নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি সেই দিন হব শান্ত....

বিদ্রোহী ভৃগু

সকল অনাচার আর অনিয়ম জাগায় দ্রোহ.....

বিদ্রোহী ভৃগু › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রসঙ্গ ইরাক : টনি ব্লেয়ার ১২ বছর পর মাফ চাইলেন !!!!! সিএনএনের সঙ্গে সাক্ষাতকারে ব্লেয়ার বার বার বলেছেন, ওই যুদ্ধে জড়িত হওয়ার জন্য তিনি দুঃখিত!

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:০৮

একটা সরি কি ফিরিয়ে দিতে পারবে ইরাকের আগের সেই সমৃদ্ধ অবস্থা!

স্বাধিনতা সার্বভোমত্ব বিপন্নের যে জঘণ্য ইতিহাস রচিত হল তা কি মুছে যাবে?

যে লক্ষ লক্ষ যুবক, নারী, শিশু জীবন দিল বিনা দোষে সবার জীবনের মূল্য কি এক সরিতেই শোধ হবে?

সমৃদ্ধ ইরাকের ঐতিহ্য, ইতিহাস, অমূল্য সব সম্পদ লুট করা হলো পুরো দস্তুর- পারলে যাদুঘর সহ!

সভ্যতার সূতিকাগার ধ্বংসের নব্য হালাকু চেঙ্গিস বুশ ব্লেয়ারের দেশে এমন হলে কি তারাও সরিতেই তুষ্ঠ হবেন?

মিথ্যাচার, প্রতারণা আর শঠতার যে সভ্য! চর্চা হল আমেরিকা আর যুক্তরাজ্যের যৌথ স্বেচচ্ছাচারে তা কি মুছে ফেলা যাবে চাইলেই?

কূটনীতি যে আসলে সিস্টেমের আড়ালে মিথ্যা, প্রতারণা আর জালিয়াতির এক আড়ম্বর পূর্ণ গালভরা নাম তাই প্রমাণ রেখে যাচ্ছেন চলমান বিশ্ব শাসক-শোষকরা!

আর বিশ্ব মিডিয়াও যে ব্যাতিক্রম দু-একটা ছাড়া সকলেই দাসানুদাস! অথবা নিরেট লোভী মুর্খ তাই প্রমাণ হচ্ছে নিত্যই !

বলছিলাম বৃটেনের সাবেক প্রধানমন্ত্রী টনি ব্লেয়ারের কথা। তিনি ১২ বছর পর ইরাক যুদ্ধের জন্য মাফ চাইলেন টনি ব্লেয়ার।
বললেন- ‘আই অ্যাম সরি’।
একই সঙ্গে তিনি বললেন, এই যুদ্ধের কারণেই জঙ্গি গোষ্ঠী আইসিসের উত্থান ঘটেছে। ইরাককে এখন এক ‘নরক’ আখ্যায়িত করলেন তিনি। স্বীকার করলেন জঙ্গি গোষ্ঠী আইএসের উত্থানের জন্য তিনিও আংশিক দায়ী। !!!!

উল্লেখ্য, যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশ ও বৃটিশ প্রধানমন্ত্রী টনি ব্লেয়ার ইরাকের সাবেক প্রেসিডেন্ট সাদ্দাম হোসেনের বিরুদ্ধে ২০০৩ সালে আগ্রাসী হামলা শুরু করেন। তখন সারা বিশ্ব থেকে এর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ উঠলেও তারা থোড়াই কেয়ার করেন। সিএনএনের সঙ্গে সাক্ষাতকারে ব্লেয়ার বার বার বলেছেন, ওই যুদ্ধে জড়িত হওয়ার জন্য তিনি দুঃখিত। সিএনএন সরাসরি তার কাছে জানতে চায়, ইরাক যুদ্ধ কি একটি ভুল ছিল? সংবাদ সূত্র

জাতিসংঘ কি এখন বিচারের কাঠ গড়ায় দাড় করাবে টনি ব্লেয়ারকে?

যুদ্ধাপরাধের মামলায় অভিযুক্তির জন্য কি যথেষ্ট নয় এই অপরাধ?

"যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বে ইরাক আগ্রাসন শেষ। কিন্তু সেই ইরাকে শান্তি নেই। প্রতিদিন সেখানে অস্থিরতা। কেউ কারো কথা শুনছে না। পুরো অঞ্চল জুড়ে বিরাজ করছে রক্তাক্ত বিশৃংখল অবস্থা। ওদিকে আলাদা এক খবরে জানা গেছে,
ইরাক যুদ্ধের বিষয়ে টনি ব্লেয়ারকে চ্যালেঞ্জ করেছিলেন বৃটেনের সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ডেভিড ব্লাঙ্কেট। তিনি নিশ্চয়তা চেয়েছিলেন যে, সাদ্দাম হোসেনের পতনের পরে সেখানে বিশৃংখল পরিস্থিতি সৃষ্টি হবে না। কিন্তু ব্লাঙ্কেটকে ওই নিশ্চয়তা দিতে ব্যর্থ হয়েছিলেন ব্লেয়ার। পরিবর্তে তিনি মার্কিন প্রশাসনের দু’কর্মকর্তা ভাইস প্রেসিডেন্ট ডিক চেনি ও প্রতিরক্ষা মন্ত্রী ডোনাল্ড রামসফেল্ডের ওপর অন্ধ আস্থা প্রকাশ করেন।"

বিশ্ব শান্তির জন্য হুমকি বলে মুসলমানদের যারা কালারড করছেন- তারা এই মিথ্যাবাদী প্রতারক তথাকথিত সভ্য! জালিম শাসকদের কি বলবেন?

আবার বার বছর পর হয়তো স্বীকৃতি আসবে টুইন টাওয়ার ধ্বংসেও মুসলমানদের কোনই হাত ছিল না। ফরাসি সাংবাদিকের দাবীই হয়তো সত্য বলে স্বীকার করা হবে! কিংবা অন্যান্য বিশ্ব ব্যাপি মুসলিম দেশগুলোতে চালানো আগ্রাসন সবাই যে স্রেফ তেল, সম্পদ আর ভু-রাজনৈতিক কারণেই চালিয়েছে তাও স্বীকার করবে!!

এভাবেই চলছে বিশ্ব! সাম্রাজ্যবাদের পুরানো কাঠামো বদলে নতুন ধারায় চলছে সামা্রাজ্যবাদ। মানচিত্র, পতাকা আর পুতুল সরকার বসিয়ে শোষনের সেই পুরানো ধারাই। বিপ্লবী, দেশপ্রেমিকেরা আজো ঝুলছে ফাসি কাষ্ঠে! বিচারের আগেই মিডিয়া ট্রায়ালে সিদ্ধান্ত হয়ে যাচ্ছে!

বিশ্বের এই জালিম, দাম্ভিক লোভী, মিথ্যুক শাসকদের থেকে মুক্তি না হলে বিশ্বে শান্তি আসবে না। প্রত্যেক দেশের জনগণকেই সেই সত্য বুঝতে হবে। একজন ভাল ণ্যায়পরায়ন নির্লোভ নেতাই পারে একটা দেশকে শান্তিতে রাখতে..দেশে দেশে জনতার এই বিজয় অর্জিত হলে ধারাবাহিকতায় বিশ্বেও শান্তি চলে আসবে অবলিলায়।

জাতিপুঞ্জের মতো জাতি সংঘও অর্থব প্রতিষ্ঠানেই পরিণত হয়েছে। যে শুধু লাঠিয়াল মাত্র!

বদলে যাক এ চিত্র। জাতিসংঘ হয়ে উঠুক তার আর্দশের পরিপূরক সংস্থা। কারো লাঠিয়াল না হয়ে বিশ্ব শান্তির জণ্য ন্যায় নীতি আর সত্যের ভিত্তিতে কাজ করে ফিরিয়ে আনুক তার প্রতি হারানো আস্থা।




লেখাটির উৎসClick




মন্তব্য ৫০ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৫০) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৩৩

গেম চেঞ্জার বলেছেন: X( X(

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৫১

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হুম! রাগের বিষয়ই বটে।

২| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৩৭

গেম চেঞ্জার বলেছেন: ইরাক, আইএস, জঙিগোষ্টী নিয়ে পোস্টে মনের কথাগুলোই উঠে আসছে। আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানবেন বিদ্রোহী ভাই।

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৫৩

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদের সাথে গৃহিত হল।

আসরেই ব্লেম গেমে তারা পুরা বিশ্বকেই বোকা বানিয়ে চলছে। প্রযুক্তির নিয়ন্ত্রনের জোরে বিশ্বাসকে নিয়ে খেলছে!

