ্চ।

নয়তো জীব শ্রেণীর সাথে বহু বিষয়েই ষ্টাইল, রীতি নীতিতে দু-পেয়ে জীবের আর অন্য জীবের পার্থক্য খৃব একটা থাকে না এমন বহু উপমা রয়েছে।

সেই মানুষ পদবাচ্যের দু পেয়েরা মাঝে মাঝৈ এমন উদ্ভট আচরন করে যা জীব শ্রেণীকেও লজ্জ্বায় ফেলে দেয়।

ক্রম ধারাবাহিকতায় ইসলামের নামে চুলকানী বা ইসলামের যে কোন বিষয়ের বিরোধীতা করতেই হবে এমন মানসিকফোবিয়াক্রান্তের তালিকায় সাম্প্রতিক সংযোজন আগাচৌ! আবদুল গাফফার চৌধূরী!
মুসলমানদের বিশ্বাস তাদের মহান প্রভু আল্লাহর দাস হিসাবে যার নামের শুরু- আবদুল - আবদ= দাস, আল- গাফফার = অত্যাধিক ক্ষমাকারী! আবদুল গাফফার মানে অত্যাধিক ক্ষমাকারীর দাস.।

যিনি নিজের এই পরিচয়ের ভারকে সারাজীবন বহন করলেন- আল্লাহর পবিত্র নামকে দিয়েই নিজের জীবনের সায়াহ্নে উপনীত- হঠাৎ কি এমন হল আল্লাহর নাম নিয়ে এমন উদ্ভট আজগুবি দাবী করতে হল!!!!

ইসলাম কি কখনো বলেছে- এই নাম গুলা ইসলামী নাম অন্যগুলা নয়!!!!! কখনোই বলেনি। তাহলে তার যে ধারনা তা তার নিজের- নিজের ভূলের জন্য তিনি আল্লাহর নাম নিয়ে যা খুশি তাই বললেন?
আল্লাহতো বলেছেন - সকল পবিত্র নাম সমূহের অধিপতি আমি আল্লাহ!
সেখানে ইসলামাইজড নেম কনসেপ্টটাতো এলাকা ভিত্তিক গড়ে ওঠা মানুষের ধারনামাত্র! আরব দেশে প্রতি ভালবাসা এবং বোধ থেকেই সে অনুপাতে নাম রাখা ট্রাডিশনে পরিণত হল।

এবার আসুন ইসলামের যুগে। ইসলাম যখন এল- তারা কি আহবান করল? বলল -প্রচলিত যে মূর্তি পূজা, বস্তুবাদ, ভোগবাদ, সামন্তবাদ, সকল কিছু বাদ দিয়ে মৌলিক মানবতাবাদ, ইলাহী মতবাদ বা আল্লাহর প্রতি আনুগত্যের আহবান জানালেন।
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহা- আল্লাহ ব্যাতিত কোন উপাস্য নাই (দেব-দেবী মূর্তি পূজা- যার অন্তরালে বস্তুবাদ, ভোগবাদ, সামন্তবাদী চেতনা) তা ভেঙ্গে দিলেন) মোহাম্মদ রাসুলল্লাহ! এবং মুহাম্মদ সা: তিনি আল্লাহর রাসুল এই বাক্যকে স্বীকৃতি দেয়া।
এই স্বাক্ষ্য দিলে এবং এই চেতনাকে ধারণ করলেই সে মুসলিম বলে গন্য হতেন। সেখানে নামের কোন শর্ত ছিল না। আর সবচে বড় সত্য যা তিনি জানেন না বা জেনেও কুফুরি করেছেন- তা হল আরব ভূমিতে এর আগেই ইব্রাহিম আ: এসে গেছিলেন। এবং তিনি ইসলাম প্রচার করে গেছেন। তারপরে তাঁর ছেলে ইসমাইল আ: , ইসহাক আ: ধারাবাহিকতায় ইসলামের উপরই স্থিত ছিলেন। এই ধারাবাহিকতায় আরব ভুমিতে প্রচলিত নাম সমূহ মূলত ইসলামের ছায়াচ্ছন্ন নামই বটে। মহানবীর পিতার নাম ছিল আবদুল্লাহ! কিভাবে? কারণ ঐ ইব্রাহিমীয়/ইসমাইলিয়/ ইসহাকীয় অনুসরন।
তাই প্রচলিত আরবের নামও ইসলামী নামই ছিল কিন্তু ব্যবহারিক জীবনে তারা ইসলামী চেতনা বিশ্বাস থেকে দূরে সরে গিয়েছিল মূর্তি পূজায় লিপ্ত হয়েছিল ইব্রাহিম আ: এর সত্যকে জেনেও অস্বীকার করেছিল শয়তানের প্ররোচনায়। কুফুরীতে লিপ্ত হয়েছিল।


