নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি সেই দিন হব শান্ত....

বিদ্রোহী ভৃগু

সকল অনাচার আর অনিয়ম জাগায় দ্রোহ.....

বিদ্রোহী ভৃগু › বিস্তারিত পোস্টঃ

সুখবর : বাংলাদেশ " সিলেট ও মৌলভীবাজারে’ উচ্চমাত্রার ইউরেনিয়ামের সন্ধান "

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৫

আমাদের অনেক অনেক পজিটিভ দিক রয়েছে।
আমাদের আত্মায়, সত্বায়, আচরনে দেশাত্ববোধে, আতিথেয়তায়, সম্পদে সর্বত্র।

কিন্তু সেগুলো আড়ালেই থেকে যায়। ব্যক্তিক পর্যায় থেকে জাতীয় সর্বত্রই যেন।

আমাদের দেশের প্রতি স্রষ্টার অপার করুনা দেশের প্রতিটি ইঞ্চিতে লুকানো। এমন উর্বরা ভুমি আর কোথায় আছে বলুন। কাকের মলের থেকেও জন্মায় বিশাল বটবৃক্ষ! অবহেলায় ফেলে রাখা আটি থেকে জন্মায় বিশাল আম গাছ।
খনিজ সম্পদেও আমরা ভরপুর। সৈকতের বেলাভূমিতেই বালুর সাথে মিশে অবহেলায় পড়ে আছে হাজার হাজার কোটি টাকার সম্পদ!

দৈনতা শুধু একখানে। রাজনৈতিক ক্ষেত্রে। যে জন্য আফ্রিকা যেমন হীরার খনির মালিক হয়েও আজ বহুধা বিভক্ত হয়ে দুর্বল, দরিদ্র আর যুদ্ধ বিধ্বস্ত দেশের তালিকায়.. আমরাও যেন তেমনি সম্পদকে মাটির নীচে ফেলে রেখে নিজেরাই অবহেলায় অবহেলিত হচ্ছি।
যেটুকু ছিটে ফোটা আমাদের জানায় তা নিয়েও নোংরা দেশপ্রেমহীন খেলা চলে। গ্যাস অন্যতম। সমুদ্রব্লক ইজারা দিতে গিয়ে আমরা ব্যক্তি এবং দলের আখের গোছাতে গিয়ে দেশকে পেছনেই রাখি ব্যাকবেঞ্চার বানিয়ে! বিগত চুক্তি, বিদেমী কোম্পানীর দূর্গটনা, ক্ষতিপূরণ আদায়ের কাহিনীতো প্রমাণ সহ সেদিকেই ইংগিত করে।

অনকে আগে থেকেই ছিটোফোটা নিউজে জেনেছি বগুড়ায় রয়েছে পৃথিবির সবচে শ্রেষ্ঠ মানের নীলা। যার মজুদ আনুমানিক ৫০ হাজার বিলিয়ন ইউএস ডলার!!!অথচ জাতীয় পর্যায়ে সে সব নিয়ে আগ্রহ কই?
ইউরেনিয়াম নিয়েও শুনছি কত কথা। সিলেট মৌলভী বাজারে পৃথিবীর ২য় বৃহত্তম ষ্টক!
এবং আজ সেই খবরের নতুন ভার্সটাই আপনাদের সাথে সুখবর হিসাবে শেয়ার করত চাইছি-
খবরটা শির্ষ নিউজডট কমে ছাপা হয়েছে।

বাংলাদেশের সিলেট ও মৌলভীবাজার জেলার পাহাড়ি অঞ্চলে মূল্যবান পারমাণবিক জ্বালানি ইউরেনিয়াম প্রচুর পরিমাণে রয়েছে বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। পরমাণু বোমার প্রধান উপকরণ এই ইউরেনিয়াম।
তারা জানান, এসব অঞ্চলে এই তেজস্ক্রিয় খনিজের ঘনত্বও অনেক বেশি। এখন সরকার এগিয়ে এলেই এই খনিজ থেকে বিপুল বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন সম্ভব।
বুধবার রাজধানীর আগারগাওয়ে বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশনের (বাপশক) সম্মেলন কক্ষে ‘ইউরেনিয়াম সার্চিং অ্যান্ড কোয়ান্টিফিকেশন: এন অ্যাটেম্পট অ্যান্ড সাকসেস’ শীর্ষক এক সেমিনারে এ তথ্য জানান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. এ কে এম ফজলে কিবরিয়া।
পরমাণু শক্তি কমিশনের নিউক্লিয়ার সেফটি, সিকিউরিটি ও সেফগার্ডস বিভাগের প্রধান এ বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা জানান, সিলেট ও মৌলভীবাজারের বেশ কয়েকটি স্থান থেকে উচ্চমাত্রার তেজস্ক্রিয়তা সম্পন্ন পাথর সংগ্রহ করে পরীক্ষা করে দেখা গেছে, এসব পাথরে ইউরেনিয়ামের উপস্থিতি রয়েছে। কিছু কিছু পাথরে উচ্চমাত্রার ইউরেনিয়াম রয়েছে, যার ঘনত্ব ৫০০ পিপিএম (পার্টস পার মিলিয়ন) এরও বেশি।
ড. ফজলে কিবরিয়া বলেন, পাথর সংগ্রহ করে ‘গামা স্প্রেকট্রোস্কপি’ পরীক্ষায় প্রাথমিকভাবে এগুলোতে ইউরেনিয়াম ধরা পড়ে। পরে ‘এনার্জি ডিসপার্সিব এক্সরে’ পরীক্ষার মাধ্যমে নমুনায় ইউরেনিয়ামসহ অন্যান্য সম্ভাব্য মৌল শনাক্ত করা হয়।
তিনি বলেন, কিছু কিছু পাথরে উচ্চমাত্রার ইউরেনিয়াম রয়েছে। এটা অত্যন্ত আশাব্যাঞ্জক খবর।