তবে সবকিছুর যেমন শেষ আছে- এটাও বোধকরি সেই পথেই দ্রুত হাটছে।

পৃথিবী মুক্তি পাক দু:শাসকদের হাত থেকে।

৩| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৩৮

আমি আবুলের বাপ বলেছেন: ওদের এখন নজর অন্য দিকে।এই সব ক্ষমা চাওয়া নাটক।

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৫৫

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সেতো বটেই! অপরাধী আগের অপরাধের ক্ষমার ভান করে নিজেকে গ্রহযোগ্য করার অপচেষ্টা করে- আরো কোন বড় অপরাধের প্লান নিয়েই।

তবে মিডিয়া প্রোপাগান্ডার মূখোশ খুল এই যা। তারপরও তারা করবে... নিত্য নতুন আঙিগকে!

কারন ইল্লত যায়না ধূইলে খাসলত যায়না মরলে! ;)

৪| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৫৮

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: যথার্থ ভেবেছেন । একটা দেশকে শেষ করে দিল পশ্চিমা বিশ্ব । এই ধ্বংসস্তূপ ঘিরে এখন চলছে জাতিগত দাঙ্গা আইএস আরও কত জটিলতা ।

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৮:০১

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আমাদের আর ভাবার সময় কই?

তারাই খেলে! বিশ্বটাকে নিয়ে ইদুর বড়িাল খেলছে!!!! যথার্থ বলেছেনে.।ধ্বংসস্তূপ ঘিরে এখন চলছে জাতিগত দাঙ্গা আইএস আরও কত জটিলতা । !!!

হে পশ্চিমা রাজনীতিবিদেরা এবার তোরা মানুষ হ!

৫| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:০৫

তাল পাখা বলেছেন: ওদের ক্ষমা চাওয়ার মধ্য দিয়ে ওরা অহংবোধ প্রকাশ করে।প্রকাশ করে দাম্ভিকতা। ওরা আমাদের বুঝাতে চায় 'তোমরা আসলে বোকা। আমরা যা ইচ্ছা তাই করতে পারি'।

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৮:০৫

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: মন্দ বলেননি!

আসলেই সব লোভী শাসকগুলা স্বার্থান্ধ বলেই বোকা বোকা হয়ে থাকে! স্রেফ ক্ষমতার লোভে বেঈমানী করে পুরা দেশ, জাতি, আমজনতার সংগে!
এক মীরজাফর দু’শ বছরের গোলামী দিয়েছিল!!! এখন তো দেশে দেশে মত হাজার মীরজাফর! বিশ্ব শান্তির মুক্তি দূর অস্ত!!!!!

৬| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:১১

কিরমানী লিটন বলেছেন: তাল পাখা বলেছেন: ওদের ক্ষমা চাওয়ার মধ্য দিয়ে ওরা অহংবোধ প্রকাশ করে।প্রকাশ করে দাম্ভিকতা। ওরা আমাদের বুঝাতে চায় 'তোমরা আসলে বোকা। আমরা যা ইচ্ছা তাই করতে পারি'।


হয়তোবা ইতিহাসে তোমাদের নাম লিখা রবে না ...

ভালো থাকবেন-সুস্থতায় , নিরন্তর ...

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৮:০৭

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: নাম লেখা থাকবেনা তা নয়! থাকবে হিটলার, হালাকু, চেঙ্গিসদের নামের সাথে ঘূণার সাথে!

ধন্যবাদ .. আপন্ওি ভাল থাকুন অনন্ত..

৭| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:০২

নতুন বলেছেন: একটা দেশ ধংস করে দিয়ে এখন সরি বলেই খালাস??

এটা পুরাই আমেরিকার চক্রান্ত এটা বিশ্ববাসীর নিকট কে তুলে ধরবে?

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৩

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: চিন্তা করা যায়!
আমেরিকার চক্রান্তে চামচ ব্রিটেন! দুইটাই চরম খারাপ!

আমাদের আম বিশ্ব নাগরিকদেরই তুলে ধরতে হবে। সেদিনের কিনতা কুনতে যদি নাড়িয়ে দিতে পারে সেই সময়কে আমরা কি পারি না?
বরং আমরা চেষ্টাই করিনা!!!!
চলুন শুরু হোক কোন এক জন থেকে..

৮| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:১৯

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: আমি পারলেতো সেই সময়েই বুশ,ব্লেয়ারকে আন্তর্জাতিক আদালতে টেনে নিতাম।। যেখানে সত্যিকার কিছু দেশপ্রেমিকদের বিচারের প্রহসন চলে।। তবে ইতিহাস কাউকেই ক্ষমা করে না।। এটাই শান্তনা।।

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৮

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ইহুদীরা কয়েক পুরুষ ধরে স্বপ্ন কন্টিনিউ করে ... তারপর্ও স্বপ্ন থেকে বিচ্যুত হয় না..