কাফির কারা?
আরবি ক্বাফ হা র দিয়ে ক্বাফির শব্দটি গঠিত। এটি বহুবচন বাচক শব্দ। এক বচনে কুফর, নারী বাচকতায় ক্বাফিরা্...

এ নিয়ে বিস্তারিত জানতেউইকিতে ঘূরে আসতে পারেন। এটি বিশাল এক অধ্যায়। সংক্ষেপে যারা সত্যকে জেনেশুনে অস্বীকার করতে, মানত না এবং এর বিরোধীতা করত.. তারাই ক্বাফির। যার উপমা কোরআনেও পাই- আল্লাহ বলছেন তারা কি করে অস্বীকার করে অথচ পূর্ববর্তী গ্রন্তে এ বিষয় বর্ণিত আছে. অথচ তারা অস্বীকার করছে।..
তাদের জ্ঞানীদের জিজ্ঞাসা কর, তারা তা জানে অথচন মানেনা।
তারাও অপেক্ষায় ছিল এই সত্য বানীর অথচ যখন তা সম্মূখে তখন তারা মূখ ফিরিয়ে নিচ্ছে!

ইসলাম সম্পর্কে যে জানেনা সে ক্বাফির নয়। ক্বাফির সেই যে জেনে শুনে বুঝেও তা অস্বীকার করে।

এখন আল্লাহর নিরানব্বই নাম উনার গুনবাচকতার পরিচায়ক। কোন ব্যাক্তির বা গোষ্ঠির নয়। ইসলামের প্রচারের পর মানুষ নামের প্রভাব ব্যক্তির জীবনে প্রতিফলিত হয় বা নামের গুনে মানুষ সেই গুনে গুনান্বিত হয় এই সাধারন বোধ ও চেতনা থেকেই নামকরণের সময় গুনবাচক নাম সমূহকে নামের সাথে যুক্ত করা শুরু করে। যা ইসরামিক নাম হিসাবেই ব্রান্ডেড হয়ে যায়।
এখন আল্লাহর গুনবাচক সেই সকল নামকে ক্বাফিরদের দেবতার নাম বলে যে বালখীল্যতার পরিচয়, যে মূর্খতার পরিচয় গাফফার চৌধূরী দিলেন তাকে কি বলবেন?

রাসুল আর রসুল্লাহ শব্দটি এক নয় দাবি করে গাফফার চৌধুরী বলেন, ‘রসুল মানে দূত, অ্যাম্বাসেডর। রসুলে সালাম মানে শান্তির দূত। রসুল বললেই আপনারা মনে করেন হযরত মুহম্মদ (সা.), তা কিন্তু নয়। যখন রসুল্লাহ বলবেন তখন মনে করবেন আল্লাহর প্রতিনিধি। এখন মোমেন ভাই আমেরিকায় থেকে যদি বলেন কিংবা আমি নিজেকে রসুল দাবি করলে কল্লা যাবে।’

যার মনে যা আসে তাই বলা শুরু কললে যা হয় আরকি? তাসলিমা অনুবাদ করেছিল- ওয়াহাজাল বালাদিল আমিন অর্থ এই বলদ আমিনের!!! এদের পাগল উন্মাদ আখ্যা দেয়া ছাড়া আর কি বলার থাকতে পারে।!!!!!

