নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি সেই দিন হব শান্ত....

বিদ্রোহী ভৃগু

সকল অনাচার আর অনিয়ম জাগায় দ্রোহ.....

বিদ্রোহী ভৃগু › বিস্তারিত পোস্টঃ

সাদমান ক্যাসপার ক্ষমা করো! আমরা বড় বেশী অন্তর্মূখী!!! এই অভিমানেই কি আমাদের ছেড়ে গেলে!!! যেখানেই থাক ভাল থেকো!!

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:২৭

"আমাকে একটু ভাত দাও মা, আমি কতদিন ভাত খাই না, ডাল দিয়ে হলেও একটু ভাত দাও আমাকে মা"।

তার বাবা ছুটে বের হয়ে গিয়েছিলেন পাশ থেকে, যে ছেলের এতটুকু ক্ষুধা তিনি কখনো লাগতে দেননি, সেই প্রাণের কলিজা এখন ক্ষুধার জ্বালায় ছটফট করছে। কিন্তু তার তো মুখে কোন খাবার খাওয়া নিষেধ। কিভাবে তিনি ছেলের এই ছটফট মুখ দেখবেন?



এরপর ক্যাসপারের একটা ভালো এবং সফল অপারেশন হয়েছে, এবং ব্লিডিং হওয়ার মূল সমস্যা খুঁজে সেটাকে ফেলে দেয়া হয়েছে। অপারেশনের পরে এই আদুরে ছোট্ট ভূত কথা বলেছে, নিজের নাম বলেছে, বাবার - মায়ের নাম বলেছে। বাবা-মা, ডাক্তাররা অন্যান্য শুভাকাঙ্ক্ষীরা সবাই বেশ খুশি

কিন্তু পরম আদরে বড় হওয়া ছেলেটা ধুম করে অসুস্থ হয়ে গেল পরদিন দুপুর থেকেই। সমস্যা হলো তার ফুসফুসে, সে শ্বাস নিতে পারছে না। কোন একটা ঝামেলার কারণে তার ফুসফুসে ইনজুরি হয়ে গেছে। ডাক্তার এবং নার্সরা যথাসাধ্য করল, সাধ্যের বাইরে গিয়েও যা করা দরকার সেটাই করার চেষ্টা করল। ফলাফল হলনা কোন। প্রতি মুহূর্তে অবনতি হতে লাগলো তার শারীরিক অবস্থার। তার বিপি (ব্লাড প্রেশার) পাওয়া যাচ্ছিলো না, ইউরিন বন্ধ হয়ে গেলো। ফলাফল হলো মারাত্মক। ইউরিন না হবার কারণে তার প্রভাব পড়তে শুরু করলো কিডনিতে। বিপি না বাড়ার ফলে ইফেক্ট পড়লো শরীরের সব জায়গায়। দ্রুত ওকে ভেন্টিলেশন সাপোর্ট দেয়া হলো, পুরো রাত চললো লাইফ সাপোর্টে। পরে ডাক্তাররা বিভিন্ন কনসালটেন্টদের পরামর্শে ক্যাসপারকে কিছু নতুন ঔষধ দেয়ার ফলে ধীরে ধীরে তার বিপি বাড়তে লাগলো, ইউরিনও কিছু হতে থাকলো, কিডনীর ঝামেলাও সে ওভারকাম করে ফেললো। জানা গেল ওর ব্লাড প্রেসার কিছুটা বেড়েছে। সেই সঙ্গে বেড়েছে ইউরিন আউটপুট। হৃদস্পন্দন কমেছে। শরীরের তাপমাত্রা কিছুটা কম। তাছাড়া আর সব প্যারামিটার এর উন্নতি হয়েছে।
১৬/১৭ ঘন্টা আগে এতটুকুই জানতাম। ওকে নিয়ে আমি কোন পোষ্ট দেইনি কিন্তু ওর রেগুলার আপডেট আমি রেখেছি, সামহাউ বাচ্চাটার প্রতি একটা মায়া জন্মে গেছে, এ কারণেই আপডেট রাখা। বুকে একটা আশা ক্যাসপার দ্রুপ ঠিক হয়ে যাবে, আল্লাহ একটা মিরাকল ঘটিয়ে দিবে ...


কিন্তু এই মুহূর্তে আমি জানি, ক্যাসপার আর নেই, সে চলে গেছে ...চলে গেছে সে সবাইকে ছেড়ে। ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্নাইলাইহি রাজিউন... চার বছরের ফুটফুটে বাচ্চাটা আর কোনদিন ফিরে আসবেনা, আর কোনদিন মা বলে ডাকবেনা, বাবার কাছে পাহাড়ে যাওয়ার আবদার করবেনা ... কোনদিন না ............