আমাদের স্বপ্ন দেখতে শিখতে হবে। ধারাবাহিক!

৯| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ২:১০

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: এখন সরি বলেই কি লাভ। যা ধ্বংস করার তা তো করেই ফেলেছেন। আর জাতিসংঘ এটা জাস্ট একটা ফাজলামির সংঘ। জাতিসংঘের বিলুপ্তির সময় চলে এসেছে।

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৬

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: জাতিপুঞ্জ যেভাবে গুটিকয় রাষ্ট্রেরে পুতুল হয়ে বিলুপ্ত হয়েছিল.। সংঘেরও সেই অবস্থা!

বিশ্ব নেতৃত্বের নিরপেক্ষতা অনুপস্থিত তাদের কর্মকান্ডে! বিশ্বের কি প্রয়োজন তা নয়- পঞ্চ শক্তি তায় আম্রিকা ব্রিটেন কি চায় তাই তারা অনুসরণ করে!
দু:খজনক! সমযের বিচারে আজকে হয়তো দম্ভ দেখিয়ে গেল কালান্তরে হিটলারের চেয়ে বেশি ঘৃনাই জমা হবে!!!!!

১০| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ২:১২

অন্ধবিন্দু বলেছেন:
টনি ব্লেয়াররা মাফ চাইলেই কি ! সব ওদের ভন্ডামী মাত্র। (তখন কী ব্যাটা ঘাস খাইতো)

ভাল ণ্যায়পরায়ন নির্লোভ নেতা হুম। এমন লোকেরে আপনি-আমি নেতা মনে করি বলে মনে হয় না। বাস্তবতা তেমনি। পাবলিক আমরা লুতুপুতু ছাড়া আর কিছু চোখে দেখি না শুনি।

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫২

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ভন্ডামী তাতেতও কোন সন্দেহ নাই! অনেকটা ধর্ষনের মতো কঠিন বিচার থেকে বাঁচতে মূখ কাচুমাচু করে নিরীহ সাজার ধর্ষকের অপচেষ্টার মতোই!

গণহত্যার দায়ে আন্তর্জাতিক আদালতে মামলা কার হোক।

আমরা মন কিরিনা কথাটা ঠিক নয়- আমরা পাইনা- তাই মূখোশে বিভ্রান্ত হই! কিন্তু মাহাথির, আহমেদিনেজাদরে মতো যে প্রতিষ্টতি হয়ে যায়- তাক েকিন্তু সবাই লাইক করে। আমজনতা নিশ্চয়ই কাউক েতা বানিয়ে দেবে না। সে প্রতিষ্ঠা করতে পারলে তার বিচার, কর্ম, বক্তব্য এবং বাস্তবায়নে তখন সকলেই তাকে বেছে নেবে! ব্যাপারটা এমন নয়কি?

১১| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৮:৫১

প্রামানিক বলেছেন: আপনার কথাগুলোর মাঝে হাজারো মানুষের মনে কথা ফুটে উঠেছে। ধন্যবাদ আপনাকে

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:২৩

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: কিন্তু সেই হাজারো লাখো কোটি মানুষের স্বরকে অবদমিত করে রাখে মুষ্ঠিমেয় কিছু লোক!

সেই মুষ্ঠিমকে দমন করতেও তাই সময়ের প্রয়োজনেই দাড়াতে হয় কাউকে না কাউকে!

ক্ষুদিরাম, তিতুমির, হাজী শরীয়তুল্লাহ, দুদুমিয়া, প্রীতিলতা এরকম বহু বহুজন .....

১২| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:১৯

রমিত বলেছেন: ইরাকের প্রথম যুদ্ধের সময় (১৯৯০ সাল) আমি ছিলাম সদ্য তরুণ। পুরো ঘটনাটি ভীষণ দাগ কেটেছিলো আমার মনে। নিজ অপরিপক্ক জ্ঞানে বিশ্লেষণ করতে চেয়েছিলাম পুরো ঘটনাটা। আমার আরব বন্ধুরাও অনেক কিছু বলছিলো। একটি বিষয়ে সবাই একমত ছিলো, 'ইংল্যান্ড নিজ স্বার্থে আন্তর্জাতিক রাজনীতির চাল চালে'। যদিও আজ তাদের কোন উপনিবেশ নেই কিন্তু নয়া উপনিবেশবাদ তারা ভালোই চালাচ্ছে। তার সাম্রাজ্যবাদী নীতির পরিবর্তন তেমন কিছু হয়নি।