একি স্রেফ লাইম লাইটে আসার কু-চেষ্টা?
নাকি কোন এন্টিইসলামিক গ্রুপের খাওয়া টাকার বৈধতা দিতেই এমন কু-কথা!
অথবা কোন জটিল মস্তিকের রোগে আক্রান্ত হয়েই এমন অস্বাভাবিকতা!!!

কারণ কোন সুস্থ স্বাভাবিক লোকের পক্ষে মতের বিরুদ্ধে হলেও এমন অর্বাচিন কথা বলা সাজে না, সম্ভব নয় বা বলে না। যারা করে তারা স্বাভাবিক নয়। হয় উন্মাদ! নয় বিকারগ্রস্থ!

আল্লাহ তাদের হেদায়েত যোগ্য হলে হেদায়েত নসীব করুন।


মন্তব্য ৩৩ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৩৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:১৩

চাঁদগাজী বলেছেন:

"আর সবচে বড় সত্য যা তিনি জানেন না বা জেনেও কুফুরি করেছেন- তা হল আরব ভূমিতে এর মাত্র ৫০০ বছর আগেই ইব্রািহত আ: এসে গেছিলেন। এবং তিনি ইসলাম প্রচার করে গেছেন। "

কোন ঘটনার ৫০০ বছর আগে কে এসেছিলেন? ইব্রািহত আ:, উনি কে ?

০৬ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৪

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আপনি নিজেকে জানেনতো? নইলে কবে আবার ভুল করে গরু শুকরের খোয়ারে ঢুকে পরবেন মনের ভুলে!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!

২| ০৫ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:৪৪

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: কুরআনের ভাষা আরবি । অারব সম্প্রদায়ের ভাষা আরবি । সে হিসেবে কাফেরদের দেব-দেবীর কি গুণবাচক নাম থাকতে পারেনা? তুলনা হিসেবে দেখেন কেন? এখানেও ধনী-গরীব বৈষম্য নাকি?

০৬ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:০৫

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আপনি যদি যৌনতার বড়িতে মুক্তিযুদ্ধের চেতনাতে মেশাতে চান ! পারবেন- অমি পিয়ালের শিস্যত্ব নিলেই! যে কোন কিছুকে গায়ের জোরে, ধারনার উপর, মনে করি, হয়তো , হতে পারে দিয়ে উপসংহারে নেওয়া যায় না। ইসলামকেতো নয়ই। আর আল্লাহর নাম তো পবিত্র, সমুন্নত, সুমহান।

সেকানে আগাচৌর বালখীল্যতার পক্ষে তার শিষ্যরা যে আবালিয় ধারনা নিয়ে হাজির হবে তা স্বাভাবিক বৈকি!

আপনাদের জন্য নজরুলের ঐ উপমাই খাটে- কলাগাছে মারলাম তীর, হাটু বাইয়া রক্ত পড়ে, চোখ গেলরে বাবা!!!!!

৩| ০৫ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:৪৫

অবিবাহিত জাহিদ বলেছেন: Sob altimatam bad dia amader kilafoter dik jaoea ucet taila ar kau sahos paibe na

০৬ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:১০

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: বুঝলাম না!!!!

খিলাফতের আগেতো নিজেদের একজন আদর্শ মানুষ মডেল হিসাবে উপস্থাপিত করুন। মানুষ আপনাতেই দলে দলে ভীরবে। যেমন ভিরেচৈ রাসুল সা: এর সময়। তিনি নিজেকে সর্বোত্তম আদর্শ এবং সততা, সত্যবাদীতা, ন্যায়নিষ্ঠাতায়, প্রেমে, জ্ঞানে, শৌর্যে-বীর্যে, উদারতা, ক্ষমা, মহত্ত, দয়া, পরিশ্রম, সােনাপতিত্ব, রাষ্ট্রপরিচালনা, সকল সকল ক্ষেত্রে একজন সফল অনুকরণীয় আদর্শ হিসেবে উপস্থাপিত করেছেন, প্রতিষ্ঠিতও হয়েছেন।

এখনকার কথিত আবু বকর কে?
তার হিষ্ট্রি পড়লেতো ভিমরি খেতে হয়।

আপনাদের খলিফা কে?