তিনি আরো জানান, জাপান ও কোরিয়ায় কয়েকটি নমুনা পাঠানো হয়েছিল। দু’দেশের পরীক্ষায় প্রাপ্ত ফলাফলের সাথে বাংলাদেশের ফলাফল সঙ্গতিপূর্ণ।

এ বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা বলেন, ‘এটাই বাংলাদেশে প্রথম চেষ্টা যার মাধ্যমে সিলেট ও মৌলভীবাজার জেলাগুলোর নমুনা সংগৃহীত ঠিক কোনস্থানে কত ঘনত্বের ইউরেনিয়াম রয়েছে, সেসব স্থানের জিপিএস রেকর্ড সংরক্ষিত রাখা হয়েছে।’

তিনি আরো বলেন, ‘দেশে ইউরেনিয়াম রয়েছে এমন খবর জানা থাকলেও লোকেশনের সঠিক ডাটাবেজের অভাবে সেসব ফলাফল বর্তমান সন্ধানে তেমন কাজেই আসেনি। এমনকি কোনো কোনো স্থানে ইউরেনিয়ামের কোনো অস্তিত্বই পাওয়া সম্ভব হয়নি।

আন্তর্জাতিক পরমাণু শক্তি সংস্থা (আইএইএ) প্রকাশিত ইউরেনিয়াম উত্তোলন সম্বন্ধীয় বইয়ে উল্লেখিত তথ্য মতে, বিশ্বব্যাপী যেসব খনি থেকে বর্তমানে ইউরেনিয়াম উত্তোলন করা হচ্ছে সেগুলোর অধিকাংশতেই এর ঘনত্ব ৩০০-১০০০ পিপিএম।

এটা খুশির খবর যে, আমাদেরও উত্তোলনযোগ্য ঘনত্বের ইউরেনিয়াম রয়েছে। এখন প্রয়োজন কতটুকু এলাকাজুড়ে এমন ঘনত্বের ইউরেনিয়াম রয়েছে এবং দেশের আর কোথায় কোথায় এমন ঘনত্বের ইউরেনিয়াম রয়েছে তা খুঁজে বের করা। এ জন্য সরকারকে এগিয়ে আসতে হবে।’

সেমিনারের ‘বাপশক’ এর পরিকল্পনা ও উন্নয়ন বিভাগের পরিচালক ড. দিলীপ কুমার সাহা, ভৌত বিজ্ঞান বিভাগের পরিচালক ড. আলেয়া বেগম, মানব সম্পদ উন্নয়ন বিভাগের পরিচালক প্রকৌশলী আনিছা বেগম, খাদ্য ও তেজস্ক্রিয় ইনিস্টিটিউটের পরিচালক ড. মো. খোরশেদ আলম, বৈজ্ঞানিক তথ্য বিভাগের পরিচালক ড. হিমাংশু, প্রকৌশল বিভাগের পরিচালক প্রকৌশলী জাফর সাদেক, তেজস্ক্রিয় খনিজ ইউনিটের প্রাক্তন পরিচালক ড. ইউনুস আকন্দ উপস্থিত ছিলেন।

সেমিনারে তেজস্ক্রিয় পদার্থের উপর গবেষণা করেন এমন ১০০ জন বিজ্ঞানীও অংশগ্রহণ করেন।
===
আশা করব আমাদের জাতীয় স্বার্থে জনগণের সুফলবাহী চুক্তির মাধ্যমে সরকার এই সম্পদ উত্তোলন করতে সক্ষম হবে। এবং বিশ্বে এক অনন্য স্থান অর্জনে প্রাপ্ত প্রাকৃতিক রহমতকে সঠিক ভাবে কাজে লাগিয়ে দেশকে উন্নতির পথে নিয়ে যেত সক্ষম হবে।
আর খুব সতর্কতার সহিত বিদেশী সকল ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করে হুটু-তুতসির মতো বিরাজমান মূখোমূখি দুই দলের অবস্থানকে পাশপাশি অবস্থানে নিয়ে আসতে সক্ষম হবে।
নইলে মোড়লরা আমাদের নিজেদের মধ্যে বিরাজমান বিভেদকে কাজে লাগিয়ে তারা সহজেই সস্তায় মূল্যবান সম্পদ নিতে চেষ্টা করবে। যার নমুনা আমরা দেখেছি আফগানিস্তানে, ইরাকে, সিরিয়া সহ অন্যান্য বহু দেশে।

এগিয়ে যাক বাংলাদেশ। সকল শংকাকে মিথ্যা প্রমাণ করে।

মন্তব্য ৭০ টি রেটিং +১২/-০

মন্তব্য (৭০) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৯

এক নিরুদ্দেশ পথিক বলেছেন: এগিয়ে যাক বাংলাদেশ। সকল শংকাকে মিথ্যা প্রমাণ করে।

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৩

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ধন্যবাদ।

ভাল থাকুন নিরন্তর।

২| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩২

গেম চেঞ্জার বলেছেন: আফ্রিকার কথা বলাতে সিয়েরা লিওনের মলিন মুখগুলোর কথা মনে হয়ে গেল ভাই, কিন্তু সরকারের ওপর ভরসা করার মতো মানসিকতা হারিয়ে আমরা আজ ভবঘুরে ফকিরের মতো হয়ে গেছি। ক্ষুদ্র স্বার্থান্বেষী সরকারদল যদি জাতীয় অগ্রগতিকে অবজ্ঞা করতেই থাকে তবে পরিবর্তনের বড়ই দরকার। এই যে একটি খবর দিলেন তার গুরুত্ব কয়জন রাজনৈতিক নেতা বুঝতে পারবেন?? ১% পারবেন কি না তা নিয়েও সন্দেহ।

তারপরও আশা করতে দোষ নেই, সরকার এগিয়ে আসতে পারে।

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৩৭

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ধন্যবাদ।

আশাই বরসা জানি চলার পথে!!!!

৩| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১৩

অগ্নি সারথি বলেছেন: উবামা মামায় জানে এই খবর?

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১৯

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: জানেনা আবার!!!