সাদমান ক্যাসপারকে নিয়ে লেখা ব্লগারনিশা মাহমুদার পোষ্টথেকে ..

আর বাবার সাথে পাহাড়ে উঠতে চাইবে না ক্যাসপার। বাবারর সাথে দেশের এ প্রান্ত থেকে ও প্রান্ত যেতে চাইবে না। বাবার সাথে অজানা কোনো স্টেশনের প্লাটফরমে শুয়ে পড়বে না। না, ক্যাসপার ফেরে নি। ক্যাসপার চলে গেছে না ফেরার দেশে। অথচ এমন তো কথা ছিল না। মুহাম্মদ সাদমান ক্যাসপার। মা বাবার সঙ্গে চট্টগ্রামে থাকে। ক্যাসপার বড় হলে বাবার মতো ট্রেকার হবে। বিয়ার গ্রেইলের মতোও হতে পারে, ওই শো'টার সবগুলো পর্ব ক্যাসপারের মুখস্ত। তাই সে নিজের কাজ এখন থেকেই নিজে করে। ভাত খাওয়া, খেলা শেষে নিজের খেলনা গুছিয়ে রাখা, টয়লেট শেষে নিজে নিজেই পানি ঢেলে দেওয়া। বাজে গন্ধ ক্যাসপার একফোঁটাও পছন্দ করে না।


তখনই বাঁধলো সমস্যাটা। ক্যাসপার দেখেছে তার টয়লেটের সাথে ঝরঝর করে রক্ত যাচ্ছে। বোঝেনি, কী সর্বনাশটা চলছে নিজের ভেতর। ব্যথা পায়, কাঁদে, কাউকে বলেনা। চার বছরের বাচ্চা, কীভাবে বোঝাবে? একদিন মায়ের সন্দেহ হলো। ছেলে টয়লেটে কাঁদছে, জোর করে ভেতরে গেলেন। এবং রক্তের পরিমান দেখে স্তব্ধ হয়ে পড়লেন। এতো রক্ত! এরপরে চট্টগ্রামের রয়েল ক্লিনিক নেওয়া হলো। তারপরে অবনতি হলে ঢাকার সেন্ট্রাল হাসপাতাল ও পরবর্তীতে পিজিতে নেওয়া হয়। এখানেই ক্যাসপারের রক্তক্ষরণের কারণ শনাক্ত ও তা অপসারণ করা সম্ভব হয়। ২৭ আগস্ট ক্যাসপারের সফল অস্ত্রোপচার করা হয়। গত জুম্মার নামাজের পরে সারাদেশে ক্যাসপারের জন্য দোয়া করা হয়।

সাদমানের জন্য সামুতেও পোষ্ট এসেছিল। খুব কম! সাড়াও খুব কম!!! ব্লগার রোহানের আকুতি ভরা পোষ্ট
আমারা কি সবাই মিলে পারিনা এই ছোট্ট মাসুম বাচ্চাটাকে বাচাতে..? "ক্যাসপার কে বাচাতে এগিয়ে আসুন..!

বোকা মানুষ বলতে চাই ভাইয়ের ভ্রমন পোষ্ট সংকলনটি উৎসর্গ করা হয়েছে সাদমান ক্যাসপারের নামে...

এই মাসের ভ্রমণ সংকলন উৎসর্গ করা হল সদ্য প্রয়াত আমাদের কনিষ্ঠতম ট্র্যাভেলার কিড সাদমান ক্যাসপার এর স্মৃতির উদ্দেশ্যে। যে বয়সে বাচ্চারা খেলে বেড়ায় বাসার উঠোনে আর আত্মীয় স্বজনের কোলে, সেই বয়সে চার বছরের এই শিশু ঘুরে বেড়িয়েছে বাবার সাথে পাহাড়-সাগর-ঝর্ণার কোলে। কিন্তু নির্মম বাস্তবতার গ্রাসে সকল মায়া ছিন্ন করে এক দুরারোগ্য ব্যাধিতে অতি অল্প সময়ে অসীমের পাণে পাড়ি জমিয়েছে এই ছোট্ট শিশুটি। বাংলাদেশের পুরো ট্র্যাভেলজগতের সকলকে কাঁদিয়ে হারিয়ে গেছে না ফেরার দেশে। ক্যাসপার সম্পর্কে আজকের কালের কণ্ঠে প্রতিবেদনে চোখ রাখতে পারেনঃ আর ফিরবে না ক্যাসপারএবং বিদায় ক্যাসপার
চট্টগ্রাম ঈদগাহপাড়ার বাসিন্দা আফজাল হোসেন অপু ও ঝুমুর দম্পতির একমাত্র সন্তান সাদমান কেসপার। অপু পেশায় একজন স্টেইনস্লাস ডিজাইনার ও ট্রেকার। তিনি লিভিং উইথ ফরেস্ট ও ট্যুরিজম বিডি নামের দুটি ওয়েবসাইটের অ্যাডমিনিস্ট্রেটর। কালপুরুষ অপুদা’র ছেলে। বয়স চার। আমাদের ট্রাভেলার কমিউনিটির আদরের ছোট্ট পিচ্চি। আদুরে, তুলতুলে পুচকাটার যখন জন্ম হয়, মা ছিলেন অসুস্থ। ক্যাসপার বেড়ে উঠেছে তার বাবার কোলে। ক্যাসপারের বাবা, অপু, একজন ট্রেকার। 'রোপ নিসো? মগ? কবে আসবা? ক্যাসপারের আধো আধো বোল শুরু হয়েছে এসব কথা দিয়ে।হতেই হবে। ক্যাসপার তো তার বাবার 'কইলজা!'