৪| ০৫ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:১৮

রামন বলেছেন:
চৌধুরী সাহেব আরো বলেছেন, স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় ভারতের আগরতলায় অবস্থান কালে তার কিছুদিন জিয়াউর রহমানের সান্নিধ্যে থাকার সুযোগ হয়েছিল। তিনি কখনই জিয়াকে যুদ্ধের ময়দানে যেতে দেখেননি বরং বেশিরভাগ সময় চুলের পরিপাটি রক্ষায় আয়না ও চিরুনি নিয়ে জিয়াকে ব্যতিব্যস্ত থাকতে দেখেছেন তিনি। যুদ্ধের প্রতি অনীহা থাকার কারণে পরবর্তীকালে জিয়াকে 'জেড ফোর্স' থেকে বহিস্কার করা হয়েছিল।

০৬ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:১১

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ইহাকেই সহীহ ভাষায় বলে-
কিসের মাঝে কি?
পান্তা ভাতে কি?

ভাই- ডাক্তার দেখান!

৫| ০৫ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:২১

মেমননীয় বলেছেন: মাত্র ৫০০ বছর আগেই ইব্রািহত আ: এসে গেছিলেন

এখানে মনে হয় কোন ভুল আছে, সম্ভব হলে ঠিক করেন।

০৬ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:১৪

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ধন্যবাদ। আসলে ইসা আ: এর ৫৭০ বছর মাথা ছিল! ভুলটা ধরিয়ে দেয়ায় ধন্যবাদ।

তবে ইব্রাহিম আ: ইসমাইল আ: এবং ইসহাক আ: ধারাবাহিকতায় আরব এবং মক্কাকে ভিত্তি করেই ছিল। আর তাঁরা ইসলামই প্রচার করে গেছেন। তাই নামকরনে সেই প্রভাব পরিলক্ষিত হয়।

৬| ০৬ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:৪৩

নক্‌শী কাঁথার মাঠ বলেছেন: আমারতো মনে হয় উনি নাস্তিক নন। লেখা অংশগুলো পড়েও সেরকম মনে হয়নি। উনি যা বলেছেন, তা খুবই সত্যি। খুব সুন্দর সব লজিক। গুনবাচক শব্দইতো দেবতাদের নামে যুক্তি হওয়াটা বেশি যুক্তিযুক্ত ছিলো তখন, তাইনা? গোলাপকে আমি গোলাপইতো ডাকবো, নতুন একটা ধর্ম প্রবর্তন করলে সেখানে সে ভাষাই ব্যবহার করতে হতো। এটাতো অযৌক্তিক না। গোলাপকে গু ডাকলেতো কেউ বুঝবেনা। ইসলাম প্রবর্তন হয়েছে আরবি ভাষায়, সেই ভাষার প্রচলিত শব্দগুলোই সেখানে ব্যাবহৃত হয়েছে। এখানে অযৌক্তিক কি বলেছেন উনি বুঝলামনা। এই দিয়ে ইসলাম মিথ্যা, সেরকম কিছু উনি বোঝাতে চাননি।

০৬ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:১৮

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: বাহ বেশ বুঝেছেন তো!

কু-যুক্তিরে যদি লজিক বলেন- তবেতো রবি ঠাকুরের দাড়ি আর ছাগলের দাড়ি তত্ত্বকেও মানতে হয়। আপনি মানেন নাকি?