আফনের কি মুনে হয়? এই সংঘাত এমনি এমনি ওমা দিয় রাখা!!! ৫০ বছর পর দেইখেন আবার ডকু প্রকাশ কইরা স্বীকার করব ষড়যন্ত্রের কথা !!

হুটুটুটসিগো যেমনে লাগায় আফ্রিকার হিরা ওরা বিমান ভইরা লইয়া যায়.. অস্ত্র আর দুর্ভক্ষ গিফট দেয়- হাম্বা আর বিএম্পি দিয়া সেরাম কুন পেলান আছেনি কে জানে???
তবে পাললিক বাংলায় আফ্রিকান ষ্টাইলে প্লান মাইর খাইলেও খাইতে পারে- তারউপর আবার বাঙালী বলে কথা ;)

৪| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৩৪

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: সুংবাদ আর দুঃসংবাদ দেখি এক সাথে দিলেন!!
সুংবাদ বর্তমান আর দুঃসংবাদ ভবিষ্যত!

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৫০

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হুম। ভাল জিনিষ ধরেছেন।

আজকের সুসংবাদ আগামীর শংকা।

আগামী দু: কাটিয়ে যেন সু থাকতে পারি তাই অগ্রিম সতর্কতা :)

নদী পোষ্টে আপনাকে আশা করছিলাম। সময় পেলে ঢু মাইরেন ।

৫| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৪০

তাল পাখা বলেছেন: ইউরেনিয়াম সম্পর্কীয় একটি খবর বেশ কয়েক বছর আগে পত্রিকায় একবার পেয়েছিলাম মৌলভীবাজারে পানির তলদেশে আছে। বিজ্ঞানীরা যন্ত্রের সাহায্যে পানির উপর থেকে পরীক্ষা করে জানিয়েছিল। তবে এ খবরটা তার থেকে আরো আশা জাগানো এবং ভয়েরও ব্যাপার। ভয় এ কারনে বলছি 'গরীবের পেটে যে ঘি হজম হয়না।

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৫২

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সেটাই। আবার সেই গরীবের যদি থাকে চেতনার ভ্যামো!

একজন আরেকজনের লুঙ্গি টাইনে ধরার খিচুনি! তাই ভবিস্যতের জন্য এখনই তৈরীর আগাম বার্তা!!!

৬| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:১০

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: গরীবের বউর বেশী রূপ ভাল নয় ভৃগু ভাই । বদমাশ দের নজর পড়ে :P

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:০৭

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হুম...

এটাও প্রবাদ আছে -আবার গরীবের বউ সবার ভাবী!

সে যাই হোক, বউ যদি হয় আ্ম-বিশ্বাসী, দৃঢ় মনোবলের আর স্বামী সন্তান হয় যোগ্য, কার সাধ্যি চোখ মেলে দেখে?????

++++

৭| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:১৯

শাহাদাত হোসেন বলেছেন: ওবামা দেশে কোনদিন জঙ্গী পাঠিয়ে সম্পদ লুট করে আল্লাহয় জানে ।

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:০৯

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: খালি ওবামারে ডরান কেন?
আপনার পড়শী যে চেতনার ট্যাবলেট দিয়ে জাতিরে দুই ভাগ করে রাখছে তার মাজেজা কিছূ বোঝার চেষ্টা করেন। আমরা এক হয়ে গেলে কেউ সূচ হয়েও ঢুকতে পারবেনা। তাইতো স্বাধীনতার পর থেকেই খালী বিরোধের ঢোল বাজছে।
আমাদের সচেতন হয়ে তার সাথৈ নাচা বন্ধ করতে হবে।
আমাদের স্বার্থেই।

৮| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪১

সাহসী সন্তান বলেছেন: কন কি মিয়া বাই, দেশে ইউরেনিয়াম.....!!?? যদি তাই হয় তাইলে বিষয়টা গুপন রাখাই ভাল। কারণ পর পুরুষে হুনলে বিষয়টা আর আস্ত থাকবো না! তয় বেশ তাজা খবর দিলেন কিন্তু.....!!

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:১৪

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সম্পদকে কাজে লাগানোর যোগ্যতাই বড়।
নইলৈ সউদগো মতোন কারো তলে পইড়াই থাকতে হবে! কিংবা হীরা সমৃদ্ধ আফ্রিকার মতোন ভবিস্যত অপেক্ষমান!
আর যোগ্য নেতৃত্ব হলে অষ্ট্রেলিয়ার মতোন অবস্থান। বিশ্বের সবচে বেশী মজুদ সেখানে। ২য় বৃহত্তম ষ্টকের সম্ভাবনা নাকি এখানে।

পর পুরুষ হ্যান্ডেল কইরা বহু নারী দেখেন প্রতিষ্ঠিত! আবার কেউ কেউ কেবলই বস্তুই থেকে যায়। আমাদের রাজনীতিবিদদের রাজনীতির আর দেশপ্রমের যে হাল- শংকিত হতেই হয়! ;)

ইদানিং সন্তু আবার হুমকি দিতেছে খৈয়াল করছেন? তাগো কথিত জুম্মর্যান্ডে কিন্তু সিলেট বেল্টও কল্পিত!!!!!!!!!!!!! সময় থাকতে মনা হুশীয়ার!!!