আপনার লেখা ভালো হয়েছে ভৃগু ভাই।
শুভ কামনা রইলো।

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:২৬

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: যদিও আজ তাদের কোন উপনিবেশ নেই কিন্তু নয়া উপনিবেশবাদ তারা ভালোই চালাচ্ছে। তার সাম্রাজ্যবাদী নীতির পরিবর্তন তেমন কিছু হয়নি।

শুধু পতাকা বিহীন, মানচিত্র বিহীন বিশ্ব উপনিবেশ! নীলকর নেই- ডিজিটাল কর আসছে! চাবুক চলে গেছে মিসাইল, লেসার গান চলছে!

লেখারতো নয়- স্রেফ আক্ষেপ আর নিজেদের দৈনতার খতিয়ান মাত্র। ভাললাগায় অনেক অনেক ধন্যবাদ।

১৩| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:২৬

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: বদলে যাক এ চিত্র। জাতিসংঘ হয়ে উঠুক তার আর্দশের পরিপূরক সংস্থা। কারো লাঠিয়াল না হয়ে বিশ্ব শান্তির জণ্য ন্যায় নীতি আর সত্যের ভিত্তিতে কাজ করে ফিরিয়ে আনুক তার প্রতি হারানো আস্থা। ---

সেই সুদিনের অপেক্ষায় রইলাম, জানিনা এই অপক্ষার পালা আদৌ শেষ হবে কী না!! :(

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৬

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অপেক্ষা অনন্ত হয়! রত যত গভির হয় ভোর তত নিকটে আসে...

-আশাই বদলে দেয় ভবিষ্যতকে। তাই আমরা আশাবাদী হতে চাই।

ধন্যবাদ।

১৪| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৭

নেক্সাস বলেছেন: আমরা বোকা ওরা চালাক।
চালাক বলে ওরা আমাদের মত বোকাদের নিয়ে খেলে।
ইসরাইলী জেনারেলও বোরখা পরে হয়ে যায় মুসলিম যোদ্ধা।
আর মেরুদন্ড হীন আমি মুসলিম হোলির রং মেখে হয়ে যায় প্রগতিশীল।
আর তখনই ব্লেয়ারেরা আমাদের বোকামীটা প্রকাশ করে মদের গ্লাসে চিয়ার্স বলে।

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:৪০

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অসাধারন বলেছেন!

বাস্তবটা এমনই। আমাদের জোব্বাওয়ালা কবে যে বুঝবে?

আমাদের দেশীয়রাই বা বুঝলো কই? স্বজাত্যবোধের তীব্রতায় দেশপ্রেমের আকন্ঠ নেশাচুর হয়ে নিজের মতো করে ব্রান্ডিংয়ের নেতৃত্ব আজোতো দেখছি না! বিশ্ব যেন আঙুল তুলে বলে দেখ- আর বলে জীবনে কিছু হতে হলে "বাঙালি হও"।

১৫| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৯

এস কাজী বলেছেন: এতদিন পরে বোধোদয় হয়েছে। কিন্তু হয়ে কি লাভ। মানবতা ধ্বংসের প্রক্রিয়া তো বুশের সাথে মিলে ১২ বছর আগেই করে ফেলেছে। এই রিলাইজেশনের কোন লাভ নাই। খালি একটু সঙ সেজে ভং ধরতেসে আর কি !!!!

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:০৭

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: খালি একটু সঙ সেজে ভং ধরতেসে আর কি !!!! সেতো বটেই!

আর চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিল তারা কত মিথ্যুক প্রতারক অথচ তারপরও সবাই তাদেরই পূজে!

সক্ষম বিশ্ব নাগরিকের উচিত আন্তর্জাতিক যুদ্ধাপরাধ আদালতে এই ইস্যুতে মামলা করা এবং যথোপযুক্ত শাস্তির ব্যবস্থা করা।
যদিও তাতে ইরাক ফিরে পাবেনা আগের জৌলুস, ফিরবেনা লাখ জীবন, ফিরবেনা হারানো ইজ্জত,!!
তবুও দৃষ্টান্ত হয়ে থাকা দরকার কোন াপরাধই বিনা বিচারে যায় না!

মানুষ না পরলেও প্রকৃতি আপন বিধানেই যদিও তা করে- সময় লাগে একটু বেশি এই যা!