নতুন একটা ধর্ম কে বলেছে? আপনার অজ্ঞানতা মূর্খতা নিয়ে আবার বাহাদুরি করেন দেখছি!
ইসলামতো আদম আ: থেকেই প্রচলিত!
আর আরব ভুমিতেও ইব্রাহিম, ইসমাইল ইসহাক আ: ধারাবাহিকতায় তাই প্রচার করেছেন। ইসা আ: ও সেই ধারাবাহিকতাই বজায় রেখেছেন।
পাগলের ইশারা নাকি আরেক পাগল বুঝে বেশি ;) সাধারন ভাল মানুষরা বোঝে না।

৭| ০৬ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ২:৫০

সজিব্90 বলেছেন: নক্শী কাথার মাট একটা চুপা হিন্দু।

০৬ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:১৯

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হতে পারে। ছুপা থাকলেও ল্যঞ্জা বেরহয় না। কেন যে লোকালয়ে মাঝে মাঝে চলে আসে ;)

৮| ০৬ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৩:৩১

ভয়ংকর বিশু বলেছেন: freedom of speech বলে একটা কথা আছে। আর উনার মতো শিক্ষিত একটা মানুষ তো ভুল কিছু বলতে পারে না।

০৬ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:২২

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: একি কথা বললেন ভাই!!!

আপনার নিজের উপর নিজের আস্থা আছে তো?

ফ্রিডম অব স্পিচ মানে এই না আমি আপনাকে যা মনে আসে, যা খুশি তাই বলবো! ঐটা বাচালতা, প্রগলভতা, স্বৈচ্ছাচারিতা!
আর বিশেষ করে ধর্ম, আল্লাহ রাসূল নিয়ে যা খুমী তাই বলাতো আরও গুরুতর অপরাধ।

৯| ০৬ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৩

সাব্বির ০০৭ বলেছেন: অলরেডি কিছু হাম্বালীগার আমদানি হয়েছে। কিছু অল্প বিদ্যা ভয়ঙ্করীকেও দেখছি যারা আরবী ভাষার নসিহত খুলে বসেছেন!
তবে ৫০০ বছর আগে ইব্রাহীম ( আ: ) এসেছিলেন, এই তথ্যটার ব্যাপারে একটু সন্দেহ আছে। যাইহোক, পেইড দালালরা ঘেউ ঘেউ করবে, এটাই স্বাভাবিক, তাইনা!
N.B: দয়া করে আগের কমেন্টটা মুছে দিন। ফন্টের কারণে ( আ: ) লেখাটা বিকৃত ভাবে এসেছে।

০৬ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:২৮

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ধন্যবাদ।

আসতে দেন! যেতে দেন! নিজের পরিচয়ের মূখোশ খুলে রেখে যাচ্ছে!

আল্লাহ, রাসুল সা: নিয়ে র্ধষ্ঠাতা করে কেউ পার পায়নি। সেও পাবে না। আল্লাহর তরফ থেকেই শাস্তি নির্ধারিত হয়ে থাকে। কারণ আল্লাহ নিজেই তাঁর হাবীবের উপর অপমান সহ্য করেন না।

ইসা আ: এসেছিলেন ৫৭০ বছর আগে! ইব্রাহিম আ: এসেছিলেন ২৫১০ বিহি (বিফোর হিজরি) । এখন চলছে ১৪৩৬ হিজরী। সেই হিসাবে ৩৯৪৬ বছর আগে জন্মেছিলেন তিনি।

অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা চোখে ধরিয়ে দেয়ার জন্য। ইসা আ: এর সময়কালটাই লেখার টানে চলে এসেছিল ইব্রাহিম আ: এর নামের পাশে!

১০| ০৬ ই জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০১

নক্‌শী কাঁথার মাঠ বলেছেন: সজিব্90 একটা ছুপা ছাগু।

০৬ ই জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪১

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আপনার প্রতিক্রিয়া কিন্তু তার দাবীকে জোরালো করে ;)

যাই হোক। ট্যাগিংবাজি উভয়েই না করলেই উত্তম।

১১| ০৬ ই জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৬

নক্‌শী কাঁথার মাঠ বলেছেন: "নতুন একটা ধর্ম কে বলেছে? আপনার অজ্ঞানতা মূর্খতা নিয়ে আবার বাহাদুরি করেন দেখছি!
ইসলামতো আদম আ: থেকেই প্রচলিত!"