৯| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫৮

হাসান মাহবুব বলেছেন: এগিয়ে যাক বাংলাদেশ। সকল শংকাকে মিথ্যা প্রমাণ করে।

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:১৫

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ধন্যবাদ।

সকল আশংকা মিথ্যা হোক। আমাদের দেশপ্রেম আর ঐক্যের জয় হোক।

১০| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:০৪

shiponblog বলেছেন: গরিবের সুন্দর বউ থাকতে নেই।
নিজের করে রাখা কঠিন।

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:১৮

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অযোগ্য স্বামীর ক্ষেত্রে তা শতভাগ সঠিক। আবার যোগ্য স্বামীরা দেখৈন নিজের সুন্দরটাতো রাখৈই, পরের সুন্দর নিয়াও পরকীয়া করে ;)

১১| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:০৭

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন:



খাইছে! এই জিনিস দেশে থাকলে তো দেশের অনেক বাইড়া যাবে। B-)
আর তারপরে - আল্লাহ্‌ মালুম! ওবামামামায় জানলে কী করা শুরু করে কে জানে? :(

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:২২

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ওবামা মামারে কৃষ্ণ বানায় ফেলেন! তারপর রাধা হয়ে যান!
ব্যাস, আপনি চালাবেন কৃষ্ণ লীলা আর বিশ্ব করবে হিংসা! (ফান)

আমাদের দেশপ্রেম জাগার মতো কোন উদ্যোগই নেই। অথচ অন্যসব দেশে দেখৈন তাদের নাটক মুভিতে দেশপ্রেমের উপাদানে ভরপুর। খঅলী মুক্তিযুদ্দের কয়টা ছবি ছাড়া আমাদের নিয়মিত যে চর্চা তা নেই। অথচ পাশের ভঅরতেই দেখেন প্রেম ভালবাসা সাসপেন্স সবের সাথৈ সাথৈ দেশপ্রেমের উপর কত কত সাধার বানিজ্যিক ছবি রয়েছে।

আর আমরা বাউলিয়ানায় অনেক সশয়ই গাঁ ছাড়া ভাবে থাকি! সমস্যা নাকের ডগায় এলে পড়েই জাগি!
এ অব্যাস বদলে আগেই সতর্কতা এবং প্রতিরোধের পথে চলতে হবে। পরিকল্পনা হোক ডমিনেটিং দৃঢ়তায়।

১২| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১৩

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: ভারতের ইউরেনিয়ামের মজুদের বেশিরভাগই সম্ভবত নাগাল্যান্ড কিংবা আসাম থেকেই আসে। সিলেট, মৌলভিবাজারও ওই বেল্টেই। পারমানবিক প্রযুক্তির উপর ভবিষ্যতে নির্ভর করতেই হবে, এগুলো ভবিষ্যত এবং বর্তমান প্রজন্মের উন্নতির জন্য অমুল্য সম্পদ। সঠিকভাবে কাজে লাগাতে পারলেই হলো।

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:২৭

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: পারমানবিক প্রযুক্তির উপর ভবিষ্যতে নির্ভর করতেই হবে, এগুলো ভবিষ্যত এবং বর্তমান প্রজন্মের উন্নতির জন্য অমুল্য সম্পদ। সঠিকভাবে কাজে লাগাতে পারলেই হলো।
শতভাগ সহমত।

আমাদের রাজনীতিবিদদের দূরদৃষ্টি স্বচ্ছ হোক।
সাময়িক লঅভের লোভৈ যেন ভবিস্যতের বিশঅল ক্ষতির ফাঁদে পা না দেয়!!!!

দেশ এবং জাতির অমূল্য প্রকৃতিক সম্পদের সুরক্ষা হোক।

১৩| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৩০

এই আমি সেই আমি বলেছেন: গরীবের সুন্দরী বউ সকলের ভাবী। ব্যাপারটা এরকম দাঁড়াবে নাতো ?

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৩১

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আমরা যদি সচেতন হই, কনসাস হই আমাদের সম্পদ রক্ষায় ৭১এর চেতনায় ঐক্যবদ্ধ আর দৃঢ় থাকি - আশঅ করি তেমন দাড়াবে না।

কিন্তু শত্ররাতো বসে নেই। আমাদের ঐক্যে ফাটল ধরাতে শত শত চেষ্টার শত শত পথ তৈরি করছে নিত্য। সবকিছুকে উড়িয়ে দিয়ে আমাদের এখ্যের বন্ধন দৃঢ় করতে হবে।
তবেই আর সুন্দরী বউ ভয়ের না হয়ে গর্বের সন্তুষ্ঠির হবে।

১৪| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৩৮

রাজীব বলেছেন: এটাতো পুরান কথা। এটি দিয়ে আমাদের কি হবে? বানরকে যদি মুক্তোর মালা দেন তাহলে সে কামড় দিয়ে দেখে এটি কলা কি না??

আমাদের দেশে তেল আছে কিন্তু আমরা কি তুলতে পেরেছি?
গ্যাস নাকি শেষ হয়ে যাচ্ছে? আসলেই কি?

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৩৮

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: বানর মুক্তার মূর্য বোঝেনা একমত।

কিন্তু মানুষ বানর এতে নই ;) আমাদের ঐক্যের পিছনে বাইরের শক্তি এতটাই প্রবল আমরা ধারনাও করতে পারি না। আর আমাদের সহজতা, সরলতার সুযোগেই তারা সহজ এক্সেস পায়্
কিন্তু একবার ওদের স্বরুপ চিনায়া দেন-৭১এর ২-৪-১০টা কুলাঙ্গারের মতো যারা তারা ছাড়া বাঙালী ওদের ঝাটা পেটা করে বঙ্গোপসাগরে চুবাবে।

ওরা মিথ্যা দিয়ে, ছলনা দিয়ে, প্রতারণা দিয়ে কাজ করে। সেখঅনে সত্যকে সত্যের মতো তুলে ধরেন- মাকড়সার জালের মতো ষড়যন্ত্রের সব জাল ফুতে উড়ে যাবে ইনশাল্লাহ!

আমাদের খিনজ সম্পদ নিয়ে ঐ চক্রের কারণেই সঠিক সথ্যও বাইরে আসতে পারে না। সাথৈ যুক্ত নব্য রাজাকার লোবী এক দেশী ঘসেটি বেগম চক্র। তারা তেল গ্যা খনি, ইজারা দেয়া কমিশন ভাগাভাগি এগুলৌ নিয়াই ব্যস্ত। মানুষকে যত কম অবহিত করা যায় ততই তাদের সুবিধা!
এক রিটায়ার্ড ভদ্রলোক পেয়েছীলাম এই মন্ত্রনালয়েরভ যা কিছূ তথ্য জানিয়েছৈন ভায়াবহ।
অথচ আমাদের নাকি তথ্য অধিকার আইন আছৈ!