১৬| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:১২

জুন বলেছেন: এইসব ফাজলামীর একটা সীমা থাকা উচিত। কোন রাসায়নিক অস্ত্র ইরাকের ছিলনা। ভালো করেই জানতো। তারপর ও এত গুলো নিরস্ত্র মানুষের মৃত্যু আর একটি দেশকে ধ্বংস এর জন্য তাদের ফাসী হওয়া উচিত। মাফ কিসের আবার!
তারাও এক রকম যুদ্ধপরাধী বিদ্রহী ভৃগু।

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:২৬

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: শুধু এক রকম না, বড় রকমের এবং আন্তর্জাতিক যুদ্ধাপরাধী!

তাদের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক যুদ্ধাপরাধ আদালতে মামলা ঠুকে দেয়া উচিত!

যাতে ভবিষ্যতে এইরকম ভাবে আর কোন স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্রে মিথ্যা অজুহাতে হামলা চালানোর আগে শতবার ভাবে। আর এই অপরাধে সমান ভাগীদার মিডিয়াও বটে!!

জাতিসংঘ তার সংবিধান এবং গঠনতন্ত্রকে রক্ষা করতে না পারার দোষে দুষ্ট! পঞ্চ অক্ষ শক্তির বাকী ৩ জনেরও শক্তিশালি ভূমিকা ছিল না। থাকলে ঘটনা হয়তো অন্যরকম হতো! যেমন এখন রাশীয়া এক্টিভ একশনে গেছে বলে আইএস নিয়ে আমেরিকার এতদিনকার মিথ্যা প্রোপাগান্ডা খোলাসা হয়ে গেছে!

সেদিন যদি কোন এক শক্তি এইরকম ভূমিকা নিত- সভ্যতার সূক=তিকাগার বাগদাদ এভাবে নরকে পরিণত হোত না।

১৭| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:২৫

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: কুয়েতে ঢুকাইলোও আম্রিকা, বাইরও করলো আম্রিকা। রাসায়নিক অস্ত্র ইরানী আর কুর্দীদের বিরুদ্ধে ব্যবহার করার সময় দেখেনি। এরপর কল্পনায় পাইয়া গেলো। লিবিয়ার এখন অবস্থা কি? পেছনের কারন অরাই। লিবিয়া আর ইরাকের মত এমন নানা জাতি গত্রের দেশ সামলাইতে গাদ্দাফী আর সাদ্দামের মত বেজন্মারও দরকার আছে। আফ্রিকান দেশগুলারে চুষতেছে ওরাই। সবই সবার জানা। বিশ্বে চায়না, রাশিয়া আর ভারতের আবার শক্তি হিসেবে উত্থান খুবই দরকার।

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:১০

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ব্যালেন্স অব পাওয়ার একমূখি হইলে যা হয়!

যেই কারণে সিরিয়ায় রাশীয়ার বা'হাত ঢুকানোতে বাধ্যগত সহমত দিতে হয়! চীন জাপান জার্শান ২য় বিশ্বযুদ্ধের কষ্টেই এইসব বিষয়ে আর নাক গলায়না মনে হয়!

"লিবিয়া আর ইরাকের মত এমন নানা জাতি গত্রের দেশ সামলাইতে গাদ্দাফী আর সাদ্দামের মত বেজন্মারও দরকার আছে। আফ্রিকান দেশগুলারে চুষতেছে ওরাই। সবই সবার জানা। বিশ্বে চায়না, রাশিয়ার ;) আবার শক্তি হিসেবে উত্থান খুবই দরকার।" - সহমত।

১৮| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৩৮

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: বিশ্বের এই জালিম, দাম্ভিক লোভী, মিথ্যুক শাসকদের থেকে মুক্তি না হলে বিশ্বে শান্তি আসবে না। প্রত্যেক দেশের জনগণকেই সেই সত্য বুঝতে হবে। একজন ভাল ণ্যায়পরায়ন নির্লোভ নেতাই পারে একটা দেশকে শান্তিতে রাখতে..দেশে দেশে জনতার এই বিজয় অর্জিত হলে ধারাবাহিকতায় বিশ্বেও শান্তি চলে আসবে অবলিলায়।

সহমত ভৃগু ভাই , সহমত পুরো লিখার সাথেই ।

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:২৬

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ধন্যবাদ গিয়াস ভাই।

সেই শেকল পড়ানো সাম্রাজ্যবাদ নেই বটে-তারচে বেশি চলছে ডিজিটািইজেশনের হাত ধরে, বানিজ্যিক, অর্থনৈতিক শোষনের কর্পোরেট মাধ্যমে, মিডিয়ার অন্যায্য ব্যবহারের মাধ্যমে, ক্ষমতার এককেন্দ্রিকতার মাধ্যমে..