-ঐটা ঐ "বিগত যুগের চড়ায় আটকে পড়া" ধর্মগ্রন্থের কাহিনী। ঐ দিয়ে বেশি জ্ঞান কপচাতে এসেননা। আর নিজে মূর্খ বলেই তার বক্তব্য আপনি ধরতে পারেননি। বাহাদুরি করতে আপনিই পোস্ট দিয়েছেন।

০৬ ই জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৯

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: বিগত যুগের চড়ায় আটকে পড়া" ধর্মগ্রন্থের কাহিনী - শব্দটি দিয়েই আপনার অবস্থান পরিস্কার করায় ধন্যবাদ।

আপনার সাথে কথা এই বিষয়ে কথা বলা বাতুলতা মাত্র! কারণ অবস্থানগত। তাই আমার পক্ষ থেকে ক্ষান্ত দিলুম।

হ্যা আপনার তথাকথিত জ্ঞান নিয়ে আপনি খুব বুঝে ফেলেছেন। তাই নিয়ে থাকুন।
কারণ নির্বোধ সমর্থন আর অন্ধ চামচামী আমাদের দিয়ে হবে না। আমরা আল্লাহ, রাসূল এবং ইসলাম নিয়ে কোন অর্বাচিনের অভিব্যক্তিতে আসক্ত নই। বরং সত্যটাকে জানি বুঝি এবং মানি।

এখানে ইসলামোফোবিয়াক্রান্ত অর্বাচীনের ব্যবচ্ছেদ হবে। আপনার না থাকাই সমিচিন।

১২| ০৬ ই জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৯

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: এইসব দাজ্জালের সাগরেদ ।

০৬ ই জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৯

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ডিজিটাল শিষ্যের নমুনাইতো মনে হচ্ছে!!!!!!!!!!!!!!!!

ধন্যবাদ কবি!

১৩| ০৭ ই জুলাই, ২০১৫ সকাল ১১:২১

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: ভাল লিখেছেন । বর্তমানে ইসলামের নানান কুৎসা রটনা করা হচ্ছে এর পেছনে বিরাট কোন শক্তি কলকাঠি নাড়ছে । তবে সবার চেয়ে এক শক্তি আছে তিনি সময় মতো তার খেলা খেলবেন । তখন কেউ পার পাবে না । যেমন পায়নি আবু লাহাবের দল ।

০৭ ই জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৫

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ধন্যবাদ

তবে সবার চেয়ে এক শক্তি আছে তিনি সময় মতো তার খেলা খেলবেন । তখন কেউ পার পাবে না । যেমন পায়নি আবু লাহাবের দল । ++++

১৪| ০৭ ই জুলাই, ২০১৫ সকাল ১১:৩৪

চাঁপাডাঙার চান্দু বলেছেন: রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমান ফাঁসীর আসামীকে ক্ষমা করেছে এবং 'তিনি পরম ক্ষমাশীল'। দুই জায়গায় একই শব্দ ক্ষমা দিয়ে কাকে কাকে বুঝানো হয়েছে? দলীয় বিবেচনায় লক্ষ্মীপুরের তাহেরের খুনি ছেলে বিপ্লবকে ক্ষমা করে দিলে কি জিল্লুর রহমানকে "পরম ক্ষমাশীল" বলা হবে??