আবার যেই মিডিয়া এই জাতীয় স্বার্থে গণসচেতনতার কাজটা করবে- তারা ডুবে থাকে সামান্য বিজ্ঞাপন আর স্পন্সরমীপের লোভে! টোপ দিলেই ভূলে যায় দেশপ্রেম আর নীতি নৈতিকতা বিবেকের দায়!!!!!!!

তাই জনসচেতনতার উপ্রে আর কোন কিছূ নাই। আমাদেরই প্রহলীর মতো সচেতনাতায় আগলে রাখতে হবে দেশটাকে।

১৫| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৪৬

রিকি বলেছেন: অনকে আগে থেকেই ছিটোফোটা নিউজে জেনেছি বগুড়ায় রয়েছে পৃথিবির সবচে শ্রেষ্ঠ মানের নীলা

ভাই এটা নীলা না কয়লা হবে?? বিটুমিনাস কয়লা আছে জানতাম, কিন্তু নীলা মানে সাফায়ার, তার আবার রিসার্ভ এত ডলারের--- ৫০ হাজার বিলিয়ন ইউএস ডলার !!!!

The secondary Permian Age Gondwana coal was discovered first in 1959 in Bogra at a depth of 2,381 metres. In 1961, the Jamalganj-Paharpur deposit of 1,050 million tonnes was found, but it is too deep to mine. In 1962, the Tertiary Age ligno-bituminous coal was found in Takerghat-Baglibazar area at a depth of 45m to 97m. The beds are 0.90m to 1.70m thick and reserves were estimated at 3 million tonnes. The Gondwana coal was found at Barapukuria in Dinajpur in 1985, Khalaspir in Rangpur in 1989 and Dighipara in Dinajpur in 1995. According to a feasibility study, the Barapukuria mine had a reserve of 390 million tonnes, 70 million tonnes of which is recoverable at depths ranging from 118m to 506m. Coals in Khalaspir and Dighipara (406m below surface) are at similar depths. In 1997, the Phulbari coal was found at about 150m below the surface (Banglapedia).

view this link

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:২৪

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ধন্যবাদ।

কিন্তু আমি অনকে আগে ভে জাতীয় দৈনিকে তরের কোন এক পেইজে এই বিষয়ে একটা খবর পড়েছিলাম। যাতে উল্লেখিত তথ্য উল্লেখ ছিল! যদিও পেপার কাটিং সংগ্রহে নেই।
কয়লা মজুদ তো সকলেরই জানা। আবার গ্যাস নিয়ে খোঁজ নিয়ে দেখূন বহু বহু গ্যাস ক্ষেত্র এই দেশৈর সীমান্তে পরিত্যক্ত বলে সীসা ঢেলৈ বন্ধ ঘৌষনা হয়েছে আবার বর্ডারের ঐপারে কিছূদিন পরই গ্যাস ক্ষেত্র আবিস্কৃত হয়েছে। খনিজ সম্পদ নিয়ে লুকুচুরি বহু পুরানো। একে অবদমিত রাখার জন্য বহু বহু নোংরা গেম প্লে হয়।

১৬| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৩৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


স্বপ্ন দেখতে এখন আর ইচ্ছা করেনা।

:(

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৫১

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হুম!

স্বপ্নও কপিরাইটেড হয়ে গেছে ব্যাকডেটে ;) সকল স্বপ্ন কেবলই এক দুজনের :(


১৭| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৪২

রিকি বলেছেন: সাফায়ার ফর্ম করার জন্য রূপান্তরিত শিলা বা আগ্নেয় শিলার প্রয়োজন পড়ে, হ্যা এখানে কিছু কিছু অংশে আগ্নেয় শিলা বেজমেন্ট রক হিসেবে পাওয়া যায়। তারপরেও ব্যাপার আছে, এটা কোরান্ডাম গ্রুপের মিনারেল, সাধারণভাবে ফর্ম করতে পারে না, প্রেসার, টেম্পারেচার অনেক হওয়া লাগে। আর যদি ধরে ফেলি আমরা, হয়ত সেটা কোনভাবে বগুড়াতে এসে জমা হয়েছে, সেটাও একটা ধোঁয়াশাময় ব্যাপার। সাফায়ার বা নীলা অ্যালুভিয়াল ডিপোজিট হিসেবে জমা হয়, পঞ্চগড়ে হলেও ব্যাপারটা বিশ্বাসযোগ্য ছিল। কিন্তু বগুড়া !!!! এরা কি যে লেখে উপরওয়ালাই জানে, তারপরেও ঘটনা কাকতালীয়ভাবে সত্যি হলে এটা মিরাকেল হবে !!!!

এই লিঙ্ক পড়ে দেখেন ভাইয়া, কিছুটা বুঝতে পারবেন কেন বললাম।

view this link

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:০২

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আপনি অনেক ভাল জানেন। আর আমাদের তার ছিটে ফোটা শৈয়ার দেয়ায় ধন্যবাদ।

তথ্য বিভ্রাট বাদ দিলেও তবে আমাদের অবহেলা যে সীমাহীন তাতো স্বীকার করবেন!
সৈকতের বিষয়টাই দেখূন।

হাজার হাজার কোটি টাকার সম্পদ বালূতে গড়াগড়ি যাচ্ছে। এটা নিয়ে কফিডেন্টলি বলতে পারি- একটা থিসস পেপারের কপি আমার কাছে আছে। সেই বিজ্ঞানী আত্মহত্যার পর্যায়ে পৌছে গেছিল হতাশায়। আমার সাথে ঘটনাচক্রে সাক্ষাত।

সবচে সাশ্রীয় উপায়ে তিনি সকল উপাদান পৃথক করার আবিস্কার নিয়ে পথে পথে ঘুরছেন। এই দেশের সংশ্লীষ্ট মন্ত্রনালয়ের সচিব উনাকে পরামর্শ দিয়েছিলেন- অষ্ট্রেলীয়ার কোন কোম্পানীর সাথে গাটছড়া বাঁধতে! বুজুন অবস্থা।