এর অবসান হোক । বিশ্ব শান্তি না হোক এটলিষ্ট ফিলিস্তিন, ইরাক লিবিয়া আফগান, আলজেরিয়া মিশররে মতো ঘটনা ঠেকাতেই শক্তির পুন: ভারসাম্য বড্ড বেশি প্রয়োজন।

১৯| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:২৩

সেয়ানা ০১ বলেছেন: বাদ দেন ব্লেয়ার, আমাদের নিজের দেশের সরকার গত ৯ বছরে কত নিরপরাধকে খুন করে লাশ গুম করছে, তার কথা বলেন |

স্যরি ট্যরি কিছু বলছে ? বলে নাই !!

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২০

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: যান! বাদ দিলাম!

আমাদের তিনারা সরি বলবে!!! বাঘের গল্প শোনেন নাই! গলায় কাটা ফুটার! কাটা তোলার আগে বকের কাছে কত আকুতি... কাটা বেরিয়ে গেলে বকশিশতো দূরে থাক- বলে তোর ভাগ্য তোর মাথাটা চিবিয়ে খাইনি!

আমরা সরি চাইতে গেলে -আমজনতার ভাগ্যতো বকের ভাগ্য!!!!!!

২০| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:৪০

আমিনুর রহমান বলেছেন:


টনি/বুশরা অবশ্যই দায়ী ইরাক ধংসের জন্য কিন্তু একবারও কি ভেবেছেন আজকে পুরো মধ্যপ্রাচ্য পশ্চিমাদের দখলে কেনো?
আমি বলবো এর জন্য একমাত্র দায়ী সাদ্দাম। প্রথমে ইরানের সাথে পরবর্তীতে কুয়েত দখলের চেষ্টা। আজকে সাদ্দামের মতো শক্তিশালী নেতা যদি মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর সাথে সৌহার্দ্য বজায় রাখতো তাহলে পশ্চিমারা মধ্যপ্রাচ্যে রাজত্ব করতে পারতো না এমনকি আইএসএস মতো জঙ্গিরাও সৃষ্টি হতো না।

পশ্চিমরা সুযোগ খুঁজেছে মধ্যপ্রাচ্যে ঢুকার সেটা তৈরি করে দিয়েছে সাদ্দাম ইরাক দখল করার চেষ্টা করে।

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:১৫

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: মধ্যপ্রাচ্য কিন্তু আজকে তাদের দখলে নয়! সেই ২য় বিশ্বযুদ্ধের আগে থেকেই তারা এইরকই মিথ্যাচারিতার রাজনীতি দিয়ে খেলছে। দখল করছে দেশ!
সাদ্দামের দায় নেই তা নয়। তবে তা ভুল বোঝার বিশ্বাস করার দায়। তাদের মিথ্যাচারে বিশ্বাস করেছিল। কিন্তু সাদ্দামের দাবীযে যৌক্তিক ছিল আজকের দিনে ষৌদিও তা হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছে! তেলের দাম এমন কমেছে সৌদি অর্থনীতি খাবি খাচ্ছে! এই ভবিষ্যত দেখেই সাদ্দাম একগুয়ে ছিল দাম না কমানোর শর্তে। কিন্তু তাকে সরাতেই কুয়েত সৌদির ছলে বেশী উৎপাদন ণীতিতে গেলে- আবার দখল খেলায় নামিয়ে তাকে চিরতরে পথ থেকেই সরিয়ে দিয়েছে সবাই মিলে। আবার সময়ের বিচার দেখূন সেই সৌদিও আজ তেলেম দাম বাড়ানোর জন্য কাঁদছে.. কিন্দু তার নাটের গুরুরা আর দামা বাড়াচ্ছে না! বেশী উৎপাদের বিষ নীতির বিষে আজ তারাই জর্জর!

আল কায়েদা বা আইএস সাম্রাজ্যবাদীদের প্রজনন। এটা যেভবেই হোক তারা করতে! যেমন এখন বাংলাদেশ চেষ্টা চলছে!
মিসরের নির্বাচিত সরকারকে উৎখাতে কি বিশেষ কোন ব্যক্তির বা ইস্যুর প্রয়োজন পড়েছে? তারা গায়ের জোরেই সেরে ফেলেছে!