শত চেষ্টার পর ও বাঁচানো গেলোনা আমাদের ছোট্ট বাবুটাকে।


রাঙ্গুনিয়ার বেতাগী গ্রামে রামগতির হাটের পশ্চিমে তালুকদার বাড়িতে তৃতীয় জানাজা শেষে দাফন করা হয়েছে সাদমান ক্যাসপারকে। - See more at: Click This Link
শেষ ঠিকানায় ক্যাসপার



ফেসবুকে ক্যাসপারের জন্য অফিসিয়াল ইভেন্ট পেইজ

## এই ইভেন্টটি ব্যক্তিগত উদ্যোগ থেকে করা হলো। কালপুরুষ অপু’দা এবং রিলেটেড অনেকেই যুক্ত হয়েছেন। উনারা সবাই এই ইভেন্ট থেকেই কাজ করছেন। সুতরাং,এটাই ক্যাসপারের জন্য উদ্যোগের অফিসিয়াল ইভেন্ট। এই ইভেন্ট ছাড়া অন্য কোথাও ক্যাসপারকে নিয়ে কোন পোষ্ট কিংবা ইভেন্ট চোখে পড়লে আমাদের জানান।

আমাদের সাথেই থাকুন। ক্যাসপারের স্মৃতিতে চলুন সবাই মিলে কিছু করি.......

ইভেন্ট পেইজের আহবানে অবম্যই সবাই একমত। তোমায় থাকতে তোমার জন্য কিচু করতে পারিনি!!!

চলে গিয়ে আমাদের অক্ষমতা, ব্যর্থতা, অন্তর্মূখীতায় ডুবে থাকা সবাইকে যেন তুমি লজ্জ্বা দিয়ে গেলে! সাহসী ক্যাসপার, ট্রাকার ক্যাসপার! ভাল থেকো! আমাদের ক্ষমা করো!!!! কালপুরুষ অপু ভাইকে আল্লাহ মনোবল দিন। সাহস দিন এই শোককে শক্তিতে পরিণত করার তৌফিক দিন।



ছবি কার্টেসী: ফেসবুক, বোকা মানুষ বলতে চায়, রোহান ভাই, কালের কন্ঠ ..

মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৪৭

কুষ্টিয়ারশুভ বলেছেন: কেউ ভাবেনি, কেউ ভাবতেও পারেনি...
এইতো কিছুদিন আগে আমাদের কুষ্টিয়ার পৌর মেয়রের মেয়ের দুইটি সন্তানই (৫ বছর ও ৩ বছর বয়সী) মারা গেল সড়ক দূর্ঘটনায়। গাড়ির ড্রাইভার ছিল ওদের বাবা নিজে। গাড়িতে আরও ছিল ওদের মা, খালা। কারোর কিছু হলো না, শুধু ওরা দুজন চলে গেল।

(এ ধরণের ঘটনাগুলো বলে অপু ভাইকে স্বান্তনা দেয়া যেতে পারে।)

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:২৩

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: কোন সান্তনাই সান্তনা নয় ভাই।

একজন পিতাই কেবল বোঝে কি যে যন্ত্রনা! সন্তান তাও এত অবুঝ বয়সে চলে যাওয়া কোন ভাবেই মনকে মানানো যায় না।

আল্লাহর কাছে দোয়া করি- তিনি অপু ভাইকে শক্তি দিন। সাহস দিন ! আর ছোট্ট মনি তার প্রভুর সান্নিদ্যে অনেক অনেক ভাল থাকুক!

২| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১৯

জুন বলেছেন: বলার মত কোন কিছু খুজে পাচ্ছি না ভৃগু ।
বাবার কাধে সন্তানের লাশ এত ভারী বোঝা জগতে আর দ্বিতীয়টি নেই । ক্যসপার শান্তিতে ঘুমাও এখন বাবা কিন্ত তোমার বাবা মা এর ঘুম কেড়ে নিয়ে গেলে এই যা ।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:২৬

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: নেইতো আপু। কোন ভাষা নেই! কোন শব্দ নেই! ছবিটার দিকে তাকালে অন্তারাত্মা কেঁপে ওঠে!

প্রভুর দিকে আঙুল তুলে চিৎকার করে বলতে ইচ্ছে করে-
এত এত পাপীতে দুনিয়া ভরে গেল! তাদের তুমি চোখে দেখনা?????? এই মাসুম বাবুইটারেই তোমার ....

নিশ্চয়ই আল্লাহ যা করেন মঙ্গলের জন্য। বাবুটা ভাল থাকুক। আল্লাহ যেন বাবা-মাকে আরেকটা ক্যাসপার দেন যা তাদের আত্মাকে শান্ত করবে। তাদের কলিজা ঠান্ডা হবে। তাদের স্বপ্নকে পূর্ন করতে অনেক অনেক দীর্ঘায়ু করে আরকটা ফুটফুটে ক্যাসপারের জন্য সবাই দোযা করুন।

৩| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:২০

শায়মা বলেছেন: ক্যাসপারের জন্য অনেক অনেক দোয়া। ভালো থাকুক ক্যাসপার না ফেরার দেশে। আল্লাহ বাবা মাকে শোক কাটাবার ক্ষমতা দিন।

ভীষন মন খারাপ হলো ভাইয়া। কয়েক বছর আগে আমার পরিচিত এমনি এক বাচ্চা সিড়ি থেকে পড়ে গিয়ে মারা গেলো দুদিনের মাঝেই। এত প্রাণ চঞ্চল ট্যালেন্ট একটা বাচ্চা ছিলো। মনে পড়লেই কান্না পায়। পৃথিবীতে কিছু নিষ্ঠুর স্মৃতি কখনও ভোলা যায়না মেনে নেওয়া যায়না। তবুও নিতে হয়। এভাবেই বেঁচে থাকতে হয়।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:২৮

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ভীষন মন খারাপ হলো ভাইয়া। কয়েক বছর আগে আমার পরিচিত এমনি এক বাচ্চা সিড়ি থেকে পড়ে গিয়ে মারা গেলো দুদিনের মাঝেই। এত প্রাণ চঞ্চল ট্যালেন্ট একটা বাচ্চা ছিলো। মনে পড়লেই কান্না পায়। পৃথিবীতে কিছু নিষ্ঠুর স্মৃতি কখনও ভোলা যায়না মেনে নেওয়া যায়না। তবুও নিতে হয়। এভাবেই বেঁচে থাকতে হয়।

সেটাই! এই নিষ্ঠুরতা যতই অপছন্দ হোক এখানে সবাই অসহায়!

আমার ছেলেটার নামও সাদমান। আজকে যতবার ওর দিকে তাকাই- ক্যাসপারের কথাই মনে হয়!!

৪| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৩৪

শায়মা বলেছেন: তোমার সাদমানের জন্যও অনেক দোয়া থাকলো ভাইয়া। অনেক বড় হোক সে জীবনে!

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৫৩

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা!

পুচকিটা এখনই লম্বায় আমাকে ছাড়িয়ে গেছে!!! সেই নিয়ে কি ভাব!!!!

আপুনির দোয়া কবুল হোক।

৫| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:০৮

এস কাজী বলেছেন: খুব খারাপ লেগেছে ভাই। প্রথম লাইনগুলো যখন পড়েছি আমি তব্দা খেয়ে গেছি। খুব খুব খারাপ লেগেছে। আল্লাহ আমার এলাকার ছোট্ট ভূত ক্যাসপারকে জান্নাতবাসী করুক। আমিন :((

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩২

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আমিন! সুম্মা আমিন!!

অপু ভাই ভাবী-- মন খারাপ করে থেকোনা !! দেখো তোমাদের ক্যাসপার এখন সবার। সবাই তাঁর জন্য কেমন হৃদয় খুলে দোয়া করছে।

৬| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪৩

সুমন কর বলেছেন: ক্যাসপার ভালো থাকুক, না ফেরার দেশে। বলার মতো কোন ভাষা খুঁজে পাওয়া সম্ভব না।

লেখা পড়ে শেষ ছবিটি দেখে, নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করা খুবই কঠিন।।।

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৪

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আসলেই।

খুব চীরে আসে যেন-- কষ্ট গুরো হুট করে চোখের কোণে গিয়ে জমা হয়!!!!!! কন্ঠ রুদ্ধ হয়ে আসে!