দরুন তথ্য বহুল লিংকে। ধন্যবাদ আবারো।

১৮| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৫৬

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


=p~ =p~ =p~

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৭

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: বোঝেন ঠেলা! আপনার হাসির কপিরাইট নাইতো ;) =p~ =p~ =p~ ধন্যবাদ।

১৯| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৪৩

রিকি বলেছেন: ভাই কক্সবাজার, টেকনাফ বিচগুলোতে যে বালু আছে (এই এলাকাটা পুরো)---সেটা যদি শুধু চালনের (সিভিং) কাজ করে মিনারেল বের করে রপ্তানি করা হয়, বাংলাদেশ এই সেক্টরে কত অর্থ পাবে তার কোন ধারণা আছে এদের যারা আজাইরা বকে। মোনাজাইট, রুটাইল সহ অনেক অনেক দুর্লভ এবং দামী কিছু মিনারেল প্লেসার ডিপোজিট হিসেবে গড়াগড়ি খাচ্ছে বিচগুলতে--আর কিছু না হলেও সেগুলো আমেরিকান ডায়ামন্ড হিসেবে তো বেচা যায়, সেটাও তো করে না। মাঝে একটা উদ্যোগ নিয়েছিল, কে বা কারা যেন এই স্যান্ড সিভিং/ ফিল্টার করার, বাস্তবায়ন হয়েছে প্রকল্পের আমি জানিনা!!!! আজ প্রকল্প শুরু করে, তো দুই দিন পরে এই ঐ কারণ দেখিয়ে বন্ধ করে দেয়, এই তো চলে এখানে। আমরা সোনা ফেলে আঁচলে গিরু দেয়া মানুষ ভাই, বাইরে থেকে মানুষ ডেকে এনে সর্বনাশ করাতে পারব শুধু সম্পদের (আমি ভাই জানি না, দেখ তো কিছু আছে কিনা!! )। আর যারা জানে কিছু মিছু, তারা আপনার ব্যক্ত করা সেই ব্যাক্তির মত পথে পথে ঘুরছে আর তাদের কথা পাগলের প্রলাপ ঠাহর হচ্ছে। আশেপাশের দেশের অবস্থা দেখবেন, আর আমাদের অবস্থা সাদৃশ্য করবেন--আকাশ পাতাল ফারাক এসব বিষয়ে। আর কিছু না হলেও তারা নিজেদের সম্পদকে পায়ে ঠেলে ফেলে দেয়ার বোকামি করে না। প্রাকৃতিক সম্পদ মানে সামান্যতম বিষয় যে না এই বিষয়ে স্বয়ং আফ্রিকার জংলীরাও মনে হয় সচেতন হয়ে গেছে (we don't want trespasser.) কিন্তু আমরা দুইদিন লাফিয়ে, চারদিন কেঁদে ঘুরে বেড়ায় (নাই ভাই নাই, কিছুই নাই, সব ফুরিয়ে গেছে) !!!!

সবচে সাশ্রীয় উপায়ে তিনি সকল উপাদান পৃথক করার আবিস্কার নিয়ে পথে পথে ঘুরছেন। এই দেশের সংশ্লীষ্ট মন্ত্রনালয়ের সচিব উনাকে পরামর্শ দিয়েছিলেন- অষ্ট্রেলীয়ার কোন কোম্পানীর সাথে গাটছড়া বাঁধতে! বুজুন অবস্থা।

কথাটা ক্রুর বাস্তব ভাই।

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৪

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সেটাই।

ওই বেচারা বিজ্ঞানী টিউবে করে নিয়ে ঘুরছ। সরকাররে টাকা ভাসানো শত কোটি টাকার প্রকল্প যা করতে পারে নাই . নিজে গাড়ী বাড়ী বন্ধক রেখে েআবিস্কারের নেশায় তা উদ্ভাবন করেছে সহজ তম পথে. কম কষ্টি, বেশি উৎপাদন!

অথচ.. আমাদের দেশপ্রেমিক সরকারের সকল ডিপার্টমেন্টে ঘুরে উনি লাস্ট এসেছিলেন- তার কাছে পারমানবিক উপাদান মজুদ আছে দেখি েরেবের কাছে ধরা দেবেন! ঘন্টা দুেই বোঝানোর পর বাড়ী ফিরে গেছেন! গত মাসে কথা হল - েএখন আবার নতুন করে আশা নিয়ে কাজ করছেন।

২০| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৫

সুমন কর বলেছেন: তবুও বাংলাদেশ পিছিয়ে রয়েছে.....কিংবা থাকবে !!

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৮

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এগিয়ে নিতে হবে আমাকে আপনাকেই!

কোন ছোট অগ্নিকান্ড যেমন দাবানলের জন্ম দয়ে. আপনার ছোট্ট উদ্যোগ হয়তো জাতিকে দিশা দিতেও পারে।

তাই হতাশায় নয়- আশায় বুক বাঁধি!

২১| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৪

রাতুল_শাহ বলেছেন: আপাত দৃষ্টি খুব খুশির খবর আনন্দের খবর। কিন্তু ভবিষ্যতের জন্য কিছু বলা যাচ্ছে না।
যেমন ধরেন, আমাদের দেশের বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে ইন্টারনেটের জন্য হাহাকার ((থাকলেও গতি দ্যা স্পীড কম)), সেখানে আমরা দুর্বার গতি রপ্তানি করার পদক্ষেপ নিয়েছি।
পানি পেলাম না, মাঝখান দিয়া এক টাকার বিনিময়ে ট্রানজিট দিয়ে দিলাম ।

এভাবে হয়তো এটাও চলে যাবে।




০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:০৭

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: খুবই দু:খজনক অভিজ্ঞতা আমাদের।

তা্ও হচ্ছে এমন সরকাররে হাতে যার কাছে চেতনার হোল সেল!