নেকড়ে, শেয়াল আর সাম্রাজ্যবাদীরাতো এমনই হয় তাই না?



২১| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ২:০০

নতুন বলেছেন: যুদ্ধ খুবই লাভ জনক একটা ব্যবসা। যেটাতে আমেরিকার সবচেয়ে বেশি লাভ হয়।


এরা যুদ্ধ লাগাইয়া দুই পক্ষের কাছেই অস্র বিক্রি করে।

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:১৭

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এটা চরম সত্য।

আর এর জন্য প্রয়োজনে যুদ্ধের ইস্যু তৈরী করে দেয়াও তাদের বানিজ্যেরই অংশ বটে ;)

২২| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৫

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: ওরা সরি থ্যংকিউ প্লিজ বলার কালচারের দেশ। মনে করে একটা শব্দ বলে দিলেই সব শেষ। তাও তো ধন্য হয়ে যান, যে এটুকু বলার মত ভদ্রতা দেখিয়েছে। না করলেই বা কি করতে পারতেন। আমাদের মুসলিমদের মূল্য ওদের কাছে পশুপাখির জীবনের চেয়ে বেশী না।

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:২৩

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: তা বটে। কালচারের অভ্যাসেই তা বলেছে বলেই আমাদের কৃতজ্ঞ হওয়া উচিতই বটে! কারণ আমাদের দেশে তো বিনা নির্বাচনে ক্ষমতায় বসে থাকা যায় সরি না বলেও, বিনা বিচারে শত শত মানুষ মেরেও দায়হীন ! কিসের সরি?
লঞ্চডুবে শত শত মানুষ মরে মন্ত্রীরা বিকারহীন, সড়ক দূর্ঘটনা মাহমারি র মতো মানুষের জান কেড়ে নেয়.. অনুভব হীন!
রানা প্লাজা নিয়ে কত সহজেই সবাই সব ভুলে যায়- কারো কোন দায় দেখেছেন! ১২ বছর কেন ১২ যুগ পরেও বোধকরি সেই দায়বোধ জাগবে না। সেই অর্থে আমাদের ধন্য হো্য়াই উচিত... বাঘের মূখে কাটা তুলতে আমরা বকের ছান ামাথা ঢুকিয়ে যে বকের করে আনতে পেরেছি সেইতো ভাগ্যি!
বাঘের কাছে আবার বখসিস চাওয়া!?!?

মুসলিমরা মুসলিম হলে মূল্য ঠিকই পেতো। আর শাস্ত্রে বলে না যে নিজের মূল্য নিজে আদায় না করে অন্যে কি তা দিতে চায়?

২৩| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৮

এহসান সাবির বলেছেন: ব্লেয়ার কি সত্যিই দুঃখিত?

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৬

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ফর্মাল তো বটেই। কিন্তু এটাকেই কাজে লাগিয়ে মুসলিম কোন নেতা কি নেই বা ইরাকি কোন ব্যাক্তিত্ব কি নেই তাকে আন্তর্জাতিক যুদ্ধাপরাধ আদালতে দাড় করাতে পারে!

এটলিষ্ট আইনের মিনিমাম শাস্তিটুকু পাওয়া উচিত তার!

২৪| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:৩৪

আনু মোল্লাহ বলেছেন: একটা সরি কি ফিরিয়ে দিতে পারবে ইরাকের আগের সেই সমৃদ্ধ অবস্থা!

স্বাধিনতা সার্বভোমত্ব বিপন্নের যে জঘণ্য ইতিহাস রচিত হল তা কি মুছে যাবে?

যে লক্ষ লক্ষ যুবক, নারী, শিশু জীবন দিল বিনা দোষে সবার জীবনের মূল্য কি এক সরিতেই শোধ হবে?


মিথ্যাবাদী প্রতারক সাম্রাজ্যবাদিরা!

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:০৭

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ধন্যবাদ আনু!

আসলৈই পৃথিবীর সেরা প্রতারক সাম্রাজ্যবাদিরা!

২৫| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৪

চাঁদগাজী বলেছেন:

টনি ব্লেয়ার যদি বুঝতে পারতেন যে, ইরাকসহ সব আরবদেশ শক্ষায় পেছনে, সেটার সমাধান দরকার ছিল; তা'হলে এই বিপর্যকে অন্যভাবে হিক করা যেতো।

০১ লা নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৪৫

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: তাদের বোঝা না বোজার চেয়ে তাদের স্বার্থটাই তারা বড় করে দেখে!! তাই বিশ্ব জুড়ে এত অশান্তি!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.