নবীজির জন্মের আগে আরবে কেউ কাউকে দয়া দেখায়নি এমন কি কোথাও বলা আছে? রহমান শব্দ আরবিতেই ছিল কিন্তু কোন দানকারী ব্যক্তির দয়া এবং পরম দয়ালু বা আল-রহমান কি এক জিনিস হলো??
কাবা ঘরে ৩৬০টা মূর্তির ৩৬০টা নাম ছিল, ফসলের দেবতা, খেজুরের দেবতা, উটের দেবতা সবই ছিল। নবীজি যদি এডাপ্টই করতেন, তবে তো আরবের মানুষকে খুশি করার জন্য এইসব দেবতার নামই নিতেন।
আল্লাহর প্রতিটা নামই এক বা একাধিকবার কোরআনে এসেছে। এখন আগাচৌ যদি দাবী করে এইসব নাম এডাপ্ট করা, তাহলে কি সে বলতে চাচ্ছে কোরআন নবীজির বানানো?? (আস্তাগফিরুল্লাহ)

এই লিঙ্কটা দেখেন। ক্ষমা প্রদানকারী এবং পরম ক্ষমাশীলের মাঝে পার্থক্য সুন্দর করে পাবেন। আপনি কারও নাম খালিক রাখতে পারবেন, কিন্তু আল-খালিক রাখতে পারবেন না যা দিয়ে পরম সৃষ্টিকর্তাকেই বুঝায়।


এখন আসেন মাদ্রাসায় পড়া বিশিষ্ট জ্ঞানী আগাচৌর আবু বকর, আবু হুরাইরা নামগুলো নিয়ে বলা মন্তব্য দেখি। এইসব সাহাবাদের কটুক্তি করতে গিয়ে সে শুধু ছাগলের বাবা, বিড়ালের বাবা বলেই ক্ষান্ত হয়নি, গরুর বাবাও বলেছে সে। অল্প বিদ্যা ভয়ঙ্করী শুয়োর হলে যা হয়।
শুরুতে আসি আবু বকরের নামে, এটা উনার 'কুনিয়া' নাম, উনার আবু বকর নামে কোন সন্তান ছিল না। তাহলে কি উনার নামে অর্থ কচি উটের পিতা? জী না, এই উদাহরনগুলো দেখুন-
আবু কুরশ- সরাসরি অর্থ দাঁড়ায় পাকস্থলীর পিতা, কিন্তু বুঝায় পেটুক বা মোটা কোন ব্যক্তিকে।
আবু ইসান- সরাসরি অর্থ জিহ্বার পিতা, যারা বাচাল তাদের বলা হয়।
এগুলো হচ্ছে আরবদের ব্যবহৃত সামাজিক নাম, যেমন আমার এলাকার অনেক বাবুর মাঝে এক বাবুর নাম হচ্ছে বিলাই বাবু। এর মানে কি সে বিড়াল? সে মিউ মিউ করে মাছের কাঁটা খায়? নাহ, কারণ তার চোখ ক্যাটক্যাটে বিড়ালের মতো বলে বন্ধুরা তাকে এই নামে ডাকতো।
আবু বকর তাদের বলা হতো যাদের অনেক উট আছে, কেউ উট খুব পছন্দ করে এমন ব্যক্তিকে। আবু বকর ধনী ছিলেন সবাই জানি আর আরবের লোক জোয়ান তাগড়া উট পছন্দ করবেই। এটা আরবের ঐতিহ্যে খুব সাধারণ নাম। এক জায়গায় পেলাম ইসলাম গ্রহনের পর কাফেররা উনাকে খুব বাজে একটা কুনিয়া নাম দিয়েছিল, তাই নবীজিই উনার নতুন এই কুনিয়া নামটি দেন।

আগাচৌ এতো কিছু জানে না, সে অর্থ বের করেছে আবু বকর মানে ছাগলের পিতা। কিন্তু বিশ্বে এতো মানুষ এই নামটি রাখে কেন? কারণ আবু বকর এর বর্তমান ভাবার্থ "Companion of the prophet" বা নবীজির সঙ্গী।
এখানে ফ্যাক্ট দুটো, আগাচৌ যেই অর্থ ধরে সাহাবাদের কটাক্ষ করেছে আরবেও আবু নাম দিয়ে সেটা বুঝাতো না। দ্বিতীয়ত, তার এসব জ্ঞান গুগোলে আসিফ মহিউদ্দিনের মতো ফটকাবাজদের লেখা থেকে পাওয়া। সে এই বিষয়ে পড়াশোনা করেছেই ধর্মকে ছোট করার জন্য, সুন্দর উদ্দেশ্যে করলে প্রকৃত ব্যাখ্যাগুলোও জানতো।