অথচ দেশের প্রকৃত স্বার্থ বরাবরই উপেক্ষিত থাকছে।

আর সবশেষ দায় অবশ্যই আমাদের। আমরা দলীয় সংকীর্নতার উর্ধে ‍উঠে আ্ওয়াজ তুলছি না। আ্ওয়ামীলীগ ক্ষত িকরে করুক- তা্ও এমন কিছু করবনা- বিএনপির লাভ হয়!!!টাইপ চেতনা। যেখানে দাড়িয়ে সত্য অবস্থান বলল েআমেরিকার রাষ্ট্রদূত্ও হয়ে যায় বিএনপির ষ্ট্যান্ডিং কমিটির সদস্য!

আর েএই ফাক দিয়েই চলে যাচ্ছে ভ্যান্ডউইথ, নদীর জল, ১ টাকায় ট্রানজিটরে নামে ভারতের অবাধ বিচরণ! বিদ্যুতের নামে কুইক লুটপাট, শেয়ার কেলেংকারী ঢাকা পড়ে যায়, খুন গুম হত্যা নিয়ে উচ্যবাচ্য নেই! তেল গ্যাস খনিজ সম্পদের চুক্তি েঅসম রেশিও!
আমাদের দেশের জিনিষ আমাদেরই কিনতে হবে বেশি দামে তাদরে কাছ থেকে!

আমরা জাগলেই এসব বন্ধ হয়। ঐক্যবদ্ধ হতে হবে স্রেফ জাতীয় স্বার্থে। বাখীটা সারাদনি কে কার পশ্চাতে মডিল ফঙ্গিার দিয়ে বসে থাকে ইগনওর করা যাবে। কিন্তু দোহাই জাতীয় স্বার্থ চিহ্ণিত করে সেই বিষয়ে কোন দলাদলি না করে এক হোন।

আপনার আশংক মিথ্যা হোক জাতরি স্বার্থে ;)

২২| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:১০

রাতুল_শাহ বলেছেন: আমি, আমরা সবাই চাই আমাদের এই ভয়, এই আশংকা মিথ্যা প্রমাণিত হউক।


০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:১৯

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ধন্যবাদ।

আর পাশাপশি যদি সম্ভব হয়, যে যার স্থান থেকে কাজ করুন। এই জাতীয় স্বার্থর প্রসংগটা বড় কওনঠাসা হয়েেআছে ব্যক্তিক আর দলীয় স্বার্থের কাছে।
তাকে সামনে আনা দরকার, গানে কবিতায়, ছবিতে, নাটকে সিনেমায়! তখনইনা আমজনতার হৃদয়ে সেই ছবি আঁকা হয়ে যাবে গভীর ভাবে।

আর সবাই যখন কনসাস হবে, তখন দু-চারটে লোভু কুলাঙ্গারদের সহজেই পাকরা্ও করা যাবে। লাভ হবে দেশের দশের।

ভাল থাকুন।

২৩| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১৫

প্রামানিক বলেছেন: খবর শুনে খুশি হলাম আবার চিন্তাও বেড়ে গেল। এমন জিনিষের মূল্যায়ন বাংলাদেশ করতে পারবে তো?

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৩০

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: মূল্যায়ন করা শিখতে হবে।

রাজনীতিবিদদের একে অন্যের ছিদ্র খোঁজা বাদ দিয়ে আন্তর্জাতিক রাজনীতির গতি প্রকৃতি নিয়ে ভাবতে হবে।

বিশ্ব নেতৃত্বে নিজেদের অবস্থান পাকা-পোক্ত করার চেতনার বীজ বুনতে হবে।

আমাদের ক্রিকেটারদের যেমন একসময় উপহাস করা হতো। আমাদের টেষ্ট ট্যাটাস নিয়ে ব্যাঙ্গ হতো। কিন্তু যোগ্য টাইগাররা যেভাবে সমীহ আদায় করে নিয়েছে- রাজনীতিবিদদেরও যোগ্যতা দিয়েই সেই সমীহ অর্জনে সচেষ্ট হতে হবে।

আর যদি মীরজফারি আ হামিদ কারজাই মার্খা চিন্তা থাকে- তবেতো জাতির কপালে দুষক আছে! হয়তো আবার লড়তে হবে আরেক স্বাধীনতার যুদ্ধ!!

২৪| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৪৬

আমি মিন্টু বলেছেন: ভাই আমাদের প্রতিবেশি বন্ধুরা কি খবরটা জানে :P

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৫৩

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হে হে জানেনা আবার!

তারাতো আগেই জানে .. জানে দেইখাই খালি সিলেট সীমান্তে গ্যাঞ্জাম পাকায় :P বুঝেন নিয়তাটা কত্ত খাারাপ!!!

গুপ্তধন পাওয়ার চেয়ে নাকি সামলানো কঠিন :)



২৫| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:২৮

রমিত বলেছেন: ভৃগু ভাই, আমাদের পুরো দেশটা সম্পদে ভরপুর। এই কথাটা কিছুতেই সবাইকে বোঝাতে পারিনা।
বড় পাহাড়ের পাদদেশে যেসব ভূমি থাকে তা সবসময়ই খনিজ সম্পদে সমৃদ্ধ হয় আমাদের দেশতো খোদ হিমালয়ের পাদদেশে।
লাঠালাঠি বাদ দিয়ে আমরা যদি একটু সম্পদ আহরণ ও ব্যবহারের দিকে নজর দেই তাহলেই আর আমাদের কোন দুঃখ থাকবে না।
বিচারপতি আবদুস সাত্তারের বক্তৃতা মনে পড়ে, "আমাদের অর্থ ও সম্পদের কোন অভাব নেই, প্রয়োজন শুধু দেশপ্রেমের.........।"

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:২১

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: "আমাদের অর্থ ও সম্পদের কোন অভাব নেই, প্রয়োজন শুধু দেশপ্রেমের.........।"

সত্যকথা।

ধন্যবাদ।

কারো কারো তো উদ্যোক্ত হতেই হবে। সেই শুভ সুন্দর সোনালী বাংলাদেশের। অনেক বিপ্লবীই কিন্তু সাধারন স্তর থেকেই উঠে এসেছেন। :)

২৬| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:০৬

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: গুড শেয়ার +++

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:২২

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ধন্যবাদ।

২৭| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৯

চাঁদগাজী বলেছেন:

ওসমানী বিমান বন্দরে সোনা পাওয়া যাচ্ছে, এখন সিলেটে ইুরেনিয়াম! ভালো

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৩৫

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: একা টানেতে যেমন তেমন / দুই টানেতে রোগী
তিন টানেতে রাজা উজির চার টানেতে সূখী!