ভাল থেকো ক্যাসপার- প্রভুর কাছে এই মিনতি! তোমাকে যেন ভাল রাখেন।

৭| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫২

আহমেদ জী এস বলেছেন: বিদ্রোহী ভৃগু,




জীবন-মৃত্যুর উপরে যদিও মানুষের হাত নেই, তবু কিছু কিছু মৃত্যু মানুষকে নাড়া দিয়ে যায় সজোরে ।
ক্যাসপার নামটি গেঁথে রইলো হৃদয়ে ।
ক্যাসপারের মা-বাবা তাদের শোক কাটিয়ে ওঠার শক্তি যেন পান, এমন প্রার্থনা রইলো ।



০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৬

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ক্যাসপার নামটি গেঁথে রইলো হৃদয়ে ।
ক্যাসপারের মা-বাবা তাদের শোক কাটিয়ে ওঠার শক্তি যেন পান, এমন প্রার্থনা রইলো ।


সকলেরই এই কামনা!

৮| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫৪

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: ভীষন কষ্ট!! কিছু বলার মত ভাষা নেই!!!!

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৯

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: কি করে থাকে!!

ছোট্ট সোনা যে সব কেড়ে নিয়ে গেছে! ঐ পুচকি মায়া ভরা মূখটার দিকে চেয়ে সে নেই- এটা ভাবা যায়!!!!!!

ভাল থেকো পুচকে ট্র্যাকার... অনন্ত নক্ষত্র বীথির মাঝে ইচ্ছে মাফিক যেমন খুশি তেমন হেসে খেলে বেড়াও...

৯| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:২৫

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: একজন পিতা হিসাবে মন্তব্য করতে যেয়ে থমকে গেলাম।।

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪১

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: একজন পিতা, একজন মা, একজন চাচা, ভাই, বোন, বন্ধু স্বজন, শুভাকাংখি, সকলকেই যে থমকে যেতে হয়!!!

সাদমান যে সবাইকে থমকে দিয়েই লুকিয়ে গেল- পৃথিবীর মায়া খেলা থেকে!

১০| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৭

প্রামানিক বলেছেন: ক্যাসপারের জন্য কষ্টই লাগছে। তার আত্মার শান্তি কামনা করছি।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৬

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আমিন।


১১| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৯

ডাঃ মারজান বলেছেন: পৃথিবী এমন কেন! কোনও কথা আসছে না.।.।।। আল্লাহ তোমাকে ভালো রাখুক, বেহেশত দান করুক।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৩৬

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আমিন! সুম্মা আমিন!

এ এক বিশাল ব্যাখ্যাহীন শূণ্যতার অনুভব!!! কষ্টও যেন বাকহীন!

১২| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৪২

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ভাল থেকো পুচকে ট্র্যাকার... অনন্ত নক্ষত্র বীথির মাঝে ইচ্ছে মাফিক যেমন খুশি তেমন হেসে খেলে বেড়াও...

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:১৩

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আমিন।

ধন্যবাদ।

১৩| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৫৩

রিভানুলো বলেছেন: ইন্নালিল্লাহে ওয়া ইন্নাইলাইহি রাজেউন ।
ভালো থাকো ক্যসপার বেহেশতে ।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:১৭

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ভাল থাকুক ক্যসপার!

শিশুদরে জন্য পৃথিবীটা কি হঠাৎিই কঠিন হয়ে যাচ্ছে!! আয়লান, গালিপের ছোট্ট নিথর দেহ সৈকতে!!!! সারা পৃথিবীর মানুষকে কাদিয়েছে.
যুদ্ধবাজদের শিশু সন্তানটি এভাব েকোন সৈকতে পড়ে থাকলেও কি তারা সইতে পারবে!!!!

যুদ্ধ নয় শান্তি চাই। শিশুদের জন্য দাও এক বাসযোগ্য নিরাপদ পৃথিবী।

১৪| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৪৭

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আহ ! মনটা খারাপ হয়ে গেল ।

আল্লাহ ক্যাসপারকে জান্নাত বাসী করুন ।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০৯

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আমিন।

ক্যাসপার, আয়নাল এর জন্য যার মন আচৈ সেই কাঁদবে! মন খারাপ হবে।

তাদের জন্য অনন্ত দোয়া!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.