০৭ ই জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৫

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ধন্যবাদ
সে পড়াশোনা সুন্দর উদ্দেশ্যে করলে প্রকৃত ব্যাখ্যাগুলোও জানতো।

+++++++++++++

১৫| ০৭ ই জুলাই, ২০১৫ সকাল ১১:৫৮

ভুং ভাং বলেছেন: মজার বিষয় হলো তিনি আবার মাদ্রাসায় পরেছেন । তার কথায় "‘আমি কিছুদিন মাদ্রাসায় পড়েছি। আমি আমার জানার ধারণা থেকে বলছি। এখন যে ইসলাম প্রচার বা চর্চা হচ্ছে, তা বাড়াবাড়ি ছাড়া কিছুই নয়।"
আল্লাহ সবাইকে হেদায়েত দান করুন ।

০৮ ই জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২০

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আল্লাহ সবাইকে হেদায়েত দান করুন । আমিন। +++

১৬| ০৮ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:০০

রামন বলেছেন: উনি বলেছেন আমরা অনেকেই আরবি নাম রাখি কিন্তু অর্থ না জেনে রাখি। পূর্বে সন্তান জন্ম হলে বাবা মা কি নাম রাখবে সেটা হুজুরকে জিজ্ঞাসা করে পছন্দের কোরানিক নাম রাখতেন। হুজুররাও অর্থ না জেনে বিড়ালের বাবা, ছাগলের বাচ্চা ইত্যাদি নাম রাখতে উপদেশ দিতেন। উনি বলতে চাইছেন যে হুজুররা এতই আহম্মক ছিল একদিন তার সন্তানকে দেখে আল্লাহর দরবারে হাত তুলে বলেছিল হে আল্লাহ এই ছেলেটিকে তুমি গোলাম আজম (রাজাকার) বানিয়ে দিও ( নাউজুবিল্লাহ ).

০৯ ই জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৭

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এব্যাখ্যা গুলো কি আপনাকে কানে মূখে বলে গেছে?????

আমজনতাততো যা ভিডিও, প্রিন্টে আছে তাই বুঝতেছে!!! আপনি বিশেষ ভাবে অন্তরের পাঠোদ্ধার করতে পারলেও তা গ্রহনযোগ্য নয়। কারণ তাতে আপনার পক্ষপাত এবং দলান্ধতা মিশ্রিত আছে বৈকি!

এখন তার নিজ মূখে বলা কথাগুলো কোনভাবেই আপনি যে ব্যাখ্যা প্রদান করেছেন তার সাথে খাপ খায়না।

হুজুরেরা কবে কোথায় এমন আহাম্মকি দোয়া করেছিল- কোন তথ্য আছে? নাই! কেবলই অনুমান, ভাবনা বা ধারনা প্রসূত বাক্য লিখে মানুষকে বিভ্রান্ত করতে চাইছেন। একজন শিক্ষক ধর্ষক বলে যেমন সকল শিক্ষক সমাজকে দোষ দেওয়া বাতুলতা- তেমনি কোন চামচা মোল্লার উদ্ধুতি দিয়ে পুরো হুজুর সমাজকে ট্রটি করার চেষ্টাও তেমনি...............

১৭| ০৮ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:০৫

টিএম.নীরব বলেছেন:

এখানে কিছু ব্লগার আছেন তারা মূখোর মত কথা বলছেন, আল্লাহ নাম নিয়ে যারা কথা বলে তাদের চেয়ে দুর্বাজ্ঞো মানুষ আর কেও কি আছে

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.