২৮| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৩০

আহমেদ জী এস বলেছেন: বিদ্রোহী ভৃগু ,



দৈন্যতা শুধু একখানে। রাজনৈতিক ক্ষেত্রে।

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৪০

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ধন্যবাদ আহেমদ জী এস ভাই।

সহমত।

২৯| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:১৯

জুন বলেছেন: এত সম্পদশালী আমাদের দেশ জেনেও কোন বিকার বোধ করছি না । কারন এর সুফল দেয়ালে পিঠ ঠেকে যাওয়া আমাদের জনগন কখনোই ভোগ করতে পারবে না ।
ঠিকই বলেছেন আমরা হবো তেলের জন্য জলে পুড়ে খাক হয়ে যাওয়া ইরাক, লিবিয়া, আর হীরার জন্য রক্তের বন্যায় ভেসে যাওয়া আফ্রিকার দেশ বিদ্রোহী ভৃগু ।

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৩২

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ধন্যবাদ। দু:খজনক এই সত্য যেন মিথ্যে হয় তার জন্যই সতত প্রার্থনা।

আমরা যেন চলমান ধারার ব্যতিক্রমী সত্যের সহজ সরল পথে আল্লাহ প্রদত্ত এই নেয়ামত আমজনতা সহ পুরো দেশৈর কল্যান ও সূখের জন্য ব্যবহার করতে পারি- এমন দেশপ্রেমিক দৃঢ় এবং শক্তিশালী একজন নেতাও যেন তিনি আমাদের দান করেন।

৩০| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১৪

প্রবাসী ভাবুক বলেছেন: আগামী দিনের পৃথিবীর জালানী হবে মূলতঃ পারমানবিক জালানী নির্ভর৷ সেইটাই আমাদের দেশে! খুশিতে নাচতে ইচ্ছে করছে৷ তবে ভয় হয়৷ এটাও যদি রাজনৈতিক সিস্টেমের বেড়াজালে পড়ে যায় তাহলে এই থাকাটাই আবার কাল হয়ে দাড়াতে পারে৷ সঠিক পরিকল্পনামাফিক সামনে এগোবে সরকার সেই আশাই করি৷

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৮

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ভয়তো রয়েছেই।

আরও বেশী হয় কারণ আমাদের রাজনৈতিক অপরিপক্কতা! দেশের চেয়ে দল বড়, দলের চেয়ে ব্যক্তি বড় যেখানে সেখানে ভয়তো বেশিই হবে।

তবে আমরা আমজনতা যদি কনসাস হই, নিজেদের অধিকার, সম্পদ রক্ষায় সোচ্ছার হই তখন কিছূটা আশার আলো দেখা যায়!

শুধু চেয়াররে আশা যদি কেউ বিকিয়ে যায়- তখন কেবলই নৈরাশ্যের অন্ধকার!

৩১| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:২২

আনু মোল্লাহ বলেছেন: এগিয়ে যাক বাংলাদেশ। সকল শংকাকে মিথ্যা প্রমাণ করে।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০০

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সেটাই হো আমাদের সকলের প্রার্থনা।

অনেক দিন পর এলেন!

৩২| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৯

নেক্সাস বলেছেন: স্বপ্ন দেখিনা।
এমনিতে শকুনের চোখের জ্বালায় বাঁচিনা।

এবার শকুনির চোখ বুঝি আরো তীক্ষ্ণ হল

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০২

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: তা যা বলেছেন!!

শকুনির চোখের তীক্ষনা বাড়বেতো বটেই ;)

আমাদের স্বপ্ন আর দেখার সুযোগ কই! কর্পোরেট ষ্টাইলে তাওতো একজন বা দু'জনের জন্য কপিরাইটেড হয়ে যাচ্ছে বোধ করি ;)

সকল শংকাকে মিথ্যা প্রমাণ করে-এগিয়ে যাক বাংলাদেশ।

৩৩| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৭

দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: সুখবর :) বাংলাদেশ এগিয়ে যাক:D

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৫২

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ধন্যবাদ।

সকল শংকাকে মিথ্যা প্রমাণ করে-এগিয়ে যাক বাংলাদেশ। :)

৩৪| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৩৭

নিমগ্ন বলেছেন: ডেফিনিটলি গুড নিউজ______

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৪১

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: থ্যাংয়্যু!

এই গুড নিউজকে বাস্তবে পরিণত করে আমরা যেন বেটার এন্ড বেষ্ট হতে পারি সেই দোয়া করবেন।

৩৫| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:২২

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: পড়লাম পুরো লেখাটা সত্যি আপনার দেশ প্রেম অতুলনিয় । আমার শ্রদ্ধা অনেক বেড়ে গেল আপনার প্রতি ।
ভাল থাকবেন।

৩৬| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১০:৪৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: "এগিয়ে যাক বাংলাদেশ। সকল শংকাকে মিথ্যা প্রমাণ করে" - আপনার এ শ্লোগান এর সাথে কণ্ঠ মেলাচ্ছি।

এ পোস্ট দেয়ার পর প্রায় ছয়টা বছর পার হতে চলেছে। কোন নতুন আপডেট আছে কি?

সুসংবাদ দানকারী এ পোস্টটিতে দ্বাদশ প্লাস। + +

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.